Dr. Diponkar Ghosh

Dr. Diponkar Ghosh Dr.Dipankar Ghosh
MBBS, BCS (Health), D-ortho
Orthopedic Specialist &Trauma Surgeon.

01/04/2023
 #৫ লক্ষণই বলে দেবে হাড়ের সমস্যা আছে কি নাবয়স বাড়তেই হাড়ের স্বাস্থ্যেরও অবক্ষয় ঘটে। হাড়ের যত্নের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানু...
20/02/2023

#৫ লক্ষণই বলে দেবে হাড়ের সমস্যা আছে কি না
বয়স বাড়তেই হাড়ের স্বাস্থ্যেরও অবক্ষয় ঘটে। হাড়ের যত্নের ক্ষেত্রে বেশিরভাগ মানুষই উদাসীন। বিশেষ করে বাইরের খাবার কিংবা জাঙ্কফুডের কারণে হাড়ের স্বাস্থ্যও আরও খারাপ হয়ে যায়। এছাড়া ধূমপায়ীদের ক্ষেত্রেও হাড়জনিত সমস্যা বাড়ে।

দীর্ঘদিন জীবনধারণে অনিয়ম ও ভুল খাদ্যাভ্যাসের কারণে হাড়ের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। যার মধ্যে আছে- অস্টিওপোরোসিস, ফ্র্যাকচার, মচকে যাওয়া, গাউট, স্কোলিওসিসসহ আরও অনেক সমস্যা।

তবে হাড়ের যে সমস্যাই হোক না কেন, প্রাথমিক অবস্থায় বেশ কিছু উপসর্গ আগেই প্রকাশ পায়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝবেন আপনার হাড়ের সমস্যা আছে কি না-

>> ব্যাক পেইন বা পিঠে ব্যথার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। যদিও নানা কারণেই এই ব্যথা হতে পারে। তবে নিয়মিত শরীরচর্চা ও যোগাসনের মাধ্যমে এই ব্যথা দূর করা সম্ভব। তবে এই সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে হলে বুঝবেন আপনার হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো নেই।
>> নখের স্বাস্থ্যও বলে দেয় আপনার হাড় মজবুত আছে কি না। এক্ষেত্রে বারবার নখ ভেঙে যাওয়ার ইঙ্গিত কিন্তু মোটেও ভালো নয়। কারণ ক্যালসিয়ামের অভাবে এমনটি ঘটে। আর হাড়ের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে ক্যালসিয়াম।

>> কোনো কিছু আঁকড়ে ধরতে গেলে কি হাতে ব্যথা লাগছে? যেমন- দরজার হাতল, ভারী জিনিসপত্র আঁকড়ে ধরতে যদি কষ্ট হয় কিংবা ব্যথা অনুভব করেন তাহলে বুঝতে হবে আপনি হাড়ের সমস্যায় ভুগছেন। হাড়ের শক্তি ও নমনীয়তা কমতে শুরু করলে এমনটি ঘটে।

>> দাঁতের মাড়ি দেখেও বোঝা যায় আপনি হাড়ের সমস্যায় ভুগছেন কি না সে বিষয়ে। যদি দাঁত মাড়ি থেকে আলগা হয়ে যায়, তাহলে এটি দুর্বল হাড়ের লক্ষণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। আবার বয়সের আগেই দাঁত পড়লে তা দুর্বল হাড়ের লক্ষণ।

>> আপনার শরীরের হাড় দুর্বল হয়ে পড়লে বিভিন্ন আঘাতেরও ঝুঁকি বাড়ে। শরীরচর্চার কিংবা হাঁটাচলার সময় সামান্য আঘাতেই যদি হাড়ে চিড় ধরে তাহলে সতর্ক হন। এসবই কিন্তু হাড়ের সমস্যার প্রাথমিক লক্ষণ। তাই এখন থেকেই হাড়ের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হোন।..............................................................
🔰
জনসচেতনতায়ঃ
ডা. দীপংকর ঘোষ
এম বি বি এস, বি সি এস(সাস্থ্য), ডি-অর্থো।
অর্থোপেডিক ও ট্রমা সার্জন
আলিফ জেনারেল হাসপাতাল, কুমারশীল মোড়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

01/02/2023

🦴💪শক্তিশালী ও মজবুত হাড়ের জন্য ৫ টি প্রাকৃতিক উপায়ঃ

মজবুত ও শক্তিশালী হাড় তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

শৈশব, বয়ঃসন্ধিকালে এবং যৌবনের প্রথম দিকে ক্যালসিয়ামসহ অন্যান্য খনিজ লবন আপনার হাড়ের মধ্যে জমা হতে থাকে। 30 বছর বয়সে পৌঁছে গেলে, আপনার হাড় সর্বোচ্চ ঘনত্ব অর্জন করে।

যদি এই সময়ের মধ্যে যথেষ্ট পরিমাণে হাড়ের ঘনত্ব তৈরি না হয় বা পরবর্তী জীবনে হাড়ের ক্ষয় ঘটে, তাহলে আপনার পরবর্তীতে নরম ভঙ্গুর(fargile) হাড় তৈরী হবার ঝুঁকি থাকে যা সহজেই ভেঙে যেতে পারে।

সৌভাগ্যবশত, অনেক পুষ্টি এবং জীবনযাত্রার অভ্যাস আপনাকে শক্তিশালী হাড় তৈরি করতে এবং বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।

এখানে আপনাদের জন্যে শক্তিশালী ও মজবুত হাড় গঠনের ৫ টি প্রাকৃতিক উপায় তুলে ধরলামঃ

👉১) প্রচুর শাক-সবজি খানঃ

গবেষনায় দেখা গেছে যে, বেশি করে সবুজ এবং হলুদ শাকসবজির গ্রহন এর সাথে শৈশবকালে হাড়ের খনিজকরণ বৃদ্ধি এবং তরুণ প্রাপ্তবয়স্কদের হাড়ের ঘনত্ব রক্ষণাবেক্ষণের সম্পর্ক রয়েছে।
কেননা শাক সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও মিনারেলস যা কিনা হাড়ের মিনারেলাইজেশন বা খনিজকরনে দরকার।

👉২) নিয়মিত উচ্চমাত্রার ব্যায়াম করুনঃ

গবেষণায় দেখা গেছে, ওজন বহনকারি ব্যায়াম(weight bearing exercise) এবং রেজিস্টেন্স এক্সারসাইজ (resistance training) হাড়ের বৃদ্ধির সময় হাড়ের গঠন, ঘনত্ব, দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে এবং পাশাপাশি হাড় ক্ষয় ও ক্ষয়জনিত ইনফ্লামেটরী মার্কার কমাতে সাহায্য করে।

👉৩) পর্যাপ্ত পরিমান প্রোটিন খানঃ

বস্তুত, হাড়ের ৫০% হচ্ছে প্রোটিন। গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, কম প্রোটিন গ্রহনে হাড়ের ক্ষয় হতে পারে, অন্যদিকে উচ্চমাত্রার প্রোটিন গ্রহণ বার্ধক্য এবং ওজন হ্রাসের সময় হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে।

👉৪) সারাদিন ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খানঃ

ক্যালসিয়াম হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ, এবং এটি আপনার হাড়ের প্রধান খনিজ। প্রতিদিন কমপক্ষে ১০০০ মিলি গ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহন করা উচিত। তাই প্রচুর পরিমানে সবুজ শাক সবজি, দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার, সিম ও ডাল জাতীয় খাবার, বাদাম প্রভৃতি গ্রহন করুন।

👉৫) প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি (D) ও ভিটামিন কে (K) গ্রহন করুনঃ

ভিটামিন ডি সুস্থ স্বাভাবিক হাড়ের জন্য একটা অপরিহার্য জিনিস। এছাড়া ভিটামিন K2 ও হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে বলে গবেষণাতে প্রমান মেলেছে।

🔴 শেষকথাঃ সুস্থ ও মজবুত হাড় সকল বয়সের মানুষের জন্যেই একটি অত্যাবশকীয়। সৌভাগ্যবশত, অনেক পুষ্টিগত এবং জীবনযাত্রার অভ্যাস রয়েছে যা শক্তিশালী হাড় তৈরি ও বজায় রাখতে সাহায্য করে। আশা করি আজ থেকেই এই অভ্যাসগুলি গড়ে তুলবেন আপনার হাড়ের কথা ভেবে। ...................................................................
🔰
জনসচেতনতায়ঃ
ডা. দীপংকর ঘোষ
এম বি বি এস, বি সি এস(সাস্থ্য), ডি-অর্থো।
অর্থোপেডিক ও ট্রমা সার্জন
আলিফ জেনারেল হাসপাতাল, কোমারশীল মোড়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।

পৃথিবীতে সবচেয়ে ইউজলেস এবং মিথ্যা কথা হলো "Money can't buy happiness."বাচ্চাটার বাবার টাকা থাকলে পৃথিবীতে আসার আগেই তার ...
07/01/2023

পৃথিবীতে সবচেয়ে ইউজলেস এবং মিথ্যা কথা হলো
"Money can't buy happiness."

বাচ্চাটার বাবার টাকা থাকলে পৃথিবীতে আসার আগেই তার জন্য হ্যাপিনেস কেনা হয়ে যেতো। জগতের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় জিনিস টাকা। আর এই টাকা থাকলে সব আছে। টাকা দিয়ে কেনা সবচেয়ে মূল্যবান জিনিসের নাম এক থালা ভাত।

এই বাচ্চাটা বেতন পেতো না সম্ভবত, দুই বেলা ভাত পেতো শুধু।

"Don't be a philosopher, until you're rich."

06/01/2023

Right now I am doing my residency in orthopedic research.

31/12/2022
 # # আলোচনা করব, শীতকালে হাত-পায়ে ব্যাথা প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে। # # শীতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যাথা বাড়তে থাকে। অনে...
23/12/2022

# # আলোচনা করব, শীতকালে হাত-পায়ে ব্যাথা প্রতিরোধে করণীয় সম্পর্কে।

# # শীতে শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যাথা বাড়তে থাকে। অনেকের হাত, পা, কোমর ও ঘাড় ব্যাথায় আক্রান্ত হয়। মূলত, যাঁদের বয়স বেশি, তাঁরাই এ ব্যাথায় ভোগেন। তবে যেকোনো বয়সের মানুষই এ ধরনের ব্যাথায় ভুগতে পারে। বিশেষ করে যারা হাড়ক্ষয় এবং আগে থেকেই আঘাতপ্রাপ্ত, তাদের শীতের শুরুতেই অনেক বেশি সচেতন হয়ে যাওয়া উচিত।
শীতে শরীরে জড়তা বেশি থাকে। গরমে আবার শরীর অনেক বেশি রিলাক্স বা ফ্লেক্সিবল থাকে।
শীতে বাতাসের চাপ কমে যায়। সঙ্গে অক্সিজেনের পরিমাণও কমে যায়। শীতকালে নিশ্বাসের সঙ্গে অল্প পরিমাণ অক্সিজেন পাওয়া যায়, যাতে শরীর আরও বেশি স্থবির হয়ে পড়ে। এ কারণে শীতে হাত ও পায়ের দিকে রক্তসঞ্চালন কমে যায়। এ কারণে জয়েন্টগুলোয় প্রদাহ বৃদ্ধি পেয়ে ব্যথা হয়। ঠান্ডা আবহাওয়ার জন্য অনেক সময় জয়েন্ট ও মাংসপেশি শক্ত হয়ে যাওয়াসহ বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়।
শীতকালে শরীরে অনেক ক্ষেত্রে ভিটামিন ডির পরিমাণ হ্রাস পায়। কারণ, এ সময় দিন ছোট। আবার সকাল ১০টার পর যে রোদ হয়, তা শরীরে ভিটামিন ডি তৈরি করে না। এর অভাবে যা মুড বা ভাব, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হাড় ও জয়েন্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। আবার যাঁরা অবেসিটিতে ভুগছেন, শীত শুরুর সঙ্গে সঙ্গে তাঁদের এ ধরনের ব্যথা বেড়ে যায়।
ভিটামিন ডির অভাব শুধু হাড়ের ব্যথা বাড়ায় না, এটি বর্তমানে করোনা প্রতিরোধেও কার্যকর (অবশ্যই ভিটামিন ডি চিকিৎসকের পরামর্শে গ্রহণ করতে হবে)।

শীতে হাত, পা বা গাঁটের ব্যাথা থেকে পরিত্রাণ পেতে ব্যাথার জায়গাগুলোয় দিনে অন্তত দু'বার গরম সেঁক দিলে কিছুটা আরাম পাওয়া যায়। যথেষ্ট গরম কাপড় পরে শীত থেকে হাড় ও জয়েন্টকে রক্ষা করতে হবে। হালকা ব্যায়াম এই ব্যথা উপশমে বেশ কার্যকর। বাইরে যাওয়া সম্ভব না হলে ঘরেই ব্যায়াম করতে হবে। যাদের আগে থেকেই এ ব্যাথা আছে, তাদের শীতকালে কঠোর ব্যায়াম না করাই ভালো। শীতকালে উপযুক্ত খাদ্যদ্রব্য গ্রহণে আরথ্রাইটিস বা বাত ব্যথার তীব্রতা কমে আসে। এ জন্য সতেজ শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া উচিৎ। গাজর, শসা, মুলা ইত্যাদি সবজি ব্যথা সৃষ্টিকারী পদার্থকে শরীর থেকে সহজেই বের করে দেয়। এ সময় রসুন খুব উপকারী। এতে ব্যথা কমানোর উপকরণ রয়েছে। সকালে খালি পেটে রসুন খেলে রক্তের চাপ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে জোড়ায় রক্তপ্রবাহ স্বাভাবিক থাকে বলে ব্যথা অনেকাংশে কম অনুভূত হয়। এ ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, এ এবং সি সেবন করতে হবে।

সবশেষে ব্যথা হলেই ভয় না পাওয়ার পরামর্শ দিব। তবে ব্যথা হলেই সচেতন থাকতে হবে। কারণ, ব্যথা অনেক গুরুতর রোগের উপসর্গ। ব্যথাকে উপেক্ষা করা চলবে না। বরং দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

 #টেনিস_এলবো_এক_অসহনীয়_যন্ত্রণা।পর্ব-০১টেনিস এলবো মূলত হাতে ব্যথার একটি অবস্থা। যারা হাতে ব্যথায় ভুগছেন তাদের অনেকেরই এই...
21/12/2022

#টেনিস_এলবো_এক_অসহনীয়_যন্ত্রণা।
পর্ব-০১
টেনিস এলবো মূলত হাতে ব্যথার একটি অবস্থা। যারা হাতে ব্যথায় ভুগছেন তাদের অনেকেরই এই সমস্যা থাকতে পারে। “টেনিস এলবো” শব্দটা দিয়ে মনে হতে পারে যারা লং টেনিস খেলে তাদের ক্ষেত্রে হয়। কিন্তু আসলে কথাটি সঠিক নয়। বিভিন্ন কারণে টেনিস এলবো হতে পারে।
#টেনিস এলবো তে ব্যথা কেন হয়??
এবার জানাব কীভাবে টেনিস এলবো তে ব্যথা হয়। যারা বারবার এই এলবোটাকে ব্যবহার করেন বিশেষ করে টেনিস খেলায় আমরা দেখেছি খেলোয়াড়রা হাত শক্ত অবস্থায় বার বার মুভমেন্ট করে যেটাতে কনুইয়ের বাইরের দিকে হাতের যে মাংসপেশি গুলো সংযুক্ত থাকে সেখানে চাপের তৈরি হয় এবং ধীরে ধীরে বা দীর্ঘদিন এই চাপ অনুভূত হওয়ার কারণে কোনো কোনো সময় এটাতে টিয়ার হয় বা ছোট্ট ফাইবার গুলো ইনজুরি হয়।

প্রথম দিকে এই ব্যথাটা অল্প থাকে যেটা সহনীয় মাত্রায় থাকে। কিন্তু যদি এই অবস্থায় বারবার একই ধরনের মুভমেন্ট করা হয় তাহলে বড় ধরনের টিয়ার হয় এবং তা ক্রনিক ব্যথায় রূপান্তরিত হয়। শুধু টেনিস খেলায় না অন্যান্যভাবেও ব্যথা হতে পারে যেমন যারা রংয়ের কাজ করেন, যারা কাঠমিস্ত্রি বা যারা অধিক সময় কাপড় চিপরান বা সাংসারিক কাজ খুব বেশি করেন। কোনো রেস্ট পান না তাদের ক্ষেত্রেও এই ধরনের টেনিস এলবোর সমস্যা হতে পারে।
#কারা ঝুঁকিতে থাকেন
* সাধারণত সব বয়সের মানুষেরই টেনিস এলবো হতে পারে। তবে ৩০ থেকে ৫০ বছর বয়সের মানুষের মধ্যেই এই টেনিস এলবো সমস্যা দেখা দেয়া।
* যারা টেনিস ও স্কোয়াশ খেলায় সাথে সংযুক্ত থাকেন।
* যারা কারপেন্টার বা কাঠের কাজ করেন।
* যারা রংয়ের কাজ করেন।
* যারা রন্ধনশালায় কাজ করেন।
* যারা ভারী জিনিস তোলার কাজে যুক্ত থাকেন।
* যাদের হাত খুব বেশি নাড়াচাড়া করতে হয়। তাদের ক্ষেত্রে এই টেনিস এলবো সমস্যা হতে পারে।
#টেনিস এলবো সমস্যার লক্ষণগুলো কী কী
মূল লক্ষ্মণ হচ্ছে ব্যথা। এই ব্যথা অনেক সময় আমাদের কব্জির ডান এবং বাম পাশে নাড়াচাড়া করলে বেশি অনুভূত হয়। কোনো কোনো সময় কোনুই ভাঁজ করা বা সোজা করার সময় ব্যথা অনুভূত হয় এবং হাত মুষ্টিবদ্ধ করার সময় এই ব্যথা অনুভূত হতে পারে। যখন এই সমস্যাটি গভীর হয় তখন অল্প নড়াচড়াতেই ব্যথা অনুভূত হয়।
#চলবে,,,,,,,,,,

ডাঃ দীপংকর ঘোষ
এম বি বি এস, বি সি এস(সাস্থ্য),
ডি-অর্থো।
অর্থোপেডিক্স & ট্রমা সার্জন।

অস্টিওপরোসিস বা হাড় ক্ষয় এমন একটি রোগ যেখানে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং হাড় ভাঙার ঝুঁকি বেড়ে যায়। বয়ষ্ক মানুষদের মধ্য...
18/12/2022

অস্টিওপরোসিস বা হাড় ক্ষয় এমন একটি রোগ যেখানে হাড় দুর্বল হয়ে যায় এবং হাড় ভাঙার ঝুঁকি বেড়ে যায়। বয়ষ্ক মানুষদের মধ্যে হাড় ভাঙার সবচেয়ে সাধারণ কারণ এটি। যে হাড় সাধারণত বেশি ভাঙ্গে, তা হল মেরুদণ্ড এর মধ্যে কশেরুকার হাড়, হাতের হাড়, এবং কোমরের হাড়। হাড় না ভাঙা পর্যন্ত সাধারণত কোন উপসর্গ দেখা দেয় না। হাড় এতোটাই দুর্বল হয়ে যেতে পারে যে, সামান্য জোর দিলে বা এমনিই ভেঙ্গে যায়। হাড় ভাঙলে দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা হতে পারে এবং স্বাভাবিক কাজকর্ম করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে।

👉কতটা কমন এই রোগঃ
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অস্টিওপরোসিস আরো সার্বজনীন হয়ে দাঁড়ায়।৫০ বছর বয়সে প্রায় ১৫% শ্বেতাঙ্গ এবং ৮০ বছরের ওপরে বয়স্কদের ৭০% এই রোগে আক্রান্ত।
দেখা গেছে বিশ্বে প্রতি ৫ জন পুরুষের ১ জন ও প্রতি ৩ জন নারীর ১ জন অস্টিওপরোসিস রোগে আক্রান্ত!!

👉কেন হয়ঃ

দেহে খনিজ লবণ বিশেষ করে ক্যালসিয়াম এর ঘাটতির কারণে এ রোগটি হয়।মহিলাদের মেনোপস হওয়ার পর অস্থির ঘনত্ব ও পুরুত্ব কমতে থাকে।

👉কিভাবে বুঝবেনঃ

অস্থি ভঙ্গুর হয়ে যায়,পুরুত্ব কমতে থাকে।

পেশির শক্তি কমতে থাকে।

পিঠের পেছনে ব্যথা অনুভব হয়।

অস্থিতে ব্যাথা অনুভব হয়।

👉রোগ নির্ণয়ঃ

ঘনত্বমাপক যন্ত্রের (BMD) সাহায্যে অস্থির খনিজ পদার্থের এই রোগটি নির্ণয় করা হয়।রোগের প্রাথমিক অবস্থায় তেমন কোনো উপসর্গ দেখা যায় না। হঠাৎ করেই সামান্য আঘাতে কোমরের বা অন্য কোনো হার ভেঙ্গে যায়। এই BMD পরীক্ষার মাধ্যমে বুঝা যায় হাড়ক্ষয় কতটুকু তীব্র এবং
এর মাত্রা পরিমাপ করে সে অনুযায়ী চিকিৎসা শুরু করা যায়।

👉প্রতিকারঃ

পঞ্চাশোর্ধ পুরুষ ও মহিলাদের দৈনিক ১২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম গ্রহণ করা উচিত।

ননী তোলা দুধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্য গ্রহণ করা।

কমলার রস, সবুজ শাকসবজি, সয়া দ্রব্য ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া

• এছাড়া হাড় ক্ষয় এর জন্য চিকিৎসক বিভিন্ন ধরনের ঔষধ ও ইঞ্জেকশন দিয়ে থাকেন (anti-osteoporotic drugs)

👉 প্রতিরোধঃ

ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।

নিয়মিত ব্যায়াম করা।

সুষম আঁশ যুক্ত খাবার গ্রহণ করা।

আর এভাবেই এই খনিজ লবনের অভাব জনিত রোগটি প্রতিরোধ করা সম্ভব।

এছাড়া অস্টিওপরোসিস এর কারনে যেকোন হাড় ভেঙ্গে গেলে তা একজন অর্থোপেডিক্স বিশেষজ্ঞ এর তত্ত্বাবধানে চিকিৎসা নিতে হয়।

অর্থোপেডিক স্পেশালিস্ট & ট্রমা সার্জন।  #২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া। #চেম্বারঃ আলিফ জেনারেল হাসপ...
08/12/2022

অর্থোপেডিক স্পেশালিস্ট & ট্রমা সার্জন।
#২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
#চেম্বারঃ আলিফ জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, কুমাড়শীল মোড়,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
সময়ঃ দুপুর ২ঃ৩০ থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।

Address

Alif General Hospital&Diagonostic, Kumarshil Moor
Rajshahi Division
3400

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Diponkar Ghosh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category