Dr.Oli Das Adhikary

Dr.Oli Das Adhikary I am a general & laparoscopic surgeon.I am here for providing you best surgical care.

Paediatric trauma plastic surgery Your wound is probably not your fault, but your healing is your responsibility.“Even s...
25/02/2025

Paediatric trauma plastic surgery

Your wound is probably not your fault, but your healing is your responsibility.“
Even small wounds in children causes huge emotional impact on parents
Precise suturing skill & timely intervention helps to heal wound with minimal scar & pain

11/07/2024
আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন Gallbladder operation এর পর কি খাব???Gallbladder operation এর পর এ হজমের সমস্যা, ডায়ারিয়া বা ...
18/12/2023

আমাকে অনেকেই প্রশ্ন করেন Gallbladder operation এর পর কি খাব???

Gallbladder operation এর পর এ হজমের সমস্যা, ডায়ারিয়া বা পেট ফুলে থাকা এই জাতীয় সমস্যা খুব ই দেখা যায়। কখনো কখনো কিছু সপ্তাহ থেকে কিছু মাস এই সমস্যা থেকে যায়।তাই আমাদের বুঝতে হবে শরীরের মেকানিজম।
Gallbladder/পিত্তথলির কাজ হলো পিত্ত জমা রাখা;concentrate করা এবং যখন আমরা খাবার খাই তখন পিত্ত নিঃসৃত করে ফ্যাট জাতীয় খাবার হজম করা। কিনতু Gallbladder operation/cholecystectomy তে Gallbladder/পিত্ত থলি কেটে বাদ দেওয়া হয়.ফলতঃ পিত্ত জমা থাকা বা কনসেনট্রেটেড হওয়া কোনটা ই সম্ভব হয়না।তাই সবসময় ই পিত্ত intestine এ নিঃসৃত হতে থাকে।এর দুটি সমস্যা রয়েছে:
১. অনেক টা খাবার একসাথে খেয়ে নিলে হজম হতে চায়না
২. পিত্ত র একটা laxative ইফেক্ট আছে।যার ফলে ডায়ারিয়া বা তেল জাতীয় পায়খানা হয়
এ গুলো থেকে মুক্তি পেতে নিম্নোক্ত কিছু পদ্ধতি মেনে চললে ভালো থাকা যাবে

১.অল্প অল্প করে বারে বারে খাওয়া. কখনো ই একসাথে বেশি খাওয়া যাবেনা। প্রতি ২ ঘণ্টা অন্তর অল্প অল্প করে খাবার খাওয়া
২.ক্যাফেইন/চকোলেট/দুধ/কমপ্লেইন/হরলিকস/ দুগ্ধজাত খাবার/মিষ্টি /পেস্ট্রি/কুকিজ এড়িয়ে চলুন
৩. ভাত-রুটি ধীরে ধীরে খাওয়া শুরু করতে হবে। মাঝেমাঝে বিকল্প হিসাবে ওট্‌স বা ডালিয়ার খিচুড়ি খেতে পারেন সব্জি দিয়ে।
৪.প্রথম দিকে শাক-সব্জি না খাওয়াই ভাল। ফুলকপি, বাঁধাকপির মতো সব্জি যাতে গ্যাস হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, সেগুলি প্রথম দিকে এড়িয়ে যাওয়াই ভাল। শাক খেলেও পেট ফোলার সমস্যা হয় অনেকের। তাই নিজের হজম ক্ষমতা কতটা, তা বুঝে ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে এই ধরনের খাবারের।
৫. ডুবো তেলে ভাজা খাবার,junk food,
মেয়োনিজ বা অনেকটা চিজ দেওয়া খাবার যাতে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ বেশি, তা খাওয়া চলবে না। গল ব্লাডার না থাকলে ফ্যাট হজম করতে অসুবিধা হয়। তাই এই খাবারগুলি থেকে দূরে থাকাই ভাল।
৬.খাসি মাংস বা যেকোনো রেড মিট, বড়ো মাছ ,ডিম ,বাদাম,নারিকেল এগুলো থেকে দূরে থাকতে হবে
৭.খুব বেশি তেল মশলা দেওয়া খাবার বা বাইরের ফাস্ট ফু়ড একদমই খাওয়া ছাড়তে হবে।
৮. অনেকটা জল নিয়মিত খেতে হবে। গলব্লাডার না থাকায় শরীরের হজম ক্ষমতায় যাতে কোনও রকম সমস্যা না হয়, তার জন্য প্রত্যেক দিন ৩ থেকে ৩.৫ লিটার জল খেতেই হবে।সঙ্গে সুগার এর সমস্যা না থাকলে যথেচ্ছ পরিমাণে ORS খেতে পারেন
৯.পাতিলেবু/কমলালেবু/আমলকী ইত্যাদি vit c সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে.
এইসব এর পরেও যদি কোনো সমস্যা দেখা দেয় তাহলে ডক্টর এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে.

রাতে ঘুমোতে গেলে ই বুক জ্বালা ? গলায় কিছু একটা আটকে আছে?মুখে টক জল? উঠে আসছে খাবার? শুকনো কাশি তে জেরবার?বার বার ফুসফুস...
13/12/2023

রাতে ঘুমোতে গেলে ই বুক জ্বালা ? গলায় কিছু একটা আটকে আছে?মুখে টক জল? উঠে আসছে খাবার? শুকনো কাশি তে জেরবার?বার বার ফুসফুসে সংক্রমণ???
সমস্যাগুলি মোটেই বিরল নয়, বরং বলা যায় ঘরে ঘরে এই কষ্টে ভোগেন মানুষ। আর এই অস্বস্তিগুলিকে গ্যাস অম্বল বলে অ্যান্টাসিড খেয়ে ধামাচাপা দিতে চান বেশিরভাগ মানুষ। কিন্তু অবহেলায় এই রোগ কিন্তু বড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। এই সমস্যার ডাক্তারি নাম গ্যাস্ট্রোএসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিসিজ ( Gastroesophageal reflux diseas)
এধরনের সমস্যা সপ্তাহে ২বার বা তার বেশি হলে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করুন
জিইআরডি কী?
জিইআরডি মূলত লোয়ার esophageal স্ফিংটারের(LES) দুর্বলতার কারণে হয় যা পাকস্থলী এবং খাদ্যনালীর মধ্যে অবস্থিত। খাদ্যনালীর মাধ্যমে খাদ্য মুখ থেকে পাকস্থলীর(stomach ) দিকে যায় । এলইএসের পেশির বলয় পাকস্থলীকে অবরুদ্ধ করে এবং খাদ্যের বোলাসকে পাকস্থলী থেকে খাদ্যনালীতে পুনরায় ফিরে আসতে বাধা দেয়। বিভিন্ন রোগের জন্য এলইএস দুর্বল হয়ে যায় এবং খাদ্য ,পাচক রস এবং অ্যাসিডকে পেছনের দিকে ফিরে যেতে বাধ্য করে। এর ফলে খাদ্যনালীর প্রদাহ হয়.
সমস্যার সমাধান:
জীবনযাত্রার পরিবর্তন & নিয়মিত শরীরচর্চা
অতিরিক্ত ওজন কমানো
আঁটোসাঁটো পোশাক পরবেন না।
খাবারের পরিমাণ কমিয়ে দিন।অল্প অল্প করে বার বার খান
ভাজা এবং চর্বি মশলাযুক্ত খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
আস্তে আস্তে খাবার খান এবং ভালো করে চিবিয়ে খান।
অ্যালকোহল, তামাক এবং চকোলেটের অতিরিক্ত ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
খাবার খাওয়ার পর অন্তত ১ঘণ্টা একদম ঘুমাবেন না।
ঘুমানোর সময় মাথার দিক উঁচু করে ঘুমোনো
এছাড়াও অবশ্যই চিকিৎসকের পরাম্শমতো acidity দমন করার ওষুধ(I.eপ্রোটন পাম্প inhibitor etc)

কী কী সমস্যা ডেকে আনে এই রোগ??
উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে ওষুধ খেতেই হবে। নইলে বড় সমস্যা হতে পারে। যেমন - প্রতিনিয়ত অ্যাসিড রিফ্লাক্সের ফলে এসোফেজাইটিস ( Esophagitis ) হতে পারে।
খাদ্যনালীর সংকীর্ণ হয়ে যাওয়া ।
খাদ্যনালীর আলসার
ক্যান্সার পূর্ববর্তী পরিবর্তন (বারেটস oesophagous)
কখনও কখনও ক্যানসারও হতে পারে। তাই জিইআরডি কারও থাকলে সতর্ক হতেই হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে

Address

Drug House
Belda
721424

Telephone

+919434105036

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Oli Das Adhikary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category