Diagnostic & Heath centre

Diagnostic & Heath centre Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Diagnostic & Heath centre, Medical and health, Berhampore.

নারীর শরীর ভোগ করার মারাত্মক কয়েকটি মিস্টি টোপ পরপুরুষের জিভের ডগায় লেগে থাকা প্রশংসার স্বাদ কেমন, জানেন?জানেন, সেই স্...
27/08/2025

নারীর শরীর ভোগ করার মারাত্মক কয়েকটি মিস্টি টোপ

পরপুরুষের জিভের ডগায় লেগে থাকা প্রশংসার স্বাদ কেমন, জানেন?

জানেন, সেই স্বাদ যখন শিরা-উপশিরা বেয়ে আপনার মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়ে, তখন কেমন নেশা হয়? এটা এমন এক নেশা, যার কাছে পৃথিবীর দামী ব্র্যান্ডের অ্যালকোহলও ফিকে হয়ে যায়। এই নেশা আপনাকে মুহূর্তে মেঘের উপরে ভাসাতে পারে, আবার পরমুহূর্তেই টেনেহিঁচড়ে নামাতে পারে বাস্তবতার কঠিন মাটিতে, যেখানে আপনার সাজানো সংসার, বিশ্বাস আর ভালোবাসা টুকরো টুকরো হয়ে পড়ে থাকে।

কি? চমকে গেলেন? ভাবছেন, আমি ফারহানা, এসব কী বলছি! ভাবছেন, একটা নির্দোষ প্রশংসা নিয়ে এত নোংরা কথা বলার কী আছে?

আসুন, আজ সেই নোংরামির গভীরতাটাই একটু মেপে দেখি। আপনার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেই, আপাতদৃষ্টিতে "জাস্ট প্রশংসাবাক্য" মনে হওয়া কথাগুলোর আড়ালে কতটা ভয়ংকর লাম্পট্য আর calculado শিকারের ছক লুকিয়ে থাকে।

প্রশংসার মিষ্টি টোপ

নিচের কথাগুলো আপনার জীবনে কি কখনো শুনেছেন? বা আপনার আশেপাশের কেউ কি প্রায়ই শোনে?

১. "ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!"

বিশ্লেষণ: এটা শুধু আপনার সৌন্দর্যের প্রশংসা নয়। এটা একটা সূক্ষ্ম চাল। এই কথার মাধ্যমে আপনাকে আপনার বর্তমান পরিচয়—একজন স্ত্রী এবং মা—থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হচ্ছে। আপনাকে মনে করিয়ে দেওয়া হচ্ছে, আপনি এখনো একজন কাঙ্ক্ষিত নারী, যাকে দেখলে সদ্য তরুণী বলে ভ্রম হয়। আপনার স্বামী হয়তো আপনাকে "বাচ্চার মা" হিসেবেই দেখে, কিন্তু এই 'অন্য' পুরুষটি আপনার ভেতরের সেই হারিয়ে যাওয়া 'আমি'-কে খুঁজে বের করেছে। কী অসাধারণ অনুভূতি, তাই না? ফাঁদটা এখানেই।

২. "ম্যাডাম, একটা কথা বলবো? ... নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!"

বিশ্লেষণ: আপনার স্বামী হয়তো আপনার পুরো মুখটাকেই ভালোবাসে। কিন্তু এই পুরুষটি আপনার সৌন্দর্যের এমন এক ক্ষুদ্র ও ব্যক্তিগত অংশকে বিশেষভাবে প্রশংসা করছে, যা হয়তো আপনার স্বামী গত পাঁচ বছরেও খেয়াল করেনি। এই নির্দিষ্ট প্রশংসা আপনার মনে স্বামীর বিরুদ্ধে একটা চাপা অভিমান তৈরি করবে। মনে হবে, "এই মানুষটা আমাকে কতটা গভীরভাবে দেখে! আর আমার নিজের মানুষটা তো..."। এই 'গভীরভাবে দেখা'র বিভ্রমই হলো ধ্বংসের প্রথম ধাপ।

৩. "মন খারাপ কেন ভাবী? ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!"

বিশ্লেষণ: নিখুঁত চাল! আপনার এবং আপনার স্বামীর মধ্যকার সামান্য মনোমালিন্যের মুহূর্তে তৃতীয় কেউ এসে যখন আপনাকে 'নির্দোষ' এবং 'ফেরেস্তা'র সার্টিফিকেট দেয়, তখন স্বাভাবিকভাবেই স্বামীর প্রতি আপনার ক্ষোভ বহুগুণ বেড়ে যায়। আপনি ভাবতে শুরু করেন, "আমি তো আসলেই ভালো, সমস্যাটা তাহলে ওরই"। এই পুরুষটি তখন আপনার কাছে সহানুভূতিশীল বন্ধু বা 'soulmate' হয়ে ওঠে, যে আপনাকে 'বোঝে'। অথচ এর আড়ালে সে আপনার দাম্পত্যের ফাটলটাকে আরও বড় করার কাজেই ব্যস্ত।

৪. "একটা কথা বলি আপু! ... আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! ... টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!"

বিশ্লেষণ: শারীরিক সৌন্দর্যের বাইরে গিয়ে যখন কেউ আপনার কণ্ঠ বা ব্যক্তিত্বের এমন প্রশংসা করে, তখন সেটা আরও গভীরে গিয়ে আঘাত করে। আপনার মনে হতে পারে, এই মানুষটা কেবল আমার শরীর নয়, আমার আত্মাকেও সম্মান করছে। কিন্তু সত্য হলো, এটাও ফাঁদে ফেলার একটি অত্যাধুনিক কৌশল। সে আপনাকে বোঝাতে চাইছে, সে আপনার সবকিছুরই পূজারী। এই পূজা পাওয়ার লোভ সামলানো খুব কঠিন, তাই না? আমি ফারহানা, একজন নারী হিসেবে জানি, এই শব্দগুলোর টান কতটা অপ্রতিরোধ্য হতে পারে।

৫. "আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না... দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!"

বিশ্লেষণ: মারাত্মক অস্ত্র! আপনাকে 'আন্টি' বা বয়স্কের খোলস থেকে বের করে এনে সরাসরি 'বিয়ের যোগ্য' তরুণীর আসনে বসিয়ে দেওয়া হলো। আপনার অবচেতন মন মুহূর্তেই দশ বছর পেছনে চলে যাবে। আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে আপনি নিজেকে নতুন করে দেখবেন। আর যে পুরুষটি এই भ्रम তৈরি করলো, তাকে আপনার জীবনের 'মূল্যায়নকারী' বলে মনে হবে।

এই তালিকা আরও লম্বা হতে পারতো। "নীল শাড়ীতে আপনাকে কোয়েল মল্লিকের মতো লাগছে", "আমি আপনার মতো বউ পেলে এক সপ্তাহের ছুটি নিতাম" – এ সবই একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

এবার আসল কথায় আসি। যে পুরুষেরা বিবাহিত নারীদের এভাবে প্রশংসার জালে জড়াতে চায়, তাদের ৯৯.৯৯% এর উদ্দেশ্য কী? আপনাকে বিয়ে করে সুখে সংসার করা?

না। একদমই না।

তাদের আসল উদ্দেশ্য হলো, আপনার শরীর ও সঙ্গ ভোগ করা। তারা কুকুরের মতোই সুযোগের অপেক্ষায় থাকে। তারা জানে, একজন বিবাহিত নারী মানসিক বা শারীরিকভাবে অতৃপ্ত থাকলে, কিংবা স্বামীর কাছে সামান্য অবহেলিত বোধ করলেই প্রশংসার কাঙাল হয়ে ওঠে। আর এই দুর্বলতার সুযোগ নেওয়াটা তাদের জন্য সবচেয়ে সহজ।

তারা আপনাকে বিয়ে করবে না, কারণ তারা কোনো দায়িত্ব নিতে চায় না। তাদের লক্ষ্য হলো 'রেডিমেড' ফল খাওয়া। আপনার সাজানো সংসার আছে, আপনার সামাজিক পরিচয় আছে। আপনার সাথে একটা গোপন সম্পর্ক তৈরি করতে পারলে কোনো দায়বদ্ধতা ছাড়াই সবটুকু নিংড়ে নেওয়া যায়। যতদিন ভালো লাগবে, ততদিন চলবে। তারপর? তারপর আপনি আপনার ভাঙা সংসার আর কলঙ্ক নিয়ে পড়ে থাকবেন, আর সে নতুন কোনো 'ভাবী' বা 'ম্যাডাম'-এর নাকের তিলের প্রশংসায় ব্যস্ত হয়ে পড়বে। সোজা কথায়, যতদিন 'খাওয়া' যায়, ততদিনই আপনার কদর।

যে নারী তার স্বামীকে প্রচণ্ড ভালোবাসতো, যার জীবনে স্বামীর বিকল্প কেউ ছিলো না, সেই নারীও যখন দিনের পর দিন বাইরের কোনো পুরুষের মুখে নিজের এমন খুঁটিনাটি প্রশংসা শোনে, তখন তার ভাবনার জগতে ঝড় ওঠে।

সে ভাবতে শুরু করে:
"আমার স্বামী তো আমাকে এত্ত ভালোবাসে, কিন্তু ও তো কোনোদিন আমার কপালের টিপটা নিয়ে এমন করে কিছু বলেনি!"
"আমি সংসারে সবার জন্য খেটে মরছি, আর ও আমাকে শুধু 'দরকার' হিসেবেই দেখে। অথচ বাইরের ওই লোকটি আমার ভেতরের সৌন্দর্যকে সম্মান করে।"
"আমার স্বামী হয়তো আমাকে ভালোবাসে, কিন্তু সে আমাকে 'desire' করে না। এই লোকটি আমাকে বুঝিয়ে দিলো, আমি এখনো কতটা আকর্ষণীয়।"

এই ভাবনাগুলোই হলো বিষ। এই বিষাক্ত ভাবনা থেকে জন্ম নেয় দাম্পত্য কলহ। স্বামীর ছোটখাটো ভুলও তখন অসহ্য মনে হয়। আপনি অকারণে খিটখিট করবেন, সামান্য কথায় ঝগড়া করবেন। কারণ আপনার মনে তখন একটা তুলনামূলক বিচার চলছে, যেখানে আপনার স্বামী প্রতিনিয়ত হেরে যাচ্ছে সেই 'প্রশংসাকারী' পুরুষের কাছে।

সুখের সংসারে থাকা একজন নারীও তখন নিজের মধ্যে 'অভাব' খুঁজে পায়। যে অভাবটা আসলে ছিলোই না, সেটা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে বাইরে থেকে। এরপর শুরু হয় গোপন চ্যাটিং, লুকিয়ে দেখা করা, এবং অবশেষে পরকীয়া—যা একটি পরিবারকে ধ্বংস করে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট।

একটা "ইনোসেন্ট প্রশংসা" আপনার আত্মসম্মানকে এমনভাবে বাড়িয়ে দেবে যে আপনি আপনার বাস্তবতাকে অস্বীকার করতে শুরু করবেন। আর এভাবেই একটা জলজ্যান্ত মানুষকে মানসিক এবং সামাজিকভাবে খুন করে ফেলা হয়।

আমি জানি, প্রশংসা শুনতে সবারই ভালো লাগে। কিন্তু আপনাকে বুঝতে হবে কোনটা নির্দোষ প্রশংসা আর কোনটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত 'টোপ'। যে পুরুষ আপনার সৌন্দর্যের প্রশংসা করার জন্য সুযোগ খুঁজে বেড়ায়, আপনার ব্যক্তিগত জীবনে সহানুভূতি দেখানোর নামে নাক গলায়, আপনার দাম্পত্যের খুঁটিনাটি জানতে চায়—সে কখনোই আপনার বন্ধু হতে পারে না। সে একজন শিকারি।

এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে, যারা "ভাবী" টার প্রশংসা করছে, এরা "ফ্রি মাইন্ড" এ ইনোসেন্ট মন নিয়ে করছে! নাহ, এরা অবশ্যই, অবশ্যই, এবং অবশ্যই কুমতলব নিয়েই প্রশংসা করে!!

একই কথা পুরুষদের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। কিছু নারীও সুদর্শন পুরুষ বা অফিসের বসকে ফ্লার্ট করে নিজের কার্যসিদ্ধি করতে চায়। ফাঁদ দুই দিক থেকেই হতে পারে।

তাই, যদি জীবনে সুখী হতে চান, নিজের পরিবারকে ভালোবাসেন, তাহলে এই ধরনের মানুষের কাছ থেকে ১০০ হাত দূরে থাকুন। কারো মিষ্টি কথায় গলে যাবেন না। যে আপনার রূপের বা গুণের প্রশংসা করে আপনাকে আপনার স্বামীর বিরুদ্ধে দাঁড় করিয়ে দিতে চায়, তাকে সরাসরি ব্লক করুন। কারণ, এই প্রশংসার আড়ালে লুকিয়ে থাকা বিষাক্ত সাপটি ছোবল দেওয়ার আগেই তাকে চিনে ফেলাটা বুদ্ধিমানের কাজ।

মনে রাখবেন, আপনার স্বামী হয়তো কবি নয়, সে হয়তো প্রতিদিন আপনার নাকের তিলের প্রশংসা করে না। কিন্তু দিনশেষে অসুস্থ হলে মানুষটা সেই-ই আপনার পাশে নির্ঘুম রাত কাটায়। আপনার সন্তানের দায়িত্ব নেয়। আপনার সংসারের ভার বয়। ক্ষণিকের নেশার জন্য এই চিরস্থায়ী আশ্রয়টাকে নষ্ট করবেন না।

কুকুর হইতে সাবধান।

, , , , , , , , ,

17/08/2025

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।হাত লাগলেই শেষ। সেটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোন পুরুষের। এই হাত লাগা মানে শুধুই শা...
17/08/2025

নারীর লজ্জা হচ্ছে লজ্জাবতী গাছের মতো।
হাত লাগলেই শেষ। সেটা স্বামীর হাত হোক বা অন্য কোন পুরুষের। এই হাত লাগা মানে শুধুই শারীরিক স্পর্শ না, একজন পুরুষের সঙ্গতায় ও নারীর লজ্জা কেটে যায়।

যে মেয়ে যত বেশি পুরুষের সংস্পর্শে যাবে, তার লজ্জা তত কমবে। যেমন চিত্র নায়িকারা, ওরা শুধু ব্রা-পেন্টি পরে অর্ধনগ্ন দেহ নিয়েও পুরুষের সামনে ঘুরতে দ্বিধা করে না। কারন- পুরুষের মাঝ থেকে চক্ষু লজ্জা উঠে গেছে তাদের। অথচ কনজারভেটিভ ফ্যামিলির একটা মেয়েকে ওড়না ছাড়া দাঁড়াতে বললেও সে লজ্জায় মরে যাবে।

আর ইদানীং ফেসবুক এই লজ্জা নিবারণের বড় মূখ্য ভূমিকা পালন করছে।

উদাহরণঃ
ফেসবুকে বন্ধু বেশি। আর অতি আধুনিক মেয়েরা ছেলে বন্ধুদেরর সঙ্গে পিরিয়ড নিয়ে কথা বলে। ফ্ল্যার্ট করতে গিয়ে শরীর নিয়ে নগ্ন কথা বলে।
আর মাইন্ড করলে বলে ''জাস্ট কিডিং, টেক ইট ইজি"।
এই ইজিলি নিতে নিতে সেসব অশালীন বিষয় আর
অশালীন লাগে না। মানে লজ্জা শেষ!

আবার এখন ফেসবুকে প্রেমিক বেশি! কেউ প্রেমে পড়েছে তো প্রেমিক রোমান্সের ছলে অশ্লীল কথা বলে।
একদম স্বামীর মতো। এরপর ব্রেকআপ হয়। আবারও কারও প্রেমে পড়ে। আর আবারও চুম্মা-চাটি আরও কত কী করে! অতঃপর আবারও ব্রেকাপ! তখন লজ্জা-শরমের মাথা খেয়ে মেয়েটা এক সময় নির্লজ্জ হয়ে যায়। অশ্লীল প্রেম নারীর লজ্জাশীলতাকে গ্রাস করে ,
ফলে- নির্দিষ্ট একজন পুরুষের প্রতি আকর্ষণটা বিলীন হয়ে যায়।
জাগে বহু পুরুষের স্বান্নিধ্য পাওয়ার ইচ্ছা।

একজন নারীর কাছে পুরুষের উপস্থিতি হচ্ছে ইয়াবার মত। প্রথমে একটা খেলেই পিনিক আসে। পরে ২০-২৫টা খেলেও কাজ হয় না। ব্যাস!
এক সময় পুরুষের প্রতি তার আর ফিলিংস কাজ করে না। প্রেমিকের ভালোবাসা তার কাছে পানসে লাগে। একটার পর একটা পুরুষ বদল করে। কিন্তু স্থির হতে পারে না কোনোটাতেই। জানা-শোনা শেষ হলেই আর ভালো লাগে না কাউকে। বোরিং লাগে। কারণ, ডিফারেন্ট টেস্ট নিতে নিতেই তার ভালোবাসার অনুভূতিই শেষ। তখন বর্তমান হয়ে যায় এক্স। তারপর আবারও খোঁজা শুরু নতুন মুখ, নতুন প্রেমিক।

আগে মুরব্বীরা বলতেন, বিয়ের পরে মেয়েদের লজ্জা
কমে। বাচ্চা হওয়ার পরে আরও কমে যায়। তখন আমি বুঝতাম না। ভাবতাম লজ্জা 'ফোঁড়ার' মতো কিছু।
বিয়ের পরে গলে যায়।
কিন্তু এখন বুঝি। আগে মেয়েদের কাছে স্বামীই ছিল পুরুষ। তাই বিয়ের পরের কথা এসেছে। এখন বিয়ে লাগে না, পুরুষের কাছে আসতে ফেসবুক হলেই চলে। এখন ফেসবুক-ই সেই স্বামীর ভূমিকা পালন করে।
যাইহোক, সবশেষে নারীদের মাথায় রাখা উচিতঃ
এভাবে বাসা বদলের মতো প্রেমিক বদলের খেলাটা
নিজেকে খুবই সহজলভ্য করে দেয়। আর যে জিনিস সহজে পাওয়া যায় তার কদর থাকে না। সৃষ্টি কর্তা কে ভয় করে এই সব অনৈতিক কাজ থেকে বেরিয়ে আসুন

লেখাটি না বুঝলে আরেকবার পড়ুন। তবুও না বুঝলে মাথা খাটিয়ে একটু ভাবুন, তারপর মন্তব্য করুন।

নিয়মিত গল্প পড়তে চাইলে বা আপনি যদি গল্প পাঠান তাহলে আমাদের ছোট্ট পেজে যোগাযোগ করতে পারেন ।
প্রয়োজনে আমাদের পেজ ফলো করে রাখুন Heartbeat & গল্প

ইনি হলেন মেজর জেনারেল মোঃ শাহনাওয়াজ খান লালকেল্লা থেকে ব্রিটিশ পতাকা সরিয়ে লালকেল্লায় প্রথম ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলে...
16/08/2025

ইনি হলেন মেজর জেনারেল মোঃ শাহনাওয়াজ খান লালকেল্লা থেকে ব্রিটিশ পতাকা সরিয়ে লালকেল্লায় প্রথম ভারতীয় পতাকা উত্তোলন করেছিলেন।
মেজর জেনারেল শাহনাওয়াজ খান ছিলেন সুভাষ চন্দ্র বোসের ঘনিষ্ট বন্ধু এবং চলচ্চিত্র সুপারস্টার শাহরুখ খানের দাদু ছিলেন। লালকেল্লায় প্রথমবারের মত তিরঙ্গা উত্তোলন করায় আপনাকে স্যালুট।
🇮🇳🇮🇳🇮🇳❤️❤️❤️💪💪💪🇮🇳🇮🇳🇮🇳
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳জয় হিন্দ 🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳

(একটি শিক্ষণীয় গল্প)একজন দরিদ্র লোক তার স্ত্রীকে নিয়ে পাহাড়ের এক নীরব গ্রামে বাস করতো।তাদের জীবন ছিল দারিদ্র্যের কষাঘাতে...
13/08/2025

(একটি শিক্ষণীয় গল্প)
একজন দরিদ্র লোক তার স্ত্রীকে নিয়ে পাহাড়ের এক নীরব গ্রামে বাস করতো।
তাদের জীবন ছিল দারিদ্র্যের কষাঘাতে পরিপূর্ণ নুন আনতে পান্তা ফুরাতো না, অনেক দিন না খেয়ে কাটাতে হত। বাঁচার লড়াই চলতো প্রতিনিয়ত।

একদিন লোকটি রুটি-রোজগারের খোঁজে পাহাড় ছেড়ে শহরে বের হওয়ার সিদ্ধান্ত নিল। যাওয়ার আগে স্ত্রীকে বলল
“আমি অনেক দিন বাইরে থাকব। আমি তোমার প্রতি সবসময় বিশ্বস্ত ছিলাম, থাকবে। তুমি কি আমার অনুপস্থিতিতে আমার প্রতি বিশ্বস্ত থাকবে?”
স্ত্রী মাথা নেড়ে সম্মতি দিল।

লোকটি দীর্ঘ সময় শহরে ভিক্ষা নয়, কঠোর পরিশ্রমে চাকরি করলো।
এক দোকানের মালিকের শর্ত ছিল, তার পুরো উপার্জন জমা রাখতে হবে মালিকের কাছে, কাজ ছাড়ার সময় টাকা ফেরত পাবেন।

বিশ বছর পর যখন লোকটি আর কাজ করতে চায় না, মালিক বলল
“তুমি টাকা নিতে পারো, কিন্তু আমার তিনটি উপদেশ গ্রহণ করো, নয়তো তোমার অর্থ ফেরত দাও।”
লোকটি চিন্তায় পড়ে উপদেশ নিল

উপদেশ ১:
কখনো শর্টকাট বা সংক্ষিপ্ত পথ বেছে নিবেন না; দীর্ঘ পথ ভালো ফল দেয়।

উপদেশ ২:
কোন কিছুতে হঠাৎ আগ্রহ দেখাবেন না; ধৈর্য ধরে চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নেবেন।

উপদেশ ৩:
কারো সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভালো করে ভাববেন।

মালিক লোকটিকে তিন পাউরুটি দিল, দুটি রাস্তায় খেতে, বড় রুটি বাসায় স্ত্রীয়ের সাথে ভাগ করে খাওয়ার জন্য।

পথ চলার সময় এক লোক বলল, “এই সংক্ষিপ্ত পথই যাও, সময় বাঁচবে।”
লোকটি মালিকের উপদেশ মনে করে দীর্ঘ পথ বেছে নিল। পরে জানল সংক্ষিপ্ত পথটিতে ভয়ংকর এক বাঘ ছিল জীবন বাঁচল।

রাত্রি যাপনের জন্য একজন মহানুভবের ঘরে গেল। রাতের একটা শব্দে দরজা খুলতে চাইল। হঠাৎ মনে পড়ল, মালিকের উপদেশ ২ হঠাৎ আগ্রহ ভালো ফল দেয় না।
সকালে জানল, বাঘ সেই রাতে আসছিল!

অবশেষে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরে জানালা দিয়ে দেখল, তার স্ত্রী একজন পুরুষকে আলিঙ্গনরত ও গালে চুমু দিচ্ছে।
রাগ, আক্ষেপ আর ক্লান্তিতে সে সিদ্ধান্ত নিল বাড়ি ছাড়ার।

কিন্তু মালিকের উপদেশ ৩ মনে পড়ল
“কারো সম্পর্কে ধারণা নেওয়ার আগে ভালো করে ভাবো।”

দরজায় কড়া নাড়ল, স্ত্রী হাসিমুখে দরজা খুলে তাকে জড়িয়ে ধরল।
লোকটি জিজ্ঞেস করল
“তুমি আমার অনুপস্থিতিতে এই বিশ্বাসঘাতকতা করেছ?”
স্ত্রী বিনীতভাবে বলল
“তুমি যখন গেছ, আমি সন্তানসম্ভবা ছিলাম। এই ছেলের বয়স এখন বিশ বছর। আমি তোমার জন্য দোয়া করছিলাম, তোমাকে বিদায় দিয়েছিলাম।”

উভয়ে আনন্দাশ্রু মেশানো পাউরুটি ভাগ করে খেল। লোকটি দেখল, মালিক তার পুরো পাওনা অর্থ রুটির ভেতর গুঁজে রেখেছিল।

নতুন তথ্য ও শিক্ষণীয় দিক:

জীবনের যেকোনো কঠিন পরিস্থিতিতে ধৈর্য্য ও বিশ্লেষণ গুরুত্বপূর্ণ।

অল্প সময়ের স্বস্তির জন্য শর্টকাট নেওয়া বিপদ ডেকে আনে।

সম্পর্ক ও মানুষের প্রতি সঠিক ধারণা নিতে গভীর চিন্তা জরুরি।

বিশ্বাস ও সংযোগ রক্ষায় সম্পর্কের বোঝাপড়া ও সময় দেয়া অপরিহার্য।

সমাজে অনেক সময় বাইরের অবস্থার কারণে ভুল ধারণা হয়, তাই দ্রুত বিচার না করে কথা বলা ও বোঝাপড়া করা উচিত।

মানসিক চাপ বা ভুল বোঝাবুঝির কারণে অনেক পরিবার ভেঙে যায়, যেটা সময়মতো পারস্পরিক সমঝোতায় প্রতিরোধ করা সম্ভব।

08/08/2025
বিজ্ঞান বলে, প্রিয় মানুষ বিশ্বাস ভেঙ্গে চলে গেলে যে পরিমাণ কষ্ট হয়, তা মানব দেহের ১০টা পাঁজরের হাড় একসাথে ভাঙার সমান। ক...
08/08/2025

বিজ্ঞান বলে, প্রিয় মানুষ বিশ্বাস ভেঙ্গে চলে গেলে যে পরিমাণ কষ্ট হয়, তা মানব দেহের ১০টা পাঁজরের হাড় একসাথে ভাঙার সমান। কিংবা হার্ট এ‍্যাটাক করলে যে পেইন হয়, মস্তিষ্ক সেটা অনুভব করে। ততটাই ক্ষতির সম্মুখীন হয় একজন মানুষ, যতটা বড় কোনো এক্সিডেন্টে হয়ে থাকে।

অথচ কি আশ্চর্য, ভয়ঙ্করভাবে কারো হৃদয় ভেঙে ব‍্যথা দেওয়ার পরও নিজের প্রতি সামন‍্য লজ্জাবোধ বা রিগ্রেট না নিয়ে বেঁচে থাকে কিছু মানুষ! মাঝে মাঝে আমার জানতে ইচ্ছে করে কারো জীবনে এতটা অসহনীয় ব‍্যথা উপহার দিয়ে কীভাবে রাতে শান্তিতে ঘুমায় তারা। মানুষ বলেই বোধহয় সম্ভব। কারো হৃদয় ভাঙার মতো অপরাধ করতে তাদের বিবেকে বাধে না!

আদালত কাউকে হৃদয় ভাঙার অপরাধের জন্য সাজা দিতে পারে না। কারণ লোকচক্ষুর অন্তরালে ঘটে যাওয়া সাক্ষী ছাড়া অপরাধগুলোকে আমরা অপরাধ বলেই মনে করি না। কিন্তু যে মানুষ নীরবে সবকিছু সয়ে যায়, একমাত্র সে-ই জানে প্রতিটা মিনিট সেকেন্ড কীভাবে ব‍্যাথা লুকিয়ে বাঁচতে হয়! নিজের ভিতরে কতটা ট্রমা নিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপন করার অভিনয় করে যেতে হয়!

কিছু মানুষ তো অবশ‍্যই আছে যারা কমার্শিয়াল, হৃদয়ের সম্পর্কটাকে তারা বিজনেস হিসেবেই নেয়। তারা প্রেম প্রেম গেমটা খুব ভালো খেলে! সবচেয়ে বেশি কষ্ট পায় সেনসেটিভ মানুষগুলো। তারা না পারে সহ্য করতে, না পারে কাউকে বলে হালকা হতে।

দিনশেষে কিছু মানুষ রিকভার করে হয়তোবা, তবে কেউ কেউ চিরদিনের জন‍্য মানসিক রোগী হয়ে বেঁচে থাকে। তাই কারো সাথে নিজেকে জড়িয়ে, পরে তার মন ভাঙার আগে একবার চিন্তা করবেন, সেই মানুষটা আপনার দেওয়া মিথ‍্যা ভালোবাসার যন্ত্রণা সহ‍্য করতে পারবে কিনা! কারো জীবনটা ছারখার করার আগে একটু ভেবে দেখবেন, আপনার দেওয়া মিথ্যা প্রতিশ্রুতির অদৃশ‍্য আঘাত তাকে পুরোপুরি দুমড়ে মুচড়ে দেবে কিনা!

আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,তিনি একদিন আইনস্টাইনকে বললেন - আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখ...
08/08/2025

আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,তিনি একদিন আইনস্টাইনকে বললেন - আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে - আইনস্টাইন তো অবাক!!!

উনি তখন বললেন "বেশ তাহলে এর পরের মিটিংয়ে যেখানে যাবো তারা আমাকে চেনেন না,তুমি আমার হয়ে ভাষণ দিও আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকবো।

এরপরে সেই সভায় তো ড্রাইভার হুবহু আইনস্টাইন-এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন। উপস্থিত বিদ্বজ্জনেরা তুমুল করতালি দিলেন। এরপর তাঁরা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবে গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন।

সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন "স্যার,ঐ আপেক্ষিক এর যে সঙ্গাটা বললেন,
আর একবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন ?

আসল আইনস্টাইন দেখলেন বিপদ,এবার তো ড্রাইভার ধরা পড়ে যাবে। কিন্তু তিনি ড্রাইভার-এর উত্তর শুনে তাজ্জব হয়ে গেলেন। ড্রাইভার উত্তর দিল।।
এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি ? আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন সে বুঝিয়ে দেবে।

বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে ঘুরবেন তেমনই হবেন।
এই জন্যে কথায় আছে,
----- সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ ------

জীবন কি যোগ করতে হবে আর কি বাদ দিতে হবে তার কিছু নমুনা..... !!!!!মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আমাদের কত টাকা রয়ে যায়! অথচ আমরা আম...
05/08/2025

জীবন কি যোগ করতে হবে আর কি বাদ দিতে হবে তার কিছু নমুনা..... !!!!!

মৃত্যুর পরও ব্যাংকে আমাদের কত টাকা রয়ে যায়! অথচ আমরা আমাদের জীবদ্দশায় খরচ করার জন্য প্রয়োজনীয় টাকা পাই না।

সেদিন এক ধনকুবের মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন। সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বলল, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন!

নিরেট সত্যটি হচ্ছে, অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে সুস্থ শরীর এবং দীর্ঘজীবন লাভ করা অনেক বেশি জরুরি।

তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়ে তোলা উচিত।

আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়। যেমন:

* দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়।

* একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না।

* প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না।

* কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না।

* আপনার সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্য। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার জন্য প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না।

তাহলে করণীয় কী?

✓ অসুস্থ না হলেও সুযোগ থাকলে মেডিকেল চেকআপ করুন।

✓ অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করবেন না।

✓ মানুষকে ক্ষমা করে দিন।

✓ রাগ পুষে রাখবেন না। মনে রাখবেন, কেউ-ই রগচটা মানুষকে পছন্দ করে না। আড়ালে-আবডালে পাগলা বলে ডাকে।

✓ পিপাসার্ত না হলেও জল পান করুন। শরীরের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখতে এর বিকল্প নেই।

✓ সিদ্ধান্তটি সঠিক জেনেও কখনো কখনো ছাড় দিতে হয়।

✓ যতই বয়স হোক না আর ব্যস্ত থাকুন না কেন, জীবনসঙ্গীর সাথে মাঝে মাঝে নিরিবিলি কোথাও হাত ধরে হাঁটুন, রেস্টুরেন্টে খেতে নিয়ে যান। তাকে বুঝতে দিন, সেই আপনার সবচেয়ে আপন। কারণ, আপনার সবরকম দুঃসময়ে সেই পাশে থাকে বা থাকবে।

✓ ক্ষমতাধর হলেও বিনয়ী হোন।

✓ সুযোগ পেলেই পরিবার পরিজন নিয়ে সামর্থ্য অনুযায়ী নিজের দেশকে এমনকি ভিনদেশে বেড়াতে নিয়ে যান।

✓ ধনী না হলেও তৃপ্ত থাকুন। মনে রাখবেন, সকল ধনী লোক কিন্তু মানসিক শান্তিতে থাকে না।

✓ মাঝে মাঝে ভোরের সূর্যোদয়, রাতের চাঁদ এবং সমুদ্র দেখতে ভুল করবেন না।

✓ বৃষ্টিজলে বছরে একবার হলেও ভিজবেন। আর দিনে ১বার গায়ে রোদ লাগান।

✓ মাঝে মাঝে উচ্চস্বরে হাসবেন।

জীবন তো একটাই, তাই পরিপূর্ণভাবে বাঁচার চেষ্টা করুন। (সংগ্ৰহকৃত)।

মেয়ের বিয়ে। সবাই চার্চে যাচ্ছেন। পথে আইনস্টাইন মেয়েকে বললেন,"তুমি আগে যাও, আমি ল্যাব থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে আসছি।" বিয়ে হ...
31/07/2025

মেয়ের বিয়ে। সবাই চার্চে যাচ্ছেন। পথে আইনস্টাইন মেয়েকে বললেন,
"তুমি আগে যাও, আমি ল্যাব থেকে ১০ মিনিটের মধ্যে আসছি।"

বিয়ে হয়ে গেল। মেয়ে হানিমুনেও গেল।
৭ দিন পর ফিরে এসে মাকে জিজ্ঞেস করল,
"বাবা কোথায়?"

মা বললেন,
"ওই যে, বলেছিল ১০ মিনিটে ফিরবে… আর ফেরেনি!"

মেয়ে দৌঁড়ে গেল বাবার ল্যাবে।
দেখে বাবা তখনো গবেষণায় মগ্ন।
ডেকে বলল,
"বাবা! এখনো এসোনি?"
আইনস্টাইন বললেন,
"তুমি চার্চে যাও, আমি ১০ মিনিটেই আসছি!" 😅

এমনই গভীর ছিল তাঁর ধ্যান আর কাজের প্রতি একাগ্রতা।

🔍 ১৯৩৫ সালে প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটিতে একবার তাঁকে প্রশ্ন করা হয়:
“গবেষণার জন্য কী কী লাগে?”
আইনস্টাইন হেসে বললেন –
"একটা ডেস্ক, কিছু কাগজ, একটা পেনসিল… আর একটা বড় ডাস্টবিন! যাতে সব ভুলভরা কাগজ ফেলতে পারি!"

👑 একবার বেলজিয়ামের রানি তাঁকে রাজপ্রাসাদে দাওয়াত দিলেন।
স্টেশনে গাড়ির বহর গেল তাঁকে আনতে…
কিন্তু কোথাও খুঁজে পাওয়া গেল না বিজ্ঞানীকে।

কিছুক্ষণ পর দেখা গেল—
সাদামাটা পোশাকে বেহালা বাজাতে বাজাতে রাজপ্রাসাদে হাজির!

রানি বিস্মিত! বললেন,
"গাড়ি তো গিয়েছিল আপনাকে আনতে!"
আইনস্টাইন উত্তর দিলেন,
"ইচ্ছা করেই গাড়ি এড়িয়ে হেঁটে এসেছি… শহরটাকে সাধারণ মানুষের চোখে দেখলাম, আর বেহালাও বাজাতে পারলাম। গাড়িতে এসব সম্ভব হত না।" 🎻

🤯 তবে সবচেয়ে মজার ব্যাপার —
যে "আপেক্ষিকতা তত্ত্ব" (Theory of Relativity) তাঁকে সারা পৃথিবীতে বিখ্যাত করেছে,
তার জন্য নোবেল পাননি!
কারণ?
ততদিনে পৃথিবীর হাতে গোনা কয়েকজন বিজ্ঞানীই শুধু এই তত্ত্ব বুঝতেন।
সুইডিশ নোবেল বোর্ডও বোধহয় ঠিক বুঝে উঠতে পারেনি। 😅

তবে ১৯২১ সালে তিনি পেলেন পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার —
"আলোক তড়িৎ ক্রিয়া" (Photoelectric Effect) ব্যাখ্যার জন্য।

🔬 আইনস্টাইন শুধু একজন বিজ্ঞানী নন, তিনি ছিলেন চিন্তার এক বিপ্লব।
সরলতা আর প্রতিভার এক দুর্লভ সংমিশ্রণ!

পোস্ট ভালো লাগলে শেয়ার করে বন্ধুদের দেখার সুযোগ করে দেবেন 🙏 পেজটি প্রথম দেখে থাকলে একটা ফলো দিয়ে সঙ্গে থাকবেন। Pappu Roy cyclist

#বিজ্ঞানীজীবন #মজারগল্প #ফেসবুকপোস্ট

সুখ আসলে কী? বিখ্যাত এক তুর্কি কবি তার বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বন্ধুকে অনুরোধ করেন, সুখ কী তা যেন এঁকে দেখান। তিনি এই ছবিটা ...
26/07/2025

সুখ আসলে কী? বিখ্যাত এক তুর্কি কবি তার বিখ্যাত চিত্রশিল্পী বন্ধুকে অনুরোধ করেন, সুখ কী তা যেন এঁকে দেখান। তিনি এই ছবিটা আঁকেন। একটা ভাঙা খাটের ছোট বিছানায় শান্তিতে ঘুমাচ্ছে একটি বড়ো পরিবার। খাটের একটা পায়া নাই, সেখানে দুটি ইট রাখা। জরাজীর্ণ বাড়ির ছাদের ফুটো থেকে পানি পড়ছে, ওখানে তাই ছাতা রাখা। বাড়ির কুকুরটিও বিছানায় শান্তিতে ঘুমায়। কপাট বিহীন জানালায় পাখি বসেছে। মুরগি শেয়ালে নেবারও দুর্ভাবনা নেই। ছবিটা দেখার পর মনে হলো, সুখ মানে সমস্যা না থাকা নয়, কষ্টের পরিস্থিতিকে স্বাচ্ছন্দ্যে মেনে নেওয়ার মধ্যেই সুখ। যা আছে তা নিয়েই খুশি থাকি, শান্তিতে ঘুমায়। ( সেই শান্তির ঘুম টাই উপরে গেছে) 🌟💤🏠🎨

🕝 বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।১) ব্লাড প্রেসার।২) ব্লাড সুগার।🔸চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷১) বয়স ব...
18/02/2025

🕝 বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।

🔸চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,
২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,
৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।

🔸পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।
৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার
৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।

🔸পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম,
৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।

🔸মানসিক শান্তি বা সুখী হতে সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,
৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,
৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,
৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।

🔸ছয়টি জিনিষের চর্চা রাখুন।
১) অহংকার না করা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন

🔸সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা,পরনিন্দা
৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি

🔸পাঁচটি জিনিষ কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে জল পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেওয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,

সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন

“সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন”

Address

Berhampore
742101

Telephone

+918348102030

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diagnostic & Heath centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram