28/06/2023
গতকাল আমরা #নার্সেস_ইউনিটির এর পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য ভবন গিয়েছিলাম আমাদের আমাদের তরফ থেকে একটা চিঠি
#প্রিন্সিপাল_সেক্রেটারি মহাশয় কে দেওয়ার জন্য তার দপ্তরে এবং
আরেকটি চিঠি
ম্যাডাম মনিকা গায়েন কে দেবার জন্য ।
সবাই নিশ্চই জানেন যে ,
হাইকোর্ট থেকে যে রায় আমরা পেয়েছিলাম , তাতে বলা ছিল আমাদের বেতন বৈষম্য যেটা আছে সেটা যাতে আমাদের মিটিয়ে দেওয়া হয় তিন মাসের মধ্যে। যে তিনমাস অতিবাহিত হয় ৭ই মে ।
উক্ত এই তিন মাসের মধ্যে
#প্রিন্সিপাল_সেক্রেটারি স্যার #নার্সেস_ইউনিটির প্রতিনিধিদের ডেকে কথা বলেন এবং জানান যে আমাদের দাবি মেনে নিয়ে ফাইল ফিনান্স এ গেছে।
আমরা বারবার তাকে জিজ্ঞেস করি যে আমাদের কত নম্বর স্কেল দেওয়া হয়েছে কারন আমাদের গ্রেড টু নার্সিং অফিসারদের 12 নম্বর স্কেল হওয়ার কথা, কিন্তু প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি স্যার আমাদের কোনোভাবেই জানান না যে কত নম্বর স্কেল করেছেন।
স্যার যেটা আমাদের বলেছিলেন সেটাই লিখিত আকারে আমাদের সংগঠন কে জানান এবং কোর্ট কেও জানান।
এরপরে আমরা আইনি পরামর্শ করি তার কারণ....
এই চিঠিটা পাওয়ার আগে এবং পরে আমরা একই জায়গায় রইলাম পে স্কেলের
ইস্যুতে।
হাইকোর্ট ফাইলের স্ট্যাটাস জানতে চায়নি।
আমাদের মেনে নেওয়া দাবি অবিলম্বে প্রয়োগ করা হোক এটাই এখন আমাদের দাবি।
আমরা আইনি পরামর্শেই এই চিঠি দি প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি স্যার কে ।
আইন অনুযায়ী আমাদের তিন সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে।
তারপর আবার আইনি লড়াই আমরা লড়বো
অবশ্যই।
পাশাপাশি রাস্তায় নেমে আন্দোলনও আমরা জারি রাখব ।
আর
ম্যাডাম মনিকা গায়েনকে আমরা চিঠি দিই পাথরপ্রতিমার আমাদের সহকর্মী যে গ্রেডটু স্টাফ নার্স আত্মহত্যা করতে গিয়েছিল কাজের জায়গায় অসম্ভব হেনস্থার পরিপ্রেক্ষিতে ,
যে BMOH ধারাবাহিকভাবে এই হেনস্থা ঘটিয়েছিলেন তার
নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ শাস্তির দাবি জানিয়েছি চিঠিতে।
কারণ পাথর প্রতিমার এই BMOH এর মত BMOH সারা পশ্চিমবঙ্গে আরও আছেন যারা জানেন না কোথায় থামতে হয় এবং তারা যেখানে আছেন সেই জায়গাটাকে তাদের সম্পত্তি মনে করেন ,
তো সকলের কাছেই একটা বার্তা দেওয়া যে ,
এই ধরনের অত্যাচার আর মেনে নেওয়া হবে না ।
ম্যাডাম এই ব্যাপারে একটা ফাইল খুলবেন বলেছেন এবং
উনি সদর্থক ভূমিকা নেবেন বলে জানিয়েছেন ।
DHS স্যারের সঙ্গে আমাদের দেখা হয়নি আমরা চিঠি রিসিভ করিয়েছি একই দাবিতে ।
সবাই সবার সাথে এই খবরগুলো শেয়ার করবেন।