Hanif Homoeo Hall

Hanif Homoeo Hall Help other to help your self �

25/04/2025

🌳অতিরিক্ত হাত ঘামা ও হোমিও চিকিৎসা -

🧨অতিরিক্ত হাত ঘামাকে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় বলে হাইপারহাইড্রোসিস (hyper = বেশি; hydro = পানি)। এটি নিজেই একটা রোগ হিসেবে দেখা দিতে পারে যাকে বলে প্রাইমারি হাইপারহাইড্রোসিস; কিংবা অন্য কোনো রোগের (যেমন: হাইপারথাইরয়েডিজম বা থাইরয়েড গ্রন্থির অতি-সক্রিয়তা) লক্ষণও হতে পারে যাকে বলে সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস।
Hyperhydrosis এর ক্ষেত্রে দুই ধরনের গ্রন্থি থেকেই ঘাম বাহির হয়ে থাকে।।

🎋প্রকারভেদ :
Hyperhydrosis কে প্রধানত দুইভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে,

🎊১। প্রাইমারি অথবা ফোকাল হাইপারহাইড্রোসিস :

🎄এইক্ষেত্রে শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে ঘাম বাহির হয়, যথা হাতের তালু, পায়ের পাতা, বগল এবং মাথা থেকে ঘাম বের হয়। প্রাইমারি হাইপারহাইড্রোসিস মূলত ফিজিওলজিক্যাল । রাগের সময়, ভয়ের সময় anxiety, ও stress, এর সময় অঅধিকহারে Sympathetic সিস্টেম stimulation এর কারণে ঘর্মগ্রন্থি গুলি অধিকহারে active হয়ে যায়। আর তখন
ফোকাল হাইপারহাইড্রোসিস তথা মাথা, মুখ, হাত, পা, থেকে অতিরিক্ত ঘাম বের হতে পারে।। এইটার জন্য ভয়ের কোনো কারণ নাই। প্রাইমারী হাইপারহাইড্রোসিস অনেকের ক্ষেত্রে ফ্যামিলিগত ভাবে
ট্রান্সমিশন হতে পারে

🎐২। সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস বা জেনারেলাইজড হাইপারহাইড্রোসিস :

🎽কোন সিস্টেমিক রোগের কারণে যদি সারা শরির থেকে অস্বাভাবিক হাতে ঘাম বের হয়, তখন এইটাকে সেকেন্ডারি হাইপার হাইড্রোসিস বলা হয়।।

🧿সেকেন্ডারি হাইপারহাইড্রোসিস এর কারণ সমূহ:

🔮এ ধরনের সমস্যা আমাদের সমাজের অনেকের মধ্যেই রয়েছে। এই অতিরিক্ত ঘামা একটা রোগ।এই রোগের কারনে জামা-কাপড়, জুতা-মোজা পরার অসুবিধা, গায়ে প্রচন্ড দুর্গন্ধ, সামাজিক সম্পর্ক, বন্ধুত্ব স্থাপন, মানসিক অশান্তি সহ দাম্পত্য জীবনেও বাজে প্রভাব পরে। এছাড়া গরমের দিনে অতিরিক্ত ঘাম শরীরের পানি শূন্যতার ফলে হিট স্ট্রোকের মত নানাবিধ মারাত্মক সমস্যারও সম্মুখীন হতে পারে।
অতিরিক্ত ঘামার এই রোগকে মেডিকেলের ভাষায় হাইপার হাইড্রোসিস বা পলি হাইড্রোসিস বা সিউডোরিয়া বলা হয়।
সাধারনত কারও কারও দুই হাতের তালু বা দুই পায়ের তালু, বগলের নীচ, দুপায়ের কুচকি ইত্যাদি জায়গা গুলোতে বেশী ঘাম হয় আবার কারও কারও সারা শরীরেও প্রচুর ঘাম হয়।
অনেক কারনেই এই সমস্যা গুলো হয়ে থাকে। তার মধ্যে অতিরিক্ত কাঁচা লবন খাওয়া, অতিরিক্ত মোটা বা ওবেসিটি, গাউট, মনোঃপজ, টিউমার, মারকারি পয়জনিং, ডায়াবেটিস মেলাইটাস ও হাইপারথাইরোডিজম ইত্যাদি।
ঘামের হোমিওপ্যথিক চিকিৎসা

🕹️ঘর্ম চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি ঃ
রোগ বিবরণঃ-
ঘর্ম নিজে কোন রোগ নয়। অন্য কোন রোগের উপসর্গ মাত্র। সাইকোটিস দোষাশ্রিত রোগীদের ঘর্মে দুর্গন্ধ হয়। জ্বরে অন্যান্য লক্ষণে হ্রাসের সঙ্গে ঘর্ম হইতে থাকিলে শুভ লক্ষণ। আপদ কালীন অন্যান্য উপসর্গ হ্রাস না হইয়া ঘর্ম হইতে থাকিলে কুলক্ষণ। সামান্য পরিশ্রমে অধিক ঘাম হইলে দুর্বলতার লক্ষণ।

⛳ঘর্মের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত ঔষধ সমুহের লক্ষণভিত্তিক আলোচনা ঃ

🎉 #সাইলেসিয়াঃ- শীত কাতরে রোগী হাত ও পায়ের তলায় দুর্গন্ধ ঘাম। মাথার সম্মুখ ভাগ অর্থাৎ মুখমন্ডলের ঘামেও সাইলেসিয়া উপকারী।

🎏 #ক্যালেডিয়ামঃ- ঘাম মিষ্টি, শরীর ঘামিলেই গায়ে মাছি বসে, তাদের জন্য ক্যালাডিয়াম সেগা উপযোগী।

🧨 #এসিড নাইটঃ- শীত কাতর, ক্রুদ্ধ স্বভাবের, ভীরু, প্রস্রাবে তীব্র গন্ধ, হাতে, পায়ে, বগলে দুর্গন্ধ ঘাম। পায়ের ঘামে আঙ্গুলের ফাকে ঘায়ের রোগীর জন্য উপযোগী।

🎈 #ক্যালকেরিয়া কার্বঃ- মোটা থল থলে মেদপুর্ণ রোগীদের সমস্হ শরীর ঘামে। টক গন্ধযুক্ত মাথার ঘামে বালিশ ভিজে, সেই রোগীর জন্য ক্যালকেরিয়া কার্ব উপযোগী।

🧵 #এসিড ল্যাকটিকঃ- হাত বা পায়ের তালু অত্যন্ত ঘামে, ঘামে কোন রুপ গন্ধ না থাকিলে ইহা উপকারী।

🎍 #ভেরেট্রাম এলবঃ- কপালে ঠান্ডা ঘাম। নতুন, পুরাতন, জটিল, কঠিন যে কোন রোগই হোক কপালে ঠান্ডা ঘাম থাকিলে ভিরেট্রাম তা আরোগ্য করিতে পারে।

🎀 #বোভিষ্টাঃ- শীত কাতুরে রোগীর বগলের ঘামে রসুনের গন্ধের মত গন্ধ হইলে ইহা উপযোগী।

🎋 #সোরিনামঃ- অপরিস্কার, নোংরা, ময়লা হাতে খাদ্য খায়। ধুলা বালি পায়ে বিছানায় শুইতে যায়। শীত কাতর, স্নান করিতে চায় না। এই ধাতুর রোগীদের শরীরে দুর্গন্ধ ঘাম, লোক কাছে বসিতে চায় না।

🎊 #কোনিয়ামঃ- ঘুমের জন্য চক্ষু মুদিত করিলে ঘুমের তন্দ্রা আসিলে সমস্ত শরীর ঘামিয়া যায়।

🎄 #থুজাঃ- বদ মেজাজী, নাতিশীতোষ রোগীর নিদ্রা অবস্হায় শরীর ঘামে। ঘুম ভাঙ্গিলে ঘাম বন্ধ সেই রোগীর জন্য থুজা উপযোগী।

🧨 #স্যাম্বুকাসঃ- ঘুমের সময় শরীর শুস্ক, ঘুম থেকে জাগিলে শরীরে ঘর্ম। উক্ত ঘর্মের লক্ষণে ঔষধ প্রয়োগ করিলে নতুন, পুরাতন, জটিল বা কঠিন পীড়া আরগ্য হইতে পারে

জরায়ুর টিউমার কি এবং কি কি সমস্যা হতে পারেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।Uterine Fibroids (জরায়ুর টিউমার) কী?Uterine Fibroids হ...
14/04/2025

জরায়ুর টিউমার কি এবং কি কি সমস্যা হতে পারেও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা।
Uterine Fibroids (জরায়ুর টিউমার) কী?

Uterine Fibroids হলো জরায়ুর পেশীর মধ্যে গঠিত non-cancerous (সাধারণত অ-বিষাক্ত) টিউমার। এগুলোকে Leiomyomas বা Myomas-ও বলা হয়।

এই টিউমারগুলো একটির বেশি হতে পারে এবং আকার হতে পারে খুব ছোট থেকে শুরু করে অনেক বড় পর্যন্ত। কখনও কখনও এত বড় হয়ে যায় যে এটি পুরো জরায়ু ফোলাতে পারে।

---

ফাইব্রয়েড কোথায় গঠিত হয়?

1. Intramural fibroids

🔴জরায়ুর প্রাচীরের ভেতরে গঠিত হয়।

2. Submucosal fibroids

🔴জরায়ুর অভ্যন্তরীণ আস্তরণের নিচে গঠিত হয় (যা মাসিক রক্তপাতকে প্রভাবিত করে)।

3. Subserosal fibroids

🔴জরায়ুর বাইরের দিকে গঠিত হয়, পেট বা কোমরে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

4. Pedunculated fibroids

🔴 একটি ডাঁটা বা স্টেম-এর মাধ্যমে জরায়ুর সঙ্গে যুক্ত থাকে।

---

Uterine Fibroids কেন হয়? (কারণসমূহ)

🔹 হরমোনের প্রভাব:

Estrogen ও Progesterone নামক হরমোনের মাত্রা বাড়লে ফাইব্রয়েড বাড়তে পারে।

🔸 জেনেটিক কারণ:

পরিবারে কারও ফাইব্রয়েড থাকলে অন্য সদস্যেরও হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

🔹 মোটা শরীর (Obesity):

ফ্যাট টিস্যু estrogen উৎপন্ন করে, যা ফাইব্রয়েড বৃদ্ধি করতে পারে।

🔸 খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপন:

অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাত খাবার, চিনি, মাংস খাওয়া, কম ফলমূল ও সবজি খাওয়ার অভ্যাস।

🔹 বিবাহিত না হওয়া বা দেরিতে সন্তানধারণ:

গর্ভধারণ জরায়ুকে একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য হরমোনের ভারসাম্য দেয়, যা ফাইব্রয়েডের ঝুঁকি কমায়।

---

লক্ষণসমূহ (Symptoms)

সবসময় উপসর্গ দেখা নাও দিতে পারে, তবে যখন দেখা দেয়, তখন সাধারণত নিচের মতো হয়:

🩸 অতিরিক্ত ও দীর্ঘদিন ধরে মাসিক রক্তপাত
🌪️ নিচের পেট বা পিঠে চাপ বা ভার অনুভব
❗ ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া বা প্রস্রাবে কষ্ট
🥱 রক্তশূন্যতা বা ক্লান্তি
🤰 বন্ধ্যাত্ব বা গর্ভধারণে সমস্যা
⚡ যৌনমিলনে ব্যথা
🔁 মাসিকের সময় অনিয়ম

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা (সাধারণভাবে ব্যবহৃত রেমেডিগুলি)

1. Calcarea Carbonica

🟢 স্থূলতা ও অতিরিক্ত ঘাম, অতিরিক্ত রক্তপাত হলে।

2. Sepia

🟤 নিচের দিকে টান টান ব্যথা, মনমরা ভাব, সন্তানধারণে সমস্যা।

3. Lachesis

🔴 বাম দিকের ফাইব্রয়েড, গরমে বেশি কষ্ট, রক্তপাত সহজে বন্ধ না হলে।

4. Belladonna

🔵 হঠাৎ শুরু হওয়া তীব্র ব্যথা ও রক্তপাত।

5. Aurum Mur Natronatum

🟡 বড় সাইজের ফাইব্রয়েড ও চাপজনিত উপসর্গে।

নোট:

রোগীর মানসিক ও শারীরিক লক্ষণের ভিত্তিতে ওষুধ নির্বাচন করা উচিত। অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ গ্রহণ করুন।

09/02/2025

Hanif Homoeo Hall বিশেষ অ*ঙ্গ দাড়ায়না বা শক্ত হয়না,১৭ টি হোমিওপ্যাথিক ঔষধ।

বিশেষ অ*ঙ্গ দাড়ায়না এটিকে মেডিকেল সাইন্সে Impotency বলা হয়।বিভিন্ন কারনে Impotency হয়।লক্ষন সাদৃশ্যে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রয়োগ করলে একমাত্র হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমেই সম্পূর্ন আরোগ্য লাভ করা যায়।চলুন গুরুত্বপূর্ন কিছু ঔষধের লক্ষন সম্পর্কে জেনে নেই যেগুলো Impotency তথা ধ্বজভংগের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।

সেলিনিয়াম: বীর্য অতিশয় পাতলা পানির মতো,লিঙ্গ নরম, সহজে দন্ডায়মান হয়না,যদিও হয়- স্ত্রী লিঙ্গে প্রবেশের আগেই বা প্রবেশের পর মূহুর্তেই বীর্যপাত হইয়া লিঙ্গ সংকুচিত হয়ে আসে।তখন রোগী দিশেহারা হয়ে বিভিন্ন ভাবে পরিত্রাণ পাওয়ার চেষ্টা করে।কিন্তু প্রকৃত আরগ্যের জন্য প্রয়োজন সিলিনিয়াম।এই রোগীর কামেচ্ছা প্রবল কিন্তু প্রকৃত আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়।সপ্তাহে ২/৩ বার স্বপ্নদোষ হয়।স্বপ্নদোষের পর ভয়ানক দূর্বলতা ও কোমরে বেদনা দেখা যায়।স্ত্রী সহবাসের পরেও শারীরিক ও মানুষিক দূর্বলতা আসে।

ইউহেবিনাম:অনেক প্রাচীন কাল হতে ব্যবহৃত হয়ে আসা একটি মূল্যবান ঔষুধ।অর্থাৎ যৌবনের শুরুতেই যারা অত্যধিক হারে যৌন অত্যাচার করে যৌন শক্তি হারায়ে বৈবাহিক জীবনে পদার্পণ করতে ভয় পায়, কারন লিঙ্গ ছোট,মাথা মোটা,গোড়া চিকন এবং নরম হয়ে গেছে।তাই বিবাহ করতে ভয় পায়।মন এত দূর্বল যে মেয়েদের দিকে তাকাতে ভয় পায়, মেয়েদের থেকে দূরে থাকতে চায়- তাদের সে ভয় দূর করতে পারে ওহিবিনাম। ইহা নিয়মিত দুই থেকে তিন মাস সেবন করলে লিঙ্গ সতেজ ও শক্তিশালী হয়ে যৌন শক্তি ফিরিয়ে আনে।

কেলি ব্রোম : প্রাপ্তির শুরুতেই যারা যৌন চিন্তা অধিক করে, সর্বদা জননেন্দ্রিয় হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করে,সঙ্গম চিন্তায় বিভোর থাকে এবং কিভাবে এই কার্য সম্পন্ন করা যায় সেই পন্থা খুজতে থাকে।অতঃপর উক্ত চিন্তা দূর করতে না পেরে যেভাবেই হোক শুক্র ক্ষয় করে স্নায়বিক দূর্বলতা দেখা দেয়, লেখাপড়া করতে পারে না, মাথা ঘোরে,শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে,মুখে বয়ঃব্রণ দেখা দেয়।

আর্জেন্টা নাইট্রিকাম:হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ,অতি স্ত্রী সম্ভোগ বা অবৈধ যৌন মিলনের ফলে যাদের লিঙ্গ শুকাইয়া একেবারে ছোট হয়ে গিয়েছে।স্বাস্থ্য শীর্ন যুবককে বৃদ্ধের ন্যায় দেখায়,ধাতু ক্ষয়ের ফলে দুর্বলতা,পেটের দোষ,কানের মধ্যে ভোঁ ভোঁ করে,উপরের দিকে তাকাইলে মাথা ঘোরে,বসা থেকে দাড়াইলে মাথার ভিতর চক্কর দিয়ে ওঠে, পড়া মনে থাকে না জীবনে নিরাশ হয়ে পড়েছে।স্ত্রী সম্ভোগে অক্ষম,যদিও দূর্বল অবস্থায় দুই একবার স্ত্রী সহবাস করে কিন্তু বেশি পরিমান পাতলা ধাতু নির্গত হওয়ার ফলে দেহ মন নিস্তেজ হয়ে পড়ে।

এভানা সেটাইভা : যৌন উপভোগ বা অপব্যবহারের ফলে ধাতু দূর্বলতার সাথে সাথে শরীর দূর্বল হয়ে পড়ে, রক্তশূন্যতা দেখা দেয়,লিঙ্গ ভালো ভাবে শক্ত হয়না বা আংশিক শক্ত হয়, চিন্তা শক্তি লোপ পায়।সামান্য চিন্তা করলে বা পড়াশোনা করলে মাথা ব্যাথা বা মাথা ঘোরা দেখা দেয়, স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায়।এভাবে যারা শারীরিক ও মানুষিক দূর্বলতা প্রাপ্ত হয় এবং যৌন দূর্বলতা খুবই বেশি ঔষুধটি তাদের প্রভূত উপকার সাধন করে থাকে।

এনাকার্ডিয়াম ওরিয়েন্টাল:যে সকল যুবক অতিরিক্ত যৌন চিন্তা ভাবনা করে নোভেল নাটক পড়ে, নায়ক-নায়িকাদের অভিনয় দেখে,পশুদের যৌন ব্যবহার দেখে নিজের মন থেকে যৌন চিন্তা দূর করতে না পেরে ধাতু ক্ষয় করে।স্বপ্নদোষ হয় ,মস্তিস্কে দূর্বলতা এসে গেছে।পড়া মনে থাকে না,সর্বদা মন মরা হয়ে থাকে,একদিন হয়তো মেধাবী ছাত্র ছিল পরে খারাপ ছাত্রে পরিণত হয়েছে আর পড়ালেখা করতে চায় না,অন্য কোন কিছু নিয়ে ভাবে।যেসব যুবকেরা বিবাহ করতে ভয় পায়,আস্তে আস্তে রোগী হয়ে ওঠে,বিবাহ প্রস্তাবে গালাগালি করে ঔষুধটি তাদের জন্য অতীব প্রয়োজন।

ওরিগেনাম: ওরিগেনাম: ঔষধটি পুরুষ এবং নারীদের যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।তবে এটি নিম্নশক্তিতে খাওয়া উচিত কেননা উচ্চশক্তিতে কোন ফল পাওয়া যায় না।মস্কাস: ডায়াবেটিস রোগীদের ধ্বজভঙ্গে এটি ভালো কাজ করে। এটি ক্ষুদ্রাকৃতি হয়ে যাওয়া পুরুষাঙ্গকে পূর্বের আকৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।কেলিব্রোম : বিষন্নতা জনিত কারণে যৌন দুর্বলতায় এটি প্রযোজ্য। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণগুলি হলো স্মরণশক্তির দুর্বলতা, স্মায়বিক দুর্বলতা,হাত দুটি সর্বদাই ব্যস্ত থাকে,মৃগী ইত্যাদি।

স্টেফিসেগ্রিয়া : পুরুষদের যৌন দুর্বলতা দূর করার ক্ষেত্রে স্টেফিসেগ্রিয়া একটি শ্রেষ্ট ঔষধ।বিশেষত অতিরিক্ত যৌনকর্ম করার কারণে বা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুনের ফলে যাদের ধ্বজভঙ্গ হয়ে গেছে, তাদের ক্ষেত্রে বেশী প্রযোজ্য। এটি Q, ৩, ৬, ৩০, ২০০ ইত্যাদি যে-কোন শক্তিতে খেতে পারেন,তবে যত নিম্নশক্তিতে খাওয়া যায় তত উত্তম। রোজ পাঁচ ফোটা করে সকাল-সন্ধ্যা দু’বার।বিয়ের প্রথম কিছুদিনে মেয়েদের প্রস্রাব সম্পর্কিত অথবা যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত কোন সমস্যা হলে নিশ্চিন্তে স্টেফিসেগ্রিয়া নামক ঔষধটি খেতে পারেন।কারণ স্টেফিসেগ্রিয়া একই সাথে যৌনাঙ্গ সম্পর্কিত রোগে এবং আঘাতজনিত রোগে সমান কাযর্কর।

সেলিক্স নাইয়েগ্রা: মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন,স্বপ্নদোষ প্রভৃতি কারণে সৃষ্ট পুরুষদের যৌনকর্মে দুর্বলতা বা অক্ষমতার একটি শ্রেষ্ট ঔষধ হলো স্যালিক্স নাইগ্রা।এসব কারণে যাদের ওজন কমে গেছে,এই ঔষধ একই সাথে তাদের ওজনও বাড়িয়ে দিয়ে থাকে যথেষ্ট পরিমাণে।পাশাপাশি অবিবাহিত যুবক-যুবতী বা যাদের স্বামী-স্ত্রী বিদেশে আছেন অথবা মারা গেছেন,এই ঔষধ তাদের মাত্রাতিরিক্ত উত্তেজনা কমিয়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবন যাপনে সাহায্য করে।
মাদার টিংচার (Q) শক্তিতে ২০ থেকে ৫০ ফোটা করে রোজ দুবার করে খেতে পারেন।এই ঔষধটি যাদের যৌনশক্তি স্বাভাবিকের চেয়ে কম তাদেরটা বাড়িয়ে স্বাভাবিক করবে এবং যাদেরটা স্বাভাবিকের চেয়ে অতিরিক্ত বেশী তাদেরটা কমিয়ে স্বাভাবিক করবে।

সেবাল সেরু: সেবাল সেরুলেটা পুরুষদের যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং পাশাপাশি হজমশক্তি,ঘুম,শারীরিক শক্তি,ওজন ইত্যাদিও বৃদ্ধি পায়।এটি মেয়েদেরও যৌন উত্তেজনা বৃদ্ধি করে থাকে এবং ক্ষুদ্রাকৃতির স্তনবিশিষ্ট মেয়েদের স্তনের আকৃতি বৃদ্ধি করে থাকে। বয়ষ্ক পুরুষদের প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের বৃদ্ধিজনিত যে-কোন সমস্যা এবং ব্রঙ্কাইটিস নির্মূল করতে পারে।এটি মাদার টিংচার (Q) শক্তিতে ২০ থেকে ৫০ ফোটা করে রোজ দুবার করে খেতে পারেন।

লাইকেপোডিয়াম :লাইকোপোডিয়াম ধ্বজভঙ্গের একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।মাত্রাতিরিক্ত ধূমপানের কারণে ধ্বজভঙ্গ হলে এটি খেতে পারেন।লাইকোপোডিয়ামের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো এদের পেটে প্রচুর গ্যাস হয়,এদের ব্রেন খুব ভালো কিন্তু স্বাস্থ্য খুব খারাপ,এদের প্রস্রাব অথবা পাকস্থলী সংক্রান্ত কোন না কোন সমস্যা থাকবেই,অকাল বার্ধক্য,সকাল বেলা দুর্বলতা ইত্যাদি ।

ক্যালকেরিয়া কার্ব: ক্যালকেরিয়া কার্ব যৌনশক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ।বিশেষত মোটা,থলথলে স্বাস্থ্যের অধিকারী লোকদের বেলায় এটি ভালো কাজ করে।এটি ৩০ শক্তিতে ৫ ফোটা করে রোজ সকালে একবার করে খেতে পারেন।

নেট্রাম কার্ব: যে-সব নারীদের পুরুষরা আলিঙ্গন করলেই বীযর্পাত হয়ে যায় (সহবাস ছাড়াই)অর্থাৎ অল্পতেই তাদের তৃপ্তি ঘটে যায় এবং পরে আর সঙ্গমে আগ্রহ থাকে না,তাদের জন্য উৎকৃষ্ট ঔষধ হলো নেট্রাম কার্ব।এই কারণে যদি তাদের সন্তানাদি না হয়।নেট্রাম কার্বে সেই বন্ধ্যাত্বও সেরে যাবে।

কেলাডিয়াম সেগা: যারা যৌনমিলনে কোন আনন্দ পান না বা যৌনমিলনের পর বীরয নির্গত হয় না বা যাদের বীরয তাড়াতাড়ি নির্গত হয়ে যায় বা যারা মাত্রাতিরিক্ত হস্তমৈথুন করে দুবর্ল হয়ে পড়েছেন,তারা ক্যালাডিয়াম খান মাদার টিংচার (Q) শক্তিতে প্রতিদিন ১০ ফোটা করে দুইবেলা।

এগনাষ্টাস ক্যাক্টাস : সাধারণত গনোরিয়া রোগের পরে যৌন দুর্বলতা দেখা দিলে এটি ভালো কাজ করে।পুরুষাঙ্গ ছোট এবং নরম হয়ে যায়, পায়খানা এবং প্রস্রাবের আগে-পরে আঠালো পদার্থ নির্গত হয়, ঘনঘন স্বপ্নদোষ হয়।

নাক্স ভোমিকা : নাক্স ভমিকা ঔষধটি যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে একটি শ্রেষ্ট ঔষধ বিশেষত যারা শীতকাতর,যাদের পেটের সমস্যা বেশী হয়,সারাক্ষণ শুয়ে-বসে থাকে,শারীরিক পরিশ্রম কম করে,মানসিক পরিশ্রম বেশী করে ইত্যাদি।ভালো ফল পেতে এটিও নিম্নশক্তিতে ঘনঘন খাওয়া উচিত।

এসিড ফস : সাধারণত টাইফয়েড বা এরকম কোন মারাত্মক রোগের ভোগার কারণে,মাত্রাতিরিক্ত যৌনকর্ম, হস্তমৈথুন, স্বপ্নদোষ ইত্যাদি কারণে যৌন ক্ষমতা কমে গেলে অথবা একেবারে নষ্ট হয়ে গেলে এবং সাথে অন্য আরো যে-কোন সমস্যা হউক না কেন এসিড ফস আপনাকে সব ফিরিয়ে দিবে।

🍒🍒_____________________________🍒🍒
সবাই ভাল থাকবেন।সুস্হ জীবন,সুন্দর থাকার প্রধান উপকরন।শুভরাত্রী।
🍎🍎🍎🍎🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🍎🍎🍎🍎
🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
⛳আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই

02/02/2025

🍒খুশকির হোমিও মেডিসিন
#খুশকি হলো একটি সাধারণ মাথার ত্বকের সমস্যা, যেখানে মাথার ত্বকে শুষ্ক, সাদা বা হলুদ রঙের মৃত চামড়া খসে পড়ে। এটি চুলের গোড়ায় চুলকানি, অস্বস্তি এবং আত্মবিশ্বাসের অভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। খুশকি সাধারণত শুষ্ক ত্বক, ছত্রাক সংক্রমণ বা অতিরিক্ত তৈলাক্ত ত্বকের কারণে হয় এবং এটি যে কোনো বয়সের মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে।

#লক্ষণ ( ):
★ মাথার ত্বক থেকে সাদা বা হলুদ রঙের খুশকি ঝরা।
★ চুলকানি এবং মাথার ত্বকে জ্বালাপোড়া।
★ চুলের গোড়ায় তৈলাক্ত ভাব বা ফুসকুড়ি।
★ মাথার ত্বকে লালচে বা ফাটা ভাব।
★ চুলের অতিরিক্ত ঝরে পড়া।
★ কাঁধ ও জামাকাপড়ে সাদা আঁশ জমে যাওয়া।

#প্রতিরোধ ( ):
★ নিয়মিত মাথার ত্বক পরিষ্কার রাখা।
★ খুশকি প্রতিরোধী শ্যাম্পু ব্যবহার।
★ বেশি তেলযুক্ত খাবার পরিহার করা।
★ স্ট্রেস ও মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ করা।
★ পর্যাপ্ত পানি পান করা ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য গ্রহণ।
★ মাথার ত্বকে অতিরিক্ত কেমিক্যাল বা রং ব্যবহার না করা।

★ প্রাকৃতিক প্রতিকার:
®লেবুর রস, টকদই বা অ্যালোভেরা ব্যবহারে উপকার হতে পারে।
®নারিকেল তেল ও টি-ট্রি অয়েল ব্যবহার।
★ মাথার ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখা।
★ চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনীয় ওষুধ সেবন।

---

#হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ( Medicine):
★ Graphites
★ Sulphur
★ Thuja Occidentalis
★ Arsenicum Album
★ Mezereum

20/01/2025

🔸এক কথায় শিশু চিকিৎসা:~~
গুরুত্বপূর্ণ সিম্পটম মিলিয়ে হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্বাচন।
•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈•┈┈┈••┈┈•┈┈
🍁নবজাতক শিশুর গায়ে ফোস্কার মত উদ্ভেদ উঠিলে মার্কসল বা রাসটক্স ৩০ দিনে ১ বার। কেলি সালফ ১২x ১ বড়ি দিনে ২ বার।
★★নবজাত শিশু মায়ের স্তন না টানিলে চায়না ৬ ঘন্টা পরপর। ক্যাল্কে ফস ১২x ১ বড়ি দিনে ৩ বার।
★★ নবজাত শিশু দুধ না খাইলে ম্যাগমিউর ৩০ ৩ ঘন্টা পরপর।
★★ নবজাত শিশু মাথা বড় হইলে আর্ণিকা ৩x ৩ ঘন্টা পরপর।
★★ নবজাত শিশু নাভী শুকাইবার পরও উঁচু হইয়া থাকিলে নাক্স ৬ দিনে ৩ বার।
উপকার না হলে সালফার ৩০ দিনে ১ বার, পরে উচ্চ শক্তি ব্যবহার্য।
★★ মাথার সামনের হাড় জোড়া না লাগিলে প্রথমেই সালফার ২০০ এক মাত্রা। পনের দিন পরে উন্নতি না হলে ক্যাল্কে ফস ১২x ১বড়ি দিনে ২ বার।
★★ নবজাত শিশুর স্তন ফুলিলে, প্রথমেই বেলাডোনা ৩, দিনে তিনবার। পূঁজি পড়লে হিপার ৬, দিনে ২ বার। সাপ্তাহ পরে সাইলিসিয়া ৩০ দিনে ১ বার ২ /১ ডোজ দিবেন।
★★ নবজাত শিশুর দেহেরা নানা স্হানের বগলে, কানের পিছে, কুঁচকি স্হানের ঘা হইলে ও চুলকানি থাকিলে সালফার ৩০ সাপ্তাহে ১ বার শিশু মোটা সোটা হইলে ক্যাল্কে কার্বা ৩০ দিনে একবার, পাতলা শরীর বিশিষ্ট হইলে লাইকোপডিয়াম ৩০, দিনে ১ বার। পাতলা রস বাহির হইলে পেট্রোলিয়াম ৩০, দিনে ১ বার আর ইহাতে চুলকানি থাকিলে রাসটক্স ৩০, দিনে ২ বার। লাল ফুস্কুড়ি উঠিলে ক্যামোমিলা ১২, দিনে ২ বার আর ইহাতে চুলকানি থাকিলে রাসটক্স ৩০ দিনে ২বার।
★★নবজাতক শিশুর গায়ে ফোস্কার মত উদ্ভেদ উঠিলে মার্কসল বা রাসটক্স
৩০ দিনে ১ বার। কেলি সালফ ১২x ১ বড়ি দিনে ২ বার।
★★ নবজাত শিশুর অরুচিকর নাক্স ৬ তিন ঘন্টা পরপর। সাথে ফোরাম ফস ১২ x ১ বড়ি করে ২ বার। সাথে এভেনা স্যাট ভালো ঔষধ।
★★ নবজাত শিশুর দুধ গজমতি না হইলে ইথুজা ও নেট্রাম কার্বা ৩০ দিনে ২ বার।
★★ নবজাত শিশুর গোসল করাইতে একানে পাননি ঢুকিলে এন্টিম টার্ট ৩০ পরে রাসটক্স ৩০ ২বার।
★★ নবজাত শিশুর পেটের গ্যাস হলে কান্নাকাটি করিলে নাক্স। রাগি হলে কেমোমিলা ৩০ সুন্দর কাজ করে।
★★ নবজাত শিশুর পেট ব্যথা মোচড়ানো থাকিলে কেমোমিলা ৩০ শক্তি ২বার।
★★ নবজাত শিশুর কানেরিয়া ব্যাথায় ক্যামোমিলা ১২ ৩ ঘন্টা পরপর।
★★ নবজাত শিশুর নিদ্রাহিনতায় ক্যামোমিলা ৩০, ৬ ঘন্টা পরপর।
★★ নবজাতক শিশুর মাথায় আদ্র একজিমায় রাসটক্স ২০০ সাপ্তাহে একবার। ব্যর্থ হলে মেজেরিয়াম ২০০।
Hanif Homoeo Hall

16/01/2025

নখ দেখে ১০০ ঔষধ নির্নয়ঃ-

1. Acid-Floric
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, নখগুলি ঢেউ খেলান, দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।
একক লক্ষণ- দ্রুত বৃদ্ধি পায়।

2. Acid-Muriaticum
বর্ণ- নীলচে।

3. Acid-Niticum
প্রকৃতি- হাতের আঙ্গুলের নখ বক্র।
বর্ণ- নীলচে, বর্ণ বিকৃতি, সাদা, হলুদ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত, সাদা দাগ।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

4. Acid-Oxalicum
বর্ণ- নীলচে, কালচে, কৃষ্ণনীলবর্ণ।

5. Acid-Phosphoricum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত।

6. Acid-Sulphuricum
বর্ণ- কৃষ্ণনীলবর্ণ।
রোগ- হাতের নখে ক্ষত।

7. Aconitum Napellus
বর্ণ- নীলচে।

8. Aesculus Hippocastanum
বর্ণ- নীলচে

9. Agaricus Muscarius
বর্ণ- নীলচে।

10. Alumina
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পুরু নখ, পুরু হাতের আঙ্গুলের নখ।
বর্ণ- সাদা।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত, সাদা দাগ।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

11. Ambra grisea
বর্ণ- হলুদ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।

12. Ammonium-carbonicum
বর্ণ- হলুদ।

13. Anacardium Orientale
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পায়ের নখ বিকৃত।

14. Antimonium-crudum
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, বাড়তে চায় না, পুরু নখ, নখে ফাড়া।
বর্ণ- বর্ণ বিকৃতি।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
ফাটা- হাতের নখ।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।
একক লক্ষণ- বাড়তে চায় না।

15. Apis-Mellifica
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, বেগুনি।
রোগ- নখের নিচে রক্ত জমে।
একক লক্ষণ- নখের নিচে রক্ত জমে।

16. Apocy-cannabinum
বর্ণ- নীলচে।

17. Argentum-Nitricum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে ঋতুস্্রাব কালে।

18. Arnica-Montana
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

19. Arsenicum-album
প্রকৃতি- পক্ষীর নখের ন্যায় বক্র, নখগুলি ঢেউ খেলান, নখগুলি আড়াআড়ি ভাবে ঢেউ খেলান।
বর্ণ- কালো, নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, বর্ণ বিকৃতি, কৃষ্ণনীলবর্ণ, বেগুনি, লাল, লাল ও কালো, সাদা।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি, টুকরা টুকরা হয়ে ভেঙ্গে পড়ে।
ফাটা- হাতের নখ।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত, সাদা দাগ।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।
একক লক্ষণ- নখগুলি আড়াআড়ি ভাবে ঢেউ, খেলান, পক্ষীর নখের ন্যায় বক্র, লাল ও কালো।

20. Asafoetida
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

21. Aurum-metallicum
বর্ণ- নীলচে, হলুদ।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

22. Baryta Carbonica
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

23. Belladona
বর্ণ- হলুদ।

24. Borax
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

25. Bovista
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

26. Bryonia Alb
বর্ণ- হলুদ।

27. Cactus Grandi
বর্ণ- নীলচে।

28. Calc- carbonica
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পুরু নখ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত।

29. Camp-officinalis
বর্ণ- নীলচে।

30. Cantharis Versicatoria
বর্ণ- হলুদ।

31. Carboneum-Sulpuratum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

32. Carboneum—Vegetabilis
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, হলুদ।

33. Castor-eque
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি, পায়ের নখগুলি।

34. Causticum
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

35. Chamomilla
বর্ণ- হলুদ।

36. Chelidonium majus
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

37. China
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, হলুদ।

38. Chininum arsenicosum
বর্ণ- নীলচে।

39. Chininum sulphuricum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

40. Cicuta virosa
বর্ণ- নীলচে।

41. Cocculus Indica
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

42. Colchicum Autumnale
বর্ণ- নীলচে, কৃষ্ণনীলবর্ণ।

43. Conium maculatum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, হলুদ।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

44. Crotalus-horridus
রোগ- রক্ত চুয়ে পড়ে আঙ্গুলের নখ হতে, পায়ের নখে ক্ষত।
একক লক্ষণ- রক্ত চুয়ে পড়ে আঙ্গুলের নখ হতে।

45. Cuprum Metallicum
বর্ণ- নীলচে, সাদা।

46. Digitalis purpurea
বর্ণ- নীলচে।

47. Diosma lincaris
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।

48. Drosera Rotundifolia
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

49. Eupatorium purpureum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

50. Ferrum-arsenicosum
বর্ণ- নীলচে।

51. Ferrum Metalicum
বর্ণ- নীলচে, হলুদ।

52. Ferrum-phosporicum
বর্ণ- নীলচে।

53. Gelsemium sempervirens
বর্ণ- নীলচে।

54. Ginseng
বর্ণ- নীলচে।

55. Graphites
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পায়ের নখ বিকৃত, পুরু নখ, পুরু হাতের আঙ্গুলের নখ, পুরু পায়ের আঙ্গুলের নখ।
বর্ণ- কালো, নীলচে, বর্ণ বিকৃতি।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

56. Hepar-sulphuris
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

57. Iodium
রোগ- হাতের নখে ক্ষত।

58. Ipecac
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

59. Kali-arsenicosum
বর্ণ- নীলচে শীতাবস্থায়।

60. Kali-Carbonicum
রোগ- হাতের নখে ক্ষত।

61. Lachesis
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

62. Leptandra Virginica
বর্ণ- কালো।

63. Lithum-carbonicum
বর্ণ- লাল।

64. Lycopodium
বর্ণ- হলুদ।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

65. Mancinella Venenata
বর্ণ- নীলচে।

66. Medorrhinum
প্রকৃতি- ক্ষয় রোগের ফলে হাতের আঙ্গুলের নখ বক্র।

67. Merc-corrosivus
বর্ণ- ধূসর বর্ণ।

68. Mercurius vivus
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পায়ের নখ বিকৃত, পুরু নখ।
বর্ণ- নীলচে, হলুদ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

69. Merc-sulphuricus
বর্ণ- নীলচে।

70. Mezereum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

71. Morphinum salts
বর্ণ- কালচে।

72. Natrum-muriaticum
বর্ণ- কালো, নখের চারদিকে কালো, নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।
ফাটা- নখের চারধারের চর্ম ফাটা বা অমসৃণ, হাতের নখ।
শুষ্কতা- হাতের নখের চারিদিকে।
রোগ- নখকুনি, হাতের নখে ক্ষত।
একক লক্ষণ- নখের চারধারে কালো বর্ণের, নখের চারধারে চর্মে ফাটা বা অমসৃন।

73. Nux-Vomica
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, হলুদ।

74. O***m
বর্ণ- নীলচে, কৃষ্ণনীলবর্ণ, বেগুনি, হলুদ।
রোগ- রক্ত চুয়ে পড়ে হাতের নখ হতে।
একক লক্ষণ- রক্ত চুয়ে পড়ে হাতের নখ হতে।

75. Petroleum
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

76. Phosphorus
বর্ণ- নীলচে।

77. Platinum metalicum
রোগ- হাতের নখে ক্ষত।

78. Psorinum
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।

79. Pulsatilla nigricans
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

80. Ranunculus bulbosus
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

81. Rhus-tox
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।
রোগ- নখকুনি।

82. Sabadilla officinalis
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, নখগুলি ঢেউ খেলান, পুরু নখ, পুরু হাতের আঙ্গুলের নখ।
রোগ- নখকুনি।

83. Sambucus nigra
বর্ণ-বেগুনি।

84. Sangunaria-canadensis
বর্ণ- নীলচে।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

85. Sarsaparilla officinalis
বর্ণ- নীলচে।

86. Secale cornutum
প্রকৃতি- পুরু পায়ের আঙ্গুলের নখ।
বর্ণ-বেগুনি।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

87. Sepia officinalis
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পায়ের নখ বিকৃত, পুরু নখ।
বর্ণ- নীলচে, সাদা, হলুদ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি, টুকরা টুকরা হয়ে ভেঙ্গে পড়ে।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত, সাদা দাগ।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

88. Silicea Terra
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, নখগুলি ঢেউ খেলান, পুরু নখ, নখে ফাড়া।
বর্ণ- নীলচে, ধূসর বর্ণ, সাদা, হলুদ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি, পায়ের নখগুলি, টুকরা টুকরা হয়ে ভেঙ্গে পড়ে।
ফাটা- হাতের নখ।
শুষ্কতা- হাতের নখের চারিদিকে, পায়ের নখে।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত, সাদা দাগ।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

89. Spigelia Anthelmia
বর্ণ- হলুদ।

90. Squila hispania or Scilla
প্রকৃতি- নখে ফাড়া।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
রোগ- পায়ের নখে ক্ষত।

91. Stannum met
রোগ- নখকুনি।

92. Stramonium
বর্ণ-বেগুনি।

93. Sulphur
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পুরু নখ।
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, সাদা, হলুদ।
ভঙ্গুর- হাতের নখগুলি।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত, সাদা দাগ।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

94. Sumbulus moschata
বর্ণ- নীলচে।

95. Tarentula hispanica
বর্ণ- নীলচে।

96. Thuja
প্রকৃতি- বিকৃত নখ, পায়ের নখ বিকৃত, নখগুলি ঢেউ খেলান।
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়, নীলচে ঋতুস্্রাব কাভঙ্গুর- হাতের নখগুলি, পায়ের নখগুলি, টুকরা টুকরা হয়ে ভেঙ্গে পড়ে।
শুষ্কতা- পায়ের নখে।
রোগ- নখকুনি, পায়ের নখে ক্ষত, হাতের নখে ক্ষত।

97. Tuberculinum Bovinum
প্রকৃতি- ক্ষয় রোগের ফলে হাতের আঙ্গুলের নখ বক্র।
দাগ- নখ দাগ দাগযুক্ত।

98. Ustilago Maydis
প্রকৃতি- পুরু নখ।

99. Veratrum Album
বর্ণ- নীলচে, নীলচে শীতাবস্থায়।

100. Zincum metallicum
বর্ণ- সাদা।
দাগ- সাদা দাগ।বর্ণ বিকৃতি।

03/01/2025

Hanif Homoeo Hall শরীরের বিভিন্ন স্হানের টিউমারের হোমিও চিকিৎসা ও মেডিসিন :~
___________________________________রেপার্টরী -
টিউমার কি- টিউমার হল শরীরের অস্বাভাবিক টিস্যু পিণ্ড, যার কোষ বৃদ্ধি হয় স্বাভাবিকের চাইতে অনেক দ্রুত, অনিয়ন্ত্রিত ও সমন্বয়হীন ভাবে। কোষের ধরন ও আচরণ অনুসারে টিউমার ২ ধরনের-
১. বিনাইন (Benign) – যেটি বিপজ্জনক নয়। এর বৈশিষ্ট-
১. এই টিউমার একটি আবরণ (Capsule)
দ্বারা বেষ্টিত থাকে।
২. ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়।
৩. আশপাশে বা শরীরের অন্য কোনো
অংশে ছড়ায় না।
৪. অপারেশনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ ভাল হয়।
২. ম্যালিগন্যান্ট (Malignant) -
এটি ক্ষতিকর । ক্যান্সার এক ধরনের ম্যালিগন্যান্ট টিউমার। এর বৈশিষ্ট-
১. এটি কোন আবরণ (Capsule) দ্বারা বেষ্টিত থাকে না,ফলে বৃদ্ধি হয় অনিয়ন্ত্রিত ও অগোছালো।
২. অতি দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩. আশেপাশের টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়ে।
৪. রক্তের মাধ্যমে শরীরের অন্য জায়গায়ও ছড়িয়ে পড়তে পারে।
৫. প্রাথমিক স্টেজে সঠিক চিকিৎসা পেলে বেশিরভাগ ক্যান্সার ভাল হয়, তবে পুনরায় হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়, তাই চিকিৎসা নিতে হয় ধৈর্য ধরে ও দীর্ঘ সময় নিয়ে।
ক্যান্সার রোগীর শারীরিক অবস্থা
১. ক্ষুধামন্দা
২. বমিবমি ভাব
৩. রক্তশূন্যতা
৪. অল্প সময়ে ওজন কমে যাওয়া
৫. দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়া ও
৬. ক্যান্সারের ধরন অনুযায়ী অন্যান্য লক্ষণ।
অতএব, শরীরে ফোলা বা টিউমারের আচরণ যদি ম্যালিগনেন্ট টিউমারের বৈশিষ্ট্যের মতো না হয় ও রোগীর যদি ক্যান্সারের অন্যান্য লক্ষণসমূহের কোনটাই না থাকে— তাহলে ওই টিউমার নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কিছু নেই। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মতন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে দুঃশ্চিন্তা মুক্ত হোন।

________________রেপার্টরী_______________

টিউমার চিকিৎসা সাধারনত যে মেডিসিন গুলোর সিম্পটম বেশি পাওয়া যায় সেগুলো হল-
Thuja, Conium, Baryta Carb, Baryta Iod, Baryta Mur, Calcarea Carb, Calcarea Phos, Calcarea Fluor, Calcarea Iod, Ruta, Phytolacca, Silicea.

শরীরের বিভিন্ন স্হানের টিউমারের সংক্ষিপ্ত রেপার্টরী -
নবজাত শিশুর মাথায় টিউমারঃ Baryta Carb.
মুত্র পথে টিউমারঃ Thuja, Eucaliptus.
বুকে টিউমারঃ Thyroidinum.
উরুর মধ্যে বেদনাযুক্ত টিউমারঃ Conium.
রক্তময় টিউমারঃ Calcarea Floor.
বগলের টিউমারঃ Carbo Ani, Thuja
ফুসফুসে টিউমারঃ Thuja, Phosphorus.
ঠোটের টিউমারঃ Thuja, Silicea, Calcarea Phos.
রক্তবহা নাড়ির টিউমারঃ Calcarea Fluor.
Thoja Q and Phytolacca Q বাহ্য প্রয়োগ করা যায়।
শক্ত টিউমারে Conium, Ruta, Calcarea Fluor, Calcarea Phos. Carbo Ani. ভাল।
নরম টিউমারে Calcarea Carb, Thuja, Baryta Carb ভাল।
চোখের পাতায় টিউমারঃ Calcarea Fluor, Thuja. Staphysagria.
নাকে টিউমারঃ Thuja,
স্বরযন্ত্রের টিউমারঃ Thuja.
কানে টিউমারঃ Calcarea Carb, Thuja.
মাথায় টিউমারঃ Calcarea Carb, Calcarea Fluor, Thuja, Baryta Carb.
গলায় টিউমারঃ Baryta Carb, Thuja.
পেটে টিউমারঃ Calcarea Iod, Thuja.
কাঁধে বা পিঠে টিউমারঃ Conium, Baryta Carb.
কপালে টিউমারঃ Conium, Calcarea Fluor.
আঘাতের কারনে টিউমারঃ Conium, Ruta.
দাতের মাড়িতে টিউমারঃ Hecla Lava.
হাতের কব্জির টিউমারঃ Ruta, Calcarea Phos.
হাটুতে টিউমারঃ Calcarea Floor, Calcarea Phos.
আঙ্গুলে টিউমারঃ Calcarea Fluor, Thuja.
মুখের উপর টিউমারঃ Calcarea Fluor, Thuja.
মুখের ভিতর টিউমারঃ Arum Mur, Baryta Carb, Thuja.
অস্হির/হাড়ের টিউমারঃ Calcarea Phos, Calcarea Fluor, Silicea.
ব্রেন টিউমারঃ Sulpher, Acid Hydro, Tuber Bovi, Natrum Mur.
জিহ্বার টিউমারঃ Thuja, Arum Mur, Baryta Carb.
স্তনে টিউমারঃ Phytolacca, Conium, Carbo Ani, Calcarea Fluor.
ডিম্বকোষে/ওভারিতে টিউমারঃ Thuja, Calcarea Fluor.
জরায়ুর টিউমারঃ Arum Mur Nat., Calcarea Iod, Conium, Thuja.
গর্ভভ্রমে টিউমারঃ Natrum Carb, Thuja
রোগীর লক্ষন অনুযায়ী উল্লেখিত ঔষধ ব্যবহারে ভাল ফল পাওয়া যাবে।

সবাই ভাল থাকবেন।সুস্হ জীবন,সুন্দর থাকার প্রধান উপকরন।শুভরাত্রী।

🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
আপনারা যদি মনে করেন লেখাগুলো আপনার জন্য উপকারি তাহলে আরেক ভাইয়ের জন্যও হয়তো উপকারি হবে , আপনি কষ্ট করে লেখাটি শেয়ার করলে অন্য ভাইও লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে পারবেন। তাই শেয়ার করুন এবং পেজে লাইক বৃদ্ধিতে সহায়তা করুন। আর এ জন্য ইনভাইট অপসানে গিয়ে বন্ধুদেরকে পেজ লাইকের ইনভাইট পাঠান।মনে রাখবেন জানার কোন শেষ নেই |

02/01/2025

সিপিয়া

স্বামী সহবাস ভালো লাগেনা
বাচ্চাদেরও লাগেনা ভালো
আপন মানুষ সব পর হয়েছে
মুখটা সদা বিষাদ কালো।

কিছুই ভালো লাগেনা তার
ঘরে বসে থাকে একা
থেকে থেকে শুধু কাঁদে
কারুর সাথে করে না দেখা।

সান্তনাতে রোগবৃদ্ধি
আর বৃদ্ধি দুধে
সহবাসে দারুন বৃদ্ধি
সব মিলায় যেন বুদবুদে।

জরায়ু যেন বেরিয়ে যাচ্ছে
সদাই তার এই ভয়
এই ভয়েতে মরে সে যে
পায়ের উপর পা তুলে রয়।

কাজকর্মে মন বসে না
সঙ্গীসাথী ভালো লাগে না,
ঝড় বৃষ্টি ভয় করে, ভালোও লাগে,
আনন্দ ফুর্তি মনে জাগে না।

দেখতে সে নয় মোটেই ভালো
ক্যালকের মতন নয়তো ফর্সা
মহিলাদের সে নিতম্ব নয়
দায়িত্ব নিতে করে না ভরসা।

গান-বাজনা ভালবাসে না
দুধ খেলেই হয় বৃদ্ধি,
এমন সব ব্যাপার-স্যাপার
যেন হারিয়েছে সব বুদ্ধিশুদ্ধি।

প্রস্রাবে যে বেজায় গন্ধ
পেটে খালি ভাব,
মিষ্টি ও টক ভালবাসে
বিচিত্র তার হাবভাব!

সাদা স্রাব লেগেই আছে
মাসিক অনিয়মিত,
শরীরের পার্টস সব ঢিলে ভাবে
সদাই যেন বিমর্ষ আর দুঃখিত।

বমির ভাব তার লেগেই থাকে
সকাল কিংবা সন্ধ্যা,
বাচ্চা কাচ্চা হতে চায় না
অপবাদ পায়- বন্ধ্যা।

পায়খানা যে শক্ত হয়
মাসিকের আগে বাড়ে,
অজ্ঞান হওয়ার টেন্ডেন্সি তার
যেথায় সেথায় পড়ে।

চুল তার উঠতেই থাকে
হাতের তালুতে বড্ড ঘাম,
মুখে জিভে গন্ধ হয়
এসব লক্ষনে আছে দাম।

মাথার যন্ত্রণা লেগেই থাকে
বিশেষ করে বাম দিকে,
মাসিক তার নানা রকম
কম, বেশি, লাল, ফিকে।

কাজকর্ম ভাল লাগে না
মন বসে না কাজে,
কিন্তু কাজ করলে ভালো থাকে
ইচ্ছা করে না কোন সাজে।

প্রতিবাদ সহ্য হয় না
তেলে বেগুনে জ্বলে,
গলা ও মলদ্বার যেন আটকে থাকে
ছোট্ট একটা বলে।

উপরের চোখের পাতা ঝুলে পড়ে
উঠতে তা আর চায় না,
কষ্টিকামে যেমন আছে
করে না সে কোন বায়না।

শীত তার বড্ড বেশি
শীতে হু হু কাঁপে,
মেনোপজে সব বৃদ্ধি
মাঝে মাঝে হাঁফে।

চর্মরোগ লেগেই থাকে
বিশেষ করে দাদ
মুখে কালো ছোপ পড়ে
রইলো না কিছু বাদ।

01/01/2025

Acif phos Q এর কাজ বোঝার সহজ উপায়:-
ভেঙে ভেঙে এই লক্ষনগুলো পাওয়া যায়।

Acid - Phos
A : Absent minded : অমনোযোগী।
C : Company Aversion to : সঙ্গী অপছন্দ।
I : Indolence : অলস।
D : Despair : হতাশা।

P : Passionate : কামুক।
H : Homesickness : গৃহকাতরতা।
0 : Obstinate : একগুঁয়ে।
S : Slowness : ধীরগতি।
Etc

31/12/2024

গুরুত্বপূর্ন ১/২ টি লক্ষনের উপর ঔষধ প্রয়োগ করে চমৎকার রেজাল্ট পাওয়া যায়।

📝 সুচ ফুটে যাওয়া– হাইপেরিকাম ২০০।

📝 শিশুদের বমি– ইপিকাক ৩০,২০০।

📝শিশুদের দুধ খেলেই বমি– ইথুজা ৩০,২০০।

📝 আঘাতের সাথে কালো দাগ থাকলে - আর্ণিকা, লিডাম ৩০,২০০।

📝আঘাত লেগে কেটে যাওয়া- ক্যালেন্ডুলা ছয় (বাহ্যিক ব্যবহার) ৩০ সেবন।

📝পেরেক, লোহার তারকাটা ফুটলে– লিডাম পল ৩০,২০০ ।

📝নাক দিয়ে হঠাৎ রক্ত, স্রাব– মিলিফোলিয়াম ৩০।

📝 হঠাৎ জ্বর, কারণ জানা নেই– একোনইট ৩০। জ্বরের প্রথম অবস্থা বেলেডোনা ৩০ ।

📝হঠাৎ করে শিশুদের পেট ব্যথা– ক্যামমিলা ৩০ ।

📝 ট্রেনে বা বাসের ধারে বসার কারনে ঠাণ্ডা লাগা– একোনাইট ৩০, হিপার ৩০।

📝 তেল জাতীয় খাবার খেয়ে পেট খারাপ– পালসেটিলা ৩০ ।

📝মহিলাদের দেরিতে মাসিক, মাসিক বন্ধ, অল্প পরিমাণ মাসিক হওয়া– এমিল নাইট্রেট ৩০ ।

📝মাসিকের সময় কোমরে ব্যথাসহ চাপ চাপ রক্তস্রাব– স্যাবাইনা ২০০।

📝 মাসিকের রক্তস্রাব অল্পমাত্রায় হয়, কিন্তু অধিক সময় স্থায়ী হয়– এব্রোমা আগস্টা ৬। অনিয়মিত মাসিক– জনোসিয়া অশোকা ৬। ডিমের সাদা অংশের মতো সাদাস্রাব– বোরাক্স

📝 সাদাস্রাব ঘন, ক্রিমের মতো ঘন– পালসেটিলা ৩০।

📝যৌনিদারে অসম্ভব চুলকানি– ফ্যাগোপাইরাম ৩০।

📝অতিরিক্ত স্বপ্নদোষ– চায়না ৩০। লম্বা যুবকের নিয়মিত স্বপ্নদোষ– এ্যাসিডফস ২০০।

📝 লিঙ্গের দুর্বলতা, ধজভঙ্গ, উত্তেজনা কম– টার্নেরা ৬ ।

📝মাংস খেয়ে পেটের গোলমাল– নাক্স ভোমিকা ৩০ ।

📝হঠাৎ মানসিক উত্তেজনা– ইগ্নেসিয়া ৩০,২০০

📝হঠাৎ ভয় পাওয়া, আক্ষেপ, একোনাইট ৬ ।

📝 কাজ করতে করতে হঠাৎ পায়ে হাতে খিল ধরা– ম্যাগফস ৩০।

📝 স্তনে আঘাত– কনিয়াম ২০০ ।

📝দাঁত তোলার পর রক্ত স্রাব হেমামেলিস Q, ৩০

📝ধোয়ার কারণে শ্বাসকষ্ট- আর্ণিকা ৩০, বোভিস্টা ২০০

📝জুতা পরার কারণে ফোস্কা পরলে– এলিয়ামসেপা ৩০

📝 মশা, বোলতা ও কীটপতঙ্গ কামড় দিলে– লিডাম ৩০, এনথ্রাক্স ৩০।

📝 গলায় মাছের কাটা ফুটলে– এনাগেলিস ৩০, সাইলেসিয়া ৩০।

Address

Karimganj

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hanif Homoeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Hanif Homoeo Hall:

Share