Dr.Towshif-তৌসিফ

Dr.Towshif-তৌসিফ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dr.Towshif-তৌসিফ, Doctor, Farakka.

MBBS,PAEDIATRIC PGT,MEDICALOFFICER.
সবচেয়ে দামি "সময়"
Helping doctor@ DATE Foundation
AIM:Public funded low cost charity hospital
Donate 300 for 1 sqf land
BANDHAN BANK
A/C: DATE FOUNDATION
A/C No-20200074008881
IFSC- BDBL0001691
UPI-datefoundation@ybl

স্বাধীনতা দিবস   আমাদের একটা অনেক বড় দেশ ছিল, পূর্ব থেকে পশ্চিম সূর্য ডুবতে ডুবতেই আবার সূর্য ওঠার সময় হয়ে যেত।  সেই ...
15/08/2025

স্বাধীনতা দিবস

আমাদের একটা অনেক বড় দেশ ছিল, পূর্ব থেকে পশ্চিম সূর্য ডুবতে ডুবতেই আবার সূর্য ওঠার সময় হয়ে যেত। সেই দেশে বিভিন্ন ধরনের বিভিন্ন জাতির বিভিন্ন পোশাক আশাকে অভ্যস্ত লোকজন বসবাস করত।

তাদেরকে বিভিন্ন সময়ে হিন্দু রাজা, মুসলিম সুলতান, ইংরেজ শাসক বর্তমান সময়ের কেন্দ্রীয় সরকারের মতন শাসনব্যবস্থা চালাত।
এবং মূল সরকারের অধীনে ছোট ছোট রাজ্য ভাগ করে, তাতে শাসন করতো বিভিন্ন হিন্দু রাজা ও মুসলিম রাজা ( বর্তমান সময়ের রাজ্য সরকারের মত)

সেই সময় হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা হতো, যেমন আমাদের নিজেদের বাড়িতে ভাই ভাইয়ের মধ্যে, প্রতিবেশী প্রতিবেশীর মধ্যে এখনো হয় ।

সেই রাজ্যগুলিতে বসবাস করত বর্তমান সময়ের মতোই বিভিন্ন দল ,মতের, ধর্মের লোক। বর্তমান সময়ের মতন তখনও পার্থক্য ছিল গরিব এবং ধনী ব্যক্তির ।

সেই সময় মানুষ ছোট রাজ্যের রাজাই হোক, অথবা কেন্দ্রের সুলতান হোক, কারো বিরুদ্ধে কিছু বললেই জেল হত, গলা কাটা যেত।

তারপর সময় বদলালো তারা মানুষ তাদের নিজের স্বাধীনতার জন্য নিজেদের মধ্যে থেকে নির্বাচিত লোককে সামনে রেখে যুদ্ধ করলো এবং স্বাধীন হলো।
সেই যুদ্ধে হিন্দু-মুসলিম সবাই অংশগ্রহণ করল, মারলো, মরলো এবং তথাকথিত স্বাধীনতা পেল ।

কিন্তু কয়েকজন ব্যক্তি স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য আমার বাপের দাদুর দেশটাকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে ফেলল । কেননা একটা দেশ হলে কে ক্ষমতায় থাকবে সেটা কেউ জানতো না।

অনেক বছর পর আমরা এখন স্বাধীনতা দিবস পালন করছি , কিন্তু আমি এখনো বুঝতে পারি না আমি /আমরা কোন দিক থেকে স্বাধীন??

আপনি কোন রাজনৈতিক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কিছু বলতে পারবেন না, যতই সে ভুল করুক না কেন, কিছু হলেই মিথ্যা মামলা ,জেল। সেটা যে কোন রাজনৈতিক দল হতে পারে , কেন্দ্র সরকার অথবা রাজ্যের সরকার হতে পারে।

আগের সময় প্রত্যেকটা মানুষকেই সরকার নির্ধারিত ট্যাক্স দিতে হতো, নিজে খেতে না পেলেও, বর্তমান সময়েও তাই হচ্ছে, সরকার যেমনভাবে খুশি নিজের মতো পলিসি তৈরি করে, আপনাকে আমাকে সেই নিয়ম পালন করতে বাধ্য করছে।

বিভিন্ন সময়ে দাঙ্গা, দলাদলি, খুনো-খুনি ধর্মের নামে, রাজনৈতিক দলের নামে চলতেই আছে।

লাভ কে পাচ্ছে ,??
যেকোনো ধর্মের এক বিশেষ শ্রেণী , যারা এই সমস্ত জিনিসকে কাজে লাগিয়ে দিন দিন হয়ে উঠছে ক্ষমতাবান এবং বিত্তশালী।

ক্ষতি কার হচ্ছে??
যেকোনো ধর্মের গরিব, অশিক্ষিত বা অর্ধশিক্ষিত, নিজের ভালো বোঝার ক্ষমতা নেই এমন, মাথা মোটা, ধর্মীয় জ্ঞান নেই, খেটে খাওয়া দিনমজুর শ্রেণীর লোকের।
এদের ব্যবহার করেই চলছে সেই বিশেষ শ্রেণীর লোকের ক্ষমতার ব্যবসা।

এবং যেই সমস্ত জাতি আমাদের শাসন করেছে দেখুন তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা, সামাজিক চাল-চলন, নিয়ম কানুন।

পরিশেষে বলার একটাই ,
নিজেকে ও ছেলে মেয়েকে শিক্ষিত করুন, সঠিক উপায়ে অর্থ উপার্জন করুন, নিজেদের মধ্যে এমন কাউকে নেতা নির্বাচিত করুন যেন শিক্ষিত , সামাজিক, এবং বদলে ফেলুন কিছুদিন পর পর , টাকার বিনিময়ে ভোট বন্ধ করুন, নিজের আশেপাশের লোকের সহায়তা করুন, ঠুনকো জিনিস নিয়ে মারামারি দলাদলি বন্ধ করুন, নিজেকে ও অপরকে বদলান যতটা সম্ভব ।
নইলে আমরা মানুষ হিসাবে যেটা চাইছি , সেটা কোনদিনও সম্ভব নয় ।

সর্বোপরি আমরা যেমন চাইবো, সরকারও সেই মতোই পরিচালিত হবে। আমরা যদি শিক্ষা স্বাস্থ্য অর্থনীতি এইসব চাই তাহলে সেই মতো হবে, আর আমরা যদি চাই ফ্রী খাওয়া, ধর্মীয় দলাদলি তাহলে তাই হবে।

মনে রাখবেন, পৃথিবীর ইতিহাসে" ক্ষমতাসীন লোকেরা নিজেদের মধ্যে কখনো দলাদলি করে মারা যায়নি"

স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা, জয় বাংলা, জয় হিন্দ

Towshif Arif Biswas

কোলকাতার সঞ্জয় বাবুর সঙ্গে ওয়াটসপে আলাপঃআমিঃ সঞ্জয় দা কেমন আছেন? সঞ্জয় বাবুঃ মুকুট দা, ভালো নেই, পাঁচ শো টাকার তিনটিকচকচ...
13/08/2025

কোলকাতার সঞ্জয় বাবুর সঙ্গে ওয়াটসপে আলাপঃ

আমিঃ সঞ্জয় দা কেমন আছেন?
সঞ্জয় বাবুঃ মুকুট দা, ভালো নেই, পাঁচ শো টাকার তিনটি
কচকচা নোট জলে ফেলে দিলুম।
আবাক হয়ে আমিঃ সর্বনাশ, কিভাবে?
সঞ্জয় বাবুঃ গিন্নি আর কন্যার যৌথ চাপে কোণঠাসা হয়ে
ঝোলা হাতে নিয়ে বের হয়ে পড়লুম ইলিশের সন্ধানে।
মেয়ের আবদার চাকা চাকা রাউন্ড পিস করে আনতে হবে।
একটা প্রেসারের ট্যাবলেট পকেটে ভরে নিলুম।
আমিঃ প্রেসারের ট্যাবলেট কেনও?
সঞ্জয়ঃ আরে মশাই বাজারে দাম শুনে প্রেসার বেড়ে যায়।
গোটা মাছের বাজার দু'তিন বার চষে বেরিয়ে একই লোককে
ঘুরে ঘুরে দু'তিনবার দাম জিজ্ঞেস করে অবশেষে একজায়গায়
থিতু হলাম। ততক্ষনে মাছ বাজারের সমস্ত মাছ বিক্রেতা জেনে
গেছে, আমি এক হাড়কিপটে লোক ইলিশ কিনতে এসেছে।
অবশেষে অনেক দৌড়াদৌড়ি ও দরাদরি করে এক মাছ বিক্রেতা
1500 টাকা কেজি দরে ইলিশ দিতে রাজি হলো। কেনার আগে
শেষবারের মত একবার গিন্নিকে ফোন লাগিয়েছিলুম। যদি দাম
শুনে বলে, থাক গে আনতে হবে না। তার ইলিশ চাই। কড় কড়া
তিনটে পাঁচ শো টাকার নোট দিতে বুকটা বার দু'য়েক মুচড়ে উঠল।
রিস্ক না নিয়ে সঙ্গে আনা ট্যাবলেটটা গিলে ফেললুম।
আমিঃ তারপর কি করলেন?
সঞ্জয় বাবুঃ মাথা ছাড়া মোট সাত পিস হল। তাহলে প্রতি পিসের
দাম প্রায় 150 টাকা। মানে এক একটা পিস কেজি খানেক চিকেনের সমান। মাথাটা চার পিস করতে বলেছিলুম। আপনার বৌদি কদুর
ঘন্টা করবে।
আমিঃ বৌদি কি খুশি হয়েছে।
সঞ্জয় বাবুঃ পিস দেখে গিন্নি মহা খুশি। ছবি তুলে ভাই বোনকে পাঠালো।
সেদিনের মত কড়াইয়ে তিন পিস ভাপা সর্ষে ইলিশ রান্না হল। তিন পিস ইলিশ মানে সাড়ে চারশ টাকা, তেল, সর্ষে, গ্যাস আর খাটনি মিলিয়ে আরো একশ, টোটাল প্রায় সাড়ে পাঁচশ খরচ হয়ে গেলো।
আমিঃ ভাত বেশী খাওয়া হয়ে গেলো না?
সঞ্জয় বাবুঃ সব সময় আধা কেজি চাল লাগে। সেদিন এক কেজি লাগলো।
এখানে প্রায় চল্লিশ টাকা বেশী। মুহূর্তের মধ্যে সাড়ে পাঁচশ টাকা কর্পূরের মত উড়ে গেলো। আমি কিচেনে কড়াইয়ে যেটুকু ঝোল লেগে ছিল তাতে একমুঠো ভাত মাখতে শুরু করলুম। গিন্নি ডাইনিং থেকে গলা হাঁকাল, কড়াইয়ে কিছু অবশিষ্ট নেই, সব চেঁছে তুলে নিয়েছি। আমি বললুম
কিছু না থাক, গন্ধেরও তো একটা দাম আছে নাকি?
ডাইনিং টেবিলে বসে ভাতে একটু ঝোল ঢেলে মাছটা থালায় রাখলুম। আঙ্গুল দিয়ে একটুখানি কেটে নিয়ে কাঁটা সমেতই মুখে পুরে মনে মনে ভাবলুম, কুড়ি টাকা খাচ্ছি। দুটো রসগোল্লা। আবার ছোট্ট একটুকরো জিভে দিয়ে ভাবলুম, একটি নেভি কাট। এইভাবে পকোড়া, চা, কেক, কোল্ডড্রিংকস ইত্যাদির কথা স্মরণ করতে করতে মাছের পিসটির শেষ টুকরোটি মুখে নিতেই মুখ ফসকে মেঝেতে গিয়ে পড়ল।
মেঝে থেকে সঙ্গে সঙ্গে তুলে টপ করে মুখে দিতেই গিন্নি বলে উঠল, ছিঃ, ওই নোংরার মধ্যে থেকে তুলে খেলে!
আমি বললুম, ক্যাডবেরি ডেয়ারি মিল্ক হলে তুলে খেতে না? ব
খাওয়া শেষে থালার দিকে চেয়ে দেখলাম, মুখ দিয়ে কুকুরেরও বোঝার সাধ্যি নেই যে, এইমাত্র আমি সর্ষে ইলিশ সাবাড় করলুম। দাদা, প্লেট
দেখলে মনে হবে সবে মাত্র ওয়াশিং মেশিন থেকে বের করেছি।
বিকেলবেলা পেটটা একটু ভার ভার ঠেকছে। মনে হচ্ছে হালকা গ্যাস হয়েছে। একটা ঢেঁকুর উঠতে যাচ্ছিল, জোর করে চেপে দিলাম। আচ্ছা, গ্যাসেরও তো একটা দাম আছে নাকি??? সকালে টয়লেটে গিয়ে মনে হলো, পুরো পনেরো শো টাকা জলে গেলো।

আমি হাসবো না কানবো ভাবছি।

@ EHTESAM T MUKUT বাবুর FB PAGE থেকে

 #সতর্কমূলক পোস্ট🚨   #দালাল হইতে সাবধান 🛑(ছবিতে যে মহান মানুষ টাকে দেখতে পাচ্ছে তিনি আমাদের মুর্শিদাবাদ জেলার CMOH Sir খ...
03/08/2025

#সতর্কমূলক পোস্ট🚨

#দালাল হইতে সাবধান 🛑
(ছবিতে যে মহান মানুষ টাকে দেখতে পাচ্ছে তিনি আমাদের মুর্শিদাবাদ জেলার CMOH Sir খুব ভালো ও সুন্দর মনের মানুষ)

#আমার এক আত্মীয় মহিলা (৫৫+ বছর) 4 দিন আগে পা পিছলে পড়ে যায় এবং খুব যন্ত্রণা শুরু হয় । তড়িঘড়ি বাড়ির মহিলারা গ্রামের এক হাতুড়ি ডঃ এর হাত দিয়ে বহরমপুরের এক সার্জেন্ট এ-র সঙ্গে যোগাযোগ করে। ডঃ দেখে রিপোর্ট রকার পর দেখে হিপ জয়েন্ট ভেঙ্গে গিয়েছে OT প্রয়োজন । পাশে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে হয় স্বাস্থ্যসাথী কার্ডের মাধ্যমে OT করার জন্য।

তার পর সেই মহিলা কে( ডঃরের PA ) দালাল বলে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থেকে যে সমস্ত OT এর সরঞ্জাম দেওয়া হবে সেগুলো খুব খারাপ নিম্নমানের , একটুও ভালো না, ওগুলো দিয়ে করলে রোগীর খুব খতি হবে। তা না করে আপনি আমাদের ১৪ জাহাজ টাকা দিন আমার ভালো কিছু বাইরে থেকে কিনে এনে লাগিয়ে দিবো।

(মূল কথা হচ্ছে এইগুলো ওরা কিছুই কিনবে না একটু ভুলভাল বুঝিয়ে রোগীর থেকে টাকা নিয়ে ওদের পকেট গরম করে)

আজ রোগী ছুটি করার আগে দালাল বলে ১৪ হাজার টাকা দিয়ে রোগী নিয়ে যান । (হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ না, সেই দালাল কর্তৃপক্ষ মানে বাইরের ডঃরের হাত দিয়ে OT করা উনি আলাদা জায়গাতে চেম্বার করেন )
রিসেপশন সেন্টারে যাচ্ছি তো বলে ওই ডঃরের অ্যাসিস্ট্যান্ট বা ডঃ বললেই আমরা ছেড়ে দেবো।

তখন আমি সেই দালাল কে বলি
আপনি ১৪ হাজার টাকার অনলাইন বিল দেন আমি টাকা দিচ্ছি। সে বলে বিল হবে না, এর কোন বিল হয় না। তখন আমি বলি টাকা হবে না। বিল তো টাকা। এই নিয়ে কথা কাটাকাটি শুরু... স্বাস্থ্যসাথী বিভাগে ফোন করি উনারা বলে কোন রকম টাকা দিবেন না।
তার পরে CMOH স্যার কে ফোন করে বিষয় টা বলি স্যার বলেন কোনরকম টাকা দিবে না আমি দেখছি বিষয় টা। ২ মিনিট পরে বেসরকারি হাসপাতালের মালিক আমাকে ফোন করে বলে CMOH স্যার আমাকে ফোন করেছিলো বিষয় টা কি...তখন আমি সব খুলে বলি এবং সে বলে আপনার পেশেন্টের OT স্বাস্থ্যসাথী কার্ড থেকে হয়েছে কোন টাকা লাগবে না। এবং স্বাস্থ্যসাথী বিভাগ থেকে পেশেন্ট কে ছুটি দেওয়া হয়েছে। আপনারা নিয়ে যেতে পারেন রোগী।
১০ মিনিট পর আবার আমাকে CMOH স্যার ফোন করে বলে সমস্যা হচ্ছে না তো?? সব কিছু ঠিক হলো?? রোগীর ছুটি হলো??
উত্তর খুব সুন্দর ভাবে সম্পূর্ণ হলো স্যার।

শেষ কথা কেউ দালালদের ফাঁদে পা দিবেন না। সরাসরি বেসরকারি হাসপাতালে রোগী ভর্তি করুন... স্বাস্থ্যসাথী কার্ড এর মাধ্যমে OT হলে সম্পূর্ণ বিনামূল্যেই চিকিৎসা পাবেন সঙ্গে ২০০ টাকা + কিছু ঔষধ পাবেন। এবং সরাসরি টাকা চাইলে পাক্কা বিল নিবেন।

এদিকে দালাল বকতে থাকে আমরা দেখে নেব, আপনার পেসেন্ট কে কোথাও ডঃ দেখবে না এমন কিছু করব এতকিছুর শোনার পরে দালাল কে ধন্যবাদ দিয়েছি।

Golam Mabud এর পেজ থেকে

আমার সংযোজনের কথা:
CMOH MURSHIDABAD DR SANDIP SANYAL সত্যি অমায়িক এবং কাজের লোক, আমরা ওনার আন্ডারে প্রায় চার বছর PHC তে কাজ করেছি , এবং যখন যা প্রয়োজন পেয়েছি, এটা আমি ব্যক্তিগতভাবে হলফ করে বলতে পারি।
তবে একজন ব্যক্তি কখনো সবার কাছে ভালো বা খারাপ হতে পারে না, আপেক্ষিক বিষয়। অনেকেই বলবেন তিনি খারাপ অনেকেই বলবেন তিনি ভালো।
তবে যদি সেইগুলো বিবেচনা করা হয়, তার পরেও তিনি নিজের জায়গা থেকে জনসাধারণ উন্নতির জন্য মুর্শিদাবাদ এর স্বাস্থ্য দপ্তরের এক বিপুল উন্নয়ন করেছেন।
তার এই সময়কালেই মুর্শিদাবাদের বেশিরভাগ ছোট হাসপাতালগুলির অবকাঠামগত উন্নয়ন হয়েছে। রোগী পরিষেবা বেড়েছে ।
এটা কাউকে খুশি করার জন্য নয়, একদম কাজ দেখে তারপর বলা Dr.Towshif-তৌসিফ

ফারাক্কা অঞ্চলের স্কুলে পাঠরত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন  ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য "অক্ষমতা সার্টিফিকেট বা ডিসএবিলিটি সার্টিফিকেট ...
29/07/2025

ফারাক্কা অঞ্চলের স্কুলে পাঠরত বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য "অক্ষমতা সার্টিফিকেট বা ডিসএবিলিটি সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে, আগামী 31 জুলাই। সমস্ত ছাত্র ছাত্রী বা তাদের বাবা-মাকে নির্দিষ্ট স্কুলের শিক্ষকদের সাথে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হচ্ছে বিস্তারিত জানার জন্য।
এছাড়াও নিচের নোটিশে বিস্তারিত দেওয়া রয়েছে

Roushan Ali এই ছেলেটি বর্তমান শিক্ষা বর্ষে IIT তে MSC করার সুযোগ পেয়েছে, পারিবারিক অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়, এবং যাকাত গ্...
23/07/2025

Roushan Ali এই ছেলেটি বর্তমান শিক্ষা বর্ষে IIT তে MSC করার সুযোগ পেয়েছে, পারিবারিক অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়, এবং যাকাত গ্রহণের হকদার, বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ লোক দ্বারা যাচাই করা হয়েছে ।

ছেলেটির বাড়ি কোচবিহার।
তার বর্তমান কলেজের ভর্তির জন্য লাগবে এক লক্ষ টাকা। যার একটা বড় অংশ সে বাইরে থেকে জোগাড় করতে পেরেছে, আমাদের কাছে কুড়ি হাজার টাকার জন্য আবেদন করেছে।

এই পোস্টটি যে সমস্ত ব্যক্তির কাছে পৌঁছাবে, তাদের প্রতি আমার একটা অনুরোধ, শিক্ষা একটি জাতির মেরুদন্ড , একজন সুশিক্ষিত মানুষ গড়ে তোলা আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্যের মধ্যে পড়ে ,
যাতে আমাদের মধ্যে বিভেদ দূর হয়, এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের দ্বারা উপকৃত হয়।

তাই প্রত্যেকের কাছে বলার কথা একটাই যে, যেমন ভাবে পারবেন এবং যত ক্ষুদ্রই সাহায্য হোক না কেন ছেলেটিকে করুন।

DATE Foundation শিক্ষা এবং সামাজিক উন্নতির জন্য যেমন ভাবে পারবে সমাজের কাছে কাজ করার মাধ্যমে কৃতজ্ঞ থাকবে
নিচে আমাদের বিস্তারিত দেওয়া থাকলো

সাধারণ অনুদানের জন্য অ্যাকাউন্ট:(current a/c)

SBI, FARAKKA BRANCH
A/C Holder: DATE FOUNDATION
A/C No- 42817272997
IFS Code- SBIN0000218
UPI - datefoundation@ybl
42817272997@sbi

শুধুমাত্র যাকাতের জন্য : ( current a/c)

Axis Bank, Baharampur Branch WB
A/C Holder: DATE FOUNDATION
A/C No- 924020016925617
IFS CODE-UTIB0000163

হায়রে জীবন!! বেশ কিছুদিন মা এর শরির খারাপ এর জন্য বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজে কাটাতে হল। মা এর বেড এর পাশেই ৪৯/৫০ নাম্বার বে...
18/07/2025

হায়রে জীবন!! বেশ কিছুদিন মা এর শরির খারাপ এর জন্য বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজে কাটাতে হল। মা এর বেড এর পাশেই ৪৯/৫০ নাম্বার বেডে এই ভদ্রমহিলা কে দেখলাম। সারাদিন এইভাবেই নিচু হয়ে বসে থাকেন। রাত্রিবেলা কিচ্ছুক্ষণের জন্য শুয়ে থাকেন নাকি। পাতলা চামড়া দিয়ে শরিরের হাড়গুলো ঢাকা, মেরুদন্ড যেন বেঁকে মাটিতে লুটিয়ে পরেছে, দুটো পা ফুলে রয়েছে। উনাকে দেখে শুনে মনে হল বেশ ভালো ঘরের মহিলা, ধবধবে ফর্সা ছিল ইয়ং বয়সে। ওইদিন বিকেলে বিড়বিড় করে বলছেন, একটু চা খাব। কোনো এক আয়া মাসি বলল, এখন চা কোথায় পাবে, এখন চা নেই।

রাত্রিবেলা আমাকে থাকতে দিত না ওয়ার্ডে কারন ওটা মহিলাদের ওয়ার্ড। পরের দিন সকালে গিয়েও দেখি ঠিক এইভাবেই বসে আছেন। দিদি কে জিজ্ঞেস করলে বলল সারারাত্রি এইভাবেই বসে ছিল। প্রতিদিন আমি যেতাম হসপিটালে, কিন্তু কোনোদিন আমি উনার বাড়ির কাউকে আসতে দেখিনি। ভীষণ রকম জানতে ইচ্ছে হল কেন? এই এত বয়স, নিজে কিচ্ছু করতে পারেনা, পায়খানা বাথরুম সব প্যামপার্সের মধ্যেই করছে। হসপিটাল থেকে যেটুকু খেতে দেয় ওইটুকু খেয়ে থেকে যাচ্ছে। দিনের পর দিন, কেউ একবার দেখতে পর্যন্ত আসেনা।

একদিন উনাকে জিজ্ঞেস করলাম, কি নাম আপনার? পরিষ্কার ভাবে বলল " লীলা রায়"। জিজ্ঞেস করলাম বাড়ি কোথায়? বলল বহরমপুর এ গঙ্গার কাছে। জিজ্ঞেস করলাম, আপনার কেউ নেই, বলল হ্যাঁ আছে, একটি মেয়ে আছে। মেয়ের বিয়ে হয়েছে? বলল, হ্যাঁ বিয়ে হয়েছে, জামাই কলকাতা তে থাকে, একটা প্রাইভেট ফার্ম এ কাজ করে। ওরা আসেনা? বলল নাহ। কথা বলতে বলতেই একজন আয়া মাসি এসে বলল, এই বুড়ির এক মেয়ে আছে গো, কোনোদিন আসেনা দেখতে। জানো, বুড়ি ২৫০০০ টাকা পেনসন পাই। সবটাকা মেয়ে তুলে নেই, কিন্তু কোনো দায়িত্ব নেয় না। আমি অবাক হয়ে শুধু শুনলাম। বলল, ৩ মাস আগেও একবার নিজে এসে ভর্তি হয়েছিল এখানে। আর এইবার ওর পাড়ার লোকজন এসে ভর্তি করে দিয়ে গেছে।

পরের দিন বিকেল বেলায় আস্তে আস্তে বলছে, একটু চানাচুর দাওনা, একটু দাও, একটু খাব। আমাদের কাছে চানাচুর ছিল না। হসপিটালে কে চানাচুর নিয়ে যাবে! আমার বৌ বলল, আমাদের কাছে চানাচুর নেই, বিসকুট আছে, বিসকুট খাবেন? হাত নেড়ে বলল নাহ। বেশ কয়েকবার বলার পর উনি রাজি হলেন বিসকুট নিতে। আমাদের কাছে মারি গোল্ড বিসকুট ছিল, সেটা হাতে নিয়েই বললেন, বাটার কুকিস নেই? আর পাশের ও সামনের বেডের লোকজন খুব হাসতে লাগল। ভাবুন একবার তাহলে এই ভদ্রমহিলার খাবার এর অভ্যেস কি ছিল একসময়। যে আজ ২৫০০০ টাকা পেনসন পাই তার স্বামীর, তার স্বামীর মাইনে কত ছিল সেই দিনে। কি অদ্ভুত এই জীবনচক্র।

পরেরদিন সকালবেলাতে গিয়ে দেখি, উনার প্যামপার্স ভিজে গিয়েছে, জামা কাপড় ও ভিজে গেছে। ওখানকার বেশ কিছু আয়া মাসি ভালো। তারা নিজেরাই এই মহিলার কাজ করে দিচ্ছে। তাকে খাবার এনে দিচ্ছে, অক্সিজেন লাগিয়ে দিচ্ছে মুখে। একজন আয়া মাসি আমার সামনেই তার প্যামপার্স চেঞ্জ করানোর অনেক চেষ্টা করল, কিন্তু ইনি করতে দিলেন না। ওইভাবেই বসে রইলেন। ভদ্রমহিলার কোমরে একটা ছোট্টব্যাগ আছে, আর তারমধ্যে বেশ কিছু টাকা আছে। আয়া মাসি রা সারাদিন তার টুকটাক কাজ করার পর ওই ব্যাগ থেকে কেউ ২০০ টাকা, কেউ ২৫০ টাকা নিয়ে যায়। এক মাসি আমাদের দেখালো দেখুন আমি কিন্তু ২০০ টাকা নিচ্ছি। দুপুর বেলার দিকে ডাক্তার এসেছে, নার্সরা ইনার নাম ধরে ডাকছে "লীলা রায়" এর বাড়ির লোক কে আছে? কেউ না থাকাতে ডাক্তার এসেও উনাকে দেখল না। সেরকম কিছু ট্রিটমেন্ট ও চলছে না উনার। মাঝে মাঝে অক্সিজেনের মাক্স টা একটু পরিয়ে দিচ্ছে আয়া মাসিরা।

ওই দিন বিকেলে উনাকে বললাম, আমি আমার মা কে বাড়ি নিয়ে যাব, আপনিও সুস্থ হয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে যান। আমার এই কথাটা শুনে বলল "বাবা তোমাকে জোড় হাত করে বলছি, আমাকে একটু বাড়ি দিয়ে এসো, আমাকে ভারত সেবাশ্রম সংঘে দিয়ে এসো"। শুনে খারাপ ও লাগল, আসলে আমার হাতে তো কিছু করার নেই। এইভাবে অচেনা কাউকে হসপিটাল থেকে ডিসচার্জ করিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় না। অনেককিছু প্রোটোকল থাকে।

পরের দিন সকালে যখন মা কে ডিসচার্জ করতে যাব তখন দেখি, উনি আর আগের মত বসে নেই, পাশে একটু হেলিয়ে পরেছে। আবার মাঝে মাঝে সোজা হয়ে বসছে। উনাকে বললাম আমরা আসছি, আপনিও সুস্থ হয়ে উঠুন। আজ আর কিছু বলল না মুখে, হাত উঠিয়ে বলল আচ্ছা।

আমি আজ ও ভেবে যাচ্ছি কি অদ্ভুত মানুষ আমরা, কি অদ্ভুত ছেলে মেয়ে, কি অদ্ভুত এই প্রজন্ম!!! অসুস্থ এক সমাজ তৈরি হয়ে যাচ্ছে। কিভাবে নিজের ছেলে মেয়েরা তার বাবা মা কেউ দেখতে নারাজ আজকাল কার দিনে। সবাই তো একদিন বুড়ো বুড়ি হবে, সেদিন কি হবে এদের !!!!????

যদি কোনো এজেন্সি আপনাদের চেনাজানা থাকে তাহলে তাদের জানাবেন যদি উনারা নিয়ে যেতে পারেন বহরমপুর মেডিক্যাল কলেজের মেডিসিন ফিমেল ওয়ার্ড নাম্বার ২ থেকে।🙏
Copied from OF NATURE

12/07/2025

🛑TATA হসপিটালে আপনি যখন যাবেন তখন প্রথমেই একটা রেজিস্ট্রেশন ফরম ফিলাপ করতে হবে।ফিলাপ করার জন্য হসপিটালের কতৃপক্ষ আপনাকে সাহায্য করবে।।

🛑হসপিটালের চারটি বিল্ডিং আছে।ফরম পাওয়া যায় গোল্ডেন জুবিলী বিল্ডিং এ।

এখানে পাওয়া যাবে দু ধরনের ফরম।

👉🏾প্রাইভেট

👉🏾GENERL

আপনি general ফরম চুস করবেন।

🛑আপনি BPL কার্ড ফর্মের সঙ্গে যুক্ত করে দেবেন যদি আপনার কোনো হেলথ স্কিম না থাকে তাহলে।খুব খুব স্বল্প মূল্যে বা বিনামূল্যে আপনি ক্যান্সার চিকিৎসা পেয়ে যাবেন।

🛑General এবং প্রাইভেট পেসেন্ট এর মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই।সেই একই ডক্টর এবং একই চিকিৎসা হবে।তবে general এ চিকিৎসা প্রাইভেট এর থেকে ২ ঘণ্টা পরেই শুরু হয়ে যাবে।

🛑আপনি টাটা হসপিটালে যাওয়া র আগে ফোন করে ১০০ টাকা দিয়ে ফ্রী লকার রুম এবং থাকা র জন্য রুম বুক করে যেতে পারেন।তাতে আপনার অনেক সুবিধা হবে।

🛑আপনি যদি হসপিটালের দূরে কোনো জায়গায় থাকেন তাহলে সেখান থেকে টাটা হসপিটাল যাওয়ার জন্য ডিলাক্স বাস পাবেন বিনামূল্যে হসপিটাল কতৃপক্ষের তরফ থেকে।

🛑খাওয়ার জন্য হসপিটালের পাশেই ট্রাস্ট করা আছে ।যদি আপনি ওখানকার ডক্টর দের সঙ্গে কথা বলেন তাহলে হসপিটালের পাশেই আপনার বিনামূল্যে খাওয়ার দেওয়া হবে।

🛑১৪ বছরের নিচের শিশু দের সম্পুর্ন বিনামূল্যে ক্যান্সার চিকিৎসা হবে।

🛑মহিলা ও পুরুষদের ক্ষেত্রে যদি B.D.O অফিস থেকে ইনকাম সার্টিফিকেট ৬০০০০ এর তলায় লিখে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে হসপিটালে গিয়ে m.c ফাইল তৈরি করতে হবে।সেটা আপনাকে সাহায্য করে দেবে হসপিটালের ডক্টর রাই।এর ফলে চিকিৎসার যাবতীয় খরচ আপনার খুব খুব স্বল্প মূল্যে বা বিনামূল্যে হয়ে যেতে পারে।

🛑ট্রিটমেন্ট চলাকালীন রুগীদের খাবারের জন্য কোনো টাকা আপনার কাছ থেকে নেওয়া হবে না সেটা প্রাইভেট বা general হোক।

👉🏾👉🏾👉🏾সবাইকে জানানোর অনুরোধ রাখলাম।হয়তো আপনার জানানো এই তথ্য একটা মানুষের জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে।

এরপর শেষে একটাই কথা বলবো, এত কিছু সুবিধা থাকার পরেও কিছু মানুষ এখনও বিনা চিকিৎসায় মারা যাচ্ছেন দেখে খুবই খারাপ লাগে, পৃথিবীতে এসেছেন, একদিন সবাইকে যেতে হবে, তবু শেষ চেষ্টা টুকু করবেন না কেন???

এই পোস্টটি বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে করা, এখনো ক্যানসার রুগীর বাড়ির লোকেদের আতঙ্ক টা সবাই বোঝেনা, আর অন্যান্য জায়গায় খরচ এতটাই যে আপনার জমি বাড়ি সব এক নিমিষে বিক্রি করে দিতে হতে পারে, ভারতবর্ষের মধ্যে এতটা সুবিধা থাকা সত্ত্বেও পৌঁছতে পারেনা অনেকেই, হারিয়ে ফেলেন তাদের স্বজন কে, দয়াকরে টাকার জন্য আপনার স্বজন কে হারিয়ে ফেলবেন না,

ভালো থাকুন, ভালো রাখুন, একজন ক্যানসার রুগীকে আরো কিছুদিন পৃথিবীর আলো দেখতে সাহায্য করুন, মানুষকে জানিয়ে আরো দুটো বন্ধুকে অবগত করুন,

🛑হসপিটাল অ্যাড্রেস

Homi Babha Building Dr Ernest Borges Rd, Parel East, Parel Mumbai, Maharashtra 400012

হসপিটাল কন্টাক্ট নম্বর

022 2417 7000

🛑🛑এই সুবিধা শুধু ভারতীয়দের জন্য নয় বিশ্বের যেকোন দেশের যেকোনো পেশেন্টের জন্যই এই সুবিধার ব্যাবস্থা করলো টাটা মেমোরিলাল ক্যান্সার হসপিটাল::মুম্বাই

অনুগ্রহ করে এই বার্তাটি সবাইকে পাঠানোর অনুরোধ রাখলাম কারণ এটা সাধারণ মানুষের কাছে জানা খুব দরকারী ।

28/06/2025
23/05/2025

হিংসা,রাজনীতি , ধর্ম,দ্বন্দ্ব এসবের বাইরেও বেশিরভাগ মানুষের চিন্তা চেতনার জায়গা আলাদা
ভালোবাসা,রাগ ,অভিমান ,স্মৃতির অনুভূতি

-----_---_----------_-------_-------_---------
ই এস আই কড়চা (সত্যি ঘটনা)

বেশ কয়েকমাস হলো জিনিসটা লক্ষ্য করছি। বছর পঞ্চান্ন ষাটের ভদ্রমহিলা, শীর্ণকায় কিন্তু পোশাকে পরিপাটি ও রুচিশীল, প্রত্যেক সপ্তায় আউটডোরে হাজির। সঙ্গে একজন অপেক্ষাকৃত কম বয়সী ভদ্রমহিলাকে নিয়ে। মনে হলো অনেকটা লাঠির মতো।

ভদ্রমহিলা শিরদাঁড়ার জন্য কিছুটা সামনে ঝুঁকে পড়েছেন।শারীরিক অভিযোগগুলো খুব গুরুতর কিছু নয়। রক্তচাপ, অনিদ্রা, হজমের অসুবিধা, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি।
বয়স্ক মানুষের এই নিত্য সমস্যার ওষুধগুলো আমরা একটু বেশিদিনের জন্য দিয়ে দিই, যাতে বারে বারে হাসপাতালে কষ্ট করে আসতে না হয়। কিন্তু ইনি তো প্রতি সপ্তায় আসছেন। মানুষ তো সবাই সমান হয় না, কিছু মানুষ থাকে যারা ওষুধ জমায়, অন্যের জন্য ওষুধ নেয়, এমনকি ওষুধ বিক্রী পর্যন্ত করে। তাই আমাদের এ বিষয়ে একটু সতর্ক থাকতে হয়।
বেশ রূঢ় ভাবেই বললাম
'আপনাকে আগের সপ্তায় তো একমাসের ওষুধ লিখে দিয়েছি, আজ আবার এসেছেন কেন??'

"ডাক্তারবাবু, আমি একসপ্তাহের ওষুধই নিয়েছি। বাকিটা ফেরত দিয়ে দিয়েছি।"
অনেকটা গিরীশ মহাপাত্রের মতো শোনালো। কি আর বলি? রেগে জোর করে প্রেসক্রিপশনটা টেনে ঘষ করে লিখে দিলাম 'rpt all for 1m'(একমাসের জন্য ওষুধের পুনরাবৃত্তি )।আর বললাম,
'এক মাস আর এমুখো হবেন না ভুল করেও'।

ভালো করে লক্ষ্য করলাম, ভদ্রমহিলা প্রেসক্রিপশনের দিকে বেশ কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলো। তারপর উঠে যাবার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো এবং ইতস্তত করছিলো ।

অনেকের এমন কিছু অসুখ থাকে যা তারা ভীড় ওপিডি তে বলতে লজ্জা পায়, ইতস্তত করে । এটা ভেবেই ওনাকে জিজ্ঞেস করলাম " কিছু বলবেন আর?? "

এরপর যেটা শুনলাম সেটার জন্য আমি প্রস্তুত ছিলাম না মোটেও।

"ডাক্তারবাবু, আপনার হাতের লেখাটা ঠিক আমার মেয়ের মতো। আমার মেয়েটা দশ বছর আগে আত্মহত্যা করেছিল একটি খারাপ ছেলের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে। ও তখন গ্রাডুয়েশন করছিলো।
আপনার লেখাটা দেখি আর তার কথা মনে করি "।

হায়রে কপাল! ইঁট কাঠ পাথরের এই বোবা হাসপাতালের দম বন্ধ করা এত ভীড়েও প্রেম, স্মৃতি,অভিমান আজও টিকিট করে, লাইনে দাঁড়ায়, তারপর যুদ্ধ জিতে নীরবে বাড়ি ফিরে যায়।

প্রেসক্রিপশনটা চেয়ে 'rpt all 'টা কেটে দিলাম।প্রতিটা ওষুধ আলাদা আলাদা করে এক সপ্তাহের জন্য লিখে স্ট্যাম্প দিয়ে ওনার হাতে দিলাম। শুধু ঝাপসা চোখে আজ বুঝতে পারলাম না হাতের লেখাটা কেমন হয়েছে!!

©️ স্নেহাংশু

ডাক্তারদের দিনশেষে এটাই প্রাপ্তি
13/05/2025

ডাক্তারদের দিনশেষে এটাই প্রাপ্তি

02/05/2025

BMOH FARAKKA DR Mosiur Rahaman স্যার এর বক্তব্য, Dr.Towshif-তৌসিফ স্যার এর FAREWELL এর সময় ( শিশুরোগ বিষয়ে উচ্চতর পড়াশোনা জন্যস্যার সুযোগ পেয়েছেন)

আমার মাধ্যমিকের স্কুল NAYANSUKH LNSM HIGH SCHOOL এর প্রাক্তন শিক্ষক শ্রী অরবিন্দ হাটি স্যার, হাসপাতালে এসেছিলেন সেই ফাঁক...
02/03/2025

আমার মাধ্যমিকের স্কুল NAYANSUKH LNSM HIGH SCHOOL এর প্রাক্তন শিক্ষক শ্রী অরবিন্দ হাটি স্যার, হাসপাতালে এসেছিলেন সেই ফাঁকে আমার সাথে একটু কথা বলেন , সঙ্গে আছে সেই ইস্কুলেরই প্রাক্তন এবং আমার হাসপাতালের কর্মী ও দাদা PAl ।
পুরনো স্মৃতিচারণা , নিজের কর্ম ক্ষেত্রে স্যারদের শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার চেষ্টায় , যেখানেই থাকবেন স্যার আশীর্বাদ করবেন।

Address

Farakka
742212

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Towshif-তৌসিফ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Towshif-তৌসিফ:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category