HD digital homeo clinic

HD digital homeo clinic bhalo thakar jonno allah er ibadat guruttopurno।

13/08/2025

🦩🍂ফোড়া ঘরোয়া মেডিসিনে সমাধান~
#ফোড়া (Boil বা Furuncle) – এটি চামড়ার একটি গভীর স্নায়ুবিক সংক্রমণ, যেখানে লালচে ফোলা অংশের মধ্যে পুঁজ জমে থাকে। সাধারণত ব্যাকটেরিয়াজনিত (Staphylococcus aureus) সংক্রমণের কারণে এটি হয়।

# #নিচে হোমিওপ্যাথির এমন ৫টি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধের নাম, মানসিক ও সার্বিক লক্ষণ সহ দেওয়া হল, যেগুলো ফোড়ার জন্য বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়:

👉১. Hepar Sulphuris Calcareum

লক্ষণ:
ফোড়া খুব ব্যথাদায়ক, স্পর্শে সংবেদনশীল।
ফোড়ার মধ্যে পুঁজ জমেছে বা জমতে শুরু করেছে।
সামান্য ঠান্ডা হাওয়াতেও ব্যথা বেড়ে যায়।
রোগী গরম কাপড় বা গরম কিছু দিয়ে আরাম পায়।

মানসিক লক্ষণ:
রাগী, খিটখিটে স্বভাব।
সামান্য আঘাতেও অত্যন্ত সংবেদনশীল এবং ভয় পায়।

সার্বিক লক্ষণ:
ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না, গরমে আরাম পায়।

👉২. Silicea

লক্ষণ:
ফোড়া দীর্ঘস্থায়ী, পুঁজ বের হতে চায় না।
ত্বকের নিচে গভীরে পুঁজ থাকে এবং ধীরে ধীরে বের হয়।
পুঁজ নিষ্কাশনে সহায়তা করে।

মানসিক লক্ষণ:
আত্মবিশ্বাসের অভাব, লাজুক প্রকৃতি।
পরিপূর্ণতা পছন্দ করে, ছোট ভুল সহ্য করতে পারে না।

সার্বিক লক্ষণ:
ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না।
পা ও হাত ঠান্ডা থাকে।

👉৩. Belladonna

লক্ষণ:
হঠাৎ করে লাল, গরম ও ব্যথাযুক্ত ফোড়া।
কোনো পুঁজ নেই বা প্রাথমিক পর্যায়ে।
ফোলা অংশটি উজ্জ্বল লাল এবং স্পর্শে ব্যথা অনুভব হয়।

মানসিক লক্ষণ:
উত্তেজিত ও দৃষ্টিতে ভয়।
হ্যালুসিনেশন বা বিভ্রম হতে পারে জ্বরে।

সার্বিক লক্ষণ:
গরমে খারাপ লাগে, ঠান্ডায় আরাম পায়।
অতিরিক্ত রক্ত সঞ্চালন (Congestion) লক্ষণ থাকে।

👉৪. Myristica Sebifera

লক্ষণ:
ফোড়া দ্রুত পেকে পুঁজ বের হয়।
অ্যান্টিবায়োটিকের মতো কার্যকারী হোমিও ঔষধ হিসেবে ধরা হয়।
সিস্ট বা অ্যাবসেস হলে কার্যকর।

মানসিক লক্ষণ:
মানসিক লক্ষণ বিশেষভাবে লক্ষণীয় নয়; শারীরিক দিক মুখ্য।

সার্বিক লক্ষণ:
ফোলা জায়গায় দ্রুত আরাম এনে পুঁজ নিষ্কাশনে সহায়তা করে।

👉৫. Calcarea Sulphurica

লক্ষণ:
পুরাতন ফোড়া বা ঘন ঘন ফোড়া হওয়া।
ফোড়া থেকে ঘন হলুদ পুঁজ বের হয়, যা সহজে শুকায় না।
দীর্ঘস্থায়ী ওজসা ও রিসে যাওয়া ফোড়ার ক্ষেত্রে কার্যকর।

মানসিক লক্ষণ:
ধীর প্রকৃতির, তবে জটিল বা দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা সহ্য করতে পারে না।

সার্বিক লক্ষণ:
ঠান্ডা বা আর্দ্র আবহাওয়ায় সমস্যা বাড়ে।

✅ টিপস:
সঠিক ওষুধ নির্ধারণের জন্য রোগীর পূর্ণ ইতিহাস জানা জরুর

সোরিয়াসিস একটি দীর্ঘস্থায়ী ও পুনরাবৃত্তিমূলক ত্বকের রোগ, যা মূলত একটি অটোইমিউন ডিসঅর্ডার। এই রোগে শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্...
12/08/2025

সোরিয়াসিস একটি দীর্ঘস্থায়ী ও পুনরাবৃত্তিমূলক ত্বকের রোগ, যা মূলত একটি অটোইমিউন ডিসঅর্ডার। এই রোগে শরীরের প্রতিরোধ ব্যবস্থা অস্বাভাবিকভাবে সক্রিয় হয়ে ত্বকের কোষ বৃদ্ধির হার অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। সাধারণ অবস্থায় ত্বকের নতুন কোষ তৈরি ও পুরনো কোষ ঝরে যেতে প্রায় ২৮ দিন সময় লাগে, কিন্তু সোরিয়াসিসে এই প্রক্রিয়া মাত্র ৩–৪ দিনে ঘটে যায়। ফলে পুরনো কোষ উঠে যাওয়ার আগেই নতুন কোষ তৈরি হয়ে ত্বকের উপরিভাগে জমে যায় এবং সিলভারি বা সাদা আঁশযুক্ত মোটা দাগ তৈরি করে। এই দাগ সাধারণত লালচে বেসের উপর হয় এবং চুলকানি, জ্বালা বা ব্যথা থাকতে পারে। সোরিয়াসিস সংক্রামক নয়, তবে এর প্রকোপ শীতকালে বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেড়ে যেতে পারে।

রোগের প্রকোপে বংশগত প্রভাব একটি বড় ভূমিকা রাখে। পরিবারের কারো সোরিয়াসিস থাকলে অন্য সদস্যদের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। এছাড়া মানসিক চাপ, ঠান্ডা আবহাওয়া, ত্বকের আঘাত, কিছু ওষুধ যেমন বিটা ব্লকার, লিথিয়াম বা অ্যান্টিম্যালেরিয়াল, এবং গলা বা ত্বকের সংক্রমণ রোগের সূত্রপাত বা বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। সোরিয়াসিসের বিভিন্ন ধরন রয়েছে—সবচেয়ে সাধারণ হলো Plaque Psoriasis, যেখানে লালচে, মোটা প্ল্যাক ও সিলভারি স্কেল দেখা যায়। এছাড়া Guttate, Inverse, Pustular ও Erythrodermic ফর্মও রয়েছে, যেগুলো উপসর্গের তীব্রতা ও বিস্তৃতি অনুযায়ী ভিন্ন হয়।

হোমিওপ্যাথিতে সোরিয়াসিসের চিকিৎসা মূলত রোগীর সামগ্রিক অবস্থা, মানসিক-শারীরিক বৈশিষ্ট্য এবং জীবনযাত্রার ধরণ বিবেচনা করে করা হয়। এখানে কেবল ত্বকের বাহ্যিক দাগের চিকিৎসা নয়, বরং ভেতরের রোগ প্রবণতা (diathesis) দূর করার চেষ্টা করা হয়। সঠিকভাবে নির্বাচন করা ওষুধ রোগীর ইমিউন সিস্টেমকে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করে, যার ফলে দীর্ঘমেয়াদে রোগ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পুনরাবৃত্তি কমে যায়। প্রতিটি রোগীর ক্ষেত্রে উপসর্গ ভিন্ন হওয়ায় ওষুধও ভিন্ন হয়—কারও ক্ষেত্রে তীব্র চুলকানি ও জ্বালা রাতে বেশি হয়, কারও ক্ষেত্রে স্কেল ঘন ও ফাটলযুক্ত, আবার কারও ক্ষেত্রে ঠান্ডায় উপসর্গ বেড়ে যায়। এসব সূক্ষ্ম পার্থক্যই ওষুধ নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ।

চিকিৎসার পাশাপাশি কিছু সহায়ক ব্যবস্থা খুবই প্রয়োজনীয়। রোগীকে পরামর্শ দেওয়া হয় যেন তিনি ঝাল-মশলাযুক্ত, ভাজা-তেলে ভাজা খাবার ও অ্যালকোহল পরিহার করেন, পর্যাপ্ত পানি পান করেন, এবং ত্বকে আর্দ্রতা বজায় রাখতে কেমিক্যাল-ফ্রি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করেন। ধুলাবালি ও অতিরিক্ত রোদ এড়িয়ে চলা, এবং মানসিক চাপ কমানোর জন্য যোগব্যায়াম বা মেডিটেশন করাও উপকারী। চিকিৎসার সময়কাল রোগের পুরনো অবস্থা ও তীব্রতার উপর নির্ভর করে—তীব্র কেসে কয়েক মাসে উন্নতি দেখা যেতে পারে, কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী কেসে ছয় মাস থেকে এক বছর বা তার বেশি সময় লাগতে পারে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় উন্নতির ধাপ সাধারণত প্রথমে চুলকানি কমা, এরপর স্কেল পাতলা হওয়া, তারপর লালভাব কমে গিয়ে স্বাভাবিক ত্বক ফিরে আসা। সঠিকভাবে এবং নিয়মিত চিকিৎসা চালিয়ে গেলে সোরিয়াসিস দীর্ঘমেয়াদে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব, যা রোগীকে ওষুধের ওপর নির্ভরশীলতা ছাড়াই একটি স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে সাহায্য করে।
৷৷ ৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷৷ ।।।।।।।।।।।।।
সোরিয়াসিসে ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ওষুধের পূর্ণ বিবরণঃ

---

1. Arsenicum Album
এটি সোরিয়াসিসে সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত একটি ওষুধ, বিশেষত যখন ত্বক শুকনো, আঁশযুক্ত ও লালচে বেসে থাকে এবং চুলকানি ও জ্বালা খুব বেশি হয়। উপসর্গ সাধারণত রাতের দিকে বেড়ে যায় এবং গরমে সামান্য আরাম হয়। রোগী সাধারণত অস্থির স্বভাবের হয়, উদ্বেগ বেশি থাকে এবং সবকিছু পরিপাটি রাখতে পছন্দ করে। ক্ষুধা কম, কিন্তু বারবার পানি খেতে চায়, অল্প অল্প করে। ত্বকের ক্ষত ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেক সময় গরম কাপড় বা গরম বাতাসে কিছুটা আরাম মেলে।

2. Graphites
যেসব রোগীর ত্বকে মোটা, ফাটলযুক্ত দাগ হয় এবং ফাটল থেকে আঠালো হলুদ স্রাব বের হয়, তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ উপকারী। রোগী সাধারণত স্থূলকায়, ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না, কোষ্ঠকাঠিন্যের প্রবণতা থাকে এবং ত্বক শুষ্ক হয়। সোরিয়াসিসে যদি ত্বক রুক্ষ, মোটা স্কেলযুক্ত হয় এবং ভেতরে ভেতরে চুলকানি থাকে তবে Graphites ভালো ফল দেয়। অনেক সময় আক্রান্ত স্থানে ব্যথা ও প্রদাহ থাকে, যা রাতে বাড়তে পারে।

3. Sulphur
এটি “King of Skin Remedies” নামে পরিচিত। ত্বক লালচে, চুলকানি ও গরমে বেড়ে যাওয়া এর প্রধান বৈশিষ্ট্য। রোগী সাধারণত গরম সহ্য করতে পারে না, বিশেষত বিছানায় ঢোকার পর চুলকানি বেড়ে যায়। খোঁচালে রক্ত পড়তে পারে। ত্বক খসখসে, সাদা আঁশযুক্ত এবং স্কেল পড়লে নিচে লাল গরম বেস দেখা যায়। রোগী অগোছালো ও অলস স্বভাবের হতে পারে, কিন্তু মানসিকভাবে চটপটে।

4. Psorinum
সোরিয়াসিসের ক্ষেত্রে যখন উপসর্গ ঠান্ডায় বেড়ে যায়, ত্বক তৈলাক্ত ও ময়লাযুক্ত থাকে এবং চুলকানি তীব্র হয়—তখন Psorinum কার্যকর। রোগী সাধারণত দুর্বল, হতাশাগ্রস্ত এবং ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না। চুলকানি রাতে বেশি হয় এবং চুলকানোর ফলে ক্ষতস্থান সংক্রমিত হতে পারে। এই ওষুধে রোগীর ক্ষুধা অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় বা সম্পূর্ণ কমে যেতে পারে।

5. Mezereum
এটি তখন ব্যবহার হয় যখন ত্বকে ঘন স্কেল থাকে, চুলকালে রক্ত বা পুঁজ বের হয় এবং আক্রান্ত স্থান অতিরিক্ত সংবেদনশীল থাকে। রোগীর শীত সহ্য করার ক্ষমতা কম এবং ঠান্ডা বাতাসে উপসর্গ বেড়ে যায়। অনেক সময় প্ল্যাকের নিচে কাঁচা মাংসের মতো লাল ভাব দেখা যায় এবং চুলকানির সঙ্গে জ্বালা থাকে।

6. Sepia
বিশেষত নারীদের সোরিয়াসিসে ভালো ফল দেয়, যখন হরমোনাল ইমব্যালেন্স (গর্ভধারণ, মেনোপজ বা মাসিকের অনিয়ম) এর সাথে রোগ শুরু হয় বা বেড়ে যায়। ত্বক শুষ্ক, খসখসে ও বাদামি দাগযুক্ত হতে পারে। রোগী মানসিকভাবে উদাসীন, গৃহকর্ম বা পরিবারের প্রতি অনাগ্রহী হয়, ঠান্ডা ও গরম দুই ধরনের আবহাওয়াতেই অস্বস্তি অনুভব করে।

7. Kali Arsenicosum
এটি পুরনো, দীর্ঘস্থায়ী সোরিয়াসিসে কার্যকর, বিশেষত যখন দাগের বেস গাঢ় লাল হয় এবং ধীরে ধীরে ছড়ায়। চুলকানি ও জ্বালা থাকে, যা সাধারণত রাতে বেড়ে যায়। রোগী দুর্বল ও শীর্ণকায় হতে পারে, এবং ঠান্ডা সহ্য করতে পারে না।

8. Natrum Muriaticum
যখন মানসিক আঘাত, শোক বা হতাশার পর সোরিয়াসিস শুরু হয়, তখন এটি কার্যকর। ত্বক শুষ্ক, ফাটলযুক্ত এবং স্কেল পড়লে নিচে কাঁচা মাংসের মতো দেখা যায়। রোগী সাধারণত সংবেদনশীল, চুপচাপ ও একাকী থাকতে পছন্দ করে। উপসর্গ রোদে বেড়ে যেতে পারে।

11/08/2025

ক্যান্থারিস – ব্লিস্টার বিটল (স্প্যানিশ ফ্লাই)

১. উৎপত্তি

বৈজ্ঞানিক নাম: Lytta vesicatoria (পূর্বে Cantharis vesicatoria)

প্রকার: উজ্জ্বল সবুজ রঙের একটি পোকা, প্রধানত ইউরোপে পাওয়া যায়।

প্রস্তুত প্রণালী: শুকনো পোকাকে পাউডার করে অ্যালকোহলে মিশিয়ে মাদার টিংচার (Mother tincture) প্রস্তুত করা হয়।

প্রধান রাসায়নিক উপাদান: Cantharidin – যা ত্বক ও মিউকাস ঝিল্লিতে তীব্র প্রদাহ ও ফোস্কা তৈরি করে।

২. প্রুভার

প্রথম পর্যায়ে প্রুভিং করেছেন ড. স্যামুয়েল হ্যানিম্যান এবং তাঁর সহযোগী চিকিৎসকরা।

অনেক উপসর্গ এসেছে বিষক্রিয়ার (Toxicological) পর্যবেক্ষণ থেকেও, কারণ Cantharidin-এর বিষক্রিয়া খুব দ্রুত ও তীব্রভাবে প্রকাশ পায়।

৩. প্রধান কার্য এলাকা (Sphere of Action)

ক্যান্থারিস মূলত কাজ করে —

1. মূত্রতন্ত্রে — বিশেষত ব্লাডার ও ইউরেথ্রার প্রদাহে।

2. ত্বকে — ফোস্কা ও জ্বালা।

3. মিউকাস মেমব্রেনে — জ্বালা, কাটা ধরণের ব্যথা ও প্রদাহ।

4. প্রজনন অঙ্গে — অস্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা।

৪. দেহের বিভিন্ন অংশে প্রভাব ও ব্যবহার

(ক) মূত্রতন্ত্র

সিস্টাইটিস (Cystitis), ইউরেথ্রাইটিস (Urethritis)-এ প্রচণ্ড জ্বালা।

প্রস্রাব ফোঁটায় ফোঁটায় আসে, সাথে তীব্র ব্যথা।

প্রস্রাব করার আগে, সময় ও পরে — সব সময় ব্যথা।

প্রস্রাবে রক্ত মিশ্রিত থাকতে পারে।

"Burning before, during, and after urination" — ক্যান্থারিস-এর প্রধান লক্ষণ।

(খ) ত্বক

জ্বালা সহ ফোস্কা (Vesicles, Blisters)।
পোড়া বা গরম পানি লাগার পর ফোস্কা উঠলে।
পোকা বা পিপঁড়ার কামড়ে ফোস্কা হলে।

(গ) পরিপাকতন্ত্র

মুখ, গলা ও পাকস্থলীতে তীব্র জ্বালা।
প্রচণ্ড তৃষ্ণা, কিন্তু জল খেলেই গলায় জ্বালা বেড়ে যায়।
পেটে কেটে যাওয়ার মতো ব্যথা ও জ্বালা।

(ঘ) প্রজনন তন্ত্র

পুরুষ: অকারণে দীর্ঘস্থায়ী লিঙ্গ উত্থান (Priapism), তীব্র যৌন উত্তেজনা।
নারী: মাসিক চলাকালে বা আগে যোনিতে জ্বালা ও কাম উত্তেজনা।
Gonorrhoea-তে প্রচণ্ড জ্বালা ও ব্যথা।

(ঙ) স্নায়ুতন্ত্র

পুড়ে যাওয়া বা কেটে ফেলার মতো ব্যথা।
তীব্র যন্ত্রণায় রোগী চিৎকার করতে পারে।
Delirium (অসংলগ্ন কথা বলা) হতে পারে।

৫. মানসিক লক্ষণ

তীব্র ব্যথা ও যন্ত্রণার কারণে অস্থিরতা ও উত্তেজনা।
প্রচণ্ড উদ্বেগ, চিৎকার করা।
অস্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা, মাঝে মাঝে অশ্লীল আচরণ।
Delirium সহ জিনিসপত্র নষ্ট বা ছুঁড়ে ফেলা।
রাগ, হিংস্রতা বা সহিংসতার প্রবণতা।

৬. প্রধান বৈশিষ্ট্যযুক্ত লক্ষণ (Keynotes)

1. প্রস্রাবের আগে, সময় ও পরে — সব সময় জ্বালা।

2. ঘন ঘন প্রস্রাবের তাগিদ, কিন্তু একবারে অল্প অল্প প্রস্রাব।

3. প্রস্রাবে রক্ত মেশানো ও কেটে যাওয়ার মতো ব্যথা।

4. পোড়ার পর ফোস্কা ওঠা।

5. রোগাবস্থাতেও অস্বাভাবিক যৌন উত্তেজনা।

6. প্রচণ্ড অস্থিরতা।

৭. প্রধান ব্যবহার

সিস্টাইটিস, ইউরেথ্রাইটিস, নেফ্রাইটিস।

পোড়া বা গরমে ফোস্কা ওঠা।

রোদে পোড়া ত্বক (Sunburn)।

পোকা বা কীটের কামড়ে ফোস্কা।

গনোরিয়া।

প্রিয়াপিজম।

"মানব জীবন + হোমিওপ্যাথি"
এই পেজটির সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

10/08/2025

হোমিওপ্যাথিতে অর্জুন (Arjuna Q)
অর্জুন গাছের ছাল থেকে প্রস্তুত Mother Tincture (Arjuna Q) হোমিওপ্যাথিতে বিশেষভাবে হৃদরোগের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। এটি মূলত হার্টের পেশীর টোন উন্নত করে, রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে এবং শ্বাসকষ্ট ও বুক ধড়ফড় কমাতে সাহায্য করে।

প্রধান উপকারিতা (হোমিওপ্যাথি অনুযায়ী):

হার্ট ফেলিউর, কার্ডিয়াক হাইপারট্রফি ও অ্যাঞ্জাইনার সাপোর্ট থেরাপি

উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদযন্ত্র দুর্বলতায় সহায়ক

বুকে চাপ, ভারীভাব ও শ্বাসকষ্টে উপকারী

দীর্ঘস্থায়ী রক্তস্বল্পতায় (Anemia) হার্টের সাপোর্ট হিসেবে

ব্যবহার পদ্ধতি:
সাধারণত 10–20 ফোঁটা Arjuna Q আধা কাপ পানিতে মিশিয়ে দিনে ২–৩ বার সেবন করা হয় (ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ডোজ পরিবর্তন হতে পারে)।

সতর্কতা (হোমিওপ্যাথি):

স্ব-চিকিৎসা না করে একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথের পরামর্শে ব্যবহার করুন

হার্টের অন্য ওষুধ খেলে ডোজ ঠিক করতে হবে

দীর্ঘমেয়াদী ব্যবহারে নিয়মিত রক্তচাপ ও হার্টের পরীক্ষা করানো উচিত

10/08/2025

💯১. ভুলঃ কোমর ব্যথা মানে কিডনি রোগ!
নির্ভুলঃ কিডনি রোগে প্রস্রাব কমে যায়, খাওয়ার রুচি কমে যায়, বমি বমি লাগে, মুখ ফুলে যায়!

২. ভুলঃ ঘন ঘন প্রস্রাব মানেই ডায়াবেটিস বা বহুমূত্র রোগ!!
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হলে প্রথম অনুভূতি হল- এতো খেলাম, তবুও কেন শক্তি পাইনা, এছাড়া ওজন কমে যায়, মুখে দুর্গন্ধ হয়, ঘা শুকাতে চায়না!

৩. ভুলঃ ঘাড়ে ব্যথা মানেই প্রেসার!
নির্ভুলঃ প্রেসার বাড়লে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ পাওয়া যায় না! একটু অস্বস্তিকর অনুভুতি হয় মাত্র।

৪. ভুলঃ বুকের বামে ব্যথা মানে হার্টের রোগ!
নির্ভুলঃ হার্টের রোগে সাধারণত বুকে ব্যথা হয় না। হলেও বামে নয়তো বুকের মাঝখানে ব্যথা হয়... হার্টের সমস্যায় সাধারণত বুকের মাঝখানে চাপ চাপ অনুভূতি হয়, মনে হয় বুকের মাঝখানটা যেন কেউ শক্ত করে ধরে আছে!!

৫. ভুলঃ মিষ্টি খেলেই ডায়াবেটিস হয়।
নির্ভুলঃ ডায়াবেটিস হরমোনাল অসুখ। অগ্ন্যাশয় ঠিকমত কাজ না করলে ডায়াবেটিস হয়। তাই মিষ্টি খাওয়ার সাথে এই রোগ হবার সম্পর্ক নেই। কিন্তু ডায়াবেটিস হয়ে গেলে মিষ্টি খেতে হয় না।

৬. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে।
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে প্রোটিন কম খেয়ে, কার্বোহাইড্রেট বেশি খেলে পায়ে পানি আসে। তাই প্রোটিন বেশি বেশি খেতে হয়।

৭. ভুলঃ এক্সক্লুসিভ ব্রেস্ট ফিডিং করাকালীন বেবির (৬মাসের আগে পানিও খাওয়ানো যায় না একারণে) ডায়রিয়া হলে, মা স্যালাইন খেলেই বেবিরও চাহিদা পূরণ হয়ে যায়।
নির্ভুলঃ মা খেলেই বাচ্চার চাহিদা পূরণ হয় না... বেবিকেও স্যালাইন খাওয়াতে হয়।

৮. ভুলঃ দাঁত তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয়।
নির্ভুলঃ দাঁত তোলার সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোনো সম্পর্ক নেই। দাঁত, চোখ, মাথার নার্ভ সাপ্লাই সম্পূর্ণ আলাদা।

৯. ভুলঃ মাস্টারবেশন করলে চোখের জ্যোতি কমে যায়!
নির্ভুলঃ ভিটামিন এ জাতীয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।

১০. টক/ ডিম/ দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায়।
নির্ভুলঃ টক/ ডিমের সাদা অংশ/ দুধ খেলে ঘা তাড়াতাড়ি শুকায়।

১১. ভুলঃ অস্বাভাবিক আচরন, ভাংচুর, পাগলামি মানেই জ্বিন ভুতে ধরা!!!
নির্ভুলঃ এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার, সিজোফ্রেনিয়া, হ্যালুসিনেশন এবং শরীরে অন্য রোগের লক্ষণ।

১২. ভুলঃ তালু কাটা, এক চোখ, কপালে চোখ, বাঘের মত ডোরাকাটা দাগ নিয়ে জন্ম গ্রহন করা বাচ্চা কিয়ামতের আলামত, আল্লাহর গজব, বাঘের বাচ্চা।
নির্ভুলঃ মানুষের পেট থেকে বাঘের বাচ্চা হয় না আর কিয়ামতের আলামত বা গজব বাচ্চাদের উপর আসে না। এসব জিনগত রোগ বা মায়জমগত রোগ।

১৩. ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম এসব খেলে বাচ্চা বড় হয়ে যায়। তাই গাইনী ডাক্তার সিজার করার জন্য এগুলা প্রেসক্রাইব করে....
নির্ভুলঃ প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রণ, ক্যালসিয়াম না খেলে গর্ভস্থ বেবির নিউরাল টিউব ডিফেক্ট হয়।

১৪. ভুলঃ প্রেগন্যান্সিতে সাদাস্রাব হলে ফ্লুইড কমে যায়।
নির্ভুলঃ White discharge এবং Amniotic fluid সম্পূর্ণ আলাদা দুটো ফ্লুইড.. একটার সাথে আর একটার কোনো সম্পর্ক নেই।

১৫.ভুলঃ বাচ্চা না হওয়া মানেই বন্ধ্যা নারী।
নির্ভুলঃ বন্ধ্যা, নারী এবং পুরুষ উভয়ই হতে পারে।।

১৬. ভুলঃসিজারে বাচ্চা না হওয়ালে মা ও বাচ্চার ক্ষতি হতে পারে তাই পাইকারীভাবে সিজার করা ফ্যাশান হয়ে দাঁড়িয়েছে।
নির্ভুলঃ একজন মায়ের নরমাল ডেলিভারী হলে মা ও শিশু উভয়ের সার্বিক মঙ্গল।

১৭. ভুলঃ হোমিওপ্যাথি ঔষধ ধীরে কাজ করে।
নির্ভুলঃ সঠিক ঔষধ নির্বাচিত হলে মাত্র ১০সেকেন্ডে হোমিওপ্যাথি ঔষধ কাজ করতে শুরু করে। কিন্তু "ধীরে কাজ করে" গুজব রটিয়ে একটি মহল হোমিওপ্যাথি দুর্নাম রটায়!

এ ধরণের আরো অনেক ধরণের গুজব বা কুসংস্কার আমাদের সমাজে প্রচলিত, যেগুলোর কোনো ভিত্তি বা বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা নেই।.cd..

পোস্টটা শেয়ার করে অন্যকে সঠিক তথ্য জানতে সহায়তা করতে পারেন।

09/08/2025

☘️Guaiacum Q (গোয়্যাকাম মাদার টিংচার) — অতি গুরুত্বপূর্ণ ১টি হোমিওপ্যাথিক মাদার টিংচার যা মূলত বাতজ ব্যথা (rheumatism), গাঁটে ব্যথা, ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া, এবং সিফিলিস জাতীয় রোগের পরে জটিলতায় ব্যবহৃত হয়।

এখানে Guaiacum Q সম্পর্কে যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিচে বাংলায় দেওয়া হলো:

---

🔹 মূল উপাদান:

Guaiacum officinale গাছের রেজিন থেকে তৈরি।

এটি মূলত ক্যারিবিয়ান অঞ্চলের গাছ।

---

🔹 প্রধান উপকারিতা:

1. বাতের ব্যথা (Rheumatism):

বিশেষ করে যারা গরমে আরাম পায় কিন্তু ঠান্ডায় ব্যথা বাড়ে।

জয়েন্টে ব্যথা ও ফোলা, হাঁটতে কষ্ট, জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া।

2. ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া (Stiff Neck):

ঘাড় নড়াতে কষ্ট, ব্যথার সাথে জ্বালাপোড়া ভাব।

3. জয়েন্টে কড়কড় শব্দ হওয়া:

হাঁটলে বা নড়াচড়া করলে জয়েন্টে শব্দ হয়, ব্যথা হয়।

4. গলা ব্যথা ও টনসিল:

গলার ভিতর শুকনো ব্যথা, টনসিল বড় হওয়া, খোসখোস কাশি।

5. সিফিলিসের পরে ব্যথা:

যাদের যৌন রোগের পরে গাঁটে ব্যথা শুরু হয়েছে, তাদের জন্য উপকারী।

6. নাক-কান-গলা সমস্যা:

সাইনাস বা নাকের বন্ধভাবেও ব্যবহার হয় কখনো কখনো।

---

🔹 ডোজ ও ব্যবহারবিধি:

Guaiacum Q (Mother Tincture) –
দিনে ২ বার, ১০-১৫ ফোঁটা অর্ধেক কাপ পানিতে মিশিয়ে খেতে হবে।
খাওয়ার সময়: খালি পেটে বা খাবারের অন্তত ১৫-২০ মিনিট আগে/পরে।

📌 শিশুদের ক্ষেত্রে ডোজ কমিয়ে ৫-১০ ফোঁটা করা যেতে পারে।

---

🔹 কার জন্য উপযুক্ত?

যারা গরমে আরাম পান, কিন্তু ঠান্ডা লাগলে সমস্যা বাড়ে।

গাঁটের ব্যথা, গলা ব্যথা বা জয়েন্টের সমস্যা যাদের দীর্ঘদিনের।

যাদের শরীরে সিফিলিস বা যৌন রোগের পুরনো প্রভাব রয়েছে।

---

🔹 কোন লক্ষণ থাকলে এই ওষুধটি উপকারী?

জয়েন্টে ব্যথা ও ফোলা

ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া

পিঠে ব্যথা

গলা শুকনো ও ব্যথা

জ্বরের সাথে গাঁটের ব্যথা

হাঁটার সময় অস্থিসন্ধিতে টান লাগা বা শব্দ হওয়া

---

🔹 সতর্কতা (Precautions):

গর্ভবতী মহিলারা বা শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।

ক্যাফেইন, পিয়াজ-রসুন, মাংস জাতীয় খাবার কিছু সময় পরিহার করা ভাল, কারণ হোমিওপ্যাথির কার্যকারিতা কমিয়ে দিতে পারে।

দীর্ঘদিন চলতে থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

09/08/2025

🍂হোমিওপ্যাথির ইচ্ছা - অনিচ্ছা নিয়ে কিছু কথাঃ
♦♦ ইচ্ছা♦♦
১. মাংস খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- ম্যাগ কার্ব, মার্ক সল, নেট্রাম মিউর, টিউবার, কার্ব ভেজ।
২. মাছ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- কার্বভেজ।
৩. মদ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নাক্স ভোম, সালফার, মেডো, সিফিলিনাম, আর্সেনিক,ওপিয়াম, পালস, ল্যাকেসিস, ফসফরাস, টিউবার।
৪. মিষ্টি খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্জেন্টাম, সিনা, চায়না, মেডোরিনাম, সালফার, লাইকো।
৫. লবন খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- নেট্রাম মিউর, এলো, আর্জেন্ট নাইট, ক্যাল ফস, থুজা, কোনিয়ম, স্যানিকিউলা, ভিরেন্ট্রাম এলবাম, টিউবার।
৬. রসাল ফল খাওয়ার ইচ্ছা- আর্সেনিক, ক্যাল কার্ব, এসিড ফ্লোর, কষ্টিকাম, এসিড ফস, টিউবার, মেডো।
৭. দোল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- সিনা, ক্যামোমিলা।
৮. আপেল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- এন্টিম টার্ট।
৯. সর্বদা ঘুরে বেড়ানোর ইচ্ছা- টিউবার, আয়োডিন, ক্যাল ফস।
১০.টক জাতীয় বস্তু খাওয়ার ইচ্ছা- এন্টিম ক্রুড, আর্সেনিক, ল্যাকেসিস, মেডো, নেট্রাম মিউর, ফসফরাস, হিপার, থুজা, সিপিয়া, পালস।
১১. দুধ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, অরম মেট, ল্যাক ক্যান, মার্কসল, রাসটক্স, টিউবার, নেট্রাম।
১২. উপুর হয়ে শুতে ইচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১৩. চিৎ হয়ে শুতে ইচ্ছা- রাসটক্স, নেট্রাম মিউর, পালস, ক্যাল কার্ব।
১৪. বেদনার পাশে কাঁথ হয়ে শুতে ইচ্ছা- ব্রায়োনিয়া,পালস, ক্যাল কার্ব, ক্যালি কার্ব।
১৫. প্রবল ডিম খাওয়ার ইচ্ছা- ক্যাল কার্ব।
১৬. জল খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- আর্সেনিক, ল্যাক ক্যান, এসিড ফ্লোর।
১৭. পেঁয়াজ খাওয়ার প্রবল ইচ্ছা- থুজা।
১৮. ডান পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- ফসফরাস, লাইকো
১৯. বাম পাশে কাঁথ হয়ে শোয়ার ইচ্ছা- মার্ক সল, ক্যালি মিউর, ক্যাল কার্ব, এলুমিনা।
২০. পাখার বাতাসের প্রবল ইচ্ছা- কার্ব ভেজ, ফসফরাস, মেডো।

♦♦অনিচ্ছা ♦♦
১. মাংস খেতে সম্পূর্ন অনিচ্ছা- ক্যালি কার্ব, গ্রাফাইটিস, পালস, সিপিয়া, প্রেট্রোলিয়াম, সালফার, নাক্স, চায়না।
২. মাছ খাওয়ার অনিচ্ছা- নেট্রাম মিউর, ফসফরাস।
৩. মিষ্টি খেতে অনিচ্ছা- কার্বভেজ, গ্রাফাইটিস, সেলিনিয়াম, সাইলিশিয়া।
৪. লবন খেতে অনিচ্ছা- আর্সেনিক, নেট্রাম সালফ, চায়না।
৫. দোল খাইতে ভয় বা সম্পূর্ন অনিচ্ছা- বোরাক্স।
৬. আটা, ময়দা, ভাত, খাদ্যদ্রব্য খেতে অনিচ্ছা- নেট্রাম কার্ব।
৭. একেবারে বেড়ানোর অনিচ্ছা - ব্রায়োনিয়া, জেলস।
৮. টক জাতীয় দ্রব্য খাওয়ার অনিচ্ছা- সালফার, নাক্স ভোম।
৯. দুধ খাওয়ার চরম অনিচ্ছা- ক্যাল কার্ব, সিনা, নেট্রাম সালফ, ম্যাগ কার্ব, ফসফরাস, পালস, সিপিয়া।
১০. উপুড় হয়ে শুইতে অনিচ্ছা- রাসটক্ম, নেট্রাম মিউর, পালস।
১১. চিৎ হয়ে শুতে অনিচ্ছা- মেডোরিনাম, সিনা।
১২. বেদনা পাশে চেপে শুতে অনিচ্ছা- ফসফরাস।
১৩. ডিম খাওয়া অনিচ্ছা- ফেরাম মেট, সালফার, কলচিকাম।

09/08/2025

Morbillinum হোমিওপ্যাথিক মেডিসিনটি মূলত একটি nosode, অর্থাৎ এটি বিশেষ রোগের জীবাণু বা রোগ সম্পর্কিত টিস্যু থেকে প্রস্তুত করা হয়। এটি মূলত measles virus (হাম রোগ) থেকে তৈরি হয় এবং হোমিওপ্যাথিতে measles বা measles-পরবর্তী জটিলতা প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

---

Morbillinum-এর প্রধান তথ্য

1. উৎপত্তি

উৎস: Measles virus বা হাম আক্রান্ত টিস্যু।

প্রক্রিয়া: হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে ক্রমাগত dilution ও potentization করে তৈরি হয়, যাতে কোনো জীবাণুর কার্যকর উপস্থিতি থাকে না, শুধু তার energetic imprint থাকে।

2. প্রধান ব্যবহার

Morbillinum সাধারণত নিচের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ঃ

ক. Measles-এর চিকিৎসা

হাম-এর প্রাথমিক পর্যায় (skin rash, conjunctivitis, fever, cough)।

হাম চলাকালীন অতিরিক্ত জ্বর, দুর্বলতা, শ্বাসকষ্ট, বা চোখের প্রদাহ।

খ. Measles-পরবর্তী জটিলতা

হাম-এর পর persistent cough বা ব্রংকাইটিস।

Post-measles otitis media (কানে ইনফেকশন)।

Post-measles pneumonia।

দীর্ঘস্থায়ী দুর্বলতা, ক্ষুধামন্দা।

গ. Measles প্রতিরোধে

মহামারীর সময় exposure হওয়ার পর prophylactic হিসাবে, বিশেষ করে যদি ওই সময় পরিবারের কারও measles ধরা পড়ে।

---

3. লক্ষণসমূহ যেখানে Morbillinum কার্যকর

হঠাৎ জ্বর এবং ঠান্ডা লাগা।

চোখ লাল হওয়া ও পানি পড়া।

শুকনো বা ভেজা কাশি।

গায়ে বা মুখে লালচে ফুসকুড়ি (eruption)।

ত্বকের র‍্যাশের সাথে চুলকানি।

গলা ব্যথা।

দীর্ঘস্থায়ী দুর্বলতা বা measles-এর পর দীর্ঘ কাশি।

4. ডোজ এবং শক্তি (Potency)

> নোট: ডোজ রোগীর অবস্থা ও ব্যক্তিগত constitution অনুযায়ী পরিবর্তন করতে হয়, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করা ঠিক নয়।

09/08/2025
11/05/2023

Medicine Rhux tox. Er kichu beboron.

11/05/2023

মোবাইল এর নেশা 🥰🥰🥰🥰🥰 অসীম ভাই এর গান।।

Address

Dalkhola
733201

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HD digital homeo clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to HD digital homeo clinic:

Share