Psychology For Today

Psychology For Today Relationships, Mental Health Education, Drug Addiction, Sexual Problem, work related issues and Recent mental health Services, News and Archives.

রাতে নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুম কেন প্রয়োজন?বর্তমান প্রযুক্তির যুগে, রাত জেগে কাজ করতে বেশীরভাগ মানুষ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু...
22/08/2023

রাতে নিয়মিত পর্যাপ্ত ঘুম কেন প্রয়োজন?
বর্তমান প্রযুক্তির যুগে, রাত জেগে কাজ করতে বেশীরভাগ মানুষ অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। কিন্তু নিয়মিত রাত জাগার ফলে, শারীরিক এবং মানসিক উভয়দিকে ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে।
ঘুম হল দৈনন্দিন কাজের ফাঁকে বিশ্রাম নেওয়ার একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। ঘুমের সময় সচেতন ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া স্তিমিত থাকে। ঘুম শরীরকে চাঙ্গা করে পরবর্তী দিনের কাজের জন্য আমাদের তৈরি করে। শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ঠিকঠাক রাখতে পর্যাপ্ত ঘুমের কোনো বিকল্প নেই।
বয়স অনুযায়ী মানুষের ঘুমের প্রয়োজনীয় সময় ভিন্ন হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্লিপ ফাউন্ডেশনের পরামর্শপত্র অনুযায়ী ৬ থেকে ৯ বছর বয়সী শিশুদের রাতে অন্তত ৯-১১ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ১০ থেকে ১৭ বছর বয়সীদের ৮-১০ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন। ১৮ থেকে ৬৪ বছর বয়সী মানুষের রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। ৬৫ বছরের চেয়ে বেশি বয়সীদের জন্য ঘুমানো প্রয়োজন ৭-৮ ঘণ্টা। অনেকেই এর চেয়ে কম ঘুমিয়েও সুস্থ থাকতে পারেন। তবে ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার সাইকোলজি ও নিউরো সায়েন্সের প্রফেসর, “Why We Sleep” বইয়ের লেখক ম্যাথিউ ওয়াকার জানিয়েছেন, ঘুম কম হলে দেখা দিতে পারে নানা জটিলতার।

ম্যাথিউ ওয়াকার বলেন, শরীরের ওপর ঘুম কম হওয়ার নানারকম প্রভাব রয়েছে।

১। ঘুম কম হলে নতুন স্মৃতি তৈরি হয়ার প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হয়। ঘুম কম হলে মস্তিষ্কে ‘বিটা অ্যামিলয়েড’ নামের ক্ষতিকর প্রোটিন তৈরি হয়। অ্যালঝাইমার রোগের সঙ্গে এই প্রোটিনটির সম্পর্ক রয়েছে। আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের শরীর মস্তিষ্ক থেকে বিটা অ্যামিলয়েড ও এরকম অন্যান্য ক্ষতিকর পদার্থ অপসারণ করে থাকে। কাজেই ঘুম কম হলে অ্যালঝাইমার রোগ সৃষ্টিকারী এই প্রোটিনটি ও এরকম ক্ষতিকর পদার্থগুলো মস্তিষ্কে জমা হবে। আর যত দিন যাবে, ডিমেনশিয়া তৈরি হবে।
২। এর ফলে প্রজননতন্ত্রের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ে। যেসব পুরুষ রাতে মাত্র পাঁচ বা ছয় ঘণ্টা ঘুমান, তাদের শরীরে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে দাঁড়ায় তাদের চেয়ে প্রায় দশ বছর বেশি বয়সীদের সমান। অর্থাৎ প্রয়োজনের চেয়ে কম ঘুম একজনের শারীরিক বয়সকে তার প্রকৃত বয়সের চেয়ে দশ বছর বাড়িয়ে দেয়।

৩। কম ঘুমের প্রভাব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার ওপরও পড়ে। মাত্র এক রাত চার থেকে পাঁচ ঘণ্টা ঘুমালে শরীরের ক্যান্সারপ্রতিরোধী কোষগুলোর ৭০ শতাংশ মরে যায়। এভাবেই কম ঘুম তৈরি করে অন্ত্রের ক্যান্সার, প্রোস্টেটের ক্যান্সার ও স্তন ক্যান্সারের মতো নানা ধরণের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনা এতই বেশি যে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেকোনো নাইটশিফটের কাজকে ক্যান্সার সৃষ্টিকারী হিসেবে চিহ্নিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

৪। ঘুম কম হলে শরীরের রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থার ওপরও খারাপ প্রভাব পড়ে। গভীর ঘুম রক্তচাপের প্রাকৃতিক চিকিৎসক। কারণ গভীর ঘুমের সময় হার্টবিটরেট কমে আসে, রক্তচাপ নেমে যায়। তাই পর্যাপ্ত ঘুম না হলে রক্ত সঞ্চালন ব্যবস্থা এই প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যেতে পারেনা। ফলে রক্তচাপ বেড়ে যায়। ঘুমের স্বল্পতা প্রাণঘাতী স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা ২০০% বাড়িয়ে দেয়।
৫। ১.৬ বিলিয়ন মানুষের ওপর দুই বছর ধরে গবেষণা চালিয়ে দেখা গেছে, ডেলাইট সেভিং টাইম চলাকালে যখন মানুষের ঘুমের সময় এক ঘণ্টা কমে যায়, তখন হার্ট অ্যাটাকের পরিমাণ ২৪% বেড়ে যায়।

৬। টানা ১৬ ঘণ্টা নির্ঘুম কাটালেই মানুষ মানসিক ও শারীরতাত্ত্বিকভাবে ভেঙে পড়তে শুরু করে। ১৯ থেকে ২০ ঘণ্টা টানা না ঘুমিয়ে থাকলে কারো মানসিক ও শারীরিক অবস্থা মাতালের সমতুল্য হয়ে দাঁড়ায়।
আর এসব কাটিয়ে সুস্থ থাকার জন্য প্রয়োজন দিনে গড়ে আট ঘণ্টা নিয়মিত ঘুম। আমাদের লাইফ স্টাইল পরিবর্তনের মাধ্যমে আমরা জটিল, ঝুকিপূর্ণ রোগ গুলোর সম্ভবনা কমিয়ে আনতে পারি।
#কাউন্সিলর

🔵🟦বাচ্চারা কেন বাবা মায়ের কথা শোনে না?🟢🟢বাবা মা দের বাচ্চাদের সম্পর্কে, একটা সাধারণ অভিযোগ হল, বাচ্চারা কথা শুনতে চায় ...
14/08/2023

🔵🟦বাচ্চারা কেন বাবা মায়ের কথা শোনে না?
🟢🟢বাবা মা দের বাচ্চাদের সম্পর্কে, একটা সাধারণ অভিযোগ হল, বাচ্চারা কথা শুনতে চায় না। কিন্তু কেন বাচ্চারা কথা শুনছে না, এটা কি আমরা (বাবা মায়েরা) একটু চিন্তা করে দেখেছি?
🟪🟪বিভিন্ন কারণে বাচ্চারা বাবা-মায়ের কথা শোনে না বা বাবা মায়ের কথার গুরুত্ব দেয় না:
🟥১. যখন বাবা মায়ের সাথে বাচ্চার মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়, তখন বাচ্চারা বাবা মায়ের কথা শুনতে চায় না।
🟥২. যখন বাচ্চারা যে কাজটা করছে সে কাজটা বন্ধ করতে চায় না, তখনও তারা বাবা মায়ের কথা শোনে না।
🟥৩. বাবা মায়ের ভাবছে বাচ্চারা কথা শুনছে না, কিন্তু বাচ্চাটা হয়তো খেয়াল করেনি বাবা মা কি বলেছেন।
🟥৪. যে কাজটা বাবা মা, করতে বলছেন সেই কাজটা বাচ্চারা, করতে চাচ্ছে না তখনও তারা কথা শোনে না।
🟥৫. একসাথে অনেকগুলো কাজের নির্দেশ দিলে, বাচ্চারা সেটা খেয়াল করতে পারে না।
🟥৬. যখন বাচ্চারা বাবা মা যে কাজটা করতে বলছেন, সেটার চাইতেও, সে যে কাজটা করছিল সেটা করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।
🟥৭. তাদের অভ্যাস হয়ে গেছে যে, যতক্ষণ পর্যন্ত বাবা-মা চিৎকার না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত তারা শুনবে না।
🟥৮. যখন বাবা-মা এবং বাচ্চা, নিজেদের প্রয়োজনটা ভালো করে বোঝেনা।
🟥৯. বারবার একই নির্দেশ বাচ্চারা শুনতে পছন্দ করেনা।
🟥 ১০. বাচ্চারা স্বাধীনভাবে কাজ করতে পছন্দ করে, এই জন্যও তারা বাবা মায়ের কথা শুনতে চায় না।
💚💚কিভাবে আমরা তাহলে বাচ্চাদেরকে আমাদের কথা শোনাতে পারি?
,✅১. বাচ্চাদের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন করা সবচেয়ে বেশি জরুরি।
✅২. বাচ্চাদেরকে কোয়ালিটি টাইম দেয়া প্রয়োজন।
✅৩. আপনি কেন এ কাজের নির্দেশ দিচ্ছেন সেটা সুন্দর করে গুছিয়ে বলা।
✅৪. চিৎকার চেঁচামেচি না করা।
✅৫. বাচ্চার আচরণে ওভার রিয়েক্ট না করা।
✅৬. বাচ্চা আপনার নির্দেশটা শুনেছে কিনা এবং এ নির্দেশ সে বুঝেছে কিনা, সেটা এনশিওর করা জরুরী।
✅৭. একসাথে অনেকগুলো নির্দেশ না দিয়ে একটা একটা করে নির্দেশ দেয়া।
✅৮. বাচ্চার চাহিদা বোঝার চেষ্টা করা, সে কি চায়।
👉👉আমরা আমাদের নিজেদের জীবনের স্ট্রেস গুলোকে বাচ্চাদের উপর ফেলি, যে কারণে আমরা বাচ্চাদেরকে ঠিকমতো হ্যান্ডেল করতে পারি না।
বাচ্চাদের চাহিদা এবং মানসিক অবস্থা বুঝে ওদেরকে হ্যান্ডেল করতে পারলে, বাচ্চারা অবশ্যই বাবা-মার কথা শুনবে।
সৈয়দা জাকিয়া সুলতানা
কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট
সেন্টার ফর সাইকোলজিক্যাল হেলথ

Our team is diverse when it comes to experiences in different areas and educational strength. Please Let us introducing ...
07/08/2023

Our team is diverse when it comes to experiences in different areas and educational strength. Please Let us introducing our Clinical Psychologist Mr Md. Mesbahul Islam for PSYCHOLOGICAL Centre For Psychological Health- CPH

📢📢Centre for Psychological Health (CPH) are looking for few persons who are energetic, helpful minded and interested to ...
01/08/2023

📢📢Centre for Psychological Health (CPH) are looking for few persons who are energetic, helpful minded and interested to work in mental health field.
✅You will get:
Certificate
Free Training (subject to arrange)
ID card
Possible Abroad Training
🟢Position: Mental Health Volunteer
🟪Criteria: Student of HSC/ BSc Honors
🟦Job description:
♦Post psychology related news, articles, writing in our pages and group.
♦Like our pages post and share your wall and different groups.
🟢 Position: Mantal Health Ambassador
🟪Criteria: Some connection with a family member with mental health issues or own self .
🟦Job description:
♦Promote our centre's service
♦Committed to advocacy to mental health issues and services.
If you are interested please drop your CV in our 💻email: cfphUK@gmail.com
🖋massage our page: Centre For Psychological Health- CPH
👉WhatsApp: +880 1762-389523 (only text)

🔵দৈনন্দিন শত শত কাজের ভিড়ে আমরা, কোন কাজটার প্রায়োরিটি বেশি, কোন কাজটা না করলেও হয়, কোন কাজটা করলে আমাদের অস্থিরতা বে...
31/07/2023

🔵দৈনন্দিন শত শত কাজের ভিড়ে আমরা, কোন কাজটার প্রায়োরিটি বেশি, কোন কাজটা না করলেও হয়, কোন কাজটা করলে আমাদের অস্থিরতা বেড়ে যাবে ইত্যাদি সঠিকভাবে বুঝতে পারি না। ফলে আমরা মানসিক অস্থিরতায় ভুগি, আমাদের মন ভারী হয়ে থাকে, আমাদের কাজে মন বসে না, কোন কিছু ভালো লাগে না, শত চেষ্টা করেও আমরা শান্তি পাই না। কারো কথা শুনতে ভালো লাগে না, সবকিছুকেই বিরক্তিকর মনে হয়। বুক ধরফর লাগে, অতিরিক্ত মানসিক চাপে মাথা ব্যথা করে, মনে হয় এই টেনশন থেকে আমি আর বের হতে পারব না।
🔵এই অস্থিরতার সমস্যাগুলো যখন দীর্ঘদিন নিয়মিত ভাবে চলতে থাকে তখন এই অস্থিরতার প্রতিক্রিয়া হিসেবে রাগের সৃষ্টি হয়। এতে ব্যক্তি মানসিকের পাশাপাশি শারীরিকভাবেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ অবস্থা চলতে থাকলে জীবন দুর্বিষহ হয়ে যায় এবং জীবনের বড় ধরনের দুর্ঘটনাও ঘটে যায়( ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স, ডিভোর্স)।
🔵এই মানসিক অস্থিরতার কাটানোর জন্য প্রয়োজন মানসিক সাপোর্ট। মানসিক অস্থিরতাকে কোনভাবে নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারলে মনোবিজ্ঞানীদের শরণাপন্ন হয়ে কাউন্সিলিং, সাইকোথেরাপীর নেয়া প্রয়োজন।
👉অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে 💻পেইজে মেসেজ দিন অথবা ☎️যোগাযোগ করুন: +880176238952
+447828196130(WhatsApp)

30/07/2023
প্রযুক্তির যুগে বাস করছি আমরা। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই প্রযুক্তি ব্যবহার করাটা আমাদের নিত্য দৈনন্দিন কাজেরই অংশ। কিন্তু যখ...
27/07/2023

প্রযুক্তির যুগে বাস করছি আমরা। সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই প্রযুক্তি ব্যবহার করাটা আমাদের নিত্য দৈনন্দিন কাজেরই অংশ। কিন্তু যখন এই প্রযুক্তির ব্যবহার আমাদের দৈনন্দিন কাজের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে তখনই সেটা সমস্যা।
চলুন দেখি স্মার্টফোন এডিকশন বা ডিভাইস অ্যাডিকশন বলতে বিশেষজ্ঞরা কি বলেছেন?
স্মার্টফোন এডিকশন হচ্ছে নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে স্মার্ট ফোনের ব্যবহার, যার ফলে মানসিক, শারীরিক, সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হয়।
কিভাবে বুঝব যে এটা স্মার্টফোন অ্যাডিকশন?
১. পূর্বের যে কোন আনন্দময়ক কাজের পরিবর্তে স্মার্টফোন বা ডিজিটাল মিডিয়া ব্যবহার করতে ভালোলাগা।
২. প্রতিদিনের কাজের রুটিন পরিবর্তন হয়ে যাওয়া।
৩. সারাক্ষণ ডিভাইস ব্যবহার করার ফলে ঘুমের সমস্যা।
৪. প্রিয়জনকে সময় না দেওয়ার কারণে পারস্পরিক সম্পর্কের অবনতি।
৫. পড়াশোনার এবং কাজের ক্ষতি।
অতিরিক্ত স্মার্ট ফোন বা ডিভাইস ব্যবহার করার ফলে ব্রেইন কেমিস্ট্রিতে প্রবলেম হয়, যার ফলে বিষন্নতা এবং দুশ্চিন্তা দেখা দিতে পারে।
সর্বোপরি মাত্রাতিরিক্ত ডিভাইস ব্যবহারের ফলে মানসিক স্বাস্থ্যের মারাত্মক অবনতি হয়। সচেতনতা এবং মনোবিজ্ঞানীদের সাহায্যে এই সমস্যা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব।
সৈয়দা জাকিয়া সুলতানা
কনসালটেন্ট সাইকোলজিস্ট
সেন্টার ফর সাইকোলজিক্যাল হেলথ

ফোবিয়া আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি শব্দ। কিন্তু আসলে ফোবিয়া কি? ফোবিয়া মানে হচ্ছে  অত্যাধিক এবং অযৌক্তিক ভয়। কোনো কো...
27/07/2023

ফোবিয়া আমাদের কাছে অতি পরিচিত একটি শব্দ। কিন্তু আসলে ফোবিয়া কি? ফোবিয়া মানে হচ্ছে অত্যাধিক এবং অযৌক্তিক ভয়।
কোনো কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে এই ভয় তৈরি হয়। যেমন উচ্চস্থানে উঠার ভয়, বদ্ধ রুমের ভয়, লিফটে উঠতে ভয়, বেশি মানুষের মধ্যে যেতে ভয় ইত্যাদি।
আবার কারো কারো ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট প্রাণী বা বস্তু দেখলে ভয়। যেমন মাকড়সা দেখলে ভয়, রক্ত দেখলে ভয় ইত্যাদি।
কিন্তু কেন এই ভয় বা ফোবিয়া হয়?
বিভিন্ন কারণে ভয় বা ফোবিয়া ব্যক্তির মধ্যে ডেভেলপ করতে পারে। এর অন্যতম প্রধান কারণগুলির মধ্যে রয়েছে, দেখে দেখে শিখা, অতীতে কোন একটা ট্রমাটিক অভিজ্ঞতা হওয়া, জেনেটিক ফ্যাক্টর, পরিবেশগত কারণ ইত্যাদি।
এই ফোবিয়ার কারণে যখন প্রতিদিনের কাজগুলি ঠিকমতো করা যায় না এবং ভয়ের কারণে ব্যক্তি যখন নিজেকে সবকিছু থেকে গুটিয়ে নেয়, তখনই সেটা একটা সমস্যা এবং তার যথোপযুক্ত চিকিৎসা প্রয়োজন।
ফোবিয়াম মূলত মানসিক সমস্যা, তাই মনোবিজ্ঞানীদের সাহায্যে এই সমস্যাটা কমিয়ে ফেলা অত্যন্ত জরুরি। তা না হলে এ সমস্যা বাড়তে বাড়তে অন্যান্য মানসিক সমস্যাও তৈরি হতে পারে।
সৈয়দা জাকিয়া সুলতানা
কনসালট্যান্ট সাইকোলজিস্ট
সেন্টার ফর সাইকোলজিক্যাল হেলথ

🥩🍔🌭🥪ইটিং ডিসঅর্ডার🍕🍟🫔🍤অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য গ্রহণ একটি মানসিক সমস্যা। এই সমস্যায় আক্রান্ত রোগী যখন খাবার খান, তখন প্রয়োজন...
20/07/2023

🥩🍔🌭🥪ইটিং ডিসঅর্ডার🍕🍟🫔🍤
অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য গ্রহণ একটি মানসিক সমস্যা। এই সমস্যায় আক্রান্ত রোগী যখন খাবার খান, তখন প্রয়োজনের চাইতেও অতিরিক্ত খাবার খেয়ে ফেলেন।
এদের মধ্যে এক গ্রুপ খাবার খেয়ে সেটা আবার জোর করে বমি করে ফেলে দেন।
👉অনিয়ন্ত্রিত খাদ্য গ্রহণের লক্ষণ:
🍕 অনেক বেশি পরিমাণে খাবার অল্প সময় খেয়ে ফেলেন।
🌭এরা খাবার তখনই খাবার খাওয়া বন্ধ করেন যখন অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন এবং অস্বস্তি অনুভব করতে থাকেন।
🍔মানসিক চাপ কমানোর জন্য এরা খাবার গ্রহণ করে থাকেন।
🫕এরা সাধারণত মানুষের সামনে অল্প খেয়ে থাকেন।
🍤এরা সারাদিনই কিছু না কিছু খান, তার মানে হচ্ছে এদের খাবারের কোন রুটিন নাই।
🍟 ওভার ওয়েট হয়ে, একসময় এ খাবার গ্রহণ তাদের জন্য আলাদা করে সমস্যা তৈরি করে।
🥪খাবার খাওয়া শেষ হয়ে যাওয়ার পর তারা অপরাধবোধে ভুগে।
🍨এরা সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা করে খাবার নিয়ন্ত্রণ করার জন্য এবং ওজন কমানোর জন্য।
✅অন্যান্য সব মানসিক সমস্যার মত, ইটিং ডিসঅর্ডারের ক্ষেত্রেও মনোবিজ্ঞানীদের সাহায্যে, খাদ্য গ্রহণকে নিয়ন্ত্রিত করা সম্ভব।

প্যানিক অ্যাটাক সাধারণত শারীরিক এবং মানসিকভাবে তীব্র ভয়ের সিম্পটাম দেখা দেয়। এটা সাধারণত হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়া শুরু...
19/07/2023

প্যানিক অ্যাটাক সাধারণত শারীরিক এবং মানসিকভাবে তীব্র ভয়ের সিম্পটাম দেখা দেয়।
এটা সাধারণত হঠাৎ করে কোনো কারণ ছাড়া শুরু হতে পারে এবং কয়েক মিনিট থেকে কয়েক ঘণ্টা পর্যন্ত থাকতে পারে।
প্যানিক অ্যাটাকে সিমটম গুলোর মধ্যে রয়েছে, হার্টবিট বেড়ে যাওয়া, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো অনুভূতি হওয়া, বুকে তীব্র ব্যথা, শরীরের গরম বা ঠান্ডার অনুভূতি, সরাসরি চিনচিন ব্যথা, শরীর অবশ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
রোগীরা ভয় পেয়ে যান যে, হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে কিনা, কিন্তু প্যানিক অ্যাটাক মানসিক কারণে হয়।
এই রোগে যারা ভুগছেন, তাদের উচিত মনোবিজ্ঞানীদের শরণাপন্ন হওয়া।

Address

London
E10SD

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Psychology For Today posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Psychology For Today:

Share

Psycholocal Health For All

‘Psychology For Today' is a Registered company for Mental Health Care Service under section 1115 of the Companies Act 2006 at Company House, Cardiff as its Registered Office in England and Wales.