D.as Prof. Bornil Monisha Akhanda AstroSpiritual Coach

D.as Prof. Bornil Monisha Akhanda AstroSpiritual Coach This Is Spiritual Motivation, Astrology Based Service, Consultantancy giving page. We also provide all type of astrological products.

Numerology তে সকল খেলাই নম্বর নিয়ে বিশেষত জন্মতারিখ নিয়ে। আর কার্মিক বন্ধন সকলেরই রয়েছে। কার্মিক বন্ধনের সবচেয়ে বড় অংশ হ...
11/09/2025

Numerology তে সকল খেলাই নম্বর নিয়ে বিশেষত জন্মতারিখ নিয়ে। আর কার্মিক বন্ধন সকলেরই রয়েছে। কার্মিক বন্ধনের সবচেয়ে বড় অংশ হল শারীরিক সমস্যা বা রোগ। তারই ছোট্ট একটা চার্ট শেয়ার করলাম। কেমন লাগলো জানাবেন সকলে। 🥰

পজেটিভ প্রোগ্রেস বাঁধা পাচ্ছেন ? করে দেখুন এই টোটকাটি। খুব ভালো কাজ করবে।
07/03/2025

পজেটিভ প্রোগ্রেস বাঁধা পাচ্ছেন ? করে দেখুন এই টোটকাটি। খুব ভালো কাজ করবে।

01/01/2025
মঙ্গল মঙ্গলম্ পর্ব ২ আগের পর্বের পরে এবার মঙ্গলকে নিয়ে একটু অন্যরকম আলোচনা করলে কেমন হয়? মঙ্গল রক্তের কারক। ধাক্কা দেও...
09/11/2024

মঙ্গল মঙ্গলম্ পর্ব ২

আগের পর্বের পরে এবার মঙ্গলকে নিয়ে একটু অন্যরকম আলোচনা করলে কেমন হয়?

মঙ্গল রক্তের কারক। ধাক্কা দেওয়া বা ধাক্কা লাগানো কারক। মঙ্গলের ব্যাপারে আমরা একটা জিনিস জানি যে, সে বেশ গোঁয়াড় প্রকৃতির এবং তার সাথে শরীরের জোর তার এত বেশি যে বুদ্ধির ব্যাপারটাই তার মাথা থেকে বেরিয়ে যায়। তাই সব সময় যুদ্ধ সংঘর্ষ বা ঝগড়া করার প্রবণতা তার মধ্যে লেগেই থাকে।

মঙ্গল কাজকে খুব ভালবাসে সর্বদা কর্মে ব্যস্ত থাকা তার খুব ভালোবাসার একটা জায়গা যেটাকে বলা যায় comfort zone। ওই যে আগের পর্বে বলেছিলাম যখন সে কর্ম চঞ্চল হয়ে উঠতে পারেনা, তখনই সে বিদ্রোহ করে বসে। এ কারণেই দেখা যায় আমাদের কালপুরুষচক্রের চতুর্থ ঘর যেটি হচ্ছে কর্কট রাশি। এই রাশিতে মঙ্গলকে নীচস্থ হতে দেখা যায়। তার কারণ হলো যুদ্ধ পরিস্থিতি হারিয়ে এসে গৃহবন্দী দশা এখানে ভোগ করে। লিডারশিপ এর কারক যে গ্রহ সে যদি গৃহবন্দী হয় তাহলে তো বিদ্রোহ করবেই!!

মঙ্গল যেহেতু রক্তের কারক সেহেতু সর্বদা হার্টের মধ্য দিয়ে আমাদের পুরো শরীরে রক্ত সরবরাহ করে চলেছে। কোন শিরায় বা গতিপথে যদি সে বাধাপ্রাপ্ত হয় তখনই অগ্নিমূর্তি ধারণ করে। হার্টের কোথাও যদি ব্লক তৈরি হয় সে সেখানেই গিয়ে আক্রমণ তৈরি করে। নিজের জেদ যেহেতু বজিয়ে রাখা তার মূল লক্ষ্য সেহেতু মঙ্গল নির্বোধের মতন কাজ করে এবং জাতকের পরিণতি কি হতে চলেছে সেটা সে একবারও ভেবে দেখেনা।

মঙ্গল যেহেতু নিজের বুদ্ধিহীনতার জন্য বারবার বন্দী হয়ে পড়ে সেই কারণে বুধের সাহায্য নিয়েই তাকে বারবার সমস্যা থেকে সমাধান পেতে হয়েছে। এই কারণে আমাদের সাপ্তাহিক দিন নির্বাচনের ক্ষেত্রে মঙ্গলের পরেই বুধের স্থান দেওয়া হয়েছে। আবার অপরদিকে দেখলে বোঝা যায় যেহেতু নির্বোধ বা জ্ঞান নিয়ে তার বিচরণ নয় সেই কারণে মঙ্গলকে ব্যালেন্স করার জন্য দুজন আচার্য তার দুপাশে রয়েছে সর্বদা। আমাদের রাশিচক্রে একটু ভালো করে লক্ষ্য করলেই দেখতে পাবেন মেষ এবং বৃশ্চিকের দু'পাশে দেবগুরু বৃহস্পতি ও দৈত্যগুরু শুক্রাচার্যের অবস্থান ।

জ্যোতিষ এর প্রত্যেকটি পদক্ষেপই লজিক্যাল। আবারো একটা ছোট পার্ট এসারিয়ান সিস্টেমে আলোচনা করার চেষ্টা করলাম। আপনাদের কেমন লাগছে জানাবেন পরবর্তী পর্ব খুব তাড়াতাড়ি নিয়ে আসছি।

জ্যোতিষ কূলাধীপতি মহামহোপাধ্যায় আচার্য্য বর্ণীল মনীষা অখণ্ড
প্রতিষ্ঠাতা - ওমকার ডিভাইন ভিসন

এস্ট্রোলজি নিয়ে একটা শর্ট নোট বানালাম। হঠাৎ মনে হল বানাই। জ্যোতিষের অনেকগুলো পদ্ধতি আছে তার মধ্যে শুধুমাত্র পাঁচটা পদ্ধ...
04/11/2024

এস্ট্রোলজি নিয়ে একটা শর্ট নোট বানালাম। হঠাৎ মনে হল বানাই। জ্যোতিষের অনেকগুলো পদ্ধতি আছে তার মধ্যে শুধুমাত্র পাঁচটা পদ্ধতির নাম এবং তার এক চিলতে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি । সকলের কেমন লাগলো জানাবেন ।

মঙ্গল মঙ্গলম্ চন্দ্রের পরেই আমরা মঙ্গলের হিসাব করলেও সৌরজগতে কিন্তু বুধ এবং শুক্রের পরে মঙ্গলের অবস্থান। পৃথিবীর পরেই মঙ...
02/11/2024

মঙ্গল মঙ্গলম্

চন্দ্রের পরেই আমরা মঙ্গলের হিসাব করলেও সৌরজগতে কিন্তু বুধ এবং শুক্রের পরে মঙ্গলের অবস্থান। পৃথিবীর পরেই মঙ্গলের অবস্থান হলেও মঙ্গলের আয়তন কিন্তু ছোট মোটামুটি চন্দ্র x 2 = মঙ্গল ।

মজার ব্যাপার হলো মঙ্গল শব্দটির শুভময় কোন কাজের সাথে এমনভাবে জুড়ে গেছে আমাদের জীবনেজ্যোতিষ বিচারে মঙ্গলের ব্যবহার বা মাঙ্গলিক শব্দটির প্রভাব বিশেষ ভূমিকা রাখে ।

এক্ষেত্রে দেখা গেলে আমাদের ভারতবর্ষে বিবাহের একটি প্রয়োজনীয় গ্রহ হিসেবে মঙ্গলকে স্থান দেওয়া হয়েছে। উত্তর ভারতের প্রচলিত একটি ধারণা যে এই মাঙ্গলিক যোগ মোটামুটি একজন স্বামী বা স্ত্রীকে মেরে ফেলতে পারে । এবং দেখা গেছে ৯০ এর দশকের পর থেকে আমাদের বাংলাতেও এই কনসেপটের বড় রকমের প্রচলন এসেছে । তবে হ্যাঁ সেক্ষেত্রে একটা কথা বলতেই হয় যেহেতু মঙ্গল নিজেই এনার্জির কারক এবং বিয়ে হতে গেলে একটা ভালো এনার্জি দরকার হয় সেক্ষেত্রে বিবাহিত জীবনে মঙ্গলের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম তবে ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে নয় । বিয়ের ক্ষেত্রে কেবল মঙ্গলের অবস্থান নয়, মঙ্গলের এনার্জি ক্যালকুলেট করা দরকার ।

মঙ্গলের অবস্থানের চেয়ে মঙ্গলের দৃষ্টিতে পজিটিভ চার্জ সবচাইতে বেশি। চতুর্থ দৃষ্টি সবচাইতে বেশি শক্তিশালী তারপরে সপ্তম ও অষ্টম।

মঙ্গল খুব একটিভ এবং লড়াকু গ্রহ । যার কারণে এর প্রভাবের ক্ষমতা এনালাইসিস করে রোমানরা মঙ্গলের পূজা করতেন । এই পুজোর কারণ ছিল স্থান দখলের জন্য যার কারণে মঙ্গলকে দখলদার গ্রহ বলা হয়। যেহেতু মঙ্গল শক্তির কারক এবং মঙ্গলের চতুর্থ দৃষ্টি হিংস্র এবং দখলদারি প্রভাব কে বিস্তার করে । আর মঙ্গলের সপ্তম দৃষ্টি শক্তির প্রদর্শন করে । অষ্টম দৃষ্টি এলেই কাটা ছেঁড়া সারলো চিকিৎসা বা অস্ত্র প্রচারের কথা ,তার সাথে দুর্ঘটনা বা পতনের এত সম্ভাবনা থাকে, রক্তপাত ঘটায় ।

মঙ্গল খুবই কর্মঠ সে কারণে সর্বদাই কর্মরত থাকতে চায়। ঘোড়ার মত কর্ম চঞ্চল নয় তবে; পারলেই বিদ্রোহ করে বসে । এজন্যই দেখা যায় কালপুরুষের চতুর্থ ঘর কর্কটের ঘর যেখানে মঙ্গল কিন্তু নিচস্থ হয়ে পড়ে বলতে গেলে এক প্রকার নিঃস্ব। তার কারণ ঔদ্ধত্য বিদ্রোহী এখানে এসেই গৃহবন্দী হয়ে পড়ে । এবং গৃহবন্দী হয়েও সেখানে সে বিদ্রোহ করতে চেষ্টা করে ।

মঙ্গলের আরো বাঁধভাঙ্গা গল্প আছে নিয়ে আসছি পরে পর্বতে সকলে জানাবেন এই পর্ব কেমন লেগেছে এসারিয়ান পদ্ধতিতে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি । সকলের মতামত পেলে আরো ভালো লাগবে।

ড.এস প্রোফেসর বর্ণীল মনীষা অখণ্ড
এস্ট্রো‌স্পিরিচুয়্যাল কোচ

এস্ট্রোলজি বনাম এস্ট্রোনমি আমরা যাঁরা জ্যোতিষ চর্চা করি তাঁদের প্রায় শুনতে হয় এই জ্যোতিষশাস্ত্র বানোয়াট বা মিথ্যে৷ যার ক...
16/03/2023

এস্ট্রোলজি বনাম এস্ট্রোনমি

আমরা যাঁরা জ্যোতিষ চর্চা করি তাঁদের প্রায় শুনতে হয় এই জ্যোতিষশাস্ত্র বানোয়াট বা মিথ্যে৷ যার কোন ভিত্তি নেই৷ বিগত বেশ কিছু বছর যাবত যখন এই জ্যোতিষ আর বিজ্ঞান নিয়ে চর্চা করতে করতে কিছু একটা ব্যপার মাথায় এল গ্রহরা কী করে আমাদের জীবনযাত্রাকে ম্যান্টেইন করে সেটা নিয়ে কিছু চিন্তা করি, লিখি৷ সেখান থেকেই কলম ধরা৷

আমরা আল্ট্রাভয়োলেট রে সম্পর্কে জানি তাই তো? দেখুন প্রধান আমাদের গ্রহ ৭ টা রাহু কেতু তে ছায়া গ্রহ ধারণা করা হয়৷ অপর দিকে দেখুন astronomy তে সূর্য নক্ষত্র এবং প্রাণ কারক জ্যোতিষে সূর্য বা রবি আত্মকারক৷ মানে প্রাণ সম্বন্ধিত সকল প্রশ্নের উত্তর রবি থেকে পাই৷ চাঁদ জলের জোয়ার ভাটা ও আবহাওয়াকে নিয়ন্ত্রন করে৷ জ্যোতিষ শাস্ত্রে জলের কারক চন্দ্র, মনের কারক চন্দ্র৷ তেমনি বুধ, শুক্র, মঙ্গল, বৃহষ্পতি, শনি এই মূল গ্রহ সাথে রইল রবি শক্তির আধার ও চন্দ্র উপগ্রহ৷ এবার গ্রহগুলোকে দেখুন, সূর্য থেকে যে যত কাছে তার হরস্কোপের পূর্ণাবর্তের সময় মানও কম৷

১৷ বুধ বা Mercury - সূর্য থেকে সব চেয়ে কাছে এবং স্পিডি গ্রহ যার দূরত্ব 54.893 million km এবং ঘূর্ণণ গতি যা তাতে ৮৮ দিনে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিন করে৷ অপরদিকে দেখুন রাশিচক্রে প্রথম রাশি মেষ থেকে ঘুরে আবার মেষে ফিরতে বুধের লাগে 18 দিন৷

শুক্র বা Venus - বুধের পরেই শুক্র৷ এটি সূর্য থেকে দূরত্ব 107.76 million km এবং সূর্যকে একবার পূর্ণাঙ্গ প্রদক্ষিন করতে তার সময় লাগে 243 দিন৷ এবার রাশি চক্রে এনার মেষ থেকে মেষে ফিরতে সময় লাগে 28 দিন৷

মঙ্গল বা Mars - যেহেতু পৃথিবীতে আমরা বসবাস করি তার জন্যে শুক্রের পরে মঙ্গলকে বিবেচনা করি৷ এটির সূর্য থেকে দূরত্ব 401 million km. এবং সূর্যকে আবর্তন করতে এঁর সময় লাগে 687 দিন ৷ রাশি চক্রে যা হয়ে দাঁড়ায় 45 দিন৷

বৃহষ্পতি বা Jupiter - বৃহষ্পতির দূরত্ব সূর্য থেকে 740.79 million km এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণে এঁর সময় লাগে 4333 দিন৷ রাশি চক্রে এটি হয় 1 বছর৷

শনি বা Saturn - সূর্য থেকে শনির দূরত্ব 1.4667 billion km আর আবর্তণগতি 10,856 দিন আর রাশিচক্রে এটি 2¹/2 বা আড়াই বছর৷

এবার দেখুন চন্দ্র উপগ্রহ এবং সে সূর্যকে প্রদক্ষিন না করে প্রদক্ষিন করে পৃথিবীকে যার জন্যে সময় লাগে 27 দিন 7 ঘন্টা 43 মিনিট এবং রাশিচক্রে এটি সবচেয়ে কম সময়ে পুরো চক্র প্রদক্ষিন করে যার সময় হল 2¹/2 বা আড়াই দিন৷

এবার আসা যাক রঙের কথায় কসমিক সারফেইসে নাসা বলছে-

বুধের রঙ dark Grey যা তার atmosphere এর জন্যে হালকা সবুজাভ দেখায়৷ আর পৃথিবীতে বুধের রত্নের রঙও সবুজাভ৷ রত্ন - পান্না, পেরিডট, ওনেক্স

শুক্রের রঙ হল Shiny white আমাদের পৃথিবীতে শুক্রের রত্ন ট্রান্সপারেন্ট হোয়াইট৷ রত্ন - ডায়মন্ড, জারকন৷

মঙ্গলের রঙ rusty red মানে মরচে পড়লে যেমনটা রঙ হয় তেমন৷ মানে গৌরিক কিন্তু বেশিরভাগ লালচে ৷ জ্যোতিষে মঙ্গলের রত্ন লালচেই৷ রত্ন - রক্ত প্রবাল৷

বৃহষ্পতির রঙ light yellowish tan বলেয়ের জন্যে হালকা Brown রঙও দেখায় আর জ্যোতিষে এটির রঙ হলুদাভ৷ রত্ন - পোখরাজ, হলুদ টোপাজ৷

শনির রঙ হল Sharon blue বলয়ের জন্যে এটি হয়ে যায় কিছুটা hue হয় যায়৷ জ্যোতিষে এটি নীলাভ৷ রত্ন - নীলা, নীলি৷

এবার সূর্য আর চন্দ্রের রঙ দেখি

সূর্যের রঙ জলন্ত পিণ্ডের মত৷ সেটা দেখলে জ্যোতিষে বোঝা যায় রবির রত্নের রঙ উজ্জ্বল লাল৷ রত্ন - রুবি, মানিক৷

চন্দ্রের রঙ হল yellowish white কখনো bluish white যেটার জন্যে জ্যোতিষে দেখুন চন্দ্রের রত্ন হলদেটে বা হালকা নিলচে সাদা৷ রত্ন - মুক্তো, মুনস্টোন৷

এই প্রতিটি গ্রহের রঙ কিন্তু astronomy এবং জ্যোতিষ দুই মতেই reflection এর মাধ্যমে পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে ৷ আর এই ভাবেই সূর্যের আলোর প্রতিফলনের সাথে সাথে আমাদের শরীরে এই রঙের প্রবেশগুলো আমাদের নানান ভাবে ব্যালেন্স করছে৷

মানে বেদে উল্লেখিত মহাজাগতিক তথ্য ও পৃথিবী অনুপাতে তার ব্যাখ্যা, বিশ্লেষন আধুনিক যুগের astronomy এর সাথে একেবারে মিলে যায়৷ জ্যোতিষের মধ্যে যে মহাজাগতিক আকর্ষণ বল আছে তার পরিমাপের ওপর ভিত্তি করেই কিন্তু আমরা জাতক/জাতিকা কে খোঁড়া হবে, কে দৌড়বিদ হবে, কে প্রতিভাবান হবে বা কে হবে মাস্টারমাইন্ড কিলার এরকম নানান বিষয় নির্ণয় করি৷

এই লেখাটি আমার চর্চা ও বিচারলব্ধ৷ নাসার নানান তথ্য ও জ্যোতিষশাস্ত্রের তথ্যের সামঞ্জস্যতা নিয়ে আরো স্বাধ্যায় করবো৷ চেষ্টা করবো আপনাদের সাথে ভাগাভাগি করে নিতে৷

লেখনে -
জ্যোতিষ সরস্বতী বর্ণীল মনীষা শাস্ত্রী
উপাধ্যক্ষা - জ্যোতিষ কথা বিদ্যানিকেতন
প্রতিষ্ঠাতা - ওমকার ডিভাইন ভিশন৷

Address

Ramkrishna Nagar Road, Khalpar, Thakurpukur
Kolkata
700063

Opening Hours

Monday 9am - 5pm
Tuesday 9am - 5pm
Wednesday 9am - 5pm
Thursday 9am - 5pm
Friday 9am - 5pm
Saturday 9am - 5pm

Telephone

+918114962527

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when D.as Prof. Bornil Monisha Akhanda AstroSpiritual Coach posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to D.as Prof. Bornil Monisha Akhanda AstroSpiritual Coach:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram