Untold Stories by NooR

10/09/2025

Alhamdulillah, Sometimes forgetting people is blessing in your life 🌸 because you return back to the people you really belong 🕊️

09/09/2025

I saw this visual metaphor online and it really hit me:

Two meals.
Same ingredients.
One rushed and burned at 900°F in an hour, the other slow-cooked to perfection at 300°F in three.

It reminded me — growth doesn’t come from speed, but from patience.
In a world obsessed with hustle, we often forget that true success, healing, and barakah take time.

So if your path feels slow, don’t worry — you’re not behind.
You’re just being prepared for something exceptional. In Sha Allah! 🌸🤍

08/09/2025

07/09/2025

Love isn’t just about romance, it’s survival. Neuroscientist Stephanie Cacioppo says it is as essential as food or water, a biological need hardwired into us. Hormones like oxytocin and vasopressin, explained by biologist Sue Carter, drive bonding, trust, loyalty, and even jealousy, traits that helped humans thrive as social beings.

As relationships grow, oxytocin deepens commitment, notes Theresa Larkin, while early passion lights the brain with dopamine and adrenaline, described by Lucy Brown. These chemical surges don’t just fuel attraction, they reduce stress, ease pain, improve sleep, sharpen problem-solving, and may even extend life.

But love’s power cuts both ways. According to Jacquie Olds of Harvard, heartbreak flips the system, flooding the body with cortisol and norepinephrine, sometimes triggering “broken heart syndrome.” The science is clear: building strong, lasting bonds isn’t just emotional, it’s critical for long-term health and well-being.

Source / Credits: Research from University of Oregon, Kinsey Institute, University of Wollongong, Albert Einstein College of Medicine, Harvard Medical School.

05/09/2025

🤲

05/09/2025

Ameen 🤲

04/09/2025

🌸 প্রিয় রাসূল ﷺ, আজ ঈদে মিলাদুন্নবী - আপনার ভালোবাসায় আমাদের হৃদয় ভরে উঠুক। আপনার শিক্ষা আমরা যেন আঁকড়ে ধরি, আপনার সুন্নাহ আমরা যেন জীবনে বাস্তবায়ন করি।
আপনারই জন্যই আমরা মুসলিম, আপনার দোয়ার জন্যই আমরা উম্মত।
তাই আজ তুলে ধরছি বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ ঘটনাটি :

🕋 বিদায় হজ্জ: মানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ ঘোষণা :

হিজরতের দশম বছর। আরবের আকাশ তখন শান্তির আলোয় ভরে উঠেছে। বহু বছরের কষ্ট, নির্যাতন আর সংগ্রামের পর ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হয়েছে মদিনা থেকে আরবের অন্তরে অন্তরে। ঠিক এই সময়ে রাসূলুল্লাহ ﷺ ঘোষণা দিলেন—তিনি হজ্জ করতে যাচ্ছেন। খবরটি মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ল, আর লাখ লাখ সাহাবি (রা.) ভিড় জমালেন তাঁর সাথে শেষবারের মতো হজ্জ পালন করার জন্য।

নবী করিম (sw) –এর এই হজ্জ ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে আছে হজ্জাতুল বিদা বা বিদায় হজ্জ নামে। কারণ এটি ছিল তাঁর জীবনের একমাত্র হজ্জ এবং সেই সঙ্গে শেষ হজ্জ।

মদিনা থেকে কাফেলা রওনা দিল। নবী ﷺ–কে ঘিরে মানুষরা হাঁটছিলো অশ্রুসজল চোখে, যেন শেষবারের মতো তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপকে নিজের হৃদয়ে লিখে রাখতে চাচ্ছে। মক্কার দিকে যাত্রাপথে তিনি মানুষকে হজ্জের প্রতিটি আমল শিখিয়ে দিলেন। কাবা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি কৃতজ্ঞতায় সেজদাহ দিলেন, আরাফাতের ময়দানে দাঁড়িয়ে দিলেন ইতিহাসের শ্রেষ্ঠ খুতবা।

৯ই জিলহজ্জ, আরাফার উজ্জ্বল দুপুর। সূর্যের আলো ঝলমল করছে, আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে আছে লক্ষ সাহাবি। রাসূলুল্লাহ ﷺ তাঁর উট কাসওয়ার পিঠে বসে মানুষের উদ্দেশে শেষবারের মতো বাণী শুনালেন। সেই খুতবায় ছিল মানবতার সর্বজনীন শিক্ষা, ছিল সমতা, ভ্রাতৃত্ব আর আল্লাহভীতির ঘোষণা। তিনি বললেন—

“হে মানুষ! তোমাদের প্রভু একজন, তোমাদের পিতা একজন। তোমরা সবাই আদমের সন্তান, আর আদম সৃষ্টি হয়েছে মাটি থেকে। আরবের কোনো শ্রেষ্ঠত্ব নেই অ-আরবের উপর, শ্বেতাঙ্গের নেই কৃষ্ণাঙ্গের উপর, শ্রেষ্ঠত্ব কেবল তাকওয়ায়।”

তিনি বললেন—“তোমাদের জীবন, তোমাদের সম্পদ, তোমাদের ইজ্জত–সম্মান একে অপরের জন্য হারাম। আজকের এই দিন, এই মাস, এই শহরের মতোই পবিত্র।”

নারীদের অধিকার রক্ষার কথা বললেন তিনি। সতর্ক করলেন সুদের ভয়াবহতা থেকে। ঘোষণা দিলেন মুসলমানরা ভাই ভাই, কেউ কারো উপর জুলুম করবে না। আর সবশেষে বললেন—

✨ “আমি তোমাদের মাঝে দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি। যদি এগুলো আঁকড়ে ধরো, কখনো পথভ্রষ্ট হবে না—আল্লাহর কিতাব ও আমার সুন্নাহ।” ✨

খুতবার শেষে আকাশের দিকে আঙুল তুলে তিনবার বললেন:
“হে আল্লাহ! আমি পৌঁছে দিয়েছি।”
লক্ষ লক্ষ সাহাবি একসাথে সাড়া দিলেন:
“জি হ্যাঁ, আপনি পৌঁছে দিয়েছেন।”

তখনই নাজিল হলো কুরআনের সেই মহান আয়াত—

“আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণ করে দিলাম, আমার নিয়ামত সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের জন্য জীবনব্যবস্থা হিসেবে মনোনীত করলাম।” (সূরা মায়িদাহ ৫:৩) ♥️

বিদায় হজ্জের এই ঘোষণা শুধু মুসলিমদের জন্য নয়, বরং সমগ্র মানবতার জন্য শান্তি, ভ্রাতৃত্ব ও ন্যায়ের আলোকবর্তিকা। নবী করিম ﷺ–এর এই শেষ হজ্জ আমাদের শেখায়—সততা, তাকওয়া, ভ্রাতৃত্ব ও আল্লাহর আনুগত্য ছাড়া মানবতার কোনো পূর্ণতা নেই।

আজও যদি আমরা তাঁর সেই শিক্ষা আঁকড়ে ধরি, তবে পৃথিবী আবার শান্তি ও ন্যায়বিচারে ভরে উঠবে, যেমনটা ছিল আরাফার সেই উজ্জ্বল দুপুরে।

©️ NooR

04/09/2025

Anyone who disrespects your wife disrespects you. A man has failed when he allows friends or family to mistreat his wife: Naumaan Ijaz

Respecting your wife is respecting yourself. When a man allows anyone friends or even family to mistreat his wife, he fails not only as a husband but also as a protector. True strength lies in standing up for her dignity, always.

30/08/2025

হেদায়েত কেন হারিয়ে যায়?
আল্লাহ তায়ালা কেবল তাঁর বাছাইকৃত বান্দাদেরই হেদায়েত দান করেন। হেদায়েত আল্লাহ তায়ালার অনুগ্রহ। হেদায়েত পাওয়ার পর তা ধরে রাখা আমাদের দায়িত্ব। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, আল্লাহর কিছু বান্দাকে দেখা যায় হঠাৎ খুব ইবাদত বন্দেগী করছেন। কিছুদিন যাওয়ার পর তিনি হেদায়েত হারিয়ে ফেলেন, ইবাদতে আগের মত স্পৃহা পান না। এর উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ নিম্নরূপ:

(১) ফিতনা:
হেদায়েত পেলেই কারো জান্নাত নিশ্চিত নয়। হেদায়েতপ্রাপ্তকে আল্লাহ তায়ালা বিভিন্নভাবে পরীক্ষা করেন। নানারকম ফিতনা তার সামনে আসে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ফিতনা হলো বিপরীত লিঙ্গের ফিতনা। এসব ফিতনা থেকে বাঁচতে চোখের হিফাজত করা ও ফিতনায় পড়লে আল্লাহর দেওয়া শিক্ষার অনুযায়ী আচরণ করা জরুরি।

(২) দ্বীনদারদের সান্নিধ্যে না থাকা:
অনেকে হেদায়েত পাওয়ার পর ব্যক্তিজীবনে কেবল নামাজকে ধরে রাখেন। ইসলামের ফরজ জ্ঞানার্জনের চেষ্টা করেন না, দ্বীনি মাজলিসগুলোতে যান না, আলেমদের সাথে থাকেন না। সরাসরি আলেমদের থেকে জ্ঞানার্জন করতে না পারলে অনলাইনে বিষয়ভিত্তিক আলোচনা শোনা যেতে পারে।

(৩) সঠিক পদ্ধতিতে জ্ঞানার্জন না করা:
সদ্য হিদায়াতপ্রাপ্ত অনেককে দেখা যায় ইসলামের মৌলিক বিষয়গুলো বাদ দিয়ে অনেক গভীর বা ইখতিলাফি বিষয় নিয়ে পড়ে আছেন যেগুলো সম্পর্কে তার প্রাথমিক জ্ঞান নেই। কেউ হয়তো নাস্তিকদের সাথে তর্কে জড়াচ্ছে, কেউ বা শিয়া রাফেজিদের নিয়ে পড়াশোনা করে বিভ্রান্ত হচ্ছে। অথচ প্রত্যেকের জন্য জরুরি হলো দ্বীনের মৌলিক বিষয় যেমন : ঈমান, আকীদা, সালাত, পবিত্রতা, কুরআন, হাদীস, আখলাক ইত্যাদি বিষয়ে জ্ঞানার্জন করা।

(৪) অহংকার করা:
অনেকেই হিদায়াত পেয়ে অহংকারী হয়ে ওঠেন, অন্য মুসলিম ভাইবোনকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন। পোশাক, চলাফেরা, গুনাহ কিংবা ইবাদতের দৈন্যতা নিয়ে তাদের সমালোচনা করেন, খাটো চোখে দেখেন, জাহান্নামী বলে কটাক্ষ করেন। কে হাফপ্যান্ট পরে মসজিদে এলো, কে কানে দুল পরে মসজিদে এলো, কার হিজাব পরিপূর্ণ না ইত্যাদি দোষত্রুটি ধরা শুরু করেন। এতেও হেদায়েত হারিয়ে যায়।

(৫) দুআ না করা:
অনেকেই ভাবেন হেদায়েত চিরস্থায়ী। কিন্তু আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে দোয়া শিখিয়েছেন,
رَبَّنَا لَا تُزِغْ قُلُوبَنَا بَعْدَ إِذْ هَدَيْتَنَا وَهَبْ لَنَا مِن لَّدُنكَ رَحْمَةً ۚ إِنَّكَ أَنتَ الْوَهَّابُ
অর্থ: হে আমাদের প্রতিপালক, হেদায়েত দেওয়ার পর আমাদের অন্তরকে পুনরায় বাঁকা করে দেবেন না এবং আমাদেরকে আপনার পক্ষ থেকে রহমত দান করুন। নিশ্চয় আপনি মহাদাতা। (সুরা আলে ইমরান, আয়াত ৮)
নবীজী সাঃ ও হেদায়েত ধরে রাখার জন্য অনেক দোয়া করতেন যেমন: يا مقلب القلوب ثبت قلبي على دينك
অর্থাৎ, হে অন্তরসমূহের পরিবর্তনকারী, আমার অন্তরকে আপনার দ্বীনের উপর অবিচল রাখুন।
সুতরাং হেদায়েত ধরে রাখতে অধিক পরিমাণে দোয়া করা জরুরি।

(৬) নিয়মিত তাওবাহ ইস্তিগফার না করা:
মানুষ হিসেবে নিজের অজান্তেই আমাদের অনেক গুনাহ হয়ে যায়। এসব গুনাহ থেকে বাঁচতে ও নিজের হেদায়েতকে নবায়ন করতে নিয়মিত তাওবাহ ইস্তিগফার করা জরুরি। গুনাহের জন্য নিয়মিত ক্ষমা প্রার্থনা না করলে গুনাহ জমতে জমতে মানুষ একসময় হেদায়েত থেকে ছিটকে পড়ে।

হারিকেনের মৃদু আলোকে যেমন বাতাস থেকে রক্ষা করতে হয়, চিমনির ভেতর অনেক যত্ন আগলে রাখতে হয়, তেমনি হেদায়েত ধরে রাখার জন্য এর যত্ন ও পরিচর্যা করা জরুরি।

(আবু মুহাম্মাদ রাফিউজ্জামানের বক্তব্য থেকে অনুলিখন)