Niramoy Homoeo Clinic

Niramoy Homoeo Clinic "NIRAMOY HOMOEO CLINIC"
A Scientific Homoeopathic Research Diagnostic & Cure Center. Dr. Sarawara Kaynath Mollah, B.H.M.S (G.U.) Regd.No. A-1040(BHMS)Assam

For treatment of any kind of disease please contact,visit to doctor by appointment only.

06/07/2022

দাদের হেমিওপ্যাথিক চিকিৎসা :
লক্ষণ বিবেচনায় নিচের ঔষধ সমুহ হতে সঠিক ঔষধ নির্বাচন করা সম্ভব হলে দাদেরমত কঠিন রোগও আরোগ্র হয়।

1.ব্যারাইটা কার্ব্ :গন্ডমালা ধাতুগ্রস্হ শিশুর মাথায় দাদ হলে এবং মাথার চুল ঝড়ে পরলে ব্যাবাইটা কার্ব্ উপযোগী ।

2. ক্যালকেরিয়া কার্ব্ :স্ক্রুফুলা ধাতুগ্রস্হ মোটা থলথলে যে কোন রোগীর মাথায় দাদ হলে ,মোটামামড়ী পড়লে,হলুদাভ পুজ জন্মিলে তবে এই ঔষধটি উপযোগী

3.নেট্রাম কার্ব্ :হাতে, পিঠে,নাক-মুখে,ঠোটে দাদ হলে ভীষণ চুলকানী ,ঘর্ষনে ও ঠান্ডায় আরাম বোধ হলে উপযোগী ।

4.নেট্রাম মিউর :কনুই,জানু,অন্ডকোষ,ও উরুতে দাদ ভয়ানক চুলকানী,রসঝলে,লবন প্রীয় রোগীর জন্য অত্যন্ত কার্য্করী।

5.সিপিয়া :কনুই,জানু,হাত-পা,গ্রীবা,কানের পাশে,কোমড়ে দাদ,অত্যন্ত চুলকানী জ্বালা আইশ উঠে,গর্ভাবস্হায়,ঋতুকালে,শিশুলালন কালে বৃদ্ধি হলে সিপিয়া উপযোগী।

6.টেলুরিয়াম :সর্ব্-শরীরে দাদ হলে ,একটি বৃত্তকে ছেদ করে আরেকটি বৃত্ত তৈ645ERSqরী হলে এভাবে সমস্ত শরীর ছড়িয়ে পড়লে এটি অত্যন্ত কা্র্য্করী।
উপরে উল্লেখিত ঔষধ ছাড়াও গ্রাফাইটিস,পেট্রোলিয়াম,রাস টক্স লক্ষণ বিবেচনায় প্রয়োগ হয়।
দাদ এর জন্য প্রয়োজনিয় বা্ইয়োকেমিক ঔষধের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা ঃ
ক্যালকেরিয়া সালফ: ত্বকের উপর আইস উঠে,চামড়া শুষ্ক থাকে,কোন চর্ম পীড়া বসে গিয়ে দাদের উৎপত্তি হলে চর্ম উত্তপ্ত খসখসে,জ্বালাপোড়া ভাব হলে,মাথার উপর দাদ হলে বেশী উপযোগী।মাত্রা ২০০শক্তির চার বড়ি দিনে একবার শিশুদের অর্ধেক মাত্রা

নেট্রাম সালফ:যে সকল দাদ একবার শুষ্ক আবার রসাল হয়ে উঠে অর্থাৎ যখন রসাল থাকে তখন মৃতবঃ যখন রসাল হয় তখন সজীব।সজীব অবস্হায় চুলকানী থাকে।মাত্রা ২০০শক্তির ৪ বড়ি দিনে একবার শিুদের অর্ধেক।

ক্যালকেরিয়া সালফ:যে দাদ কখনো সাড়ে না ।মনে হয় একেবার সেড়ে গিয়াছে ক্তিু পুনরায় দেখা দেয় সেই সকল দাদের চিকিৎসায় ক্যালকেরিয়া সালফ উপযোগী।মাত্রা:২০০শক্তির চার বড়ি দিনে একবার শিশুদের অর্ধেক মাত্রা।

https://youtu.be/lBgByuxcbsoDr S K Mollah
24/06/2022

https://youtu.be/lBgByuxcbso

Dr S K Mollah

How we can escape or prevent Fatty Liver Condition # metabolism by liver # weight of liver # function of Liver

24/05/2022

দাঁত ব্যথার হোমিওপ্যাথিক ঔষধ

1: Calendula Q, Belladonna Q, Kreosotum Q, Plantago Q , ১৫ ফোটা * ৪ = ৬০ ফোটা এক পোয়া কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে দিনে দুইবার করে কুলকুচি করলে দাঁত ব্যাথা দ্রুত ও স্থায়ী উপশম হবে।

2: দাঁতের ও কানের ব্যাথায় প্লান্টাগো - Plantago 6/30

3: দাঁতের তীব্র যন্ত্রণায় ক্যামোমিলা - Chamomilla 6/30

4: পোকায় ধরা দাঁতের গর্তে খাবার আটকালে বা ঠান্ডা পানি দাতে লাগলে যন্ত্রনা বাড়ে। সেই জন্য রোগী হা করে গলার ভিতর পানি ঢেলে পান করে। জিহ্বায় সাদা প্রলেপ যুক্ত রোগীর জন্য এন্টিম ক্রুড অধিক উপকারি। - ‍Antim Crud 200

5: আক্কেল দাঁত (Wisdom teeth) ওঠবার সময় যন্ত্রণা হলে- মার্ক সল 200 (Merc Sol), ক্যাল্কে কার্ব 200(Calcarea Carb) , ম্যাগ কার্ব 200 (Mag Carb), সাইলেসিয়া 200 (Silicea)

6: দাঁত ব্যাথায় গরম খাবার মুখে দিলে বাড়ে। ঠান্ডা পানিতে উপশম। নেট্রাম সালফ - Natrum Sulph

7: দাঁতে দাঁত লেগে যন্ত্রণা হলে- মেজেরিনাম (Mezereum), সিপিয়া (Sepia)

8: দাঁতের অপুষ্টি, দাঁতের অসহ্য যন্ত্রনা / ব্যথা ও দাঁতের পোকা ধরায় হেকলা লাভা (Hekla lava) চমৎকার কাজ করে।

9: পালসেটিলা (Pulsatilla) শিশু ও রমণী দাঁতের সমস্যা বেশ উপকারী। দাঁত ব্যাথা গরমে বৃদ্ধি ও ঠান্ডায় উপশম হয়। রাত্রে ও বিকালে বৃদ্ধি পায় ও ‍খোলা বাতাসে উপশম হয়।

10: দাতের মাড়িতে ক্ষত, ফোড় নালী - ‍ঘা, পোকা লেগে ক্ষয়, দাতের গোড়ায় ক্ষত, মাড়ী ফোলা, শূল বিধার মত ব্যাথা, পোকায়ধরা দাঁত, দাঁত আস্তে আস্তে ভেঙ্গে যায়,দাঁত তোলার পর যন্ত্রনার উপসর্গে দাঁতের নালীর ঘায়ে হেকলে লাভা অব্যার্থ - Hekla Lava,

11: দাঁত মাজার সহিত কোন বস্তু দাঁতে লাগলেই যখন দাঁতে যন্ত্রনা বৃদ্ধি পায় কিন্তু দাতে শিথিলতা বশত নড়ে যাওয়া দাঁতে ব্যাথা, দাঁতের মাড়ী ফোলা,অল্প নড়া দাঁতে ব্যাথা, মাড়ীতে ঘা, নড়া দাঁতে খাদ্য দ্রব্য লাগিলে ব্যথা বাড়ে। পায়োরিয়ায় ক্যালকেরিয়া ফ্লোরে আরোগ্য হয়। - Cal Flour -200

12: পায়োরিয়া রোগের শ্রেষ্ঠ ঔষধ। দাঁতের মাড়িতে ঘা, লাল হয়ে যায়.পুঁজ পড়ে, মুখ দিয়া পঁচা দুর্গন্ধ বের হয়। ঠান্ডা পানি মুখে নিলে আরাম লাগে ও গরমে যন্ত্রনা বৃদ্ধিতে এসিড ফ্লোর । - Acid Flour

13: যন্ত্রণা মাথার দিকে উঠে যাচ্ছে, গরম পানিতে উপশম - Arsenic Alb (আর্সেনিক)।

14: দাঁত কালো, দাঁতের মাড়ি ফুলা - Staphysagria (স্ট্যাফিসেগ্রিয়া)।

15: দাঁতের গোড়াথেকে যন্ত্রণা চোখের দিকে চলে যাচ্ছে - Spigelia (স্পাইজেলিয়া)।

16: মুখে ঠান্ডা পানি দিলে যন্ত্রণার সাময়িক উপশম, কিন্তু পানি গরম হলেই আবার যন্ত্রণা শুরু, Coffea cruda (কফিয়াক্রডা)

17: দাঁতের উপরের দিক থেকে ক্ষয় হলে । - Merc Sol (মার্ক সল)

18: দাঁতের গোড়ার দিক থেকে ক্ষয় হলে । - Thuja (থুজা)

দাঁত ব্যথার বায়োকেমিক চিকিৎসা

>>>>ম্যাগনেশিয়া ফস (Mag. Phos) - সকলপ্রকার দাঁত ব্যাথা, গরম পানিতে উপশম এরূপ লক্ষনে ম্যাগনেশিয়া ফস (Mag. Phos) অব্যার্থ।

দাঁত মাজার সাথে কোন বস্তু দাঁতে লাগলেই যখন দাঁতে যন্ত্রনা বৃদ্ধি পায় কিন্তু দাঁতে শিথিলতা বশত নড়ে যাওয়া দাঁতে ব্যাথা, দাঁতের মাড়ী ফোলা,অল্প নড়া দাঁতে ব্যাথা, মাড়ীতে ঘা, নড়া দাঁতে খাদ্য দ্রব্য লাগিলে ব্যথা বাড়ে। পায়োরিয়ায় ক্যালকেরিয়া ফ্লোরে (Cal Flour) আরোগ্য হয়। - Cal Flour (ক্যালকেরিয়া ফ্লোর) -200।

ক্যালকেরিয়া ফস (Calcarea phos)- রক্তশুন্য দুর্বল রোগীদের কনকনে দাঁত ব্যাথা, ঠান্ডায় ব্যাথা বৃদ্ধি, রাতে বৃদ্ধিতে ক্যালকেরিয়া ফস উপকারি। শিশুদের দুধ দাঁত পড়ে উঠতে দেরি হলে ক্যালকেরিয়া ফস সেবনে দাঁত উঠে।

নেট্রাম সালফ (Natrum Sulph) - গরম খাবারে দাঁত ব্যাথা বৃদ্ধি ও ঠান্ডা পানিতে উপশম।

Dr.S.K.Mollah (BHMS)
NIRAMOY HOMOEO CLINIC
Sutarpara Bazar, Assam

31/03/2022

জরুরি কয়েকটি হোমিও ঔষধের নাম (সাথে প্রধান প্রধান লক্ষণসহ) দেওয়া হলো যেগুলো কিনে এনে সব সময় ঘরে জমা করে রাখা উচিত। তাহলে প্রয়োজনের সময় রাত-বিরাতে আর ঔষধ কেনার জন্য দৌড়াদৌড়ি করতে হবে না এবং ছোট-খাটো ব্যাপারে ডাক্তারের কাছে বা হাসপাতালে যাওয়ার ঝামেলা থেকেও বেঁচে যাবেন। বাড়িতে এক ড্রাম (অথবা দু্ইড্রাম) করে কিনে রাখুন।

>>>> Aconitum napellus :- যে-কোন রোগই হউক না কেন (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-নিউমোনিয়া-পেটব্যথা-হাঁপানি-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি), যদি হঠাৎ শুরু হয় এবং শুরু থেকেই মারাত্মকরূপে দেখা দেয় অথবা দুয়েক ঘণ্টার মধ্যে সেটি মারাত্মক আকার ধারণ করে, তবে একোনাইট ঔষধটি হলো তার এক নাম্বার ঔষধ। একোনাইটকে তুলনা করা যায় ঝড়-তুফান-টর্নেডোর সাথে.....প্রচণ্ড কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। একোনাইটের রোগী রোগের যন্ত্রণায় একেবারে অস্থির হয়ে পড়ে। রোগের উৎপাত এত বেশী হয় যে, তাতে রোগী মৃত্যুর ভয়ে ভীত হয়ে পড়ে। রোগী ভাবে সে এখনই মরে যাবে।
>>>> Bryonia alba : ব্রায়োনিয়ার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর ঠোট-জিহ্বা-গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে থাকে,প্রচুর পানি পিপাসা থাকে, রোগী অনেকক্ষণ পরপর একসাথে প্রচুর ঠান্ডা পানি পান করে, নড়াচড়া করলে রোগীর কষ্ট বৃদ্ধি পায়, রোগীর মেজাজ খুবই বিগড়ে থাকে, কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় অর্থাৎ পায়খানা শক্ত হয়ে যায়, প্রলাপ বকার সময় তারা সারাদিনের পেশাগত কাজের কথা বলতে থাকে অথবা বিছানা থেকে নেমে বাড়ি যাওয়ার কথা বলে, শিশুদের কোলে নিলে তারা বিরক্ত হয়, মুখে সবকিছু তিতা লাগে। যে-কোন রোগই হউক না কেন, যদি উপরের লক্ষণগুলোর অন্তত দু-তিনটি লক্ষণও রোগীর মধ্যে পাওয়া যায়, তবে ব্রায়োনিয়া সেই রোগ সারিয়ে দিবে। ব্রায়োনিয়া ঔষধটি নিউমোনিয়ার জন্য আল্লাহ্‌র একটি বিরাট রহমত স্বরূপ। সাধারণত নিম্নশক্তিতে খাওয়ালে ঘনঘন খাওয়াতে হয় কয়েকদিন কিন্তু (১০,০০০ বা ৫০,০০০ ইত্যাদি) উচ্চশক্তিতে খাওয়ালে দুয়েক ডোজই যথেষ্ট।

>>>> Rhus toxicodendron : রাস টক্সের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচণ্ড অস্থিরতা, রোগী এতই অস্থিরতায় ভোগে যে এক পজিশনে বেশীক্ষণ স্থির থাকতে পারে না, রোগীর শীতভাব এমন বেশী যে তার মনে হয় কেউ যেন বালতি দিয়ে তার গায়ে ঠান্ডা পানি ঢালতেছে, নড়াচড়া করলে (অথবা শরীর টিপে দিলে) তার ভালো লাগে অর্থাৎ রোগের কষ্ট কমে যায়, স্বপ্ন দেখে যেন খুব পরিশ্রমের কাজ করতেছে। বর্ষাকাল, ভ্যাপসা আবহাওয়া বা ভিজা বাতাসের সময়কার যে-কোন জ্বরে (বা অন্যান্য রোগে) রাস টক্স এক নাম্বার ঔষধ। রাস টক্স খাওয়ার সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল বা ঠান্ডা পানিতে গামছা ভিজিয়ে শরীর মোছা যাবে না। বরং এজন্য কুসুম কুসুম গরম পানি ব্যবহার করতে হবে। কেননা ঠান্ডা পানিতে গোসল করলে রাস টক্সের একশান নষ্ট হয়ে যায়। (* ব্রায়োনিয়া এবং রাস টক্সের প্রধান দুটি লক্ষণ মনে রাখলেই চলবে ; আর তা হলো - নড়াচড়া করলে ব্রায়োনিয়ার রোগ বেড়ে যায় এবং রাস টক্সের রোগ হ্রাস পায় / কমে যায়।)
>>>> Lycopodium clavatum : লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগের মাত্রা বিকাল ৪-৮টার সময় বৃদ্ধি পায়, এদের রোগ ডান পাশে বেশী হয়, রোগ ডান পাশ থেকে বাম পাশে যায়, এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়, এদের সারা বৎসর প্রস্রাবের বা হজমের সমস্যা লেগেই থাকে, এদের দেখতে তাদের বয়সের চাইতেও বেশী বয়ষ্ক মনে হয়, এদের স্বাস্থ্য খারাপ কিন্তু ব্রেন খুব ভালো,এরা খুবই সেনসিটিভ এমনকি ধন্যবাদ দিলেও কেঁদে ফেলে ইত্যাদি ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও কোন রোগীর মধ্যে থাকলে লাইকোপোডিয়াম তার যে-কোন রোগ (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-নিউমোনিয়া-পেটব্যথা-হাঁপানি-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি-চুলপড়া-ধ্বজভঙ্গ প্রভৃতি) সারিয়ে দেবে।

>>>> Belladonna : তিনটি লক্ষণের উপর ভিত্তি করে বেলেডোনা ঔষধটি প্রয়োগ করা হয়ে থাকে, যথা-উত্তাপ, লাল রঙ এবং জ্বালা-পোড়া ভাব। যদি শরীরে বা আক্রান্ত স্থানে উত্তাপ বেশী থাকে, যদি আক্রান্ত স্থান লাল হয়ে যায় (যেমন- মাথা ব্যথার সময় মুখ লাল হওয়া, পায়খানার সাথে টকটকে লাল রক্ত যাওয়া), শরীরে জ্বালা-পোড়াভাব থাকে, রোগী ভয়ঙ্কর সব জিনিস দেখে, ভয়ে পালাতে চেষ্টা করে, অনেক সময় মারমুখী হয়ে উঠে ইত্যাদি ইত্যাদি। জ্বরের সাথে যদি রোগী প্রলাপ বকতে থাকে, তবে বেলেডোনা তাকে উদ্ধার করবে নিশ্চিত। উপরের লক্ষণগুলো কোন রোগীর মধ্যে পাওয়া গেলে যে-কোন রোগে (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট-বার্ড ফ্লু-বুক ধড়ফড়ানি প্রভৃতি) বেলেডোনা প্রয়োগ করতে পারেন।
>>>> Arsenicum album : আর্সেনিকের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর মধ্যে প্রচণ্ড অস্থিরতা (অর্থাৎ রোগী এক জায়গায় বা এক পজিশনে বেশীক্ষণ থাকতে পারে না। এমনকি গভীর ঘুমের মধ্যেও সে নড়াচড়া করতে থাকে।), শরীরের বিভিন্ন স্থানে ভীষণ জ্বালা-পোড়া ভাব, অল্প সময়ের মধ্যেই রোগী দুর্বল-কাহিল-নিস্তেজ হয়ে পড়ে, রোগীর বাইরে থাকে ঠান্ডা কিন্তু ভেতরে থাকে জ্বালা-পোড়া, অতি মাত্রায় মৃত্যু ভয়, রোগী মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই- তার মৃত্যু নিশ্চিত, গরম পানি খাওয়ার জন্য পাগল কিন্তু খাওয়ার সময় খাবে দুয়েক চুমুক। বাসি-পচাঁ-বিষাক্ত খাবার খেয়ে যত মারাত্মক রোগই হউক না কেন, আর্সেনিক খেতে দেরি করবেন না। ফল-ফ্রুট খেয়ে (ডায়েরিয়া, আমাশয়, পেট ব্যথা ইত্যাদি) যে-কোন রোগ হলে আর্সেনিক হলো তার এক নম্বর ঔষধ।
>>>> Arnica montana : যে-কোন ধরনের আঘাত, থেতলানো, মচকানো, মোচড়ানো, ঘুষি, লাঠির আঘাত বা উপর থেকে পড়ার কারণে ব্যথা পেলে আর্নিকা খেতে হবে। শরীরের কোন একটি অঙ্গের বেশী ব্যবহারের ফলে যদি তাতে ব্যথা শুরু হয়, তবে আর্নিকা খেতে ভুলবেন না। আক্রান্ত স্থানে এমন তীব্র ব্যথা থাকে যে, কাউকে তার দিকে আসতে দেখলেই সে ভয় পেয়ে যায় (কারণ ধাক্কা লাগলে ব্যথার চোটে তার প্রাণ বেরিয়ে যাবে)। রোগী ভীষণ অসুস্থ হয়েও মনে করে তার কোন অসুখ নেই, সে ভালো আছে। উপরের লক্ষণগুলোর কোনটি থাকলে যে-কোন রোগে আর্নিকা প্রয়োগ করতে পারেন।

>>>> Mercurius solubilis: মার্ক সল ঔষধটির প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো প্রচুর ঘাম হয় কিন্তু রোগী আরাম পায় না, ঘামে দুর্গন্ধ বা মিষ্টি গন্ধ থাকে, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না, ঘুমের মধ্যে মুখ থেকে লালা ঝরে, পায়খানা করার সময় কোথানি, পায়খানা করেও মনে হয় আরো রয়ে গেছে, অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। রোগী ঠান্ডা পানির জন্য পাগল। ঘামের কারণে যাদের কাপড়ে হলুদ দাগ পড়ে যায়, তাদের যে-কোন রোগে মার্ক সল উপকারী। এটি আমাশয়ের এক নম্বর ঔষধ। উপরের লক্ষণগুলো থাকলে যে-কোন রোগে মার্ক সল প্রয়োগ করতে পারেন।
>>>> Gelsemium sempervirens : জেলসিমিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো রোগীর মধ্যে ঘুমঘুম ভাব থাকে বেশী, রোগী অচেতন-অজ্ঞান-বে‍ঁহুশের মতো পড়ে থাকে, দেখা যাবে গায়ে প্রচণ্ড জ্বর অথচ রোগী নাক ডেকে ঘুমাচ্ছে, মাথা ঘুড়ানি থাকে, শরীর ভারভার লাগে, মাত্রাতিরিক্ত দুর্বলতার কারণে রোগী নড়াচড়া করতে পারে না এবং একটু নড়াচড়া করতে গেলে শরীর কাঁপতে থাকে, ওপর থেকে পড়ে যাওয়ার ভয় এবং হৃৎপিন্ড বন্ধ হয়ে যাওয়ার ভয়, সাহসহীনতা, শরীরের জোর বা মনের জোর কম হওয়া, ইত্যাদি লক্ষণ আছে। পরীক্ষার বা ইন্টারভিউর পূর্বে বেশী উৎকন্ঠিত হলে Argentum nitricum অথবা Gelsemium (শক্তি ৩০) এক মাত্রা খেয়ে নিতে পারেন।
>>>> Hepar sulph‍: হিপার সালফের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এরা সাংঘাতিক সেনসেটিভ (over-sensitiveness), এতই সেনসেটিভ যে রোগাক্রান্ত স্থানে সামান্য স্পর্শও সহ্য করতে পারে না, এমনকি কাপড়ের স্পর্শও না। কেবল মানুষের বা কাপড়ের স্পর্শ নয়, এমনকি ঠান্ডা বাতাসের স্পর্শও সহ্য করতে পারে না। সাথে সাথে শব্দ (গোলমাল) এবং গন্ধও সহ্য করতে পারে না। হিপারের শুধু শরীরই সেনসেটিভ নয়, সাথে সাথে মনও সেনসেটিভ। অর্থাৎ মেজাজ খুবই খিটখিটে। ইহা সাধারণত ফোড়া, ঘা, ক্ষত ইত্যাদি অর্থাৎ ইনফেকশান দূর করার জন্য এন্টিবায়োটিক হিসাবে বেশী ব্যবহৃত হয়ে থাকে । তবে লক্ষণ থাকলে যে-কোন রোগে হিপার প্রয়োগ করতে পারেন ।
>>>> Phosphorus : ফসফরাসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এই রোগীরা খুব দ্রুত লম্বা হয়ে যায় (এবং এই কারণে হাঁটার সময় সামনের দিকে বেঁকে যায়), অধিকাংশ সময় রক্তশূণ্যতায় ভোগে, রক্তক্ষরণ হয় বেশী, অল্প একটু কেটে গেলেই তা থেকে অনেকক্ষণ রক্ত ঝরতে থাকে, রোগী বরফের মতো কড়া ঠান্ডা পানি খেতে চায়, মেরুদন্ড থেকে মনে হয় তাপ বেরুচ্ছে, একা থাকতে ভয় পায়, হাতের তালুতে জ্বালাপোড়া ইত্যাদি ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে যে-কোন রোগে ফসফরাস প্রয়োগ করতে হবে।
>>>> Nux vomica : যারা অধিকাংশ সময়ে পেটের অসুখে-বদহজমে ভোগে, বদমেজাজী, ঝগড়াটে, বেশীর ভাগ সময় শুয়ে-বসে কাটায়, কথার বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না এবং অল্প শীতেই কাতর হয়ে পড়ে, এটি তাদের (জ্বর-কাশি-ডায়েরিয়া-আমাশয়-রক্তআমাশয়-পেটব্যথা-মাথাব্যথা-বুকেব্যথা-শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি) ক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। অধিকাংশ রোগ রাতের বেলা বেড়ে যায়। পান-সিগারেট-মদ-গাজা-ফেনসিডিল-হিরোইন দীর্ঘদিন সেবনে শরীরের যে ক্ষতি হয়, নাক্স ভমিকা তাকে পুষিয়ে দিতে পারে। পাশাপাশি এটি মদ-ফেনসিডিলের নেশা ছাড়তে ব্যবহার করতে পারেন। লক্ষণ মিলে গেলে এটি জ্বর, আমাশয়, পেটব্যথা, নিদ্রাহীনতা, কোষ্টকাঠিন্য, গ্যাস্ট্রিক আলসার, হিস্টেরিয়া, খিচুনি, ধনুস্টংকার, পাইলস, দুর্বলতা, ক্ষুধাহীনতা, প্যারালাইসিস, ধ্বজভঙ্গ বা যৌন দুর্বলতা প্রভৃতি রোগের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ গণ্য হতে পারে।
>>>> Pulsatilla pratensis : পালসেটিলার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো গলা শুকিয়ে থাকে কিন্তু কোন পানি পিপাসা থাকে না, ঠান্ডা বাতাস-ঠান্ডা খাবার-ঠান্ডা পানি পছন্দ করে, গরম-আলো-বাতাসহীন বদ্ধ ঘরে রোগীনী বিরক্ত বোধ করে ইত্যাদি ইত্যাদি। আবেগপ্রবন, অল্পতেই কেঁদে ফেলে এবং যত দিন যায় ততই মোটা হতে থাকে, এমন মেয়েদের ক্ষেত্রে পালসেটিলা ভালো কাজ করে। এসব লক্ষণ কারো মধ্যে থাকলে যে-কোন রোগে পালসেটিলা খাওয়াতে হবে। বাতের ব্যথা ঘনঘন স্থান পরিবর্তন করলে পালসেটিলা খেতে হবে (যেমন- সকালে এক জায়গায় ব্যথা তো বিকালে অন্য জায়গায়।)। মাসিক বন্ধ থাকলে পালসেটিলা সেটি চালু করতে পারে। ঘি-চবি জাতীয় খাবার খেয়ে যে-কোন রোগ হলে পালসেটিলা অবশ্যই খাবেন। এটি নারী-পুরুষ উভয়ের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে পারে। গর্ভবতী মেয়েদের প্রায় সকল সমস্যাই পালসেটিলা দূর করে দিতে পারে। প্রসব ব্যথা বাড়িয়ে দিয়ে পালসেটিলা প্রসবকাজ দ্রুতগতিতে সম্পন্ন করতে পারে। পালসেটিলা বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে পারে। এমনকি গর্ভস্থ শিশুর পজিশন ঠিক না থাকলে তাও ঠিক করে দেওয়ার মতো অলৌকিক ক্ষমতা পালসেটিলার আছে।

>>>> Cantharis : জ্বালা-পোড়া এবং ছিড়ে ফেলার মতো ব্যথা হলো ক্যান্থারিসের প্রধান লক্ষণ। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া এবং ঘনঘন প্রস্রাবের সমস্যায় ইহা একটি যাদুকরী ঔষধ। ভীষণ জ্বালাপোড়া থাকলে যে-কোন রোগে ক্যান্থারিস ব্যবহার করতে পারেন। এটি জলাতঙ্ক রোগের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। এটি যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে ভীষণভাবে। কোন জায়গা পুড়ে গেলে একই সাথে খাওয়ান এবং পানির সাথে মিশিয়ে পোড়া জায়গায় লাগান। এটি পেটের মরা বাচ্চা, গর্ভফুল বের করে দিতে পারে এবং বন্ধ্যাত্ব নির্মূল করতে পারে।

>>>> Colocynthis : পেটের ব্যথা যদি শক্ত কোন কিছু দিয়ে পেটে চাপ দিলে অথবা সামনের দিকে বাঁকা হলে কমে যায়, তবে কলোসিন্থ আপনাকে সেই ব্যথা থেকে মুক্ত করবে। কলোসিনে'র ব্যথা ছুরি মারার মতো খুবই মারাত্মক ধরণের অথবা মনে হবে যেন দুটি পাথর দিয়ে পেটের নাড়ি-ভূড়িগুলোকে কেউ পিষতেছে। যে-কোন রোগের সাথে যদি এরকম চিড়িক মারা পেট ব্যথা থাকে, তবে কলোসিন্থেসেই রোগ সেরে যাবে (হউক তা ডায়েরিয়া-আমাশয় অথবা টিউমার)। রেগে যাওয়া, অপমানিত হওয়া, ঝগড়া-ঝাটি, ফল-ফ্রুট খাওয়া, ঠান্ডা পানি পান করা ইত্যাদি কারণে ডায়েরিয়া হলে তাতে কলোসিন্থ খেতে হবে।

>>>> Thuja occidentalis : যে-কোন টিকা (বিসিজি, ডিপিটি, পোলিও, এটিএস ইত্যাদি) নেওয়ার কারণে জ্বর আসলে অথবা অন্য যে-কোন (মামুলি অথবা মারাত্মক ধরণের) রোগ হলে সেক্ষেত্রে থুজা একটি অতুলনীয় ঔষধ।যে-কোন টিকা নেওয়ার সময় পাশাপাশি রোজ তিনবেলা করে থুজা খান, তাহলে সেই টিকার ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকে বাঁচতে পারবেন। জ্বরের মধ্যে কেউ যদি ‘উপর থেকে পড়ে যাওয়ার’ স্বপ্ন দেখে, তবে সেটি যেই নামের জ্বরই হোক না কেন, থুজা তাকে নিরাময় করে দিবে। আঁচিল বা মেঞ্জের এক নম্বর ঔষধ হলো থুজা। গনোরিয়া রোগে এবং মাসিকের সময় ব্যথা হলে থুজা সবচেয়ে ভালো ঔষধ। প্রস্রাবের অধিকাংশ সমস্যা থুজায় নিরাময় হয়ে যায়। নরম টিউমার ইহাতে আরোগ্য হয়। যে-সব রোগ বর্ষাকালে বা ভ্যাপসা আবহাওয়ার সময় বৃদ্ধি পায়, সে-সব রোগে থুজা খান।

>>>> Hypericum perforatum : যে-সব আঘাতে কোন স্মায়ু ছিড়ে যায়, তাতে খুবই মারাত্মক ব্যথা শুরু হয় যা নিবারণে হাইপেরিকাম খাওয়া ছাড়া গতি নেই। শরীরের সপর্শকাতর স্থানে {যেমন- ব্রেন বা মাথা, মেরুদন্ড, (পাছার নিকটে) কণ্ডার হাড়ে, আঙুলের মাথায়, অণ্ডকোষে ইত্যাদিতে} আঘাত পেলে বা কিছু বিদ্ধ হলে, তাতে হাইপেরিকাম খেতে দেরি করবেন না।আঘাত পাওয়ার স্থান থেকে প্রচণ্ড ব্যথা যদি চারদিকে ছড়াতে থাকে বা খিঁচুনি দেখা দেয় অথবা শরীর ধনুকের ন্যায় বাঁকা হয়ে যায় (ধনুষ্টঙ্কার),তবে হাইপেরিকাম ঘনঘন খাওয়াতে থাকুন। (তবে যে-সব ক্ষেত্রে পেশী এবং স্নায়ু দুটোই আঘাত প্রাপ্ত হয়েছে বলে মনে হয়, তাতে আর্নিকা এবং হাইপেরিকাম একত্রে মিশিয়ে খেতে পারেন।) হাইপেরিকাম খেতে পারলে আর এটিএস ইনজেকশন নেওয়ার কোন দরকার হবে না।

>>>> Chamomilla : যদি ব্যথার তীব্রতায় কোন রোগী দিগ্‌বিদিক জ্ঞানশূণ্য হয়ে পড়ে, তার ভদ্রতাজ্ঞানও লোপ পেয়ে যায়, সে ডাক্তার বা নার্সকে পযর্ন্ত গালাগালি দিতে থাকে; তবে তাকে ক্যামোমিলা খাওয়াতে হবে।ক্যামোমিলা হলো অভদ্র রোগীদের ঔষধ। স্কুলের শিক্ষকদের হাতে শিশুরা মার খাওয়ার ফলে, অপমানিত হওয়ার কারণে, শারীরিক-মানসিক নিরযাতনের ফলে কোন রোগ হলে ক্যামোমিলা খাওয়াতে ভুলবেন না।যারা ব্যথা একদম সহ্য করতে পারে না, ক্যামোমিলা হলো তাদের ঔষধ। যে-সব মেয়েরা প্রসব ব্যথায় পাগলের মতো হয়ে যায়, তাদেরকে এটি খাওয়াতে হবে। গরম কিছু খেলে যদি দাঁত ব্যথা বেড়ে যায়, তবে ক্যামোমিলা প্রযোজ্য। ডায়েরিয়া বা আমাশয়ের পায়খানা থেকে যদি পঁচা ডিমের গন্ধ আসে, তবে এটি খাওয়াতে হবে। শিশুদের দাঁত ওঠার সময়ে পেটের অসুখ হলে ক্যামোমিলা খাওয়াবেন। কোন শিশু যদি সারাক্ষণ কোলে ওঠে থাকতে চায়, তবে তাকে যে-কোন রোগে ক্যামোমিলা খাওয়ালে তা সেরে যাবে।

>>>> Plantago Major : দাঁত, কান এবং মুখের ব্যথায় প্লানটাগো মেজর এমন চমৎকার কাজ করে যে, তাকে এক কথায় যাদু বলাই যুক্তিসঙ্গত।একদিন পত্রিকায় দেখলাম, একজন প্রখ্যাত সাংবাদিকের দাঁতব্যথা সারাতে না পেরে ডেন্টিস্টরা শেষ পযর্ন্ত একে একে তাঁর ভালো ভালো চারটি দাঁতই তুলে ফেলেছেন। আহা ! বেচারা ডেন্টিস্টরা যদি প্লানটাগো’র গুণের কথা জানত, তবে প্রবীণ এই সাংবাদিকের দাঁতগুলো শহীদ হতো না।

>>>> Ledum palustre : সূচ, আলপিন, তারকাটা, পেরেক, টেটা প্রভৃতি বিদ্ধ হলে ব্যথা কমাতে এবং ধনুষ্টঙ্কার / খিচুনি ঠেকাতে লিডাম ঘনঘন খাওয়ান।পক্ষান্তরে ধনুষ্টঙ্কার দেখা দিলে বা আক্রান্ত স্থান থেকে তীব্র ব্যথা শরীরের বিভিন্ন দিকে যেতে থাকলে এবং শরীর ধনুকের মতো বাঁকা হয়ে গেলে হাইপেরিকাম (Hypericum perforatum) ঘনঘন খাওয়াতে থাকুন। চোখে ঘুষি বা এই জাতীয় কোনো আঘাত লাগলে লিডাম এক ঘণ্টা পরপর খেতে থাকুন। ইদুর এবং পোকার কামড়ে লিডাম খেতে হবে।এটি উকুনের একটি শ্রেষ্ট ঔষধ, তেল বা পানির সাথে মিশিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। বাতের ব্যথায় উপকারী বিশেষত যাদের পা দুটি সব সময় ঠান্ডা থাকে। আঘাতের স্থানে কালশিরা পড়া ঠেকাতে অথবা কালশিরা পড়লে তা দূর করতে লিডাম খেতে পারেন।

>>>> Camphora : ক্যাম্ফরা হলো শেষ মুহূর্তের ঔষধ। কোন রোগের কারণে অথবা কোন দুর্ঘটনার ফলে যদি কেউ মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছে যায়, তবে তাকে মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা করতে ঘনঘন ক্যাম্ফরা খাওয়াতে থাকুন। যখনই কেউ অজ্ঞান হয়ে যায়, হাত-পা বরফের মতো ঠান্ডা হয়ে যায় কিন্তুতারপরও সে কাপড়-চোপড় গায়ে দিতে চায় না, রক্তচাপ কমে যায়, কপালে ঠান্ডা ঘাম দেখা দেয়, নিঃশ্বাস গভীর হয়ে পড়ে, তখন বুঝতে হবে তার মৃত্যু খুবই নিকটে। সেক্ষেত্রে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে ঘনঘন ক্যামফরা খাওয়াতে থাকুন। অন্যকোন হোমিও ঔষধে রিয়েকশন করলে ক্যামফরা খেতে থাকুন ; কেননা এটি শতকরা নব্বই ভাগ হোমিও ঔষধের একশান নষ্ট করে দিতে পারে।হঠাৎ কোনো কারণে হৃৎপিন্ডের ক্রিয়া বন্ধ হওয়ার উপক্রম হলে বা অত্যধিক বুক ধড়ফড়ানি শুরু হলে ক্যাম্ফরা পাঁচ মিনিট পরপর খাওয়াতে থাকুন। এটি পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করতে পারে।

>>>> Teucrium Marum verum : টিউক্রিয়াম হলো সবচেয়ে নিরাপদ এবং কাযর্কর ক্রিমির ঔষধ। ছেলে-বুড়ো সকলেই এটি খেতে পারেন। রোজ দুই/তিন বার করে দুই/তিন দিন খাওয়া উচিত। নাক বন্ধ হয়ে থাকলে, নাকের পলিপ (নরম টিউমার) এবং জরায়ুর পলিপ ইত্যাদি ক্ষেত্রে টিউক্রিয়াম প্রযোজ্য।
>>>> Allium cepa : পেয়াজের রস থেকে তৈরী করা এলিয়াম সেপা নামক ঔষধটি, ক্লার্কের মতে, হোমিওপ্যাথিতে সর্দির সবচেয়ে ভালো ঔষধ। সর্দির সাথে জ্বর, মাথাব্যথা অথবা স্বরভঙ্গ থাকলেও এটি খেতে পারেন।
>>>>Eupatorium perfoliatum : ইউপেটোরিয়াম পারফো নামক ঔষধটি প্রধানত ডেঙ্গু জ্বরে ব্যবহৃত হয়। তবে যে-কোন জ্বরে এটি খেতে পারেন যদি তাতে ডেঙ্গু জ্বরের মতো প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে। জ্বরের মধ্যে যদি শরীরে এমন প্রচণ্ড ব্যথা থাকে যেন মনে হয় কেউ শরীরের সমস্ত হাড় পিটিয়ে গুড়োঁ করে দিয়েছে। পানি বা খাবার যাই পেটে যায় সাথে সাথে বমি হয়ে যায়।আইসক্রীম বা ঠান্ডা পানি খেতে ইচ্ছে হয়। রোগী খুবই অস্থির থাকে, এক মুহূর্ত স্থির হয়ে বসতে পারে না। ইনফ্লুয়েঞ্জা বা সিজনাল ভাইরাস জ্বরেও যদি প্রচণ্ড শরীর ব্যথা থাকে তবে ইউপেটোরিয়াম খেতে হবে।
>>>> Calcarea Phosphorica : ক্যালকেরিয়া ফস শিশু এবং বৃদ্ধদের জন্য পৃথিবীর সেরা একটি ভিটামিন। মায়ের পেট থেকে শুরু করে মৃত্যু পযর্ন্ত এটি খেয়ে যাওয়া উচিত। সাত দিন বা পনের দিন পরপর একমাত্রা করে খাওয়া উচিত। গর্ভকালীন সময়ে খেলে আপনার সন্তানের হাড়, দাঁত, নাক, চোখ, ব্রেন ইত্যাদির গঠন খুব ভালো হবে এবং আপনার সন্তান ঠোক কাটা, তালু কাটা, হাড় বাঁকা, খোঁজা, বামন, বুদ্ধি প্রতিবন্ধি প্রভৃতি দোষ নিয়ে জন্মনোর হাত থেকে রক্ষা পাবে। এটি শিশুদের নিয়মিত খাওয়ালে তাদের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে এবং অসুখ-বিসুখ কম হবে। যে-সব শিশুদের মাথার খুলির হাড় ঠিক মতো জোড়া লাগেনি, তাদেরকে অবশ্যই ক্যালকেরিয়া ফস খাওয়াতে হবে। নাকের, পায়খানার রাস্তার এবং জরায়ুর পলিপ বা নরম টিউমার এই ঔষধে দুর হয়ে যায়। হাড় ভেঙে গেলে ক্যালকেরিয়া ফস দ্রুত জোড়া লাগিয়ে দেয়। কোন শিশু বিরাট বড় মাথা নিয়ে জন্মালে (hydrocephalus) অথবা জন্মের পরে মাথা বড় হয়ে গেলে, ক্যালকেরিয়া ফস তার এক নম্বর ঔষধ। রোগের কথা চিন্তা করলে যদি রোগের উৎপাত বেড়ে যায়, তবে তাতে এই ঔষধ প্রযোজ্য। এটি টনসিলের সমস্যা এবং মুখের ব্রণের সেরা ঔষধ।যাদের ঘনঘন সর্দি লাগে, তারা অবশ্যই এই ঔষধ খাবেন। ডায়াবেটিসের এটি একটি শ্রেষ্ট ঔষধ। শিশুদের দাঁত ওঠার সময় অবশ্যই ক্যালকেরিয়া ফস খাওয়ানো উচিত। এটি নারী-পুরুষদের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে।
(২৬) Cocculus Indicus : ককুলাস হলো মাথা ঘুরানির এক নম্বর ঔষধ।ককুলাসের প্রধান লক্ষণ হলো মাথার ভেতরটা ফাঁপা বা হালকা মনে হয়। সড়ক-রেল-সমুদ্র ভ্রমণজনিত সমস্যায় (মাথাঘুরানি-বমিবমি ভাব ইত্যাদিতে) এটি খেতে পারেন। ঠিক মতো ঘুম না হলে অথবা রাত জেগে কাজ করার ফলে পরদিন যে-সব সমস্যা হয়, তাতে ককুলাস সবচেয়ে ভালো কাজ করে। তেল বা পানির সাথে মিশিয়ে চুলে মেখে কিছুক্ষণ পর চুল ধুয়ে ফেললে অথবা পাতলা চিরুনি দিয়ে আচড়ালে উকুঁন সাফ হয়ে যাবে।

বগাস্ৰাৱৰ ৰ গুৰুত্ব পূর্ণ  কেইবাটাও হােমিও পেথিক   মেডিচিন আৰু লক্ষণসমূহৰ    বর্নণা          আগবঢ়াইছােঃ(1) CALCARIA CAR...
04/03/2022

বগাস্ৰাৱৰ ৰ গুৰুত্ব পূর্ণ
কেইবাটাও হােমিও পেথিক
মেডিচিন আৰু লক্ষণসমূহৰ
বর্নণা
আগবঢ়াইছােঃ

(1) CALCARIA CARB
কেলকেৰিয়া কার্বৰ প্রধান লক্ষণ সমূহ হল বগা স্রাৱ
গাখীৰ দৰে বগা হয়, লগতে লিউকৰীয়াত ভুগা মহীলা বা
যুবতী গৰাকী শকত আবত বা হিচাপতকৈ বেছি
WEIGHT ৰ হব, অলপ এলেহুৱা স্বাভাবৰ হয়। লগতে
কনী খাই ভাল পায়, সহজতে হজম নােহােৱা বস্তু
খাবলৈ বেছিকৈ ইচ্ছা কৰে, এই সমুহ লক্ষণ থাকিব। লগতে
খৰ, খজুৱতী আদি লক্ষণৰ থাকিলে কেলকেৰিয়া কার্ব
মেডিচিনটো ব্যবহাৰ কৰিব পাৰে।

(2)PULSATILLA
হৰমনৰ সমস্যা থকা মহীলা যুৱতীৰ ঋতুস্ৰাৱৰ
বিসংগতি, ঋতু স্রাৱৰ সময় মতে নহয়। লগতে যদি
অত্যাধিক লিউকৰিয়াৰ সমস্যা থাকে তেনে হলে এই ঔষধ ব্যবহাৰ কৰিব পাৰি।

(3)SEPIA
এই ঔষধ ব্যবহাৰ কৰিবলগা মহীলা বা যুবতী শৰীৰৰ
বৰণ হালধীয়া দেখা যায় বা শৰীৰৰ থাইয়ে থাইয়ে
হালধীয়া দাগ পৰিব পাৰে। ভােক নিয়মিত ভাৱে নালাগে।
শৌচ কঠিন থাকে মুখত তিতা স্বাদ লাগি থাকে। বিবাহীত
মহীলা সংগমনৰ ইচ্ছা প্ৰায়ে নাথাকে। মহীলা গৰাকীৰ
হৰমনৰে ভালেমান পৰিৱর্তণ আহি পৰে। বিশেষকৈ
মেনােপজেল কণ্ডিচনত যেনে ৪০-৪২ বছৰ বয়সৰ
ভিতৰত যেতিয়া মাহেকীয়া বন্ধ হৈ আহে আৰু যেতিয়া
যৌনাংগত গৰম গৰম অনুভৱ কৰা সজুৱতী হােৱা,
তললৈ হেঁচামৰা দৰে বিষ হােৱা আদি সমস্যা লগতে যদি
বগাস্ৰাৱ হয় তেতিয়া এই ঔষধে মন্তৰ দৰে কাম কৰে।

(4)BORAX
স্ৰাৱ পাতল বগা হয়। কেতিয়াবা মুখৰ ভিতৰত ঘাঁ হয়,
উখ ঠাইত উঠি বলৈ ভয় কৰে, জখলা বগাবলৈ বয় কৰে
আদি লক্ষণ থাকিলে BORAX ঔষধটোয়ে ভাল কাম
কৰে।

(5) ALUMINA
এই মেডিচিন ব্যবহাৰ কৰিব লগা ৰােগীৰ পায়খানা
নিয়মিত নহয়। ২-৩ দিনৰ মূৰে মূৰে শৌচ হয়। শৌচ বা
প্রস্রাৱ কৰােতে অতিৰক্ত জোৰ দিব লগা হয়। মুখ, জিভা
আদি শুকাই যাই আৰু অতিৰিক্ত পানী পিয়াহ থাকে
আৰু ঘাম নােলায়। ৰােগী ক্ষীণ, মলীন, শেঁতা আৰু
ৰক্তহীন হয়। বগাস্ৰাৱ ইমান বেছি হয় যে পেড ব্যবহাৰ
কৰিব লগা হয়, লগতে খজুৱতি পােৰণি থাকিব পাৰে।
এনেকুৱা লক্ষণ প্রকাশ পালে alumina দৰবটো ব্যবহাৰ
কৰিলে এই ৰগােৰ পৰা বাচি থাকিব পাৰি।

(6)KREOSOTUM
এই মেডিচিন যি সকল যুবতী মহীলাৰ বগাস্ৰাৱৰ অত্যন্ত
দূর্গন্ধ যুক্ত হয়। ভয়াৱহ খজুৱতী জ্বলা-পােৰা হয়। এনে
লক্ষণ প্রকাশ পালে KREOSOTUM মেডিচিনটো ব্যবহাৰ
কৰিলে ৰােগৰ উপশম হয়।

(7)NATRUM MUR
ৰােগী অত্যন্ত দূর্বল, ৰক্তহীনতাত ভুগে, পাতল স্ৰাৱ হয়,
যিকোনাে সময়তে পসূতি মাতৃৰ শিশুৰ জন্ম দিয়াৰ
পাছত লিউকৰীয়া হয়। লগতে যি সকল মহীলা
যুবতীৰ লিউকৰীয়া থাকে আৰু অত্যাধিক নিমখ খাব
বিছাৰে, খােৱা খাদ্যত সঠিক পৰিমানে নিমখ হােৱাৰ
পিছতাে কঁহীৰ কাষত নিমখ লৈ খাব বিছাৰে তেনে
যুবতী মহীলাৰ লিউকৰীয়া NATRUM MURউপযােগী।

(8) HYDRASTIS CAN
বগাস্ৰাৱৰ লগতে যদি ৰােগীৰ অজীর্ণ এচিডিটিৰ লক্ষণ
থাকে তেনে হলে এই ঔষধ ব্যৱহাৰ কৰিব লাগে। এই
মেডিচিনটো ব্যৱহাৰ কৰিব লগা ৰােগীৰ আহাৰ খাওঁক
বা নাখাওঁক। সকলাে সময়তে পেট ফুলি থাকে। বগাস্ৰাৱ
আঠাৰ দৰে জেপেটিয়া হয়, শৌচ পৰিষ্কাৰ নহলে পেটৰ
ভিতৰত অশান্তি বৃদ্ধি হয়। শৌচত শাওঁ সংযুক্ত থাকে,
শৌচ কেতিয়াবা টান, কেতিয়াবা ঢিলা হয়।

(9) ACID PHOS
বিবাহীত মহীলাৰ অতিৰিক্ত সহবাসৰ ফলত বগাস্ৰাৱ
হলে এই ঔষধ ব্যবহাৰ কৰিব লাগে। এই ঔষধ ব্যৱহাৰ
কৰিব লগা ৰােগীৰ হাত ভৰি কপি থাকে, জিনজিনায়,
মূৰ ঘুৰায়, মূৰ কামােৰে বিশেষকৈ বুকু ধপ্ ধপ্ কৰে
আৰু অতিৰিক্ত দূৰ্বল হােৱাৰ বাবে কথা কবলৈ শক্তি
নােপােৱা দৰে হয় । এনেকুৱা লক্ষণ প্রকাশ পালে এই
ঔষধ ব্যবহাৰ কৰিব লাগে।

(10) GRAPHITES
ধুনীয়া শকত আবত মহীলা, শৌচ সদায় কঠিন হােৱা
মহীলা ওপৰত বিশেষ ভাৱে ব্যৱহাৰ হয়। শৌচৰ লগত
সাঁও সংযুক্ত থাকে আৰু শৌচ অতিৰিক্ত ডাঙৰ আৰু
গাঁঠি গাঁঠি হয়। মুখত খাদ্যৰ খােৱাদ নাপায়। বগাস্ৰাৱৰ
লগতে খজুৱতী হয়। আদি লক্ষণত graphitis ব্যৱহাৰ
কৰিব লাগে।
(১১)SULPHUR
এই ঔষধ ব্যৱহাৰ কৰিব লগীয়া যুৱতী মহীলাৰ কেইদিন
মান স্ৰাৱ হয় আকৌ কিছু দিনৰ বাবে আৰােগ্য হয়।
ৰােগীৰ হাত, ভৰি, চকু বিশেষকৈ ভৰি তলুৱা জ্বলা-পােৱা
কৰে। আন ঔষধ সমূহ প্রয়ােগ কৰাৰ পাছত আংশিক
ৰােগ থাকি গলে এই ঔষধ ব্যৱহাৰ কৰিব পাৰে।

(১২)CALOPHYLLUM
যুবতী-মহীলা অপৰিস্কাৰ বগাস্ৰাৱ হয়। এই ধৰণৰ
বগাস্ৰাৱৰ সমস্যা থকাৰ ফলত মহীলা বন্ধ্যাত্ব হয় বা
সন্তান হীন হয়। কম বয়সীয়া ছােৱালীৰ বগাস্ৰাৱৰ হলেও
এই ঔষধে ভাল কাম কৰে।

(13) COCCULUS
যুৱতী মহীলা মাহেকীয়া ঋতুস্ৰাৱ বন্ধ থাকিলে তাৰ
পৰিৱতে বগাস্ৰাৱ হলে আৰু ৰােগী অত্যন্ত দূর্বল হলে
বিশেষকৈ কঁকালৰ পৰা তলৰ ডােখৰ দূর্বল হােৱা বাবে
থিয়হবলৈ ক্ষমতা নাথাকে, মূৰ ঘুৰণি হয়। বিছনাৰ পৰা
ওঠিলে মূৰ ঘূৰায়, গৰ্ভাৱস্থাত কিছুমান মহীলাৰ বগাস্ৰাৱ
হয়, তেনে অৱস্থাত আন ঔষধ ব্যৱহাৰ কৰাতাে
হানিকাৰক হয়। তেতিয়া এই মেডিচিনটো ব্যৱহাৰ
কৰিলে এই সমস্যা পৰা মুক্ত হব পৰে।

(১৪) OVA TOSTA
এক অতি ফলপসু মেডিচিন। বগাস্ৰাৱ বহু বছৰ ধৰি হৈ
থাকিলে, অত্যন্ত লেতেৰা বগাস্ৰাৱ হলে, বগাস্ৰাৱৰ বাবে
স্বাস্থ্যৰ অবনতি হলে এই ঔষধ ব্যৱহাৰ কৰিলে সুফল
পােৱা যায়।

ইয়াৰ ওপৰিও বগাস্ৰাৱত ব্যৱহৃত বহু হােমিঅপেথিক
ঔষধ আছে এই ঔষধ সমূহ ৰােগীৰ লগত কথা পাতি
ৰােগীৰ শাৰীৰিক, মানসিক সকলাে বােৰ লক্ষণ জনাৰ
পাছতহে ব্যৱহাৰ কৰিব পৰা যায়।
এই ঔষধ সমূহ ব্যৱহাৰ কৰি মই শ শ এই সমস্যাত ভুগা
মহীলাক এই সমস্যাৰ পৰা মুক্ত কৰি দি সক্ষম হৈছোঁ।
আপােনালােককো মই পৰামৰ্শ আগবঢ়াম আপােনি যদি
এই সমস্যাত ভুগী আছে তেন্তে এবাৰ মাত্ৰ হােমিঅপেথিক
চিকিৎসকৰ কাষ চাপক।
এই চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পূর্ণ পাশ্বক্রিয়া মুক্ত, নিৰাপদ।
আপােনি কোনােধৰণৰ অসুবিধা আৰু দেহৰ ক্ষতি
নােহােৱাকৈ ব্যৱহাৰ কৰি এই সমস্যাৰ পৰা বাছি থাকিব পাৰিব।

Address

Goalpara
783125

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Niramoy Homoeo Clinic posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share