Tonic - Heal A Little Every Day

Tonic - Heal A Little Every Day Exploring the fascinating realms of the mind! Anish Basu
Psychology Counselor (Adult & Child), Couple Relationship Counselor, Student Coach, Hypnotherapist

Join our Psychology Page for insightful discussions, intriguing studies, and a deeper understanding of the complexities of human behavior. ��

আমাদেরই গ্রুপ এর এক বন্ধুর পার্টনার আছে. দুজনের মানসিকতা খুব সুন্দর ম্যাচ করে, Mature এবং একজন আর একজনকে বেশ সুন্দর সাপো...
01/12/2025

আমাদেরই গ্রুপ এর এক বন্ধুর পার্টনার আছে. দুজনের মানসিকতা খুব সুন্দর ম্যাচ করে, Mature এবং একজন আর একজনকে বেশ সুন্দর সাপোর্ট করে. কিন্তু সমস্যা হলো দুজনের বয়সের পার্থক্য ৭ বছর এর. এরকম অনেকেরই প্রশ্ন থাকে. যে বয়সের পার্থক্য ৭ থেকে ১০ বছর অবধি হয়ে যায়. এখন বাড়ির লোক সেটা মানতে চায় না. সেই বন্ধুর প্রশ্ন এটা কি মানসিক ভাবে Match না করার কোনো ব্যাপার আছে ?
উত্তর - না. এমন কোনো ব্যাপার নেই.

১) Mental Age X Biological Age =Psychology Fact

মানুষের বয়সের সাথে তার maturity মেলে না।
অনেক ১৯-২০ বছরের মানুষ emotionally খুব strong হয়, আবার ৩০-৩৫-এর মানুষও immature থাকতে পারে। তাই বয়সে gap থাকলেও
mental frequency match থাকলে relation healthy থাকে।

Reference Concept: Piaget’s Developmental Theory + Emotional Maturity Model

২) Complementary Strength Model -

Harvard Center for Adult Development দেখিয়েছে- Older partner stability দেয়,
Younger partner emotional openness ও energy দেয়। এই complementary pattern relation-কে balanced & long-lasting করে।
৯–১১ বছরের gap এই balance-টা সবচেয়ে naturally তৈরি করে।

Reference Source: Adult Development & Aging - RS Feldman

৩) Conflict কম হয় (Gottman Institute Findings) - Gottman Institute—বিশ্বের সবচেয়ে বড় relationship research center -

যত relationship - এ একজন partner বেশি emotionally mature এবং অন্যজন বেশি flexible
তত conflict কম হয়, সংযোগ strong হয়।

Age gap couples (7 - 10 years difference) এই pattern-এ পড়ে।

৪) Life Skill + Emotional Stability ✓ . (Mixed-Age Couple Research)

University of Michigan - এর একটি ৬ বছরের longitudinal study বলছে:

✔ বড় partner responsibility ধরে
✔ ছোট partner relationship-এ warmth আনে
✔ দুইজন মিলেই emotional intelligence বাড়ে

ফলে relationship quality statistically বেশি stable হয়।

⭐ Problem কোথায়? Relationship - এ নয় Society - তে . Age gap - এর আসল সমস্যা psychology বা biology - তে নয়। সমস্যা হয় - পরিবার, লোকের মতামত, সমাজের judgement

কিন্তু relationship-এর ভিতর age gap কোনো problem না। Compatibility, respect, trust থাকলেই relation perfectly healthy হয়। সেটা সময় বয়সি তে হতে পারে, বয়সে বড়ো বা ছোট দুই ক্ষেত্রেই হতে পারে.

21/11/2025

Fat Anxiety

17/11/2025

Whenever I Go To Eat, I keep Finding Hair In My Food

15/11/2025

Does dark chocolate reduce stress?

14/11/2025
24/10/2025

Some people don’t have peace in their own family life — there’s constant unrest at home. Yet they stay busy interfering in others’ lives — what someone did, what they ate, whether they got married or not. These people are already mentally disturbed, and they try to spread that same negativity to others. It’s best to avoid such people as much as possible; otherwise, they will spread their own unrest into your life too.

Past Life Regression (PLR): “পূর্বজন্ম দেখা” – সত্য নাকি মানসিক কল্পনা? যারা “past life regression” শব্দটা শুনে ভাবে — “...
17/10/2025

Past Life Regression (PLR): “পূর্বজন্ম দেখা” – সত্য নাকি মানসিক কল্পনা?

যারা “past life regression” শব্দটা শুনে ভাবে — “ওহ, আগের জন্মে আমি কী ছিলাম সেটা জানার কোনো পদ্ধতি আছে নাকি!” — এই লেখাটা ঠিক আপনাদের জন্যই।
©Anish
PLR-এর ধারণা আসলে কোথা থেকে এল?

“আত্মা বারবার জন্ম নেয়”— এই ধারণা বহু ধর্মে ও আধ্যাত্মিক চর্চায় পাওয়া যায়।
বিশেষ করে হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন দর্শন ও কিছু নিউ এজ স্পিরিচুয়াল প্র্যাকটিসে এই বিশ্বাস বহু পুরনো।
২০শ শতাব্দীতে কিছু ব্যক্তি এই ধারণাটিকে থেরাপির মধ্যে আনার চেষ্টা করে — সেখান থেকেই জন্ম হয় Past Life Regression Therapy (PLR) নামের একটি পদ্ধতির।

অর্থাৎ, এর মূল শিকড় ধর্মীয় ও আধ্যাত্মিক বিশ্বাসে, কিন্তু সেটাকে মনোবিদ্যাগত একটি “প্রসেস” হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
©Anish
PLR আসলে কী?

PLR এমন একটি প্রক্রিয়া, যেখানে একজন প্রশিক্ষিত থেরাপিস্ট বা গাইড কাউকে hypnotic trance বা deep relaxation অবস্থায় নিয়ে যায় —
অর্থাৎ মন সম্পূর্ণ শান্ত, শরীর শিথিল, সচেতন চিন্তাভাবনা স্তিমিত।
এই অবস্থায় অবচেতন মন বেশি কার্যকর হয়, আর মানুষ অনেক সময় এমন কিছু ছবি, অনুভূতি, দৃশ্য বা গল্প অনুভব করে — যা সে “past life memory” বলে মনে করে। এটা অনেকটা lucid dream বা guided meditation-এর মতো।
©Anish
PLR সেশন আসলে কীভাবে হয়?

একটা সাধারণ সেশন কেমন হয় তার Steps -

ধাপ ১: প্রস্তুতি ও নিরাপদ পরিবেশ

থেরাপিস্ট এমন এক জায়গায় সেশন করান যেখানে শব্দ বা বাইরের ডিস্ট্র্যাকশন নেই।

ক্লায়েন্টকে চেয়ারে বা বিছানায় আরাম করে বসতে বা শুতে বলা হয়।

ধাপ ২: Hypnotic Induction

ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস, রিল্যাক্সেশন টেকনিক দিয়ে শরীর ও মনকে শান্ত করা হয়।

থেরাপিস্ট বলে: “তুমি এখন ধীরে ধীরে গভীর প্রশান্তিতে ডুবে যাচ্ছ…”

মন এই অবস্থায় suggestible বা প্রস্তাব গ্রহণে প্রস্তুত থাকে।

ধাপ ৩: Guided Visualization

থেরাপিস্ট বলে: “তুমি এখন একটা সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামছ… প্রতিটা ধাপে তুমি আরও গভীরে যাচ্ছ… দরজার সামনে এসেছ… এই দরজা খোলার পর তুমি চলে যাবে অতীতের কোনো জীবনে…”

ক্লায়েন্ট এই কথাগুলো কল্পনায় অনুসরণ করে।

ধাপ ৪: ‘Past Life’-এর অনুভূতি

অনেক সময় ক্লায়েন্ট মনে করে সে কোনো পুরনো শহরে বা গ্রামে আছে, অন্য পোশাক পরে আছে, নিজের নাম আলাদা, পরিবার আলাদা।

কেউ কেউ যুদ্ধক্ষেত্র দেখে, কেউ নদীতে ডুবে যাওয়ার দৃশ্য, কেউ রাজপরিবারে থাকার স্মৃতি… কারও কাছে খুব স্পষ্ট ছবি আসে, কারও কাছে হালকা অনুভূতি।

এখানে একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা — এই দৃশ্যগুলো আসলে অবচেতন মনের তৈরি কল্পনার প্রতিফলন।
এগুলো ইতিহাস নয়, প্রমাণ নয়।

ধাপ ৫: Emotional Release

থেরাপিস্ট বলে: “এটা শুধু অনুভব করো… কোনো বিচার করো না।”

কেউ কেউ এই সময়ে কাঁদে, ভয় পায়, রাগ করে বা হালকা বোধ করে — কারণ সে নিজের ভেতরের চাপ, ট্রমা বা ভয়কে প্রতীকের মাধ্যমে প্রকাশ করে ফেলছে।
অনেকের মনে পরে— “আমি নাকি ওই জন্মে ডুবে মরে গেছিলাম, তাই আজ পানির ভয় পাই।”
আবার কেউ ভাবে — “আমি ওই সময়ে প্রতারণার শিকার হয়েছিলাম, তাই আজ কাউকে বিশ্বাস করতে পারি না।”

ধাপ ৬: বর্তমান সময়ে ফেরা

ধীরে ধীরে থেরাপিস্ট বলে: “তুমি এখন সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠছ… তুমি বর্তমান সময়ে ফিরছ… চোখ খোলো।”

মানুষটিকে বাস্তবে ফিরিয়ে আনা হয়।

অনেকে ভাবে যেন স্বপ্ন দেখে এসেছে, কিন্তু অনুভূতিটা হয় অত্যন্ত বাস্তব।
©Anish
🧠 বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে PLR

👉 সায়েন্টিফিকালি Past Life Regression-এর কোনো প্রমাণ নেই।
👉 মানুষের মস্তিষ্ক হিপনোসিস অবস্থায় খুব suggestible থাকে। থেরাপিস্টের বলা কথার ভিত্তিতে অবচেতন মন গল্প তৈরি করে।
👉 অনেক সময় অতীতের দেখা, শোনা, পড়া ঘটনা, সিনেমা, পুরনো স্মৃতি বা ফ্যান্টাসি — সব মিশে এক ধরনের “pseudo memory” তৈরি হয়।
👉 এই pseudo memory-কে মানুষ নিজের পূর্বজন্মের স্মৃতি বলে বিশ্বাস করে।

মনোবিজ্ঞানে এই প্রক্রিয়াটিকে confabulation বলা হয় — মানে মস্তিষ্ক যখন একটা ফাঁকা জায়গা পূরণ করতে কল্পনা তৈরি করে।
©Anish
কেন মানুষ এটা বিশ্বাস করে?

👉 Spiritual faith (আধ্যাত্মিক বিশ্বাস)

👉 মৃত্যুর পর কী হয় সেটা জানার আকাঙ্ক্ষা

👉 নিজের ব্যথা বা ট্রমার একটা “কারণ” খুঁজে পাওয়ার তীব্র ইচ্ছে

👉 অজানার প্রতি আকর্ষণ ও কৌতূহল

👉 সেশনে অনুভূত বাস্তবতার তীব্রতা

বাস্তবে এই অনুভূতিগুলো এতটাই স্পষ্ট হয় যে মানুষ মনে করে “এই তো আমি আগের জন্মে!”
©Anish

ঝুঁকি ও ভুল ধারণা

PLR-এর বড় সমস্যা হচ্ছে —

অনেক অপ্রশিক্ষিত বা ভুয়া “Past life expert” 100% সত্যি বলে দাবি করে মানুষকে ভুল পথে চালায়।

অনেকে এই pseudo memory-র ওপর ভিত্তি করে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে।

কিছু ক্ষেত্রে সেশন মানসিক আঘাতও তৈরি করতে পারে, বিশেষ করে যাদের মধ্যে মানসিক দুর্বলতা বা ট্রমা আছে।

তাই PLR কোনো diagnostic tool বা medical therapy নয় — এটা entertainment বা symbolic experience ছাড়া কিছুই না, যদি না trained clinical hypnotherapist দ্বারা করা হয়।
©Anish
তাহলে PLR-এর কোনো উপকারিতা আছে কি?

হ্যাঁ, কিছু ক্ষেত্রে এটি symbolic healing বা guided self-awareness tool হিসেবে ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ

মনের ভেতরের চাপ ও ভয় চেনা ও ছেড়ে দেওয়া,

নিজের আবেগগুলোকে প্রকাশ করা,

গভীর রিল্যাক্সেশন পাওয়া,

আধ্যাত্মিক অভিজ্ঞতা হিসেবে ব্যবহার।

কিন্তু এগুলো আসলে “past life” থেকে নয়, বরং নিজের mind & emotion-এর গভীর স্তর থেকে আসা প্রতীকী অভিজ্ঞতা।
©Anish
Myth বনাম Reality -
PLR-এ পূর্বজন্ম দেখা যায় বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণ নেই — এটা মনের কল্পনা
দৃশ্যগুলো ইতিহাস এগুলো অবচেতন মনের তৈরি প্রতীক
থেরাপিস্ট যা বলেন তা সব সত্য হিপনোসিসে মন খুব suggestible — সহজে প্রভাবিত হয়
PLR = মিরাকল PLR = symbolic healing বা relaxation technique
সবাই এটা করতে পারে মানসিক দুর্বলতা থাকলে বিপদ হতে পারে
©Anish
অন্ধবিশ্বাসে নয়, সচেতনতায় নিজের পথ বেছে নিন।আপনি যে গল্পটা past life বলে বিশ্বাস করছেন… সেটাই হতে পারে আপনার বর্তমান মনের সবচেয়ে গভীর সত্য।”

Past Life Regression (PLR) কে scientifically proven therapy হিসেবে বিশ্বস্ত কোনো বড়সড় বৈজ্ঞানিক বা মেডিকেল সংস্থা কখনোই স্বীকৃতি দেয়নি।
বরং — অনেক আন্তর্জাতিক সাইকোলজি ও সাইকিয়াট্রি সংস্থা স্পষ্টভাবে বলেছে ➝ PLR-এর পেছনে কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণ নেই এবং এটি মানুষের অবচেতন মনের কল্পনার ফল।
©Anish
👉 American Psychological Association (APA) — Position

APA হিপনোসিসকে একটি বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যবহৃত টেকনিক হিসেবে মানে (যেমন pain management বা anxiety কমাতে)।

কিন্তু Past Life Regression বা “recovered past life memories” কে APA কোনো বৈজ্ঞানিক প্রমাণিত পদ্ধতি হিসেবে স্বীকার করে না।
©Anish
📎 রেফারেন্স:
👉 APA Presidential Task Force on Evidence-Based Practice (2006)
👉 APA Division 30 (Society of Psychological Hypnosis) — Position Statements

👉 APA-এর বক্তব্য: “Recovered past-life memories have no scientific validity and are most likely the result of imagination, confabulation, or suggestion during hypnosis.”

👉 Harvard Medical School / Psychiatry

Harvard psychiatrist Dr. John F. Kihlstrom (a leading expert on hypnosis) বলেছেন:

> “There is no credible scientific evidence supporting the existence of past-life memories. Hypnosis can increase suggestibility and the creation of pseudo-memories.”

📎 রেফারেন্স:
Kihlstrom, J. F. (1995). “The trauma-memory argument and recovered memory therapy.” International Journal of Clinical and Experimental Hypnosis.
©Anish
👉 British Psychological Society (BPS) — Official View

BPS বলেছে:

> “Past life regression is not a recognized or evidence-based therapeutic technique. Any memories or images are more likely products of imagination or suggestion.”

📎 রেফারেন্স:
BPS Guidelines on Hypnosis (2012)

👉 Journal of Psychiatry & Law (1996)

Michael Nash & John F. Kihlstrom-এর রিসার্চ অনুযায়ী:
👉 PLR সেশনে যে “past life memories” আসে, সেগুলোর সাথে কোনো ঐতিহাসিক বা ভৌগোলিক প্রমাণ মেলে না।
👉 এগুলো “false memory” বা “confabulated memory”।

📎 Citation:
Nash, M. R., & Kihlstrom, J. F. (1996). The Recovered Memory Controversy: Scientific Evidence and Public Policy. Journal of Psychiatry & Law.

👉 Scientific American (2018)

এই বিখ্যাত জার্নাল-এ প্রকাশিত এক প্রবন্ধে বলা হয়েছে —

> “Past-life regression is a form of hypnosis that leads people to create rich, detailed, but entirely fictional accounts of other lives. It is not evidence of reincarnation.”

📎 রেফারেন্স:
Scientific American, “Past-Life Memories: The Power of Imagination and Suggestion,” 2018.

👉 False Memory Syndrome Foundation (FMSF)

FMSF long-term study থেকে দেখায় — PLR সেশনে false memory তৈরি হওয়ার প্রবণতা খুব বেশি।
Hypnosis বা suggestion-এর মাধ্যমে মানুষ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করতে পারে এমন কিছু জিনিস যা বাস্তবে ঘটেইনি।

📎 Citation:
Loftus, E. F. (1997). “Creating False Memories.” Scientific American, 277(3), 70–75.
©Anish
📚 Books :-

1. “The Myth of Repressed Memory” — Elizabeth Loftus & Katherine Ketcham (এই বই false memory, hypnosis ও PLR নিয়ে খুব গুরুত্বপূর্ণ)

2. “Hypnosis and Memory” — Laurence & Perry

3. “Past-Life Memories: Fact or Fantasy?” — Dr. John F. Kihlstrom (chapter contribution)

এই কারণেই PLR কে আজও “pseudoscientific” বা “unproven therapeutic technique” বলা হয়। এর ওপর নির্ভর করে কোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া মানে কল্পনার ওপর নিজের বাস্তব জীবন গড়ে তোলা — যা ঝুঁকিপূর্ণ।

রাত তখন প্রায় ২টা।পুরো পাড়া নিস্তব্ধ। দূরে কুকুরের হালকা ডাক শোনা যাচ্ছে। রিমা তখন ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ মনে হলো বারান্দা দিয়...
16/10/2025

রাত তখন প্রায় ২টা।
পুরো পাড়া নিস্তব্ধ। দূরে কুকুরের হালকা ডাক শোনা যাচ্ছে। রিমা তখন ঘুমিয়ে ছিল। হঠাৎ মনে হলো বারান্দা দিয়ে কেউ হাঁটছে — পা টেনে টেনে।
©Anish
প্রথমে ভেবেছিল স্বপ্ন। কিন্তু আওয়াজটা স্পষ্ট হচ্ছিল. তার বুকের ভেতর কেমন কেঁপে উঠল। গলা শুকিয়ে গেল। সাহস করে পর্দাটা একটু সরিয়ে তাকাতেই — কেউ নেই। তবুও পায়ের আওয়াজ যেন কান থেকে সরে না।

এই প্রথম নয়। গত তিনদিন ধরে একই সময়, একই আওয়াজ। কিন্তু আজকের মতো ভয় সে আগে পায়নি।
©Anish
তখন হঠাৎ ওর ঠাকুমার কথা মনে পড়ে গেল—“রাতে পা টেনে হাঁটার শব্দ শুনলে ভূত আসে।”

এই কথাটা ছোটবেলা থেকে ওর মাথায় গেঁথে গেছে। হয়তো তেমন গুরুত্ব পেত না, যদি ভয়টা আস্তে আস্তে শরীর-মন দখল না করত।

সেদিনের পর থেকে রিমা একটা ritual বানিয়ে ফেলল—
ঘুমোতে যাওয়ার আগে চারদিকে আলোকিত করে রাখা, দরজাগুলো টেনে টেনে দেখা, বারান্দার জানালা বন্ধ করা, আর বারান্দার দিকে না তাকানো।

দিনের বেলা সে স্বাভাবিক ছিল, কিন্তু সূর্য ডুবলেই তার শরীরে হালকা কাঁপুনি, মনে অজানা এক চাপা ভয় এসে যেত। আওয়াজটা হয়তো কোনো কাঠের খসখসানি ছিল, কিন্তু তার মস্তিষ্ক সেই আওয়াজকে “ভূতের উপস্থিতি” হিসেবে রেজিস্টার করেছিল।
©Anish
এক রাতে ওর ভয় এত বেড়ে গেল যে, জানালা দিয়ে হাওয়া লাগতেই সে চমকে উঠে বুক ধড়ফড় করতে থাকে। শ্বাসকষ্ট, ঘাম, হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাওয়া — যেন কোনো অদৃশ্য শক্তি তাকে ঘিরে ধরেছে।

সেই ভয়ই পরের দিন থেকে তার আচরণ পাল্টে দিল। অফিস থেকে ফিরেও কারো সঙ্গে গল্প করে না, ফোন ধরতে ইচ্ছা করে না, নিজের ঘরটাকেই যেন সন্দেহ করে।

এভাবেই অন্ধবিশ্বাস কোনো একদিন হুট করে ভয় তৈরি করে না— ধীরে ধীরে চুপিচুপি মন দখল করে নেয়।

ভয় আর বিশ্বাস — মস্তিষ্কে তৈরি হয় গোপন পথ. রিমার মধ্যে তৈরি হয়েছিল conditioned fear। ছোটবেলার একটা cultural belief (“রাতে ভূত আসে”). একটা হঠাৎ sensory input (আওয়াজ). আর তার মধ্যে years ধরে গড়া ভয়।
এই তিনটে মিলে মস্তিষ্কে এক নতুন “truth” তৈরি করল — “আওয়াজ = ভূতের আগমন।”
©Anish
Amygdala নামের মস্তিষ্কের অংশ ভয়কে ধরে রাখে। আর ভয় ধরা পড়লে শরীরে adrenaline নিঃসৃত হয় → হৃদস্পন্দন বাড়ে → ঘাম হয় → panic বাড়ে।
এই অনুভূতি মানুষকে বোঝায় “হ্যাঁ, কিছু একটা আছে।”

তারপর Confirmation Bias কাজ করে — মানে মানুষ সেই ঘটনার মধ্যেই প্রমাণ খুঁজে বেড়ায় যে ভূত সত্যি আছে। যেমন: “ওইদিন আওয়াজ হয়েছিল, তারপরই আমি অসুস্থ হলাম।”

সমাজ ও পরিবারও যদি একই বিশ্বাসে বড় হয়ে থাকে, তবে ভয়টা আরো শক্ত হয়।
রিমা যেমন যখন মাকে বলেছিল,- “রাতে আওয়াজ পাই।” মা বলেছিল, “হ্যাঁ, এই সময়গুলোই খুব খারাপ, সাবধানে থাকিস।”
এই একটা লাইন ওর ভয়কে Strong করে দিল।

এরপর থেকে ওর ঘরে আলো জ্বালিয়ে না ঘুমালে panic হয়। রাত ২টার শব্দ সে নিজের কল্পনায় “একটা অদৃশ্য ছায়া” হিসেবে দেখতে শুরু করল।
কাজে মন বসে না, মন খারাপ লেগে থাকে, বন্ধুরা বলে— “তুই বদলে গেছিস।” এই অবস্থাকে বলে — maladaptive belief system। মানে —
©Anish
🌀 ভয় → অন্ধবিশ্বাস → আচরণ পাল্টানো → ভয় আরো বাড়া।

রিমা একা নয়। সমাজে অসংখ্য মানুষ এমন ভয় নিয়ে বাঁচে—
🔸 রাতের আওয়াজ,
🔸 অশুভ দিন,
🔸 কালো বিড়াল রাস্তা পার হওয়া,
🔸 কারো ছায়া না দেখা,
🔸 জ্যোতিষ ভবিষ্যদ্বাণীকে সত্যি মনে করা।

এগুলো সবই psychological loop — মস্তিষ্কের তৈরি করা ছায়া।

• Psychological Pathology -

1. Childhood Conditioning — ভয় দেখানো কথা শিশুমনে imprint হয়।

2. Amygdala Activation — ভয় পাওয়ার সময় শরীর প্রতিক্রিয়া করে, যা “বাস্তব প্রমাণ” বলে মনে হয়।

3. Confirmation Bias — ভয়ের সাথে মিল পাওয়া ঘটনা গুলো মনে থাকে বেশি।

4. Social Reinforcement — আশেপাশের মানুষ একই বিশ্বাসে ভয়কে legitimize করে।

5. Scientific Gap — ভয়কে rational explanation না দিলে superstition জায়গা নেয়।

©Anish

• Therapy / Intervention — ভয় ভাঙার পথ

✅ Psychoeducation: মানুষকে বোঝানো যে ভয়টা বাস্তব ভূত নয়, conditioned response।

✅ CBT (Cognitive Behavioral Therapy): Irrational belief চিনে ফেলা, Reality check করা, নতুন logical belief তৈরি করা

উদাহরণ: “ভূত এসেছে” → “ওটা বাতাস বা কাঠের আওয়াজ।”

✅ Exposure Therapy: ধীরে ধীরে ভয় পাওয়া পরিবেশে (light off, একা থাকা) নিজের মস্তিষ্ককে “reprogram” করা।

✅ Grounding & Relaxation Techniques:
ভয় পেলে শ্বাস নেওয়া, ঘরের জিনিস গোনা, গায়ে চাপ দিয়ে বাস্তবে ফেরা।

✅ Family / Community Awareness:
যদি পরিবারই belief টাকে পোক্ত করে, তবে ওদের educate করা জরুরি।
©Anish
অন্ধবিশ্বাস দুর্বলতার চিহ্ন নয়।
👉 এটা সেই জায়গা যেখানে ভয় আর বিশ্বাস মিলে মস্তিষ্ককে বেঁধে ফেলে।
👉 আর যে ভয়কে মস্তিষ্ক বানায়, সেই ভয়কেই আবার মস্তিষ্ক ভাঙতেও পারে।

যেদিন মানুষ ভয় পেয়ে বিশ্বাস না করে— বোঝার চেষ্টা করবে, সেদিন superstition ধীরে ধীরে গলে যাবে।

14/10/2025

While doing couple relationship counselling, one common mindset is often noticed — many men believe that a partner’s role is only to do household chores, keep the home clean, take care of the elders, and look after the husband.
This kind of mindset creates the most problems for women in relationships. Today, there are many options, and if the relationship is not balanced, it often leads to the tendency of one partner drifting away. That’s why, before getting married, ask yourself honestly why you want to get married. And if your main reason is to have someone do housework — then please, don’t get married. Hire domestic help instead.

12/10/2025

The one who stays frustrated all day will only speak to you from their frustration.
The one who lives only in the past and the future, unable to step beyond what they see, will never be able to teach you how to live in the present. The one who doesn’t understand their own needs but tries to follow others will only give you incomplete reasoning. In short, a person can only give what their mindset allows. So, think carefully before accepting someone’s words. Before taking anyone’s advice, ask yourself whether that person truly wants your lifelong growth or just a temporary improvement.

Address

Bachurdoba Water Tank Road
Jhargram
721507

Opening Hours

Monday 10am - 12:30pm
Tuesday 10am - 12:30pm
Wednesday 10am - 12:30pm
Thursday 10am - 12:30pm
Friday 10am - 12:30pm

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tonic - Heal A Little Every Day posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Tonic - Heal A Little Every Day:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram