https://www.facebook.com/105651091166806/

Care & Cure Clinic, Ramkrishna Nagar, KOLKATA (2025)

22/02/2025

🟠 বয়স বাড়ার সাথে সাথে দুটো জিনিস নিয়মিত চেক করুন।
১) ব্লাড প্রেসার।
২) ব্লাড সুগার।

🔸চারটি জিনিস একেবারেই ভুলে যান৷
১) বয়স বাড়ছে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করা,
২) অতীত নিয়ে সর্বদা অনুশোচনা করা,
৩) সবসময় দুঃখে কাতর হয়ে থাকা,
৪) মানসিক উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগ।

🔸পাঁচটি জিনিস খাবার থেকে যত পারুন এড়িয়ে চলুন।
১) লবন,
২) চিনি,
৩) অতিরিক্ত চর্বি জাতীয় খাবার ।
৪) অতিরিক্ত ভাজা ভূজি খাবার
৫) বাইরের কেনা খাবার বা প্রসেসেড ফুড।

🔸পাঁচটি জিনিস খাবারে যত পারুন বাড়িয়ে নিন।
১) সব রকমের সবুজ শাক
২) সব রকম সবুজ সব্জি, সীম বা মটরশুটি ইত্যাদি
৩) ফলমূল,
৪) বাদাম,
৫) প্রোটিন জাতীয় খাবার।

🔸মানসিক শান্তি বা সুখী হতে সাতটি জিনিস সবসময় সাথে রাখার চেষ্টা করুন।
১) একজন প্রকৃত ভালো বন্ধু,
২) নিজের সমগ্ৰ পরিবার,
৩) সবসময় সুচিন্তা,
৪) একটি নিরাপদ ঘর কিংবা আশ্রয়,
৫) অল্পেতে খুশি হওয়ার চেষ্টা,
৬) অতিরিক্ত অর্থ চিন্তা থেকে নিজেকে দূরে রাখা,
৭) কিছু সময় আধ্যাত্মিক চর্চায় বা সৎসঙ্গ দেওয়া।

🔸ছয়টি জিনিষের চর্চা রাখুন।
১) অহংকার না করা,
২) সবার সাথে হাসিমুখে কথা বলা,
৩) মানুষের সাথে ভালো আচরণ করা,
৪) নিয়মিত শরীর চর্চা করা ।কিছুক্ষণ হাঁটা নিয়মিত ।
৫) ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
৬) সরল ও সৎ জীবন যাপন

🔸সাতটি জিনিস এড়িয়ে চলুন।
১) কর্য,
২) লোভ,
৩) আলস্য,
৪) ঘৃণা,
৫) সময়ের অপচয়,
৬) পরচর্চা,পরনিন্দা
৭) কোনো রূপ নেশা বা আসক্তি

🔸পাঁচটি জিনিষ কখনোই করবেন না।
১) অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ে খেতে যাওয়া,
২) অতিরিক্ত পিপাসায় কাতর হয়ে জল পান করা,
৩) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে ঘুমোতে যাওয়া,
৪) অতিরিক্ত দূর্বল হয়ে বিশ্রাম নেওয়া,
৫) একেবারে অসুস্থ হয়ে ডাক্তারের কাছে যাওয়া,

সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে সচেতন হোন

“সুস্থ্য থাকুন - ভাল থাকুন - ভাল রাখুন”

17/02/2025

পুরুষের শারীরিক আসক্তি থাকলে ও নারীদের আসক্তি মূলত মানসিক । নারীর হৃদয় কে ছুঁতে চাইলে তাকে মানসিক ভাবে পরিতৃপ্ত করতে হয় ।

তাদের অনেক না বলা কথা থাকে , থাকে ছোট ছোট অনুভব যা তারা একান্তে share করতে পছন্দ করে ।

পুরুষ কে মুখ বন্ধ রাখতে হয় এ সময় । নিশ্চই তাকে সাড়া দেবেন , রেসপন্স করবেন , কিন্তু solution বলতে যাবেন না । মেয়েরা solution চায় না , sharing চায় ।

Eye contact এ ক্ষেত্রে জরুরি , আপনি ফোনে scroll করছেন ফোনের দিকে তাকিয়ে এদিকে সে বলেই চলেছে , এ মেয়েদের কাছে এক ভীষণ বিরক্তির ।

আপনার fullest attention তার চাই । 5 মিনিট দিন কিন্তু তাকেই দিন । নিউজ শুনছেন , পত্রিকায় চোখ বোলাচ্ছেন , বাদাম চিবোচ্ছেন আর তার কথা শুনছেন অন্যদিকে তাকিয়ে এতে ওদের মানসিক তৃপ্তি আসে না ।

নারী তার নিজস্ব পুরুষের জন্য সাজগোজ করে । তার ছোট ছোট সৌন্দর্য্যের বিষয়ে কমেন্ট শুনতে তার পছন্দ ।
প্রত্যেক নারী ই হয়তো চায় , সে কতটা কনসার্ন এটা বুঝতে , তার পায়ের নেলপালিশ থেকে মাথার বাহারি খোঁপা, পুরুষ আপনাকে দেখে নিতে হবে এক নিমেষে ।

মূল কথা তাকে চিনতে হবে হাতের তালুর মতো।
তার না বলা কথা আপনাকে বুঝে নিতে হবে ।

এ বোঝা খুব কঠিন নয় । তবে অবশ্যই নারীর হৃদয় কে ছুঁতে পারা এক সাধনা ।
আপনাকে শ্রদ্ধা ও যত্নের সাথে সে সাধনা করতে হবে ।

তার ভালো লাগার পাশাপাশি মন্দ লাগার বিষয়ে ও আপনাকে সচেতন থাকতে হবে ।

মোদ্দা কথা , প্রত্যেক নারীর ভেতরে একটা love tank আছে । সেই love tank কে পূর্ণ রাখতে হবে আপনাকে ।

পুরুষ তবেই তুমি জিতে নেবে তোমার পছন্দের নারীকে তার হৃদয় ছুঁয়েই।

অরিন্দম বন্দ্যোপাধ্যায়

01/01/2025

༒ আমিষাশী ও নিরামিষাশী‌ প্রাণীদের শারীরিক বৈশিষ্ট্যের প্রকারভেদ ༒
………………………………..……..……..

❝ জীববিজ্ঞানের ধারাতে মানুষ কিন্তু নিরামিষাশীদের দলে পড়ে। অর্থাৎ মানুষের দেহের প্রকৃতি নিরামিষাশী। Mammal বা স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে দুটো গ্রুপ অর্থাৎ Vegetarian আর Non-vegetarian, তাদের মধ্যে মানুষ কিন্তু Instinctively born-vegetarian। আমি দুটো আলাদা গ্রুপের পার্থক্য দেখাচ্ছি — তাহলেই বুঝতে পারবেন।

১) স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে যারা জন্মগতভাবে নিরামিষভোজী তারা জন্মায় চোখ খােলা অবস্থায়, যেমন গরু, ভেড়া, ছাগল, হরিণ, হাতি, মানুষ ইত্যাদি। আর স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মধ্যে যারা জন্মগতভাবে আমিষভােজী তারা জন্মায় চোখ বন্ধ অবস্থায়, যেমন — বিড়াল, কুকুর, বাঘ, সিংহ, ভল্লুক।

২) Non-veg-রা ঘামে না, দেহের তাপকে সাম্য অবস্থায় আনে জিভের সাহায্যে, ফলে আমিষভােজীরা দেখবে (কুকুর, বাঘ) এরা হাঁপায় এবং জিভ দিয়ে লালা ঝরে। মানুষ বা একমাত্র নিরামিষভােজী প্রাণীরাই ঘামে, ঘামের দ্বারা body temperature-কে ব্যালেন্স করে।

৩) আমিষাশীরা (কুকুর, বাঘ, সিংহ প্রভৃতি) জিভ দিয়ে চেটে চেটে জল খায়, ফলে চ্যাক চ্যাক করে শব্দ হয়। নিরামিষাশীরা (গরু, মােষ, মানুষ…..) চুমুক দিয়ে শােষণ করে জল খায়।

৪) আমিষাশীদের দাঁত ফাঁক ফাঁক, জয়েন্ট থাকে না এবং সামনের দিকে দুটো দাঁত বড়, এদের শ্বাদন্ত বলা হয়। এরা পাঞ্চ্ করে খুবলে খায়।

নিরামিষাশীদের দাঁত Joint থাকে, চিবিয়ে খায়। গরুর এক পাটি দাঁত বলে এরা পরে জৃম্তন করে (জাবর কাটে)।

৫) আমিষাশীদের Intestine (অন্ত্র) ছােট হয়। কারণ আমিষ খাদ্য বেশীক্ষণ থাকলে শরীরের ক্ষতি হবার সম্ভাবনা। তাই প্রকৃতির নিয়মে এদের অন্ত্র ছােট হয়।

নিরামিষাশীদের Intestine বড় বা লম্বা হয়, মানুষের Intestine-ও বড়।

এরকম আরও অনেক পয়েন্ট আছে, যেমন রাত্রে জাগরণ, রাত্রে দেখা বা না দেখা ইত্যাদি — ১০/১২ টা পয়েন্ট রয়েছে। এসব Bio-faculty দেখে বলা যায় মানুষ জন্মগতভাবে — প্রকৃতিগতভাবে নিরামিষাশী। নিরামিষ আহারটাই মানুষের স্বাভাবিক আহার। আমিষ আহারটা মানুষের স্বাভাবিক আহার নয়। বিকল্প-আহার। এইজন্য মানুষকে বলে — ভাত খেয়েছিস বা রুটি খেয়েছিস? তাহলে প্রশ্ন, মানুষের আমিষ আহারটা এলাে কি করে? এটা এসেছে বিকল্পখাদ্য হিসাবে — স্বাভাবিক নয়। এটা প্রথমে এসেছিল বিপদকালে বা সঙ্কটকালে, পরে সেটা রেগুলার খাদ্যের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। নৃ-বিজ্ঞান অনুযায়ী মানুষের আদিম অবস্থায় অর্থাৎ Homo-erectus অবস্থায় পৃথিবীর অবস্থান অন্যরকম ছিল। পরবর্তীকালে যখন Zoological-evolution হ’ল বা Continental distress হল তখন Isolation হল। এর ফলে মানুষ এক স্থান থেকে অন্য স্থানে Migrate করতে বাধ্য হল, এছাড়া অন্যান্য কারণ যেমন — War, Natural disaster, Phenomenal disharmony, বিপ্লব, সংঘর্ষ ইত্যাদি কারণেও মানুষের দল বিভক্ত হল, ছড়িয়ে পড়ল চারিদিকে। আবহাওয়ার পরিবর্তন, স্থান পরিবর্তনে খাদ্যাভ্যাসেরও পরিবর্তন ঘটল। সংখ্যাবৃদ্ধির সাথে সাথে অপ্রতুল খাদ্যের বেশী পরিমাণ জোগান দরকার, ফলে বিকল্পখাদ্য গ্রহণ করতে বাধ্য হল মানুষ। এইভাবে Homo-erectus থেকে Homo-habilis পর্যায়ের মানুষে আসতে যে সময়কাল, সেই সময় কালের মধ্যেই বিকল্প খাদ্য হিসাবে Non-veg খাদ্য মানুষের খাদ্যতালিকায় চলে এলাে। জীবনবিজ্ঞানে বলা হয় Struggle for existence, Survival of the fittest এবং Natural selection । Subject এবং Substitute, মানুষ এখানে Subject আর বেঁচে থাকার জন্য খাদ্য, বিকল্পখাদ্য Substitute I

লক্ষ্য করা গেছে সুন্দরবনের বানরগুলি মাঝে মাঝে আবহাওয়া খারাপ হলে অর্থাৎ দ্বীপগুলি যখন জোয়ারের জলে নিমগ্ন থাকে কয়েক দিন, তখন তারা গভীর জঙ্গলে ঢুকে যায়। কিন্তু সেখানেও কয়েকদিনের মধ্যেই যখন স্বাভাবিক খাদ্য শেষ হয়ে যায় তখন তাদের দেখা গেছে বিকল্প খাদ্য গ্রহণ করতে। যা তাদের স্বাভাবিক নয় সেই আহারই গ্রহণ করছে আপৎকালে। তাও যখন পাচ্ছে না তখন হয়তাে মারা যাচ্ছে। এইভাবে মানুষকেও Homo-erectus থেকে Homo-habilis-এ আসতে তিনটে স্তর অতিক্রম করতে হয়েছে অর্থাৎ শিভা পিথেকাস, রামাপিথেকাস, নিয়াণ্ডারথাল্ অতিক্রম করে Homo-sapien-এ এসেছে। এই তিনটে স্তর অতিক্রম করাটা এক বিরাট যাত্রা, যেটা হিসাব করে বলা হচ্ছে, তিনটে স্তর অতিক্রম করতে সময় লেগেছে প্রায় কুড়ি লক্ষ বছর। আদিমকাল থেকে আধুনিককাল পর্যন্ত বিবর্তনের এই এক বিরাট যাত্রা। এর ফলে বেঁচে থাকার জন্য বা অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য মানুষকে কয়েকবার বিকল্প-খাদ্যের অন্বেষণ করতে হয়েছে।

আমরাই ছােটবেলায় দেখেছি — পূর্বাশ্রমে বড় একটা রুটি হােত না, কখনও কখনও পূর্বাশ্রমের ঠাকুমা একাদশীতে রুটি করতেন, ছােট ছােট ছেলেমেয়ে আমরা যারা ছিলাম, সেই একটুকরাে পাবার জন্য তাঁর আশেপাশে ভিড় জমাতাম। রুটি কিছুদিন আগেও বাঙালীদের স্বাভাবিক আহার ছিল না — কয়েক দশক আগেও ছিল না, কিন্তু এখন রুটি খাওয়াটা বাঙালীদের অভ্যাসে বা স্বাভাবিক আহারে পরিণত হয়েছে। আর একটা খাদ্য এখন খুব চলছে — নুডলস। আমরা ছােটবেলায় কখনও নুডলস দেখিনি। বর্তমানে চাউমিন, চাউ, নুডলস, কনফ্লেক্স ইত্যাদি নানারকম fast-food-এ বাজার ছেয়ে গেছে। হয়তাে দেখবেন আগামী প্রজন্মতে মুড়ি উঠে গেছে — মুড়ি আর কেউ খাচ্ছে না। যেমন চিঁড়ে খাওয়াটা প্রায় উঠে গেছে। মুড়ি খাওয়াটাও ইতিহাস হয়ে যাবে। মুড়ি, চিঁড়ে এসব কে বসে বসে ভাজবে — নুডলসগুলাে ফুটিয়ে নিলেই হয়ে যাচ্ছে। এইভাবে খাদ্যাভ্যাস যুগে যুগে পরিবর্তন হয়। পরিবর্তন হয়ে চলেছে। কিন্তু প্রকৃতিগতভাবে মানুষ নিরামিষাশী।

তাই আপনারা যদি নিরামিষ আহার গ্রহণ করেন, তাহলে দীর্ঘজীবন লাভ করবেন এবং নীরােগ, বলিষ্ঠ শরীর পাবেন। মাসের পর মাস যদি নিরামিষ খান তাে শরীর অসুস্থ বা খারাপ হবে না কিন্তু দিন পনেরাে যদি খুব করে মাছ-মাংস খান তাে দেখবেন আপনার আমাশয় হয়ে যাবে, আপনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। কারণ আমিষ আহার মানব শরীরের স্বাভাবিক আহার নয়, জরুরী অবস্থায় মানুষ এটাকে বিকল্পখাদ্য হিসাবে নিয়েছে। প্রতিদিন ভাত, রুটি, শাক-সবজি, ফল-মূল পেটভর্তি খেলেও মানুষ অসুস্থ হবে না, কিন্তু কয়েকদিন যদি অন্য খাবার না খেয়ে একথালা মাংস আর ১০/১২ টা ডিম কেউ খেতে শুরু করে পেট ভরাবার জন্য তাহলে ৭ দিন বাদে সে রক্ত-আমাশয় হয়ে মারা যাবে, কারণ মানুষের স্টমাকের (Stomach) সিস্টেমটাই তাে ওগুলাে নেবার উপযুক্ত নয়। কিন্তু কুকুর, বেড়াল, বাঘ, সিংহ এদের অসুবিধা হবে না — এরা বেঁচে থাকবে কারণ ওদের স্টম্যাকের সিস্টেমটা আমিষখাদ্য গ্রহণের উপযােগী। মানুষ নিজের স্বাভাবিক খাদ্যের সঙ্গে বিকল্পখাদ্য হিসাবে এগুলােকে খায়। আবার অনেকে প্রােটিনের প্রশ্ন তােলে — বলে 'প্রােটিন রয়েছে বেশী’, কিন্তু এটা ভুল ধারণা। অনেক অনেক নিরামিষ খাদ্যের থেকে মাছ-মাংসে প্রােটিন অপেক্ষাকৃত কম, আসল কারণ হচ্ছে স্বাদ — স্বাদেতে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে গেলে আর তা ছাড়তে পারে না। ❞

স্বামী পরমানন্দ / পরমানন্দ কথামৃত, প্রথম খন্ড

29/12/2024

Hysterectomy, জরায়ু নাড়ী কেটে বাদ দেওয়া।
ডাঃ মৃনাল কান্তি দেবনাথ

ডাক্তারী জীবনে কতো কি দেখলাম। মেয়েদের যেমন সিজারিয়ান সেকশানের শামিল করা হয় কিন্তু বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে তার প্রয়োজন পড়ে না ঠিক তেমনি ‘জরায়ু নাড়ি’ কেটে বাদ দেওয়া একটি বহুল প্রচলিত ‘অশুভ কাজ’।

কেনো এই কাজটি করা হয়। ১০০ টি জরায়ু বাদ দেওয়া মহিলাদের মধ্যে অতি অল্প সংখ্যক মহিলাদের এই অপারেশানের দরকার হয় । বিস্তারিত লেখার অবকাশ এখানে নেই। কারন সেই গুলো পুরো পুরি চিকিৎষা শাস্ত্রের গম্ভীর বিষয়।

বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে শুনি, ‘আমার ফাইব্রয়েড হয়েছিলো’, ডাক্তার বাবু বললেন জরায়ু বাদ দিতে হবে। ব্যাস অমনি মহিলা টি অপারেশন টেবিলে।

আমাদের শরীরে অনেক কিছু ঘটে যার জন্য কিন্তু কোনো অর্গ্যান বাদ দিতে হয় না। আমার নিজের বা দিকের কিডনীতে ৭ খানা স্টোন হয়েছিলো। এপোলোতে অপারেশন হয়। পি সি এন এল করে ,ছোট্ট একটি ফুটো করে সব স্টোন বের করা হয়েছিলো। আমার কিন্তু কিডনী বাদ দিতে হয় নি।

ফাইব্রয়েড এক ধরনের টিউমার। বেশী থাকলে ব্লিডিং বেশী হয় এবং বেশ দীর্ঘদিন পিরিয়ড থাকে। একটা অস্বস্তি কর অবস্থা। তা ওই জরায়ু কেটে বাদ দিলে ল্যাটা চুকে গেলো। না রইলো বাশ না বাজবে বাশুরী।

এই ফাইব্রয়েড ছোট ছোট দানার মতো হয়। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে দু একটার বেশী হয় না।

আমি যখন ডাক্তারী পড়েছি তখন করা হতো ‘ফাইব্রয়ডেক্টমি’= অর্থ্যাত জরায়ু নাড়ি ওপেন করে ওই একটা দুটো বা যে কটা টিউমার থাকতো তা কেটে বাদ দেওয়া হতো। জরায়ু নাড়ি টা থেকে যেতো।

আজকাল আর এটা হয় না। আপনাকে জিজ্ঞাষা করা হবে কটা বাচ্চা, আর কি নিতে চান? যদি একবার বলেন “না আর চাই না”। ব্যাস আপনি মুরগী হয়ে গেলেন।

তা এই জরায়ু নাড়িটা না থাকলে হয় টা কি? ঠিক আছে পুরুষ দের প্রশ্ন করি। আজকাল আর বেশী ‘সিফিলিস’ হয় না। যখন হতো তখন কি আপনার পেনিস বাদ দেওয়া হতো? বাপরে! তাই আবার হয় নাকি? কি যা তা বকছেন। বকা আমার কাজ আমি বকবোই।

লন্ডনে, আমি যখন ‘ Royal society of Medicine’ এ ফেলোশিপ করি তখন আমার রিসার্চ এর বিষয় ছিলো “ The effect of Hysterectomy on mental health” , অর্থ্যাত, ‘জরায়ু নাড়ি কেটে বাদ দিলে কি মানসিক বিপর্যয় হয়” । ৩ বছরে মোট ১৮৭৫ জন মহিলার , যাদের কোন না কোন কারনে ‘জরায়ু নাড়ি বাদ দেওয়া হয়েছে, তাদের মধ্যে সমীক্ষা করেছিলাম।

আমার সিদ্ধান্ত হয়েছিলো, “ এমন মহিলাদের মধ্যে ৮৫ % মহিলা কোনো না কোনো ভাবে ‘নিউরোটিক’ রোগের শিকার হয়ে পড়েন। আমার রিসার্চ ‘ The British Medical journal , The lancet’ এই রকম খ্যাত পত্রিকায় প্রকাশিত হয় । পরে বই আকারে ও বের হয়।

একবার ‘নিউরোটিক’ হলে বাকি জীবন মানসিক রোগের ডাক্তারের কাছে যাবেন বা জেনারেল ফিজিশিয়ানের কাছে গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করবেন। কিন্তু মজার বিষয় হলো, টাকা তো খরচ করবেন , ডায়াগনোসিস হবে না, গাদা গাদা অপ্রয়োজনিয় ওষুধ, বিশেষ করে ঘুমের বড়ি খাবেন। কারন আপনার তো ঘুম হয় না।তাই না???

আজ যখন প্রাকটিস করি, নিত্য দিন এই সব হতভাগ্য মহিলাদের দেখি আর কষ্ট পাই। ডাক্তারী ছেড়ে দিতে ইচ্ছা করে। হয়তো খুব শিঘ্রই দেবোও। আর ভালো লাগে না।

30/09/2024

কাশির চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথিক ম্যাজিক মেডিসিন-

★ কাশি, মোটেই থামছে না, ধমকের পর ধমক চলতেই থাকে । কাশির ধমক একচোট চলার পরে সামান্য সময় গ্যাপ দিয়ে --আবার ধমক, সামান্য সময় গ্যাপ দিয়ে আবার ধমক ---- কুপ্রামমেটালিকাম

★ কাশি, ধমকের পর ধমক চলতে চলতে মাঝখানে সামান্য সময়ের জন্য বিরতি বা গ্যাপের পরে আবার ধমকের পর ধমক, বিশেষ করে মাঝ রাত্রির পরে কাশির বৃদ্ধি --- ড্রসেরা

★--------যদি ঐ রকম দুই বার ধরে চলতে থাকে ( in two paroxysms) ----- মার্ক সল, ফসফরাস,

★ কাশি-- খালি গায়ে বাড়ে, জামা কাপড়, চাদর বা বেডসিট গায়ে দিলে কমে ---- হিপার, রাস টকস, রিউমেক্স,

★ সব রকম বাদ্যযন্ত্রের শব্দে কাশি বাড়ে ---- এ্যাম্ব্রাগ্রিসিয়া,

★ বাচ্চাদের কৃমিজনিত কাশি --- ইন্ডিগো,

★ সকালে ঘুম থেকে উঠার পরেই অনবরত কাশি, মুখ থেকে সুতার মতন লম্বা হয়ে সর্দি উঠে, আর তখনই একটু কমে, যতক্ষন না সুতার মতন কফ বা সর্দি না বেরুবে, কাশি চলতেই থাকবে ---- কক্কাস ক্যাকটাই,

★ কাশি-- শুলে বাড়ে --- কোনিয়াম, হায়োসিয়ামাস, পালস,

★ কাশি শুলে কমে---- ক্যালি বাই, ম্যাঙ্গেনাম এ্যাসেটিকাম, সোরিনাম,

★ কাশির শব্দ সেইরকম, গরু বা মহিষের শিং দিয়ে তৈরী শিঙা বা ফিঙে বাজালে যেমন শব্দ হয় ---- ভার্বাসকাম,

★ কাশি শুষ্ক ----এত শুষ্ক যে স্টেথো দিয়ে শব্দ শুনলে মনে হয়--- করাত দিয়ে কেউ কাঠ কাটছে। ----- সাঁই সাঁই করে শব্দ হয় ---- স্পঞ্জিয়া,

★ কাশির ধমকে প্রস্রাব বেরিয়ে যায়, তা সে বাচ্চা, বড় সবার ক্ষেত্রেই --- কষ্টিকাম, নেট্রাম মিউর, ফসফরাস, পালসেটিলা, স্কুইলা,

★ কাশি কুকুরের ডাকের মতন বিশ্রী, কর্কশ---- বেলেডোনা, ড্রসেরা,

★ যত কাশি হয়, বাচ্চারা তত কাঁদে----- আর্ণিকা,

★ কাশি ঘুমের মধ্যে বেশী হয় ----ক্যামোমিলা,

★ কাশি হামের পর থেকে চলতে থাকে --- ড্রসেরা, পালসেটিলা, মর্বিলিনাম, স্টিকটা,

★ কাশি মদ্যপানে বাড়ে ---- জিঙ্কাম মেট ।

23/09/2024

চর্ম রোগের হোমিও ঔষধ (চুলকানি, একজিমা)
Graphites 200 – হাতের চেটোর উল্টো পৃষ্টে একজিমা, চামড়া মোটা হয়,ফাটে, আঙ্গুলের চামড়া মোটা হয়, মুখে, কানের পেছনে, চোখের পাতায়, জননেন্দ্রিয়ে ফুস্কুড়ি কিংবা ঘায়ের মতো উদ্ভেদ,তা থেকে মধুর মতো চটচটে রস নিঃসরণ। উদ্ভেদ্গুলি মাছের আঁশের পদার্থ দিয়ে ঢাকা।

Petroleum 30 – ওপরের Graphites এর মতো লক্ষণ তবে উদ্ভেদ গুলি শীতকালে বৃদ্ধি পায় ও গরমকালে আপনাতেই কমে যায়।

Coffea Crud 200 – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, রক্ত পড়ে, জ্বালা করে ও তার জন্যে অনিদ্রা।

Croton Tig 200 – উদ্ভেদ প্রথমে ফোস্কার মতো, পরে পাকে, চুলকানি জলে ও ঠাণ্ডায় বাড়ে।

Dolichos 30 – চামড়ায় কোন প্রকার উদ্ভেদ নেই অথচ ভয়ানক চুলকানি।

Comocladia 30 – চামড়া লালবর্ণ বা চামড়ায় লাল ডোরাডোরা দাগ। ঘামাচির মতো লালবর্ণের ফুস্কুড়ি ও তাতে অধিক চুলকানি।

Psorinum 200 – গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার, গায়ে এতো দুর্গন্ধ যে স্নান করলেও গন্ধ যায় না। শরীর একটু গরম হলেই চুলকায়, রক্ত বেরোয় ও নানা রকমের উদ্ভেদ।

Sulpher 6 – চর্মরোগে অত্যন্ত চুলকানি, চুলকানোর সময় মহাসুখ, পরে ভীষণ জ্বালা। গায়ের চামড়া দেখতে খুব কদাকার,অপরিস্কার। চুলকানি রাতে, গরমে ও স্নানে বাড়ে।

Kali Ars 30 – কাপড় খুললেই চুলকানি,আঁশের মতো শল্ক ওঠে, পুরাতন একজিমা – গরমে,চললে, কাপড় খুললে বাড়ে, সোরাসিস।

Sepia 200 – স্ত্রী জননেন্দ্রিয়ে ছোটো ছোটো ফুস্কুড়ি ও তাতে অসহনীয় চুলকানি।

Hepar Sulph 200 – সন্ধিস্থলে ও চামড়ার ভাঁজে রসপূর্ণ উদ্ভেদ ও তাতে অত্যন্ত দুর্গন্ধ ও চুলকানি। গায়ে সামান্য আঁচড় লাগলেই পাকে ও পুঁজ হয়।

Anthrakokali 200 – খোস, প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত চুলকানি, ঠোঁট ও অন্য স্থানে ফাটা ক্ষত, পুরাতন দাদ।

Anacardium Occi 30 – চামড়ায় টোপতলা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। পায়ে কড়া, ক্ষত, পায়ের তলা ফাটা।

Antim Crud 30 – চামড়ায় আঁচিলের মতো বা ফোস্কার মতো উদ্ভেদ। ঘারে, মুখে, পিঠে, হাতে, বুকে উদ্ভেদ বেরোয় ও চুলকায়।

Aloe Soc 30 – খোস, প্যাঁচড়া প্রতি বছর শীতকালে দেখা যায়।

Echinacea Q – খোস, প্যাঁচড়া, চুলকানি এবং পারদ ও উপদংশজনিত চর্মরোগের উৎকৃষ্ট ওষুধ।

Urtica Urens 200 – আমবাতে ভয়ানক চুলকানি, জ্বালা ও কাঁটাবেঁধার মতো বেদনা থাকে,রোগি ক্রমাগত হাত বোলায়। হাতের, মুখের, বুকের চামড়া ফোলে, গরম হয়, ফুস্কুড়ি বেরোয়। ঘুমালে ফুস্কুড়ি মিলিয়ে যায় কিন্তু বিছানা থেকে উঠলে আবার বেরোয়।

Bufo Rana 200 – হাতে ও পায়ের তালুতে ফোস্কা্‌, সামান্য আঘাতে ক্ষত হয়,পাকে,মুখে ও গলায় ক্ষত হয়ে ছিদ্র হয়ে যায়, স্তনে কান্সারের মতো ক্ষত।

Acid Chryso 30 – খোস, প্যাঁচড়া, দাদ, সোরাসিস ও নিম্নাঙ্গের একজিমা।

Anagallis 30 – হাতের চেটোয়, হাতে ও আঙ্গুলে চুলকানি।

Arsenic Alb 6 – কপালে ও মাথায় বেশি উদ্ভেদ, খোস প্যাঁচড়ায় অত্যন্ত দুর্গন্ধ।

Sarsaparilla 30 – গরমকালে শরীরে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র উদ্ভেদ, রোগী বেশ দুর্বল ও শীর্ণকায়, হাত পা ফাটা, গায়ের চামড়া কোঁচকান, নখ কুঁচকে ছোটো হয়ে যায়,নখে ক্ষত ও জ্বালা, অণ্ডকোষ ও লিঙ্গে চুলকানি।

এছাড়াও অসংখ্য মেডিসিন আছে, এখানে মাত্র কয়েকটির কিছু লক্ষন আলোচনা করা হল। রোগীর সার্বিক লক্ষনের উপর নির্ভর করে ঔষধ নির্বাচন করবেন।

13/09/2024

IMPORTANT SIGNS IN OBSTETRICS AND GYNAECOLOGY
====================================
Bagel sign:
Ultrasonographic sign. Gestational sac in the adnexa with hyperechoic ring

Ball Sign:
Radiological sign of intrauterine fetal death. X-ray shows crumpled up spine of the fetus..

Banana Sign:
Ultrasound sign in open spina bifida. Shows abnormal anterior curvature of cerebellum. Due to the associated Arnold-Chiari malformation.

Chadwick’s Sign:
Bluish hue to the vestibule and anterior vaginal wall. Seen in first trimester of pregnancy. Cause is increased blood flow to the pelvic organs. Also known as jacquemier’s Sign.

Cullen Sign:
Bluish discoloration of skin around umbilicus. Occurs due to intra peritonealhemorrhage. Seen in ruptured ectopic pregnancy.

Double Bubble Sign:.
Useful in prenatal diagnosis of duodenal atresia. Duodenal atresia usuallypresents with polyhydramnios and produces dilatation of stomach and first part of duodenum

Double decidual sac Sign:
Normal Ultrasonographic appearance of intrauterine gestational sac. Seen as twoconcentric echogenic rings separated by a hyperechoic space.

Goodell Sign:
Marked softening of the cervix in contrast to non pregnant state. Also due toincreased blood flow.

Hegar Sign:
An indication of Pregnancy. Softening of the lower parts of the uterus enablesapproximation of vaginal and abdominal fingers in bimanual pelvic examination. Vaginalfingers are placed in the posterior fornix and abdominal hand pressed down behind theuterus. Jacquemier’s sign: Refer Chadwick

SignKustner’s Sign:
Sign of placental separation. On pushing the uterus upwards does not move thecord with it due to the separation.

Ladin’s Sign:
Softening in the midline of the uterus anteriorly at the junction of the uterus andcervix. It occurs at about 6 weeks gestation

Lambda Sign:
Ultrasonographic sign seen in dichorionic pregnancies. Due to the chorionic tissuein between the two layers of the membrane between the twins.

Lemon Sign:
Ultrasound sign in open spina bifida. Shows abnormal anterior curvature of cerebellum. Due to the associated Arnold-Chiari malformation.

Osiander’s Sign:
Pulsations in the lateral fornix due to the increased vascularity.

Palmer’s Sign:
Regular rhythmic contractions of uterus felt as early as 6-8 weeks . It is a sign of pregnancy.

Piskacek’s Sign:
Asymmetric growth occurs to the uterus in initial stages of pregnancy due to thelateral implantation of the blastocyst. The area of implantation feels soft compared tothe other parts.

Robert’s Sign:
Radiological sign of intrauterine fetal death. X-ray shows presence of gas in thefetal great vessels. Earliest radiological sign of intrauterine fetal death

Schroder’s Sign:
A sign of placental separation. Uterus rises up when the separated placenta ispassed downwards.

Spalding Sign:
Sign of intrauterine fetal death. Overlapping of skull bones after fetal demise.Observed by ultrasonogrm.

Stallworthy’s Sign:
Slowing of fetal heart rate on pressing the head down I to the pelvis and promptrecovery on release of pressure is termed Stallworthy’s sign. This sign is suggestive of posterior placenta praevia.

Stuck Twin Sign:
Seen in twin to twin transfusion syndrome. Due to the severe oligohydramniossmaller twin is held in a fixed position along the uterine wall. This is called stuck twinsign.

‘T’ Sign:
Ultrasonographic sign seen in monochromic twins. As the intertwin membranedoes not have any chorionic tissue it gives rise to ‘T’ sign in ultrasound.

21/08/2024

Here are some simple steps to promote a beneficial microbiome colony:

1. _Eat a diverse diet_: Include a variety of fruits, vegetables, whole grains, and legumes.

2. _Include fermented foods_: Yogurt, kefir, sauerkraut, kimchi, and kombucha support beneficial bacteria.

3. _Stay hydrated_: Adequate water intake helps maintain a healthy gut.

4. _Exercise regularly_: Physical activity promotes gut motility and blood flow.

5. _Manage stress_: High stress levels can disrupt the microbiome; try stress-reducing techniques like meditation or deep breathing.

6. _Get enough sleep_: Aim for 7-8 hours of sleep per night to support gut health.

7. _Avoid antibiotics unless necessary_: Antibiotics can disrupt the balance of the microbiome.

8. _Limit processed and high-sugar foods_: These can harm beneficial bacteria and promote pathogens.

9. _Consider probiotics_: Supplement with probiotics if you're unable to get enough from food sources.

10. _Monitor and adjust_: Pay attention to changes in your body and adjust your habits accordingly.

Remember, everyone's microbiome is unique, so it may take some trial and error to find what works best for you. Be patient and consistent, and you'll be on your way to a thriving microbiome colony!
Dr.S.Mukherjee

20/08/2024

স্ট্রোক কেন হয়? আর স্ট্রোক হলেই বা কি করবেন?

স্ট্রোক কি?

ব্রেনের অসুখ হল স্ট্রোক। হার্টের নয়। অধিকাংশ মানুষের মধ্যে এই ধারনাটাই এখনও পরিষ্কার নয়। স্ট্রোক হল ব্রেনের রক্তনালির অসুখ। ব্রেনে প্রচুর পরিমাণে রক্তনালি আছে। হার্ট থেকে রক্তনালি ব্রেনে পৌঁছুচ্ছে । এই রক্ত চলাচল কোথাও ব্যাহত হলেই স্ট্রোক হয়।

স্ট্রোক দুই ধরনের–

হেমারেজিক স্ট্রোক-রক্তনালিগুলো ছিঁড়ে গেলে।

ইসকেমিক স্ট্রোক-রক্তনালিগুলো ব্লক হয়ে গেলে।

এই রক্ত চলাচল দুটো কারনে ব্যাহত হয়। প্রচণ্ড প্রেশারে রক্তনালিগুলো ছিঁড়ে গেল, একে ডাক্তারি ভাষায় বলে হেমারেজিক স্ট্রোক। অর্থাৎ ব্রেনের মধ্যে ব্লিডিং বা রক্ত জমাট বেঁধে যায়। অন্য কারনটি হল হার্ট থেকে ব্রেনে যে চ্যানেল বা যে রক্তনালি রয়েছে সেখানে কোনো ব্লক থাকলে। কারন এই রক্তনালিগুলো জলের পাইপের মতো। এই পাইপে যদি কোনো ব্লক থাকে তাহলে ব্রেনের কিছু অংশ নিউট্রিশান পাবে না। অক্সিজেন পাবে না। সেই ব্রেন টিস্যুগুলো মরে যাবে। একে বলা হয় ইসকেমিক স্ট্রোক।

স্ট্রোক কেন হয় ? বা কি কি কারনে স্ট্রোক হয়ে থাকে?

স্ট্রোকের অনেকগুলো রিস্ক ফ্যাক্টর আছে। উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান, মাত্রাতিরিক্ত মদ্যপান, টাইপ-2 ডায়াবেটিস স্ট্রোকের রিস্ক ফ্যাক্টর। অনিয়মিত হার্টবিটও অন্যতম রিস্ক ফ্যাক্টর l রক্তে চর্বি বা ফ্যাট বেশী হলে, কোলেস্টেরল বেড়ে যায় স্এবং সে ক্ষেত্রেও একটি রিস্ক ফ্যাক্টর তৈরি হয়। মিনি স্ট্রোক বা টিআইএ বা Transient Ischemic attack-এর ক্ষেত্রে আগে কথা জড়িয়ে যায় বা শরীরের একটা দিকে দুর্বল হয়ে পড়ে এগুলি মিনি স্ট্রোকের লক্ষণ। যদিও এগুলি ঠিক হয়ে যায় কিন্তু এই গুলোই হল ওয়ার্নিং সাইন। এগুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে, নাহলে ভবিষ্যতে স্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

স্ট্রোক হলে কিভাবে বুঝব?

স্ট্রোক যে হয়েছে তা বোঝা খুব জরুরী। তা না হলে সঠিক চিকিৎসা শুরু করা যাবে না। আমি যেটা দেখে বুঝি বা সবসময় মনে রাখতে বলি তা হল-FAST। Facial weakness ধরুন মুখের এক দিক বেঁকে গেল, Arm or Leg weakness শরীরের একটা দিকে দুর্বলতা দেখা যায়। Slurring of Speech যদি কথা হটাৎ জড়িয়ে যায়, Time to call ambulance-অ্যাম্বুলেন্সে করে রোগীকে নিয়ে দ্রুত রোগ নিরাময়ের ব্যবস্থা করতে হবে। এই কয়েকটি চিহ্ন দেখে ধরে নিতে পারেন যে স্ট্রোক হতে পারে। এর জন্য Sorbitrate নামের ওষুধের প্রয়োজন নেই। এই ওষুধটি একমাত্র বুকে ব্যথা বা হার্ট অ্যাটাক হলেই খাওয়াতে হবে। হার্ট একটা মাসকুলার চেম্বার, তার দেওয়ালেও রক্তনালি আছে। সেখানেও যদি রক্তনালি বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে হার্টের টিস্যু কাজ করতে পারে না। তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। ঠিক এই ভাবে ব্রেনে যদি এই ঘটনা ঘটে তাহলে স্ট্রোক হয়ে থাকে।

ইসকেমিক স্ট্রোক হলে সাড়ে ৪ ঘন্টার ভেতর হাসপাতালে নিয়ে আসলে একটা বিশেষ চিকিৎসা রয়েছে তার নাম থ্রম্বোলাইসিস বা ক্লট ব্লাস্টার। একটা ইনজেকশানের মাধ্যমে এটা গলিয়ে ফেলা যায়। এর ফলে দেহের একটা দিক পঙ্গু হবে না। রোগি তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে।

ঘরোয়া পদ্ধতিতে হাসপাতালে নিয়ে আসার আগে কি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে ?

রোগী জ্ঞান হারিয়ে ফেললে অ্যাম্বুলেন্স আসার আগে পর্যন্ত তাকে পাশ ফিরিয়ে শুইয়ে রাখুন। কিছু খেতে দেবেন না। অজ্ঞান অবস্থায় ফুসফুসে কিছু খাবার চলে যেতে পারে। থ্রম্বোলাইসিসের চিকিৎসা সুবিধা সব হাসপাতালে নেই। থ্রম্বোলাইসিস বা ক্লট ব্লাস্টার ট্রিটমেন্ট, ইসকেমিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রেই একমাত্র করা হয়। হেমারেজিক স্ট্রোকের ক্ষেত্রে এই চিকিৎসা করা যাবে না। তাড়াতাড়ি করে সিটি স্ক্যান করলে কি ধরনের স্ট্রোক হয়েছে তা বোঝা যায় এবং সঠিক চিকিৎসা করা যাবে। ইসকেমিক স্ট্রোক হলে সাড়ে ৪ ঘন্টার ভেতর হাসপাতালে আসলে থ্রম্বোলাইসিস বা ক্লট ব্লাস্টারের চিকিৎসা করা যাবে। আবার ইসকেমিক স্ট্রোক হয়েছে অথচ সাড়ে ৪ ঘন্টা পেরিয়ে গেছে সেক্ষেত্রে থ্রম্বোলাইসিস দেওয়া যাবে না কিন্তু অন্য চিকিৎসা করা যাবে। এরকমও দেখা গেছে ইসকেমিক স্ট্রোক হয়েছে সাড়ে ৪ ঘন্টার ভেতরে হাসপাতালেও এসেছেন কিন্তু অন্য কোনো রোগ আছে তাই থ্রম্বোলাইসিস দেওয়া যাবে না। এক্ষেত্রে একজন নিউরোলজিস্টের ওপর নির্ভর করে থাকতে হবে।

থ্রম্বোলাইসিস বা ক্লট ব্লাস্টার চিকিৎসা পদ্ধতি কি ?

ইসকেমিক স্ট্রোকের ফলে ব্রেনের ওই অংশের রক্তনালি ব্লক হওয়ার ফলে টিস্যুগুলো মরে বা নষ্ট হয়ে যায়। আবার এটার মানে এও নয় যে তার আশেপাশের অংশে রক্তনালিগুলো তৎক্ষণাৎ মরে গেছে। এটাকে আমরা বলি ISCHEMIC PENUMBRA. ব্রেন টিস্যুতে আরো কিছুটা salvageable area আছে। থ্রম্বোলাইসিসে এক রকমের ওষুধ দিয়ে থাকি যার ফলে সেই অংশের salvageable টিস্যুগুলো সচল হয়ে গিয়ে রক্তনালি দিয়ে রক্ত প্রবাহিত হবে। এর ফলে salvageable বা উদ্ধারযোগ্য টিস্যুগুলো বেঁচে যাবে। মনিটারিং-এর সুবিধা আছে এমন হাসপাতালে থ্রম্বোলাইসিস-এর চিকিৎসা হলে ভাল হয়। এটা যেকোনো জায়গায় দেওয়া যায় না। ভুল চিকিৎসা ফলে যেটা ইসকেমিক স্ট্রোক ছিল তা হেমারেজিক স্ট্রোকেও পরিণত হতে পারে। যাদের থ্রম্বোলাইসিস-এর চিকিৎসা দেওয়া যাচ্ছে না তাদের রক্ত তরল রাখার জন্য কিছু ব্যবস্থা নিতে হয়। স্ট্রোকের পর আবার দুটো ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে। এক, ফিজিওথেরাপি করাতে হবে। দুই, আবার যাতে স্ট্রোকে না হয় তার জন্য স্বাস্থ্যের খেয়াল রাখতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে চলতে হবে।

সার্জারির কোনো ভূমিকা আছে ?

কোনো বয়স্ক মানুষ বাথরুমে যেতে গিয়ে আছাড় খেয়ে পড়ে গেলেন তার মাথায় আঘাত লাগল। এর ফলে রক্তনালি কিছু ছিঁড়ে গেল এবং রক্তটা ব্রেনের বাইরে ক্লট হল। এই ধরনের স্ট্রোক কে আমরা বলি “সাবডুরাল হেমাটোমা”। এক্ষেত্রে স্কালে একটা ফুটো করে রক্তটা বের করে দেওয়া হয়।

Subarachnoid Hemorrhage নামক স্ট্রোকে সার্জারির প্রয়োজন হতে পারে। তবে অধিকাংশ ক্ষেত্রে স্ট্রোকের চিকিৎসা হল মেডিকেল অর্থাৎ ওষুধের দ্বারা হয়ে চিকিৎসা। সার্জারির তুলনায় মেডিকেল বা ওষুধের দ্বারা চিকিৎসার ফলাফল বেশী ভালো।

স্ট্রোক যাতে না হয় তার জন্য কি কি পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ?

রিস্ক ফ্যাক্টরগুলো জেনে রাখুন। যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোনের প্লে স্টোরে, স্ট্রোক রিস্ক ক্যলক্যুলেট করার অ্যাপ আছে তা ডাউনলোড করে দেখে নিন আপনার স্ট্রোক রিস্ক কতটা। শারীরিক কার্যকলাপ বাড়াতে হবে। ফিটনেস ব্যান্ড পরে থাকুন এটা আপনার সারাদিনের হাঁটার পদক্ষেপ পরিমাপ করে এবং এটা বলেও দেবে যে আপনি যতটা হাঁটার ততটা হাঁটছেন না। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন। উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ মতো রোজ খান।

--

20/08/2024

এখন এই বৃষ্টিতে হোমিওপ্যাথিক কি কি ওষুধের কথা ভাববো :-
( For Homoeopathic learners only )

1.জ্বর সর্দি কাশিতে :- ocimum san Ars,dul, puls ,nat sulp ,rhus tox ,influenzenum প্রথমত ভাববে l যদি না হয় তাহলে aviare ,ars iod ভাবতে ভুল করোনা l
Influenza সেরে যাওয়ার পর কয়েক দিন influenzinum 30 দেবে ,তার পর symptoms অনুযায়ী selenium বা psorinum দেবে l
Influenza এর স্পেসিফিক হিসাবে acid carbolic lower potency তে ভালো কাজ পেতে পারো l
2.Dengue তে অস্থির না হয়ে ars, eupatorium perf. Phos , gelsemium এ প্রায় সব গুলি কেস ভালো হবে l
3.Malaria তে chininum ars ,chininum sulp lower potency প্রায় fail করেনা, সঙ্গে Nyctanthis 2 x ,3x অনেক বেশি curative success দিয়েছে l
4.পাতলা পায়খানায় zinziber 3,x ব্যবহার করবে যদি তা দূষিত জল পান করে হয় l
5.bacillary dysentery তে symptoms অনুযায়ী colchicum ,ipecac ,merc cor ,merc sol , ব্যবহার করবে , l
সঙ্গে atista indica ,,বা atista radix (blood dysentery) ব্যবহার করবে l
6.typhoid এর জন্য আলাদা কোনো seasonal medicine না ভেবে ,baptisia ,echinacea ,pyrogen ,ars, acid mur ,acid phos ,typhoidinum ভাবলেই হবে l

সবার আগে ডাক্তার কে সুস্থ থাকতে হবে ,তাঁকে সকল স্বাস্থ বিধি মেনে চলতে হবে ,এবং তাঁকে একজন আদর্শ মানুষ হয়ে উঠতে হবে l physical ,mental ,social ,economical and SPIRITUAL WELLBEING তাঁর মধ্যে থাকতেই হবে ,নইলে ডাক্তার তিনি সমাজের শ্রেষ্ঠ মানুষ শ্রেষ্ঠ শিক্ষক শ্রেষ্ঠ বন্ধু হবেন কি করে ?

20/08/2024

এই প্যাচ প্যাচে বর্ষার সময়ের রোগ জ্বালা ও তার প্রতিকার :-

বর্তমানে আকাশ প্রায় সবসময় মেঘলা হয়ে আছে ,অবিশ্রান্ত বৃষ্টি হচ্ছে ,বিভিন্য জায়গায় বন্যা হয়ে মানুষের জীবন ও সম্পদের কত কত ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে তার হিসেবে নেই l
দিনের পর দিন মেঘের কারণে সূর্যের আলো থেকে আমরা সবাই বঞ্চিত হচ্ছি l. এই সূর্যের তাপ এবং আলো হলো ভূপৃষ্ঠে সবচেয়ে বড় germicide ,অর্থাৎ ব্যাকটেরিয়া ভাইরাস parasites ,এমনকি এদের বহনকারী কীট পতঙ্গের ও বিনাশ ঘটায় l আবার এদিকে বাতাসে জলিয় বাস্প খুব বেশি ,শরীরের তাপ সহজে বেরিয়ে যেতে পারছেনা , এই সময় আবার শরীরে প্রচুর পরিমান পিত্ত ক্ষরণ হয় l
আবার পরিবেশের চারদিকে জল বদ্ধ অবস্থায় দাঁড়িয়ে থাকে যার ফলে বিভিন্ন রোগ বাহি মশা মাছির উপদ্রপ বেড়ে যায় l
আবার আমাদের পানীয় জলের সোর্স গুলিও বন্যার জলের দ্বারা দূষিত হয়ে পড়ে ,মানে এক কথায় সে গ্রাম হোক বা শহর আমাদের সবার জীবন বিভিন্ন ভাবে অসুস্থ হওয়ার প্রতি প্রবণ হয়ে পড়ে l

এখন মূলত যে যে রোগ গুলি হয় :-

বিভিন্ন রকমের viral diseases like ,influenza ,Dengue .
Bacterial diseases like typhoid ,gastro enteritis ,cholera .
Parasitical disease like malaria .

এছাড়া আবাল বৃদ্ধ বনিতা ভুগতে থাকে সর্দি কফ কাশিতে l
এখন আমরা কি কি সাবধানতা অবলম্বন করবো :-

1.সকালে ঘুম থেকে উঠে সবাই বেশি পরিমান জল পান করুন ,কিছুটা মিছরি লেবুর সরবত পান করতে হবে l
2. শরীরের অলসতা ভাঙতে কিছু freehand exercise জরুরি l
3.স্বাভাবিক জলে ( গরম নয়) সকাল সকাল স্নান সারুন বাইরে বেরুনোর আগে বা শরীর গরম বা ঘর্মাক্ত হওয়ার আগে l
4.ঘর্মাক্ত অবস্থায় বা ঘেমে যাওয়ার পর plain জল না পান করে যদি high blood pressure বা high blood sugar না থাকে তবে নুন লেবু চিনির সরবত পান করবেন ,শুধু জল পান করলে hypo natraemia and dehydration হওয়ার চান্স থেকেই যায় ,ঘাম বেশি হয়ে যাবে কিন্তু পিপাসা থাকবেনা l

5.যে কোনো খাবার খাওয়ার আধঘন্টা আগে জল পান করবেন ,খেতে বসে বা খাবার খাওয়ার পর সাড়ে তিনঘন্টার মধ্যে জল বা পানীয় গ্রহণ করবেন না যা হজম প্রক্রিয়া বিঘ্নিত করবে এবং পেটে গ্যাস তৈরী হবে l ( খালি পেটে জল ভরা পেটে ফল )
6.দুপুরে খাবার খাওয়ার সময় এই সময়টায় ওল ঘি লেবুররস সহযোগে খেলে লিভার থেকে পিত্ত ক্ষরণ কম হয় l তাই ভাদ্রমাসে ওল ঘি লেবু খাওয়া স্বাস্থ সম্মত l
7.freez এর খাবার, বাসি খাবার, রেস্তোরার খাবার, মসলা খাবার , রেডি made খাবার, বাজারের কাটা ফল ,জুস্ একদম বাদ.
মাছ মাংস এখন ম্যারিনেট করার সময় টক দই ব্যবহার না করে ,লেবুর রস বা ভিনিগার ব্যবহার করুন l

8.রান্নাতে সর্ষে পস্তুর ব্যবহার কমিয়ে জিরে ধোনের হালকা রান্না খান .

9.ফাটা ডিম্ বাড়িতে আনবেন না খাবেন না যেখান থেকে ভাইরাস ঘটিত রোগ বেশি ছড়ায় l খাওয়ার পর বিশেষ করে দুপুর বেলায় ,যে কোনো কাঁচা সবজির টুকরো ভালো করে ধুয়ে চিবিয়ে খেয়ে নিন ,অম্বল থােনা l খাওয়ার পর যেকোনো ফল এখন পাওয়া যাচ্ছে পিয়ারা মুসুম্বি খাবেন l

10..বাচ্চা দের টিফিন বক্সে এখন কেক সন্দেশ পাঠাবেন না l না ছাড়ানো গোটা পাকা কলা পাঠান সাথে কিছু বিস্কিট l
11..বোতল বন্দি cold drinks শুধু এই সময়ের জন্য নয় সব সময়ের জন্য নিষেধ , এই cold drinks এর মধ্যে থাকে pesticides এতো মাত্রায় ব্যবহার হচ্ছে যার ফলে বর্তমান প্রজন্ম খুব কম বয়সেই hypothyroidism ,coronary heart disease ,diabetes এর শিকার হয়ে পড়ছে ,না এসব নিয়ে কেউ ভাবছে না বাধা বা বন্ধ করার কোনো প্রয়াস কেউ করছে l
12..সারাদিনে এখন একজন adult অন্ততঃ পক্ষ্যে তিন থেকে চার লিটার জল পান করবেন ,প্রয়োজনীয় নুন চিনি সহযোগে l

13.এই সময় রান্নাতে বা এমনিতে বেশি পরিমান আদা চিবিয়ে বা আদা ফুটানো জল খাবার খাওয়ার পর গ্রহণ করুন ,দূষিত জল ঘটিত পেটের রোগের মহৌষধ ,পানীয় জলে কর্পূর ব্যবহার করলে কালের জীবাণুর হাত থেকে বাঁচা যায় l.

14.বাড়িতে সন্ধ্যায় ধুনো দেয়ার সময় কর্পূর ব্যবহার করলে পরিবেশ জীবাণু মুক্তহয় l
15. সপ্তাহে এখন দু তিনদিন সকালে শিউলী পাতার রস খেলে ম্যালেরিয়ার বিরুধ্যে একটা প্রতিরোধ গড়ে উঠবে l
16.মশা তাড়ানো ধুপ ,ধোঁয়া না ব্যবহার করে মশারির ব্যবহার জরুরি l

পরিবেশের প্রতি কি কি খেয়াল রাখবো :-

যাতে মশা মাছি পোকা মাকড় না জন্মায় তার জন্য বিশেষ ধ্যান দেয়া জরুরি l
বাড়ির চারদিক আগাছা মুক্ত রাখুন, বদ্ধ জলের source গুলিকে নষ্ট করুন ,
প্রতিটি ঘরের sanitary tank এর outlet এর মুখ নাইলন মশারির নেট দিয়ে বেঁধে দিন , কুঁয়াতে এবং বাড়ির জলাধারে চুন ,পটাসিয়াম পার মাঙ্গানেট ,ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করুন ,ব্লিচিং পাউডার বাড়ির চারদিকে ,বাড়ির ড্রেনে , ছড়িয়ে দিন ,সাপের কামড় থেকে বাঁচতে বাড়ির চারদিকে মাঝে মাঝে carbolic acid ছড়াতে ভুলবেন না l

এর পর ও যদি রোগ জ্বালার শিকার হয়ে পড়েন তবে আপনার পাশের হোমিও প্যাথিক ডাক্তার বাবুর সাথে যোগাযোগ করুন তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা পত্র আপনাকে দেবেন l

Care & Cure Clinic

22/02/2025

17/02/2025

01/01/2025

29/12/2024

30/09/2024

23/09/2024

13/09/2024

21/08/2024

20/08/2024

20/08/2024

20/08/2024

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category