শ্রী অশোক শাস্ত্রী

শ্রী অশোক শাস্ত্রী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from শ্রী অশোক শাস্ত্রী, Astrologist & Psychic, Digha.

20/09/2024

, ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হল পিতৃপক্ষ। ৩ অক্টোবর মহালয়া অমাবস্যায় এর অবসান হবে। দেবীপক্ষের আগে ১৫ দিন ধরে চলে পিতৃপক্ষ। ভাদ্র মাসের পূর্ণিমা তিথি থেকে আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথি হল পিতৃপক্ষের সময়। তারপরেই শুরু হয়ে যায় দেবীপক্ষ। পিতৃপক্ষের সময় পূর্বপুরুষদের স্মরণ করা হয়, তাঁদের সন্তুষ্ট করার জন্য এবং আত্মার শান্তির জন্য, তর্পণ, পিন্ড দান, শ্রাদ্ধ কর্ম করা হয়ে থাকে। শাস্ত্র মতে, পূর্বপুরুষরা এই সময়ে মর্ত্যে নেমে এসে তাঁদের বংশধরদের থেকে জল গ্রহণ করেন।

🏀🧨!! পিতৃপক্ষ কি,,,,,,,,,,,,,,, ,,,,,,,,,, ? !!♦️

মহাভারত অনুসারে জানা যায়, মহাবীর কর্ণের আত্মা স্বর্গে গেলে সেখানে তাঁকে শুধুমাত্র মণিমাণিক্য খেতে দেওয়া হত। কোনো প্রকার অন্ন বা জলের ব্যবস্থা ছিলনা। কিন্তু মণিমাণিক্য যতই মূল্যবান হোক না কেন, তাতো আর খাদ্য নয়। তাই তিনি দেবরাজ ইন্দ্রকে জিজ্ঞাসা করলেন, "হে দেবরাজ আমার খাদ্য হিসেবে এসব মণিমাণিক্য দিয়ে উপহাস করার অর্থ কি? " দেবরাজ বললেন, " উপহাস নয় কর্ণ, তুমি সারাজীবন এসব মণিমাণিক্য দান করেছো, কিন্তু পিতৃপুরুষদের উদ্দেশ্যে কখনো জলও প্রদান করনি। তাই তোমার জন্যে এই ব্যবস্থা।" কর্ণ বললেন, "হে দেবরাজ, আপনি জানেন যে আমি আমার পালক পিতামাতার কাছে প্রতিপালিত হয়েছি। আমার প্রকৃত পূর্বপুরুষগন কারা সে সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা ছিলনা। যখন জানলাম পান্ডবদের মাতা দেবী কুন্তী আমারও জন্মদাত্রী তখন আর আমার কিছুই করার ছিলনা। কেননা তার পরপরই আমি আমার নিজের কনিষ্ঠ ভ্রাতার দ্বারা বীরগতি প্রাপ্ত হই। এমত অবস্থায় আমি কিই বা করতে পারি ?" মহাবীর কর্ণের কথার যথার্থতা অনুধাবন করেন দেবরাজ ইন্দ্র।এরপর তিনি কর্ণকে এক পক্ষকালের জন্য মর্তে ফিরে গিয়ে পিতৃপুরুষদের জল ও অন্ন দেওয়ার অনুমতি দেন। দেবরাজ ইন্দ্রের নির্দেশ মতো মহাবীর কর্ণ মর্ত্যে ফিরে গিয়ে এক পক্ষকাল যাবৎ পিতৃপুরুষগনকে অন্ন ও জল দান করেন। এইভাবে কর্ণের পাপ স্খলন হয়।এই যে পক্ষকাল যাবৎ কর্ণ মর্ত্যে এসে পিতৃপুরুষদের অন্ন জল প্রদান করেছিলেন সেই পক্ষটিকেই পিতৃপক্ষ বলা হয়।

28/08/2024

28 আগস্ট 2024-এর রাশিফল (Rashiphal)

মেষ (Aries):
আজ আপনার কর্মস্থলে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। আপনি আপনার পরিশ্রমের ফল পাবেন, তবে ধৈর্য ধরে কাজ চালিয়ে যাওয়া জরুরি।

বৃষ (Ta**us):
অর্থনৈতিক দিক থেকে দিনটি ভালো যাবে। নতুন বিনিয়োগের সুযোগ আসতে পারে। পারিবারিক দায়িত্ব পালন করতে হতে পারে।

মিথুন (Gemini):
আজ আপনার জন্য যোগাযোগের দিন। আপনি নতুন পরিচিতির সাথে আলাপচারিতা করতে পারেন যা ভবিষ্যতে উপকারী হবে। স্বাস্থ্য সম্পর্কিত কিছু ছোটখাটো সমস্যা হতে পারে।

কর্কট (Cancer):
আপনার আয় বৃদ্ধি পাবে, তবে খরচও বেশি হতে পারে। দাম্পত্য জীবনে কিছু উত্তেজনা দেখা দিতে পারে। শান্ত থাকুন এবং পরিস্থিতি মোকাবিলা করুন।

সিংহ (Leo):
আজ আপনি আপনার সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে সফলতা পেতে পারেন। বন্ধুদের সাথে সময় কাটানোর সুযোগ আসতে পারে। অর্থনৈতিক দিক থেকে সতর্ক থাকুন।

কন্যা (Virgo):
বাড়ির পরিবেশ কিছুটা উত্তেজনাপূর্ণ হতে পারে। কাজের ক্ষেত্রে কিছু বাধা আসতে পারে, তবে তা সাময়িক। স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন।

তুলা (Libra):
আজ আপনার জন্য শিক্ষাগত বিষয়ে সাফল্য অর্জনের দিন। আপনার মেধা দিয়ে আপনি অন্যদেরকে প্রভাবিত করতে পারবেন। প্রেমের ক্ষেত্রে কিছু চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারেন।

বৃশ্চিক (Scorpio):
আপনার মানসিক অবস্থা কিছুটা নড়বড়ে থাকতে পারে। অর্থনৈতিক দিক থেকে সতর্কতা অবলম্বন করুন। পরিবারের সাথে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন।

ধনু (Sagittarius):
আজ আপনার জন্য ভ্রমণের যোগ রয়েছে। নতুন অভিজ্ঞতা লাভ করবেন। আর্থিক দিক থেকে কিছুটা চিন্তিত হতে পারেন, তবে ধৈর্য ধরে কাজ করুন।

মকর (Capricorn):
কর্মস্থলে নতুন সুযোগ আসতে পারে। আপনার পরিশ্রমের ফলে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন। পারিবারিক সম্পর্কগুলিতে কিছুটা উত্তেজনা দেখা দিতে পারে।

কুম্ভ (Aquarius):
আজ আপনার জন্য নতুন যোগাযোগ স্থাপন করার দিন। আর্থিক দিক থেকে লাভবান হতে পারেন। স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল থাকুন।

মীন (Pisces):
আপনার সৃজনশীলতা আজ বৃদ্ধি পাবে। দাম্পত্য জীবনে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। অর্থনৈতিক দিক থেকে দিনটি মিশ্র ফল দেবে।

18/08/2024

🌻রাখি বন্ধন :-
👉এই বছর পূর্ণিমা তিথি শুরু হবে ১৮ই আগস্ট রবিবার মধ্য রাত্রি ০২টা ৩৬মিঃ থেকে ১৯শে আগস্ট সোমবার মধ্য রাত্রি ১২টা ৪৩মিঃ মিনিট পর্যন্ত চলবে।
👉রাহুকাল সোমবার সকাল ৬টা ৫৪মিঃ থেকে সকাল ৮টা ২৯মিঃ পর্যন্ত।
👉রাখি বন্ধনের শুভ সময় হলো সোমবার দুপুর ১টা ৪০মিঃ থেকে সন্ধ্যা ৮টা ১৯মিঃ পর্যন্ত।
👉 আমাদের শাস্ত্রমতে ভদ্রাকালে কোন শুভ কাজ করতে নেয়। তাই ভদ্রাকালে রাখি বাঁধা অশুভ বলে মনে করা হয়। ১৮ই আগস্ট রবিবার মধ্য রাত্রি ০২টা ৩৫মিঃ থেকে ১৯শে আগস্ট সোমবার মধ্যে দুপুর ১টা ৪০মিঃ মিনিট পর্যন্ত ভদ্রাকাল থাকবে। এমন পরিস্থিতিতে ভদ্রাকাল শেষ হলে রাখি বাঁধা উচিত। তবে ভদ্রাকালের কথা মাথায় রেখে রাখি বাঁধলে সকলের মঙ্গল হয়। ধন্যবাদ🙏
শ্রী অশোক আচার্য্য(শাস্ত্রী)
পৌরোহিত্য, জ্যোতিষ, তন্ত্র, সংখ্যাতত্ব, বাস্তু বিশারদ।
Reg. No.- SHBT/19/2044
পদিমা * দীঘা * পূর্ব মেদিনীপুর,
9933916305 / 9800143408

20/06/2024

🌻অম্বুবাচী ১৪৩১ (২০২৪)🌻
প্রবৃত্তি : ২২/০৬/২০২৪ (শনিবার) দিবা ৮/৪৩ মিঃ
নিবৃত্তি : ২৫/০৬/২০২৪ (মঙ্গলবার) রাত্রি ৯/৭ মিঃ
👉 অম্বুবাচী ব্রত পালনকারী ব্যক্তি এই সময়ে আগুনের দ্বারা প্রস্তুত কোনো দ্রব্য ভক্ষণ নিষেধ।
👉 দেবীকে প্রত্যহ আম দুধ সহ অন্যান্য ফলের ফলাহার নিবেদন করবেন।
👉 দেব দেবীর সেবা পূজা যথাবিহিত চলবে ,মূর্তি আবৃত করা ও পূজা বন্ধ করা অনুচিত।
👉 এই সময় ইষ্ট মন্ত্র বিশেষ ভাবে জপ /পুরশ্চরণ করা একান্ত কর্তব্য।
👉 গৃহে মহিলারা নিত্য পূজা করা নিষিদ্ধ।

01/05/2023

মে মাস ২০২৩ গ্রহ গোচর
২রা মে -
শুক্রের রাশি পরিবর্তন বৃষ থেকে মিথুন
১০ই মে -
মঙ্গল আসবে কর্কট রাশিতে (নীচস্থ অবস্থায় থাকবে)
১৫ই মে -
রবি এবং বুধ আসবে মেষ থেকে বৃষ রাশিতে।
*শ্রী অশোক শাস্ত্রী**
পৌরোহিত্য, জ্যোতিষ, তন্ত্র ও বাস্তু বিশারদ.
Mob.- 9933916305

23/04/2023

নমস্কার 🙏🏻
#অক্ষয়_তৃতীয়া
অক্ষয় তৃতীয়া হল চান্দ্র বৈশাখ মাসের শুক্লপক্ষের তৃতীয়া তিথি।ভারত জুড়ে বৈশাখের শুক্লপক্ষের তৃতীয় দিনে অক্ষয় তৃতীয়া পালন করা হয়। অক্ষয় তৃতীয়া বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ তিথি। অক্ষয় শব্দের অর্থ হল যা ক্ষয়প্রাপ্ত হয় না। বৈদিক বিশ্বাসানুসারে এই পবিত্র তিথিতে কোন শুভকার্য সম্পন্ন হলে তা অনন্তকাল অক্ষয় হয়ে থাকে। যদি ভালো কাজ করা হয় তার জন্যে আমাদের লাভ হয় অক্ষয় পূণ্য আর যদি খারাপ কাজ করা হয় তবে লাভ হয় অক্ষয় পাপ। তাই এদিন খুব সাবধানে প্রতিটি কাজ করা উচিত।

#অক্ষয়_তৃতীয়া_প্রচলনের_কাহিনী
অনেক কাল আগের কথা।অত্যন্ত রাগী এক ব্রাহ্মণ ছিলেন।একদিন এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ ক্ষুধার জ্বালায় তাঁর গৃহে ভিক্ষা করতে এলেন। কিন্তু তিনি কিছু না দিয়ে তাকে গালমন্দ করে তাড়িয়ে দিলেন। খিদে-তেষ্টায় কাতর দরিদ্র ব্রাহ্মণ অপমানিত হয়ে চলে যাচ্ছিলেন, কিন্তু সে সময় রাগী ব্রাহ্মণের পত্নী সুশীলা অতিথির কাছে ক্ষমা চেয়ে বললেন, ‘আপনি এখানেই অন্ন জল ও ভোজন গ্রহণ করুন।মধ্যাহ্ন ভোজন শেষে সন্তুষ্ট ব্রাহ্মণ স্ত্রী সুশীলাকে আশীর্বাদ করে বললেন, ‘তোমার এই অন্নজল দান হোক অক্ষয় দান।”

এরপর বহু বছর কেটেছে গেল। সেই ক্রোধী ব্রাহ্মণ বৃদ্ধও হয়ে গেল। একদা তার মৃত্যু হলো।মৃত্যুর পর তাঁকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হবে— এই নিয়ে বিবাদ শুরু হল যমদূত ও বিষ্ণুদূতেদের মধ্যে।বিষ্ণুদূতেরা তাঁকে বিষ্ণুলোকে নিয়ে যেতে চাইলেও যমদূতেরা তাকে নরকে নিয়ে যেতে চায় কারণ সে দরিদ্র ব্রাহ্মণকে দুপুরবেলা ভোজন না দিয়ে গালমন্দ দিয়েছিল।কিন্তু যম তাঁর দূতদের বললেন, ‘ঐ রাগী ব্রাহ্মণের পত্নী বৈশাখ মাসের শুক্লা তৃতীয়া তিথিতে তৃষ্ণার্ত অতিথিকে অন্নজল দান করেছিল। স্ত্রীর পুণ্যে উনিও পুণ্যাত্মা। সেই পুণ্যফলে ব্রাহ্মণের স্থান হবে স্বর্গে।’ কারণ অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে দানে পুণ্যে পত্নীর সঙ্গে তিনি পুণ্য অর্জন করেছেন।

রাগী ব্রাহ্মণটি বিষ্ণুলোকে পৌঁছে গেল। ভগবান বিষ্ণু সেই ব্রাহ্মণকে বলেন, তাঁর স্ত্রী মাত্র ১ বার অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে ব্রাহ্মণকে অন্নজল দান করেছেন। কিন্তু সেই দান পর পর ৮ বার করতে হবে। তবেই অক্ষয়দানের পুণ্যলাভ হবে। এই বলে বিষ্ণুদেব ব্রাহ্মণকে কীভাবে অক্ষয় ব্রত পালন করতে হবে তা বলে দিয়ে ফের মর্ত্যে পাঠিয়ে দেন। তাঁরা স্বামী-স্ত্রী মিলে আরও ৭ বার অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে শ্রীবিষ্ণু কথিত পদ্ধতিতে অক্ষয়ব্রত পালন করেন। এইভাবে সমগ্র সনাতন বিশ্বে ব্রাহ্মণ থেকে কুমারী, সধবা, সর্বস্তরের মানুষের মধ্যে অক্ষয়তৃতীয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত হলো।

#অক্ষয়_তৃতীয়ার_তাৎপর্য
বিশ্বের একমাত্র জগতকল্যাণকর ধর্ম সনাতন ধর্ম অনুসারে—
১)) মহাভারতের কাহিনী অনুযায়ী পাণ্ডবদের বনবাসকারে একদিন ঋষি দুর্বাসা তাঁদের কুটিরে প্রবেশ করেন। দ্রৌপদী তাঁকে অক্ষয় পাত্রে খেতে দেন।অতিথি সেবায় সন্তুষ্ট হয়ে ঋষি দুর্বাসা বলেন, “আজ অক্ষয় তৃতীয়া। আজ যে ছোলার ছাতু, গুড়, ফল, বস্ত্র, জল ও দক্ষিণা দিয়ে বিষ্ণুর পুজো করবে, সে সম্পদশালী হয়ে উঠবে।”

২)এই তিথিতেই ব্যাসমুনি গণেশকে মহাভারত বলতে শুরু করেছিলেন এবং গণেশ তা লিপিবদ্ধ করা শুরু করেছিলেন।

৩) এই দিনেই কৃষ্ণ দ্রৌপদীকে বস্ত্রহরণের অমর্যাদা থেকে রক্ষা করেছিলেন।

৪) এই দিনেই সূর্যদেব পাণ্ডবদের ‘অক্ষয়পাত্র’ দান করেছিলেন, যে পাত্রের খাবার কখনও ফুরোবে না।

৫) এই দিন ত্রেতাযুগ শুরু হয়েছিল।

৬) ভগবান বিষ্ণু এই দিনেই পরশুরাম রূপে জন্ম নিয়েছিলেন।

৭) এদিনই রাজা ভগীরথ গঙ্গা দেবীকে মর্ত্যে নিয়ে এসেছিলেন।

৮) এদিনই দেবী অন্নপূর্ণার আবির্ভাব ঘটে।

৯) এদিনই কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য প্রদান করেন।

১০) এদিনই ভক্তরাজ সুদামা শ্রী কৃষ্ণের সাথে দ্বারকায় গিয়ে দেখা করেন তার সাধ্যমতো সামান্য চিঁড়ে নিয়ে। শ্রীকৃষ্ণ তাতেই সন্তুষ্ট হয়ে তাঁর সকল দুঃখমোচন করেন।

১১) এদিন থেকেই পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষ্যে রথ নির্মাণ শুরু হয়।

১২) কেদারনাথ মন্দির ছয়মাস বন্ধ থাকার পর এই দিনেই দ্বার উন্মুক্ত করা হয়।দেখা যায় ছয়মাস আগে জ্বালিয়ে আসা সেই অক্ষয়দীপ তখনও জ্বলছে।

১৩) ভগবান শ্রীকৃষ্ণের চন্দনযাত্রা শুরু হয় এই তিথিতে।

*🌍 শ্রী সুশীল আচার্য্য**🌍
Reg. No.- SHBT/19/2044
*শ্রী অশোক শাস্ত্রী**
পৌরোহিত্য, জ্যোতিষ, তন্ত্র, বাস্তু বিশারদ.
দীঘা বর্ডার সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড ( উদয়পুর রোড ). স্টল নং 08
*9933916305 / 9800143408*
*****************************
পদিমা. দীঘা. পূর্ব মেদিনীপুর
পিন - 721428
*9933916305 / 9800143408*

আজ শ্রী শ্রী পরশুরাম জয়ন্তী।বলা হয়ে থাকে যে, এই পরশুরাম হলেন হলেন ভগবান বিষ্ণুর দশাবতারের মধ্যে ষষ্ঠ। পুরাণ মতে শ্রী শ্র...
23/04/2023

আজ শ্রী শ্রী পরশুরাম জয়ন্তী।
বলা হয়ে থাকে যে, এই পরশুরাম হলেন হলেন ভগবান বিষ্ণুর দশাবতারের মধ্যে ষষ্ঠ।
পুরাণ মতে শ্রী শ্রী পরশুরাম অবতারের জন্ম চান্দা বৈশাখ মাসের শুক্লা তৃতীয়া তিথিতে হওয়ার কারণে এই দিনটা শ্রী “শ্রী পরশুরাম জয়ন্তী" পালিত হয়🙏
কিন্তু অন্যান্য অবতারদের মত,,
শ্রী শ্রী পরশুরাম অবতারকে পুজিত করা হয় না,
কারণ৷ পুরাণ মতে তিনি অমর বলে বিশ্বাস করা হয়।
সনাতনী পৌরাণিক তথ্য অনুযায়ী,
য আট জন পুরুষ অমরত্ব লাভ করেছেন,
শ্রী শ্রী পরশুরাম অবতার তাহাদের মধ্যে অন্যতম।
ভগবান বিষ্ণুর অবতারদের মধ্যে শ্রী শ্রী পরশুরাম অবতার ই একমাত্র অমর🙏🙏
সবাইকে শ্রী শ্রী পরশুরাম জয়ন্তীর গৈরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন 🙏🙏
শুভ শ্রী শ্রী পরশুরাম জয়ন্তী 🥰🥰

অর্ধমাত্রা স্থিতা নিত্যা যানুচ্চার্যা বিশেষতঃ।ত্বমেব সন্ধ্যা সাবিত্রী ত্বং দেবী জননী পরা।।অর্ধমাত্রা-রূপে তুমিই সর্বদা প...
25/03/2023

অর্ধমাত্রা স্থিতা নিত্যা যানুচ্চার্যা বিশেষতঃ।
ত্বমেব সন্ধ্যা সাবিত্রী ত্বং দেবী জননী পরা।।

অর্ধমাত্রা-রূপে তুমিই সর্বদা প্রকাশিতা, যা উচ্চারিতা না তাও তুমি-ই । তুমি-ই সন্ধ্যা, তুমি-ই সাবিত্রী,তুমি-ই জননী।

17/03/2023

শ্রী অশোক শাস্ত্রী
Reg. No.- SHBT/19/2044
পৌরোহিত্য, জ্যোতিষ, তন্ত্র, বাস্তু বিশারদ.
দীঘা বর্ডার সেন্ট্রাল বাসস্ট্যান্ড ( উদয়পুর রোড ). স্টল নং 08
9933916305 / 9800143408
*****************************
পদিমা. দীঘা. পূর্ব মেদিনীপুর
পিন - 721428
9933916305 / 9800143408

Happy Holi
07/03/2023

Happy Holi

01/03/2023

*নিজের ভিতরে যে সন্তুষ্ট, সে বাইরেও সদা সন্তুষ্ট । আর যে অন্তরে গরীব, সে বাইরেও গরীব । যে অন্তর থেকে অনুভব করবে যে, আমি সম্পূর্ণ সুস্থ --- কি হয়েছে, কিছুই তো হয় নি, সে বাইরে থেকেও সুস্থ থাকবে । কেননা এই শক্তিশালী সঙ্কল্প শক্তিতে ভরপুর, আর যখন আমাদের সঙ্কল্প শক্তিশালী হয়, তখন সমস্ত অবগুণ এবং অভ্যন্তরীণ সকল অসুস্থতা সমাপ্ত হয়ে যায় । তবে হ্যাঁ বহিরাগত খাদ্য অথবা অন্যান্য ক্ষেত্র থেকে আসা ভাইরাস, বিষক্রিয়া থেকে সাবধানে থাকা সর্বদা প্রয়োজন। সেটা কারোর মানসিকতা থেকে তোমার মানসে পর্যন্ত সঞ্চারিত হতে পারে।।*

ময়ূরের পালক দেখতে খুব সুন্দর। এর মধ্যে প্রচুর শক্তি লুকিয়ে আছে। ময়ূরের পালক ঘরে রাখলে অনেক রকম কার্যসিদ্ধি হয়। জ্যোতিষশা...
27/12/2022

ময়ূরের পালক দেখতে খুব সুন্দর। এর মধ্যে প্রচুর শক্তি লুকিয়ে আছে। ময়ূরের পালক ঘরে রাখলে অনেক রকম কার্যসিদ্ধি হয়। জ্যোতিষশাস্ত্র মতে ময়ূরের পালকের মধ্যে অসংখ্য অলৌকিক গুণ রয়েছে। স্বয়ং শ্রীকৃষ্ণ তাঁর মুকুটে ময়ূরের পালক ধারণ করেছিলেন। শ্রীকৃষ্ণের এই পালক বেছে নেওয়ার নেপথ্যে অবশ্যই কোনও রহস্য আছে।
দেখে নেওয়া যাক ঘরে ময়ূরের পালক রাখলে কী হয়—
১) ঘরের প্রবেশদ্বারের সামনে এক জোড়া ময়ূরপালক ঝুলিয়ে রাখলে ঘরে কোনও রকম অশুভ শক্তি প্রবেশ করতে পারে না। বাস্তুদোষ থাকলে তা কেটে যায়।
২) বেডরুমে একজোড়া ময়ূরপালক রাখলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি অনেক কম হয় এবং পরিবারের সকলের মধ্যে সম্পর্ক ভাল থাকে।

৩) অর্থ আসছে কিন্তু সেটা ধরে রাখা সম্ভব হচ্ছে না? ধনসম্পত্তি বৃদ্ধি করতে আপনার ক্যাশবাক্স, আলমারি বা মানিব্যাগে একটা ময়ূরের পালক রাখুন।
৪) রাহুদোষ, কালসর্পদোষ এবং বিভিন্ন প্রকার গ্রহদোষের হাত থেকে মুক্তি পেতে বিছানার নীচে একটা ময়ূরের পালক রাখুন।
৫) আপনি নিজে যদি সব কাজে সফলতা চান, তা হলে নিজের কাছে একটা ময়ূরের পালক রাখুন।

৬) ঘরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণে ময়ূরের পালক লাগিয়ে রাখুন। তা হলে বিষাক্ত পোকামাকড়ের হাত থেকে রক্ষা পাবেন। সাপ কখনও ঘরে প্রবেশ করতে পারবে না।
৭) মাদুলিতে ময়ূরের পালক ভরে শিশুদের গলায় পরিয়ে দিলে, শিশুদের নজরদোষ লাগে না।
৮) বালিসের নীচে ময়ূরপালক রেখে ঘুমোলে দুঃস্বপ্ন দেখবেন না।
৯) মাথায় ময়ূরের পালক ধারণ করুন অথবা পড়ার বইয়ের মধ্যে ময়ূরের পালক রাখলে মেধা বৃদ্ধি পায়।
১০) ময়ূরের পালকের ওপর শত্রুর নাম লিখে তা নদীতে ভাসিয়ে দিন। এতে শত্রুনাশ হবে।
১১) নানা রকম বাধা বিপত্তির হাত থেকে বাঁচতে ঘরের অগ্নিকোণে একজোড়া ময়ূরের পালক রেখে দিন।

********************************
যোগাযোগঃ 099339 16305

Address

Digha

Telephone

+919933916305

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শ্রী অশোক শাস্ত্রী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to শ্রী অশোক শাস্ত্রী:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram