Alternative and ayurvedic medicine

  • Home
  • Alternative and ayurvedic medicine

Alternative and ayurvedic medicine An informative page by which, we can inform about our health tips and daily balanced sister informa

শীতে ত্বক দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। যার প্রভাবে ত্বকে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। অনেকের পা ফাটা, ফ্রস্ট বাইট, নখ ওঠার মতো সমস...
12/11/2023

শীতে ত্বক দ্রুত আর্দ্রতা হারায়। যার প্রভাবে ত্বকে নানা ধরনের পরিবর্তন আসে। অনেকের পা ফাটা, ফ্রস্ট বাইট, নখ ওঠার মতো সমস্যা দেখা দেয়। এটি নিয়ে অনেকেই অস্বস্তিতে ভোগেন। শীতে পা ফাটার প্রতিকারও রয়েছে। চলুন সেটিই জেনে নেওয়া যাক।

স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মানুষের শরীরের অন্যান্য অংশের তুলনায় পায়ের গোড়ালির ত্বক অনেক শক্ত। শীতের শুষ্কতা ও ধুলাবালির প্রকোপে গোড়ালি আরও শক্ত হয়ে যায়। ফলে পা ফাটার সমস্যা শুরু হয়। নিয়মিত যত্ন ও পরিচ্ছন্নতার মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

এই যেমন, শরীরে পানির পরিমাণ কম থাকলে পা ফাটা শুরু হয়। তাই প্রতিদিনের খাবারে প্রচুর পানি, ফল ও প্রয়োজনীয় ভিটামিন রাখুন। এ ছাড়াও আরও যেসব বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে-

পরিষ্কার রাখা
পা ফাটা প্রতিরোধে নিয়মিত পা পরিষ্কার রাখতে হবে। বিশেষ করে গোসলের সময় পা পরিষ্কার করে নিতে হবে। গোসলের পানির সংস্পর্শে পায়ের ত্বক নরম হয়ে ওঠে। তখন সহজেই পরিষ্কার করা যায়। এ ছাড়া বাইরে থেকে ঘরে ফিরে পা ধুয়ে ফেলতে হবে। একটি বিষয় এক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে, পা পরিষ্কার করতে অতিরিক্ত গরম পানি ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে পা আরও শুষ্ক হয়ে পড়ে।

মোজা ও জুতা ব্যবহারে সতর্কতা
শীতের অতিরিক্ত ঠান্ডা থেকে রক্ষা পেতে অনেকেই জুতা ব্যবহার করেন। এক্ষেত্রে পায়ে মোজা ব্যবহার করতে হয়। তবে পায়ের সুরক্ষায় সঠিক মোজা ও জুতা ব্যবহার জরুরি। বাতাস চলাচল করে এমন কাপড় বা উলের মোজা ব্যবহার করা উচিত। মোজা খুলে ফেলার পর যদি খুব ফ্যাকাসে এবং কুঁচকে যাওয়া পায়ের আঙ্গুলের চিহ্ন দেখা যায়, তাহলে বুঝতে হবে মোজায় খুব বেশি আর্দ্রতা জমা হয়েছে। তাই এমন মোজা বেছে নিতে হবে যা পা উষ্ণ ও শুষ্ক রাখবে। মোজার পাশাপাশি জুতাও হওয়া চাই আরামদায়ক। পা ঢাকা জুতো পরলে শুকনো বাতাসেও আর্দ্রতা হারাবে না গোড়ালি। ভেজা জুতা বা মোজা এড়িয়ে চলতে হবে।

ময়েশ্চারাইজার
গোসল বা পা ধোয়ার পর পায়ে পরিমাণ মতো ময়েশ্চারাইজার মাখতে হবে। এতে পায়ের ত্বকের পিএইচ ভারসাম্য বজায় থাকবে। এ ছাড়া ঘুমানোর আগে গ্লিসারিন, পেট্রোলিয়াম জেলি লাগালে ভালো ফল পাওয়া যায়।

ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার
শীতের সময় প্রচুর পানি পান করা উচিত। ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি-৩ সমৃদ্ধ খাবার খেতে হবে। শীতকালীন ফল, শাক-সবজিগুলো এসব ভিটামিনের ভালো উৎস। তাছাড়া বাদাম, স্নেহ জাতীয় খাবার খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে।

দ্রষ্টব্য: পায়ের সমস্যা বেশি হলের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সহায়তা করে। ৪. শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আ...
11/11/2023

সহায়তা করে।


৪. শসায় প্রচুর পরিমাণে সিলিকা আছে। গাজরের রসের সঙ্গে শসার রস মিশিয়ে খেলে দেহের ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা নেমে আসে। এতে গেঁটেবাতের ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।।


৫. সকাল সকাল ঘুম থেকে ওঠার পর অনেকের মাথা ধরে। শরীর ম্যাজম্যাজ করে। শসায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন বি ও সুগার আছে। তাই ঘুমাতে যাওয়ার

Ear Piercing For Kids: বাচ্চার কান ফুটো করার সঠিক বয়স কত? কানের দুল পরানোর আগে এই নিয়ম অবশ্যই জানুনEar Piercing For Kids...
10/11/2023

Ear Piercing For Kids: বাচ্চার কান ফুটো করার সঠিক বয়স কত? কানের দুল পরানোর আগে এই নিয়ম অবশ্যই জানুন
Ear Piercing For Kids: বাচ্চাকে কানের দুল পরানোর আগে সব বাবা-মাকেই জানতে হবে এই নিয়ম!

বাচ্চা মেয়ে হোক বা ছেলে কান ফুটো করে দুল পরাতে অনেকেই ভালবাসেন! শুধু মেয়ে নয়, অনেকেই ছেলে সন্তানেরও এক কান ফুটো করিয়ে দুল পরান! কিন্তু জানতে হবে শিশুর কান ফুটো করার সঠিক বয়স এবং কিছু নিয়ম!

বাচ্চা মেয়েদের ছোট থাকতেই কান ফোটানো হয়। তবে অনেক সময় বড় বেলাতেও ফোটায় অনেকে। কিন্তু ছোট বেলায় কানের লতি অনেকটাই নরম থাকে। তবে সঠিক নিয়ম না জানলে কিন্তু বিপদ হতে পারে!

প্রথমেই মনে রাখতে হবে শিশুর টিটেনাস টিকা নেওয়ার পর যেন কান ফোটানো হয়! নাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে!.

Tangra fish or Batasio Fish: ট্যাংরা মাছ খেলে কী হয়? শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে? সব জেনে, তার পরেই না হয় খান1/8বাঙালি বাড়িত...
09/11/2023

Tangra fish or Batasio Fish: ট্যাংরা মাছ খেলে কী হয়? শরীরে কেমন প্রভাব পড়ে? সব জেনে, তার পরেই না হয় খান

1/8বাঙালি বাড়িতে নানা ধরনের মাছ খাওয়ার চল থাকে। কিন্তু বহু মাছই আমরা খেতে ভালো লাগে বলে খাই। অনেকেরই জানা থাকে না, সেই সব মাছে কী জাতীয় উপাদান থাকে। এই যেমন ট্যাংরা মাছ। এই মাছ এতি পরিচিত। কিন্তু অনেকেই হয়তো জানেন না এতে কোন কোন উপাদান রয়েছে।

2/8ট্যাংরা মাছ নানা ধরনের উপাদানে ঠাসা। এতে বিরল ধরনের ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এছাড়াও এতে আছে ভালো ফ্যাট। এবার জেনে নেওয়া যাক, এই মাছ খেলে শরীরে কী কী প্রভাব পড়তে পারে, কেন এই মাছ অনেককেই খেতে বলা হয়।

3/8ট্যাংরা মাছ খেলে হার্ট ভালো থাকে। কারণ এটি কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখে। মুরগি বা খাসির মাংসে যে ধরনের প্রোটিন থাকে, তার চেয়ে অনেক আলাদা প্রোটিন মাছে থাকে। যে কোলেস্টরলের ভয়ে আপনি ভীত থাকেন, মাছ খেলে সেটা কিন্তু অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসবে। এতে যে ফ্যাট থাকে সেটা সহজে শরীরে দ্রবীভূত হয়ে যায়।

উপাদান: নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র সঙ্কুচিত হবে, খুব সহজে চোখে পড়বে নাসারা বছরই তৈলাক্ত ত্বক, র‌্যাশ-ব্র...
05/11/2023

উপাদান: নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র সঙ্কুচিত হবে, খুব সহজে চোখে পড়বে না

সারা বছরই তৈলাক্ত ত্বক, র‌্যাশ-ব্রণের সমস্যায় জর্জরিত হয়ে থাকেন। কিন্তু শীত আসার মুখে দোসর হয় ওপেন পোর্‌স বা উন্মুক্ত ছিদ্র। ত্বকের পেশি ক্রমাগত সঙ্কুচিত, প্রসারিত হওয়ার ফলে ছিদ্রগুলি আকারে বড় হয়ে যায়। কপাল, নাক ও গালে এগুলি বড় হয়ে গর্তের মতো দেখতে লাগে। ত্বক শিথিল ও বয়স্ক দেখায়। ত্বকের ছিদ্র বড় হলে তাতে তেল আর ধুলোময়লা জমে। তখন ব্রণ, র‌্যাশের সমস্যাও বাড়ে। ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে চাইলে এগুলি সারিয়ে তোলা জরুরি। খরচসাপেক্ষ চিকিৎসা পদ্ধতিতে না গিয়ে ঘরোয়া কয়েকটি উপায়ে এই উন্মুক্ত রন্ধ্রগুলিকে আকারে কিছুটা হলেও কমিয়ে ফেলা যায়।

১) ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্রগুলি বন্ধ করতে ভরসা রাখতে পারেন অ্যাপল সাইডার ভিনিগারের উপর। ওজন কমাতে যেমন পারদর্শী এই উপকরণ, তেমনই ত্বকের যত্নেও সক্রিয় ভূমিকা পালন করে এটি। এই ভিনিগারের সঙ্গে অল্প জল মিশিয়ে টোনার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।

২) ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্র সঙ্কুচিত করতে সাহায্য করে ডিমের সাদা অংশ। এই উপাদানটির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন এবং ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফোলেটের মতো খনিজ। এই সমস্ত উপাদান ত্বকের ছিদ্র সঙ্কোচনে সহায়তা করে।

৩) ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্রগুলি বন্ধ করতে সাহায্য করে ঘরোয়া একটি ফেসপ্যাক। হলুদ, বেসন এবং দইয়ের প্যাক তৈরি করে দশ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে ছিদ্রগুলি বন্ধ হয়ে যাবে। ত্বকও উজ্জ্বল হবে।
৪) বেকিং সোডার অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ ত্বকের প্রদাহ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মুখে সেবাম ক্ষরণের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতেও সাহায্য করে এটি। ফলে ব্রণের উপ্রদব কিছুটা হলেও নিয়ন্ত্রণে থাকে। ভবিষ্যতে ওপেন পোর্‌স-এর সমস্যাও হয় না।

৫) টোম্যাটোর মধ্যে লাইকোপেন নামে একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট থাকে। ত্বকের উন্মুক্ত ছিদ্রগুলির সঙ্কোচনে এটি সাহায্য করে। টোম্যাটো কেটে দু’ভাগ করে তার উপর মধু দিয়ে দিন। মুখে মেখে রাখুন বেশ কিছু ক্ষণ। তার পর হালকা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।

ভিটামিন ই ক্যাপসুলে আছে যৌবন ধরে রাখার মন্ত্র! ত্বক থাকবে টান-টান! জানুনVitamin E-Skin Care: এই ক্যাপসুল একাই একশো! ত্বক...
04/11/2023

ভিটামিন ই ক্যাপসুলে আছে যৌবন ধরে রাখার মন্ত্র! ত্বক থাকবে টান-টান! জানুন
Vitamin E-Skin Care: এই ক্যাপসুল একাই একশো! ত্বকের সব সমস্যায় কাজ দেয় জাদুর মতো! তবে সঠিক পদ্ধতিতে ব্যবহার না হলে কিন্তু বিপদ! জানুন..

সুন্দর হতে কে না চায়! সেইমতো অনেকেই বিভিন্ন নামিদামি প্রোডাক্ট, বিভিন্ন ধরনের ক্রিম ব্যবহার করেন । তবে সেক্ষেত্রে অনেকসময় মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করেও সঠিক ফলাফল পাওয়া যায় না । কিন্তু এমন এক ক্যাপসুল আছে যা আপনি ব্যবহার করলে মুক্তি পেতে পারেন মুখের বিভিন্ন সমস্যা থেকে এবং বাড়িয়ে তুলতে পারেন মুখের উজ্জ্বলতা।

এই ক্যাপসুলটি খুব সহজেই প্রায় সব ওষুধের দোকানেই পেয়ে যাবেন। ক্যাপসুলটির দামও কিন্তু সাধ্যের মধ্যেই। এটি হল ভিটামিন ই ক্যাপসুল। নিয়ম মাফিক ভিটামিন ই ব্যবহার করলে ভাল ফল পাওয়া যায়, এই ক্যাপসুল ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা যেমন- ব্রণ, ফুসকুরি, দাগ ছোপ দূর করে সেই সঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে ত্বককে করে তোলে আরও সুন্দর। এই ক্যাপসুল আমাদের ত্বককে রক্ষা করার পাশাপাশি পুষ্টিও প্রদান করে, তাই মুখের যে কোনও সমস্যার একমাত্র সলিউশন হতে পারে এই ভিটামিন ই ক্যাপসুল।

ব্রণ হওয়ার পর যদি মুখে দাগ হয়ে যায়। তাহলে রোজ রাতে ঘুমানোর আগে ভিটামিন ই ক্যাপসুল থেকে শুধুমাত্র জেল বের করে নিয়ে একদম ব্রণর দাগের উপর লাগান। যতদিন না ত্বকের এই দাগ মিলিয়ে যাচ্ছে ততদিন আপনার মুখে এই ভিটামিন ই ব্যবহার করুন । এই ক্যাপসুলে আছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের ত্বকের দাগ ছোপ দূর করতে সাহায্য করে এবং মৃত কোষগুলিকে সরিয়ে দেয়।

সারারাত চোখের নিচে ভিটামিন ই লাগিয়ে রাখলে যাদের চোখের নীচে কালো দাগ আছে, সেই দাগ দূর হবে। তবে জেল লাগানোর পর হালকা করে ম্যাসাজ করতে হবে। এটা প্রতিদিন লাগালে ডার্ক সার্কেল এর সমস্যাও দূর হবে।

একটা ছোট্ট পাত্রতে ২ চামচ টক দই নিয়ে তাতে মাত্র কয়েক ফোঁটা লেবুর রস এবং একটা ভিটামিন ই ক্যাপসুল থেকে জেল বের করে সেটা ভালো করে মিশিয়ে মুখে উপর লাগিয়ে রাখুন। মিনিট দশেক পরে ঠাণ্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন । সপ্তাহে যদি এই মিশ্রণ দুবার করে মুখে লাগানো হয় তাহলে এই মিশ্রণ আপনার মুখের ত্বককে পুষ্টি প্রদান করবে, কালো দাগ ছোপ দূর করবে এবং উজ্জ্বলতাও বৃদ্ধি করবে ।

এছাড়াও মুখে টান ধরে থাকলে এবং শুষ্ক ত্বক হলে এই সমস্যাও দূর করতে সক্ষম ভিটামিন ই। এক চামচ মধুর সঙ্গে দু চামচ দুধ এবং দুটি ভিটামিন ই ক্যাপসুলের জেল মিশিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে মুখের উপর লগিয়ে প্রায় মিনিট পনেরো পর মুখ ধুয়ে নিন। একটি সপ্তাহে মাত্র দুই থেকে তিনবার এই মিশ্রণ মুখে ব্যবহার করুন, ফলাফল দেখে চমকে উঠবেন আপনি নিজেই। এই সবই দারুণ কাজ দেয়। তবে ত্বকের বিশেষ সমস্যা থাকলে বিশেষজ্ঞের মতামত নিন।

প্রকৃতিতে শীতকাল দৃশ্যমান। শীতের রেশ শুরু হওয়ার আগে থেকেই বাজারে উঠতে শুরু করেছে ধনে পাতা। এই সময়ে ধনে পাতা দিয়ে তরকারি ...
03/11/2023

প্রকৃতিতে শীতকাল দৃশ্যমান। শীতের রেশ শুরু হওয়ার আগে থেকেই বাজারে উঠতে শুরু করেছে ধনে পাতা। এই সময়ে ধনে পাতা দিয়ে তরকারি রান্না হবে না, এমনটা চিন্তা করা কঠিন বটে। ধনে পাতা হল মসলা আর ধনে পাতার গাছ হল এক প্রকারের সবজি। তরকারি রান্নায় ধনে পাতা দেওয়া হলে সেই তরকারি খেতেও সুস্বাদু হয়। ধনে পাতায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। তাই এটি হাড় মজবুত ও সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নিন ধনে পাতায় অন্যান্য গুণের কথা:

১. রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে ধনে পাতা খেতে পারেন। ডায়াবেটিস আক্রান্তদের জন্য ধনে পাতা বিশেষ উপকারি।
২. ধনে পাতায় সিনিওল এসেনশিয়াল অয়েল ও লিনোলিক অ্যাসিড রয়েছে। এই দুটি উপাদান শরীরের বাতব্যথা ও প্রদাহ কমায়।

৩. ধনে পাতা শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এটি খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

৪. এতে থাকা ক্যালসিয়াম আয়ন এবং অ্যাসেটিকোলিন উপাদান শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ ছাড়া ধনে পাতায় আছে আয়রন। এই উপাদান রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে।

৫. ধনে পাতা ত্বকের নানা রোগ থেকে দূরে রাখতে সহায়তা করে। কারণ এই পাতায় রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও ছত্রাকনাশক উপাদান।

৬. অ্যান্টিহিস্টামিন উপাদান থাকায় অ্যালার্জির ক্ষতিকর প্রভাব দূর করে ধনে পাতা। এতে থাকা ভিটামিন এ, ভিটামিন সি ও ফসফরাস থাকায় চোখের জন্য উপকারি।

৭. সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করে ধনে পাতা। এই পাতায় আছে ব্যাকটেরিয়া ও ইস্ট প্রতিরোধী উপাদান।

Health Benefits of Betel Leaf: আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুযায়ী পান কিন্তু শুধুই মুখশুদ্ধি বা নেশাদ্রব্য নয়। পান পাতার অনেক উপকার...
02/11/2023

Health Benefits of Betel Leaf: আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুযায়ী পান কিন্তু শুধুই মুখশুদ্ধি বা নেশাদ্রব্য নয়। পান পাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে।

কলকাতা: আগেকারদিনে পান খাওয়ার চল খুবই জনপ্রিয় ছিল। এখন এই অভ্যেসে বদল এসেছে। ঘরে ঘরে পানের বাঁটা রেখে পান সাজিয়ে খাওয়ার চল প্রায় নেই বললেই চলে। এখন নিমন্ত্রণ বাড়িতে এলাহি খাওয়ার পর পান দেয়। পানের দোকান তো রয়েইছে। পান খাওয়া কি শরীরের জন্য ভাল না খারাপ?

আয়ুর্বেদশাস্ত্র অনুযায়ী পান কিন্তু শুধুই মুখশুদ্ধি বা নেশাদ্রব্য নয়। পান পাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। কবিরাজরা বলে থাকেন, পান দূরে রাখতে পারে অনেক ধরনের শারীরিক সমস্যাও। পানের কী কী উপকারিতা জানেন? নিয়মিত পান খেলে শরীরের বিপাক হার বাড়ে। এর ফলে রক্ত সঞ্চালনও ভাল হয়।

White or Pink Guava: পেয়ারা তো খান, কিন্তু সবুজ নাকি গোলাপি— কোন পেয়ারা বেশি ভালো জানেন কি1/7পেয়ারা সকলেরই পরিচিত একটি ফ...
02/11/2023

White or Pink Guava: পেয়ারা তো খান, কিন্তু সবুজ নাকি গোলাপি— কোন পেয়ারা বেশি ভালো জানেন কি

1/7পেয়ারা সকলেরই পরিচিত একটি ফল। এখন প্রায় সারা বছর পেয়ারা পাওয়া যায়। ভিটামিন এ, বি, কে, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস-সহ বহু গুণে সমৃদ্ধ পেয়ারা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে কার্যকরী। কিন্তু এই পেয়ারারও আছে প্রকার ভেদ।

2/7অনেকের মনেই প্রশ্ন আছে, সব ধরনের পেয়ারায় কি একই রকম পুষ্টিগুণ থাকে? এই প্রশ্নের কারণ হল বাজারে মূলক দু’ধরনের পেয়ার পাওয়া যায়। একটির ভিতরটি সাদা বা হলুদ। আর অন্যটির লালচে বা গোলাপি। এখন প্রশ্ন হল, এই দুই ধরনের পেয়ারা কি এক? পুষ্টিগুণ কি দু’টিতেই একই রকম?

3/7এই প্রশ্নের উত্তরে যাওয়ার আগে দেখে নেওয়া যাক, পেয়ারা ঠিক কী কী কাজে লাগে। রক্তে শর্করার ভারসাম্য রক্ষা করতে পেয়ারা দারুণ কাজে লাগে। হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও পেয়ারা দারুণ কাজে লাগে।

01/11/2023

মুঠো মুঠো ওষুধ লাগবে না, ঘরোয়া এই ৩ উপায়ে মিলবে অ্যাসিডিটি থেকে একেবারে মুক্তি
Acidity : যাঁরা বদহজম, পেটে ব্যথা, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো নানা সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা নিয়মিত যোগব্যায়াম করে নিজেদের হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে পারেন।

অনিয়মিত জীবনধারা এবং খাদ্যাভ্যাস মানুষের স্বাস্থ্যের উপর খারাপ প্রভাব ফেলে, যার কারণে আমাদের নানা রোগের সম্মুখীন হতে হয়, যেমন স্থূলতা, ক্লান্তি, শারীরিক সমস্যা, মানসিক সমস্যা ইত্যাদি। আমাদের শরীরের সম্পূর্ণ শক্তি আমাদের পরিপাকতন্ত্রের উপর নির্ভর করে।

*পরিপাকতন্ত্রের সাহায্যে খাদ্য ভিটামিন ও খনিজ পদার্থে রূপান্তরিত হয় এবং আমাদের শরীরের সকল চাহিদা পূরণ করে। এটি আমাদের শরীরে শক্তি জোগায়। সংগৃহীত ছবি।

*আজকাল, অনেকেই বদহজম, পেট ব্যথা, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই এই সমস্ত সমস্যা দূরীকরণে আমরা আজ এমন কিছু আসনের কথা আলোচনা করব যা আমাদের পাচনতন্ত্রকে শক্তিশালী করবে।

*যোগাসন প্রশিক্ষক গোকুল বিস্ত আমাদের জানিয়েছেন যে যাঁরা বদহজম, পেটে ব্যথা, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো নানা সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা নিয়মিত যোগব্যায়াম করে নিজেদের হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করতে পারেন।

*ত্রিকোণাসন: এই যোগাসন অভ্যাস করলে আমাদের পায়ের পেশির ব্যথা কমে যায়। এই যোগ ব্যায়াম করার জন্য প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে, তারপর পায়ের মাঝখানে কিছুটা দূরত্ব বজায় রেখে গভীর শ্বাস নেওয়ার সময় শরীরকে ডান দিকে বাঁকাতে হবে, তারপর বাম হাত উপরের দিকে নিয়ে চোখের উপরের দিকে রাখতে হবে। এই প্রক্রিয়াটিকে বারে বারে চালিয়ে যেতে হবে।

*মালাসন: এই যোগ ব্যায়াম করার জন্য প্রথমে সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে এবং তারপর দুই পায়ের মধ্যে একটু দূরত্ব রেখে দুটি হাত মিলিয়ে ধীরে ধীরে বসতে হবে। শ্বাস ছাড়ার সময় সামনের দিকে ঝুঁকে দাঁড়াতে হবে। এরপর উভয় কনুই ও উরুর মধ্যে প্রায় ৯০ ডিগ্রি কোণে দাঁড়াতে হবে।

*হলাসন: এই আসনটি করার জন্য, প্রথমে পিঠের দিকে ভর দিয়ে মাটিতে শুতে হবে এবং উভয় হাত কোমরের নিচে রাখতে হবে। এর পরে, ধীরে ধীরে উভয় পা সমান ভাবে তুলে এবং তারপর কোমরের সাহায্যে ভর দিয়ে মাথার পিছনের দিকে হাতটি এগিয়ে নিতে হবে। পা মাটি স্পর্শ না করা পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চালিয়ে যেতে হবে।

Aciloc injection ki o kano use Kora hoy janun..অ্যাসিলক ২৫ এম জি ইনজেকশন (Aciloc 25 MG Injection) এমন একটি ওষুধ শ্রেণীর ...
31/08/2023

Aciloc injection ki o kano use Kora hoy janun..

অ্যাসিলক ২৫ এম জি ইনজেকশন (Aciloc 25 MG Injection) এমন একটি ওষুধ শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত যা হিস্টামিন (H2) রিসেপ্টর ব্লকার হিসাবে পরিচিত। এই ওষুধটি কার্যকরভাবে পেট এবং অন্ত্রের আলসারের চিকিৎসা করে এবং পেটের মধ্যে উত্পাদিত অ্যাসিডের পরিমাণকে হ্রাস করে কাজ করে। তদুপরি, এই ওষুধটি গ্যাস্ট্রো ইসোফেগাল রিফ্লাক্স ডিজিজ (GERD) এবং জোলিঙ্গার-এলিসন সিনড্রোমের মতো পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে, যা পেটের মধ্যে অতিরিক্ত অ্যাসিড উত্পাদন করে।

রোগীদের সচেতন হওয়া দরকার যে এই ওষুধ সেবন করলে তাদের মধ্যে নিউমোনিয়া থেকে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বাড়তে পারে। নিউমোনিয়ার লক্ষণগুলি হল বুকে ব্যথা, জ্বর, হালকা সবুজ রঙের কফ সাথে কাশি এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা। এই ওষুধ গ্রহণ করার আগে আপনি নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি এই ওষুধের থেকে অ্যালার্জিক নন।

আপনি যদি লিভার, কিডনি রোগ এবং পরফিরিয়ার মতো স্বাস্থ্য সমস্যা থেকে ভুগতে থাকেন তাহলে এই ওষুধটি আপনার জন্য নিরাপদ কিনা সে বিষয়টি নিশ্চিত করুন। যদিও এই ওষুধটি ভ্রূণের কোন ক্ষতি করে না, তাই আপনি যদি গর্ভবতী হন তাহলে আপনার ডাক্তারের কাছে সে ব্যাপারে সবকিছু খুলে বলুন।

এই ওষুধটি স্তনদুগ্ধের মাধ্যমে শিশুর শরীরের মধ্যে প্রবেশ করে, তাই আপনার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় আপনি যদি এই ওষুধটি গ্রহণ করেন তাহলে আপনার ডাক্তারকে অবশ্যই সে ব্যাপারে জানান। ওষুধটি ডাক্তারের নির্দেশ অনুসারে গ্রহণ করা উচিত। নিজের থেকে ওষুধের ডোজ পরিবর্তন করবেন না।

এই ওষুধটি মুখের মাধ্যমে গ্রহণ করা হয় এবং এটি আপনি একগ্লাস জলের সাথে অবিলম্বে গ্রাস করুন। আপনার মুখের মধ্যে রাখার পরে ওষুধটি চিবিয়ে ফেলবেন না বা গলাতে দেবেন না। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি ওষুধটি ২৫ মিলিগ্রাম গ্রহণ করেন তবে এটি ১ চা চামচ জলে দ্রবীভূত করুন। যদি আপনি এই ওষুধের ১৫০ মিলিগ্রাম গ্রহণ করেন তবে এটি ১৮০ থেকে ২০০ এম এল জলের মধ্যে দ্রবীভূত করুন। আলসার সম্পূর্ণরূপে নিরাময় না হওয়া অবধি ওষুধটি আপনি গ্রহণ করে যাবেন। সাধারণত, আলসার সঠিকভাবে সুস্থ হতে প্রায় ৮ সপ্তাহ সময় লাগে।

এখানে বর্ণিত তথ্যগুলি এই ওষুধের সল্ট বা উপাদানগুলির উপর ভিত্তি করে লেখা হয়েছে। এই ওষুধের ব্যবহার এবং প্রভাব কোন একজন রোগীর শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী পৃথক হতে পারে। তাই এটি পরামর্শ‌ দেওয়া হয় যে, এই ওষুধ ব্যবহার করার আগে আপনি আপনার Gastroenterologist এর কাছ থেকে পরামর্শ নিন।

18/06/2023
03/06/2023
03/06/2023

হাম কি - What is Measles in Bengali
হাম হচ্ছে একটি প্রবল ভাইরাল সংক্রমণ। আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে দশজনের মধ্যে ন’জনের মধ্যে সংক্রমণ হয়ে থাকে। এটি একটি বাতাস বাহিত ব্যাধি, কোনও আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস নেন, কাশেন বা হাঁচেন তাহলে বাতাসে অণু পরিমাণ কণা (মাইক্রো-ড্রপলেট) সংক্রমিত হয়ে জীবাণু ছড়াতে পারে। তার পর পরিবেশে প্রায় দু’ঘণ্টা ভাইরাস সক্রিয় থাকতে পারে।

হাম কী?

সারা বিশ্বে শিশুমৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হল হাম যা এক ভীষণ রকম ছোঁয়াচে ভাইরাল সংক্রমণ। যদিও উন্নত দেশে হামের টিকার কার্যকারিতার জন্য এই সংক্রমণ বিরল, নিজেদের অজান্তেই ভাইরাস বহন করে সফররত পর্যটকেরা সে দেশে গেলে সেখানকার কোনও ছোট এলাকায় রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। বয়স ব্যতিরেকে যে কোনও ব্যক্তি, যাঁর টিকা নেওয়া হয়নি বা আগে কখনও এই সংক্রমণ হয়নি, তিনি সংক্রমিত হতে পারেন। তবে সাধারণত এটি শিশুদেরই হয়ে থাকে। একবার সংক্রমণ হয়ে গেলে সারা জীবনের জন্য সেই ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা জন্মে যায়।

হাম এর উপসর্গ - Symptoms of Measles in Bengali
হামের উপসর্গ সংক্রমণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্টভাবে একটির পর একটি দেখা দেয় এবং একজন ব্যক্তির ভাইরাস সংক্রমণ হওয়ার 7-14 দিনের মধ্যে পরিস্ফূট হয়। এই অবস্থাকে বলা হয় জীবাণুর উন্মেষপর্ব (ইনকিউবেশন পিরিয়ড)।

জ্বর
হামের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ হল জ্বর। জ্বরের সঙ্গে তিনটি উপসর্গ থাকে যার প্রথম অক্ষর ‘C' :
কাশি
করিজা বা নাকেমুখে সর্দি, এবং
কনজাংটিভাইটিস বা চোখ লাল হওয়া এবং চোখ থেকে জল পড়া
কপলিক স্পট
জ্বরের দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে মুখের ভিতরে সাদা ক্ষুদ্র স্পট যাকে কপলিক স্পট বলা হয়, বেরোবার সম্ভাবনা। এগুলিই হামের সংক্রমণের প্রাথমিক ইঙ্গিত।
হামের গুটি
উপসর্গ বার হওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে মুখের ওপর গুটি বার হওয়া শুরু হয়। প্রথমে মুখের ওপর, যেখান থেকে চুল বার হচ্ছে তার ঠিক তল�

Address


788722

Telephone

+919957297740

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alternative and ayurvedic medicine posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Alternative and ayurvedic medicine:

  • Want your practice to be the top-listed Clinic?

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram