Dr. Prosenjit Kumar Kundu

Dr. Prosenjit Kumar Kundu Consultant Homoeopathic Physician

🛑জেনে নিন‼️ চুলের জন্য কোন ভিটামিন কি কাজ করে ---
16/09/2025

🛑জেনে নিন‼️
চুলের জন্য কোন ভিটামিন কি কাজ করে ---

🤦‍♀️অনেক বাবা-মা জ্বর শুনলেই ভয় পান(প্লিজ পড়ুন),  অথচ জ্বর কিন্তু আপনার বাচ্চার শরীর অসুস্থতার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস...
15/09/2025

🤦‍♀️অনেক বাবা-মা জ্বর শুনলেই ভয় পান(প্লিজ পড়ুন), অথচ জ্বর কিন্তু আপনার বাচ্চার শরীর অসুস্থতার বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার সক্রিয়তার সিগন্যাল।

🔥 জ্বর কেন আসে –

শরীরে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া বা অন্য কোনো জীবাণু প্রবেশ করলে আমাদের ইমিউন সিস্টেম (প্রতিরোধ ক্ষমতা) তাকে চিহ্নিত করে এবং নির্দিষ্ট কিছু কেমিক্যাল রিলিজ করে।

যা হাইপোথ্যালামাসে সিগন্যাল দেয় – ব্রেইনের থার্মোস্ট্যাট (হাইপোথ্যালামাস) “শরীরের তাপমাত্রা বাড়াও” বলে কমান্ড দেয়।

🔴ফলাফল → জ্বর – শরীর গরম হতে শুরু করে, ঠান্ডা লাগা (shivering), কম্বল জড়িয়ে থাকা – এগুলো আসলে শরীরকে নতুন সেট-পয়েন্ট অনুযায়ী গরম করতে সাহায্য করে।

👉 কেন এই ব্যবস্থা?

অনেক জীবাণু বেশি তাপে বাঁচতে পারে না, জ্বর তাদের দুর্বল করে।

শরীরের ইমিউন সিস্টেম (শ্বেত রক্তকণিকা, অ্যান্টিবডি) জ্বরে আরও সক্রিয় হয়।
অর্থাৎ, জ্বর মূলত শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু হওয়ার একটি লক্ষণ।

💊 ওষুধ সবসময় দরকার হয় না

অল্প জ্বর (যেমন ৯৯-১০০°) হলে সাধারণত শুধু পর্যবেক্ষণ, হাইড্রেশন (পর্যাপ্ত জল/দুধ/স্যুপ), বিশ্রাম দিলেই চলে।

ওষুধ (প্যারাসিটামল/অ্যাসিটামিনোফেন) দেওয়ার আসল কারণ হলো বাচ্চা অস্বস্তি পাচ্ছে কিনা – যেমন মাথা ধরছে, খেতে পারছে না, কাঁদছে বা ঘুমাতে পারছে না।

শুধু থার্মোমিটারের সংখ্যার জন্য ওষুধ দেওয়ার দরকার নেই।

⚠️ যেসব ক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে

🔳৩ মাসের কম বয়সী শিশুর জ্বর

🔳জ্বর ১০৩°F বা তার বেশি

🔳 মৃদু জ্বর ৩দিনের বেশি থাকলে

🔳জ্বরের সাথে খিঁচুনি, শ্বাসকষ্ট, অচেতনভাব, অস্বাভাবিক র‍্যাশ, খাবার না খাওয়া বা ডিহাইড্রেশনের লক্ষন।

Happy Independence Day. Jai Hind.
15/08/2025

Happy Independence Day. Jai Hind.

15/07/2025
08/07/2025
আজকাল অনেক বেশি সংখ্যক লোকজনকেই প্রায়শই দেখা যায়--- বিজ্ঞাপন দেখে হোক, অসচেতনতায় হোক, অথবা দ্রুত সুস্থ হওয়ার আশায় হ...
08/07/2025

আজকাল অনেক বেশি সংখ্যক লোকজনকেই প্রায়শই দেখা যায়--- বিজ্ঞাপন দেখে হোক, অসচেতনতায় হোক, অথবা দ্রুত সুস্থ হওয়ার আশায় হোক নিজের অজান্তেই স্টেরয়েড ক্রিম বা মলম ব্যবহার করে সাধারণ চর্মরোগ গুলোকে খুব জটিল করে তুলছেন। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া এই সব ওষুধের যথেচ্ছ ব্যবহার মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনছে। সঠিক পরামর্শ ছাড়া দোকান থেকে ইচ্ছে মতো ওষুধ কিনে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। সতর্ক থাকুন।

Gratitude to all the Doctors who selflessly aid people in time of need and tirelessly work for the health of their patie...
01/07/2025

Gratitude to all the Doctors who selflessly aid people in time of need and tirelessly work for the health of their patients.

সুস্থতার যাত্রা হোক নিশ্চিত। এগিয়ে চলুক জীবনরথ।শুভ রথযাত্রা। 🚩
27/06/2025

সুস্থতার যাত্রা হোক নিশ্চিত। এগিয়ে চলুক জীবনরথ।শুভ রথযাত্রা। 🚩

World No To***co Day. পাওয়ার বাটন তো আপনার হাতেই। আজই বন্ধ করুন। সুস্থ সুন্দর জীবন Resrart করুন।Say No to To***co. ***c...
31/05/2025

World No To***co Day. পাওয়ার বাটন তো আপনার হাতেই। আজই বন্ধ করুন। সুস্থ সুন্দর জীবন Resrart করুন।
Say No to To***co.
***coDay

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচ...
27/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ জল খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।

সংগৃহীত

03/05/2025

থাইরয়েড এর সমস্যায় শরীরে যেসব প্রভাব পরে....

Address

B. S. Road (Near B. S Road Club Durga Mandir)
English Bazar
732101

Opening Hours

Monday 7pm - 9pm
Tuesday 7pm - 9pm
Wednesday 7pm - 9pm
Thursday 7pm - 9pm
Friday 7pm - 9pm
Saturday 11am - 1pm
Sunday 11am - 1pm

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Prosenjit Kumar Kundu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category