Remedy

Remedy tips for healthy life

30/01/2023
As we know all that "HEALTH IS WEALTH", we just here to help you for a better healthy life. wants to spread smile on eve...
30/07/2022

As we know all that "HEALTH IS WEALTH", we just here to help you for a better healthy life. wants to spread smile on everyone's face

কলার খাওয়ার 10টি উপকারিতা জেনে নিন1. সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস কিছুটা কমাতে সহায়ক2. বুদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করে3. পিরিয়ডে...
12/07/2022

কলার খাওয়ার 10টি উপকারিতা জেনে নিন

1. সিগারেট খাওয়ার অভ্যাস কিছুটা কমাতে সহায়ক
2. বুদ্ধি বাড়াতে সাহায্য করে
3. পিরিয়ডের যন্ত্রণা কমাতে সহায়ক
4.নতুন রক্ত শরীরে তৈরী করে
5.দেহের হাড় মজবুত করে
6. মানসিক দুশ্চিন্তা কমায়
7.হার্টের জন্যে উপযোগী ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে
8.মশা কামড় জ্বালা কমাই
9.পায়খানা পরিষ্কার হতে সাহায্য করে
10. পেটের আলসার প্রতিরোধে সহায়তা করে.

Know about stress symptoms
11/07/2022

Know about stress symptoms

ঔষধের ব‍্যাপারে কোনরকম জিজ্ঞাসা  থাকলে এখানে  করতে পারেন
24/06/2022

ঔষধের ব‍্যাপারে কোনরকম জিজ্ঞাসা থাকলে এখানে করতে পারেন

24/06/2022

হার্ট অ্যাটাক
উপসর্গ কী চিকিৎসা কীভাবে?

চিকিৎসকরা প্রায়ই বলেন, হার্ট অ্যাটাকের রোগীর জীবন বাঁচাতে বিন্দুমাত্র সময় নষ্ট নয়। তা কতটা মর্মে মর্মে স঩ত্যি, বিখ্যাত সংগীতশিল্পী কেকে’র হৃদয়বিদারক মৃত্যুর ঘটনাই প্রমাণ। হার্ট অ্যাটাক ও কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের উপসর্গ কী, চটজলদি কী করবেন, পরামর্শ দিলেন রাজ্যের দুই বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ।

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
কার্ডিওলজিস্ট ডাঃ সরোজ মণ্ডল:

উপসর্গ চিনুন
 বুকে ব্যথা ও চাপ: চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় একে ‘অ্যাকিউট চেস্ট পেন’ বলে। ব্যথা বুকের যে কোনও দিকে হতে পারে। বুকে না হয়ে অনেক সময় ডান অথবা বাম হাতেও হয়। ঘাড় চোয়াল ও পিঠে ব্যথা ছড়াতে পারে। অনেকসময় বুকে একটা চাপভাব তৈরি হয়। অস্বস্তি হয়।
 বুক ধড়ফড় ও হাঁপ ধরা: কারও আবার অল্প পরিশ্রমেই হাঁপ ধরতে পারে। বুক ধড়ফড় করতে পারে। সিঁড়ি ভাঙলে বা সামান্য কায়িক শ্রম করলে একটুতেই হাঁপিয়ে যাচ্ছেন কি? মানসিক উত্তেজনায় বুক ধড়ফড় করছে? তাহলে কিন্তু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে হৃদযন্ত্রের সাধারণ পরীক্ষাগুলো করিয়ে নিন।
 শ্বাসকষ্ট: শ্বাসের সমস্যা হার্টের রোগের আর একটি উপসর্গ।
 ঘাম: কোনও কায়িক শ্রম ব্যতীত বা আর্দ্র আবহাওয়ায় না থাকলেও যদি ঘাম হয় কিংবা ঘেমে স্নান করে যান, তাহলে সতর্ক হতে হবে। এই সময় গরম লাগতে হবে এমন কোনও কথা নেই। রোগী ভেদে এটি বদলায়। কারও গরম লাগতে পারে। কারও আবার রক্তচাপ কমে গেলে শীতের অনুভূতিও হতে পারে। এই উপসর্গগুলি ছাড়া কারও ক্ষেত্রে বমিভাব থাকতে পারে, বদহজমের সমস্যা হতে পারে।

ডায়াবেটিকদের উপসর্গ
দীর্ঘদিন ডায়াবেটিসে ভুগলে ডায়াবেটিক নিউরোপ্যাথি হয়। এইসব রোগীর ব্যথার অনুভব থাকে না। তবে তাঁদের বেলায় ঘাম, শ্বাসকষ্ট ও হাঁপিয়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে।
সময় কতটা পাবেন?
যত দ্রুত উপসর্গ বুঝবেন ততই লাভ। এই ধরনের রোগী এলে প্রথমেই তাঁর ইসিজি ও ইকোকার্ডিওগ্রাম করে হার্টের অবস্থা বোঝার চেষ্টা করা হয়। ইসিজি-তে সেভাবে কিছু ধরা না পড়ে, তাহলে প্রয়োজন বুঝে অনেক সময় ট্রপ টি টেস্ট করেন অনেকে। ‘গোল্ডেন আওয়ার’ অর্থাৎ এক ঘণ্টার মধ্যে আসতে পারলে সবচেয়ে ভালো। জরুরিভিত্তিতে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়তে পারে। বেশ কিছু ওষুধ ও ইঞ্জেকশন আছে যেগুলো সঙ্গে সঙ্গে দিলে আর্টারি অনেকটা খুলে যায়। সময়ে কার্ডিয়াক ইমার্জেন্সিতে এলে অধিকাংশ রোগীরই প্রাণ বাঁচানো যায়। কিন্তু কেকে-র বেলায় দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা হল, তাঁকে হাসপাতাল নিয়ে যেতে এত দেরি হল ও তিনি অতগুলো নির্দিষ্ট উপসর্গ সত্ত্বেও হার্টের উপর বাড়তি চাপ ফেলে অনুষ্ঠান করলেন। এখানেই বোঝা যায়, আমরা হার্টের অসুখের উপসর্গের দিক থেকে এখনও কতটা অসচেতন!
লিখছেন : মনীষা মুখোপাধ্যায়
চটজলদি কী করবেন?
বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরূপ দাস বিশ্বাস: হার্ট অ্যাটাক: হার্ট অ্যাটাক হল হৃৎপিণ্ডের করোনারি ধমনীতে ব্লকেজ তৈরি হওয়া এবং হৃৎপিণ্ডে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পাওয়া। এক্ষেত্রে ওই ব্যক্তির বুকে প্রবল ব্যথা সহ অন্যান্য উপসর্গ দেখা দেয়।

হার্ট অ্যাটাক সন্দেহ হলে প্রাথমিকভাবে করণীয়—
 ৩০০-৩৫০ মিলিগ্রাম অ্যাসপিরিন চিবিয়ে বা জলে গুলে পান করতে পারেন। সঙ্গে দু’টি অ্যান্টাসিড চিবিয়ে নিতে হবে। হার্ট অ্যাটাক সাধারণত করোনারি আর্টারিতে (হার্টে রক্ত সরবরাহকারী ধমনী) রক্ত জমাট বাঁধার কারণে রক্তপ্রবাহ হ্রাস পেয়ে হয়। সেক্ষেত্রে উপরিউক্ত এই ব্যবস্থায় জমাট রক্ত বা ক্লট থাকলে তা আর বেড়ে উঠতে পারে না।
 শরীরে প্রবল অস্বস্তির সঙ্গে বুকে ব্যথা হলে ও রক্তচাপ ঠিক থাকলে (এখন বহু বাড়িতেই ব্লাডপ্রেশার মাপার মেশিন থাকে) ৫ মিলিগ্রাম সরবিট্রেট জিভের তলায় দেওয়া যায়।
 অসুস্থকে তাঁর বাড়ির কাছাকাছি যে কোনও চিকিৎসকের চেম্বার বা হাসপাতালে নিয়ে যান যেখানে সঙ্গে সঙ্গে একটা ইসিজি করে নেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে অসুস্থ ব্যক্তির সত্যিই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কি না তা বুঝে নেওয়া সম্ভব।

কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে
কোনও ব্যক্তির হৃদস্পন্দন হঠাৎ সম্পূর্ণভাবে স্তব্ধ হলে তাকে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট বলে। কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হার্ট অ্যাটাকের পরেও হতে পারে।
সাডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার পিছনে মূল কারণ হল হার্টের বৈদ্যুতিক কার্যকলাপে ব্যাঘাত ঘটা। এর ফলে হার্টের স্পন্দন বন্ধ হয়ে যেতে পারে (অ্যাসিস্টোল)। এছাড়া স্পন্দন অতি দ্রুত, অনিয়মিত এবং অকার্যকরী হয়ে পড়লেও একই সমস্যা দেখা দেয় (ভিটি-ভিএফ)। এছাড়া জিনগত নানা সমস্যা এবং নানা ধরনের কার্ডিওমায়োপ্যাথি, এআরভিডি, কিউটি ডিজঅর্ডার সহ বিভিন্ন কারণে হতে পারে।
এক্ষেত্রে হাতে সময় খুব কম থাকে। কারণ হৃদস্পন্দন স্তব্ধ হওয়ায় রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। হার্ট নিজেও রক্ত পায় না। মস্তিষ্কেও অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের প্রবাহ বন্ধ হয়ে যায়। ব্রেন নিষ্ক্রিয় হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এই কারণেই সাহায্য আসা পর্যন্ত কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর)-এর সাহায্যে হার্ট ও ব্রেনে রক্তসঞ্চালন কিছুটা বজায় রাখতে পারলে, রোগীর প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হতে পারে।
প্রশ্ন হল, সাধারণ মানুষ বুঝবেন কীভাবে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হয়েছে?
• অসুস্থ ব্যক্তিকে বারবার ডেকেও সাড়া মিলছে না?
• শরীর ঝাঁকিয়ে ডাকলে বা ঠেলা দিলেও সাড় নেই?
• মনে হচ্ছে অজ্ঞান হয়েছেন?
• শ্বাসক্রিয়া চলছে না বা অনিয়মিত মনে হচ্ছে?
• পালস পাওয়া যাচ্ছে না? সবকটি প্রশ্নের উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট সন্দেহ করতে হবে।
মনে রাখবেন
সাডেন কার্ডিয়াক অ্যারেস্টের ক্ষেত্রে একসঙ্গে দুই-তিনজনের সাহায্য পেলে ভালো হয়। একজন সিপিআর শুরু করবেন। অন্যজন অসুস্থ ব্যক্তিকে মুখ বা নাকের সাহায্যে শ্বাস দেওয়ার ব্যবস্থা করবেন।
অপর এক ব্যক্তি অ্যাম্বুলেন্স-এর ব্যবস্থা করবেন বা হাসপাতালের ইমার্জেন্সি নম্বরে ফোন করে লাইফসাপোর্ট সিস্টেমযুক্ত অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করবেন ইত্যাদি।

সিপিআর কী?
এক্ষেত্রে অসুস্থকে একটি সমতল এবং শক্ত জায়গায় শোওয়ানো হয়। ডান পাশে একজন ব্যক্তি নিলডাউনের ভঙ্গিতে বা হাঁটুর উপর ভর দিয়ে বসেন।
এরপর অসুস্থের বুকে দুই হাত দিয়ে বিশেষ পদ্ধতিতে কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া হয়। ইন্টারনেটে এই সংক্রান্ত বহু ভিডিও রয়েছে। দেখে নিতে পারেন। তবে সিপিআর সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ নিয়ে তারপরই কার্ডিয়াক ম্যাসাজ দেওয়া দরকার।

এখন এয়ারপোর্ট, বড় রেল স্টেশনে, হোটেলে, মল-এ অটোমেটেড এক্সটার্নাল ডিফিব্রিলেটর (এইডি) মেশিন রাখার ব্যবস্থা হয়েছে।
বুকে ওই মেশিনের প্রয়োজনীয় অংশগুলি যুক্ত করলে পরপর মেশিনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দেশ দেয় ও বুকে শক দেয়। সেই শকে হৃদস্পন্দন চালু হয়।

হাসপাতালে পৌঁছে
চিকিৎসকরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবেন। রোগীকে ভেন্টিলেশনে রাখা হতে পারে। এরমধ্যে কেন রোগীর কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হল, তা বোঝার চেষ্টা করা হয়।
পরবর্তীকালে ওই ব্যক্তির ফের কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হওয়ার আশঙ্কা থাকলে তাঁর বুকে আইসিডি নামক যন্ত্র বসানো হতে পারে। মেশিনটি অ্যারিদমিয়া (হার্টের অনিয়মিত ছন্দ) প্রতিরোধ করে।
এছাড়া রোগীর হার্ট ফেলিওর থাকলে এবং কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হলে সিআরটি পি বা সিআরটি ডি যন্ত্র বসানো হয়। মেশিনগুলি হার্টের পেশির সঙ্কোচনের মধ্যে সামঞ্জস্য আনে ও অ্যারিদমিয়া আটকায়।

14/06/2022

YOU WILL GET TO KNOW SOME INTERESTING FACTS ABOUT HUMAN BODY... So keep visiting

Address

Alamganj
Ghatal
721212

Telephone

+919907674308

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Remedy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Remedy:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram