OJAS

OJAS OJAS �
connection to spiritual realm �
Tarot card , Lama fera , Reiki �

24/08/2024

জ্যোতিষ কথাটির অর্থ কি ??

জ্যোতি + ইস্ = যে আলো শ্রেষ্ঠ বা শ্রেষ্ঠ আলো ।

24/08/2024

গ্রহ কথাটির অর্থ কি ??
গ্রহ কথাটি গ্রহণ থেকে এসেছে ।
আমাদের জীবন কে যে কন্ট্রোল করে তাকেই গ্রহ বলে।
🙏

03/10/2023
29/09/2023

আগামী কাল আপনার কেমন যাবে 🍀🙏

26/09/2023

Pendulum dowsing......⭐

25/09/2023

Know the answer to your question by card...🌹

24/09/2023

What's coming in your near future.,.....🍀🍀🍀

তিল তত্ত্ব.....হাতের বিভিন্ন মাউন্টের তিল ১. বৃহস্পতির মাউন্টের তিল জাতক বা জাতিকাকেখুবই সামাজিক. অর্থনৈতিক ও চারিত্রিক ...
04/09/2023

তিল তত্ত্ব.....
হাতের বিভিন্ন মাউন্টের তিল

১. বৃহস্পতির মাউন্টের তিল জাতক বা জাতিকাকেখুবই সামাজিক. অর্থনৈতিক ও চারিত্রিক দুর্বলতর করে তোলে ।
২. শনির ক্ষেত্রের তিল জাতক বা জাতিকাকে বিভিন্ন অসুবিধার মধ্যে ফেলে দেয় ।বিশেষত জীবিকা ক্ষেত্রে যা শিরোরেখা . জীবনীরেখা . হৃদয়রেখা থেকে খুঁজে বের করতে হবে।
৩. রবি ক্ষেত্রের তিল থাকলে নাম যশের ক্ষতি করে । চোখের এবং হৃদয়ের ও ক্ষতি করে ।
৪. বুধের তিল দুর্ঘটনা ও অসুস্থতার এবং নার্ভ ঘটিত শারীরিক ভাবে চলার শক্তি হীন করে তোলে ।
৫. শুক্র স্থানের তিল প্রিয়জন থেকে দুঃখ নির্দেশ করে ।
৬. মঙ্গলের স্থানে তিল বদমেজাজের কারক ।
৭. রাহুর স্থানের তিল পেটের রোগ ও অর্থহীনের লক্ষন ।
৮. কেতুর স্থানের তিল বিষাক্ত প্রানী দংশন . অর্শ বা গুহ্য রোগের কারক ।
৯. চন্দ্রের স্থানে তিল মানষিক রোগের নির্দেশ করে ।

30/08/2023

জাপানি রেইকি চিকিৎসা ও তার উপকারিতা. .....

ইউনিভারসেল পাওয়ার বা এনার্জী কে শরীরে প্রবেশ করিয়ে সেই এনার্জী দ্বারা রেইকি হিলিং বা রেইকি চিকিৎসা করা হয়ে থাকে এবং এই এনার্জির সাহায্যে শুধু মানব দেহের সকল রোগ নয় সমস্ত উদ্ভিদ ও প্রানী জগতের ও চিকিৎসা করা সম্ভব ।এছাড়া ও প্রকৃতিকে সুস্থ রাখতে রেইকি চিকিৎসা করা যেতে পারে ।রেইকি চিকিৎসা সাধারণত দুইটি উপায়ে করা হয়ে থাকে ।১. স্পর্শ রেইকি অর্থাৎ কাছ থেকে রেইকি হিলিং দেওয়া ২. দূরবর্তী রেইকি হিলিং বা Distance Reiki Healing .এবং এই দুই ধরনের হিলিং খুবই শক্তিশালী ।পৃথিবীর সকল প্রান্তেই খুব সহজে এই রেইকি চিকিৎসা পৌঁছে যেতে পারে । এই রেইকি চিকিৎসা সাধারণত ২১ দিনের একটা শক্তিশালী কোর্স এবং এই রেইকি চিকিৎসার মাধ্যমে সকল রোগ গোড়া থেকে নির্মূল করা খুব সহজেই করা সম্ভব । এবার আমরা জানবো এই রেইকি চিকিৎসার দ্বারা কোন কোন রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব ।

মানসিক স্বাস্থ্য কে সুস্থ রাখতে রেইকি হিলিং এক চমৎকারী কাজ করে।এছাড়াও ডিপ্রেশনের মতো কঠিন রোগ ও খুব সহজেই নিরাময় করা সম্ভব ।এছাড়াও অনিদ্রা. রক্তের উচ্চচাপ. পক্ষাঘাত. আল্সার .ক্যান্সার. হৃদসমস্যা .মৃগী . পেটব্যথা .লিভার সমস্যা .সিস্ট. বহুমুএ . চুলপড়া. নেশা . ঠান্ডা লাগা এবং আরো অনান্য রোগের চিকিৎসা রেইকির দ্বারা নির্মূল করা খুব সহজেই সম্ভব ।

30/08/2023

Happy Raksha bandhan

শাংগ্ৰিলা উপত্যকা  দ্বিতীয় ভাগ. .....শাংগ্ৰিলা উপত্যকার অবস্থান. ...শাংগ্ৰিলা উপত্যকা টি তিব্বতের কৈলাশ পর্বতের নিকট অব...
23/08/2023

শাংগ্ৰিলা উপত্যকা দ্বিতীয় ভাগ. .....

শাংগ্ৰিলা উপত্যকার অবস্থান. ...
শাংগ্ৰিলা উপত্যকা টি তিব্বতের কৈলাশ পর্বতের নিকট অবস্থিত । অনেক টা বারমুডা দ্বীপের মতো রহস্যে ঘেরা এই শাংগ্ৰিলা উপত্যকা টি। এখানে রয়েছে এক অজানা শক্তি ।অনেকের মতে এই টি তিব্বত ও অরুনাচল প্রদেশ সীমান্তে অদৃশ্য ভাবে অবস্থান করে আছে ।এই উপত্যকা হলো অন্য জগতে যাওয়ার এক দরজা ।সত্যিই কি এটা সম্ভব ?

বর্ণনা ..….

পরম্পরা অনুসারে এমনটাই বিশ্বাস করা হয় হিমালয় পর্বতে সিদ্ধাশ্রম নামক এক অদৃশ্য আশ্রয় অবস্থিত রয়েছে যেখানে সিদ্ধযোগী ও সাধুরা যোগ সাধনায় রত থাকেন ।তিব্বতি লোকেরা এই স্থানটিকে শম্ভলা রহস্যময় ভূমি মেনে পূজা করেন । আধ্যাত্মিক মতে এই সিদ্ধাশ্রম কে দিব্যস্থান রূপে বর্ণিত করা হয়েছে ।এই ব্র়হ্মান্ডে নিজেদের দিব্যকার্য করার জন্যেই আধ্যাত্মিক রূপে যোগীরা এই সিদ্ধাশ্রমের সাথে সম্পর্কে থাকেন এবং নিয়মিত এই স্থানে তারা আসেন ।এই অলৌকিক আশ্রমের উল্লেখ চারটি বেদ ছাড়াও অনেক প্রাচীন গ্ৰন্থে বর্ণিত আছে ।এখানে আর একটি মানস সরোবর বিদ্য মান এছাড়া ও রয়েছে ব্রহ্মা সরোবর ও বিষ্ণু তীর্থ ।স্বয়ং বিশ্বকর্মা নাকি ব্রহ্মার কথায় এই আশ্রম টি নির্মাণ করেছিলেন ।এই সিদ্ধাশ্রম আধ্যাত্মিক চেতনা দিব্যতার কেন্দ্রস্থল ।একে মহান ঋষি দের বৈরাগ্য ভূমির আধার মনে করা হয় ।এই সিদ্ধাশ্রম মানব ও অনান্য দৃশ্য অদৃশ্য প্রানীদের জন্য সমান রূপে এক দুর্লভ ও অদৃশ্য স্থান কিন্তু সাধনা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কঠিন সাধনার পথে চলে এই দুর্লভ ও পবিত্র স্থানে প্রবেশ করার জন্য দিব্যশক্তি প্রাপ্ত করা সম্ভব ।যেই ব্যাক্তি উচ্চ সাধন স্তরে পৌঁছিয়েছেন তিনি একমাত্র সেই গুরুর আর্শীবাদে ঐ রহস্যময়ী সিদ্ধাশ্রমে পৌঁছাতে পারবেন যিনি কিনা ঐ স্থানের নিয়মিত স্বামী ।
মান্যতা অনুসারে রাম .কৃষ্ণ .বুদ্ধ ও শঙ্করাচার্য এবং আনন্দময়ী মা .রামঠাকুর আরো অনেক সিদ্ধপুরুষ স্বশরীরে এই আশ্রমে বিদ্যমান আছেন ।জনশ্রুতি অনুসারে এই শাংগ্ৰিলা উপত্যকাতে তিনটি মঠ রয়েছে ১. জ্ঞানগঞ্জ ২. সিদ্ধবিজ্ঞান আশ্রম ৩. যোগ সিদ্ধাশ্রম ।সেখানে নাকি যোগীরা থাকেন ।কখনো তারা দেহ ধারন করেন ।তাদের আত্মা সেখানেই ঘুরে বেড়ান। এই উপত্যকার মঠের সাধুরা যোগ্য শিষ্যের খোঁজে থাকেন পৃথিবীতে কোনো যোগ্য শিষ্যের খোঁজ পেলে তাকে ডেকে পাঠান এই শাংগ্ৰিলা তে এবং তাদের প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ হলে আবার পাঠিয়েদেন এই ধরাধামে ।উদ্দেশ্য পৃথিবীবাসীর মধ্যে জ্ঞান বিতরন করা তবে অনেকেই আবার মনে করেন একবার ঐ স্থানে গেলে সে আর ফিরে আসে না ।

হিন্দু ধর্মের কিছু মানুষ মনে করেন মহর্যি বশিষ্ঠ . বিশ্বামিএ . পুলস্ত . অত্রি . মহাযোগী গোরক্ষনাথ . শ্রী মদ্ শঙ্করাচার্য . ভীষ্ম ও কৃপাচার্যের মতো মহান ঋষি দের সেই স্থানে দেখতে পাওয়া যায় ।
শাংগ্ৰিলা তে মহাবতার বাবাজীর আশ্রম রয়েছে বলে তার অনেক ভক্তরা মনে করেন ।সেখানে গিয়ে নাকি তার বয়স থমকে গিয়েছে তাই তিনি শতাধিক বছর ধরে সুস্থ দেহে রয়েগিয়েছেন ।আবার অনেক মনে করেন যোগী শ্যামাচরন লাহিড়ীর গুরু মহাবতার বাবাজী হলেন ক্রিয়া যোগের জনক ।তিনি আদি শঙ্করাচার্যকেও প্রভাবিত করেছিলেন ।এই সকল মহান যোগীদের উপদেশ শুনবার মতো কেউ কেউ সৌভাগ্য লাভ করে থাকেন ।কিছু কিছু সিদ্ধ যোগী যোগীনি. অপ্সরা. সাধু এই স্থানে ধ্যানে মগ্ন থাকেন ।এই স্থানে দিন রাত্রি বলে কিছু হয় না ।সর্বসময় উজ্জ্বল জ্যোতির ছটায় চারিদিক আলোকিত হয়ে থাকে । রয়েছে অপূর্ব সুন্দর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য ।বিচিত্র রকমের ফুল ও ফলের বাগান রয়েছে পাহাড়ের গা থেকে নেমে আসা ঝর্ণা ।সে এক স্বর্গীয় দৃশ্য ।যদিও মহান সাধু সন্ত ছাড়া এই স্থানের বর্ণনা কারো পক্ষে দেওয়া সম্ভব নয় ।এ যেন এক রহস্যে ঘেরা উপত্যকা যার খোঁজ আজও অবধি পাওয়া যায়নি ।এই অজানা স্থানকে খুঁজে বের করার অদম্য চেষ্টা আজও চলছে ।গুগল ম্যাপের সাহায্যে শাংগ্ৰিলার কিছু চিত্র নেওয়া হয়েছিল কিন্তু দ্বিতীয় বার চিত্র নেওয়ার সময় আগের নেওয়া চিত্র গুলির স্থান অন্ধকারাছন্ন হয়ে গিয়েছিল যার দরুন দ্বিতীয় বার আর কোনো চিত্র নেওয়া যায় নি। এমনকি বহু চেষ্টার পরেও স্যাটেলাইট দ্বারাও এই রহস্যে ঘেরা শাংগ্ৰিলা উপত্যকার কেনো অস্তিত্বের সন্ধান পাওয়া যায় নি ।

শাংগ্ৰিলা  বা শম্ভলা ( জ্ঞানগঞ্জ )  সত্যি  কি রয়েছে রহস্যে ঘেরা এই উপত্যকা  ? সেখানে গেলে কেউ নাকি আর ফিরে আসে না  ? সম...
23/08/2023

শাংগ্ৰিলা বা শম্ভলা ( জ্ঞানগঞ্জ )
সত্যি কি রয়েছে রহস্যে ঘেরা এই উপত্যকা ? সেখানে গেলে কেউ নাকি আর ফিরে আসে না ? সময় থমকে রয়েছে স্বর্গ মর্ত্যের মাঝের এই উপত্যকায় ??

ঠিক কোথায় রয়েছে এই শাংগ্ৰিলা উপত্যকা ? আদৌ কি আছে ? রয়েছে হাজার ও ধন্দ । তবুও বছরের পর বছর ধরে খুঁজে চলেছে অনুসন্ধানকারী দল । ১৯৩০ সাল নাগাদ প্রথম বার এই শাংগ্ৰিলার কথা শোনা যায় ।ভারত থেকে পেশোয়ার গামী একটি বিমান ভেঙে পড়ে ঐ পথে । ঐ দুর্ঘটনায় চারজন নিখোঁজ হন ।সেই নিখোঁজ ব্যাক্তিরাই নাকি সন্ধান পেয়েছিলেন ঐ শাংগ্ৰিলা উপত্যকার । তারা দেখেছিলেন ওই উপত্যকার নিবাসী সাধুদের বয়স থমকে রয়েছে । তারপর তারা সেখানেই থেকে গিয়েছেন আর কখন ফিরে আসেনি ।তবে জনশ্রুতি হয়ে ফিরে এসেছে ঐ উপত্যকার গল্প যা নিয়ে এখন ধোয়াশা আজও কাটেনি ।জনশ্রুতি ভিনজগতে পৌঁছানোর দরজা নাকি রয়েছে ঐ উপত্যকায় । সেখানে পৌঁছালে নাকি মানুষ ইহজগত থেকে উবে যায় কর্পূরের মতো ।আর কোন দিন ফিরে আসে না ।কোথায় যান ? রয়েছে হাজারো রহস্য ।চিনের লাল ফৌজ নাকি এই উপত্যকা হন্যে হয়ে খুঁজে চলেছে বছরের পর বছর । তবুও এর সন্ধান পায় নি ।শুধু চীনা সেনা নয় বিভিন্ন দেশের বহু মানুষ এই শাংগ্ৰিলা ঘাঁটির অনুসন্ধান চালিয়েছে ।তবে এখনও অবধি কেউ সফল হয়নি ।ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক জেমস্ হিল্টন ও এই উপত্যকা নিয়ে একটি বই লিখেছেন যার নাম লষ্ট হরাইজন । তিনি দাবি করেছেন আদতে এরকম কোনো জায়গার অস্তিত্ব নেই পৃথিবীতে ।ঐ জায়গায় কেউ গিয়েছেন কিনা তাও সঠিক ভাবে জানা নেই ।তাহলে সেই জায়গার অস্তিত্ব থাকে কীভাবে ।
এই শাংগ্ৰিলা উপত্যকাকে শম্ভলা বা সিদ্ধাশ্রম ও বলা হয়েথাকে ।শাংগ্ৰিলা বা শম্ভলা চীনা শব্দ যার অর্থ সিদ্ধাশ্রম । এই শাংগ্ৰিলা ঘাঁটি নিয়ে বই লিখেছেন অরুন শর্মা ।তার বইএর নাম দ্যাট মিস টেরিয়াস ভ্যালি অফ টী বেট।লেখক অরুনের মতে শাংগ্ৰিলার অস্থির রয়েছে ।সেখানে গেলে মন মস্তিষ্ক চিন্তা ভাবনা নাকি এক উচ্চতায় পৌঁছে যায় ।তবে সেখানে গেলে কী হয় তা বলার জন্য কেউ আর সেই স্থান থেকে ফেরেন নাই ।তবে অরুন একা নয় আরো অনেকেই মনে করেন রহস্য জনক এই উপত্যকা সময়ের কোনও প্রভাব ফেলতে পারেনি ।সময় সেখানে থমকে রয়েছে ।তাই ঐ উপত্যকার উপর দিয়ে এখনো কোনও বিমান উড়ে যেতে পারে না ।এই উপত্যকার কথা বিশদে লেখা রয়েছে '' কাল বিজ্ঞান '' বইতে ।তিব্বতি ভাষায় লেখা হয়েছে এই বইটি । বর্তমানে বইটি তিব্বতের তাওয়াং মঠে রাখা রয়েছে ।

( দ্বিতীয় ও শেষ খন্ড জানতে হলে আমার আগামী কালের পোষ্ট টি ফলো করুন আর জেনে নিন রহস্যে ঘেরা শাংগ্ৰিলা উপত্যকার অনেক অজানা কথা )

Address

Habra

Telephone

+916294258512

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when OJAS posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram