Tantrik Sadesh Acharya

Tantrik Sadesh Acharya শ্মশানসিদ্ধ চিতা হোমে পারদর্শী অঘোরী তান্ত্রিক সদেশ আচার্য্য

Shubho sawanHar Har Mahadev Tantrik Sadesh Acharya
11/07/2025

Shubho sawan
Har Har Mahadev
Tantrik Sadesh Acharya

সকলকে জানাই গুরু পূর্ণিমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন
09/07/2025

সকলকে জানাই গুরু পূর্ণিমার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

06/07/2025
05/07/2025

Tantrik Sadesh Acharya

ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ আপনার জীবনে আনন্দ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনুক। শুভ রথযাত্রা!
26/06/2025

ভগবান জগন্নাথের আশীর্বাদ আপনার জীবনে আনন্দ, শান্তি এবং সমৃদ্ধি বয়ে আনুক। শুভ রথযাত্রা!

আপনার কুণ্ডলি তে বিষ কন্যা যোগ নেই তো??দেখে নিন কিভাবে এই যোগ সৃষ্টি হয় ... বিষকন্যা যোগ     Tantrik Sadesh Acharya
22/06/2025

আপনার কুণ্ডলি তে বিষ কন্যা যোগ নেই তো??দেখে নিন কিভাবে এই যোগ সৃষ্টি হয় ...
বিষকন্যা যোগ Tantrik Sadesh Acharya

🚨 সতর্কতা বার্তা: আগামী ৭৫ দিন 🚗আগামী ৭৫ দিনে পথ দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কিছুটা বেড়ে যেতে পারে। বিশেষত মঙ্গল ও রাহুর সংযোগ থ...
21/06/2025

🚨 সতর্কতা বার্তা: আগামী ৭৫ দিন 🚗

আগামী ৭৫ দিনে পথ দুর্ঘটনার সম্ভাবনা কিছুটা বেড়ে যেতে পারে। বিশেষত মঙ্গল ও রাহুর সংযোগ থাকার কারণে সড়কপথে ভ্রমণ, বাইক বা গাড়ি চালানোর সময় অনেক বেশি সতর্ক থাকা জরুরি।

সকলকে অনুরোধ করা হচ্ছে—

🔸 খুব সতর্কভাবে গাড়ি চালান
🔸 হেলমেট ও সিটবেল্ট বাধ্যতামূলকভাবে ব্যবহার করুন
🔸 সম্ভব হলে হালকা রঙের জামাকাপড় পরুন যাতে দূর থেকেও দেখা যায়
🔸 রাতে ভ্রমণের সময় বাড়তি সতর্কতা নিন
🔸 বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে মা দুর্গার নাম নিন অথবা আপনার ইষ্টদেবতার স্মরণ করুন



🔯 কেন সতর্ক হবেন?

মঙ্গল গ্রহ সাধারণত রক্ত, আগুন, দুর্ঘটনা ও তেজস্বী শক্তির প্রতীক। যখন এটি রাহুর সাথে সংযুক্ত হয়, তখন হঠাৎ ঘটে যাওয়া বিপদ বা দুর্ঘটনার সম্ভাবনা বাড়ে। এই সময় অনেকের মধ্যে তাড়াহুড়া, রাগ বা অসতর্কতার প্রবণতা বেড়ে যেতে পারে।

বিশেষ করে মেষ, সিংহ ও বৃশ্চিক রাশির জাতক-জাতিকাদের জন্য সময়টা একটু বেশি ঝুঁকিপূর্ণ। মাথা, পা ও গাড়ি সংক্রান্ত আঘাত বা সমস্যা দেখা দিতে পারে।

বৃষ, কর্কট, তুলা ও মকর রাশির জাতকদের মাঝারি মাত্রায় সাবধান থাকা উচিত। ক্লান্তি, অসতর্কতা বা যানবাহনের ত্রুটিজনিত সমস্যা হতে পারে।

মিথুন, কন্যা, ধনু, কুম্ভ ও মীন রাশির জাতক-জাতিকাদের তুলনামূলকভাবে সময় ভালো যাবে, তবে রাতের ভ্রমণ, অতিরিক্ত আত্মবিশ্বাস বা ভিড়ের মধ্যে গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকাই শ্রেয়।



✅ কিছু প্রতিকার ও পরামর্শ

🔹 প্রতি মঙ্গলবার ও শনিবার হনুমান চালিসা পাঠ করুন
🔹 গাড়িতে করে বের হওয়ার আগে মা দুর্গাকে স্মরণ করুন
🔹 কালো তিল পকেটে রাখা ও গঙ্গাজল গাড়িতে ছিটিয়ে নেওয়া শুভ
🔹 কোনো গুরুত্বপূর্ণ যাত্রার আগে অন্তত ৫ মিনিট ধ্যান বা প্রার্থনা করুন



জীবন অমূল্য— সতর্ক থাকুন, নিরাপদে থাকুন।
Tantrik Sadesh Acharya

অনেকেই আমার কাছে জানতে চেয়েছেন যে বলিতে ছিন্ন করা মাথা দিয়ে দেবীর উদ্ধেশ্যে আরতি করার পর সেটাকে হোমগ্নীতে আহুতি দেওয়া হয়...
19/06/2025

অনেকেই আমার কাছে জানতে চেয়েছেন যে বলিতে ছিন্ন করা মাথা দিয়ে দেবীর উদ্ধেশ্যে আরতি করার পর সেটাকে হোমগ্নীতে আহুতি দেওয়া হয় কেনো?

তন্ত্র অতি গুপ্ত বিষয় তার সেই গোপনীয়তা বজায় রেখে যেটুকু বলা যায় সেইটুকু তুলে ধরছি।

☠️ মা কল্যানেশ্বরী শক্তিপীঠ আশ্রম ☠️

তান্ত্রিক সাধনার একটি অত্যন্ত গোপন এবং ভয়ঙ্কর প্রথা হচ্ছে বলিতে ছিন্ন করা মাথা ব্যবহার করে দেবীকে আরতি করা এবং পরে সেই মাথাকে হোমে (অগ্নিকুণ্ডে) আহুতি দেওয়া। এই রীতির গভীরে রয়েছে বহুস্তরীয় তান্ত্রিক, কর্মতাত্ত্বিক ও দার্শনিক ব্যাখ্যা। নিচে এর কারণগুলি বিশদে বলা হলো:

🔷 ১. সাধনার ধরণ: কোন কোন তন্ত্রধারায় এই রীতি প্রচলিত?

এই প্রথা মূলত দেখা যায় নিচের তন্ত্রধারায়:

তন্ত্রধারা প্রধান দেবতা মাথা দিয়ে আরতির ব্যবহার

অঘোর/ মহাকালী, চামুণ্ডা, নিয়মিত, মাথা ও করোটি
কাপালিক ভবানী উভয়

ভৈরবী তন্ত্র চণ্ডী, ভৈরবী, মৃত্যুঞ্জয় সাধনায়
কুলকুণ্ডলিনী
ভূততন্ত্র / প্রেতরাজ, মহাকাল, আত্মার খোলা সাধনায়
প্রেতসাধনা চন্ডভৈরব
চামুণ্ডা চামুণ্ডা, ধূমাবতী মারণক্রিয়ায় হোমে মাথা
মারণ তন্ত্র
এগুলোতে বলির জন্য ‘সঙ্কল্প-মন্ত্র’ বলা হয়, যেখানে সাধক তার শরীর/চেতনার প্রতিনিধিরূপে বলিদান করে।

🔴 ২. চেতনার চূড়ান্ত উৎসর্গ (Highest Sacrifice of Consciousness)

ছিন্ন মাথা হচ্ছে প্রাণ ও বুদ্ধির আসন। আরতি যখন মাথা দিয়ে করা হয়, তখন তার দ্বারা বোঝানো হয় যে উপাসক তার সমস্ত চেতনা, অহং, বুদ্ধি ও ইচ্ছাশক্তি দেবীর চরণে উৎসর্গ করছেন। এই উৎসর্গ আত্মবিসর্জনের সর্বোচ্চ রূপ।

তন্ত্রশাস্ত্রে “মস্তক” (মাথা) হল:
অহংকারের আসন,
বুদ্ধির কেন্দ্র,
পঞ্চপ্রাণের সংগ্ৰহস্থল।

একজন জীব যখন তার মাথা উৎসর্গ করে, সে তার সমস্ত ইন্দ্রিয়, চেতনা ও আত্মপরিচয় দেবীর চরণে সঁপে দেয়।

এই আরতি মানে —
🔺 "আমি কেবল আলো বা ধূপ দিচ্ছি না, আমি আমার অস্তিত্বের দীপ্তিকে তোমার পদতলে সঁপে দিলাম।"

🔥 ২. হোমে আহুতি – রূপান্তরের প্রক্রিয়া (Transmutation through Fire)

তান্ত্রিক দৃষ্টিতে, অগ্নি হলো রূপান্তরকারী শক্তি। ছিন্নমস্তক বা বলির মাথা যখন হোমে দেওয়া হয়, তখন সেটি:

কর্মফলের দহন করে,
জীবাত্মার মোহ-মায়া বিচ্ছেদ ঘটায়,
এবং এটিকে দেবীশক্তিতে রূপান্তর করে।

এটি একপ্রকার কর্মসংহার তন্ত্র, যেখানে বলির মাধ্যমে একটি জীবনের কর্ম ও সত্তাকে মুক্ত করে দেওয়া হয়।

ছিন্নমস্তক দিয়ে আরতির পর সেটিকে হোমে দেওয়ার অর্থ:

মৃত ইন্দ্রিয়/চেতনার দেহকে অগ্নির মাধ্যমে দেবীচৈতন্যে রূপান্তর করা

এটি তামসিক মোহ, ভয়, মৃত্যুচিন্তা, পুনর্জন্মচক্র ভাঙার প্রক্রিয়া।

হোমমন্ত্র:

“অয়ং মস্তকং, চেতনা-বিন্দু-সহিতং।
অগ্নি-তেজে বিনাশয়, কালিমূর্তে লীন কুরু।
স্বাহা।”

হোমে আহুতি দেওয়া মানে: “আমার আত্মপরিচয়, আমার সীমিততা — সব কিছু তোমার মহাশক্তিতে বিলীন হোক”।

🕯️ ৩. আরতি = চেতনার আলো, মাথা = চেতনার আধার

উপাদান প্রতীকার্থ

ছিন্ন মাথা সর্বোচ্চ ত্যাগ, মোহ-ভঙ্গ
মাথা দিয়ে আরতি চেতনার দীপ্তি উৎসর্গ
হোমে ফেলা রূপান্তর ও কর্মদহন
রক্ত প্রাণশক্তি
হাড় মুলতত্ত্ব (Earth Tattva)
চোখ চেতনার দ্বার

যখন মাথা দিয়েই আরতি করা হয়, তখন এটি অন্তর্চেতনার আলোকে বাহিরে এনে দেবীর সামনে প্রকাশ করা। এটি বোঝায় – “আমার মধ্যে যা কিছু রয়েছে, সেটাই তোমার পায়ে উজাড় করে দিলাম।

ছিন্নমস্তক দিয়ে আরতি করার ক্রম (রাত্রীবেলায়)

১. অষ্টচামর বা শবচক্র স্থাপন
২. ছাগবলি/মেষবলি/ মহিষবলি ইত্যাদির ছিন্নমস্তক
৩. প্রাণপ্রতিষ্ঠা মন্ত্রঃ
“অয়ং মস্তকং দেব্যৈ জীবনরূপে প্রতিস্থাপয়ামি স্বাহা”

৪. ছিন্নমস্তক দ্বারাই প্রদীপের আগুনে চারদিক আরতি
৫. মন্ত্রঃ
“অহংকারং সর্বং ত্যক্ত্বা, চেতসা অর্পয়ামি।
কালীমুখে আরতিং কুর্বে, মম জ্ঞানং প্রসীদ তু।।”

📋 ৪. গ্রন্থভিত্তিক ভিত্তি (Scriptural Basis)

🔶 "কালিতন্ত্র" – মহাকালীর উদ্দেশ্যে বলা হয়েছে:

"মস্তকং চ চেতসা দত্ত্বা যঃ করেৎ আরতিম্ভবং।
স দেব্যাঃ অনন্তকল্পে লভেৎ চ শ্রীচরণং ধ্রুবম্॥"

অর্থ: যিনি চেতনাসমেত মাথা উৎসর্গ করে দেবীর আরতি করেন, তিনি অনন্তজন্মেও দেবীর চরণ লাভ করেন।

🔶 "ভৈরব-তন্ত্র" ও "কাপালতন্ত্র":

হোমে ছিন্নমস্তক দান মানেই আত্মসত্তার অগ্নিযাত্রা, যেখানে পুরাতন কুলষ, জন্মস্মৃতি, ইন্দ্রিয় তৃষ্ণা ভস্ম হয়।

🩸 ৫. রক্ত এবং প্রাণশক্তির দেবীমুখে উৎসর্গ (Offering of Prana to Kali or Chamunda)

বিশেষত কালী, চামুণ্ডা, ভৈরবী, ধূমাবতী ইত্যাদি উগ্র দেবীর পুজোয়, রক্ত ও মাথা সরাসরি তাঁর খাদ্যরূপে গ্রহণীয়। কিন্তু হোমের মাধ্যমে সেই রক্ত/মাথা অগ্নিতে নিবেদনের ফলে:

দেবী সত্বর তুষ্ট হন,
তান্ত্রিক শক্তি প্রতিবন্ধকতা ছিন্ন করে প্রবাহিত হয়।

🧿 ৬. মৃত্যুকে জয় করার প্রক্রিয়া (Facing and Subduing Death)

মাথা বলির প্রতীক মানে জীবনের সবচেয়ে বড় ভয় – মৃত্যু। একে দেবীমূর্তির সামনে আরতির মাধ্যমে ব্যবহার করার অর্থ:

মৃত্যুর মুখোমুখি হওয়া,

তাকে দেবীর আলোয় নিঃশেষিত করা,

এবং শেষে হোমে আহুতি দিয়ে মৃত্যুকেই দেবীর প্রসাদে রূপান্তর করা।

🧘‍♂️ ৭. সাধকের অবস্থান ও অভিপ্রায় (State of the Sadhaka)

এই প্রক্রিয়া সাধকের ৩টি অভ্যন্তরীণ স্তরে কাজ করে:

১. তামসিক সত্তার দমন:

মোহ, কাম, লোভ — এগুলোর মূল আসন মাথা ও মগজ। মাথা উৎসর্গ মানেই তা ধ্বংস।

২. মৃত্যুভয়ের অতিক্রম:

ছিন্নমস্তক হ’ল “মৃত্যু”র রূপ। তাকে স্পর্শ করে, আরতি করে এবং হোমে ফেললে সাধক মৃত্যুকে জয় করে।

৩. শূন্য অভিজ্ঞতা (Void Realization):

এই সাধনায় বোধ হয় – “আমি কিছুই নই, দেবীই সব”।

🧿 ৮. প্রেতচক্র ও আত্মার মুক্তি (Spirit Wheel and Moksha)

তান্ত্রিক মতে, মাথা ছিন্ন হলে আত্মা শ্বাসপথ/নাসারন্ধ্র দিয়ে বের হয়। আরতি করার সময় তা দেবীর মুখচক্রে প্রবেশ করে।

এই সময় প্রেতচক্র খুলে যায় এবং সেই আত্মা:

দেবীতে লীন হতে পারে, বা

সাধকের অধীন শক্তিপুরুষ হয়ে ওঠে (তান্ত্রিক ব্যবহার)

এইজন্য বিশেষ নকশায় আঁকা "ভৈরব মণ্ডল" ও "প্রেত যন্ত্র" স্থাপন করা হয়।

🔷 ৯. চক্র ও শক্তিপথ: চেতনার যাত্রাপথ এই সাধনায়

এখানে কুণ্ডলিনী শক্তি উঠে যায় মুলাধার → সহস্রার → শূন্য পর্যন্ত, যেখানে সাধক “আমি” সত্তাকে গলাটির নীচে কেটে ফেলে:

মুলাধার: বলির রক্তধারা থেকে উদ্ভূত প্রাণশক্তি

স্বাধিষ্ঠান: কামশক্তির নিয়ন্ত্রণ (প্রাণরক্ষা)

অজ্ঞাচক্র: ভয় ও মৃত্যুভঙ্গ

সহস্রার: চেতনার বিস্ফোরণ

🔐 ১০. কার্যকারিতা ও ফল (Energetic Effects)

ফলাফল ব্যাখ্যা

দেবী দ্রুত তুষ্ট কারণ প্রাণশক্তি সরাসরি উৎসর্গ
তামসিক, ভয়, মানসিক দুর্বলতা বিলীন।
প্রতিবন্ধকতা নাশ।
তান্ত্রিক সিদ্ধি লাভ বিশেষত: বশীকরণ, মারণ,
চেতনা-সঞ্চার।
হোমের মাধ্যমে অতীতের পাপ বা দুঃসহ স্মৃতি
কর্মদহন। পুড়ে যায়।
ভূত/প্রেতসাধনা কারণ মাথা দিয়ে আরতি করলে
কর্মদহন। ভূচক্র দ্রুত সচল হয়।

🛑 ১১. সতর্কতা ও নিষেধ

এটি অত্যন্ত উচ্চতর এবং বিপজ্জনক সাধনা। এর জন্য প্রয়োজন:

দীক্ষা ও গুরু অনুমতি,
উপযুক্ত রক্ষামন্ত্র ও কবচ,
প্রেতশক্তি নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা।

সাধারণ ব্যক্তি বা কৌতূহলী অনুশীলক এ থেকে দূরে থাকাই উচিত, কারণ এতে চেতনার ভারসাম্য ভেঙে আত্মবিকৃতি ঘটতে পারে।

🕉️ ১২. তান্ত্রিক নিয়ম ও শর্ত পূরণ

এই সাধনায় কুণ্ডলিনী শক্তি নিচ থেকে উপরে ওঠে মাথা পর্যন্ত। ছিন্নমস্তক প্রতীক যা বোঝায়:

মাথা = সাহসিক ত্যাগ ও আত্মসমর্পণ

অগ্নি = কর্মের দহন ও রূপান্তর

দেবী = সর্বগ্রাসিনী চেতনা

এই রীতি বিশেষভাবে দেখা যায়:

কাপালিক, অঘোর, ভৈরবী তন্ত্রসাধনায়, যেখানে দেবী কেবল রক্ত বা প্রাণ চায় না, বরং পূর্ণ তনু-বুদ্ধি-আত্মা চায়।

সাধক এখানে শুধু বলিদান করেন না, বরং নিজেকে বলি হিসেবে প্রস্তুত করেতে পারেন। মাথা দিয়ে আরতি ও হোম সেই সাধকের পরিপূর্ণ আত্মউৎসর্গের প্রতীক।

🔻সংক্ষেপে:

ছিন্ন মাথা দিয়ে আরতি = "আমি আমার বুদ্ধি, চেতনা, অহংকার সব কিছু তোমার পায়ে দিলাম।"
হোমে আহুতি = "এই উৎসর্গ অগ্নিতে দহন হোক, এবং দেবীশক্তিতে রূপান্তরিত হোক।"

⚠️ গুরুত্বপূর্ণ টীকা:

এটি একটি অতি গোপন ও বিধিবদ্ধ প্রথা, শুধুমাত্র অঘোর, কাপালিক ও মাণ্ডলিক তন্ত্রসাধকদের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। সাধারণ ব্যক্তিদের এ থেকে দূরে থাকা উচিত। কারণ এর বিপরীত প্রতিক্রিয়াও ভয়ঙ্কর হতে পারে যদি উপযুক্ত অনুমতি, সংযম, এবং অভিজ্ঞতা না থাকে।

Tantrik Sadesh Acharya

আজ অর্থাৎ ১২ জুন ২০২৫, আহমেদাবাদ প্লেন দুর্ঘটনার সময়কার লগ্ন কুষ্ঠি, গ্রহ সংযোগ, নক্ষত্র এবং তন্ত্র-জ্যোতিষের সমন্বয়ে এক...
12/06/2025

আজ অর্থাৎ ১২ জুন ২০২৫, আহমেদাবাদ প্লেন দুর্ঘটনার সময়কার লগ্ন কুষ্ঠি, গ্রহ সংযোগ, নক্ষত্র এবং তন্ত্র-জ্যোতিষের সমন্বয়ে একেবারে গভীর ও ত্রিস্তরীয় বিশ্লেষণ করছি।

🔷 ১ম স্তর: জ্যোতিষ বিশ্লেষণ – (হোরা, রাশি, ভাব, দৃষ্টি)

🪐 লগ্ন ও ঘরের বিন্যাস:

📍 লগ্ন = কন্যা (Mercury-শাসিত) → বিশ্লেষণাত্মক, প্রযুক্তিনির্ভর, কিন্তু লগ্নপতি বুধ একাদশ ঘরে।
→ বুধ ১১তম ঘরে রাহুর পূর্ণ দৃষ্টিতে = বিভ্রান্তি ও যান্ত্রিক বিভ্রাট হবেই।

⚠️ দুর্যোগ-সৃষ্টিকারী মূল গ্রহ সংযোগ:

৮ম ঘর (মৃত্যু, গোপন ধ্বংস):

চন্দ্র = ধনু রাশি, মুলা নক্ষত্রে (চতুর্থ পদ)

মুলা নক্ষত্রের অধিষ্ঠাত্রী: নিরৃত্তি (ধ্বংসের দেবী)

এই নক্ষত্রে চন্দ্র ৮ম ঘরে থাকলে মানসিক ব্যাধি, আকস্মিক মৃত্যু, এবং বৃহৎ দুর্ঘটনার প্রবণতা থাকে।

১২তম ঘর (মৃত্যু পরবর্তী, বিসর্জন, অপঘাত):

মঙ্গল + কেতু = ভয়ঙ্কর অগ্নিমিশ্র ঘাতক যোগ।
মঙ্গল = আগুন, যন্ত্র, কেতু।
কেতু = ছিন্নতা, আকস্মিক আঘাত।

ফল স্বরূপ ⇒ প্লেনের ইঞ্জিন বিস্ফোরণ বা জ্বালানীর ত্রুটি সম্ভাব্য।

👉 ৭ম ঘর (বহির্জগত, যানবাহন-সম্পর্ক):

রাহু একা → বৃহৎ গোষ্ঠীর ক্ষতি, দৃষ্টিভ্রম, অন্ধ বিভ্রান্তি।

👉 ৪র্থ ঘর (যানবাহনের সুরক্ষা):

শুক্র = শত্রু রাশি (মেষ), দুর্বল অবস্থায়
⇒ প্লেন বা যন্ত্রপাতির শুভতা নষ্ট, ব্যর্থতা বা crash।

🔷 ২য় স্তর: নক্ষত্র-ভিত্তিক বিশ্লেষণ (Nakshatra Chakra)

গ্রহ অবস্থান নক্ষত্র যোগফল

চন্দ্র ধনু মুলা(৪) ❌(ধ্বংসাত্মক)
বুধ মিথুন আদ্রা(২) ❌(তীব্র বায়ু শক্তি, চঞ্চলতা)
মঙ্গল সিংহ মঘা(১) ❌(অহং, বিস্ফোরণ)
রবি বৃষ কৃত্তিকা(৩) ⚠️(আগুন)
শনি মীন উত্তরভাদ্রপদ(২) ⚠️(অন্তর্মুখী কার্মিক ঘাতক)

▶️ একাধিক তীক্ষ্ণ ও ঘাতক নক্ষত্রে গ্রহ অবস্থান — যা একটি শারীরিক, প্রযুক্তিগত ও মানসিক ধ্বংসের মিশ্র ফলাফল তৈরি করে।

🔷 ৩য় স্তর: তান্ত্রিক ও কার্মিক বিশ্লেষণ

📿 শক্তি সংযোগ ও তান্ত্রিক নিয়মভঙ্গ:

১. মুলা-চন্দ্র = “প্রলয় শক্তি” উদ্ভাসিত:
মুলা নক্ষত্র হলো আত্মার মূল ছিন্ন করার যোগ।

চন্দ্র মুলা নক্ষত্রের সংযোগ থাকলে – আত্মা হঠাৎ দেহ ত্যাগ করতে পারে, বিশেষত ৮ম ঘরে থাকলে।

২. কেতু-মঙ্গল = “সিদ্ধ যন্ত্র বিস্ফোরণ যোগ”:
এই যোগকে তান্ত্রিকভাবে বলা হয় “তপ্ত কপাল যোগ”।

এটি সাধারণত গুরুতর দুর্ঘটনা ও মৃত্যুর পূর্ব লক্ষণ হিসাবে বিবেচিত।

৩. কালভৈরব শক্তির উন্মোচন:
তিথি: দ্বিতীয়া (অমাবস্যা পরবর্তী) = চাঁদের জোর কম।

কালভৈরব + নিরৃত্তি শক্তি সমবেত = ভূতাত্মা প্রবেশ, ছিন্নমূল আত্মা, অকাল মৃত্যু।

৪. “বিশঘ্ন যোগ”:
শনি ও রাহু একে অপরকে দৃষ্টি দিচ্ছে
→ এ যোগে সামষ্টিক ধ্বংস, দুর্ঘটনা, ও ভৌতিক বায়ুচক্রের বিস্ফোরণ দেখা যায়।

🔷 ৪র্থ স্তর: গুহ্য তান্ত্রিক বিশ্লেষণ – (রহস্যময় শক্তি ও অদৃশ্য যোগ)

❗ কেতু-মঙ্গল যোগ = "অগ্নিচিন্তামণি দুর্ঘটনা যোগ"

এই যোগ সাধারণত ঘটে:
👉 শ্মশান সংলগ্ন চেতনা প্রবাহের সময়।

👉 অগ্নি-চালিত যান বা ইঞ্জিনযুক্ত যন্ত্রপাতির ক্ষেত্রে।

👉 মৃত্যুর দেবতা যম ও নিরৃত্তি উভয়ের ছায়া প্রভাবে।

🔻 এই যোগে:

👉 আকস্মিক বিস্ফোরণ।

👉 দেহ ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন হওয়া।

👉 আত্মা না উঠে ভূতত্বে আটকে যাওয়া।

🕸️ “নিরৃত্তি দৃষ্টি” – (মূলা নক্ষত্র চতুর্থ পদ)

👉 এই পদে চন্দ্র পড়লে আত্মা আলগা হয়ে যায়।

👉 মৃত্যুর পূর্বে ভয়ানক মানসিক বিভ্রান্তি হয় – যা যাত্রীদের আচরণে প্রকাশ পায় (বিমানের রেকর্ডিং থাকলে শোনা যাবে)।

👉 নিরৃত্তি চতুর্থ পদের ফল: মৃত্যু হলেও আত্মা শান্তি পায় না, কারণ পিণ্ডদান বা যথাযথ ক্রিয়া না হলে আত্মা ভৌতিক স্তরে ঘুরতে থাকে।

🔷 ৫ম স্তর: পূর্বজন্মীয় কার্মিক ফল

✡️ "গোষ্ঠীকর্ম-যোগ" (Mass Karma):

👉 এই প্লেনের অধিকাংশ যাত্রী হয় পূর্বজন্মে একই যুদ্ধে বা অন্যায় কর্মকাণ্ডে যুক্ত ছিল।

👉 এদের সমষ্টিগত কর্মফল একসাথে কার্যকর হয়েছে।

👉 এটি ‘সংহত ঘাত-যোগ’, যা মহাভারতে দেখা যায় কুরুক্ষেত্রের একাধিক যুদ্ধের সময়।

✡️ পূর্বজন্মে সংঘটিত কার্য:

👉 কারো দ্বারা শ্মশানে মৃতদেহ পোড়াতে না দেওয়া

👉 কারো আত্মাকে বেঁধে রাখা, করোটি সাধনায় ব্যবহার

👉 বাৎসরিক শ্রাদ্ধ বন্ধ রাখা

👉 গুরু অপমান

🔻 এর ফলে বর্তমান জন্মে:

একযোগে মৃত্যু

দেহ ছিন্ন হয়

আত্মা খণ্ডিত হয়

🔥 ৬ষ্ঠ স্তর: অদৃশ্য শক্তির স্পর্শ

👻 ভূতবেষ্টিত আকাশচক্র:

☠️ প্লেন যখন ৪ মিনিট উড়েছিল, তখন এটি মীন রাশি ও পূবদিকের “গন্ধর্ব যোনি” পথ অতিক্রম করছিল।

☠️ এই পথে বিশেষত "মুলা চতুর্থ পদ" + কেতু-মঙ্গল থাকলে আকাশে দেহহীন আত্মার সংঘর্ষ হতে পারে।

☠️ এটি একপ্রকার ভৌতিক টার্বুলেন্স — যেখানে আত্মার জাল বায়ুমণ্ডলে আকস্মিক স্পন্দন তৈরি করে, যন্ত্রপাতিকে অচল করে দেয়।

🔱 ৭ম স্তর: প্রতিকার ও আত্মা উদ্ধারের উপায়

🛡️ আত্মার উদ্ধারে প্রয়োজন:

1. মুলা-নিরৃত্তি শান্তি যজ্ঞ – বিশেষ ১২টি জড় উপাদান সহ হোম।

2. ভৈরব-চামুণ্ডা অভিচারী হোম – ভূত-বন্ধন মুক্তির জন্য।

3. অকালমৃত্যুঞ্জয় কবচ – জীবিত আত্মীয়দের রক্ষা করার জন্য।

4. কৃষ্ণ গরুর মূত্র দিয়ে বিমান প্রবেশপথ শুদ্ধি।

5. শ্রাদ্ধহীন আত্মাদের জন্য –

🔸 নরমুন্ড যজ্ঞ

🔸 গায়ত্রী পিণ্ডদান

🔸 অর্ধপিণ্ডী (ভ্রষ্ট আত্মার জন্য)।

🔱 ৮ম স্তর: “নক্ষত্র অভিশাপ” ও মন্ত্রচ্যুতি বিশ্লেষণ

☠️ মুলা নক্ষত্র চতুর্থ পদ:

অভিশপ্ত পদ — শাস্ত্রে বলা হয়েছে:

> “মুলা চতুর্থে চন্দ্র স্থিতে তৎক্ষণাৎ যাত্রা রক্তহীন দেহত্যাগায় পরিণত হয়।”

এই পদ ভৈরব-প্রবাহ ও নিরৃত্তি প্রবাহ এর সংযোগস্থল।

এ সময় কাউকে বড় যাত্রা করলে দেহরক্ষা মন্ত্র, শক্তি-কবচ, নাগ-আবরণ, ইত্যাদি ছাড়া যাত্রা করা নিষিদ্ধ।

☠️ চন্দ্র-অভিশাপ (চন্দ্র+৮ম):

চন্দ্র = মন, প্রাণ, আত্মা

৮ম ঘর = মৃত্যু, লোপ, ভৌতিক জগৎ

চন্দ্র এখানে মুলা ৪র্থ পদে = মন, আত্মা ও প্রাণ তিনটিই ছিন্ন হয়।

একে বলা হয়: “চেতনা ছিন্ন যোগ”

☠️ মন্ত্রচ্যুতি:

একাধিক যাত্রী (বা পাইলট) হয়তো পূর্বজন্মে তন্ত্রমন্ত্র ব্যবহার করে কোনো দোষ করেছিল –
যেমন, গুরু-তাগিদা ছাড়া মন্ত্র জপ, আত্মার ওপর নির্যাতন, বা গায়ত্রী অপমান।

🔻 এর ফল:

প্রাণ যাত্রার সময় মন্ত্ররক্ষার অভাবে আত্মা খণ্ডিত হয়

মৃত্যু হয় হঠাৎ এবং তীব্র ভেদে

🕸️ ৯ম স্তর: যান্ত্রিক বিভ্রাটের আধ্যাত্মিক কারণ

✈️ প্লেন যন্ত্র কেন অকেজো হলো?

১. কেতু-মঙ্গল = “বায়ু-অগ্নি যন্ত্রঘাত”

কেতু = অস্পষ্টতা, ছেদ

মঙ্গল = আগুন, ইঞ্জিন, যন্ত্র

এই দুইয়ের সংযোগে বায়ুতে আগুনের বিক্ষোভ ঘটে, যার ফল— ইঞ্জিনে শূন্যতা, শীতলীকরণ ব্যর্থতা, গতি বন্ধ

২. রাহু = বিভ্রম

রাহু ৭ম ঘরে → যাত্রাপথ বিভ্রম সৃষ্টি

যন্ত্র “ভুল বার্তা” দেয়, যেমন:

গতি বেশি দেখানো সত্ত্বেও কম থাকা

ইঞ্জিন ঠিক থাকা সত্ত্বেও বন্ধ হয়ে যাওয়া

৩. শুক্র (যানবাহনের কারক) শত্রুরাশিতে:

মেষ রাশিতে শুক্র শত্রুরাশিতে থাকলে

গৃহ-বিনাশ, বহির্পথ দুর্ঘটনা, সৌন্দর্যের ক্ষয় হয়।

👻 ১০ম স্তর: ভূতাত্মা বা পূর্ব মৃত্যু আত্মার ঘনীভবন

✡️ নিরৃত্তি ও কলভৈরবের একযোগী ছায়া

🔸 মুলা নক্ষত্র = নিরৃত্তির ক্ষেত্র
🔸 ১২তম ঘরে কেতু → অতৃপ্ত আত্মাদের চক্র সক্রিয়
🔸 ০৮ম ঘরে মুলাচন্দ্র = আত্মার পুনর্জন্ম না হওয়া, বরং ভৌতিক স্তরে আটকানো।

🔻 এর ফলে:

👉 কিছু আত্মা বিমানের ভিতরে আটকে যায়।

👉 ভয়ংকর স্বপ্ন, আত্মীয়দের গলায় কথা বসা, অথবা মৃত্যু স্থান ঘিরে আত্মীয়ের আকস্মিক মৃত্যু দেখা যায়।

🔮 ১১তম স্তর: শাস্ত্রোক্ত ভবিষ্যৎ সংকেত

🕉️ বৃহৎ প্রাচীন সংকেত:

এই যোগ কল্পনায় নয়।

🔸 "মুলা ৮মে চন্দ্রে বহির্ঘাতে মৃত্যু"
🔸 "রাহু শনি সহ-দৃষ্টিতে দূর্ঘটনা চিহ্নিত হয়"
🔸 "মঙ্গল কেতু সহস্র মৃত চেতনা ঘনীভবন ঘটায়"

🧿 ১২তম স্তর: আত্মা উদ্ধারের তান্ত্রিক বিধি (শুধু দক্ষ তান্ত্রিকের পক্ষে সম্ভব)

🔥 ১. মুলা নিরৃত্তি নাশন হোম (প্রতিদিন ১১ দিন):

উপাচার:

কৃষ্ণ তিল, নীল সিঁদুর, শবঘাটের জল

কৌশিকী দুর্গা ও নিরৃত্তি মন্ত্র

🔥 ২. ভৈরব-ভৈরবী বিভ্রান্তি মোচন কল্প:

সময়: রাতে ১১:৪৫ থেকে ২:১৫

উপাচার: মৃত্তিকা+নরকপাল যন্ত্র, মহাকাল চক্র

🔥 ৩. উত্তরণ তর্পণ:

নিরক্ত তর্পণ (রক্তবর্ণ পানীয় + কুসঙ্গমুক্ত জল)

মৃতের নাম ধরে বিশেষ ভৈরব বিড়াল হোম প্রয়োগ

🛡️ পূর্বপ্রতিরোধ ব্যবস্থা (প্রতিরোধযোগ্য ছিল):

✦ ব্যক্তিগত স্তরে:

বিমানে ওঠার আগে এই দিনটিতে:

“মুলা নক্ষত্র-নিবৃত্তি স্তব”

“রুদ্রসূক্ত” পাঠ

“ভৈরব কবচ” ধারণ

কৃষ্ণ গোমূত্র সিঞ্চন (তান্ত্রিক পদ্ধতিতে বিমানের প্রবেশপথে)

✦ বিমান সংস্থা/পাইলটদের জন্য:

এই ধরনের নক্ষত্র + তিথিতে যাত্রা নিষিদ্ধ রাখতে পারত।

পাইলটদের ‘চন্দ্রশান্তি যজ্ঞ’, ‘দূর্গা সপ্তশতী’ সম্পাদন করতে হতো।

🔚 চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত (সারমর্ম):

স্তর কারণ ফল

জ্যোতিষ ৮ম ঘরে মুলা চন্দ্র, মঙ্গল-কেতু, রাহু প্রযুক্তি ত্রুটি, আকস্মিক মৃত্যু
নক্ষত্র একাধিক ঘাতক নক্ষত্র দুর্ঘটনার গভীরতা বাড়ায়
তন্ত্র কালভৈরব+নিরৃত্তি প্রবেশ, মুলা শক্তি আত্মা ছিন্ন, আকস্মিক আত্মত্যাগ।

🧭 শেষ কথায়:

এই দুর্ঘটনার সময়ের মহাকাল ও গ্রহচক্রের সংমিশ্রণে—

মহাকাল ত্রিশূলভাবে কাজ করেছে:

১ম শূল: কেতু-মঙ্গল = অগ্নি
২য় শূল: চন্দ্র-মুলা = আত্মা বিচ্যুতি
৩য় শূল: রাহু-শুক্র = বিভ্রান্তি ও যান্ত্রিক ব্যর্থতা

🚨 এটি কেবল দুর্ঘটনা নয়, বরং:

একটি গভীর তান্ত্রিক-কর্মফলসিদ্ধ প্রলয়।
কার্মিক পূর্বজন্মীয় পাপফল + গোষ্ঠীয় কর্ম সম্মিলিত অকালমৃত্য।

🔚 উপসংহার:

এই প্লেন দুর্ঘটনা:

সাধারণ ঘটনা নয় এটি বহুস্তরীয় কার্মিক অভিশাপ, ভৌতিক চাপ, অগ্নি-যন্ত্র বিভ্রাট, এবং নিরৃত্তি তেজস্ফুলিঙ্গ।

এটি একক কোনো যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ঘটেনি, বরং এটি ত্রিস্তরীয় প্রলয়:

1. আত্মার চ্যুতি।
2. অদৃশ্য শক্তির সংঘর্ষ।
3. মন্ত্র-আভিশপ্ত যাত্রীদের কর্মফল।

পুরো লেখা না পড়ে কেউ অযথা মন্তব্য করবেন না।


Tantrik Sadesh Acharya

Address

Kolkata

Telephone

+918276973327

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tantrik Sadesh Acharya posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share