Dr. Rajib Bhattacharjee, Cancer Specialist, MD, ECMO

Dr. Rajib Bhattacharjee, Cancer Specialist, MD, ECMO I am a medical oncologist. This page is for cancer awareness generation

বিজয়ার মানে – নতুন করে বাঁচার শুরুবিজয়া দশমী মানেই মা দুর্গাকে বিদায়। কিন্তু এটা শুধু বিদায় নয়, এটা নতুন শুরু করার ...
03/10/2025

বিজয়ার মানে – নতুন করে বাঁচার শুরু

বিজয়া দশমী মানেই মা দুর্গাকে বিদায়। কিন্তু এটা শুধু বিদায় নয়, এটা নতুন শুরু করার সময়ও। মা বিদায় নিলেও তিনি আমাদের মনে দিয়ে যান সাহস, আশা আর শক্তি।

যাঁদের নতুন করে ক্যান্সার ধরা পড়েছে, তাঁদের কাছে এই দিনটা অন্যরকম। খবরটা পাওয়া মানেই ভয়, দুশ্চিন্তা, মনে হয় সব শেষ। কিন্তু আসলে বিজয়া শেখায়—শেষ মানেই নতুন শুরুর পথ।

ক্যান্সারের চিকিৎসা শুরু করা মানেই একটা নতুন লড়াই শুরু। শুরুতে অনেক ভয় থাকে, শরীরে কষ্ট থাকে, মন খারাপ হয়। কিন্তু বিজয়া বলে—অন্ধকার যতই হোক, আলো একদিন ফিরবেই।

এই সময় সবচেয়ে বড় শক্তি হলো পরিবার, বন্ধু আর কাছের মানুষ। তাঁদের ভালোবাসা, উৎসাহ রোগীকে দাঁড় করিয়ে রাখে। বিজয়ার প্রণাম, মিষ্টি ভাগাভাগি, শুভেচ্ছার মধ্যে রোগীও বুঝতে পারেন—তিনি একা নন। সবাই মিলে তাঁর পাশে আছে।

আজকাল চিকিৎসা অনেক এগিয়েছে। আগে যেটা শুধু ভয়ের রোগ ছিল, এখন অনেক মানুষ ক্যান্সার থেকে সুস্থ হয়ে নতুন জীবন শুরু করছেন। তাই ভয় পাওয়ার দরকার নেই, বরং সাহস নিয়ে সামনে এগোনো দরকার।

তাই সদ্য ক্যান্সার ধরা পড়া একজন মানুষের কাছে বিজয়া মানে হলো সাহস নিয়ে প্রথম পদক্ষেপ নেওয়া, চিকিৎসার পথে এগিয়ে যাওয়া, এবং বিশ্বাস রাখা—অবশ্যই ভালো দিন আসবে। মা দুর্গার বিদায়ের সাথে সাথে জীবনের সব অন্ধকার বিদায় নিয়ে যাক, নতুন আলোয় ভরে উঠুক প্রতিটি দিন।

বিজয়ার আসল বার্তা এই—জীবন মানেই লড়াই, আর প্রতিটি লড়াইয়ের পরেই আসে নতুন শুরু, নতুন আনন্দ।

01/10/2025

থাইরয়েড ক্যান্সার গলায় ফোলা, কণ্ঠস্বর পরিবর্তন, গিলতে কষ্ট বা শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গ দিয়ে প্রকাশ পেতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে চিকিৎসার সফলতা অনেক বেশি। তাই নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও উপসর্গ অবহেলা না করাই জীবন বাঁচানোর মূল চাবিকাঠি।

ক্যান্সার চিকিৎসা চললেও থেমে নেই পূজোর আনন্দদুর্গাপুজো বাঙালির জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। প্যান্ডেল হপিং, ঠাকুর দেখা, বন্ধ...
27/09/2025

ক্যান্সার চিকিৎসা চললেও থেমে নেই পূজোর আনন্দ

দুর্গাপুজো বাঙালির জীবনের সবচেয়ে বড় উৎসব। প্যান্ডেল হপিং, ঠাকুর দেখা, বন্ধু-আত্মীয়দের সঙ্গে আড্ডা—সবই এই সময়ের রীতি। কিন্তু যারা ক্যান্সারের চিকিৎসা নিচ্ছেন, বিশেষ করে কেমোথেরাপি বা রেডিয়েশন পাচ্ছেন, তাদের মনে একটাই প্রশ্ন—“আমি কি আনন্দ করতে পারব?” উত্তর হলো—অবশ্যই পারবেন, তবে কিছু সতর্কতার সঙ্গে।

প্রথমেই মনে রাখতে হবে, কেমোথেরাপির সময় শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তাই ঠাসাঠাসি ভিড় বা ঘিঞ্জি মণ্ডপে যাওয়া এড়ানো উচিত। কিন্তু প্যান্ডেল হপিং মানেই শুধু ভিড় নয়। খোলা মাঠে বানানো মণ্ডপ, ভিড় কম থাকে এমন সময়ে ঠাকুর দেখা, কিংবা নিজের বাড়ির বারান্দা বা গাড়ি থেকে আলো-সাজ উপভোগ করাও আনন্দেরই অংশ। বরং ভিড় এড়িয়ে একটু শান্ত পরিবেশে ঠাকুর দেখা শরীর ও মন দু’য়ের পক্ষেই ভালো।

খাবারের ক্ষেত্রে বাইরের তেল-মশলাদার খাবার এড়ানোই ভালো। কিন্তু ঘরে বানানো বিশেষ খাবার, যেমন লুচি, খিচুড়ি, পায়েস, এমনকি ডাক্তার অনুমতি দিলে অল্প পরিমাণে মিষ্টি—সবই উপভোগ করা যায়। পরিবার একসাথে রান্না করলে উৎসবের আনন্দ আরও বেড়ে যায়।

চিকিৎসার মাঝে অনেকেই দুর্বলতা বা ক্লান্তি অনুভব করেন। তাই পূজোর সময় পুরো দিন হইচই না করে, সময় ভাগ করে আনন্দ উপভোগ করাই ভালো। যেমন সকালে ঠাকুর দেখা, দুপুরে বিশ্রাম, আর সন্ধ্যায় পরিবার বা বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা—এভাবেই শরীরকে বিশ্রাম দিয়ে আনন্দ করা সম্ভব।

আজকের দিনে প্রযুক্তি বড় সহায়ক। ভিডিও কলের মাধ্যমে বন্ধুবান্ধব বা আত্মীয়দের সঙ্গে যুক্ত হওয়া যায়, অনলাইনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখা যায়। অনেক মণ্ডপেই আজকাল অনলাইন লাইভ টেলিকাস্ট হয়—যা বাড়িতে বসেই উপভোগ করা যায়।

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো মানসিক স্বাস্থ্য। অনেক সময় রোগীরা ভাবেন, “আমার শরীর খারাপ, আমি আনন্দ করতে পারব না।” কিন্তু উৎসব মানে শুধু ভিড়, খাওয়া বা বাইরে যাওয়া নয়—উৎসব মানে মনকে খুশি রাখা। প্রিয় গান শোনা, পরিবারের সঙ্গে পুরোনো অ্যালবাম দেখা, কিংবা নিজের পছন্দের বই পড়াও পূজার আনন্দেরই অঙ্গ।

সবশেষে মনে রাখতে হবে, দুর্গাপুজোর মূল বার্তা হলো অশুভ শক্তির বিনাশ ও শুভ শক্তির জয়। এই শক্তিই ক্যান্সারের মতো কঠিন রোগের সঙ্গে লড়াই করা প্রতিটি মানুষের ভিতরেও রয়েছে। তাই কিছুটা সতর্ক থেকে, ডাক্তারদের পরামর্শ মেনে চলেই ক্যান্সার রোগীরাও আনন্দ, ভক্তি আর ভালোবাসার আবহে পূজো উপভোগ করতে পারেন।

ক্যান্সার চিকিৎসাধীন অবস্থাতেও পূজোর আনন্দ হাতছাড়া করতে হবে না। বরং নিজের সীমাবদ্ধতাকে সম্মান করে, পরিবারকে পাশে রেখে আনন্দ করলে জীবন আরও সুন্দর হয়। পূজোর আলো যেন রোগের অন্ধকার দূর করে সবার মনে নতুন শক্তি জাগায়।

24/09/2025

প্রোস্টেট ক্যান্সার অনেক সময় প্রাথমিক পর্যায়ে কোনো লক্ষণ ছাড়াই বেড়ে ওঠে। ৫০ বছরের পর নিয়মিত পরীক্ষা পুরুষদের জন্য অত্যন্ত জরুরি, বিশেষ করে যাদের পরিবারে এ রোগের ইতিহাস আছে। প্রস্রাবের সমস্যা, ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ, কোমর বা হাড়ে ব্যথার মতো উপসর্গ অবহেলা করবেন না। সময়মতো শনাক্তকরণই বাঁচাতে পারে জীবন। 💙🙏

17/09/2025

ওভেরিয়ান ক্যান্সার প্রাথমিক অবস্থায় ধরা কঠিন হলেও সময়মতো শনাক্ত ও চিকিৎসা করলে নিরাময়ের সুযোগ অনেক বেশি। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা, অস্বাভাবিক পেটের ব্যথা, ফোলা, ক্ষুধামান্দ্য বা হঠাৎ ওজন কমার মতো লক্ষণকে গুরুত্ব দেওয়া জরুরি। সচেতন থাকুন, সুস্থ থাকুন। 💙✨

"ক্যান্সার: ভয় নয়, নতুন আশার আলো"আগে ক্যান্সার শব্দটা শুনলেই মানুষের মনে এক অদ্ভুত ভয় ঢুকে যেত। মনে হতো এ এক মরণব্যাধ...
15/09/2025

"ক্যান্সার: ভয় নয়, নতুন আশার আলো"

আগে ক্যান্সার শব্দটা শুনলেই মানুষের মনে এক অদ্ভুত ভয় ঢুকে যেত। মনে হতো এ এক মরণব্যাধি, যার কোনো চিকিৎসা নেই। রোগী ও তার পরিবার ভেঙে পড়তেন। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানের ধারাবাহিক অগ্রগতিতে সেই ধারা অনেকটাই বদলেছে। এখন ক্যান্সার মানেই অন্ধকার নয়, বরং নতুন আলোর পথ খুঁজে পাওয়া।

আধুনিক রোগ নির্ণয়

আজকের দিনে ক্যান্সার নির্ণয়ের পদ্ধতিগুলো অনেক উন্নত। আগে যেখানে এক্স-রে, আলট্রাসোনোগ্রাফি বা সাধারণ বায়োপসিতেই নির্ভর করতে হতো, সেখানে এখন পিইটি স্ক্যান, এমআরআই, সিটি স্ক্যান, লিকুইড বায়োপসি বা জেনোমিক টেস্ট ব্যবহার করা হচ্ছে। এতে রোগ কতটা ছড়িয়েছে, কোন অঙ্গে প্রভাব ফেলেছে এবং কোন ধরণের চিকিৎসা সবচেয়ে কার্যকর হতে পারে—এসব অনেকটাই স্পষ্ট বোঝা যায়।

ব্যক্তিগত চিকিৎসা বা পার্সোনালাইজড থেরাপি

সব রোগীর জন্য একই চিকিৎসা কার্যকর নয়। এখন রোগীর জিন, বায়োমার্কার ও ক্যান্সারের আণবিক গঠন পরীক্ষা করে আলাদা চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করা হয়। এতে শুধু কার্যকারিতা বাড়ে না, অপ্রয়োজনীয় কেমোথেরাপির ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও এড়ানো যায়।

ইমিউনোথেরাপি

ইমিউনোথেরাপি আধুনিক চিকিৎসার এক অনন্য দিক। এটি শরীরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থা সক্রিয় করে ক্যান্সারের কোষের বিরুদ্ধে লড়াই করে। যেসব ক্যান্সারে আগে বিকল্প কম ছিল, সেখানে ইমিউনোথেরাপি এখন নতুন আশার দিশা দেখাচ্ছে।

লক্ষ্যভিত্তিক চিকিৎসা

টার্গেটেড থেরাপি সরাসরি ক্যান্সার কোষকে আঘাত করে। ফলে সুস্থ কোষ তুলনামূলকভাবে অক্ষত থাকে এবং চিকিৎসা অনেক বেশি কার্যকর হয়। এই পদ্ধতি বিশেষ করে লাং ক্যান্সার, ব্রেস্ট ক্যান্সার বা লিউকেমিয়ার মতো ক্যান্সারে বিপ্লব এনেছে।

আধুনিক কেমো ও রেডিয়েশন

এখনকার কেমোথেরাপি ও বিকিরণ প্রযুক্তি অনেক নিরাপদ। ডোজ কন্ট্রোলড পদ্ধতিতে টিউমারকে আঘাত করা হয়, পাশের সুস্থ টিস্যু প্রায় অক্ষত থাকে। ফলে আগের তুলনায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া অনেক কম।

উন্নত সার্জারি

সার্জারিতেও এসেছে বিপ্লব। রোবোটিক সার্জারি বা ন্যূনতম আক্রমণাত্মক পদ্ধতিতে (মিনিমালি ইনভেসিভ সার্জারি) রোগীর শরীরে কম কাটা-ছেঁড়া হয়, ব্যথা কম হয় এবং রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।

পূর্ণাঙ্গ ক্যান্সার যত্ন

আজ ক্যান্সার চিকিৎসা শুধু ওষুধ বা অস্ত্রোপচারে সীমাবদ্ধ নয়। পুষ্টি, মানসিক সহায়তা, ব্যথা নিয়ন্ত্রণ, কাউন্সেলিং এবং পুনর্বাসন—সবই এর অন্তর্ভুক্ত। এই পূর্ণাঙ্গ পদ্ধতি রোগী ও তার পরিবারকে লড়াই করার শক্তি যোগায়।

উপসংহার

বর্তমানে ক্যান্সার চিকিৎসা আগের তুলনায় অনেক উন্নত, মানবিক এবং আশাব্যঞ্জক। সময়মতো পরীক্ষা, সঠিক রোগ নির্ণয় ও ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনার মাধ্যমে ক্যান্সারকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। তাই ক্যান্সার মানেই ভয় নয়—সচেতনতা, দ্রুত শনাক্তকরণ ও উন্নত চিকিৎসা থাকলে ক্যান্সারকে হারানো এখন অনেক বেশি সম্ভব।

আজকের আনন্দবাজার পত্রিকা  .....“মাতৃশক্তির জয় অদৃশ্য ক্যান্সারের বিরুদ্ধে—আপনি কি প্রস্তুত?”নবরাত্রির এই সময়ে আমরা মাত...
13/09/2025

আজকের আনন্দবাজার পত্রিকা .....

“মাতৃশক্তির জয় অদৃশ্য ক্যান্সারের বিরুদ্ধে—আপনি কি প্রস্তুত?”

নবরাত্রির এই সময়ে আমরা মাতৃশক্তির প্রতীক দেবী দুর্গার মহিষাসুর বধের কাহিনি স্মরণ করি। দেবী যেমন অশুভ শক্তিকে পরাজিত করেছিলেন, তেমনি প্রতিটি নারীও নিজের জীবনে এক যোদ্ধা। কিন্তু অনেক সময় এক অদৃশ্য শত্রু নিঃশব্দে শরীরে প্রবেশ করে—এটি হলো স্ত্রী-জনিত ক্যান্সার।

ভাবুন তো, ঘরের আঙিনায় এক মহিষাসুর ঢুকে পড়েছে। প্রথমে তাকে বোঝা যায় না। ধীরে ধীরে সে শক্তি বাড়ায়, ঘর দখল করে নেয়। ঠিক তেমনই ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার চুপিসারে বেড়ে ওঠে। প্রাথমিক পর্যায়ে কোনো স্পষ্ট উপসর্গ থাকে না। শুধু মাঝেমধ্যে পেট ফোলা, খাওয়ার পর দ্রুত ভরে যাওয়া, বমি বমি ভাব বা অস্বাভাবিক ক্লান্তি দেখা দেয়—যা আমরা প্রায়ই অবহেলা করি। অথচ সময়মতো পরীক্ষা করলে শুরুতেই তাকে রুখে দেওয়া যায়।

আরেক ছদ্মবেশী শত্রু হলো জরায়ুমুখের ক্যান্সার। এর প্রধান কারণ হলো এইচপিভি (HPV) ভাইরাস। কিন্তু সুখবর হলো, এর বিরুদ্ধে আমাদের হাতে শক্তিশালী অস্ত্র রয়েছে—এইচপিভি ভ্যাকসিন। সঙ্গে নিয়মিত প্যাপ স্মিয়ার টেস্ট করলে এই ক্যান্সার প্রায় প্রতিরোধ করা সম্ভব। অস্বাভাবিক যোনি রক্তস্রাব বা যৌনমিলনের পর রক্তপাত হলে তা কখনোই অবহেলা করা উচিত নয়।

তৃতীয় শত্রু হলো জরায়ুর আস্তরণের ক্যান্সার। এটি বিশেষত মেনোপজের পর দেখা যায়। এর প্রধান লক্ষণ অস্বাভাবিক যোনি রক্তস্রাব। স্থূলতা, ডায়াবেটিস ও হরমোনের অসামঞ্জস্য এই ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তবে সান্ত্বনার বিষয় হলো—প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে এর চিকিৎসা প্রায়শই সম্পূর্ণ সফল হয়।

এই তিন শত্রুই মহিষাসুরের মতো। কিন্তু প্রতিটি নারী যদি সচেতন থাকেন, নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করেন, টিকা নেন এবং শরীরের ছোটখাটো পরিবর্তনগুলিকে গুরুত্ব দেন, তবে সহজেই তাদের পরাজিত করা সম্ভব।

মাতৃশক্তি মানে শুধু লড়াই নয়, সচেতনতা। স্বাস্থ্য পরীক্ষা আমাদের ঢাল, প্রতিরোধ আমাদের অস্ত্র, আর সাহস আমাদের বিজয়।

Enteromix, Russia's new cancer vaccine....... Hope or Hype?A few days ago, the world woke up to a breathtaking headline:...
10/09/2025

Enteromix, Russia's new cancer vaccine....... Hope or Hype?

A few days ago, the world woke up to a breathtaking headline: “Russia develops a cancer vaccine that is 100% effective.” The name of this supposed miracle? Enteromix. For families battling cancer, it sounded like a dream come true — finally, a cure after decades of heartbreak.

But if history has taught us anything, it is that when a cure sounds too perfect, it usually is.

The Promise

Enteromix is described as a high-tech mRNA cancer vaccine. Instead of relying on toxic chemotherapy or exhausting radiation, it supposedly works by teaching the immune system to hunt down and kill cancer cells, just as a vaccine might train the body to fight a virus.

The early results, as reported in Russian media, were stunning: 48 patients treated, 48 patients responded. Tumors shrank, growth stopped, and there were no serious side effects. Numbers like these are unheard of in oncology. Even the best modern treatments — immunotherapy, targeted drugs, or CAR-T therapy — work for only a fraction of patients. Yet here was a vaccine claiming to succeed in every single case.

The Missing Pieces

But then you look closer.
And suddenly, the miracle begins to crack.

The world’s medical journals are silent. No trial protocol has been published, no data tables, no peer review. We do not know how long the patients were followed, what type of cancers they had, how “success” was measured, or whether the trial was even properly controlled. All we have are bold statements in press releases and news articles.

And here is the shocking truth: without published, verifiable data, Enteromix is not science yet — it is only a story.

Déjà Vu in Cancer Research

If this feels familiar, it’s because we have been here before.

In the 1970s, a compound called Laetrile was sold as a cancer cure. It made headlines, drew desperate patients from around the world — and then turned out to be useless, even poisonous.

In the 2000s, a Latvian oncolytic virus called Rigvir was hailed as revolutionary. It won fast approval, only to be pulled off the market years later when it failed to deliver.

The shelves of medical history are littered with “miracle cures” that collapsed in phase II and III trials, when real science finally caught up with the hype.

Enteromix may join that list, unless rigorous testing proves otherwise.

So where does that leave us?

Enteromix is undeniably exciting. The idea of a personalized mRNA vaccine against cancer is one of the hottest areas in global oncology research. But right now, it remains a Russian headline, not an international breakthrough. No credible journal has published the findings. No independent experts have verified the results.

Until that happens, patients should hold on to their hope — but guard it carefully. Cancer is not cured by press conferences. It is conquered only through hard science, replicated data, and years of testing.

A Word of Caution

To every patient and family reading these headlines: do not abandon proven treatments in search of unverified miracles. Hope is vital, but it must walk hand-in-hand with evidence. Medicine has made enormous strides — immunotherapy, targeted drugs, precision surgery — but each of these advances was built slowly, trial by trial, paper by paper, not by overnight declarations.

Enteromix might someday join that list of real breakthroughs. Or it might fade into history as another grand promise that failed to deliver. For now, the wisest path is cautious optimism — and trust in treatments that are backed by science, not slogans.

Russia's Enteromix, a personalized mRNA-based cancer vaccine, has demonstrated 100% efficacy and safety in clinical trials, offering a potential break

10/09/2025

ওভেরিয়ান ক্যান্সারের চিকিৎসা নির্ভর করে এর ধাপ (স্টেজ), রোগীর শারীরিক অবস্থা ও ক্যান্সারের ধরন অনুযায়ী। সাধারণত সার্জারি, কেমোথেরাপি, টার্গেটেড থেরাপি ও হরমোন থেরাপি ব্যবহার করা হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত হলে চিকিৎসার সফলতা অনেক বেশি হয়। নিয়মিত চেকআপ ও সময়মতো চিকিৎসা জীবন বাঁচাতে পারে। 💙

Address

242, AJC Bose Road
Kolkata

Opening Hours

Monday 9am - 5pm
Tuesday 9am - 5pm
Wednesday 9am - 5pm
Thursday 9am - 5pm
Friday 9am - 5pm
Saturday 9am - 5pm

Telephone

+919674446399

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Rajib Bhattacharjee, Cancer Specialist, MD, ECMO posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Rajib Bhattacharjee, Cancer Specialist, MD, ECMO:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category