Sriparna's Diet Clinic

19/07/2025

Let's make a change for a healthier future! Childhood obesity is a growing concern, but together we can prevent it. Let's tackle childhood obesity together and secure a healthy future for our kids.

15/07/2025

12/07/2025

10/07/2025

Experiencing excessive hair loss?
Before chasing after expensive brands, make sure to know the root cause.

Nutritional deficiencies are a major cause of hair loss.
You can maintain healthy hair with a proper balanced diet.

🌟 Best Foods for Healthy Hair
🥚 1. Eggs
Rich in biotin and protein → essential for hair growth.
Also contains zinc and selenium.

🐟 2. Fatty Fish (salmon, sardines, mackerel)
Omega-3 fatty acids nourish the skin and reduce hair loss.
Also contains vitamin D and protein.

🥜 3. Nuts & Seeds (almonds, walnuts, flaxseeds, sunflower seeds)
They provide vitamin E, zinc, and healthy fats.
Helps reduce hair breakage and promotes shiny hair.

🥬 4. Dark Leafy Vegetables (spinach, fenugreek, kale)
Full of iron, folate, and vitamin C.
Iron deficiency is a common cause of hair loss, especially in women.

🥕 5. Carrots & Sweet Potatoes
Rich in beta-carotene → which turns into vitamin A, keeping the skin healthy and hair moisturized.

🍓 6. Berries (Amla, blueberries, strawberries)
Packed with antioxidants and vitamin C → helps with collagen production and iron absorption.

🍚 7. Whole Grains (oats, brown rice, quinoa)
Provides B-vitamins, iron, and zinc, which support hair follicles.

🥛 8. Dairy Products (milk, yogurt, cheese)
Rich in protein, vitamin D, and calcium.
Yogurt aids digestion, which is connected to hair health.

🍋 9. Citrus Fruits (oranges, lemons, mosambi)
Supports vitamin C production → improves collagen and prevents hair breakage.

🫘 10. Lentils (masoor dal, chickpeas, kidney beans)
A great plant-based source of iron, protein, and biotin for hair.

💧 Bonus Tips:
Stay hydrated – dry skin = dry hair.

Avoid excessive sugar and processed foods – they can increase hair loss.

If you have deficiencies in zinc, biotin, or vitamin D, consider taking supplements. ( consultant with doctor)

Dietician Sriparna Karak
Clinical dietician
Certified diabetic educator
Certified renal nutritionist

10/07/2025

অতিরিক্ত চুল পড়ে যাচ্ছে?
কোনো ব্যয়বহুল ব্র্যান্ডের পেছনে ছুটে যাওয়ার আগে, অবশ্যই মূল কারণটি জানুন।

পুষ্টির অভাব চুল পড়ার একটি বড় কারণ।
আপনি আপনার সুস্থ চুল বজায় রাখতে পারেন একটি সঠিক ব্যালান্সড ডায়েট দিয়ে।

🌟 ভালো চুলের জন্য সেরা খাবার
🥚 ১. ডিম
বায়োটিন এবং প্রোটিনে পূর্ণ → চুলের বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
এছাড়াও এতে জিঙ্ক এবং সেলেনিয়াম রয়েছে।

🐟 ২. মাছ (সালমন, সারদিন, ম্যাকারেল) এবং মাছ (normal)
ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বকের পরিচর্যা করে এবং চুল পড়া কমায়।
এছাড়া এতে ভিটামিন D এবং প্রোটিন রয়েছে।

🥜 ৩. বাদাম ও বীজ (আলমন্ড, আখরোট, ফ্ল্যাকসিড, সূর্যমুখী বীজ)
এগুলো ভিটামিন E, জিঙ্ক এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি প্রদান করে।
চুলের ভেঙে যাওয়া কমাতে এবং চকচকে চুল পেতে সাহায্য করে।

🥬 ৪. পাতা যুক্ত সবজি (পালং শাক, মেথি, কালে)
আয়রন, ফোলেট এবং ভিটামিন C-এ পূর্ণ।
আয়রনের অভাব চুল পড়ার একটি সাধারণ কারণ, বিশেষত মহিলাদের মধ্যে।

🥕 ৫. গাজর ও মিষ্টি আলু
বিটা-ক্যারোটিন এ সমৃদ্ধ → এটি ভিটামিন A তে পরিণত হয়, যা ত্বককে সুস্থ রাখে এবং চুলকে আর্দ্র রাখে।

🍓 ৬. বেরি (আমলা, ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি)
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন C তে পূর্ণ → এটি কলাজেন উৎপাদন এবং আয়রন শোষণে সাহায্য করে।

🍚 ৭. শস্য (ওটস, বাদামী চাল, কুইনোয়া)
এগুলো B-ভিটামিনস, আয়রন এবং জিঙ্ক প্রদান করে যা চুলের ফলিকল সমর্থন করে।

🥛 ৮. ডেইরি পণ্য (দুধ, দই, পনির)
প্রোটিন, ভিটামিন D, এবং ক্যালসিয়াম এর সমৃদ্ধ উৎস।
দই পাচনতন্ত্রকে সাহায্য করে, যা চুলের স্বাস্থ্য সঙ্গে সম্পর্কিত।

🍋 ৯. সাইট্রাস ফল (কমলা, লেবু, মোসাম্বি)
ভিটামিন C বৃদ্ধিতে সহায়ক → এটি কলাজেন উন্নত করে এবং চুল ভেঙে যাওয়া প্রতিরোধ করে।

🫘 ১০. ডাল (মসুর ডাল, ছোলা, রাজমা)
চুলের জন্য দুর্দান্ত প্ল্যান্ট-বেসড আয়রন, প্রোটিন, এবং বায়োটিন এর উৎস।

💧 বোনাস টিপস:
হাইড্রেটেড থাকুন – শুষ্ক ত্বক = শুষ্ক চুল।

অতিরিক্ত চিনি এবং প্রক্রিয়াজাত খাবার পরিহার করুন – এগুলি চুল পড়া বাড়িয়ে দেয়।

যদি আপনার জিঙ্ক, বায়োটিন, বা ভিটামিন D এর অভাব থাকে তবে সাপ্লিমেন্ট নিতে পারেন

Dietician Sriparna Karak
Clinical dietician
Certified diabetic educator
Certified renal nutritionist

05/07/2025

🚨 ৩০–৪০ বছর বয়সেই হার্ট অ্যাটাক! এক ভয়ংকর বাস্তবতা
আজকাল ৩০–৪০ বছর বয়সীদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। প্রতিদিন খবর আসছে — যা আমাদের চিন্তিত করে তুলছে। এর পেছনে অন্যতম বড় কারণ হচ্ছে আমাদের জীবনযাপন বা lifestyle।

⚠️ কী কী কারণ এর পেছনে?
এগুলোই মূলত আমাদের Sedentary lifestyle, যা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়:

চিরস্থায়ী মানসিক চাপ → কর্টিসল ও অ্যাড্রেনালিন বাড়ে → হৃদপিণ্ডের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে

অস্বাস্থ্যকর খাবার → জাংক ফুড, ট্রান্স ফ্যাট → উচ্চ রক্তচাপ ও কোলেস্টেরল

অনিয়মিত ঘুম → গভীর রাতে ঘুমানো (১২:০০-এর পর) → হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়

বসে বসে কাজ → দীর্ঘক্ষণ একভাবে বসে থাকা, ব্যায়ামের অভাব → রক্ত চলাচল ও বিপাক ক্রিয়া দুর্বল করে

ধূমপান ও অ্যালকোহল → রক্তনালী ও হৃদপিণ্ডের ক্ষতি করে

পুষ্টির ঘাটতি → ওমেগা-৩, ম্যাগনেশিয়াম ইত্যাদির অভাব → হার্টের দুর্বলতা

অবৈজ্ঞানিক ডায়েট → না জেনে কিটো, ক্র্যাশ ডায়েট বা অতিরিক্ত প্রোটিন গ্রহণ → হৃদযন্ত্রে চাপ সৃষ্টি করে

✅ কী করা উচিত?
হৃদয়কে সুস্থ রাখতে করণীয় কিছু অভ্যাস:

🏃‍♂️ নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ: প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটা বা হালকা এক্সারসাইজ করুন

🥗 সুষম খাদ্য গ্রহণ: ট্রান্স ফ্যাট, Ready-to-eat খাবার, অতিরিক্ত চিনি বাদ দিন

🚭 ধূমপান ও অ্যালকোহল থেকে দূরে থাকুন

😴 ঘুমের রুটিন ঠিক করুন: রাত ১২টার আগেই ঘুমাতে যান, প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম

🥜 Heart-Healthy খাবার খান: nuts, seeds, vegetables, lean protein , whole grains.

🧠 ভুলভাল ডায়েট নয়: কিটো বা ক্র্যাশ ডায়েট শুরুর আগে পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিন

🩺 প্রতিনিয়ত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন (প্রতি ৬ মাসে একবার):

লিপিড প্রোফাইল ( Lipid profile)

লিভার ফাংশন টেস্ট (LFT)

HbA1c (ডায়াবেটিসের সূচক)

ECG

ব্লাড প্রেসার মনিটরিং ( Blood pressure)

হৃদয় ভালো তো জীবন ভালো। আজই সচেতন হোন, সুস্থ থাকুন। ❤️

Dietician Sriparna Karak
Clinical Dietician
Certified diabetic educator
Certified renal nutritionist

30/06/2025

🧐আমরা কি রাতের খাবারে ভাত খেতে পারি? নাকি এড়িয়ে চলা উচিত?

কিছু মানুষ বলে যে এটি ওজন বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়।

কিন্তু মনে রাখবেন, এটি ভাত নয়, রাতের খাবারের সময় বজায় রাখার চেষ্টা করুন।

আসলে কী?

✨আসলে ভাত Simple carbohydrate এবং এটি হজম করা সহজ, হজম হতে খুব বেশি সময় লাগে না।

✨এই কারণে অতিরিক্ত ভাত এবং দেরিতে রাতের খাবার, Insulin resistance, gas, bloating এবং digestion ধীর করে দিতে পারে। কারণ রাত ৯:০০ টার পর আমাদের শরীরে হজম ক্ষমতা এবং ইনসুলিনের কার্যকলাপ ধীর হয়ে যায়।

তাহলে আমরা কী করতে পারি?

মনে রাখবেন ভাত মূল অপরাধী নয়, আপনার sedentary lifestyle পরিবর্তন করুন।

✅রাত ৮:০০ টায় রাতের খাবার খান।

✅খাওয়ার পরপরই ঘুমাবেন না, রাতের খাবার এবং ঘুমের মধ্যে ১.৫-২ ঘন্টার ব্যবধান বজায় রাখবেন।

🥗রাতের খাবারের প্লেট কেমন হতে পারে?

ভাত - ১ কাপ (বাদামী বা সাদা ভাত)
ডাল - ১টি মাঝারি বাটি
সবজি - ১টি বড় বাটি
মাছ/চিকেন/দই - ১০০ গ্রাম
(তবে আপনার personalized মেনু পরিকল্পনার জন্য সর্বদা একজন ডায়েটিশিয়ান এর সাথে পরামর্শ করুন)

🌼Food portion এবং options আপনার পছন্দ, body metabolism বা medical condition অনুসারে পরিবর্তিত হবে।

Dietician Sriparna Karak
Clinical dietician
Certified diabetic educator
Certified renal nutritionist

゚

29/06/2025

Hopecon 2025