Dr.Dibyendu Chakraborty

Dr.Dibyendu Chakraborty MD,MRCP-UK( Internal Medicine)
Dedicated world-class internal medicine specialist

https://youtu.be/MSIiU_QIzVM?si=ATD-ckdAMw20SgjJclick on the link to view
17/08/2025

https://youtu.be/MSIiU_QIzVM?si=ATD-ckdAMw20SgjJ
click on the link to view

ফ্যাটি লিভার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন এই ভিডিওতে –👉 ফ্যাটি লিভার কী?👉 এর কারণ ও ঝুঁকি ফ্যাক্টর👉 লক্ষণ ও জটিলতা👉 ...

11/08/2025

ফাইব্রোস্ক্যান (FibroScan)

ফাইব্রোস্ক্যান হলো একটি নন-ইনভেসিভ (অপেরেশন ছাড়া) পরীক্ষা, যা লিভারের শক্তভাব (stiffness) মাপে — এর মাধ্যমে বোঝা যায় লিভারে ফাইব্রোসিস (দাগ) আছে কিনা এবং কখনো কখনো চর্বির মাত্রাও মাপা হয়।

🔍 কীভাবে কাজ করে

এতে ট্রানজিয়েন্ট ইলাস্টোগ্রাফি (transient elastography) প্রযুক্তি ব্যবহার হয়।

একটি প্রোব (যন্ত্র) লিভারে হালকা কম্পন (low-frequency sound waves) পাঠায়।

এই তরঙ্গ যত দ্রুত যাবে, লিভার তত শক্ত — মানে ফাইব্রোসিস বেশি হতে পারে।

🩺 কেন করা হয়

দীর্ঘমেয়াদি লিভারের রোগ মূল্যায়নে, যেমন:

হেপাটাইটিস বি বা সি

নন-অ্যালকোহলিক ফ্যাটি লিভার (NAFLD/NASH)

অ্যালকোহলজনিত লিভারের ক্ষতি

অটোইমিউন হেপাটাইটিস

বারবার লিভার বায়োপসি না করেই লিভারের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করার জন্য।

✅ সুবিধা

ব্যথাহীন, দ্রুত (৫–১০ মিনিটে সম্পন্ন)

কোনো সূঁচ বা ঘুমের ওষুধ লাগে না

রিপোর্ট সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায়

⚠️ সীমাবদ্ধতা

যদি শরীরে প্রচুর প্রদাহ, পেটে জল (ascites) বা অতিরিক্ত ওজন থাকে তবে ফলাফল সবসময় সঠিক নাও হতে পারে।

সব ক্ষেত্রে লিভার বায়োপসির বিকল্প নয় — বিশেষ করে যদি রোগ নিশ্চিত না হয়।

📊 ফলাফল বোঝা (স্টিফনেস kPa-এ মাপা হয়)

(রোগ অনুযায়ী রেঞ্জ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে)

12–14 kPa: সিরোসিস (লিভারের শেষ পর্যায়ের দাগ) হওয়ার সম্ভাবনা।

31/07/2025

🤣🤣🤣🤣

20/04/2025

একজন ডাক্তার হিসাবে রোগীকে চিকিৎসা দেওয়াই আমাদের কাজ। কখনো কখনো প্রাত্যহিকতার আবহে জীবন বড় একঘেয়েমি হয়ে ওঠে। একজন ডাক্তারের জীবনে সবথেকে বড় পাওনা একজন মুমূর্ষু রোগীর চোখের সামনে সুস্থ হয়ে ওঠা। যে পরিবার তাদের প্রিয়জনের সুস্থ হয়ে ওঠার সমস্ত আশা প্রায় ত্যাগ করে ফেলেছে, তাদের মনে আশা সঞ্চার করা। এর থেকে বড় আনন্দ বোধহয় পৃথিবীতে আর কিছু নেই। সেই আনন্দবোধ থেকেই এই পোস্ট। এর আর কিছু মানে নেই। আরামবাগের মতো ছোট্ট মফস্বল শহরে, যেখানে আমরা বড় শহরের পরিকাঠামো থেকে অনেক দূরে কাজ করি। আমাদের প্রতিনিয়ত অনেক অপমান সহ্য করতে হয়। তার একমাত্র কারণ আমাদের এখানে হাতের কাছে সবকিছু পাওয়া যায় না। সাপোর্টিং স্টাফ, ইন্সট্রুমেন্ট, ইনফ্রাস্ট্রাকচার সবকিছুরই অভাব। কিন্তু তবুও আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাই।

কয়েকদিন আগে বদনগঞ্জ এলাকার মুকুল বক্সী নামে এক 46 বছরের যুবক আমার আন্ডারে আস্থা মাল্টিস্পেশালিটি হসপিটাল ভর্তি হয়। প্রায় এক সপ্তাহ আগে থেকে ক্রমশ তার পা, পরে হাত, এবং তার ওপরে মুখের মাংসপেশি অবশ হয়ে যেতে থাকে। রোগীকে নিয়ে তারা প্রথমে আরামবাগের একজন ডাক্তার বাবুকে দেখান। তার পরামর্শমত তারা রোগীকে নিয়ে প্রথমে বর্ধমান মেডিকেল কলেজে নিয়ে যান। রোগীর অবস্থা ক্রমশ খারাপ হতে থাকে। একসময় তার শ্বাস-প্রশ্বাসের পেশিগুলো অবশ হয়ে যেতে থাকে। তাকে ভেন্টিলেশনে দেয়া হয়।তারপর তারা পেশেন্টকে নিয়ে বর্ধমানের ই একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসার খরচ তারা বহন করতে না পেরে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন। আমাদের আরামবাগের মত জায়গায় এই ধরনের পেশেন্টের চিকিৎসার কতটা সুযোগ হবে তা জেনে আমি প্রথমেই তাদের নিরাশ করে কলকাতা নিয়ে যাওয়ার কথা বলি। কিন্তু তারা তখন প্রায় কপর্দক শূন্য। অগত্যা তাকে নার্সিংহোমে যতটা সম্ভব কম পয়সায় চিকিৎসা দেওয়ার জন্য ভর্তি করি।
খুব আশ্চর্য হয়ে যাই এটা দেখে, প্রায় দশ দিন হয়ে গেছে অথচ পেশেন্টের স্পেসিফিক ডায়াগনোসিস হয়নি। পেসেন্ট আমাদের কাছে আসে ভেন্টিলেশন নিয়ে। প্রায় একদিনের মধ্যে খুব দ্রুততার সঙ্গে আমি এবং আমার অত্যন্ত কাছের বন্ধু একজন নিউরোলজিস্ট এর সহায়তায় আমরা ডায়াগনোসিস করি পেশেন্ট জিবি সিনড্রোমে আক্রান্ত। জিবি সিনড্রোম বা গুলেন বেরি সিনড্রোম একটি অত্যন্ত জটিল রোগ। যাতে ক্রমশ পা হাত মুখের মাংসপেশী এবং শ্বাস-প্রশ্বাসের মাংসপেশী বিকল হয়ে যেতে থাকে। শেষে পেশেন্ট শ্বাস নিতে না পেরে মারা যায়। এই রোগের চিকিৎসা হিসেবে দেয়া হয় ইমিউনোগ্লোবিউলিন। যা আরামবাগে পাওয়া যায় না। কিন্তু রোগীর আত্মীয়রা এই পেশেন্টকে বাঁচানোর জন্য এতটাই মরিয়া ছিল যে তারা প্রায় প্রতিদিন কলকাতায় গিয়ে গিয়ে ইমিউনোগ্লোবিউলিন আমাদের এনে দেয়। আমাদের প্রতি অগাধ বিশ্বাস মাঝেমাঝে আমাদের মনে বিশ্বাস হারানোর এক অদ্ভুত ভয় তৈরি করতো। পেশেন্ট প্রায় সাত দিন ভেন্টিলেশনে ছিল। ইমিউনোগ্লোবিউলিন তাকে দেয়া হলো প্রায় পাঁচ দিন। তার সঙ্গে সঙ্গে ফিজিওথেরাপি। নিউরোলজিস্ট ডাক্তারবাবু যখনই আরামবাগ এসেছেন রোগীকে দেখে গেছেন, এবং প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছেন। খুব অদ্ভুতভাবে পাঁচ দিন পর থেকে পেশেন্টের উন্নতি হতে শুরু করে। প্রথমে পেশেন্টের হাতের মুভমেন্ট শুরু হয়। তারপর পেশেন্টের মুখের মাংসপেশি সবল হতে থাকলে পেশেন্ট খাওয়া-দাওয়া শুরু করে। ভেন্টিলেশন থেকে পেসেন্টকে মুক্ত করা হয়। পেশেন্ট আস্তে আস্তে কথা বলা শুরু করে। প্রায় ১২ দিন পর পেসেন্টকে ছুটি করা হয়। এরমধ্যে পেশেন্ট আবার ভেন্টিলেশনে থাকার কারণে নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়, তারও চিকিৎসা হয় ।
পাঁচ দিন পরে মুকুল আমার চেম্বারে দেখাতে আসে। এখন সে নিজের হাতে খেতে পারছে, উঠে বসতে পারছে, পরিষ্কার কথা বলতে পারছে। মুকুল ওদের ফ্যামিলির একমাত্র রোজগেরে। সে স্বপ্ন দেখছে ভবিষ্যৎ সে আবার কাজ করবে। আমরাও আশা রাখছি। মুকুলের বাড়ির লোক আমাদের প্রতি যে বিশ্বাস দেখিয়েছে তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। মুকুল কে ভালো করার যে আনন্দ, সেই আনন্দ উপভোগ করার সুযোগ তারা করে দিয়েছে আমাদের। মুকুলের আরো দ্রুত সুস্থতা কামনা করি। এই পোস্ট আমাদের বড়াই করার জন্য না। শুধুমাত্র একটা আনন্দ ভাগ করে নেয়ার জন্য। আমরা আরামবাগের ডাক্তাররা সুযোগ পেলে, সঠিক ইনফ্রাস্ট্রাকচার থাকলে, সর্বোপরি বাড়ির লোকের সহযোগিতা পেলে, এর থেকেও অনেক অলৌকিক কিছু করতে পারি। আমাদের উপর ভরসা রাখুন। প্রতিদিন এই আরামবাগ শহরে যত নার্সিংহোম বা হসপিটাল আছে, এইরকম অনেক মুমূর্ষু রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে। আমরা এবং আমাদের ডাক্তার বন্ধুদের ও নার্সিং স্টাফেদের নিরলস প্রচেষ্টায়। আমরা যারা আরামবাগে ডাক্তারি করি এবং যারা কলকাতা বা বড় বড় শহরে ডাক্তারি করেন আমরা একই জায়গা থেকে পড়াশোনা করেছি। একই পরীক্ষা দিয়ে পাশ করেছি। কাজেই জ্ঞানের জায়গায় বা অভিজ্ঞতার জায়গায় আমরা কিছু কম না। আমাদের যেটা অভাব সেটা সাপোর্টিং স্টাফ, সাপোর্টিং ইন্সট্রুমেন্ট, সাপোর্টিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার আর রোগীর আত্মীয়ের বিশ্বাস। একশ্রেণীর দালাল যারা কলকাতায় বা বড় জায়গায় রোগী ভর্তি করে কমিশন পায়, তাদের প্রতিনিয়ত প্রচেষ্টা থাকে আমাদেরকে অপমান করা ছোট করে দেখানো। তাতে আখেরে তাদেরই লাভ।
নিচে কতগুলো ভিডিও দিলাম। ভিডিওগুলো প্রথম তোলা হয়েছে মুকুল ভর্তি হওয়ার ৫ দিন পর থেকে। তার আগে মুকুলের কন্ডিশন আরো খারাপ ছিল। সমস্ত ছবি এবং ইনফরমেশন মুকুলের এবং মুকুলের বাড়ির লোকের অনুমতি নিয়েই দেওয়া হলো।

https://youtu.be/y4zJt9rd600?si=YsJFwhqXngniwULA
08/03/2025

https://youtu.be/y4zJt9rd600?si=YsJFwhqXngniwULA

রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া কেন হয়? কখন রক্তাল্পতা বা অ্যানিমিয়া পেশেন্টের রক্তের প্রয়োজন হয়? রক্ত দেবার আগে ক...

https://youtu.be/xU0VtZ70wWw?si=cO4clQCcYLEsU-Nx
05/03/2025

https://youtu.be/xU0VtZ70wWw?si=cO4clQCcYLEsU-Nx

রমজান মাসে আমরা কি খাবো বা কি খাব না এ নিয়ে আমাদের মধ্যে অনেক বিভ্রান্তি থাকে। বিশেষ করে আমরা যারা ডাক্তারবাবু ক্...

12/10/2023
25/09/2023

Occupational medical physician in Arambag, India

16/09/2023

Post a review to our profile on Google

Address

Urmila Medicine
Arambagh
712601

Opening Hours

Tuesday 11:58am - 5pm
Wednesday 11am - 5pm
Thursday 11am - 5pm
Friday 11am - 5pm
Sunday 11am - 5pm

Telephone

+919933555207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Dibyendu Chakraborty posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Dibyendu Chakraborty:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category