হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা

হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লক ভালো হয়

যেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো :হৃদরোগ বা হার্টের সমস্যা অনেকের মাঝেই রয়েছে তবে সঠিক সময়ে এই রোগটি শনাক্ত ...
08/06/2023

যেনে নিন হার্ট অ্যাটাকের প্রাথমিক উপসর্গগুলো :

হৃদরোগ বা হার্টের সমস্যা অনেকের মাঝেই রয়েছে তবে সঠিক সময়ে এই রোগটি শনাক্ত করা সম্ভব হচ্ছেনা শুধুমাত্র আমাদের সচেতনতার অভাবে।
কিছু উপসর্গ রয়েছে যেগুলো কারো মাঝে প্রকাশ পেলে যতদ্রুত সম্ভব একজন বিশেষজ্ঞ ক্যার্ডিওলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং কিছু পরীক্ষা করে নিশ্চিত হওয়া উচিত সে হৃদরোগে আক্রান্ত কিনা।

উপসর্গগুলো :

১.হঠাৎ এবং তীব্র বুকে ব্যথা এবং সেটা যদি কয়েক মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়।
২.বুকে ব্যথার সাথে যদি ঘাম, শ্বাসকষ্ট বা বমি বমি ভাব থাকে।
৩.ব্যথা যদি আপনার বাহু, পিঠ, ঘাড় বা চোয়ালে পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে।
৪.যেকোনো ধরণের শারীরিক পরিশ্রম বা শরীরচর্চার সময় বুকে ব্যথা অনুভূত হওয়া কিন্তু কিছুক্ষন বিশ্রাম নিলে ব্যথা কমে যাওয়া।
৫.বুকে ব্যথা বা বুক ধড়ফড়ের সাথে দ্রুত বা অনিয়মিত হৃদস্পন্দন।
৬.বুকে ব্যথার সাথে বুকের মধ্যে চাপ অনুভূত হলে।

IMAGING ANALYSIS
- ECG
- Echocardiogram
- ETT Stress Test (Treadmill)

BLOOD ANALYSIS
- Lipid Profile
- HBA1C
- Troponin I
- S LDH
এবং সবশেষে Angiogram / CT angiogram!

হার্টের ডা: পেতে এবং রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা নিতে ☎️ 01911-077973 করুন।

14/09/2022

হৃদরোগ এবং কার্ডিয়াং অ্যারেস্ট আলাদা:

কার্ডিয়াং অ্যারেস্ট (Cardiac Arrest v):

হৃদযন্ত্র আচমকা বিকল হয়ে যায়, শ্বাসকষ্ট, চৈতন্য হারানোর সম্ভাবনা। হৃদযন্ত্র বিকল হলে রক্ত সঞ্চালন বন্ধ হয়ে যায়। তবে হৃদরোগের ফলেও হৃদযন্ত্র বিকল হয়ে কার্ডিয়াং অ্যারেস্ট হতে পারে। সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা না হলে মৃত্যু হতে পারে। দ্রুত চিকিৎসা করানো গেলেই তবেই বাঁচিয়ে তোলা সম্ভব রোগীকে। সঙ্গে সঙ্গে সিপিআর দেওয়া গেলে, বুকের উপর দু’হাত দিয়ে চেপে সিপিআর দিলেও কাজ হয়। সাধারণত কোনও আগাম ইঙ্গিত ছাড়াই কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ঘটে।

উপসর্গ
* আচমকা অবসন্ন হয়ে পড়া, পড়ে যাওয়া
* নাড়ির স্পন্দন পাওয়া না গেলে
* শ্বাসবন্ধ হয়ে যাওয়া
* জ্ঞান হারানো

বয়সের নিরিখে ৪৫ থেকে ৬০ বছর বয়সিদের হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেশি, ৩৯.৩ শতাংশ। মৃত্যুর হার ৩০ শতাংশ ৩০ থেকে ৪৫ বছর বয়সিদের মধ্যে। ষাটোর্ধ্বদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার ২১ শতাংশ। ১৮ থেকে ৩০ বছর বয়সিদের মধ্যে ৮.৯ শতাংশ হার মৃত্যুর। ১৪ থেকে ১৮ বছর এবং অনূর্ধ্ব ১৪ বছর বয়সিদের ক্ষেত্রে মৃত্যুর হার যথাক্রমে ০.৪ এবং ০.২ শতাংশ।

এর কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, শারীরিক পরিশ্রম বেশি, দুশ্চিন্তা বেশি বলেই ৩০ থেকে ৩৫ এবং ৪৫ থেকে ৬০ বছর বয়সিদের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। ষাটোর্ধ্বরা এমনিতেই বয়সের কারণে দুর্বল হয়ে পড়েন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
#বিনা_রিং_বিনা_অপারেশনে_হৃদরোগের_সর্বাধুনিক_চিকিৎসা
কাটাছেঁড়া ছাড়া, রক্তঝরা ছাড়া, কোনো ঝুঁকি ছাড়া আমাদের হাসপাতালে এই চিকিৎসা পদ্ধতিতে বুক না কেটে, রিং না পড়িয়েই অত্যাধুনিক 'ইইসিপি' মেশিনের সাহায্যে হার্ট ব্লকেজের বাইপাস করে দেয়া হয়।
আর 'ইইসিপি থেরাপি চিকিৎসা'র মাধ্যমে হার্টের ব্লকেজ কমিয়ে দেয়া হয়।

বিনা তেলে রান্না খাবার কেন খেতে হবে? শারিরীক পরিশ্রম বা হাঁটাচলা কেন করতে হবে? ইয়োগা, মেডিটেশন কেন করতে হবে? হার্টের রোগীদের বিস্তারিত শিখিয়ে দেয়া হয় এই সেমিনারে। কারণ ডায়োমেড চিকিৎসা পদ্ধতি একটি পূর্ণাঙ্গ ও স্থায়ী হৃদরোগ চিকিৎসার ব্যবস্থা।



রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লকের চিকিৎসা,
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত ☎️ +880 1911-077973

12/09/2022

চিকিৎসাবিজ্ঞান মানুষের হৃদরোগের নিম্নোক্ত কারণ চিহ্নিত করেছে:

৭.ধূমপান
৮.মদ্যপান
১৪.বংশ পরমপরায়ন
৫.উচ্চ মাত্রায় রক্তচাপ
৪.উচ্চ মাত্রায় এলডিএল
৩.নিম্ন মাত্রায় এইচডিএল
২.উচ্চ মাত্রায় ট্রাইগ্লিসাইড
১. উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টরেল
১১.কম পরিমানে উদ্ভিদ খাদ্য গ্রহন
১০. বেশি পরিমানে প্রাণীজ খাদ্য গ্রহন
৯.শারীরিক পরিশ্রম তথা ব্যায়াম না করা
৬.উচ্চ মাত্রায় রক্তের সুগার (ডায়াবেটিকস)
১৩.অতিমাত্রায় মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা ভোগা
১২.নিরর্থক কারনে মানসিক উত্তেজনা বা রেগে যাওয়া

উপরোক্ত কারনগুলীর প্রায় সবগুলীই মানুষের নিজের ইচ্ছা- অনীচ্ছার উপর ভিত্তি করে মানুষের দেহ- মনে জুড়ে, বসে দানা বাধে। এ পেক্ষিতেই মানুষের রোগ ব্যধি বিশেষ করে হ্রদরোগ সম্পর্কে চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডক্টর ডীন অর্নিশ চিন্তা- গবেষণা মূলক পরীক্ষা নিরীক্ষা করে বিশ্বের বিজ্ঞান জগতে একথা প্রতিষ্ঠা করেছেন যে সব কারনে মানুষের রোগ ব্যধি হয় সেসব কারন যদি যার যার জীবন থেকে অপসারণ করা যায় তবে তাদের সে সব রোগ ব্যধি দূর হয়ে যাবে, তথাকথিত ডাক্তারী চিকিৎসা ব্যতিরেকেই।

বন্ধুগন আসুন আমরা প্রকৃতিতে ফিরে আসি,প্রকৃতির নিয়মে খাদ্য গ্রহন ও জীবন আচরণ শুরু করি তবে মানুষের অর্জন যোগ্য রোগব্যধি থেকে বাঁচা সম্ভব। যদি ২০-২৫ বছর বয়স থেকে যদি আমরা প্রাকৃতিক নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে শুরু কর তবে বৃদ্ধ বয়সে উপরোক্ত অসংক্রামক ব্যাধি বিশেষ করে হৃদরোগ থেকে বেঁচে থাকব, এর কারো হয়েও থাকে তবে তাও ধীরে ধীরে কমে যাবে(Reversal). ডাঃ ডীন অর্নিস আত’ বৈজ্ঞানিক ভাবে প্রমাণ করে দিয়েছেন।

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত
☎️ +880 1911-077973

31/08/2022

গ্যাসট্রিকের ব্যথা না হার্টের সমস্যা কীভাবে বুঝবেন?

হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব অনেকেই করেন। কিন্তু সেটি কি হার্টের সমস্যা, নাকি গ্যাসের কারণে? তা বুঝতে পারে না অনেকেই। এমন হলে প্রথমে ব্যথার ধরন বুঝতে এবং সতর্কতার সঙ্গে চিকিৎসা নিতে হবে।
হার্টের ব্যথার লক্ষণ : কিছু উপসর্গ আছে, যা হলে মনে করতে হবে হার্টের কোনো সমস্যার কারণে তা হচ্ছে এবং রোগী হার্ট অ্যাটাকের দিকে যাচ্ছে।
যেমন—
# হার্টের সমস্যার কারণে ব্যথা হলে তা বুকের একেবারে মাঝখানে চেপে ধরা ব্যথা বা বুকের মধ্যে কিছু চেপে আছে এমনটি মনে হবে।
# হাঁটলে বা সিঁড়ি ভাঙলে বুকের এই চেপে ধরা ভাব বেড়ে যাবে।
# ব্যথা ধীরে ধীরে চোয়াল, ঘাড় বা পিঠের দিকে চলে যেতে পারে। একে বলে “অ্যানজাইনাল পেইন”।
# শরীর প্রচণ্ড ঘেমে যাবে।
# কোনো ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।
# মুখের রং ফ্যাকাসে বা কালচে হয়ে যেতে পারে।
# ক্রমান্বয়ে হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে আসবে।
# এ ধরনের ব্যথা ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মতো স্থায়ী হতে পারে।

করণীয় :
# এ রকম মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে চারটি ডিসপ্রিন ট্যাবলেট পানিতে গুলে বা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। এতে হার্ট অ্যাটাক থেকে মৃত্যুর আশঙ্কা ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ কমে যাবে।
# পাশাপাশি জিবের নিচে নাইট্রেট স্প্রে বা ট্যাবলেট দিয়ে রোগীকে দ্রুত হৃদরোগের চিকিৎসা আছে এমন হাসপাতালে নিন।
# হার্ট অ্যাটাক হলে দু-তিন ঘণ্টার মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে সঠিক চিকিৎসা দিলে রোগী ভালো হয়ে যায়। এর আগে ইসিজি, ইকোকার্ডিওগ্রাম ও ট্রোপোনিন-আই পরীক্ষা করালে সমস্যাগুলো জানা যাবে।

সতর্কতা :
ডায়াবেটিস রোগীরা অ্যানজাইনাল পেইন বুঝতে পারে না। যে নার্ভটি মস্তিষ্ক থেকে এই ধরনের ব্যথার অনুভূতি বহন করে, ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে সেই নার্ভটি কাজ করে না। তবে আজকাল নন-ডায়াবেটিস রোগীরাও অনেক সময় অ্যানজাইনাল পেইন টের পায় না। ব্যথাটি গ্যাসের ব্যথার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলে এবং সেই ধরনের ওষুধ সেবন করে। এতে সাময়িক স্বস্তি মিললেও হার্টের সমস্যা হলে পরে তা বড় আকারের বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসলে ৮০ শতাংশ ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যা হার্টের জন্য না হলেও ২০ শতাংশ ক্ষেত্রে কিন্তু হার্টের।

বাঁচতে হলে :
# রোজ জোরে জোরে হাঁটুন অন্তত চার কিলোমিটার।
# ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ থাকলে সেটি নিয়ন্ত্রণে রাখুন।
# ভাত, রুটি, আলুর মতো কার্বোহাইড্রেটজাতীয় খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন।
# রোজকার খাবারে তেলের পরিমাণ ১৫ থেকে ২০ মিলিলিটার করুন। মাসে তিন-চার দিন নিয়মের ব্যতিক্রম হলে অসুবিধা নেই। কিন্তু বাকি দিনগুলো এভাবেই চলতে হবে।
# ধূমপান একেবারেই নয়।

রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লকের চিকিৎসা,
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত জানতে ফোন করুন। ☎️01911-077973

14/07/2022

চর্বি এড়িয়ে চলুন:

যে কোনো পশুর চর্বি খাওয়া এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কোরবানির সময় এ বিষয়টি বিশেষভাবে খেয়াল রাখা উচিত। গুরু বা ছাগলের মাংসকে এক কথায় বলা হয় লাল মাংস বা রেড মিট। লাল মাংস প্রোটিনের সমৃদ্ধ উৎস, শরীরের বৃদ্ধি সাধন, ক্ষয়পূরণ ও শরীরের গঠনে যার ভূমিকা অপরিসীম। তবে লাল মাংসের যেমন উপকার আছে, তেমনি রয়েছে অনেক ঝুঁকিও। এতে আছে প্রচুর স্যাচুরেটেড ফ্যাট যেমন ট্রাইগ্লিসারাইড ও এলডিএল, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল হিসেবে পরিচিত। এগুলো শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে, রক্তচাপ বাড়ায়, রক্তনালীতে চর্বি জমিয়ে রক্তপ্রবাহকে ব্যাহত করে স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়, ডায়াবেটিস সংক্রান্ত জটিলতা বৃদ্ধি করে। এছাড়া বিভিন্ন ধরণের ক্যান্সারর যেমন-কোলন ও স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ার সম্ভাবনা থাকে লাল মাংসে। যতটুকু সম্ভব মাংসের চর্বি ছাড়িয়ে খাওয়া ভালো। মাংসের সঙ্গে যথেষ্ট পরিমাণে সবজি খাওয়া যেতে পারে। টাটকা সবজি পাকস্থলীকে সাবলীল রাখে।

বয়স্কদের সচেতনতা গুরুত্বপূর্ণ:

মধ্যবয়সী এবং বয়স্কদের খাবার সম্পর্কে সচেতন থাকা আরও জরুরি। এমনকি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, রক্তে অতিরিক্ত চর্বি ইত্যাদি না থাকা সত্বেও এই বয়সের সবাইকেই ঈদের খাবারের ব্যাপারে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার। অতিভোজনে তাদের পেট ভরা ভাব বা অস্বস্তিকর অনুভূতি হতে পারে। বেশি গোসত খেলে তা পরিপূর্ণভাবে হজম করতে অনেক সময় লাগতে পারে। এতে পেটে অস্বস্তিকর অনুভূতি, ভরা ভরা ভাব, বারবার ঢেকুর ওঠা এমনকি বুকে ব্যথা পর্যন্ত হতে পারে।

স্ট্রোক ও হৃদরোগে আক্রান্তদের জন্য:

স্ট্রোক এবং হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীরা অবশ্যই তৈলাক্ত মাংস কমিয়ে খাবেন। সারা বছর তারা যে ধরণের নিয়মকানুন পালন করেন খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে, কোরবানির সময়ও সেই ভাবে চলা উচিত। কোরবানির মাংস একটু আধটু খেলে শরীরের যে খুব ক্ষতি হয়ে যাবে তা নয়, তবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। যাদের ওজন বেশি তাদের অবশ্যই ঈদের সময় অতিরিক্ত খাওয়া পরিহার করতে হবে। গেঁটে বাত বা ইউরিক এসিড বেশি যাদের এবং যারা কিডনির সমস্যায় ভোগেন, তাদেরকে প্রোটিন জাতীয় খাদ্য কম খেতে বলা হয়।

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা।
ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত : ☎️ 01911-077973

02/06/2022

#ডায়াবেটিস_হার্ট_অ্যাটাক_ঝুঁকি

ডায়াবেটিসের রোগীদের বরাবরই হার্টের রোগের ঝুঁকি বেশি। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় ধরা পড়েছে, টাইপ ২ ডায়াবেটিস, যাদের ব্লাড সুগার অসম্ভব পরিমাণে ওঠানামা করে, তাদের হৃদরোগের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। নতুন এই রিপোর্টটি সামনে এসেছে ডায়াবেটিস, ওবেসিটি অ্যান্ড মেটাবলিজম নামের জার্নালে প্রকাশ হওয়ার পর। প্রায় ২৯ হাজার রোগীর উপর এই গবেষণা চালানো হয়েছে, যাদের টাইপ ২ ডায়াবিটিস রয়েছে দুই বছর ধরে।

গবেষণায় উঠে এসেছে যে যারা অসম্ভভ পরিমাণে ব্লাড সুগার ওঠানামায় ভুগছেন তারা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ক্ষেত্রে একেবারেই মার্জিন লাইনে দাঁড়িয়ে। তাই তাদের অনেক অনেক বেশি সচেতন হওয়া প্রয়োজন

ডায়াবেটিস বাড়াচ্ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি। আর ভয়াবহ এই হার্ট অ্যাটাকের সম্ভবনা ক্রমশই বাড়ছে। এজন্য সঠিক সময়ে পরীক্ষা করোনাটা খুব জরুরী। কারণ, অনেক সময় এই হার্ট অ্যাটাক এতটাই যন্ত্রণাহীন হয় যে প্রথম কয়েক ঘণ্টা রোগী নিজেই বুঝতে পারেন না যে তার হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। যদি কোনও ডায়াবেটিক রোগী শ্বাসকষ্ট, বা বুকে ব্যথার মতো সমস্যায় ভোগেন তাহলে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে যেতে হবে।

ডায়াবেটিসের ফলে চোখ, কিডনি, হার্ট, ব্রেন, নার্ভের যে মারাত্মক ক্ষতি হয় সে সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তোলাই লক্ষ্য। যত তাড়াতাড়ি ডায়াবেটিস ধরা পড়বে তত বেশি ক্ষতির ঝুঁকি কমবে। কাশি বা শ্বাসকষ্ট সাধারণ নিউমোনিয়া ভেবে অবহেলা করবেন না। ডায়াবিটিস থাকলে এই সমস্যাই হয়ে উঠতে পারে ভয়াবহ। তাই ফ্লু ও নিউমোককাল ভ্যাক্সিন গুরুত্বপূর্ণ। এর পাশাপাশি নিয়মিত রক্তে শর্করার পরিমাণ পরীক্ষা করে নেওয়া। তাই ডায়াবেটিস মোকাবেলায় ব্যালেন্স ডায়েটের গুরুত্ব দিতে হবে।

আবার যাদের হৃদযন্ত্র দুর্বল, শীতের সময় তাদের অতিরিক্ত যত্নবান হতে হবে। তাদের নিয়মিত শরীরচর্চা করতে হবে। ভোরের ঠান্ডা বা কুয়াশা এড়িয়ে যাওয়ার জন্য নিজেদের রুটিনে অল্পবিস্তর পরিবর্তন আনতে হবে। হার্ট ভালো রাখতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফল ও সবজি খেতে হবে। পানি ও লবণের বিষয়ে সতর্ক হতে হবে। কারণ অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ ও পানি খেলে সমস্যা হতে পারে।

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা ইইসিপি থেরাপি বিস্তারিত জানতে ☎️ 01911-077973

28/05/2022

উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন?
সুস্থ থাকতে নিয়মিত করুন ইয়োগা বা যোগাসন।

নানা শারীরিক সমস্যা দূর করে ইয়োগা বা যোগ ব্যায়াম। উচ্চ রক্তচাপ কমাতেও এর ভূমিকা অনেক। দিনে মিনিট ২০ যোগা, প্রাণায়াম, ধ্যান করলে হার্টও ভাল থাকে। নিয়ন্ত্রণে থাকে ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাই কোলেস্টেরল। মত বিজ্ঞানীদের।

আমেরিকান জার্নাল অব হাইপারটেনশনে প্রকাশিত এক প্রবন্ধে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, মোটামুটি ৮ সপ্তাহ যোগা করার পরই উচ্চ রক্তচাপের প্রকোপ কমতে শুরু করে। "শারীরিক সক্ষমতা বাড়া ও মানসিক চাপ কমাই এর অন্যতম কারণ।"

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট, হার্ট অ্যাটাক, বাইপা্স সার্জারি ইত্যাদির পর দ্রুত সেরে ওঠার পথে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় উদ্বেগ, স্ট্রেস, টেনশন। বিভিন্ন গবেষণা থেকে দেখা গেছে কার্ডিয়াক রিহ্যাবিলিটেশনের (রোগের চিকিৎসা শেষ হওয়ার পর যে ভাবে ধাপে ধাপে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনা হয় রোগীকে) পর্যায়ে অল্পস্বল্প করে যোগা ও প্রাণায়াম করালে রোগী অনেক তাড়াতাড়ি সুস্থ ও কর্মক্ষম হয়ে ওঠেন।

নানা ধরনের চিন্তা, কাজের চাপ ইত্যাদিতে অনেকের মধ্যেই এখন উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়। যোগাসন করলে নির্মূল করা যায় সেই সমস্যাকেও। আসুন জেনে নিন শরীরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে কী কী যোগ ব্যায়াম করবেন...

হাই ব্লাডপ্রেসার? মেন্টাল স্ট্রেস?
ডায়োমেড হার্ট সেন্টার পদ্ধতিতে নিয়ন্ত্রণ ও দূর করতে আসুন- অত্যন্ত সফল নন-সার্জিক্যাল কার্ডিওলজিস্ট ডা. কে এস এম শামীম স্যারের কাছে :

☎️ 01911-077973

06/05/2022

#নারীর_স্ট্রোকের_ঝুঁকি_বেশি
এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সের নারীদের স্ট্রোকের ঝুঁকি একই বয়সী পুরুষদের তুলনায় দ্বিগুণ। বিশ্বজুড়ে নারীর স্ট্রোক বা মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি পুরুষের তুলনায় বেশি। জীবনযাপনে অনিয়ম ও অসচেতনতার কারণে তাঁরা বেশি ঝুঁকিতে থাকেন। অথচ এই বয়সের অধিকাংশ নারী স্ট্রোক সম্পর্কে সচেতন নন।

মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হলে অথবা রক্তনালি ফেটে রক্তপাত হলে স্ট্রোক হয়। মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল বিঘ্নিত হলে এর কিছু কোষ পুষ্টির অভাবে মরে যায়। সমস্যা দীর্ঘায়িত হলে ক্ষতিও বেশি হয়। তাই স্ট্রোকের লক্ষণ প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা নিতে হয়।

এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০ থেকে ৩৯ বছর বয়সের নারীদের স্ট্রোকের ঝুঁকি একই বয়সী পুরুষদের তুলনায় দ্বিগুণ।

#স্ট্রোকের_ঝুঁকি_প্রতিকার
বেশির ভাগ নারী সংসার–সন্তান সামলানোসহ অন্যান্য গৃহস্থালির কাজে এত ব্যস্ত থাকেন যে হাঁটার অবকাশ পান না। অনেকে নিরাপদে হাঁটার জায়গা পান না। কিন্তু স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে হাঁটার জন্য দিনে অন্তত ৪০ মিনিট সময় বের করতে হবে।

৪৫ হাজার নারীর ওপর পরিচালিত একটি গবেষণা বলছে, সপ্তাহে স্বাভাবিক গতিতে দুই ঘণ্টা হাঁটলে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৩০ শতাংশ কমতে পারে। আর দ্রুত হাঁটলে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৫০ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে।

৮০ হাজার নারীর ওপর পরিচালিত একটি গবেষণা অনুযায়ী, বিষণ্নতা স্ট্রোকের ঝুঁকি ২৯ শতাংশ বাড়তে পারে। বিষণ্নতায় ভোগা নারীদের মধ্যে ধূমপানের প্রবণতা, স্থূলতা, অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন, শরীরচর্চার অভাব থাকে। ফলে ঝুঁকি বাড়ে। তাই ধূমপান ছাড়তে হবে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে। জীবনযাপনে শৃঙ্খলা আনতে হবে। নিয়মিত কিছু শরীরচর্চা করতে হবে।

বেশি ঘুমালে স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ে, আবার কম ঘুমালেও ঝুঁকি বাড়ে। গবেষকেরা জানাচ্ছেন, প্রতিদিন ১০ ঘণ্টার বেশি ঘুমালে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৬৩ শতাংশ পর্যন্ত বাড়তে পারে। প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি রাতে সাত ঘণ্টা ঘুমানো উচিত। ঘুমের সময় যাঁদের নাক ডাকে, তাঁদের স্ট্রোকের ঝুঁকি আরও বেশি।

গবেষকদের ধারণা, যাঁদের মাইগ্রেনের প্রবণতা বেশি, তাঁদেরও স্ট্রোকের ঝুঁকি বেশি। পুরুষদের তুলনায় নারীরাই মাইগ্রেনে বেশি ভোগেন। মাইগ্রেনের তিনটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো মাথাব্যথার আগে দৃষ্টিসমস্যা (যেমন-ব্লাইন্ড স্পট বা ফ্লাশ লাইট দেখা), আলো সহ্য করতে না পারা ও বমিভাব। তাই চিকিৎসকের পরামর্শে মাইগ্রেন–প্রতিরোধী ওষুধ সেবন করতে হবে।

বুক ধড়ফড়, শ্বাসকষ্ট, মাথা ঘোরানো ও বুকব্যথা—এগুলো হলো অ্যাট্রিয়াল ফাইব্রিলেশনের (এএফ) লক্ষণ। এ সমস্যায় অস্বাভাবিক হৃৎস্পন্দন হয়। এটা রক্ত জমাটবদ্ধতা, স্ট্রোক, হার্ট ফেইলিউর ও অন্যান্য জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায়। যাঁদের এএফ রয়েছে, তাঁদের স্ট্রোকের ঝুঁকি পাঁচ গুণ বেশি।

হাইপারটেনশন জার্নালে প্রকাশিত গবেষণা বলছে, রেগে গেলে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। যাঁদের রাগের প্রবণতা যত বেশি, তাঁদের স্ট্রোকের ঝুঁকি তত বেশি। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সহজে রেগে যান ও অপরের প্রতি আগ্রাসী হন, তাঁদের ঘাড়ের ধমনির পুরুত্ব সহনশীল মানুষের তুলনায় বেশি। ধমনির অধিক পুরুত্ব স্ট্রোকের ‘রিস্ক ফ্যাক্টর’ হিসেবে বিবেচিত।

নারীদের মধ্যে লুপাসজাতীয় রোগের প্রবণতা এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ির ব্যবহার স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। ঝুঁকি কমাতে নারীদের নিজেদের স্বাস্থ্য ও জীবনাচারের প্রতি সচেতন হতে হবে।

রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের ইইসিপি থেরাপি চিকিৎসা। বিস্তারিত জানতে : +880 1911-077973

রোজার সময় মানুষের খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, ওষুধ গ্রহণের সময়সূচি, ঘুমের সময় ও পরিমাণ পরিবর্তিত হয়। একজন সুস্থ স্বাভাবিক...
25/04/2022

রোজার সময় মানুষের খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, ওষুধ গ্রহণের সময়সূচি, ঘুমের সময় ও পরিমাণ পরিবর্তিত হয়। একজন সুস্থ স্বাভাবিক পূর্ণবয়স্ক মানুষ যেভাবে এই পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে পারেন, তা একজন অসুস্থ মানুষ বা #হৃদ্‌রোগীর পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠে না। তাই তাঁদের চাই সতর্কতা।

হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত রোগীদের অনেকের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, অ্যাজমা ইত্যাদিও থাকে। তাই রোজার সময় খাদ্যাভ্যাস ও ওষুধপথ্য নতুন করে সময়োপযোগী করে নিতে হয়।

রিং ও অপারেশন ছাড়াই হার্ট ব্লকের চিকিৎসা,
বিস্তারিত জানতে ফোন করুন ☎️ +880 1911-077973

25/04/2022

কোলেস্টেরলের উচ্চ মাত্রা আপনার শরীরের কী ক্ষতি করতে পারে?

উচ্চ রক্ত–চাপঃ সংকীর্ণ ধমনী-পথ রক্ত প্রবাহের স্বাভাবিক গতিতে বাধা দেয় ফলতঃ রক্তচাপ বৃদ্ধি পায়। আপনার ধমনী-পথ যত বেশি সংকীর্ণ হয়, ততটাই বেশি পরিমাণে আপনার রক্তচাপ বেড়ে যায়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে, এই গুরুতর স্বাস্থ্যগত সমস্যা, প্রধানত হৃদরোগের দিকে মোড় নিতে পারে।

এনজাইনা (বুকে ব্যথা) - হৃদপিণ্ডে রক্ত সঞ্চালনে দায়ী ধমনীগুলিতে প্লেক-এর সংশ্লেষ হলে রক্তের মাধ্যমে হৃদপিণ্ডে পৌঁছন অক্সিজেনের পরিমাণ ক্রমে কমতে থাকে। এর ফলে বুকে ব্যথা হতে পারে, যেটি এনজাইনা নামেও পরিচিত। এটি করোনারি ধমনীর রোগের একটি লক্ষণ এবং এটি আপনাকে সূচিত করে যে আপনার হৃদরোগ হওয়ারও যথেষ্ট ঝুঁকি রয়েছে।

হৃদপিন্ডে হঠাৎ রোগাক্রমণঃ কোনোভাবে প্লেক ছিঁড়ে গেলে বা এটির কোনো অংশ ভেঙে গেলে, এটি রক্তের ডেলা গঠনের জন্য দায়ী হতে পারে, যা রক্তের প্রবাহকে আরও বেশি করে বাধা দিতে থাকে বা এমনকী আপনার ধমনীকে সম্পূর্ণভাবে ছিপি আটকানোর মতো রুদ্ধ করে দেয়। হৃদপিণ্ডের দিকে চলমান যে কোনো ধমনীর মধ্যে এমনটি ঘটলে তবে সেই অবস্থায় হৃদপিণ্ডে রোগাক্রমণের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
পক্ষাঘাতঃ উপরের প্রক্রিয়াটি মস্তিষ্কে রক্ত-সরবরাহকারী ধমনীগুলির মধ্যে যে কোনো একটিতে ঘটলে, এতে পক্ষাঘাত পর্যন্ত হতে পারে।

মস্তিষ্কে এর অন্যান্য প্রভাবসমূহঃ উচ্চ মাত্রার কোলেস্টেরল রক্তবাহী নালীগুলিতে ক্রমাগত জমে সৃষ্ট অবরুদ্ধ অবস্থার কারণে রক্ত প্রবাহে বাধা পড়তে থাকে, ফলতঃ পর্যাপ্ত রক্ত-সরবরাহ না হতে পেরে মস্তিষ্কে ঘটতে থাকা নানা মানসিক কাজ-কর্ম ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে এবং এমন অবস্থা চলতে থাকলে তা স্মৃতি-শক্তি হারান জনিত ক্ষতি বা এমনকী চলাফেরা করার শক্তি হারানর মতো ভয়ঙ্কর ক্ষতির দিকেও মোড় নিতে পারে।

যকৃতে এর প্রভাবঃ পিত্ত-রস তৈরিতে কোলেস্টেরল-এর উপস্থিতি অপরিহার্য, পিত্ত-রস হল যকৃত দ্বারা উৎপাদিত তরল যা পরিপাক ও হজমে সহায়তা করে। কিন্তু, আপনার পিত্তে উচ্চ মাত্রায় কোলেস্টেরল থাকলে, এটি আপনার গলব্লাডার-এ ক্রমাগত জমে অত্যন্ত বেদনাদায়ক গলস্টোন তৈরি হতে পারে।

হার্টের ডা. পেতে এবং
রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা নিতে,
ফোন ☎️ 01911-077973 করুন।

23/04/2022

#উচ্চ_রক্তচাপ_১০_ভুল_ধারণা
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ে আমাদের মধ্যে কিছু ভুল ধারণা চালু আছে। এসব ভুল ধারণার জন্য অনেকে নানা ভোগান্তিও পোহান। আসুন জেনে নেওয়া যাক, ভুল ধারণাগুলো কী কী।

১. কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ হয় না
অনেকে ভাবেন, উচ্চ রক্তচাপ বুড়োদের রোগ। আসলে তা নয়। অল্প বয়সেও উচ্চ রক্তচাপ দেখা দিতে পারে। অতি লবণযুক্ত ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, ওজন বৃদ্ধি, খেলাধুলা, ব্যায়াম বা কায়িক শ্রমের অভাবে অল্প বয়সীদের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের প্রবণতা বাড়ছে। আবার বিভিন্ন ধরনের অসুখ, যেমন বংশগত কিডনি রোগ, কিডনির প্রদাহ, ত্রুটিপূর্ণ কিডনি, কিডনির রক্তনালির সমস্যা বা কিডনির টিউমার হলে রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে পারে। হরমোনজনিত সমস্যা, মস্তিষ্কের টিউমার, লুপাস, রক্তনালির প্রদাহ বা জন্মগত রক্তনালির সংকোচন এবং দীর্ঘদিন স্টেরয়েড–জাতীয় ওষুধ সেবনের ফলে কম বয়সে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।

২. বয়স বাড়লে তো রক্তচাপ বাড়বেই
বয়স হলে রক্তচাপ একটু বেশিই থাকে, এ জন্য চিন্তার কিছু নেই—এমন ধারণাও সঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপ যে বয়সেই ধরা পড়ুক, তাকে উচ্চ রক্তচাপ হিসেবেই গণ্য করা উচিত। উচ্চ রক্তচাপকে স্বাভাবিক না ভেবে নিয়ন্ত্রণের জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা এবং চিকিৎসা নিলে জটিলতা এড়ানো সহজ হয়।

৩. উপসর্গ তো নেই, কেন চিকিৎসা নেব
আমার কোনো শারীরিক সমস্যা নেই, মাথাব্যথা বা ঘাড় ব্যথা নেই, মাথা ঘোরে না বা ঝিমঝিমও করে না। আমার উচ্চ রক্তচাপ থাকতেই পারে না। এটা কিন্তু ভুল ধারণা। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কোনো উপসর্গ থাকে না। নিয়মিত রক্তচাপ মাপা ছাড়া শনাক্ত করার উপায় নেই।

৪. ঘাড়ে ব্যথা মানে রক্তচাপ বেশি
ঘাড়ে ব্যথা হলে কেউ কেউ মনে করেন, নিশ্চয়ই রক্তচাপ বেড়েছে। এই ধারণা অমূলক। ঘাড়ে ব্যথা মানেই রক্তচাপ নয়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রক্তচাপ বৃদ্ধির কোনো উপসর্গ বোঝা যায় না। তবে, রক্তচাপ খুব বেড়ে গেলে (১৮০/১২০ মিলিমিটার পারদের ওপরে উঠলে) দৃষ্টি ঝাপসা হওয়া, বুকে ব্যথা বা বুকে চাপ, শ্বাসকষ্ট, লালচে প্রস্রাব, নাক দিয়ে রক্ত পড়া, মাথাব্যথা, শরীরের অংশবিশেষের বা একাংশের দুর্বলতা কিংবা অবশ হওয়া এবং অন্তঃসত্ত্বা মায়ের খিঁচুনি হতে পারে।

৫. ডিম, দুধ ও মাংস খাওয়া নিষেধ
অনেকের ধারণা, উচ্চ রক্তচাপ হলে ডিম, দুধ ও মাংস খাওয়া নিষেধ। এসব খাবার খেলে রক্তচাপ বাড়ে। এটা ঠিক নয়। লবণ খেলে রক্তচাপ বাড়ে বটে, কিন্তু দুধ ডিমের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। তবে উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়লে, হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে ঘি, মাখন, ডালডা এবং এগুলো দিয়ে তৈরি খাবার, দুধের সর, ভাজা পোড়া খাবার, লাল মাংস যেমন গরু বা খাসির মাংস, ট্রান্সফ্যাটসমৃদ্ধ বেকারির খাবার, লবণ ও অধিক লবণজাত খাবার এবং কোমল পানীয় এড়িয়ে চলতে বলা হয়। সরবিহীন দুধ রোজই খাওয়া যায়। ডিম, মুরগির মাংস নিয়মিত খেতে কোনো মানা নেই।

৬. লবণ ভেজে খাওয়া যাবে
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে খাবারে বাড়তি লবণের ব্যবহারে বারণ। উচ্চ রক্তচাপের রোগীর দৈনিক এক চামচের বেশি লবণ খাওয়া ঠিক নয়। অনেকের ধারণা কাঁচা লবণ নিষেধ তো লবণ ভেজে বা টেলে খাওয়া যাবে। আসলে লবণ যেভাবেই খান, উচ্চ রক্তচাপ বাড়াবেই।

৭. তেঁতুল গুলে খেলে রক্তচাপ কমে
রক্তচাপের পরিমাণ বেশি দেখলে কেউ কেউ পানিতে তেঁতুল গুলে খান বা টক খান। এতে রক্তচাপ কমে না। বরং লবণ মিশিয়ে এসব খেলে রক্তচাপ আরও বেড়ে যেতে পারে। তার ওপর হতে পারে গ্যাস।

৮. রক্তচাপ স্বাভাবিক, ওষুধ কেন চলবে
বাড়িতে বা দোকানে গিয়ে রক্তচাপ মেপে দেখলেন স্বাভাবিক। একটু নিচের দিকেই। কেউ হয়তো বলল আপনি তবে কেন শুধু শুধু ওষুধ খাবেন? এটি গুরুতর ভুল। কোনো কারণে রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে কমে না গেলে (৯০/৬০ মিমি পারদের কম) চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ বন্ধ করা ঠিক নয়। উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ হঠাৎ বন্ধ করলে বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, এমনকি জীবন ঝুঁকিতেও পড়তে পারে।

৯. রক্তচাপ বাড়তি, তবে ওষুধ বাড়িয়ে খাবেন?
আবার উল্টোটাও হতে পারে। কাউকে দিয়ে রক্তচাপ মাপিয়ে দেখলেন একটু বাড়তির দিকে। অমনি নিজে নিজে ওষুধ বাড়িয়ে নিলেন, এক বেলার জায়গায় দুই বেলা খেয়ে নিলেন বা মাত্রা দ্বিগুণ করে নিলেন। এটাও ভুল। নানান কারণে একদিন রক্তচাপ বাড়তেই পারে। তাই বলে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধের মাত্রা নিজে নিজে বাড়ানো ঠিক নয়।

১০. ওর ওষুধ খুব ভালো
উচ্চ রক্তচাপ ধরা পড়লে অনেকে চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়ে বন্ধু, স্বজন বা পরিবারের কারও ব্যবস্থাপত্র দেখে ওষুধ খান। অমুকের ওই ওষুধে নিয়ন্ত্রণ হয়েছে বলে আমার জন্যও এটি প্রযোজ্য, তা নাও হতে পারে। কোন ওষুধ আপনার জন্য প্রযোজ্য, তা অনেক কিছুর ওপর নির্ভর করে। আনুষঙ্গিক হাঁপানি, ডায়াবেটিস, হৃদ্‌রোগ বা অন্য কোনো রোগ থাকলে সে অনুযায়ীই হবে আপনার ওষুধের ধরন। সে জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই ওষুধ নির্বাচন করতে হবে।

হার্টের ডা. পেতে এবং
রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্ট ব্লকের চিকিৎসা নিতে,
ফোন ☎️ 01911-077973 করুন।

21/04/2022

STROKE (স্ট্রোক): মনে রাখুন শব্দটির প্রথম ৩টি অক্ষরঃ S, T এবং R .

আমরা সবাই-ই যদি এই ছোট্ট সাধারণ সণাক্তকরণ উপায়টা শিখে ফেলি, তবে হয়তো আমরা স্ট্রোকের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা থেকে আমাদের প্রিয়জনদের রক্ষা করতে পারবো।

স্ট্রোককে চিনুন...
সহজ তিনটি ধাপঃ- S T ও R...পড়ুন এবং জানুন!
মাঝে মাঝে স্ট্রোকের উপসর্গ সনাক্ত করা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। আমাদের অজ্ঞতার কারণেই নেমে আসে যাবতীয় দুর্যোগ। স্ট্রোকের শিকার রোগীর মস্তিষ্কে যখন ভয়ানক রকম ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে, পাশে দাঁড়ানো প্রিয়জনটিই হয়তো বুঝতে পারছে না, কি অপেক্ষা করছে তাদের কাছের মানুষের জীবনে।

সহজ উপায়ে স্ট্রোক সনাক্ত করার উপায়, সহজ তিনটি প্রশ্ন জিজ্ঞেস করুনঃ

S – Smile রোগীকে হাসতে বলুন।
T – Talk রোগীকে আপনার সাথে সাথে একটি বাক্য বলতে বলুন। উদাহরণঃ আজকের দিনটা অনেক সুন্দর।
R – Raise hands. রোগীকে একসাথে দুইহাত উপরে তুলতে বলুন।

এর কোনো একটিতে যদি রোগীর সমস্যা বা কষ্ট হয়, তৎক্ষণাৎ দেরি না করে তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান। এবং চিকিৎসককে সমস্যাটি খুলে বলুন। (রোগী বলতে স্ট্রোকের শিকার সন্দেহ করা ব্যক্তি বোঝানো হয়েছে)
সনাক্তকরণের আরেকটি উপায় হচ্ছে, রোগীকে বলুন তার জিহবা বের করতে। যদি তা ভাঁজ হয়ে থাকে, অথবা যদি তা বেঁকে যেকোনো একদিকে চলে যায়, সেটাও স্ট্রোকের লক্ষণ। তৎক্ষণাৎ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যান।

যদি আমরা সবাই-ই এই সহজ ব্যাপারগুলো জেনে রাখি, তবে আমরা একজনের হলেও জীবন বাঁচাতে পারবো।

হার্টের ডা. পেতে এবং
রিং ও অপারেশন ছাড়া হার্টব্লকের চিকিৎসা নিতে,
ফোন ☎️ 01911-077973 করুন ।

Adresse

Ammi Moussa

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque হার্ট ব্লকের নেচারাল বাইপাস চিকিৎসা publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Partager

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Type