Nutri Tips by Richa

Nutri Tips by Richa Nutritional Information
Diet consultant

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কি?গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হল এমন একটি সংখ্যা যা মানুষকে একটি ধারণা দেয় যে তাদের শরীর কত দ্রুত খাদ্যে থাক...
06/07/2025

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কি?

গ্লাইসেমিক ইনডেক্স হল এমন একটি সংখ্যা যা মানুষকে একটি ধারণা দেয় যে তাদের শরীর কত দ্রুত খাদ্যে থাকা কার্বোহাইড্রেটকে গ্লুকোজে রূপান্তরিত করে। একই পরিমাণ কার্বোহাইড্রেটযুক্ত দুটি খাবারের গ্লাইসেমিক সূচকের সংখ্যা আলাদা হতে পারে।

সংখ্যা যত কম হবে, খাবার রক্তে শর্করার উপর তত কম প্রভাব ফেলবে।

55 বা কম = কম
56- 69 = মাঝারি
70 বা তার উপরে = উচ্চ
গ্লাইসেমিক সূচক প্যাকেজ করা খাবারের লেবেলে পাওয়া যেতে পারে এবং লোকেরা ইন্টারনেটে সহজেই সাধারণ খাবারের জন্য গ্লাইসেমিক সূচকের তালিকা খুঁজে পেতে পারে।

পান্তাভাতার গুণাগুণ:​​রিহাইড্রেশন করে:গরমকালের খাবার হিসেবে পান্তার জুরি মেলা ভার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টে...
14/05/2024

পান্তাভাতার গুণাগুণ:

​​রিহাইড্রেশন করে:

গরমকালের খাবার হিসেবে পান্তার জুরি মেলা ভার। বিশেষজ্ঞরা বলেন, মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টে থাকায়শরীরের প্রয়োজনীয় উপকারী উপাদানের ঘাটতি মিটতে সময় লাগে না। ১০০ গ্রাম সাধারণ ভাতে ৩.৪ mg আয়রন থাকে। অন্যদিকে পান্তা ভাতের ক্ষেত্রে আয়রন থাকে প্রায় ৭৩.৯১ mg অর্থাৎ প্রায় ২১ গুণ বেশি।

ভিটামিন বি১২:

ফার্মেন্টেশনের ফলে পান্তা ভাতে জন্য ভিটামিন বি টুয়েলভ বেড়ে যায়। এটি ক্লান্তি দূর করে। কিছু ক্ষেত্রে অনিদ্রা দূর করতেও সাহায্য করে।

অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি:

পান্তাভাত pH balance করতে সাহায্য করে। আলসার রোগীদেরও সুফল দেয়।

কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা:

ন্যাচারাল ল্যাক্সেটিভ হিসেবে কাজ করে। কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়তা করে।

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ:

রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি বেশ কার্যকরী। সাধারণ ভাতের তুলনায় এতে সোডিয়ামের পরিমাণ কম। অন্যদিকে পটাশিয়ামের পরিমাণ যথেষ্ট বেশি।

Rice v/s Roti
19/01/2024

Rice v/s Roti

Certified Course on Renal Nutrition 💫
04/01/2024

Certified Course on Renal Nutrition 💫

চিয়া সিডকে সুপার ফুড বলা হয়।এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালংশাকের চেয়ে ৩...
04/12/2023

চিয়া সিডকে সুপার ফুড বলা হয়।
এতে আছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম, কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি, পালংশাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন, কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম, মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোটিন, স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।

Used STEVIA, instead of sugar
02/06/2023

Used STEVIA, instead of sugar

কাজুবাদামের গুনাগুন:1.ম্যাগনেশিয়াম: ম্যাগনেশিয়াম পেশিকে শক্ত করে। এছাড়াও এটি স্নায়ুর ক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে...
05/03/2023

কাজুবাদামের গুনাগুন:

1.ম্যাগনেশিয়াম: ম্যাগনেশিয়াম পেশিকে শক্ত করে। এছাড়াও এটি স্নায়ুর ক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। আমাদের শরীরের রোজ ৫০০-৬০০ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম প্রয়োজন। কাজুবাদামে যথেষ্ট পরিমাণে ম্যাগনেশিয়াম থাকে। নিয়মিত কাজু খেলে ম্যাগনেশিয়ামের চাহিদা সহজেই পূরণ করা যেতে পারে।

২. খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: অস্বাস্থ্যকর তেলে রান্না করা খাবার খেলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়তে থাকে। খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল হৃদরোগের আশঙ্কা বাড়িয়ে দেয়। কাজুবাদাম রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এর মধ্যে থাকা ওলেইক অ্যাসিড হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

3.ভালো ফ্যাট: খারাপ ফ্যাট থেকে শরীর খারাপের আশঙ্কা থাকে। এছাড়াও ওজন বেড়ে যেতে পারে। কাজুবাদামে ভালো ফ্যাট থাকায় এটি শরীরের জন্য উপকারী।

4.সোডিয়াম ও পটাশিয়াম: কাজুবাদামে সোডিয়ামের পরিমাণ কম ও পটাশিয়ামের পরিমাণ বেশি। এতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

5.জিঙ্ক: জিঙ্ক শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কাজুবাদামে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক থাকে। এর ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বেড়ে যায়। এতে শীতের একাধিক রোগও থেকেও মুক্তি মেলে।

6.কাজুতে থাকা পুষ্টি উপাদান ফ্রি র‌্যাডিক্যাল প্রতিরোধে সাহায্য করে। এতে ক্যানসারের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

7.কপার: কাজুতে উচ্চমাত্রায় কপার থাকে। কপার শরীরের উৎসেচক, হরমোন ও মস্তিষ্কের কাজ ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ফলে কাজুবাদাম নিয়মিত খেলে হরমোন ও উৎসেচকের উৎপাদন ঠিক থাকে

সুজির গুণাগুণ:সুজি অনেক খাবারের প্রধান উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রায় প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরে থাকে। পুষ্টিগুণে ...
31/12/2022

সুজির গুণাগুণ:

সুজি অনেক খাবারের প্রধান উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি প্রায় প্রতিটি ভারতীয় রান্নাঘরে থাকে। পুষ্টিগুণে ভরপুর সুজি আপনার সুস্বাদু খাবারের উপাদান হওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আপনার পাচনতন্ত্রের জন্য, হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এছাড়াও ওজন এবং কোলেস্টেরল দুটোই নিয়ন্ত্রণ করে। তাই নিয়মিত সুজি খাওয়া অত্যন্ত দরকারি।
সুজির গুণ

ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিন দ্বারা প্রকাশিত একটি তথ্য অনুসারে, সুজি ক্যালোরি, কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন, থায়ামিন, ফাইবার, ফোলেট, রাইবোফ্লাভিন, আয়রন, ম্যাগনেসিয়ামের একটি ভালো উৎস। এই সমস্ত পুষ্টি আপনার স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। এই জন্য, আপনার খাদ্যতালিকায় সুজি থেকে তৈরি খাবারগুলি অন্তর্ভুক্ত করা গুরুত্বপূর্ণ। এমনকী যদি আপনি ওজন কমাতে চান তবে এটি আপনার জন্য একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প হতে পারে।

* হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে: সুজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে, যা হৃদরোগের আশঙ্কা কমায়। একই সময়ে, এটি এলডিএল কোলেস্টেরল, রক্তচাপ এবং প্রদাহ কমায়। যা হার্টের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। পাব মেড সেন্ট্রাল দ্বারা প্রকাশিত তথ্য অনুসারে, সুজি নিয়মিত সেবন হৃদরোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি পাওয়া যায়।

*রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: পাবমেড সেন্ট্রাল অনুসারে সুজি ম্যাগনেসিয়াম এবংফাইবারের একটি ভালো উৎস। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। ফাইবারও রক্ত ​​​​প্রবাহে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কমায়।

* হজমে সাহায্য করে: ফাইবার সমৃদ্ধ সুজি হজম প্রক্রিয়ার ভারসাম্য বজায় রাখে। ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের মতে, এটি পাচনতন্ত্রে স্বাস্থ্যকর ব্যাকটিরিয়া বৃদ্ধির কাজে সাহায্য করে। যার কারণে হজমের সমস্যা কমে, কোষ্ঠকাঠিন্যের পরিমাণও কমে।

* ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: আপনি যদি ওজন কমানোর পরিকল্পনা করে থাকেন, তাহলে আপনি আপনার ডায়েটে সুজি অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ সুজি থায়ামিন, ফোলেট এবং বি ভিটামিনের ভালো উৎস। সুজি খেলে দীর্ঘ সময়ের জন্য পেট ভর্তি। ফলে বেশি খিদে পায় না। এর ফলে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হয়। সুজিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন থাকে। ওজন কমানোর ডায়েটে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন মেদ কমাতে সাহায্য করে।

ফলসা ফলের উপকারিতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া |ফলসা ফল কী?মূলত গরম কালেই এই ফলসা ফল উৎপন্ন হয়ে থাকে। এই ফলটির আকৃতি বেশ ছোট। ...
16/06/2022

ফলসা ফলের উপকারিতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া |

ফলসা ফল কী?

মূলত গরম কালেই এই ফলসা ফল উৎপন্ন হয়ে থাকে। এই ফলটির আকৃতি বেশ ছোট। কাঁচা অবস্থায় এই ফলটির রঙ থাকে সবুজ। এবং পেকে যাওয়ার পর ফলটির রঙ হয় বেগুনী, লাল কিংবা গাঢ় বেগুনী। মূলত পাঞ্জাব এবং মুম্বইয়ের আশেপাশেই এই ফলটির চাষ বেশি হয়।আঙুরের সঙ্গে এই ফলের স্বাদে অনেকটা মিল আছে। অর্থাৎ এই ফলের স্বাদ খানিকটা টক-মিষ্টি ধরনের। ফলসা ফলের বৈজ্ঞানিক নাম গ্রেউইয়া এশিয়াটিকা (Grewia asiatica)। (১)

✍️ফলসা ফলের উপকারিতা ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া |

👉ফলসা ফলের উপকারিতা

১. আর্থারাইটিস বা বাতের সমস্যা থেকে রেহাই

বাতের ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ফলসা ফল খেয়ে থাকেন। এই ফলে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ, যা বাতের ব্যথার কারণে পায়ের গিঁট ফুলে যাওয়া ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। একটি গবেষণা অনুযায়ী, ফলসা ফলের নির্যাসে অ্যান্টি-আর্থারাইটিস উপাদান থাকে। কারণ ওই নির্যাসে থাকে ফ্লেবোনাইডস, ফেনোলিক যৌগ ও ভিটামিন-সি।এছাড়াও পায়ের গিঁটের ব্যথা কমাতে ফলসা গাছের ছালও ও ব্যবহার করা যেতে পারে।

২. ক্যান্সার রোধে

ফলসা ফলে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এই উপাদানটি আমাদের শরীরে অ্যান্টি ক্যান্সার এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। তাই বলা যেতেই পারে যে, ফলসা খেলে তা আমাদের ক্যান্সারের মতো প্রাণঘাতী অসুখের হাত থেকে বাঁচাতে পারে। বলা হয়, এই ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস আমাদের স্তন ও লিভার ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম

৩. ডায়াবেটিস বা মধুমেহ

ফলসা ফলের রসে থাকে লো-গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স। এটি আমাদের শরীরে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আসলে লো-গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স যুক্ত খাবারে থাকা কার্বোহাইড্রেট আমাদের শরীরে খুব ধীরে ধীরে পরিপাক ঘটায়। ফলে আমাদের শরীরের গ্লুকোজ স্তর একেবারে বেড়ে যায় না। তাজা ফলসা ফলে থাকা পলিফেনলও ডায়াবেটিসের মোকাবিলায় খুব উপকারী।

৪. অ্যাজমা নিয়ন্ত্রণে

অ্যাজমা কিংবা শ্বাস-প্রশ্বাস সম্পর্কিত বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে ফলসা ফলের রস খুবই লাভজনক। ফলসা ফলে থাকা ফাইটোকেমিক্যালস উপাদান শ্বাস সম্বন্ধীয় সমস্যার উপশম ঘটায়। বিশেষ করে ফলসা ফলের রস যদি গরম করে তাতে আদা এবং গোলমরিচ মিশিয়ে খাওয়া যায়, তাহলে তা শ্বাস সম্বন্ধীয় সমস্যা দূর করার কাজে সাহায্য করে

৫. হাড় মজবুত করতে

ফলসা ফলে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। তাই এই ফল আমাদের হাড়ের মজবুতির জন্য খুব উপকারী। এটি আমাদের হাড়কে মজবুত করার পাশাপাশি হাড়ের ঘনত্ব অর্থাৎ বোন ডেন্সিটি বাড়াতেও ভীষণ সাহায্য করে।

৬. হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

ফলসা ফলে থাকা ফাইবার আমাদের হার্ট সম্পর্কিত (কার্ডিওভাসকুলার) রোগ থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। ফলসা ফল ও এই ফলের রসে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট সম্বন্ধীয় রোগের মোকাবিলায় উপকারী। এটি একটি লো-গ্লাইসেমিক যুক্ত খাবার, যা করোনারি হার্টের রোগ এবং মোটা হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।

৭. অ্যানিমিয়া

ফলসা ফলে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে। তাই এই ফল খেলে তা অ্যানিমিয়া উপশমে সাহায্য করে। এই ফলে থাকা আয়রন আপনার শরীরের লোহিত রক্ত কণিকা তৈরী করতে সাহায্য করে। শরীরে লোহিত রক্ত কণিকার অভাব দেখা দিলে অ্যানিমিয়া হয়ে থাকে। অ্যানিমিয়া হলে মানুষ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে এবং শরীরে আরও নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি হয়।

👉ফলসা ফলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

ফলসা ফলের গুণাগুণ সম্পর্কে জানার পর সময় হয়েছে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার দিনগুলি সম্পর্কে জানার। চলুন দেখে নিই-

ফালসা ফলে অ্যান্টি-হাইপারগ্লাইসেমিক উপাদান থাকে। ফলে এটি খেলে অনেকের ব্লাড-গ্লুকোজ লেভেল কমে যায়। তাই এই ফল বেশি খেলে আপনার শরীরে হাইপার-গ্লাইসেমিক ঘটিত সমস্যা দেখা দিতে পারে।

ফলসায় থাকা কোনও পুষ্টিতে যদি আপনার অ্যালার্জি থাকে, তাহলে তা আপনার শরীরে ক্ষতি করতে পারে।

আগেই জানিয়েছি যে, ফলসায় যথেষ্ট পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। তাই এই ফল বেশি খেলে তা আপনার শরীরে ক্যালসিয়ামের মাত্রা বাড়িয়ে দেবে। তাতে আপনি হাইপারক্যালসেমিয়া আক্রান্ত হতে পারেন। আর এর প্রভাবে আপনার কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

17/04/2022



মাশরুমের গুণাগুণ:মাশরুম অনেকেরই পছন্দের। আবার অনেকে এক্কেবারেই পছন্দ করেন না। তবে মাশরুম যে ঔষধী গুণে সমৃদ্ধ তা কী জানেন...
12/04/2022

মাশরুমের গুণাগুণ:

মাশরুম অনেকেরই পছন্দের। আবার অনেকে এক্কেবারেই পছন্দ করেন না। তবে মাশরুম যে ঔষধী গুণে সমৃদ্ধ তা কী জানেন? নিয়মিত মাশরুম খেলে নানান রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

👉ভিটামিন ডি, বি, পটাশিয়াম, কপার, আয়রন ও সেলেনিয়াম থাকে।
👉মাশরুমে উপস্থিত লিন প্রোটিন ওজন কম করতে সাহায্য করে।
মাশরুমে এমন অনেক ধরণের উৎসেচক থাকে যা, উচ্চমাত্রার পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ। এর ফলে কোলেস্টেরলের স্তর কমে ও heart সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।

👉 মাশরুমে উপস্থিত ফলিক অ্যাসিড রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে।

👉 পেটের সমস্যা দূর করতেও মাশরুম সহায়ক। এতে উপস্থিত কার্বোহাইড্রেট বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো পেটের সমস্যা দূর করে।

👉 ভিটামিন বি২ ও বি৩ ব্যক্তির মেটাবলিজম ভালো রাখতে সাহায্য করে। মাশরুমে এই দুই ভিটামিনই উপস্থিত।

👉হাড়ের মজবুতির জন্য মাশরুম উপযোগী। নিয়মিত মাশরুম খেলে ব্যক্তির শরীরে ২০ শতাংশ পর্যন্ত ভিটামিন ডি-র অভাব দূর হয়।

👉 ডায়াবিটিসের রোগীদের জন্য মাশরুম উপযোগী। এতে কার্বোহাইড্রেটের মাত্রা কম হওয়ায় রক্তে শর্করার স্তর নিয়ন্ত্রণে থাকে।

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ডোম (PCOS) :আজকাল পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিসের সংখ্যা প্রচুর। এটি সাধারনত ১৮-৪০ বছরের মহিলাদের মধ...
09/04/2022

পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিন্ডোম (PCOS) :

আজকাল পলিসিস্টিক ওভারিয়ান ডিজিসের সংখ্যা প্রচুর। এটি সাধারনত ১৮-৪০ বছরের মহিলাদের মধ্যে দেখা যায়। PCOS মহিলাদের হরমোনের অসামঞ্জস্যতার জন্য দেখা যায়। PCOS মহিলাদের সাধারনের থেকেও বেশী মাত্রায় পুরুষ হরমোনগুলো শরীরে উৎপত্তি হয় , ওভারিতে সিস্ট দেখা যায় . হরমোনের অসামঞ্জস্যতা মেন্সট্রুয়াল পিরিয়ডস কে বাধা দেয়। PCOS এর ফলে বেশীর ভাগ মহিলার চুল ওঠা , মুখে - শরীরে অতিরিক্ত লোম গজানো, সিস্টিক অ্যাকনে , ডার্ক প্যাচ , মারাত্মক খুসকির সমস্যা , ওজনবৃদ্ধি , অনিয়মিত পিরিয়ডস , কখনও সাধারনের থেকেও বেশী মাত্রায় পিরিয়ডস , বন্ধ্যাত্ব দেখা যায়।
অতিরিক্ত অ্যান্ড্রোজেন হরমোন দায়ী হয় এই চুল ওঠা , অনিয়মিত পিরিয়ডস ,অ্যাকনে , অতিরিক্ত লোম গজানোর জন্য. ইনসুলিন হরমোন সাধারণত কোশে গ্লুকোজের শোষনে সাহায্য করে কিন্তু PCOS এ ইনসুলিনের কাজ বাধাপ্রাপ্ত হয় এবং শরীরে ব্লাড গ্লুকোজের মাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে শরীরে আরও ইনসুলিন তৈরী হয়। অতিরিক্ত ইনসুলিন আবার অ্যান্ড্রোজেনের মাত্রাকে বাড়ায়।অনেক মানুষের ঘারে বা গলায় কালো দাগ দেখা যায় তা কিন্তু অপরিচ্ছন্নতার জন্য হয় না . শরীরে অতিরিক্ত ইনসুলিনের মাত্রা থাকায় বা poor insulin resistance এর জন্য হয়ে থাকে। PCOS এ প্রোজেস্টেরনের মাত্রা কমে যায় যা অনিয়মিত পিরিয়ডসের জন্য দায়ী।
PCOS শুধুমাত্র যে স্থূলকায় বা মোটা মানুষদের হয় তা নয় ,সব মহিলাদের যে অ্যান্ড্রোজেন ডিপেন্ডেন্ট PCOS হয় তা নয় , ইস্ট্রোজেনের আধিপত্যেও হতে পারে , থাইরইয়েড হরমোনের অসামঞ্জস্যতার কারনেও হতে পারে। ভবিষ্যতে এই অনিয়ন্ত্রিত PCOS থেকে টাইপ ২ ডায়াবেটিস দেখা যায়। .

Guidelines for PCOS :-

👉PCOS কে দূরে রাখতে গেলে প্রথমত ওজন বজায় রাখতে হবে - তাই নিয়মিত শরীরচর্চার বিশেষ প্রয়োজন।
👉লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্সযুক্ত খাবার যেমন ফাইবার যুক্ত খাবার , ফল - শাকসব্জিকে নিত্যদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে বেশী করে।
👉কোনো মিল স্কিপ করা যাবে না। সব সময় মাথায় রাখতে হবে এই মন্ত্রটা - " Eat breakfast like a king , lunch like a queen and dinner like a pauper ."
👉কিছু খাবার কম মাত্রায় খাওয়া উপকারী তা হল -
১. চিনি - কারন চিনি empty calorie দেয় . চিনি থেকে আর কোনো পরিপোষক পাওয়া যায় না।
২. গ্লুটেন প্রোডাক্ট - ময়দা বা ময়দা দিয়ে প্রস্তুত জিনিস - কেক - পেস্ট্রি ইত্যাদি।
৩. জাঙ্কফুড
৪. ঘি - বাটার - তেল - চিজ - ক্রিম - ডালডা
৫. থাইরয়েড হরমোনের অসামঞ্জস্যতা থাকলে সোয়া প্রোডাক্ট যেমন - সোয় মিল্ক , সোয়াবিন , টোফু ইত্যাদি খাওয়া অনুচিত।
৬. রেডি টু ইট ফুড - প্রসেসড মিট , প্রসেসড ফুড , ক্যানড ফুড ইত্যাদি।
৭. অ্যালকোহল
৮. কফি
৯.স্ন্যাক্স হিসাবে বাইরের খাবার না খেয়ে স্প্রাউট স্যালাড , ফ্রুট স্যালাড খেতে পারেন যা তৈরী করতেও সময় কম লাগবে এবং উপকারী হবে। তেলে ভাজা খাবারের বদলে যদি বেকড খাবার খাওয়া যায় তা হবে অনেকটা উপকারী।

Address

Kolkata

Telephone

+19123642350

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutri Tips by Richa posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Nutri Tips by Richa:

Share

Category