Health care

Health care Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Health care, Medical and health, Diamond Harbour.

রসুন শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ায় না, এটি স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রসুনের প্রধান উপকারিতাগুলো হলো—১. ...
08/02/2025

রসুন শুধু রান্নার স্বাদ বাড়ায় না, এটি স্বাস্থ্য উপকারিতার জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রসুনের প্রধান উপকারিতাগুলো হলো—

১. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

রসুন রক্তনালী সম্প্রসারণ করে এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

২. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

রসুনে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।

ঠান্ডা-কাশি ও ইনফেকশন প্রতিরোধে কার্যকরী।

৩. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ

রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীর থেকে ক্ষতিকারক ফ্রি র‍্যাডিক্যাল দূর করে, যা বার্ধক্য প্রতিরোধ করে এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক।

৪. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক

রসুন ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে পারে, যা রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৫. পরিপাকতন্ত্রের জন্য ভালো

এটি হজম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে এবং অন্ত্রের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া দূর করে।

কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা কমাতে কার্যকরী।

৬. ত্বক ও চুলের যত্নে উপকারী

রসুন ত্বকের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে।

এতে থাকা সালফার উপাদান চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী।

৭. অস্থি শক্তিশালী করে

রসুন হাড়ের ঘনত্ব বাড়ায় এবং বাতের ব্যথা উপশমে সাহায্য করে।

৮. ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক

রসুনে থাকা যৌগগুলো ক্যানসারের কোষ বৃদ্ধির হার কমাতে সাহায্য করতে পারে।

৯. ডিটক্সিফিকেশন ক্ষমতা

রসুন শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে যকৃতের জন্য উপকারী।

১০. ওজন কমাতে সহায়ক

রসুন বিপাক হার বাড়ায় এবং অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে।

কিভাবে রসুন খাবেন?

কাঁচা রসুন সকালে খালি পেটে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

রান্নার সময় রসুন ব্যবহার করলে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়ে।

মধু বা লেবুর সঙ্গে রসুন মিশিয়ে খেলে ঠান্ডাজনিত সমস্যায় ভালো ফল পাওয়া যায়।

আপনার যদি নির্দিষ্ট কোনো শারীরিক সমস্যা থাকে, তবে রসুন খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

নিয়মিত স্বাস্থ্য - সম্পর্কৃত সকল তথ্য পেতে পেইজটি ফ্লো করে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন । ধন্যবাদ 🌹

মহান রব্বুল আ'লামীন সবাইকে সুস্থ রাখুন ভালো রাখুন (আমিন)

বুদ্ধিমানরা বেশি বেশি পেয়ারা খায়। আপনি কি পেয়ারা পছন্দ করেন? কেন পছন্দ করবেন জেনে নিন পেয়ারার মধ্যে থাকা ভিটামিন ও তার...
07/02/2025

বুদ্ধিমানরা বেশি বেশি পেয়ারা খায়। আপনি কি পেয়ারা পছন্দ করেন? কেন পছন্দ করবেন জেনে নিন পেয়ারার মধ্যে থাকা ভিটামিন ও তার উপকারিতা।

১) পেয়ারার মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে, যা দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। পেয়ারা খেলে দেহে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা বেড়ে যায়। অর্থাৎ, দেহে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে। সর্দি-কাশি সংক্রান্ত সমস্যা সহজেই এড়ানো যায়।

২) একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা নিয়মিত পেয়ারা খান, তাঁদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। পেয়ারার মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ম্যাগেনশিয়াম রয়েছে, যা পেশি ও স্নায়ুকে স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে, যা রক্তচাপকেও স্বাভাবিক রাখে।

৩) হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী পেয়ারা। এই ফলের মধ্যে ম্যাগনেশিয়াম, ভিটামিন সি, ফাইবার ও পটাশিয়াম রয়েছে। পটাশিয়াম স্ট্রোক ও অন্যান্য হার্টের রোগকে প্রতিরোধ করে। ম্যাগনেশিয়াম রক্তনালীকে স্থিতিশীল রাখে এবং রক্তকে জমাট বাঁধতে দেয় না। ফাইবার ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। সব মিলিয়ে হার্টের সমস্যা কমে।

৪) পেয়ারা খেলে আপনার ত্বক খুব ভালো থাকবে। পেয়ারার মধ্যে ভিটামিন সি রয়েছে, যা ত্বককে ব্রণ, বলিরেখা, দাগছোপ ইত্যাদির হাত থেকে রক্ষা করে। নিয়মিত পেয়ারা খেলে ত্বক কোমল ও উজ্জ্বল থাকবে।.
মহান রব্বুল আ'লামীন সবাইকে সুস্থ রাখুন ভালো রাখুন (আমিন)

নিয়মিত স্বাস্থ্য সম্পর্কে সকল তথ্য পেতে পেইজ টি ফ্লো করে লাইক দিয়ে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ 🌹

#পেয়ারা




কালোজিরার উপকারিতা :👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।👉 মাথাব্যথায় উপকারি।👉 চুলপড়া বন্ধে কাজ করে।👉 স্মরণশক্তি ও ত্বরিত অ...
06/02/2025

কালোজিরার উপকারিতা :
👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
👉 মাথাব্যথায় উপকারি।
👉 চুলপড়া বন্ধে কাজ করে।
👉 স্মরণশক্তি ও ত্বরিত অনুভুতি।
👉 ডায়াবেটিসে উপকারি।
👉 কিডনি সমস্যায় উপকারি।
👉 হৃদরোগে উপকারি।
👉 বদহজম কমায়।
👉 চোখে সমস্যায় কাজ করে।
👉 উচ্চ রক্তচাপে উপকারি।
👉 জ্বর সারায়।
👉 যৌন-দুর্বলতায় উপকারি।
👉 স্ত্রীরোগে কাজ করে।
👉 স্নায়ুবিক উত্তেজনায়।
👉 সৌন্দর্য বৃদ্ধি।
👉 বাত-ব্যথায় উপকারি।
👉 রুচি বৃদ্ধি করে।
👉 শরীর ব্যথায় উপকারি।
👉 গলা ও দাঁতের ব্যথায় কাজ করে।
👉 সর্দি, কাশি, হাঁপানি নিরাময়ে উপকারি।
👉 ক্যান্সার প্রতিরোধক।
👉 অবসন্নতা-দুর্বলতা ও অলসতা কমায়।
👉 শরীরের রোগ-জীবাণু ধ্বংসকারী।
👉 ঘা, ফোড়া ও সংক্রামক রোগ হয় না।
👉 কৃমি দূর করে।
👉 দেহের কাটা ছেঁড়া শুকানোর জন্য কাজ করে।
👉 ঋতুস্রাবজনীত সমস্যায় কালিজিরা উপকার।

আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ
তিনি রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) -কে বলতে শুনেছেনঃ কালো জিরা ‘সাম’ ছাড়া যাবতীয় রোগের ঔষধ।
ইবনু শিহাব বলেছেনঃ আর ‘সাম’ অর্থ হল মৃত্যু এবং কালো জিরাকে ‘শুনীয’ও বলা হয়।
সহিহ বুখারী, হাদিস নং ৫৬৮৮
হাদিসের মান: সহিহ হাদিস

নিয়মিত স্বাস্থ্য-সম্পর্কিত সকল তথ্য পেতে পেইজে লাইক দিয়ে ফ্লো করে আমাদের সাথেই থাকুন। ধন্যবাদ🌹
👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻👇🏻
https://www.facebook.com/AsikMoringo?mibextid=kFxxJD

মহান রব্বুল আ'লামীন আমাদের সবাইকে সুস্থ রাখুন ভালো রাখুন (আমিন)🤍

জাপানের মানুষ এত সুস্থ জীবন যাপন করে কীভাবে? চলুন জেনে নেই! 🇯🇵✨জাপানের মানুষের দীর্ঘায়ু এবং সুস্থতার রহস্য আমাদের জন্য এ...
06/02/2025

জাপানের মানুষ এত সুস্থ জীবন যাপন করে কীভাবে? চলুন জেনে নেই! 🇯🇵✨

জাপানের মানুষের দীর্ঘায়ু এবং সুস্থতার রহস্য আমাদের জন্য একটি বড় অনুপ্রেরণা। আপনি চাইলে কিছু সহজ অভ্যাস মেনে চললেই সুস্থ থাকতে পারেন এবং ডাক্তারের কাছে দৌড়ানোর প্রয়োজন কমিয়ে আনতে পারেন! 🏃‍♂️💪

✅ সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস 🍣🥗
জাপানিরা কম ক্যালোরি ও বেশি পুষ্টিকর খাবার খায়, যেমন—সুশি, সামুদ্রিক মাছ, সবজি, গ্রিন টি ও ফার্মেন্টেড ফুড (যেমন মিসো সূপ)।

✅ ছোট ছোট অংশে খাবার গ্রহণ 🥢
তারা বেশি খাবার না খেয়ে কম পরিমাণে, কিন্তু পুষ্টিগুণসম্পন্ন খাবার খায়, যা হজমে সহায়ক ও ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে।

✅ নিয়মিত হাঁটা ও শরীরচর্চা 🚶‍♀️🏋️
জাপানের মানুষ বেশি হাঁটে, নিয়মিত শরীরচর্চা করে এবং সক্রিয় জীবনযাপন করে, যা হৃদরোগ ও অন্যান্য অসুস্থতা থেকে দূরে রাখে।

✅ স্ট্রেস কমানো ও মানসিক শান্তি 🧘‍♂️
তারা মেডিটেশন, যোগব্যায়াম ও ন্যাচারাল থেরাপির মাধ্যমে মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখে, যা সুস্থ জীবনের অন্যতম চাবিকাঠি।

✅ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও ভালো ঘুম 😴🛀
শরীর ও পরিবেশ পরিষ্কার রাখা, শিথিল স্নান করা ও পর্যাপ্ত ঘুম তাদের সুস্থতার অন্যতম রহস্য।

আপনারও যদি সুস্থ, দীর্ঘ ও আনন্দময় জীবন চাই, তাহলে জাপানিদের এই জীবনধারা অনুসরণ করুন! 💖✨

➡️ আপনার লাইফস্টাইল কেমন? কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না।

নিয়মিত এরকম সুন্দর সুন্দর পোস্ট পেতে পেজটি ফ্লো দিয়ে রাখুন ।

মহান রব্বুল আ'লামীন আমাদের সবাইকে সুস্থ রাখুন ও ভালো রাখুন । (আমিন)

কুমড়োর বীজের পুষ্টিগুণ:কুমড়োর বীজ হল খনিজ -পটাসিয়াম, জিঙ্ক ,ম্যাঙ্গানিজ এবং ভিটামিন কে-এর মতো ভিটামিন সহ অসংখ্য পুষ্ট...
05/02/2025

কুমড়োর বীজের পুষ্টিগুণ:

কুমড়োর বীজ হল খনিজ -পটাসিয়াম, জিঙ্ক ,ম্যাঙ্গানিজ এবং ভিটামিন কে-এর মতো ভিটামিন সহ অসংখ্য পুষ্টির একটি শক্তিশালী উৎস।

কুমড়ার বীজ এর উপকারিতা:-

১- ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
২- হার্ট ফাংশন সমর্থন করে
৩- ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক ভূমিকা রাখে
৪- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
৫- পুরুষ ও মহিলা প্রজনন স্বাস্থ্য সমর্থন করে
৬- চুল ও ত্বকের জন্য ভালো
৭- দুশ্চিন্তা ও বিষণ্নতা কমায়
৮- ক্যান্সার প্রতিরোধক বৈশিষ্ট্য রাখে
৯- হাড়ের স্বাস্থ্য সমর্থন করে
১০- ভালো ঘুম হয়।

নিয়মিত এরকম পোস্ট পেতে পেজটি ফ্লো দিয়ে রাখুন ।
মহান রব্বুল আ'লামীন সবাইকে সুস্থ রাখুন [আমিন]

🌿 মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতার গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়। সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অবাক কর...
04/02/2025

🌿 মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতার গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়। সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অবাক করবেঃ-
🌿সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।
🌿 দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।
🌿 গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-“এ” পাওয়া যায়।
🌿 কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।
শুনে আরও অবাক হবেন যে সজিনার পাতা পানিকে আর্সেনিক মুক্তও করে।
আসুন এই অলৌকিক পাতার আরো কিছু বিস্ময়কর গুন জেনে নেইঃ
🌱সজিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্যে ঠিক ওষুধের মত কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত রাখে।
🌱এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।
🌱দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।
🌱 সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।
🌱সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতা অধিক উপকারী।
🌱এলার্জি জনিত সমস্যা হলে সজিনার পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।
🌱প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনা গুড়া পানিতে গুলিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ, গ্যাস্ট্রিক মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱গেটেবাতের জন্যে সজিনা পাতা বেটে হাটুতে বা যে স্থানে ব্যথা হয় লাগিয়ে রাখলে ব্যাথা মুক্তি পাওয়া যায়।
🌱সজিনার ফুলেও অনেক উপকার আছে যেমন : হজম শক্তি বাড়ায়, কোষ্ঠ কাঠিন্য দূর করে ইত্যাদি।
🌱সজিনার পাতা পোকার কামড়ের তৎক্ষনাৎ এন্টিসেপ্টিক হিসেবে অনেজ ভালো কাজ করে।
🌱 সজিনার পাতা কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করে। কৃমি সমস্যা করলে সজিনা পাতা গুড়ো করে অথবা অন্য খাবারের সাথে খান।
🌱সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীরকে কর্মঠ রাখে। হাড়ের ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা আত্মরক্ষার ও ভূমিকা পালন করে।
🌱 সজিনা পাতা যকৃত ও কিডনির কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।
🌱সজিনা পাতা গর্ভবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে কোনো ধরনের পার্শ প্রতিক্রিয়া ছাড়া।
🌱শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। ব্যায়াম এর পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।
🌱 ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞদের মতে সজিনা পাতা ও ডাটা প্রায় ৩০০+ রোগের জন্যে উপকারী।

প্রতি নিয়তো এরকম প্রাকৃতিক উপায়ে স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে পেজটি ফ্লো দিয়ে রাখুন।

মহান রব্বুল আ'লামীন আমাদের সবাইকে ভালো রাখুন সুস্থ রাখুন [আমিন]

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়া...
01/02/2025

যে কাজটি করলে আর কখনোই আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না!

আমাদের দেশে গ্যাস্টিকের সমস্যা নেই এমন মানুষ হয়তো খুঁজে পাওয়াই যাবে না। এই সমস্যাটি মূলত ভাজাপোড়া খাবার খেলেই বেশি হয়ে থাকে। অনেকেরই এ সব খাবার খাওয়ার পরে পেট ব্যথা বা বুকে ব্যথা কিংবা বদ হজম হয়।

অথচ এই সমস্যা দূর করার জন্য ওষুধ না খেয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে নিচের যেকোন একটি নিয়ম মানলেই চলবে।

১। আধা ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা আদা নিন। তারপর অল্প একটু লবন মাখিয়ে খেয়ে ফেলুন। আদা খাওয়ার কিছুক্ষণ পর এক কাপ কুসুম গরম পানি খান। গভীর রাতে আর গ্যস্ট্রিকের সমস্যা হবে না। অথবা,

২। এক গ্লাস পানি একটি হাড়িতে নিয়ে চুলায় বসান। এর আগে এক ইঞ্চি পরিমাণ কাঁচা হলুদ পানিতে দিয়ে দিন। পানি অন্তত পাঁচ মিনিট ফুটতে দিন। তারপর নামিয়ে আনুন। পানি ঠাণ্ডা হলে হলুদসহ খেয়ে ফেলুন। গ্যাস্ট্রিক দৌঁড়ে পালাবে। অথবা,

৩। ওপরের সমস্ত পদ্ধতি ঝামেলার মনে হলে শুধুমাত্র এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ মধু মিশিয়ে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কখনোই রাতে পেট বা বুক ব্যথা করবে না।

বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। নিয়মিত স্বাস্থ্যতথ্য পেতে অামাদের পেইজে লাইক দিন৷

নিজে জানুন এবং অন্যকে জানতে পোস্টটি শেয়ার করুন।

মহান রব্বুল আ'লামীন আমাদের সবাইকে সুস্থ রাখুন (আমিন)
[সংগৃহিত]

এলাচ খাওয়ার ১০ কারণ-এলাচ স্বাদ ও সুগন্ধের জন্য দারুণ এক উপকরণ। মশলা চা হোক বা সাধারণ দুধ-চা, স্বাদ বাড়াতে অনেকেই এলাচ ব...
31/01/2025

এলাচ খাওয়ার ১০ কারণ-

এলাচ স্বাদ ও সুগন্ধের জন্য দারুণ এক উপকরণ। মশলা চা হোক বা সাধারণ দুধ-চা, স্বাদ বাড়াতে অনেকেই এলাচ ব্যবহার করেন। পায়েসে এলাচ খাবারের স্বাদটাই বাড়িয়ে দেয় কয়েক গুণ। শুধু তাই নয়, খাওয়ার পর আবার অনেকেই মুখশুদ্ধি হিসাবেও এলাচ খান। অনেকেই আছেন এলাচ পছন্দ করেন, অনেকে আবার করেন না। তবে খালি পেটে একটি করে এলাচ শরীরের জন্য অনেক উপকারী।

শরীরের নানা রকম সমস্যার সমাধানের জন্য রান্না ছাড়াও নিয়মিত একটি করে এলাচ খাবেন অন্তত দশটি কারণে-

১. এলাচ পেটের সমস্যা ও অ্যাসিডিটি দূর করে। বিপাকতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে এবং হজমে সাহায্য করে। বুক জ্বালা, বমি বমি ভাব থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।

২. দেহের ক্ষতিকর টক্সিন দূর করে দিতে এলাচের জুড়ি নেই। যাদের ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে শুরু করেছে, তাঁরা নিয়মিত সকালে খালি পেটে এলাচ ভেজানো জল খেলে বলিরেখা কমে ত্বক টানটান হয়।

৩. মধু, লেবুর রস ও গরম জলের সঙ্গে একটা এলাচ মিশিয়ে দিয়ে পান করলে শ্বাসকষ্ট দূর হবে। যাঁরা হুপিংকাশি ও ফুসফুস সংক্রমণের মতো সমস্যায় ভোগেন তাঁদের জন্য এলাচ খুবই উপকারী।

৪. এলাচ হাঁপানি ও হৃদরোগ নিরাময়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখে ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এ ছাড়া এলাচ রক্তসঞ্চালনেও সহায়ক। প্রতিদিন এলাচ খেলে রক্তের ঘনত্ব সঠিক থাকে।

৫. মুখে খুব বেশি দুর্গন্ধ হয়? একটি এলাচ নিয়ে চিবাতে থাকুন। এলাচ মুখের দুর্গন্ধ সৃষ্টিকারী ব্যাক্টেরিয়া ধ্বংস করে। এছাড়াও মাড়ির ইনফেকশন, মুখের ফোঁড়াসহ দাঁত ও মাড়ির নানা সমস্যা থেকে রক্ষা করে।

৭. গবেষণায় দেখা যায় নিয়মিত এলাচ খাওয়ার অভ্যাস ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়তা করে। এলাচ দেহে ক্যানসারের কোষ গঠনে বাঁধা প্রদান করে থাকে।

৮. অনেক সময় ভারী কোনও জিনিস তুলতে গেলেই পেশিতে টান ধরে। এ ক্ষেত্রে ছোট বা বড় এলাচ গরম জলে ফুটিয়ে খেলে তত্‍ক্ষণাত্‍ উপশম হয়।

৯. গরম জলে চা পাতা, এলাচ গুঁড়া ও মধু দিয়ে ফুটিয়ে তৈরি করে নিন এলাচ চা। মাথা ব্যথা করলে এক কাপ গরম এলাচ চা খেয়ে দেখুন। ব্যথা নিমেষেই দূর হবে। এ ছাড়াও এলাচ মানসিক চাপ কমাতেও সাহায্য করে।

১০. এলাচ অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টে ভরপুর। সর্দি-কাশির সমস্যাতেও এলাচ খেলে সুফল পাবেন।

মহান রব্বুল আ'লামিন সবাইকে সুস্থ রাখুন (আমিন)
সংগৃহীত !

আজকাল কি একটু বেশিই সব ভুলে যাচ্ছেন ?
05/09/2024

আজকাল কি একটু বেশিই সব ভুলে যাচ্ছেন ?

আশ্চর্য লাগলেও এটা সত্যি যে, শুধুমাত্র জলপানের মাধ্যমে আপনি একাধিক সমস্যার সমাধান করতে পারেন !!
03/09/2024

আশ্চর্য লাগলেও এটা সত্যি যে, শুধুমাত্র জলপানের মাধ্যমে আপনি একাধিক সমস্যার সমাধান করতে পারেন !!

সুস্বাস্থ্যের জন্য ৭টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।
03/09/2024

সুস্বাস্থ্যের জন্য ৭টি গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ।

Address

Diamond Harbour
743331

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Health care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share