Swasti Ayurveda Clinic, kolkata,Durgapur.

Swasti Ayurveda Clinic, kolkata,Durgapur. Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Swasti Ayurveda Clinic, kolkata,Durgapur., Massage Therapist, 127/1, B.T Road, Near Bharat Gas, Dunlop, Kolkata, West Bengal 700108, KOLKATA.

Swasti Ayurveda Clinic is founded with the mission of “caring people though natural way” our objective is to make people ailment free, healthy, through proper ayurvedic treatment, Panchakarma Treatment & life style management.

28/07/2025

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোন ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহার করার অনুমতি দিচ্ছি না।
আগামীকাল একটি বড় দিন। এটা অফিসিয়াল। সকাল ৮:১০ মিনিটে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এটা টিভিতেও দেখানো হয়েছে। ভুলে যাবেন না, আগামীকাল থেকে নতুন ফেসবুক নিয়ম (অর্থাৎ নতুন নাম, মেটা) চালু হচ্ছে, যার অধীনে কোম্পানি আপনার ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারবে। মনে রাখবেন, এর সময়সীমা আজই শেষ।

এই বার্তার যেকোনো স্থানে আঙুল দিন, “কপি” দেখা যাবে। “কপি” তে ক্লিক করুন। এরপর নিজের পেজে যান, একটি নতুন পোস্ট তৈরি করুন এবং খালি স্থানে আঙুল দিন, “পেস্ট” দেখাবে – “পেস্ট” এ ক্লিক করুন। এটি সিস্টেমকে বাইপাস করতে সাহায্য করবে। যারা কিছু করেন না, তারা সম্মতি দিচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হবে।

৬০ মিনিটস শো অনুযায়ী: যদি আপনি এটি মিস করে থাকেন, তাহলে জানিয়ে রাখি যে একজন আইনজীবী আমাদের এই পোস্টটি করার পরামর্শ দিয়েছেন। গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য আইন অনুযায়ী শাস্তি হতে পারে।

নোট: ফেসবুক (মেটা) এখন একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি সদস্যকে এরকম একটি ঘোষণা পোস্ট করতে হবে। যদি আপনি অন্তত একবারও এরকম কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করেন, তাহলে প্রযুক্তিগতভাবে এটি ধরে নেওয়া হবে যে আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না।

11/07/2025

অ্যাকিলিস টেন্ডোনাইটিস ও এর আয়ুর্বেদিক দৃষ্টিভঙ্গি

অ্যাকিলিস টেন্ডোনাইটিস হল এমন এক অবস্থা, যেখানে পায়ের গোড়ালির পেছনে থাকা শক্ত টেন্ডনটি (যা পায়ের পেছনের পেশিকে গোড়ালির হাড়ের সঙ্গে যুক্ত করে) প্রদাহগ্রস্ত ও ব্যথাযুক্ত হয়ে পড়ে। অতিরিক্ত হাঁটা, দৌড়, বা দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা এই সমস্যার কারণ হতে পারে। এই অবস্থায় সাধারণত সকালে ঘুম থেকে উঠে বা বিশ্রামের পর পায়ে ব্যথা ও শক্তভাব অনুভব হয়।

আয়ুর্বেদ মতে, এই সমস্যা স্নায়ুগত বাত (Snayugata Vata) নামে পরিচিত। এটি তখনই দেখা দেয় যখন শরীরে বাত দোষ অতিরিক্ত বেড়ে যায় এবং পেশি ও টেন্ডনে ক্ষতি করে। অতিরিক্ত পরিশ্রম, ঠান্ডা পরিবেশ, অনিয়মিত জীবনযাপন, দুর্বল হজমশক্তি এবং মানসিক চাপ—এই সব কিছুই বাত বাড়িয়ে দেয়।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় মূল লক্ষ্য থাকে বাতকে শান্ত করা, রক্তসঞ্চালন ভালো করা এবং টেন্ডন ও পেশিকে পুষ্টি দেওয়া। এর জন্য ব্যবহৃত হয়:

গরম হারবাল তেল দিয়ে হালকা মালিশ (অভ্যঙ্গ), যা ব্যথা ও শক্তভাব কমাতে সাহায্য করে

ভাপ চিকিৎসা (স্বেদন), যা পেশিকে নরম ও নমনীয় করে তোলে

সহজপাচ্য ও উষ্ণ খাবার, যেমন ঘি, আদা ও হালকা মসলা দেওয়া রান্না করা খাবার

পর্যাপ্ত বিশ্রাম, নিয়মিত রুটিন, ঠান্ডা এড়িয়ে চলা এবং ধীরে ধীরে হালকা স্ট্রেচিং ব্যায়াম

বাড়িতেই কিছু উপায়:

গরম তিলের তেল দিয়ে প্রতিদিন হালকা মালিশ করুন

গরম জল বা গরম পট্টি দিয়ে সেঁক দিন

খালি পায়ে ঠান্ডা মেঝেতে হাঁটবেন না

পা বিশ্রামে রাখুন ও অতিরিক্ত হাঁটাহাঁটি এড়িয়ে চলুন

ঠিক সময়ে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শুরু করলে, অ্যাকিলিস টেন্ডোনাইটিস ধীরে ধীরে ভালো হয় এবং শরীর আবার স্বাভাবিকভাবে চলাচলের শক্তি ফিরে পায়।

03/07/2025

ডঃ প্রদীপ কুমার সেঠ-এর সমগ্র আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা: জটিল ও পুরনো রোগের একজন অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞ

ডঃ প্রদীপ কুমার সেঠ কলকাতার একজন খ্যাতনামা আয়ুর্বেদ চিকিৎসক, যিনি দীর্ঘ ১৭ বছরের বেশি সময় ধরে ক্যান্সার সহায়ক চিকিৎসা, কিডনি ও লিভারের সমস্যা, সোরায়সিস, বন্ধ্যত্ব, চর্মরোগ এবং অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী জটিল রোগের চিকিৎসা করে আসছেন। তিনি আয়ুর্বেদ, পঞ্চকর্ম এবং থেরাপিউটিক যোগের মাধ্যমে রোগ নিরাময়ে বিশ্বাসী।

স্বস্তি আয়ুর্বেদ ক্লিনিক, বারানগর, কলকাতায় তিনি রোগীর দোষ (বাত, পিত্ত, কফ), শরীরের প্রকৃতি এবং রোগের মূল কারণ বিশ্লেষণ করে সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি করেন। ক্যান্সার রোগীদের জন্য তিনি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো, কেমোথেরাপির পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কমানো এবং মানসিক ও শারীরিকভাবে শক্তিশালী করে তোলার দিকটিতে গুরুত্ব দেন। কিডনি ও লিভারের সমস্যায় তিনি বিশেষ ভেষজ ঔষধ, শুদ্ধিকরণ পদ্ধতি ও পঞ্চকর্ম ব্যবহার করে রোগের গোড়ায় পৌঁছানোর চেষ্টা করেন।

সোরায়সিস ও অন্যান্য চর্মরোগের ক্ষেত্রে তিনি বহিরঙ্গ ও অন্তরঙ্গ চিকিৎসা একসাথে করে চর্মের অবস্থা উন্নত করেন। পুরুষ ও মহিলা উভয়ের বন্ধ্যত্ব সমস্যার ক্ষেত্রে তিনি হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখার ভেষজ, পঞ্চকর্ম ও জীবনধারা পরিবর্তনের মাধ্যমে সাফল্যের সাথে চিকিৎসা করে থাকেন।

ডঃ সেঠ-এর চিকিৎসার মূল উদ্দেশ্য হলো শুধু উপসর্গ নয়, বরং রোগের মূল কারণ দূর করা। তিনি আয়ুর্বেদের চিরন্তন জ্ঞানকে আধুনিক জীবনের প্রয়োজন অনুযায়ী মানিয়ে রোগ নিরাময়ের পথে এগিয়ে চলেছেন।

🙏 আপনি যদি দীর্ঘদিনের বা জটিল কোনো রোগে ভুগে থাকেন এবং প্রকৃত আয়ুর্বেদিক সমাধান চান, তাহলে ডঃ প্রদীপ কুমার সেঠ-এর সাথে যোগাযোগ করুন।

📞 পরামর্শের জন্য হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করুন: +91 94345 14863

02/07/2025

হট ওয়াটার ইমারশন থেরাপি ও জরায়ুর ফাইব্রয়েডের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা

আয়ুর্বেদ মতে জরায়ুর ফাইব্রয়েডকে বলা হয় গর্ভাশয় গ্রন্থি, যা মূলত বায়ু, পিত্ত ও কফ দোষের অস্বাভাবিকতার ফলে সৃষ্টি হয়। এতে রক্ত ও মাংস ধাতু জড়িত থাকে। এর চিকিৎসায় আয়ুর্বেদে ওষুধ, শোধন ক্রিয়া ও বাহ্যিক থেরাপির সমন্বয় করা হয়, যার মধ্যে অন্যতম হলো হট ওয়াটার ইমারশন থেরাপি বা উষ্ণ জলে নিমজ্জন।

এই থেরাপি একপ্রকার স্নেহস্মেদন পদ্ধতি, যা পেলভিক অঞ্চলে রক্তসঞ্চালন বাড়িয়ে কফ জমাট হ্রাস করে এবং ফাইব্রয়েড জনিত পেটে ব্যথা বা চাপ কমাতে সাহায্য করে। সপ্তাহে কয়েকবার ২০–৩০ মিনিট গরম জলে কোমর পর্যন্ত শরীর ডুবিয়ে রাখা যেতে পারে। মাঝে মাঝে জলে ত্রিফলা ক্বাথ, দশমূল ক্বাথ বা সামান্য ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে ব্যবহার করলে উপকারিতা বাড়ে।

চিকিৎসায় ব্যবহৃত প্রধান ওষুধসমূহ হল কাঞ্চনার গুগ্গুলু, অশোকারিষ্ট, লোধ্রাসব, যোগরাজ গুগ্গুলু, যা জরায়ুর গাঁট বা ফাইব্রয়েড ছোট করতে ও ঋতু সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। শোধন পদ্ধতিতে বিরেচন (পিত্ত হ্রাসকারী রেচন) ও বস্তি (বায়ু নিয়ন্ত্রক বেষ্টন) বিশেষ করে তিক্ত-ক্ষীর বস্তি ও উত্তর বস্তি প্রয়োগ করা হয় প্রশিক্ষিত বৈদ্যের তত্ত্বাবধানে।

জীবনধারায় পরিবর্তনও জরুরি—ঠান্ডা, তৈলাক্ত ও দুগ্ধজাত খাবার পরিহার করে হালকা, উষ্ণ ও সহজপাচ্য আহার গ্রহণ করতে হবে। হলুদ, শুকনো আদা, জিরে ইত্যাদি কফনাশক মসলা ব্যবহার করুন। হালকা যোগব্যায়াম ও প্রাণায়াম মানসিক চাপ কমিয়ে হরমোন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

এইভাবে, হট ওয়াটার ইমারশন থেরাপি ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা মিলিতভাবে একটি স্বাভাবিক ও নিরাপদ উপায়ে জরায়ুর ফাইব্রয়েড নিয়ন্ত্রণে কার্যকর হতে পারে।

29/06/2025

🌿 Holistic Ayurvedic Management of Psychiatric Disorders through Diet, Sun Chikitsa, Panchakarma, Hot Water Therapy & Herbal Medicines

Mental disorders such as anxiety, depression, insomnia, and mood swings are not merely biochemical imbalances—they are reflections of deeper imbalances in Vata-Pitta doshas, agni (digestive fire), and disturbances in the mind-body connection. Ayurveda approaches these conditions holistically by aligning the body, mind, and environment through five powerful tools: Satvik diet, Sun Chikitsa, Panchakarma, Hot Water Immersion Therapy, and Medhya (mind-enhancing) Ayurvedic medicines.

A Satvik, fresh, warm diet calms the nervous system, improves gut health, and enhances clarity of mind. Foods like ghee, soaked almonds, moong dal, red rice, Brahmi juice, and Ashwagandha milk build mental resilience, while processed, fermented, and stale foods disturb mental energy. Early morning sun exposure (6:30–8:30 AM) boosts serotonin and melatonin, improving sleep and mood, while also restoring circadian rhythm and enhancing ojas. Panchakarma therapies like Shirodhara, Nasya, Virechana, and Basti detoxify the mind-body channels, calm hyperactive nerves, and are especially effective in insomnia, bipolar disorder, and severe anxiety.

Hot water immersion therapy, by relaxing tense muscles and lowering cortisol, induces deep calm and supports parasympathetic activation. Adding herbs like Dashmoola, Tulsi, or Vacha enhances this effect. Finally, Ayurvedic medicines such as Ashwagandha, Brahmi, Shankhpushpi, Saraswatarishta, and Manasmitra Vatakam act as mind tonics, improving cognition, sleep, emotional stability, and neurotransmitter balance. When combined, these approaches form a powerful, drugless, and personalized path to restore long-term mental harmony—naturally, gently, and deeply.

29/06/2025

🌞 সোরিয়াসিসে সূর্যচিকিৎসা: এক প্রাকৃতিক উপশম পদ্ধতি

সোরিয়াসিস একটি দীর্ঘস্থায়ী চর্মরোগ, যা ত্বকে লালচে, খুসকিযুক্ত এবং ফেটে যাওয়া দাগ তৈরি করে। আয়ুর্বেদে একে “এককুষ্ঠ” বলা হয় এবং এর প্রধান কারণ দোষদুষ্ট রক্ত, মানসিক চাপ ও অজীর্ণতা। সূর্যচিকিৎসা বা সান থেরাপি এক অনন্য প্রাকৃতিক পদ্ধতি যা সোরিয়াসিসের উপশমে কার্যকর। সূর্যের হালকা আলোর নিয়মিত ব্যবহার ত্বকের কোষ গঠনের ভারসাম্য ফিরিয়ে আনে, প্রদাহ কমায় এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

প্রতিদিন ভোরবেলা ৬:৩০ থেকে ৮:৩০-এর মধ্যে ৫-২০ মিনিট আক্রান্ত অংশে সূর্যের আলো পড়ার ব্যবস্থা করুন। সূর্যালোকের আগে আক্রান্ত স্থানে করঞ্জ তেল, জাত্যাদিতেল বা নিম্বাদিতেল মেখে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে সূর্যস্নান করুন। প্রথমে ৫ মিনিট দিয়ে শুরু করে ধীরে ধীরে সময় বাড়ান। সূর্যস্নানের আগে ও পরে কুসুম গরম জল পান করুন এবং ত্বক পরিষ্কার রাখুন।

এছাড়া, রক্ত বিশুদ্ধিকারক ভেষজ যেমন গুলঞ্চ, মঞ্জিষ্ঠা, হরিদ্রা ও আরোগ্যবর্ধিনী বাটি ব্যবহার করুন (চিকিৎসকের পরামর্শে)। প্রতিদিন সূর্যনমস্কার, প্রাণায়াম ও ধ্যান করলে মানসিক চাপ কমে এবং রোগ নিয়ন্ত্রণে আসে। টক, লবণাক্ত, ঝাল ও ভাজা খাবার পরিহার করুন।

এই সূর্যচিকিৎসা একদিকে যেমন ত্বকের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলে, তেমনি শরীর ও মনের ভারসাম্য রক্ষা করে সোরিয়াসিসের উপশমে দীর্ঘস্থায়ী উপকার দেয়।

25/06/2025

মাটির সংস্পর্শেই সুস্থ জীবনের চাবিকাঠি

ভূমির সঙ্গে সরাসরি সংযোগ — যাকে আধুনিক ভাষায় Earthing বা Grounding বলা হয় — তা মানবদেহের উপর গভীর প্রভাব ফেলে, যা আজ বৈজ্ঞানিক গবেষণাতেও প্রতিষ্ঠিত। আয়ুর্বেদে ‘ভূমি’ হল পঞ্চমহাভূতের অন্যতম, যা দেহের স্থায়িত্ব, পুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার প্রধান ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত।

🌿 আয়ুর্বেদিক দৃষ্টিভঙ্গি

ভূমি তত্ত্ব কফ এবং বায়ু দোষ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ভূমির সংস্পর্শ শরীরে শীতলতা ও ভার প্রদান করে, মানসিক স্থিরতা আনে এবং ধাতু বা টিস্যুগুলিকে (Dhatu) দৃঢ় করে। এটি Ojas বা দেহের প্রাকৃতিক প্রতিরোধ শক্তি বৃদ্ধিতে বিশেষভাবে সহায়ক।

⚕️ আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিশ্লেষণ

ইলেকট্রনের গ্রহণ ও প্রদাহ হ্রাস:
মাটির প্রাকৃতিক নেতিবাচক চার্জ শরীরে প্রবাহিত হয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস হ্রাস করে, যা দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ, অটোইমিউন রোগ, আর্থরাইটিস, এমনকি ক্যান্সারেরও মূল কারণ।

ঘুম ও সার্কাডিয়ান রিদম উন্নত:
মাটির সংস্পর্শে মেলাটোনিন ও কর্টিসলের নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে থাকে, ফলে ঘুমের মান উন্নত হয় এবং দেহঘড়ি (circadian clock) সঠিকভাবে কাজ করে।

ইমিউন ফাংশন শক্তিশালী:
প্রাকৃতিক মাটিতে থাকা উপকারী ব্যাকটেরিয়া ও অণুজীব মানবদেহের গাট মাইক্রোবায়োমে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।

মানসিক চাপ হ্রাস:
ভূমির সংস্পর্শে parasympathetic nervous system সক্রিয় হয়, যা শরীরে প্রশান্তি আনে, কর্টিসল হ্রাস করে এবং উদ্বেগ কমাতে সহায়তা করে।

হৃদরোগ ও বিপাকজনিত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ:
নিয়মিত মাটির সংস্পর্শে রক্তচাপ স্বাভাবিক হয়, ইনসুলিন সেনসিটিভিটি বাড়ে এবং রক্ত ঘনত্ব কমে। ফলে এটি ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ও হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।

✅ চিকিৎসাগতভাবে প্রয়োগযোগ্য উপায়

প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট খালি পায়ে ঘাস বা মাটিতে হাঁটা

প্রাকৃতিক স্থানে ধ্যান বা যোগাভ্যাস

ন্যাচারাল ক্লে বা মাটির লেপ (clay packs) লাগানো

হাতে মাটি নিয়ে বাগান করা বা কৃষি কাজ

শিশুদের খেলাধুলায় মাটির সংস্পর্শ নিশ্চিত করা

🔚 উপসংহার

মাটির সংস্পর্শ শুধুমাত্র একটি প্রাকৃতিক অভ্যাস নয়, এটি এক ধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি, যা দেহ ও মনের মধ্যে ভারসাম্য আনে এবং বহু আধুনিক অসুস্থতার সহজ সমাধান প্রদান করে।

23/06/2025

লিভার সিরোসিস – আয়ুর্বেদীয় দৃষ্টিভঙ্গি ও চিকিৎসা

লিভার সিরোসিস একটি দীর্ঘস্থায়ী ও প্রগতিশীল রোগ, যেখানে লিভারের কোষ ধ্বংস হয়ে তন্তুযুক্ত (fibrous) টিস্যু দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় এবং লিভারের স্বাভাবিক গঠন ও কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই অবস্থা “কম্ভ কামলা”, “যকৃতোদর” বা “উদররোগ” নামে পরিচিত। এটি মূলত পিত্ত দোষের অতি প্রকোপের কারণে হয়, পরবর্তীতে বায়ু ও কফ দোষও যুক্ত হয়ে রোগকে জটিল করে তোলে। এই রোগ সম্পূর্ণ আরোগ্যযোগ্য না হলেও আয়ুর্বেদে এর গতি ধীর করা, উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ, লিভার ফাংশন উন্নত করা এবং রোগীর জীবনমান ভালো রাখার জন্য কার্যকর চিকিৎসা ব্যবস্থা রয়েছে।

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় হজম ও বিপাক শক্তি বৃদ্ধি, পিত্ত প্রশমন, রক্ত শোধন, জল জমে যাওয়া ও ফোলাভাব কমানো এবং দেহের কোষ ও টিস্যুর পুনর্গঠনে রসায়ন থেরাপি ব্যবহার করা হয়। গুরুত্বপূর্ণ ভেষজের মধ্যে ভূম্যমালকি, পুনর্ণবা, কুটকি, কালমেঘ, ত্রিফলা এবং আরোগ্যবর্ধিনী বাটি উল্লেখযোগ্য। এগুলি লিভার রক্ষা করে, প্রদাহ কমায়, জল সরিয়ে দেয় এবং কোষের পুনর্জন্মে সহায়তা করে। খাদ্যে সহজপাচ্য ও চর্বিমুক্ত খাদ্য যেমন মুগডাল, লাল চাল, লাউ, যব গ্রহণ করতে হবে। মদ, ঝাল, তেল, অতিরিক্ত লবণ এবং টকজাতীয় খাবার সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে। মানসিক চাপ কমানো, নিয়মিত বিশ্রাম নেওয়া এবং নিয়ম মেনে চলা জরুরি।

অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পঞ্চকর্ম বিশেষ করে বিরেচন চিকিৎসা উপকারী হতে পারে। যদিও সিরোসিস সম্পূর্ণভাবে নিরাময়যোগ্য নয়, তবে আয়ুর্বেদ উপযুক্ত সময়ে গ্রহণ করলে রোগ নিয়ন্ত্রণ, জীবন মান উন্নয়ন এবং জটিলতা প্রতিরোধ সম্ভব। নিয়মিত লিভার ফাংশন টেস্ট, আল্ট্রাসোনোগ্রাফি ও ফাইব্রোস্ক্যানের মাধ্যমে অবস্থা পর্যবেক্ষণ জরুরি। সঠিক চিকিৎসা ও জীবনধারা মেনে চললে সিরোসিস আক্রান্ত রোগীও সুস্থ জীবন যাপন করতে পারেন।

https://youtu.be/qtx3fb0fMTA
22/06/2025

https://youtu.be/qtx3fb0fMTA

Ksharsutra is very sucessful treatment in case of fistula it has minimum recurrence rate and high chance of complete cure without any adverse effects.For c...

21/06/2025

চর্ম অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণে খাদ্যনিয়মের চিকিৎসামূলক ভূমিকা

আমি ডাঃ প্রদীপ কুমার শেঠ, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক। আজ আমরা আলোচনা করব চর্ম অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণে খাদ্যনিয়ম বা ডায়েট রেস্ট্রিকশনের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে। একজিমা, উর্টিকারিয়া, অ্যাটোপিক ডার্মাটাইটিস বা র‍্যাশের মতো সমস্যাগুলি আজকাল বহু মানুষের দৈনন্দিন জীবনে ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু অনেকেই জানেন না, এই সমস্যাগুলির মূলে খাদ্যাভ্যাসের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।

আয়ুর্বেদের মতে, চর্মরোগ প্রধানত পিত্তদোষের অসাম্য এবং আম (অপরিপাকিত বর্জ্য) জমার ফলে হয়, যা রক্তে বিষাক্ততা সৃষ্টি করে। অনিয়মিত এবং দোষবর্ধক খাদ্য এই সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে তোলে। আধুনিক বিজ্ঞানও স্বীকার করে, কিছু খাবার চর্মের প্রতিক্রিয়াকে ট্রিগার বা খারাপ করতে পারে।

যেসব খাদ্য এড়িয়ে চলা উচিত তা হল – পুরোনো ও গাঁজানো খাবার (যেমন চিজ, ভিনেগার), প্রিজারভেটিভ ও কৃত্রিম রঙযুক্ত প্যাকেটজাত খাবার, অতিরিক্ত ঝাল ও তেলেভাজা খাবার, বাদাম, দুধ ও সামুদ্রিক খাবার (যারা সংবেদনশীল), এবং অতিরিক্ত চিনি বা ময়দাজাত খাদ্য। এই সকল খাদ্য দেহে উষ্ণতা ও প্রদাহ বাড়ায়।

অন্যদিকে, কিছু নির্দিষ্ট খাদ্য চর্মরোগ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। যেমন—ডালিম, আপেল, কাঁচা পেঁপে, লাউ, কুমড়ো, গাজর ইত্যাদি শাকসবজি, বার্লি বা চালের মতো সহজপাচ্য শস্য, এবং নিম, হলুদ বা ধনে দিয়ে তৈরি হারবাল চা। প্রচুর জল পান করা এবং প্রয়োজনে নিয়ন্ত্রিত উপবাস আম নিষ্কাশনে সাহায্য করে।

এর পাশাপাশি, মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত ঘুম, এবং রাসায়নিকমুক্ত প্রাকৃতিক স্কিন কেয়ার ব্যবহারও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

মোট কথা, চর্মের সমস্যা শুধুমাত্র বাইরের নয়, এটি দেহের অভ্যন্তরীণ ভারসাম্যের প্রতিফলন। সঠিক খাদ্যনিয়ম অনুসরণ করলে অনেক চর্মরোগ প্রতিরোধ এবং নিরাময় সম্ভব। যদি সমস্যাটি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা কোন খাবারে সমস্যা হচ্ছে বোঝা না যায়, তাহলে একজন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

17/06/2025

আলুর রস বহুদিন ধরেই গাঁটের ব্যথা, বাত এবং ফোলাভাবের প্রাকৃতিক প্রতিকার হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি শরীরে জমে থাকা টক্সিন দূর করে, প্রদাহ কমায় এবং হাড় ও সন্ধিকে পুষ্টি জোগায়। আয়ুর্বেদের মতে, আলুর রস বায়দোষ ও আমদোষ হ্রাস করে ব্যথা এবং জড়তা উপশমে সাহায্য করে।

প্রতিদিন সকালে খালি পেটে আধা কাপ কাঁচা আলুর রস খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর জন্য একটি মাঝারি আকারের কাঁচা আলু ভালোভাবে ধুয়ে ছোট টুকরো করে ব্লেন্ড করে ছেঁকে নিতে হয়। সবুজ রঙের বা অঙ্কুরিত আলু একদম ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ এতে টক্সিক সোলানিন থাকতে পারে।

আলুর রসে থাকে ভিটামিন C, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান, যা গাঁটের ব্যথা, গেঁটে বাত ও অস্টিওআর্থ্রাইটিসে উপকারী। চাইলে এর সঙ্গে ১ চিমটি হলুদ গুঁড়ো বা সামান্য আদার রস মিশিয়ে নেওয়া যেতে পারে।

ডায়াবেটিস, কিডনির রোগ বা অন্য কোন দীর্ঘমেয়াদি অসুস্থতা থাকলে এটি গ্রহণের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

আলুর রস একটি সহজলভ্য, প্রাকৃতিক ও নিরাপদ বিকল্প, যা সঠিকভাবে ব্যবহারে গাঁটের ব্যথা কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে।

16/06/2025

🦴 আর্থরাইটিস ও আলুর রস – একটি সমন্বিত চিকিৎসা দৃষ্টিভঙ্গি

আর্থরাইটিস বা সন্ধিবাত একটি দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহজনিত অসুখ, যার ফলে গাঁটে ব্যথা, ফোলা, শক্তভাব এবং চলাফেরার অসুবিধা দেখা যায়। এটির বিভিন্ন ধরন রয়েছে যেমন —
🔹 অস্টিওআর্থরাইটিস (Sandhigata Vata)
🔹 রিউমাটয়েড আর্থরাইটিস (Amavata)
🔹 গাউট (Vatarakta)

আয়ুর্বেদ মতে, এই রোগগুলি মূলত বাত দোষের অতি প্রবাহ, অজীর্ণ খাদ্যের ফলে তৈরি হওয়া আম (টক্সিন) এবং কখনও কখনও রক্ত দোষ এর কারণে হয়ে থাকে।

🥔 আলুর রস – প্রদাহ হ্রাসে একটি প্রাকৃতিক সহায়ক

আলুর রস (Raw Potato Juice), যদিও মূলধারার চিকিৎসায় ততটা প্রচলিত নয়, বহু প্রাচীন উপায়ে এটি সন্ধি ও হাড়ের সমস্যায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধুনিক গবেষণায় দেখা গেছে যে এতে রয়েছে:

✔️ প্রাকৃতিক অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান
✔️ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যৌগ
✔️ ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড, পটাশিয়াম, ভিটামিন C ও B6

🔬 আলুর রস কীভাবে কাজ করে

প্রদাহ কমায়: বাত, রিউমাটয়েড আর্থরাইটিসের মতো প্রদাহজনিত রোগে এটি প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে।

টক্সিন দূর করে (আম নাশক): হজম শক্তি উন্নত করে শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সহায়তা করে।

ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সহায়ক: শরীরের অম্লতা কমিয়ে গাউট রোগে উপকার দিতে পারে।

শক্তি ও পুষ্টি জোগায়: অস্থিসন্ধির গঠন ও পুষ্টি বজায় রাখতে সহায়তা করে।

🧪 ব্যবহারবিধি ও প্রস্তুত প্রণালী

🔹 একটি মাঝারি আকারের অর্গানিক আলু নিন
🔹 ভালোভাবে ধুয়ে টুকরো করে ব্লেন্ডারে একটু জল দিয়ে ব্লেন্ড করুন
🔹 একটি কাপড় বা ছাঁকনি দিয়ে রস ছেঁকে নিন
🔹 প্রতিদিন সকালে ৫০-১০০ ml খালি পেটে পান করুন

সতর্কতা:

কখনই সবুজ বা অঙ্কুরিত আলু ব্যবহার করবেন না – এতে বিষাক্ত সোলানিন থাকে

কিডনির রোগী বা হাই পটাশিয়াম থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করবেন না

🩺 আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় আলুর রসের স্থান

আলুর রস একটি সহায়ক থেরাপি হিসেবে ব্যবহারযোগ্য, মূল চিকিৎসা হিসেবে নয়। এটি ব্যবহার করুন নিচের আয়ুর্বেদ ওষুধ ও থেরাপির সঙ্গে মিলিয়ে:

✅ রস্নাসপ্তক কষায়ম, মহারাস্নাদি ক্বাথ

Address

127/1, B.T Road, Near Bharat Gas, Dunlop, Kolkata, West Bengal 700108
Kolkata
700108

Opening Hours

Monday 9am - 7pm
Tuesday 9am - 7pm
Wednesday 9am - 7pm
Thursday 9am - 7pm
Friday 9am - 7pm
Saturday 9am - 7pm

Telephone

+919434514863

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Swasti Ayurveda Clinic, kolkata,Durgapur. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Swasti Ayurveda Clinic, kolkata,Durgapur.:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram