Rana Medical Hall

Rana Medical Hall your health our responsibility

ব্রেনের ক্লট সারাবে স্টেন্ট!
06/09/2025

ব্রেনের ক্লট সারাবে স্টেন্ট!

খাবার হজম হতে কত সময় লাগে এবং কখন খাওয়া ভালো:জল সঙ্গে সঙ্গেই শোষিত হয় (০–১০ মিনিট)। খালি পেটে সকালে জল খাওয়া সবচেয়ে...
16/08/2025

খাবার হজম হতে কত সময় লাগে এবং কখন খাওয়া ভালো:

জল সঙ্গে সঙ্গেই শোষিত হয় (০–১০ মিনিট)। খালি পেটে সকালে জল খাওয়া সবচেয়ে উপকারী।

জলসমৃদ্ধ ফল (তরমুজ, বাঙ্গি, আঙুর) ২০–৩০ মিনিটে হজম হয়। খালি পেটে বা খাবারের মাঝে খান।

অম্লীয় ফল (কমলা, আনারস, কিউই) ৩০–৪০ মিনিটে হজম হয়। সকালে বা স্ন্যাক্স টাইমে ভালো, তবে খাবারের পরপর খেলে গ্যাস হতে পারে।

আপেল, নাশপাতি, পেঁপে ৪০–৫০ মিনিটে হজম হয়। খালি পেটে বা খাবারের মাঝে খেলে ভালো।

কাঁচা শাকসবজি (শসা, গাজর, সালাদ) ৩০–৪০ মিনিটে হজম হয়। দুপুর বা রাতের খাবারের আগে খেলে উপকারি।

রান্না করা সবজি ৪০–৫০ মিনিট লাগে। দুপুর বা রাতে খাওয়া যায়।

ভাত, রুটি, আলু প্রায় ১.৫–২ ঘণ্টা লাগে। দুপুর বা রাতে ভালো।

ডাল, ছোলা, সয়াবিন ২–৩ ঘণ্টা লাগে। দুপুর বা বিকেলের দিকে খেলে হজম সহজ হয়।

দুধ ও দই ৩-৪ ঘণ্টা লাগে। সকালে বা রাতে খাওয়া ভালো।

সেদ্ধ ডিম ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট লাগে, ভাজা ডিমে সময় বেশি লাগে। সকাল বা দুপুরে ভালো।

মাছ ১ ঘণ্টায় হজম হয়। দুপুর বা রাতে উপযোগী।

মুরগি ২-৩ ঘণ্টা লাগে। দুপুর বা রাতে ভালো।

খাসি মাংস ৩–৪ ঘণ্টা লাগে। দুপুরে খাওয়া উত্তম, রাতে খেলে হজম ধীর হয়।

বাদাম ও বীজ ২–৩ ঘণ্টা লাগে। সকালে বা বিকেলে স্ন্যাক্স হিসেবে ভালো।

ফাস্টফুড ও তেলেভাজা ৩–৪+ ঘণ্টা লাগে। যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলুন।

টিপস:
ফল সবসময় খালি পেটে বা খাবারের অন্তত ১ ঘণ্টা আগে খান।
দুপুরে ভারী খাবার, রাতে হালকা খাবার রাখুন।
জল খাবারের ঠিক আগে বা ৩০ মিনিট পরে পান করুন।

Happy Independence Day
15/08/2025

Happy Independence Day

✅ থাইরয়েড রোগ আছে কি না যেভাবে বুঝবেন? থাইরয়েড কি?থাইরয়েড আমাদের শরীরের একটি গ্রন্থির নাম। এটি থাকে আমাদের গলার স্বরযন্ত...
21/07/2025

✅ থাইরয়েড রোগ আছে কি না যেভাবে বুঝবেন? থাইরয়েড কি?
থাইরয়েড আমাদের শরীরের একটি গ্রন্থির নাম। এটি থাকে আমাদের গলার স্বরযন্ত্রের দুই পাশে। দেখতে প্রজাপতির ডানার মত। আর এর রঙ টা হল বাদামী। এই গ্রন্থির কাজ হল আমাদের শরীরের কিছু অত্যাবশ্যকীয় হরমোন উৎপাদন করা। যদি কোন কারনে এই গ্রন্থির হরমোন নিঃসরণে কোন প্রকার ব্যতিক্রম হয় তখন এটি বিভিন্ন রোগ ঘটাতে সক্ষম।
থাইরয়েড বলতে সাধারনত Hypothyroidism কে বোঝানো হয়।
তবে hyperthyroidism কিংবা goiter ও হতে পারে। থাইরয়েড গ্রন্থি তে টিউমার ও হতে পারে। একে নডিউল বলে। এক কিংবা একাধিক হতে পারে এই টিউমার সংখ্যায়। এমনকি খুব খারাপ অবস্থা হলে এটি আপনাকে ক্যান্সার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারে।
আবার এ রোগটি কিন্তু অন্যসব সাধারন রোগের মতও নয়। কারন এর লক্ষণগুলো খুব ধীরে ধীরে প্রকাশ পায়। কিন্তু এর ফল অনেক বেশী ক্ষতিকর। আর এই রোগ খুব ধীরে ধীরে প্রকাশ পায় বলে বেশির ভাগ রোগী তা জানেই না যে সে এই রোগটা বহন করছে। আমেরিকার মত উন্নত দেশে ২৭ মিলিয়ন থাইরয়েড রোগী আছে আর তার ৫০ ভাগের বেশী লোকই তা জানে না যে তার এই রোগ আছে। যেহেতু এর ফলাফল কিছু ক্ষেত্রে খুব মারাত্মক তাই আসুন জেনে নিই কিভাবে বুঝব আমরা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছি কি না।

থাইরয়েড এর লক্ষণঃ

উপরের আলোচনা যদি আপনার কাছে খুব কঠিন মনে হয় তাহলে আপনার জন্য নিচের প্রশ্নগুলো। নিচে কিছু প্রশ্ন আছে।
এখন নিচের প্রশ্নগুলোর সাথে আপনার উত্তর মিলিয়ে নিন। এর মধ্যে ২ টির কম প্রশ্নের জবাব যদি হ্যাঁ হয় তাহলে আপনি বেশ সুস্থ আছেন। ২-৪ টি প্রশ্নের জবাব যদি হ্যাঁ হয় তাহলে আপনার উক্ত রোগ আছে কিন্তু তা কম মাত্রায়। ৪ এর অধিক প্রশ্নের জবাব যদি হা হয় তাহলে ধরে নিতে হবে আপনার থাইরয়েড এর অবস্থা খুব খারাপ।

# আপনার আঙ্গুলের নখগুলো কি পুরু ও ভঙ্গুর?
# ত্বক কি শুষ্ক ও চোখগুলো কি প্রায়ই জ্বালা করে?
# হাত পা কি ঠাণ্ডা?
# গলার স্বর কি ভাঙ্গা?
# চুল কি মোটা, চুল পাতলা হয়ে যাচ্ছে বা পরে যাচ্ছে?
# আই ভ্রুর বাইরের দিক কি পাতলা হয়ে যাচ্ছে?
# ঘাম কি বেশী হয়?
# অল্পতেই কি খুব ক্লান্ত হয়ে যান?
# রজঃচক্র কি অনিয়মিত?
# যৌন বাসনা কি কমে গেছে?
# রজঃনিবৃত্তি পরবর্তী অথবা PMS কি সাংঘাতিক?
# হাত পা কি ঘন ঘন ফুলে যায়?
# রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন কি ভাল না?
# কোলেস্টেরল এর মাত্রা কি বেশি?
# কোন কিছু স্মরণ করতে বা মনঃসংযোগ # করতে কি আপনার সমস্যা হয়?
# আপাত কোন কারণ ছাড়াই কি আপনার # ওজন বাড়ে অথবা কমে?
# অবসাদ, খাম-খেয়ালীপনা, উদ্বেগ, খিটখিটে ভাব কি আছে?
# পেশীর ক্লান্তি, ব্যথা অথবা দুর্বলতা কি আছে?
# বিকিরন চিকিৎসার ঘটনা আছে কি?
# বিষের সংস্পর্শে আসার ইতিহাস আছে কি?
# পরিবারে আরও যেমন মা- এদের কারো কি থাইরয়েড সমস্যা আছে কি?
যদি ৪ এর অধিক প্রশ্নের উত্তর হ্যাঁ হয় তবে আর একদিন ও দেরি না করে আজই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী থাইরয়েড এর চিকিৎসা শুরু করুন।

সংগৃহীত

♦জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন♦১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পা...
19/07/2025

♦জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন♦

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরেরবেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর সাময়িকভাবে হয়তো ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভিজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির করা জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

৮. জ্বর হলে বাচ্চা এক আধটু বমি হতে পারে, কিছু জ্বরের ঔষধেও বাচ্চাদের বমি হয়। এসব ক্ষেত্রে বমির ঔষধ লাগে না, প্রয়োজনে জ্বরের ঔষধ পাল্টান। ঔষধ খাওয়ার ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে বমি করলে ১৫/২০ মিনিট পর আবার ঔষধটটুকু খাওয়াতে হবে।

ডেঙ্গু সিজন এখন। পাশাপাশি করোনার প্রকোপ আবার বাড়ছে।কাজেই সন্দেহ হলেই আশেপাশে শিশু বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে টেস্ট করে নিবেন।
আপনার শিশুকে সাবধানে রাখুন ও সবাই সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ!

🔴  ব্রেন ধ্বংস হচ্ছে… কিন্তু টেরও পাচ্ছি না!একটা কথা বলি —আমাদের ব্রেন, মানে এই মস্তিষ্কটা আজকাল নিজের হাতে আমরা নিজেরাই...
18/07/2025

🔴 ব্রেন ধ্বংস হচ্ছে… কিন্তু টেরও পাচ্ছি না!

একটা কথা বলি —
আমাদের ব্রেন, মানে এই মস্তিষ্কটা আজকাল নিজের হাতে আমরা নিজেরাই ধ্বংস করছি।
আর সবচেয়ে ভয়ানক ব্যাপার হলো —
আমরা জানিও না, কিভাবে ধীরে ধীরে আমাদের চিন্তাভাবনা, স্মৃতিশক্তি, মনসংযোগ… সব শেষ হয়ে যাচ্ছে!

♦️ দেখা যাক, কী কী জিনিস আমাদের ব্রেন শেষ করে দিচ্ছে?

১ অতিরিক্ত মোবাইল ও সোশ্যাল মিডিয়া –
ঘণ্টার পর ঘণ্টা স্ক্রল করে করে আমরা মস্তিষ্কের ফোকাস পাওয়ার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি।
বুকের ভেতর মরে যাচ্ছে স্বপ্ন…

২ ঘুম না হওয়া –
রাত জেগে ফোন, গেম, সিরিজ…
এইসবই ব্রেনকে বিষ খাওয়ানোর মতো।
ঘুম ছাড়া ব্রেন "সফটওয়্যার ক্র্যাশ" হয়ে যায়!

৩ একসাথে অনেক কিছু করার চেষ্টা (Multitasking) –
আমরা ভাবি আমরা স্মার্ট…
আসলে আমরা আমাদের ব্রেনকে গাধার মতো ব্যবহার করছি।
ব্রেন একসাথে সব হ্যান্ডেল করতে পারে না, ধীরে ধীরে বিপর্যস্ত হয়।

৪ নেগেটিভ চিন্তা আর স্ট্রেস –
"আমি কিছুই পারি না",
"আমার কিছু হবে না" —
এই কথাগুলো ব্রেনকে ধ্বংস করে, ভেতর থেকে।

৫ অস্বাস্থ্যকর খাবার আর জলের অভাব –
হ্যাঁ, খেয়াল করে দেখতে হবে —
মগজটা তৈরি হয়েছে ৭০% জল দিয়ে।
জল না খেলে ও ভুল খাবার খেলে ব্রেন শুকিয়ে যেতে থাকে… সত্যি!

♦️ আর শেষে একটা কথা…
ব্রেন যদি শেষ হয়ে যায়, জীবন আর কিছুই না!
তাই এখনই সাবধান হতে হবে।
নিজের মস্তিষ্কটাকে বাঁচাতে হবে, না হলে জীবনে কিছুই থাকবে না — শুধু একটা ফাঁকা খোলস… 😔

16/07/2025

ঘাটালের শিলাবতী নদীর পশ্চিম পাড়ে এইরকম স্বাস্থ্য পরিষেবা এই প্রথম👨‍⚕👩‍⚕👨‍⚕👩‍⚕
📣 সকলকে অবগত করানোর জন্য পোস্টটি শেয়ার করুন📣
মানুষের সাথে, মানুষের পাশে, সর্বদা।
আপনাদের কে পরিষেবা দিতে পেরে আমরা গর্বিত এবং ধন্য🙏🙏🙏

বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন একটি ইনজেকশনযোগ্য হাইড্রোজেল,যা হাড়ের ঘনত্ব প্রায় পাঁচ গুণ পর্যন্ত বাড়াতে সক্ষম!এই ...
16/07/2025

বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন একটি ইনজেকশনযোগ্য হাইড্রোজেল,যা হাড়ের ঘনত্ব প্রায় পাঁচ গুণ পর্যন্ত বাড়াতে সক্ষম!এই হাইড্রোজেল হায়ালুরোনিক অ্যাসিড ও বিশেষ ন্যানোকণার মিশ্রণে তৈরি,যা হাড়ের প্রাকৃতিক গঠনকে অনুকরণ করে কাজ করে।

মাত্র কয়েক সপ্তাহের চিকিৎসায় এটি দুর্বল হাড়কে করে তুলতে পারে
আরও বেশি মজবুত ও স্থিতিশীল—যা ভবিষ্যতের চিকিৎসায় আশার নতুন দ্বার খুলে দিচ্ছে।

15/07/2025

ক্যানসার, ডায়াবিটিস-সহ ৭১টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম বেঁধে দিল কেন্দ্র। সম্প্রতি গেজ়েট বিজ্ঞপ্তি জারি করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ওষুধের মূল্য নিয়ন্ত্রণকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ‘ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি’র (এনপিপিএ) তরফে এই দাম স্থির করে দেওয়া হয়েছে। তালিকায় রয়েছে মেলাস্ট্যাটিক স্তন ক্যানসার এবং গ্যাস্ট্রিক ক্যানসারের ওষুধও। নির্দিষ্ট কিছু ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তৈরি ওষুধের ক্ষেত্রে এই নিয়ম কার্যকর হচ্ছে।

15/06/2025

15/06/2025

RANA MEDICAL HALL

ঘাটালের একটি নির্ভরযোগ্য ঔষধের দোকান — যেখানে সেবার সঙ্গে আছে বিশ্বাসের বন্ধন

ঘাটালের হৃদয়ে, বছরের পর বছর ধরে মানুষের নির্ভরতার আর ভালোবাসার আরেক নাম RANA MEDICAL HALL। আমরা শুধু একটি সাধারণ ঔষধের দোকান নই—আমরা আধুনিক স্বাস্থ্যসেবার এক বিশ্বস্ত ঠিকানা।

💊 ঔষধের পূর্ণাঙ্গ সংগ্রহ
সকল প্রকার জীবনরক্ষাকারী ও সাধারণ ওষুধ নির্ভরযোগ্যভাবে পাওয়া যায় এখানে। এছাড়াও, বাড়িতে ওষুধ সরবরাহের সুবিধা উপলব্ধ।
🔬 প্যাথলজি ও ডায়াগনস্টিক সেবা
আমাদের এখানে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের ল্যাবরেটরি Thyrocare-এর অটোমেটিক অ্যাডভান্স রিপোর্টিং ব্যবস্থা।
📈 Bangalore থেকে পরিচালিত Tricog-এর ১২ চ্যানেল ডিজিটাল ECG পরিষেবা, যার রিপোর্ট পাওয়া যায় মাত্র ৫ মিনিটে অনলাইনে।
🏠 ঘরে বসেই প্যাথলজি নমুনা সংগ্রহ, ওষুধ সরবরাহ ও বিশেষ "প্রয়োজনে বয়স্ক ও গুরুতর রোগীদের জন্য বাড়ি গিয়ে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার সুবিধা রয়েছে"।

👨‍⚕️ বিশিষ্ট চিকিৎসকদের পরামর্শ
আমাদের এখানে প্রতিদিন রোগী দেখেন অভিজ্ঞ ও প্রথিতযশা চিকিৎসকবৃন্দ—

ডাঃ দেবদাস মাহাতো (কনসালট্যান্ট ফিজিসিয়ান, ঘাটাল হসপিটাল): থাইরয়েড, ব্লাড প্রেসার, বাত, শ্বাসকষ্ট, জ্বর, জন্ডিস, গ্যাস, অম্বল ও এলার্জি চিকিৎসায় অভিজ্ঞ।

ডাঃ পার্থপ্রতীম দে (শিশু ও নবজাতক রোগ বিশেষজ্ঞ, ঘাটাল হসপিটাল)

ডাঃ উদয় শংকর রায় (নাক, কান ও গলা বিশেষজ্ঞ, Ex-R.G. Kar Medical College, কর্মরত ঘাটাল হসপিটাল)

ডাঃ অরিজিৎ জানা (অর্থোপেডিক বিশেষজ্ঞ, Ex-Medical College, কর্মরত ঘাটাল হসপিটাল)

ডাঃ জ্যোতির্ময় সামন্ত ( স্ত্রী ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক, ঘাটাল হসপিটাল)

🧾বুকিং সেন্টার
আমাদের মাধ্যমে সিটি স্ক্যান, এমআরআই, ইউএসজি সহ সকল ধরনের আধুনিক পরীক্ষার সুবিধা পাওয়া যায়, সাশ্রয়ী মূল্যে এবং নির্ভরতার সঙ্গে।

📍 ঠিকানা: পোস্তাবাজার, আলামগঞ্জ, ঘাটাল, পশ্চিম মেদিনীপুর (ভাসা পোলের নিকটেই)
📞 যোগাযোগ: 9800057600 / 9476111002

রোগ নির্ণয় থেকে চিকিৎসা — সবকিছুই এখন এক ছাদের নিচে।
আপনার বিশ্বাসই আমাদের প্রেরণা।

Address

Ghatal
721212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rana Medical Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram