Bamdev Scan Centre

Bamdev Scan Centre BAMDEV SCAN CENTRE & NEW BAMDEV DIAGNOSTIC CENTRE ULTRASOUND (USG), COMPUTERISED PATHOLOGY, ECG, X-RAY, ECHO CARDIOGRAPHY, ENDOSCOPY, DOCTORS CONSULTATION.

"নতুন বছর আপনার জীবনে বয়ে আনুক সুস্থতা, সম্পদ, আর সুখ। হ্যাপি নিউ ইয়ার!"
01/01/2025

"নতুন বছর আপনার জীবনে বয়ে আনুক সুস্থতা, সম্পদ, আর সুখ। হ্যাপি নিউ ইয়ার!"

বামদেব স্ক্যান সেন্টারের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে জানাই বড়দিনের অনেক শুভেচ্ছা।এই ক্রিসমাস উৎসব আমাদের সকলের, যীশু খ্রীষ্...
25/12/2024

বামদেব স্ক্যান সেন্টারের পক্ষ থেকে আপনাদের সকলকে জানাই বড়দিনের অনেক শুভেচ্ছা।

এই ক্রিসমাস উৎসব আমাদের সকলের, যীশু খ্রীষ্ট সকলের ভালো করুন।
যীশু খ্রিস্টের জন্মদিন উপলক্ষে সেজে উঠুক গোটা পৃথিবী, ঘুচে যাক সমস্ত কষ্ট, তোমার চারিপাশের মানুষ যেন সবসময় তোমায় ভালোবাসে, তোমাকে এবং তোমার পরিবারকে প্রচুর ভালোবাসা জানাই বড়দিনে।

বিপ্লব (7908712411)

শীত পড়ছে, কী ভাবে সতর্ক থাকবেন জানেন?জেনে নিন এই সম্পর্কে বামদেব স্ক্যান সেন্টার এর পক্ষ থেকে বিপ্লব কুমার মন্ডল কর্তৃক...
15/12/2024

শীত পড়ছে, কী ভাবে সতর্ক থাকবেন জানেন?

জেনে নিন এই সম্পর্কে বামদেব স্ক্যান সেন্টার এর পক্ষ থেকে বিপ্লব কুমার মন্ডল কর্তৃক জনস্বার্থে প্রচারিত।
079087 12411

বেশ কিছু দিন ধরেই শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে। হঠাৎ আবহাওয়া ও জলবায়ুর পরিবর্তনের সঙ্গে অনেকেই বিশেষত বাচ্চা ও বয়স্করা সহজে মানিয়ে নিতে পারছেন না। এই পরিবর্তনের সময়ে অনেকেই নানা অসুখে ভুগতে শুরু করেন। শীত শুরুর সময়ে নানা অসুখ-বিসুখ মানুষকে বেশ বেকায়দায় ফেলে দেয়। যেমন সর্দি-কাশি-হাঁচি ও নিঃশ্বাসে কষ্ট। এ সময় কারও ঠান্ডাজনিত সমস্যা হলে তা সহজে সারতে চায় না। কারও কারও অ্যালার্জি সমস্যা বাড়ে। শীতে বাতাস ভারী থাকে। সেই কারণে বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস বাতাসের নীচের স্তরে নেমে আসে। এর ফলে মানুষের শরীরে চট করে ভাইরাস ঢুকে যায়। এর জন্য ভাইরাস জনিত রোগ শীতে বেশি হয়।

উত্তর: শীতে বাতাস ভারী থাকে। সেই কারণে বিভিন্ন ধরনের ভাইরাস বাতাসের নীচের স্তরে নেমে আসে। এর ফলে মানুষের শরীরে চট করে ভাইরাস ঢুকে যায়। এর জন্য ভাইরাস জনিত রোগ শীতে বেশি হয়। ছোট বা বয়স্করা যাঁদের ইমিউনিটি ক্ষমতা কম তাঁরা সহজে আক্রান্ত হন। এ ছাড়া শীতকালে মস্তিষ্কে এবং হৃদয়ে রক্তচলাচলকারী নালী সংকোচন বেশি মাত্রায় হয় তাই হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোক শীতকালেই বেশি হয়। ব্রঙ্কাইটিস বাড়ে। বড়দের রক্ত চাপ বৃদ্ধি পায়। এ ছাড়া শিশুদের ভাইরাল ডায়রিয়াও হয়।

প্রশ্ন: ভাইরাল ডায়রিয়া কী? কেন হয়?

উত্তর: ভাইরাল ডায়রিয়া সাধারণত রোটা ভাইরাস থেকে হয়। আমাদের চারপাশে বিভিন্ন ধরণের রোগের জীবাণু এবং ভাইরাস বিচ্ছিন্ন ভাবে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। যা সংক্রমিত হলে শিশুদের পাশাপাশি বড়রাও রোগাক্রান্ত হয়। রোটা ভাইরাস হচ্ছে রিওভাইরাইড পরিবারের একটি ভাইরাস। রোটা ভাইরাস মুখগহ্বর দিয়ে খাদ্যনালীতে প্রবেশ করে। সংক্রমিত হওয়ার পর ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিক্রিয়া শুরু হয়। এর উৎস পানীয় জল, আগের দিন খাবার। বাচ্চাদের এই রোগ বেশি হয়। ভাইরাল ডায়রিয়া হলে প্রথমে বমি এবং পরে পাতলা পায়খানা হয়। সঙ্গে জ্বর এবং পেটব্যথা। এর ফলে শরীরে জলশূন্যতা দেখা দেয়। সময় মতো চিকিৎসার অভাবে মৃত্যু পর্যন্ত ঘটতে পারে। জলশূন্যতা দূর করার জন্য ঘন ঘন স্যালাইন দিয়ে পূরণ করতে হবে। রক্তের মধ্যে খনিজ লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। এই ভাইরাস সংক্রমণের হাত থেকে মুক্তি পেতে গেলে বাইরে থেকে এসে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। হাত মুখ ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে।

প্রশ্ন: ভাইরাস জ্বরের জন্য কী কী করা উচিত?

উত্তর: আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভাইরাস জ্বরের অবির্ভাব ঘটে। শীতকালে ভাইরাস জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে। বিভিন্ন ভাইরাস যেমন-অ্যাডিনোভাইরাস, রাইনোভাইরাস, ইনফ্লুয়েঞ্জা ইত্যাদি মূলত ভাইরাস জ্বরের জন্য দায়ী। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক ও যাদের শরীরে অন্য রোগ যেমন- ডায়াবেটিস, ক্রনিক ব্রঙ্কাইটিস আছে, তাদের এই জ্বর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই পর্যাপ্ত বিশ্রাম, প্রচুর তরল জাতীয় খাবার, বিশেষ করে বেশি জল খাওয়া দরকার। ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত হলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়া যেতে পারে। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারেন। ভাইরাস জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তিরা অন্যদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করবেন। না হলে সংক্রমণের ভয় থাকে।

প্রশ্ন: শীতে অ্যালার্জি ও অ্যাজমার সংক্রমণ বেশি কেন?

উত্তর: শীতকালে অ্যালার্জি ও অ্যাজমা স্বাভাবিকভাবেই বেড়ে যায়। অ্যালার্জি ও অ্যাজমা রোগ দুটি অনেক ক্ষেত্রে একসঙ্গে হয়, যদিও কোনওটির প্রকাশ আগে হতে পারে। বারবার সর্দি-হাঁচি-কাশির সঙ্গে শ্বাসকষ্ট বুকে চাপ সৃষ্টি করে ও আওয়াজ হয়। এ সময় ঠাণ্ডা লাগার প্রবণতা বেড়ে যায়। এ ছাড়াও বাতাস শুষ্ক থাকে। বাতাসে ধূলিকণা থাকে। সেক্ষেত্রে ব্যকটেরিয়া মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। সেগুলির প্রতিক্রিয়া থেকে অ্যালার্জি হয়। যেসব কারণে অ্যালার্জি হয় সেসব থেকে দূরে থাকা জরুরি। প্রয়োজনে অ্যালার্জির ওষুধ, নাকের স্প্রে এবং বিশেষ ক্ষেত্রে ইনহেলারও ব্যবহার করতে হতে পারে।

প্রশ্ন: অ্যাজমা কী ?

উত্তর: এটি শ্বাস প্রশ্বাস জনিত রোগ। আমাদের শ্বাসনালীর অতি সংবেদনশীলতার কারণে অ্যাজমা বা হাঁফানি হয়। অ্যাজমার ফলে শ্বাসনালীর স্বাভাবিক ব্যাস কমে গিয়ে আগের থেকে সরু হয়ে যায়। যার ফলে ফুসফুসে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচল করতে পারে না। দেহে অক্সিজেনের অভাব দেখা দেয়। ধূমপান এবং অন্যান্য তামাকজাত দ্রবাদি ব্যবহার করলে অ্যাজমা বাড়ে। এ ছাড়া ধূলাবালি, কারখানার ধোঁয়া, বিষাক্ত গ্যাসের জন্য অ্যাজমা হয়। অ্যাজমা রোগীদের ক্ষেত্রে অবশ্যই বুকের এক্সরে করে দেখা দরকার অন্য কারণে শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কি না। অ্যাজমা রোগীদের ম্যাগনেসিয়াম খাবার বেশি খেতে হবে। ধূমপান বন্ধ করতে। বায়ূদূষণ, ধূলো থেকে সরে থাকতে হবে। ধোঁওয়া থেকে দূরে থাকতে হবে।

প্রশ্ন: ধূলিকণা এই রোগগুলোর ক্ষেত্রে কতটা প্রভাব বিস্তার করে ?

উত্তর: বাতাসের ধূলিকণা শ্বাসনালীতে চলে গিয়ে প্রদাহ সৃষ্টি করে। এর ফলে অনেক ক্ষেত্রে গলা ফোলা, গাল ফোলা, শ্বাস কষ্ট এবং হাঁফানি ও অ্যালার্জি হয়। ধূলিকণা থেকে বাঁচতে নাকে মুখে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে । অপেক্ষাকৃত বিশুদ্ধ বাতাস বইছে এমন পরিবেশে থাকতে হবে।

প্রশ্ন: এ বার এই ধরনের রোগীর সংখ্যা কেমন?

উত্তর: এখনও শীত জাঁকিয়ে আসেনি। তবুও এখনই দৈনিক গড়ে ২০ জন ব্রঙ্কাইটিস রোগী হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি হচ্ছেন। ভাইরাল ডায়েরিয়াতেও শিশুরা আক্রান্ত হয়ে গড়ে দু’তিন জন হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে। এ ছাড়া হার্টের অসুখ তো রয়েইছে।

প্রশ্ন: হার্টের অসুখগুলি কি কি?

উত্তর: মায়োকার্ডিয়াল ইনফ্রাকশন, ঘন ঘন বুক ব্যথা, শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি। শীতের সময় অনেকে আবার সাইনোসাইটিসের সমস্যায়ও ভোগেন। সাইনোসাইটিসের লক্ষণ হতে পারে বারবার মাথা ধরা, সর্দি-কাশির প্রবণতা, কাশতে কাশতে বমি, জ্বর।

প্রশ্ন: শীতে ফুসেফুসেও সংক্রমণ ঘটে কী?

উত্তর: শীতের সময় ফুসফুসে সংক্রমণের সমস্যায় অনেকেই ভোগেন। ফুসফুসের সংক্রমণকে সাধারণত দুই ভাগে ভাগ করা হয়। আপার রেসপিরেটরি ট্র্যাক সংক্রমণ যা সাধারণত ভাইরাসের কারণে হয়ে থাকে। আর লোয়ার রেসপিরেটরি ট্র্যাক সংক্রমণ যা ব্যাকটেরিয়ার কারণে হয়ে থাকে। তবে ভাইরাল নিউমোনিয়াও হতে পারে। জ্বর, কাশি, কফ, শরীর ব্যথা ও বমি বমি ভাব হলো ফুসফুস সংক্রমণের লক্ষণ। তবে ভাইরাল নিউমোনিয়ার ক্ষেত্রে সর্দি-হাঁচি, নাক দিয়ে জলও পড়তে পারে। ফুসফুসে এক ধরনের ইনফেকশন হল ব্রঙ্কাইটিস। ব্রঙ্কাইটিসে ফুসফুসে অক্সিজেন সরবরাহকারী ট্যিসু (ব্রঙ্কিয়াল ট্রি) বেড়ে যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ব্রঙ্কাইটিস ভাইরাস ঘটিত হয়। তবে ব্যাকটেরিয়া থেকেও ব্রঙ্কাইটিস হয়। ব্রঙ্কাইটিসের লক্ষণ হল কাশি। কাশতে গেলে বুকে ব্যথা সঙ্গে জ্বর হয়। চারপাশের ধূলোবালি ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের সমস্যা ব্রঙ্কাইটিসে আক্রান্তদের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ব্রঙ্কাইটিস আক্রান্তদের অনেক সময় স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ ব্যবহারে ব্লাড প্রেসারও বাড়তে পারে।

প্রশ্ন: শীতকালে খাবারের ক্ষেত্রে কোনও সতর্কতা আছে?

উত্তর: তেমন নেই । তবে বাসি ভাত, বেগুন, চিংড়ি, মাংস খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকতে হবে। ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার বেশি করে খান। সবুজ শাকের মধ্যে ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকে। বাদাম, কুমড়োর বীজ, পেস্তা, কাঠ বাদাম , সূর্যমুখীর বীজে ম্যাগনেসিয়াম বেশি থাকে। মাছ, কলা এবং ডার্ক চকলেটে ম্যাগনেসিয়াম থাকে। ম্যাগনেসিয়াম শরীর সুস্থ রাখে। ম্যাগনেসিয়ামযুক্ত খাবার খেলে শরীরে হৃৎপিণ্ড সচল থাকে, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়। ম্যাগনেসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ক্লান্তি, নিদ্রাহীনতা, মানসিক চাপ দূর করে। এ ছাড়া মাইগ্রেনের ব্যথাও ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবারে দূর হয়।

প্রশ্ন: শিশু ও বয়স্কদের জন্য বিশেষ কোনও পরামর্শ?

উত্তর: শিশুদের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। গরম জামা-কাপর পরাতে হবে। বয়স্করা ধূমপান থেকে বিরত থাকুন। প্রয়োজন ছাড়া রাতের দিকে বাইরে না বেরনোই ভাল।

হেলথ চেকআপ এর জন্য আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন 7908712411

079087 12411   SCAN CENTRE   HEALTHY
15/12/2024

079087 12411
SCAN CENTRE
HEALTHY

079087 12411
25/10/2024

079087 12411

আপনার গর্ভাবস্থার 12 তম সপ্তাহটি হল একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক,কারণ এটি আপনার প্রথম ত্রৈমাসিকের সমাপ্তিকে সূচিত করে এবং আ...
26/07/2024

আপনার গর্ভাবস্থার 12 তম সপ্তাহটি হল একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক,কারণ এটি আপনার প্রথম ত্রৈমাসিকের সমাপ্তিকে সূচিত করে এবং আপনার ডাক্তারবাবু হয়ত একটি আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যান পরিচালনা করার পরামর্শ দিতে পারেন নিম্নলিখিত বিষয়গুলি পরীক্ষা এবং পরিমাপ করার জন্যঃ

আপনি গর্ভে একক,যমজ নাকি ততোধিক সন্তান বহন করছেন তার সংখ্যা জানতে এই আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যানটি সহায়তা করে থাকে।
এটি আপনার শিশুর মাথার তালু থেকে পশ্চাৎদেশ পর্যন্ত পরিমাপের দ্বারা তার গর্ভকালীন বয়স নির্ধারণে সহায়তা করে থাকে।
ভ্রূণের হৃদস্পন্দন পরীক্ষা করে।
এই স্ক্যানটি শিশুর বাহু,পা,বুক এবং মাথার দিকে নজর রাখতে এবং সেগুলি স্বাভাবিক গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে কিনা তার পরিমাপ করতে সহায়তা করে।
ডাক্তারবাবু এই স্ক্যানটির দ্বারা ভ্রূণের মেরুদণ্ড পরীক্ষা করার পাশাপাশি ভ্রূণের মধ্যে কোনও অস্বাভাবিকতা আছে কিনা তাও পরীক্ষা করে অনুসন্ধান করবেন।
এই স্ক্যানটি নিউক্যাল ট্রান্সলুসেন্সি,যেটি হল ভ্রূণের ঘাড়ের ত্বকের নিম্নস্থ একপ্রকার তরল,পরিমাপের জন্য করানো হয়।
এই নিউক্যাল ট্রান্সলুসেন্সির পরিমাপটি কোনও রকম ক্রোমজোমীয় অস্বাভাবিকতার ঝুঁকি নির্ধারণে সহায়তা করে।

079087 12411

গাঁটে ব্যথা হয় ???079087 12411 সকালে ঘুম থেকে উঠলেই আমাদের অনেকের গায়ে, হাত-পায়ে অসহ্য ব্যথা অনুভূত হয়। ঘুম থেকে ওঠার পর...
17/06/2024

গাঁটে ব্যথা হয় ???
079087 12411

সকালে ঘুম থেকে উঠলেই আমাদের অনেকের গায়ে, হাত-পায়ে অসহ্য ব্যথা অনুভূত হয়। ঘুম থেকে ওঠার পর শরীর সুস্থ লাগে না। এর জন্য বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে।

যাদের ওজন বেশি তাদের ঘু্মানোর সময় সব থেকে বেশি চাপ পড়ে পিঠ আর ঘাড়ে।

এছাড়া নিশ্বাসে সমস্যা হয়। যা শরীরের উপর প্রভাব ফেলে। ঘুম ঠিক মতো হয় না। এ কারণেও অনেক সময় গা, হাত-পা ব্যথা করে।

তাই গবেষকদের মতে, বাড়তি ওজন কমালে মুক্তি মিলতে পারে এই ব্যথা থেকে।
অনেক সময় আপনি রাতে যেভাবে ঘুমান, তার জন্যেও সকালে শরীর ব্যথা করতে পারে। তাই ঘুমানোর সময় সঠিক নিয়ম মানা জরুরি।

গাঁটে ব্যথা হলে শরীর অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে।

সারাদিন ঝিমুনি ভাব আসে। আর ঘুম থেকে উঠলেই শরীরে নানা জায়গায় ব্যথা করে।
ঘুমের পর শরীরে ব্যথা কঠিন অসুখের ইঙ্গিত দেয়। রক্তে লোহিত রক্ত কণিকার অভাব হলে শরীরের টিস্যুগুলি পর্যাপ্ত মাত্রায় অক্সিজ়েন পায় না। এছাড়া শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি হলে রক্তের ক্যালসিয়ামের মাত্রা কমে যায়।

ফলে অনেক সময় ঘুম থেকে ওঠার পর গাঁটে ব্যথা হয়। এমন হলে আগেই ভিটামিন ডি টেস্ট করিয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো। 7908712411

শরীরে এমনি তো প্রত্যেকটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুরুত্বপূর্ণ তাই কোন অঙ্গের প্রতি অবহেলা করা উচিত নয় কিন্তু কয়েক টা এমন অঙ্গ আছে যেগুলিতে আপনার কখনো ব্যথা হলে তা কে বল সেই জায়গাতে সীমিত না থেকে পুরো শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং আপনি সকাল-সন্ধ্যেঅসুবিধায় পড়ে যান এরকম একটি ব্যথা হিসেবে গাঁটের ব্যথাকে ধরা যায়। শরীরের যেসব জায়গায কতগুলি হাঁড় মিলিত হয়, তাকে গাঁট বলে, যেমন হাটু কাধ এবং কনুই ইত্যাদি। এইসব গাঁটে প্রচন্ড বেদনার দ্বারা কোনো অসুবিধা যা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়ায় তাকে জয়েন্ট পেইন অথবা গাঁটের ব্যথা বলে।গাঁট শরীরের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ যার কারণে ওঠাবসা, চলা ,শরীরকে মোড়ানো ইত্যাদি সম্ভব হয়। এরকম অবস্থায় শরীরে গাঁটে ব্যথা হলে পুরো শরীরের স্বাস্থ্যে প্রভাব পড়ে এবং ব্যথার সাথে মানসিকভাবে দুর্বলতা অনুভব করেন। এখন জানা যাক জয়েন্ট পেনের লক্ষণ কারণ এবং চিকিৎসা কি।

গাঁটে ব্যথার লক্ষণ

গাঁটকে মুড়তে অসুবিধা হয়।
গাঁটের জায়গাটি লাল হয়ে যায়।
গাঁটে টান অনুভব হয়।
গাঁটে অসুবিধা হয়।
চলতে-ফিরতে অসুবিধা হয়।
গাঁটে কঠিনতা আসে।
গাঁটে ব্যথা বেদনা হয়।
গাঁট দুর্বল হয়ে পড়ে।
গাঁটে ব্যথার প্রধান কারণ

বয়স বাড়ার সাথে হওয়া কিছু অসুবিধা গাঁটে ব্যথার প্রধান কারণ হতে পারে যেমন-

হাড়ে রক্তের অপূর্তির কারণে রক্ত চলন বাধা প্রাপ্ত হওয়া।
রক্তের ক্যানসার হওয়া
হাড়ে মিনারেল অর্থাৎ খনিজ কম হওয়া
গাঁটে প্রচন্ড বেশি চাপ পড়া।
গাঁটে ইনফেকশন হওয়া।
হাড় ভেঙে যাওয়া।
মচকে যাওয়া অথবা ব্যথা পাওয়া
হাড়ে টিউমার ইত্যাদি হওয়া।
আর্থ্রাইটিস
সহজে ছড়ে যাওয়া
অস্ট্রিওকনড্রাইটিস
কার্টিলেজের ফেটে যাওয়া।
কার্টিলেজের ঘষে যাওয়া

বন্ধুরা আমরা জয়েন্ট পেইন হওয়ার কারণ এবং লক্ষণ জেনে নিয়েছি এখন এর থেকে আরাম পাওয়ার উপায় জানানোর আগে এটি জানিয়ে দিই জয়েন্ট পেইন হওয়ার সমস্যা অনেক বেশি লোক এদের মধ্যে পাওয়া যায় এবং এর জন্য ডাক্তার ও হাসপাতালের চক্কর কাটার বেশি উপকারী হবে যদি আমরা আমাদের কিছু অভ্যাসের পরিবর্তন করি, কিছু সাবধানতা অবলম্বন করি এবং ব্যবহার করুন কিছু সহজ ঘরোয়া টোটকা যা আমরা তো পেয়ে যাব গাঁটের ব্যথার জন্য যা কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া ঘটাবে না।

গাঁটের ব্যথা থেকে আরাম পাওয়ার উপায়

রসুন
রসুনের দুটি কোয়া প্রত্যেকদিন সকালে খালিপেটে জলের সাথে খান। যে কোন তেলের খাবার তৈরি হওয়ার সময রসুন এর কয়েক কোয়া দিয়ে রান্না করুন। এই তেলের উষ্ণ হওয়া অবধি অপেক্ষা করুন এবং প্রভাবিত অংশে মালিশ করুন। এই পদ্ধতি দিনে দু'বার ব্যবহার করা যেতে পারে। রসুনের ঔষধি গুণ ঘাড়ের ব্যথা ফুলে যাওয়া এবং জ্বালা ভাব ঠিক করে।

হলুদ
হলুদ রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দিয়ে গাঁটের ব্যথায় আরাম দেয় এবং ঘাড়ের কঠিনতা কম করে। এই জন্য বেশি করে হলুদের ব্যবহার করুন।

দুধ পান করুন
দুধ এর ফলে হাড়ে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায় যা হাড়কে মজবুত করে। যদি দুধ পছন্দ না হয় তাহলে দুধ দিয়ে তৈরি অন্য খাদ্য পদার্থ যেমন পনির, দই ইত্যাদি খেতে পারেন।

আদা
আদা ঔষধি গুণ দ্বারা ভরপুর যা রক্ত প্রবাহ বাড়িয়ে দেয় যা ঘাড়ের ব্যথা থেকে আরাম দেয়। জলকে আদা দিয়ে ফোটান এবং তা ঠান্ডা করে তাতে মধু মেশান। এবং দিনে তিনবার এই চা পান করুন। প্রভাবিত অংশে আদা যুক্ত তেল দিয়ে মালিশ করলে আরাম পাওয়া যায়।

আপেল সাইডার সিরকা
কোন কাপড় কে আপেলের সিরকায় ভিজিয়ে ব্যথা যুক্ত স্থানে ঢেকে দিন এবং কিছু ঘন্টার জন্য রেখে দিন। দিনে দুইবার এই পদ্ধতির ব্যবহার করুন। ২ কাপ আপেল সাইডার সিরকাকে উষ্ণ গরম জলে ঢেলে স্নান করতে পারেন। এক গ্লাস জলে কাঁচা আপেল সাইডার সিরকা এবং মধু মিশিয়ে পান করলে ব্যথায় আরাম পাওয়া যায়।

লঙ্কার গুঁড়ো
এক কাপ নারকেলের তেল কে গরম করে তার মধ্যে বড় চামচ লঙ্কার গুঁড়ো মেশান। এই মিশ্রণ প্রভাবিত অংশে লাগিয়ে প্রায় কুড়ি মিনিট এর জন্য ছেড়ে দিন। বেশি আরামের জন্য এই মিশ্রণকে প্রতিদিন ব্যথার অংশে লাগান।

সক্রিয় থাকুন
গাঁটের ব্যথা থেকে আরাম পাওয়ার জন্য সবসময় অ্যাক্টিভ বা সক্রিয় থাকুন অর্থাৎ গাঁটের মুভমেন্ট করতে থাকুন। লম্বা সময় ধরে একই ভাবে থাকলে গাঁটে কঠোরতা অনুভব হয়।

গরম এবং ঠাণ্ডা সেঁক
গরম সেক এর জন্য গরম জল কে বোতলে ঢেলে তোয়ালে দিয়ে ঢেকে ঘাড়ের সেঁক দিন। অন্যদিকে ঠান্ডা সেঁকের জন্য বরফের টুকরোকে তোয়ালে দিয়ে মুড়িয়ে ওই তোয়ালে দিয়ে সেঁক দিন। সেক দেওয়ার সময় কম করে ২ থেকে ৩ মিনিট ঘাড়ে একটানা সেঁক হওয়া উচিত। এই সম্পূর্ণ পদ্ধতি কে ১৫-২০ মিনিট পর্যন্ত করুন। এই পদ্ধতিটি আরাম পাওয়া পর্যন্ত দিনে দুবার করুন। গাঁটের ব্যথা থেকে আরাম পাওয়ার জন্য গরম এবং ঠাণ্ডা সেঁক দিলে আরাম পাওয়া যায় এবং গরম সেঁক দিলে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয় যখন ঠাণ্ডা সেঁক দিলে ফোলা ভাব এবং ব্যথা কম হয়।

গাঁটকে আঘাত পাওয়া থেকে রক্ষা করুন
গাঁটে ব্যথা লেগে তার থেকে হাড় ভাঙতে পারে এইজন্য গাঁটকে ব্যথা থেকে দূরে রাখুন। যদি কোন এমন খেলা খেলেন যাতে গাঁটে ব্যথার সম্ভাবনা থাকে তাহলে জয়েন্ট প্যাড ব্যবহার করুন। টেনিস এবং গলফ খেলার সময়ও ব্রেসেস পরুন।

ওজন নিয়ন্ত্রণ
শরীরে বেশি ওজন হাঁটু এবং কোমরে প্রভাব ফেলে ।যার ফলে কার্টিলেজের ভাঙার সম্ভাবনা থাকে এর জন্য ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

স্ট্রেচিং বেশি করবেন না
ব্যায়াম করলে স্ট্রেচিং কেবল সপ্তাহে ৩ বার করুন। স্ট্রেচিং শুরু করবার আগে ওয়ার্ম আপ ব্যায়াম করুন।

সঠিক ভঙ্গিমা বানিয়ে রাখুন
গাঁটের ব্যথা থেকে আরাম পেতে সঠিকভাবে ওঠা, বসা এবং চলা খুবই দরকারি। সঠিক ভঙ্গিমা ঘাড় থেকে শুরু করে হাঁটু পর্যন্ত গাঁটের রক্ষা করে।

ব্যায়াম
গাঁটের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ব্যায়ামকে দৈনিক দিনচর্যার অংশ বানান। সাঁতারও গাঁটের ব্যথা থেকে আরাম দিতে একটি ভালো ব্যায়াম।

মালিশ
মালিশ শরীরের ব্যথাতে আরাম দেয়, একই পদ্ধতি গাঁটের ব্যথাতেও প্রযোজ্য। নারকেল, জলপাই, সরষে বা রসুন তেল দিয়ে প্রভাবিত অংশ মালিশ করুন। আস্তে চাপ দিয়ে ব্যথা প্রাপ্ত স্থানে মালিশ করুন। এরকম করলে ব্যথা যুক্ত স্থানে আরাম পাওয়া যাবে।

7908712411

Address

Calcutta Bara Bazar

Telephone

+917908712411

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bamdev Scan Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bamdev Scan Centre:

Videos

Share