Covid-19 Information/ktps

Covid-19 Information/ktps করোনা ভাইরাস সম্পর্কিত সব রকম নতুন তথ?

23/07/2020

অক্সফোর্ডের বিজ্ঞানীদের তৈরি যে প্রতিষেধকটি সিরাম ইনস্টিটিউটে তৈরি হচ্ছে সেটির নাম Covishield। এ বছরেই প্রায় ৪০ কোটি ড...

14/07/2020

ইতিমধ্যেই বিশ্বের প্রথম দেশ হিসাবে করোনা প্রতিষেধকের হিউম্যান ট্রায়াল পর্ব শেষ করে ফেলেছে রাশিয়া! এ বার এর মুক্ত...

08/07/2020

মারাত্মক খবর! করোনার সংক্রমণ এবার ছড়াতে পারে বাতাসের মাধ্যমেও, সতর্ক করল WHO | WHO acknowledges 'emerging evidence' of coronavirus transmission through air

27/06/2020

বিজ্ঞানীদের দাবি, ১০ জনের মধ্যে ৮ জন করোনা আক্রান্তের শরীরেই এই ভাইরাস নিষ্ক্রিয়কারী শক্তিশালী ‘টি সেল’-এর উপস্...

এমন এক জাঁদরেল ভাইরাল হানা দিয়েছে যাকে কাবু করা যাচ্ছে না কিছুতেই। এমনভাবে প্রতিনিয়ত জিনের গঠন বদলে ফেলছে যে তার প্রতিষে...
28/05/2020

এমন এক জাঁদরেল ভাইরাল হানা দিয়েছে যাকে কাবু করা যাচ্ছে না কিছুতেই। এমনভাবে প্রতিনিয়ত জিনের গঠন বদলে ফেলছে যে তার প্রতিষেধক বার করার বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়াও জটিল থেকে জটিলতর হয়ে উঠছে।এখন প্রশ্ন হল ভ্যাকসিনেও করোনা যাবে কি?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আবার বলেছে করোনাকে সঙ্গী করেই বাঁচা শিখে নিতে হবে মানুষকে। এর অর্থ একটাই দাঁড়ায়, ভাইরাসের থেকে সাময়িক নিষ্কৃতী মিললেও তাকে পুরোপুরি নির্মূল করে ফেলা হয়ত সম্ভব হবে না।

শিকাগো ইউনিভার্সিটির এপিডেমোলজিস্ট সারা কোবের দাবি, সর্দি, জ্বরের মতো করোনাও মানুষের দৈনন্দিন অভ্যাসের অঙ্গ হয়ে যাবে। এইচআইভি, হাম, চিকেনপক্সের মতো সতর্কতা দিয়েই তাকে রোখা যাবে, কিন্তু পুরোপুরি নির্মূল করা হয়ত যাবে না। রুটিন চেকআপ, বছরে একবার বা দু’বার ভ্যাকসিন অথবা কোভিড প্রতিরোধী ওষুধ খেয়েই ভাইরাসের মোকাবিলা করতে হবে। পারস্পরিক দূরত্ববিধি তো রয়েছেই।

মার্কিন বিজ্ঞানীদের অনেকের এমনটাই মত, অতিমহামারীর এই সঙ্কট হয়ত কাটিয়ে ওঠা যাবে তবে সুস্থভাবে বাঁচতে হলে সঠিক পরিকল্পনা ও পদ্ধতি ঠিক করতে হবে সবচেয়ে আগে। এই ভাইরাসের শক্তিক্ষয় হতে অনেক বেশি সময়ই লাগবে, কারণ ইতিমধ্যেই বহুবার সার্স-কভ-২ ভাইরাসের জেনেটিক মিউটেশন হয়ে গেছে। তাই শুধু ভ্যাকসিন বা ড্রাগ নয়, প্রতিরোধের আরও অনেক উপায় গড়ে তুলতে হবে সব দেশকেই।
কিছুদিন আগেই বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) প্রধান টেড্রস অ্যাডানাম ঘেব্রেইসাস জানিযেছিলেন, করোনাকে একেবারেই দমন করা এখনই সম্ভব হবে না। যার কারণ হিসেবে বিজ্ঞানীরা মনে করছেন, এই ভাইরাস মানুষের শরীরে ঢোকা ও টিকে থাকার কৌশল শিখে ফেলেছে। জিনের গঠন বদলে বদলে এক শরীর থেকে অন্য শরীরে পৌঁছবার উপায়ও আয়ত্ত করেছে। শুরুতে বিজ্ঞানীরা বলেছেন থুতু-লালাকে আধার বানিয়ে অর্থাৎ রেসপিরেটারি ড্রপলেটের মাধ্যমে অন্তত ৬ ফুট অবধি বাতাসে ভেসে যেতে পারে এই ভাইরাস। কিন্তু এখন মার্কিন বিজ্ঞানীরাই দাবি করেছেন, ৬ ফুট নয় বরং রেসপিরেটারি ড্রপলেটের মাধ্যমে ৮ ফুট অবধি দূরত্ব ভেসে যেতে পারে এই ভাইরাস। মানুষের শরীরে হোক বা যে কোনও পদার্থের উপরে এদের টিকে থাকার ক্ষমতা বা ইনকিউবেশন পিরিয়ডের সময়কালও বেড়েছে। যেভাবে এই ভাইরাস তার রূপ বদলে ছড়িয়ে পড়ছে তাতে এখনই তার শক্তি কমে যাওযার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ বিজ্ঞানীরা সার্স-কভ-২ ভাইরাসের একাধিক জিনোম বিশ্লেষণ করে দেখেছেন প্রতিটিই একে অপরের থেকে আলাদা। সেই কারণে ভাইরাসের ধরনে এবং তার রোগের উপসর্গেও ক্রমাগত বদল আসছে।

কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি বলছে, করোনাকে নিয়েই যদি বাঁচতে হয় তাহলে তার থেকে সুরক্ষার উপায় ভাবতে হবে নানাভাবে। যেমন এমন দরজা বানাতে হবে যেখানে হ্যান্ডেল বা টেনে খোলার ব্যবস্থা নেই, রাস্তাঘাটে, দোকানবাজারে পারস্পরিক দূরত্ব এবং মাস্ক-গ্লাভস বাধ্যতামূলক করতে হবে। কোভিড টেস্ট করাতে হবে রুটিন চেকআপের মতোই। ভ্যাকসিন চলে এলে নির্দিষ্ট সময় অন্তর তার সঠিক ডোজ নিতে হবে। সেই সঙ্গে মানসিক স্বাস্থ্যের উপরেও জোর দিতে হবে।

মার্কিন বিজ্ঞানীরা বলছেন, করোনার যে নতুন উপসর্গগুলো সামনে আসছে সেখান থেকে স্পষ্ট শুধুমাত্র শরীরে কোষেই নয়, জিনের উপরেও প্রভাব ফেলছে এই ভাইরাস। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, কোভিড পজিটিভ অন্তঃসত্ত্বা মহিলার জরায়ুর প্লাসেন্টার মধ্যে অনিয়মিত রক্তপ্রবাহ ও ক্ষত দেখা গেছে।গবেষকদের দাবি, প্লাসেন্টার এই ক্ষতের জন্য করোনার সংক্রমণই দায়ী। যদিও প্লাসেন্টা থেকে ভাইরাল স্ট্রেন ভ্রূণের শরীরে পৌঁছবে কিনা সেটা এখনও নিশ্চিত করে বলতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। ব্রিটেনের বিজ্ঞানীরা তাঁদের নতুন গবেষণায় দাবি করেছেন, ইউরোপের মানুষজনের মধ্যে এমন দুই জিনের খোঁজ মিলেছে যারা ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিনাশের সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়। এই দুই জিনের উপরে কোভিড সংক্রমণের প্রভাব মারাত্মক। ৩৬ জন কোভিড রোগীর উপরে পরীক্ষা চালিয়ে ধেকা গেছে যাঁদের শরীরে ওই দুই জিন রয়েছে তাঁদের ডিমেনশিয়ার ঝুঁকি বেড়েছে। কীভাবে ওই দুই জিনের সঙ্গে কোভিড সংক্রমণের যোগ রয়েছে সেটা এখনও স্পষ্ট করতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। তবে দাবি করেছেন, ওই দুই জিনের উপর সংক্রমণের প্রভাব পড়লে স্নায়ুর নিউরোনগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয় ও মস্তিষ্কে তথ্য পৌঁছে দেওয়ার কাজে ঢিলেমি আসে। কখনও কখনও স্নায়ু এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয় যে তথ্য আদানপ্রদানে আর অংশ নিতেই পারে না।

সংগৃহীত: 24ঘন্টা

ঘন ঘন বদলাচ্ছে করোনা, জিনের গঠন পাল্টে ফেলছে পরপর ২০০ বার, সামনে এল সেই ছবিসাড়ে সাত হাজার কোভিড পজিটিভ রোগীর নমুনা থেকে...
16/05/2020

ঘন ঘন বদলাচ্ছে করোনা, জিনের গঠন পাল্টে ফেলছে পরপর ২০০ বার, সামনে এল সেই ছবি

সাড়ে সাত হাজার কোভিড পজিটিভ রোগীর নমুনা থেকে ভাইরাল স্ট্রেন আলাদা করে খুঁটিয়ে তাদের কার্যকলাপ দেখেছেন ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের (ইউসিএল) বিজ্ঞানীরা। মাইক্রোস্কোপের নীচে ফেলতেই চমক। কেউ গোলমুখো, কেউ আবার ডিম্বাকার। মাইক্রন সাইজের ভাইরাসের চারদিকে খোঁচা খোঁচা কাঁটার মতো অংশ। এই খোঁচাগুলোই হল স্পাইক গ্লাইকোপ্রোটিন। এই খোঁচার জন্যই ভাইরাসের এমন নাম করোনা যা এসেছে ‘ক্রাউন’ অর্থাৎ মুকুট থেকে।

এসব তো গেল। কিন্তু আসল চমকটা হচ্ছে ভাইরাসের প্রতিলিপি তৈরি করে সংখ্যায় বাড়ার প্রক্রিয়াটা। যতবারই সে তারই মতো আরও একটা ভাইরাস তৈরি করেছে, ততবারই জিনের গঠন বদলে ফেলেছে নিমেষে। এই বদলটা হয়েছে পরপর, খুব দ্রুত। একটা ভাইরাসের জিনোম (ভাইরাল জিন) থেকে তৈরি হচ্ছে আর একটা, তার থেকে আবার আরও একটা। এই প্রক্রিয়া চলতেই থাকছে। আর আশ্চর্যের ব্যাপার হল, প্রতিটা জিনোমই একে অপরের থেকে আলাদা। কারণ প্রতিবারই প্রতিলিপি বা নিজের মতোই আরও একটিকে তৈরি করার সময় জিনের গঠন বদলে ফেলেছে ভাইরাস।

কাকে বলে জেনেটিক মিউটেশন?

এই জিনের গঠন বদলানোর প্রক্রিয়াকে বিজ্ঞানের ভাষায় বলে জেনেটিক মিউটেশন (Genetic Mutation) । সোজা কথায় বলতে গেলে, জিন ঠিক সেভাবে সাজানো থাকে তাকে ঘেঁটেঘুঁটে, আকার, বিন্যাস সব বদলে ফেলে আবার নতুন করে সাজিয়ে তোলা। জিনের বিন্যাস যদি বদলে যায়, তাহলে ভাইরাসের ধরনও বদলে যাবে। আপাত নিরীহ ভাইরাসও হয়ে উঠবে প্রাণঘাতী। ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের ভাইরোলজিস্টরা বলছেন, একসঙ্গে ২০০ বার জিনের গঠন বদলাতে দেখা গেছে এই ভাইরাসকে। প্রতিটা বদলেই সে হয়ে উঠেছে আরও সংক্রামক। বিজ্ঞানীরা বলছেন, বদলে যাওয়া ভাইরাল জিনোমগুলি যদি পরপর বিশ্লেষণ করা হয়, তাহলে তার তল খুঁজে পাওয়া যাবে না। একেবারে শুরুতে সে কেমন ছিল, তখন তার মতিগতিও বা কেমন ছিল, কিছুই বোঝা যাবে না।

ভোলবদলের পিছনে আছে নিখুঁত ছক

ইউসিএল-এর গবেষক ফ্রাঙ্কোসিস ব্যালোক্স বলেছেন, এই বদলের আসল কারণ হল ভাইরাস মানুষের শরীর চিনে ফেলেছে। একবার মানুষের কোষের গন্ধ পেয়েই আরও আক্রমণাত্মক হয়ে উঠেছে। ভাইরাস বুঝে গেছে মানুষের শরীরের কোষে ঢুকতে পারলেই তার মাথা গোঁজার একটা বড়সড় ঠাঁই তো হবেই, আর শিকারও মিলবে অনেক। মানব শরীরের ফুসফুস দিয়েই শুরু হবে তার ভোজ, এরপরে খাদ্যনালী, লিভার, কিডনি, হার্ট তো রয়েছেই। অঙ্গে অঙ্গে ভোজ শুরু হয়ে যাবে তার।

এই বদলের আরও একটা কারণ হল, মানুষের শরীরে সেই বন্ধু প্রোটিনকে খুঁজে পেয়েছে ভাইরাস। এই ACE-2 প্রোটিনই হল যত নষ্টের গোড়া। মানুষের শরীরেই থেকে ভাইরাসের সঙ্গে দিব্যি বন্ধুত্ব পাতিয় ফেলেছে। ভাইরাসের বাহক হয়ে উঠেছে। খোঁচা খোঁচা ওই স্পাইক প্রোটিনগুলো দিয়েই এই ACE-2 বাহকের হাত ধরে ভাইরাস। তারপর সোজা ঝপ করে কোষে ঢুকে পড়ে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানুষের বেশিরভাগ অঙ্গের কোষেই রয়েছে এই প্রোটিন। তার আসল কাজ হল কোষের রক্ষা করা। অনেকটা দ্বাররক্ষীর মতো। অথচ সেই চুপিচুপি ভাইরাসকে কোষের ভেতরে ঢুকতে দিচ্ছে।

এখন ভাইরাসেরও একটা সীমাবদ্ধতা আছে। যে ভাইরাল স্ট্রেন ফুসফুসে ঢুকতে পারবে, সে চট করে লিভার বা হার্টের কোষে ঢুকতে পারবে না। শুরুতে তাই দেখা যাচ্ছিল সার্স-কভ-২ ভাইরাস ফুসফুসের সংক্রমণই বেশি ঘটাচ্ছে। ‘সিভিয়ার অ্যাকিউট রেসপিরেটারি সিন্ড্রোম’-এ আক্রান্ত হচ্ছে রোগী। সেই সঙ্গে সর্দি-কাশি, জ্বর, নিউমোনিয়ার উপসর্গ দেখা যাচ্ছে। পরে ভাইরাস দেখল এভাবে তো বড় মুশকিল! ধীরে ধীরে সে নিজেকে বদলাতে শুরু করল। এমনভাবে জিনের গঠন বদলালো, যে মানব শরীরের যে কোনও অঙ্গের কোষেই সরাসরি ঢুকে যেতে পারে সে। তাই এখন দেখা যাচ্ছে, ফুসফুস শুধু নয়, লিভার, কিডনি, হার্ট, খাদ্যনালী, এমনকি অন্ত্রেও ভাইরাল স্ট্রেনের খোঁজ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। চিনের ভাইরোলজিস্টরা তো আবার বীর্যের মধ্যেও করোনা খুঁজে পেয়েছেন। অতএব দেখা যাচ্ছে, মানুষের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলিই এখন ভাইরাসের টার্গেট। প্রায় সব অঙ্গেই সংসার পেতে ফেলার কৌশল শিখে নিয়েছে এই ভাইরাস।

আরও একটা ব্যাপার দেখা যাচ্ছে সেটা হল, রোগের উপসর্গে বদল। এরও কারণ সেই জিনের গঠনে বদল। যত বদলাচ্ছে ভাইরাস, ততই উপসর্গেও বদল হচ্ছে। ফুসফুসে যখন ঢুকছে তীব্র শ্বাসকষ্ট দেখা দিচ্ছে, হৃদপেশীতে ঢুকে পড়লে আচমকা হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে, আবার লিভার, পাকস্থলীতে বাসা বাঁধলে রোগের ধরনে বদল আসছে। বিজ্ঞানীরা তাই বলছেন, করোনার সংক্রমণে নতুন নতুন উপসর্গ ফুটে উঠছে রোগীর শরীরে।

তাই এখন দেখা যাচ্ছে, শ্বাসকষ্ট শুধু নয়, বুকে ব্যথা, পেটের সমস্যা, আচমকা হার্ট অ্যাটাক, ত্বকে রঙে বদল, ত্বকে চুলকানি, র‍্যাশ,কিডনি ফেলিওর, এমনকি রক্ত জমাট বেঁধেও মৃত্যু হচ্ছে রোগীর।

যত বেশি বাঁচবে, তত রোগ ছড়াবে

এই জিনের গঠন বদলের আরও একটা কারণ আছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এক শরীর থেকে অন্য শরীরে ছড়িয়ে পড়তে পড়তে একসময় ভাইরাসও ক্লান্ত হয়ে পড়ে। তার জীবনকাল ফুরিয়ে আসে। যেমনটা হয়েছিল এই সার্স-কভ-২ ভাইরাসের পূর্বসূরী অর্থাৎ সার্স-কভ-১ ভাইরাসের ক্ষেত্রে। সে নিজেকে তেমনভাবে গড়েপিঠে নিতে পারেনি। তাই একসময় সংক্রমণও থেমে গিয়েছিল। কিন্তু এই ভাইরাস অনেক বেশি চালাক। সে জানে একসময় তার জীবনকালও ফুরিয়ে আসবে। তাই যত দ্রুত সম্ভব নিজেকে বদলে গড়েপিঠে নিচ্ছে সে। জিনের গঠন বদলে যাওয়া ভাইরাসের শক্তি বেশি, কাজেই নতুন উদ্যোমে সে আবার সংক্রমণ ছড়াতে শুরু করছে। এইভাবেই এক মানুষের শরীর থেকে অন্য শরীরে সংক্রমণ এত তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ছে। নতুন নতুন শরীর চিনে নিতে একটুও সমস্যা হচ্ছে না ভাইরাসের।

করোনা-চরিত্রে দুর্বল দিক দেখে ফেললেন বিজ্ঞানীরা

এই ভাইরাসেরও একটা দুর্বল দিক আছে যেটা চিহ্নিত করেছেন ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের বিজ্ঞানীরা। সেটা কী? গবেষকরা দেখলেন এই ভাইরাসের জিনোমের পুরোটাই বদলায় না। কিছু কিছু জায়গা থাকে যেখানে মিউটেশন হয় না। সেটাই হচ্ছে ভাইরাসের দুর্বল জায়গা। ড্রাগ বা ভ্যাকসিন যদি সেখানেই টার্গেট করা যায়, তাহলেই আর পালাবার পথ পাবে না ভাইরাস। এখন ভাইরাল জিনোমের সেই দুর্বল জায়গাগুলোকেই চিহ্নিত করছেন বিজ্ঞানীরা। এটাই হবে ভাইরাস মারার তুরুপের তাস। সাময়িকভাবে নয়, এই ভাইরাস থেকে মুক্তি পাওয়ার দীর্ঘমেয়াদী উপায়ের খোঁজ এভাবেই মিলবে বলে দাবি ইউনিভার্সিটি কলেজ অব লন্ডনের বিজ্ঞানীদের।

সংগৃহীত

11/05/2020

শেষ তিন-চার দিনে রোজ গড়ে ১০০ জন করে আক্রান্ত হচ্ছেন আমাদের রাজ্যে।এই মুহূর্তে ১৯৩৯।
গত 24 ঘন্টায় গ্রীন জোনেও covid19 পজিটিভ নতুন আক্রান্তের হিসেব...
☆ঝাড়গ্রাম-- 3 জন
☆মুর্শিদাবাদ--3 জন
☆দূর্গাপুর--1 জন
☆☆পশ্চিমবঙ্গে--153 জন, মৃত--14জন

করোনা প্রতিষেধক: আমেরিকাকে পিছনে ফেলে রেমডেসিভির উৎপাদন শুরু করল বাংলাদেশ।করোনা প্রতিষেধক হিসাবে রেমডেসিভিরের ক্লিনিক্যা...
11/05/2020

করোনা প্রতিষেধক: আমেরিকাকে পিছনে ফেলে রেমডেসিভির উৎপাদন শুরু করল বাংলাদেশ।

করোনা প্রতিষেধক হিসাবে রেমডেসিভিরের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল এখনও চালাচ্ছে আমেরিকা। কিন্তু এ ক্ষেত্রে আমেরিকার সাফল্যের শংসাপত্র মেলার অনেক আগেই এই ওষুধের উৎপাদন শুরু করে দিল বাংলাদেশ! শুধু তাই নয়, বিশ্বের সমস্ত দেশকে চমকে দিয়ে শুক্রবার সকাল থেকেই ওষুধটি বাজারে ছাড়া শুরু করেছে বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড।

এসকেএফ-এর উৎপাদিত রেমডেসিভিরের বাণিজ্যিক নাম ‘রেমিভির’। ‘রেমিভির’ নামে রেমডেসিভিরের জেনেরিক ওষুধ তৈরির পেটেন্ট স্বত্ব পেয়ে গিয়েছে এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যাল। তার পরই দ্রুত উৎপাদন বাড়িয়ে ৮ মে থেকে বাংলাদেশের বাজারে ওষুধটি ছাড়া শুরু করেছে এই সংস্থা। এসকেএফ ফার্মাসিউটিক্যালই হল বিশ্বের প্রথম জেনেরিক রেমডেসিভির উৎপাদনকারী সংস্থা।

সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কার্যনির্বাহী প্রধান সিমিন হোসেন জানান, মার্চ মাসে এই ওষুধ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষার অনুমতি দিয়েছিল প্রশাসন। এর পর দু’মাস ধরে এটি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালান সংস্থার বিজ্ঞানীরা। ‘রেমিভির’ একটি ইনজেকশন যা আক্রান্তের শিরার মধ্যে দিয়ে প্রয়োগ করা হয়। তাই উৎপাদনের ক্ষেত্রে অনেক সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম বিষয় খেয়াল রাখছেন সংস্থার বিজ্ঞানীরা। জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই বাংলাদেশে করোনা আক্রান্তদের উপর এই ওষুধ প্রয়োগ শুরু হবে।

সংগৃহীত: 24ঘন্টা

করোনাভাইরাস বার বার উপসর্গ বদলে ভয়ঙ্কর হচ্ছে । শুরুটা হয়েছিল, জ্বর, সর্দি-কাশি, গলা ব্যথার মতো উপসর্গ দিয়ে। তারপর হার্ট ...
26/04/2020

করোনাভাইরাস বার বার উপসর্গ বদলে ভয়ঙ্কর হচ্ছে । শুরুটা হয়েছিল, জ্বর, সর্দি-কাশি, গলা ব্যথার মতো উপসর্গ দিয়ে। তারপর হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গে হাজির হল এই ভাইরাস। ইনফ্লুয়েঞ্জা আর হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গের পর গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার একাধিক উপসর্গ নিয়ে সামনে এসেছে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। এ বার ত্বকের লালচে র‌্যাশও নাকি করোনাভাইরাসের সংক্রমণের লক্ষণ! পা লালচে হয়ে ফুলে যাচ্ছে।

Address

Kolaghat

Telephone

+919614162846

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Covid-19 Information/ktps posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Covid-19 Information/ktps:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram