Ruhan health care

Ruhan health care আমারা দিতে পারি ভারত থাইল্যান্ড সিঙ্গাপুর উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা আমাদের রয়েছে দক্ষ টিম

Ruhan health care হল অন্যতম মেডিকেল ট্যুরিজম সার্ভিস প্রোভাইডার যা রোগীদের সঠিক স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহকারী এবং ডাক্তারদের সাথে সংযুক্ত করে। India, Thailand, ruhan health care- ভারতের শীর্ষ হাসপাতালের সাথে যুক্ত। আমরা সারা ভারতের ১৩৯টি ( চেন্নাই, কলকাতা, দিল্লি, ব্যাঙ্গালোর, মুম্বাই, হায়দ্রাবাদ, আহমেদাবাদ) হসপিটালের চেইন এর সাথে যুক্ত।আমাদের পরিসেবা ( ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট, মেডিকেল ভিসা সহায়ত

া, একাধিক হসপিটাল থেকে খরচের ধারণা প্রদান, পিকআপ এবং ড্রপ, স্থানীয় সহায়তা, হসপিটালের সহায়তা, হোটেল বা গেস্ট হাউস ও Air Ticket, Hotel etc ) আমরা সকল সহযোগিতা করি । হাসপাতাল থেকে সরাসরি খরচ জানুন (কোন লুকানো খরচ নেই)। স্বচ্ছ এবং ব্যক্তিগত চিকিৎসা পরিকল্পনা।ডাক্তার এপয়েন্টমেন্ট & এডমিশন সহ চিকিৎসা সম্পর্কিত যাবতীয় সেবা গ্রহণে সহায়তা প্রদান সম্পর্কে বিস্তারিত সহযোগিতা পেতে আপনার মোবাইল / ইমেইল টি আমাদের ইনবক্সে লিখুন।আমরা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসার জন্য তথ্য সংগঠিত করেছি যেমন: ক্যান্সারের চিকিৎসা (পেটের ক্যান্সার, মুখের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার, ফুসফুসের ক্যান্সার ইত্যাদি), লিভারের চিকিৎসা (লিভার ক্যান্সারের চিকিৎসা, সিরোসিসের চিকিৎসা ইত্যাদি) হার্ট (সি এ বি জি , ভি এস ডি চিকিৎসা, এ এস ডি চিকিৎসা ইত্যাদি), হাড় এবং জয়েন্টের চিকিৎসা, গ্যাস্ট্রোএন্টেরোলজি (অগ্ন্যাশয়, খাদ্যনালীর ক্যান্সার অস্ত্রোপচার .ইত্যাদি।এছাড়া ইন্ডিয়ান ডাক্তার সাথে টেলি কন্সাল্ট্যান্ট এর মাধ্যমে সহজে বাংলাদেশে একজন কেয়ার ম্যানেজার আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে বা আপনি যদি কথা বলতে চান তবে আপনার সাথে যোগাযোগ করবেন।For Inquiry, +881618896774
WhatsappVisit our Hospital Lists :https://ruhan-health-care.webnode.page

29/03/2025

Ruhan Health Care Wishing you a joyous Eid filled with love, laughter, and cherished moments with family and friends. Eid Mubarak

Happy New Year! May this year bring happiness, good health, and success to all of us.
31/12/2024

Happy New Year! May this year bring happiness, good health, and success to all of us.

13/11/2024
কোন রোগে কোন চিকিৎসকের  প্রয়োজন ?কোন রোগের ক্ষেত্রে কোন চিকিৎসকের প্রোয়জন, এটা নিয়ে আমরা অনেকেই  বিভভ্রান্তের মধ্যে থাক...
07/06/2024

কোন রোগে কোন চিকিৎসকের প্রয়োজন ?
কোন রোগের ক্ষেত্রে কোন চিকিৎসকের প্রোয়জন, এটা নিয়ে আমরা অনেকেই বিভভ্রান্তের মধ্যে থাকি। পেটে ব্যথা আর পায়ের ব্যথা এক্ষেত্রে চিকিৎসকও আলাদা হয়ে যায় । দেখা যায়, অনেকেই এক রোগের জন্য তিনজন চিকিৎসক দেখাচ্ছেন। তখন আমাদের শুধু অর্থের অপচয় হয়, এর সঠিক নিরাময় হয় না।
বিভিন্ন রোগের বিভিন্ন রকম উপসর্গ থাকে। উপসর্গ শোনার পর রোগটা কী, তা প্রাথমিকভাবে ধারণা করতে পারেন চিকিৎসকেরা।
কোনো অসুখ ধরা পড়লেই প্রথমেই আমরা সাধারণ চিকিৎসকে অর্থাৎ (জেনারেল ফিজিশিয়ান) পরামর্শ নিয়ে থাকি। সেই চিকিৎসক ভালোভাবে উপসর্গ দেখে সেই রোগের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠান। এখন বাংলাদেশ বা অন্যান্য অনেক দেশ আছে যেখানে এই নিয়মের চর্চা সেভাবে নেই বললেই চলে।
বর্তমান বাংলাদেশে এখন জনগণের তুলনায় বিশেষজ্ঞের সংখ্যা অনেক কম। তাই স্বাভাবিকভাবেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা নানান চাপে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়, যার কারণে তাঁদের সিরিয়াল পেতে দেরি হয় এবং বিভিন্ন ভোগান্তিতে পড়েন রোগী।
ধরা যাক, কারও ডায়রিয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথমে একজন জেনারেল ফিজিশিয়ানের (জিপি) কাছে যাওয়া দরকার। তিনি উপসর্গ বিবেচনা করে প্রাথমিক ওষুধ দেবেন। প্রয়োজনে স্যালাইন দেবেন অথবা কোনো পরীক্ষা দেবেন। এরপর ওই চিকিৎসক যদি মনে করেন পরিপাকতন্ত্র বিশেষজ্ঞ দেখানো দরকার, তাহলে রোগীকে সেখানে পাঠাতে পারেন।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুঁটিনাটি বিষয়ে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ প্রায় দরকার পড়ে না। সরাসরি বিশেষজ্ঞ দেখাতে গিয়ে অনেক সময় ভুল চিকিৎসক দেখানোর আশঙ্কা থাকে। যেমন কারও রাতের বেলা শ্বাসকষ্ট বা কাশি হচ্ছে। এর কারণ হতে পারে হাঁপানি বা ব্রংকাইটিস। হৃদ্‌রোগের কারণেও এমন হতে পারে। রোগী এখন বক্ষব্যাধির বিশেষজ্ঞের কাছে যাবেন, না হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাবেন? একজন জেনারেল ফিজিশিয়ান উপসর্গ শুনে বুকে একটা স্টেথিসকোপ লাগিয়ে বলে দিতে পারেন, কার কাছে যাওয়া উচিত। হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বা বহির্বিভাগে গেলেও প্রাথমিক পরামর্শ পাওয়া যেতে পারে।
তবে কিছু ব্যতিক্রমও আছে। রোগী যদি শিশু হয়, তবে তার যেকোনো সমস্যায় শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। কারণ, শিশুদের ওষুধের মাত্রা ভিন্ন হয়। রোগের উপসর্গও অনেক সময় বড়দের মতো হয় না। আবার কেউ যদি অন্তঃসত্ত্বা হন, তিনিও সরাসরি স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে পারেন। ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি রোগের ক্ষেত্রে, যেমন: আ

 কোন রোগে কোন চিকিৎসকের  প্রয়োজন ?কোন রোগের ক্ষেত্রে কোন চিকিৎসকের প্রোয়জন, এটা নিয়ে আমরা অনেকেই  বিভভ্রান্তের মধ্যে থ...
03/07/2023

 কোন রোগে কোন চিকিৎসকের প্রয়োজন ?
কোন রোগের ক্ষেত্রে কোন চিকিৎসকের প্রোয়জন, এটা নিয়ে আমরা অনেকেই বিভভ্রান্তের মধ্যে থাকি। পেটে ব্যথা আর পায়ের ব্যথা এক্ষেত্রে চিকিৎসকও আলাদা হয়ে যায় । দেখা যায়, অনেকেই এক রোগের জন্য তিনজন চিকিৎসক দেখাচ্ছেন। তখন আমাদের শুধু অর্থের অপচয় হয়, এর সঠিক নিরাময় হয় না।
বিভিন্ন রোগের বিভিন্ন রকম উপসর্গ থাকে। উপসর্গ শোনার পর রোগটা কী, তা প্রাথমিকভাবে ধারণা করতে পারেন চিকিৎসকেরা।
কোনো অসুখ ধরা পড়লেই প্রথমেই আমরা সাধারণ চিকিৎসকে অর্থাৎ (জেনারেল ফিজিশিয়ান) পরামর্শ নিয়ে থাকি। সেই চিকিৎসক ভালোভাবে উপসর্গ দেখে সেই রোগের বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠান। এখন বাংলাদেশ বা অন্যান্য অনেক দেশ আছে যেখানে এই নিয়মের চর্চা সেভাবে নেই বললেই চলে।
বর্তমান বাংলাদেশে এখন জনগণের তুলনায় বিশেষজ্ঞের সংখ্যা অনেক কম। তাই স্বাভাবিকভাবেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা নানান চাপে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়, যার কারণে তাঁদের সিরিয়াল পেতে দেরি হয় এবং বিভিন্ন ভোগান্তিতে পড়েন রোগী।
ধরা যাক, কারও ডায়রিয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে প্রথমে একজন জেনারেল ফিজিশিয়ানের (জিপি) কাছে যাওয়া দরকার। তিনি উপসর্গ বিবেচনা করে প্রাথমিক ওষুধ দেবেন। প্রয়োজনে স্যালাইন দেবেন অথবা কোনো পরীক্ষা দেবেন। এরপর ওই চিকিৎসক যদি মনে করেন পরিপাকতন্ত্র বিশেষজ্ঞ দেখানো দরকার, তাহলে রোগীকে সেখানে পাঠাতে পারেন।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে খুঁটিনাটি বিষয়ে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ প্রায় দরকার পড়ে না। সরাসরি বিশেষজ্ঞ দেখাতে গিয়ে অনেক সময় ভুল চিকিৎসক দেখানোর আশঙ্কা থাকে। যেমন কারও রাতের বেলা শ্বাসকষ্ট বা কাশি হচ্ছে। এর কারণ হতে পারে হাঁপানি বা ব্রংকাইটিস। হৃদ্‌রোগের কারণেও এমন হতে পারে। রোগী এখন বক্ষব্যাধির বিশেষজ্ঞের কাছে যাবেন, না হৃদ্‌রোগ বিশেষজ্ঞের কাছে যাবেন? একজন জেনারেল ফিজিশিয়ান উপসর্গ শুনে বুকে একটা স্টেথিসকোপ লাগিয়ে বলে দিতে পারেন, কার কাছে যাওয়া উচিত। হাসপাতালের জরুরি বিভাগ বা বহির্বিভাগে গেলেও প্রাথমিক পরামর্শ পাওয়া যেতে পারে।
তবে কিছু ব্যতিক্রমও আছে। রোগী যদি শিশু হয়, তবে তার যেকোনো সমস্যায় শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। কারণ, শিশুদের ওষুধের মাত্রা ভিন্ন হয়। রোগের উপসর্গও অনেক সময় বড়দের মতো হয় না। আবার কেউ যদি অন্তঃসত্ত্বা হন, তিনিও সরাসরি স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা বিশেষজ্ঞের কাছে যেতে পারেন। ক্রনিক বা দীর্ঘমেয়াদি রোগের ক্ষেত্রে, যেমন: আপনি যদি ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হৃদ্‌রোগ, বাতরোগে আগে থেকেই ভোগেন, তাহলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকতে পারেন। ক্রনিক রোগের ক্ষেত্রে একজন চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানেই থাকা ভালো। কারণ, ওই চিকিৎসক রোগীর সব ইতিহাস জানেন। রোগীর কোন ওষুধে ভালো কাজ হয়, কোনটাতে অ্যালার্জি আছে, আগে কখন কী জটিলতা হয়েছিল, এসব বিষয় চিকিৎসক জানেন। রোগীর যদি পরিচিত পারিবারিক চিকিৎসক থাকেন, তাহলে তিনিই বলে দেবেন, কোন সমস্যায় কার কাছে যাওয়া দরকার।
কিছু কিছু উপসর্গ থাকে, যেগুলোর জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসা দরকার। এসব বিষয়ে কখনোই বিশেষজ্ঞের সিরিয়ালের জন্য অপেক্ষা করা যাবে না। যেমন বুকে ব্যথা হলে দ্রুত যেতে হবে হৃদ্‌রোগের চিকিৎসা হয় এমন হাসপাতালে। সরাসরি জরুরি বিভাগে দেখা করাই ভালো। হঠাৎ শ্বাসকষ্ট, জ্বরের সঙ্গে খিঁচুনি, ভুল বা অসংলগ্ন কথাবার্তা, হঠাৎ জ্ঞান হারানো, কোনো অঙ্গ অবশ হয়ে পড়া, প্রচুর বমি বা ডায়রিয়া, আঘাত পাওয়া বা হাড় ভাঙা, বমি, মল বা কাশির সঙ্গে রক্তপাত, প্রচণ্ড পেটব্যথা, বিষক্রিয়া ইত্যাদি ক্ষেত্রে হাসপাতালের জরুরি বিভাগের শরণাপন্ন হতে হবে। এসব ক্ষেত্রে প্রাথমিক চিকিৎসা শুরু হয়ে যাওয়াটা জরুরি। পরে বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া যেতে পারে। সংশ্লিষ্ট হাসপাতালেরই দায়িত্ব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দেখানো।
WhatsApp: +8801618896774 Whatsapp
E-mail: ruhanhealthcare@gmail.com
Web:

বিদেশে চিকিৎসা সংক্রান্ত আমরা যেসব সেবা দিয়ে থাকি:-

03/07/2023

 কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট সম্পর্কে আপনি নিজেকে কি ভাবে প্রস্তুত করবেন ?

আমাদের কিডনির কার্যক্ষমতা যখন পুরোপুরি হারিয়ে ফেলে , সেই ক্ষেত্রে কিডনি প্রতিস্থাপন ব্যাতিত বিকল্প আর কেনো রাস্তা আমাদের হাতে থাকে না। তখন উপযুক্ত (কিডনি বিশেষজ্ঞ / ইউরোলজিস্ট) পরামর্শ নেওয়া একান্ত জরুরি এবং কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্টে যাওয়ার আগে ক্ষতিগ্রস্থ কিডনি পুনরুদ্ধার করার জন্য সম্ভাব্য সকল প্রকার প্রচেষ্টা কিডনি বিশেষজ্ঞের সহিত করে নেওয়া উচিত।

এরপর দেখতে হবে রোগী ট্রান্সপ্লান্ট করার জন্য শারীরিক ভাবে কতটা সুস্থ আছে। উদাহরণস্বরূপ, যদি রোগীর হার্ট বা অন্যান্য কোনো রোগ থাকে ডায়ালাইসিস চলাকালীন, তখন অনেক রোগীর ক্ষেত্রে দেখা যায় যে তাদের ট্রান্সপ্লান্ট করতে দেওয়া হয় না।

রোগী এবং তার পরিবারের সদস্যরা যখন কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্টে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, তারপরেই নিম্নলিখিত পদ্ধতিতে কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সম্পর্কের বিষয়গুলি নিয়ে এগিয়ে যাওয়া হয় :

১. কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্যে একটি হাসপাতাল নির্বাচন করুন, যেখানে সর্বাধিক সাফল্যের হার ভালো। বিভিন্ন চিকিৎসকের সাথে হাসপাতাল সম্পর্কিত সুযোগসুবিধাগুলি, সাফল্যের হার ইত্যাদি সম্পর্কে পরামর্শ করুন, তার পাশাপাশি বিষয়গুলি যাতে নিজেদের কাছে পরিষ্কার থাকে তার জন্যে কিডনি বিশেষজ্ঞের মতামতটিও যাচাই করে দেখুন।

২. পরিবার এবং রোগী ট্রান্সপ্লান্টের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরের বিষয়টি হ'ল রোগীর পরিবার থেকে একজন কিডনি দাতার সংগ্রহ করা এবং দাতার সহিত রোগীর রক্তের সম্পর্ক হওয়া একান্ত জরুরি এর কারণ হ'ল পরিবারের সদস্য যিনি দাতা তার (রক্তের সম্পর্ক) এবং ক্রস ম্যাচের ফলাফল ঠিক না থাকলে কিডনি প্রত্যাখ্যানের সম্ভাবনা থাকে এবং বেশ কয়েকটি প্রতিবেদনের মাধ্যমে আমরা এটা নিশ্চিত হয়ে নেবো যে, রোগীর সাথে দাতার সম্পর্ক কেমন এবং তাদের কোনো আর্থিক সমস্যা আছে কিনা এই জাতীয় কোনও সমস্যা থেকে থাকলে সেটি অবৈধ বলে গণ্য করা হবে।

৩. এরপরে দাতা পরিবারের সদস্য অর্থাৎ (রোগী) এর কাছে দান করতে ইচ্ছুক হইলে, তখন থেকেই গ্রহীতা এবং দাতার চিকিৎসা শুরু করা হয়। প্রথম পদক্ষেপটি হ'ল এইচএলএ (হিউম্যান লিউসোসাইট অ্যান্টিজেন) টাইপিং এবং ক্রস ম্যাচের প্রতিবেদন জন্য।

এইচএলএ টাইপিং এবং ক্রস ম্যাচের পরীক্ষা এটা দেখার জন্যে করা হয় যে, দাতার কিডনি রোগীর শরীরের জন্যে গ্রহণযোগ্য নাকি প্রত্যাখ্যান হওয়ার সম্ভবনা আছে তা নিশ্চিত করা হয়।

৪. এইচএলএ টাইংয়ের রিপোর্ট এবং ক্রস ম্যাচটি নিশ্চিত হওয়ার পরেই , দাতা এবং গ্রহীতার সম্পূর্ণ স্বাস্থ্য পরীক্ষা গুলি (যেমন, প্রস্রাব, রক্ত, ইসিজি, এক্স-রে) ইত্যাদি সমস্ত পরীক্ষা গুলি করানো হয়।

৫. এইচএলএ টাইপিং এবং ক্রস ম্যাচের রিপোর্ট ঠিক থাকলে, কিডনি প্রতিস্থাপনের অনুমতি পাওয়ার জন্য একটি আইনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এগোতে হয় । এটি একটি খুব গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটি একটি অনুমোদন কমিটির মাধ্যমে করা হয়। এখানে উল্লেখ করা জরুরী যে প্রতিটি হাসপাতালে এক বছরে 25 টিরও বেশি প্রতিস্থাপন করলে হাসপাতাল ভিত্তিক বা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক অনুমোদন কমিটি করা উচিত। হাসপাতাল ভিত্তিক, রাজ্য স্তরের অনুমোদনের কমিটি সংস্থাগুলি স্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়, যেখানে সরকারী কর্মকর্তা, প্রতিস্থাপন হাসপাতালের প্রতিনিধি, রোগীর প্রতিনিধির পাশাপাশি দাতার প্রতিনিধিরা উপস্থিত থেকে এবং পুরো প্রক্রিয়াটি ভিডিও রেকর্ডের মাধ্যমে করা হয়। রোগী যদি উপযুক্ত দাতা এবং অঙ্গ প্রতিস্থাপন কমিটির অনুমোদনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত নথি নিয়ে ভারতে আসে তবেই প্রাথমিক প্রক্রিয়াটি অর্থাৎ দাতা এবং গ্রহীতার সমস্ত প্রতিবেদন গুলি, যেমন কোনও অন্তর্নিহিত সংক্রমণ বা হৃদরোগ, বা যক্ষ্মা বা হেপাটাইটিস আছে কিনা এই বিষয়টি যাচাই করা হয়। গ্রহীতা এবং দাতার সম্পর্ক প্রমাণ করার জন্য সমস্ত নথিগুলি যথাযথভাবে রাখা দরকার। সমস্ত প্রয়োজনীয় প্রতিবেদন / ফাইলের পাশাপাশি দাতা-গ্রহীতার সম্পর্ককে যাচাই করে এবং সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জারির অনুমোদন করে।

৬) এরপরে, নির্ধারিত ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জারির একটা তারিখ রোগীর পরিবারকে দেওয়া হবে। এটি নিশ্চিত হয়ে গেলে, গ্রহীতা এবং দাতা উভয়কেই ট্রান্সপালটের 2 - 3 দিন আগে ভর্তি করানো হয়। একবার সফল ভাবে ট্রান্সপ্লান্ট সম্পূর্ণ হয়ে গেলে, উভয়ই স্বাভাবিক হওয়া পর্যন্ত সময় নেওয়া হয়। সাধারণত ট্রান্সপ্লান্টের জন্য 3-4 ঘন্টা সময় নেওয়া হয় এবং সার্জারি সম্পূর্ণ হওয়ার পর, গ্রহীতা এবং দাতা উভয়ইকেই আইসিইউ / সিসিইউতে রাখা হয়।

৭) দাতা ৩-৪ দিনের মধ্যে ডিসচার্জ হয়ে যেতে পারে তবে গ্রহীতা সাধারণত প্রায় ১ থেকে ২ সপ্তাহ সময় নেন। যদি রোগী স্বাভাবিক অবস্থায় থাকে, তবে সার্জারির পরে স্বাভাবিক রুটিনে ফিরে আসতে প্রায় 4-6 সপ্তাহ সময় লাগে। যাইহোক, এরপর এটি নোট করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে রোগী অর্থাৎ গ্রহীতাকে আজীবন সতর্কতা এবং ওষুধ সেবন করে যেতে হবে।

সাধারণত, কিডনি যেটা দান করা হচ্ছে তার জীবনকাল 12 বছর, তবে যদি রোগী কঠোরভাবে নিয়মগুলি মেনে চলে এবং কঠোর জীবনযাত্রার শৃঙ্খলা অনুসরণ করে তবে দান করা অঙ্গটি 20 বছর পর্যন্তও কাজ করতে পারে। কড়া কথায় বলতে গেলে, প্রায় 40 বছর, 50 বছর এবং 60 বছরেরও বেশি বয়সী রোগী যথাক্রমে 22, 16 এবং 12 বছরের কাছাকাছি আয়ু আশা করতে পারেন।

প্র: কিডনি প্রতিস্থাপনের পরে কোন ডায়েট সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত?

কিডনি প্রতিস্থাপনের রোগীদের জন্য প্রস্তাবিত ডায়েটে প্রতিদিন অন্ততপক্ষে টাটকা শাকসবজি এবং ফলমূল অন্তর্ভুক্ত থাকতে হবে যাতে ডায়েটে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে । ডায়েটে মাংস, মাছ, হাঁস-মুরগি অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে এবং এতে কম লবণ এবং কম ফ্যাট থাকা উচিত। এ ছাড়া দুগ্ধ গ্রহণের মাধ্যমে জলীয়করণের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল এবং পর্যাপ্ত ফসফরাস এবং ক্যালসিয়ামের মাত্রা বজায় রাখতে হবে।

প্র: সাধারণ রুটিনে ক্রিয়াকলাপগুলি করলে রোগী কী শারীরিক ভাবে ফিট হতে পারে?

হ্যাঁ, যদি রোগী একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ জীবনযাপন বজায় রাখেন যার মধ্যে রয়েছে পুষ্টি এবং শারীরিক ক্রিয়াকলাপ, নিয়মিত ওষুধ সেবন এবং করণীয় যা সেগুলি করা এবং নিষিদ্ধ যা, সেগুলি না করা তাহলে একেবারেই কোনও সমস্যা নেই এবং রোগী একটি সুস্থ জীবনযাপন করতে পারেন।

কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট সার্জারির আনুমানিক খরচ কত ?

এটি হাসপাতাল এবং শহরে করানো হবে তার উপর নির্ভর করছে। সাধারণত মেট্রোপলিটন শহরগুলির ৫ - ৭ স্টার হাসপাতালগুলির তুলনায়, ৩-৪ ষ্টার হাসপাতাল গুলিতে তুলনামূলক ভাবে খরচ কম হয় তবে সাধারণত ব্যয় হতে পারে ১৫ থেকে ১৭ লক্ষের মধ্যে, যেখানে শুধু সার্জারি প্রায় ১৪থেকে ১৬ লাখ, এছাড়া দুটো ইমানু -সাপ্রেশন ইনজেকশনগুলির জন্য খরচ কমপক্ষে ১.৫ লক্ষ এবং এইচএলএ টাইং এবং ডিএনএ পরীক্ষা (~ 40,000) মতন খরচ হয়ে থাকে এছাড়াও হাসপাতালে ভর্তি, ওষুধ ইত্যাদির মতো অন্যান্য খরচ আছে।

সার্জারির পরে যত্ন নেওয়ায় এক মাসের জন্য 15,000 টাকা এবং ইমিউনোসপ্রেসিভ ওষুধের জন্য আরও 10,000 টাকা খরচ হতে পারে।

 ভারতে কিডনি প্রতিস্থাপনের সাফল্যের হার কি রকম?
কিডনি প্রতিস্থাপনের বর্তমান সাফল্যের হার প্রায় 90%

 আমার নতুন প্রতিস্থাপন করা কিডনি কি সার্জারির পরপরই কাজ শুরু করবে?

এর সব কিছুই দাতা এবং গ্রহীতার শরীরের মধ্যে সমকক্ষতা কতটা ভাল তার উপর নির্ভর করে। প্রতিস্থাপন কিডনিটি সার্জারির পরে একই দিনে কাজ শুরু করতে পারে আবার সম্পূর্ণরূপে কাজ শুরু করার আগে কয়েক দিন থেকে কয়েক সপ্তাহ সময় নিতে পারে।

12/05/2023

সারা বিশ্বে কিডনি রোগী বাড়ছে সেই প্রতিযোগিতায় আমরাও থেমে নেই। আমরা অনেকেই জানিনা আমি কিডনি রোগে আক্রান্ত কিনা বা আমার কিডনির অবস্থান কি?
ক্রনিক কিডনি ডিজিজ কোন স্টেজে আছে এটা বোঝার জন্য পাঁচটি স্টেজে ভাগ করা হয়।
আর এটা বোঝার জন্য প্রথমে আপনাকে GFR নির্ণয় করতে হয়। জিএফ আর নির্ণয় করার জন্য প্রথমে ক্রিয়েটিনিন টেস্ট করতে হবে তার উপর ভিত্তি করে জিএফ নির্ণয় করা যায়।
১. প্রথম স্টেজ
জি এফ আর লেভেল ৯০ অথবা তার বেশি। এটাকে হেলদি কিডনি বলে।
২. সেকেন্ড স্টেজ
জি এফ আর লেভেল (৬০-৮৯)
কিডনি মিডলি ড্যামেজ
৩. স্টেজ থ্রি ( ৩এ, এবং ৩বি)
জি এফ আর লেভেল (৩০-৫৯)
৪. স্টেজ ফোর
জি এফ আর লেভেল ( ১৫-২৯)
মারাত্মক কিডনি ড্যামেজ।
৫. স্টেজ ফাইভ
জি এফ আর লেভেল ১৫ নিচে।
কিডনি ফেইলুর।
এই অবস্থায় সারা ওয়ার্ল্ডে দুইটা অপশন চালু আছে বেঁচে থাকার জন্য ডায়ালাইসিস অথবা কিডনি ট্রান্সপ্লান্ট।
কিন্তু এই অবস্থায় হোমিওপ্যাথি কিডনি রোগীদের আশার আলো দেখাচ্ছে এবং প্রত্যেকটা রোগীর ভালোর দিকে যাচ্ছে অনেক রোগী সুস্থ হয়ে গেছে।

ডায়ালাইসিস কী?

ডায়ালাইসিস একটি বিকল্প রক্ত পরিষ্কার পদ্ধতি। যার মাধ্যমে রক্তের দূষিত ও ক্ষতিকর পদার্থ এবং অতিরিক্ত পানি প্রস্রাব আকারে বের করে দেয়া যায়। সুস্থ মানুষের দেহে কিডনি এমনিতেই এ কাজগুলো করে থাকে কিন্তু যখন কিডনি বিকল হয় বা রক্ত পরিশোধন করার ক্ষমতা হারায় অথবা ক্ষমতা কমে যায়, তখন রক্ত পরিশোধনের জন্য ডায়ালাইসিস করতে হয়। অনেকে মনে করেন, শুধু দীর্ঘমেয়াদি কিডনি রোগে আক্রান্তদের ডায়ালাইসিস লাগে কিন্তু হঠাৎ করে যে কারো ডায়ালাইসিস লাগতে পারে যদি অ্যাকিউট কিডনি ফেইলিওর হয়।

সুস্থ মানুষের দেহে খনিজ ও পানির ভারসাম্য বজায় রাখে কিডনি। রক্তকণিকা তৈরির জন্য অতি আবশ্যক ইরাইথ্রোপয়েটিন ও কোলসিট্রায়াল হরমোনও উৎপাদন করে। ডায়ালাইসিস পদ্ধতিতে রক্ত পরিষ্কার হয় কিন্তু হরমোন উৎপাদন হয় না।

ডায়ালাইসিস কেন প্রয়োজন?

প্রতিদিন সুস্থ মানুষের কিডনি দেড় হাজার লিটার (রক্ত ২৪ ঘণ্টা কিডনির ভেতর দিয়ে বারবার যায় বলে রক্তের মোট পরিমাণ এত বেশি) রক্ত পরিশোধনের কাজ করে। যদি কিডনি রক্ত থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে না দিত, তবে মানুষ বাঁচতে পারত না। যদি কারো কিডনি রক্ত পরিশোধনের কাজ করতে না পারে বা যথেষ্ট পরিমাণে করতে ব্যর্থ হয়, তখন ক্ষতিকর বর্জ্য রক্তে জমতে থাকে। যদি এসব পদার্থের পরিমাণ বেশি বেড়ে যায় তবে রোগী ধীরে ধীরে কোমায় চলে যায়। এমনকি মৃত্যুবরণ করে। তাই কিডনি ক্ষতিগ্রস্ত হলে বা কিডনির অসুখ হলে অনেক সময় ডায়ালাইসিস অপরিহার্য হয়ে পড়ে।

ডায়ালাইসিসের ধরন

ডায়ালাইসিস প্রধানত দুই ধরনের। হিমোডায়ালাইসিস ও পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস। কী ধরনের ডায়ালাইসিস কার জন্য প্রযোজ্য হবে তা নির্ভর করে রোগীর ওপর। সাধারণত এক ধরনের ডায়ালাইসিস সব রোগীকে করা হয় না।

হিমোডায়ালাইসিস
এটি মেশিনের মাধ্যমে করতে হয়। এ ক্ষেত্রে রোগীর রক্ত শরীরের বাইরে স্থাপিত মেশিনের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়। মেশিন শুধু বর্জ্য পদার্থ রক্ত থেকে বের করে নেয়। ক্যাথেটারের মাধ্যমে শিরাপথের রক্ত মেশিনে যায়, পরিশোধন হয়ে অন্য ক্যাথেটারের মাধ্যমে আবার শরীরে আসে। সাধারণত সপ্তাহে তিন থেকে চার ঘণ্টা পর্যন্ত হিমোডায়ালাইসিস করতে হয়। প্রতি সেশনে কতটা সময় করতে হবে তা নির্ভর করে রোগীর কিডনির অবস্থার ওপর। কিছু ক্ষেত্রে রোগীর হিমোডায়ালাইসিস বাড়িতেও করা সম্ভব। যেমন, ডায়ালাইসিস করার সময় যে রোগী সুস্থ থাকে বা অবস্থা পরিবর্তিত হয় না, যখন রোগীর অন্য কোনো অসুখ না থাকে।

পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস
স্টেরাইল ডায়ালাইসিস দ্রবণ, যাতে প্রচুর খনিজ উপাদান ও গ্লুকোজ থাকে, একটি টিউবের মাধ্যমে পেরিটোনিয়াল বা পেটের ভেতর প্রবেশ করানো হয়। ডায়ালাইসিসের কাজটা সেখানেই হয়। মূলত পেটের অভ্যন্তরের মিউকাস মেমব্রেন এখানে ছাঁকনির কাজ করে। দ্রবণটা পেটের অভ্যন্তরে কিছু সময় রাখলে রক্ত থেকে দূষিত পদার্থ অসমোসিস প্রক্রিয়ায় শুষে নেয়। হিমোডায়ালাইসিসের মতো তাৎক্ষণিকভাবে এটি কার্যকর না হলেও দীর্ঘদিন করা যায়। এমনকি রোগী নিজে বাসায় বসেও তা করতে পারে। কারণ এটা করতে যন্ত্রপাতি লাগে না। রোগী কোথাও বেড়াতে গেলেও তা করতে পারে। আবার এতে খরচও কম পড়ে।

পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস আবার দুই রকম। কন্টিনিউয়াস অ্যাম্বুলেটরি পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস বা সিএপিডি। কন্টিনিউয়াস সাইক্লিক পেরিটোনিয়াল ডায়ালাইসিস বা সিসিপিডি। প্রথমটি প্রতিদিন কয়েকবার করতে হয়। খুবই সহজ। রোগী বা রোগীর সঙ্গের লোকই করতে পারেন। কোনো যন্ত্রপাতির সাহায্য লাগে না। দ্বিতীয়টি সাধারণত রোগী যখন ঘুমায় তখন করতে হয়। সাধারণত প্রতি রাতেই করতে হয়। সময় লাগে ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা। এটা করতে ছোট একটি মেশিনের সাহায্য লাগে।

ডায়ালাইসিস কিন্তু কিডনির বিকল্প নয়
ডায়ালাইসিস করে রক্ত থেকে দূষিত কিছু পদার্থ বের করা যায় কিন্তু এটা কিডনির অন্যান্য কাজ করতে পারে না। ডায়ালাইসিসের রোগীদের পানি ও তরল পানে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। সব ধরনের খাবার খাওয়া যায় না। কিছু ওষুধও সেবন করতে হয়। তবে ডায়ালাইসিসের রোগীরা অন্যান্য স্বাভাবিক কাজ করতে পারে। নারী হলে সাধারণত গর্ভধারণ না করার পরামর্শ দেয়া হয়। তবে এ অবস্থায় গর্ভধারণ করলে বেশি বেশি ডায়ালাইসিস করে রক্ত দূষিত পদার্থমুক্ত রাখতে হয়।

কিডনি ফেইলিওরের লক্ষণ
সাধারণত কিডনি হঠাৎ করে বিকল হয়ে যায় না। সময় নিয়ে ধীরে ধীরে হয়। এমনকি একটি কিডনি যদি ঠিক থাকে বা দুটি কিডনিই কিছু না কিছু ঠিক থাকে, তাহলে কোনো লক্ষণ প্রকাশ পায় না। সাধারণত কিডনির অর্ধেকের বেশি নষ্ট হলে কিডনি বিকলের কিছু লক্ষণ দেখা যায়। আবার সবার ক্ষেত্রে একই লক্ষণ থাকেও না। নিচের লক্ষণগুলো থাকতে পারে।

অতিরিক্ত দুর্বলতাবোধ বা কাজকর্ম না করলেও শরীর দুর্বল লাগা। বারবার প্রস্রাবের বেগ হওয়া। বিশেষ করে রাতে। যতদিন যায় প্রস্রাবের বেগ ঘন ঘন হয়।

ত্বকে চুলকানি। বমি ও বমি-বমি ভাব। শ্বাস নিতে অসুবিধা হওয়া।

ইরেকটাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাঙ্গ উত্থানের সমস্যা।

হাত-পা-পেটে পানি জমা।

প্রস্রাবে রক্ত ও প্রোটিন যাওয়া।

কিছু ক্ষেত্রে হঠাৎ করেও কিডনি বিকল হতে পারে। সাধারণত আঘাতের কারণে এমন হয়।
কিডনি বিকল যাদের হয়, তাদের অনেকের অ্যানিমিয়া বা রক্তাল্পতা রোগও হয়। কারণ কিডনি ইরাইথ্রোপোয়েটিন নিঃসরণ করতে পারে না। তখন রক্তকণিকা তৈরি হতে বাধা পায়।

কী কারণে কিডনি অসুখ হয়?
- ডায়াবেটিক রোগী, আক্রান্তদের অর্ধেকেরই কিছু না কিছু মাত্রায় কিডনি অসুখ হয়।
- উচ্চ রক্তচাপের রোগী,আক্রান্তদের এক-চতুর্থাংশ কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়।
- গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস বা কিডনির প্রদাহ।
- ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার ইতিহাস।
- সিসা দূষণের শিকার।
- পেট্রল পাম্পের শ্রমিক বা তেল নিয়ে কাজ করতে হয় এমন মানুষ।
- লুপাসের মতো অটো ইমিউন অসুখে আক্রান্ত হলে।
- কিডনিতে সরাসরি আঘাত লাগলে। যেমন,সড়ক দুর্ঘটনা।
- পাইলোনেফ্রাইটিস বা কিডনিতে ইনফেকশন।
- হার্টে সার্জারির ইতিহাস, জন্ডিস, কিছু ওষুধ মাত্রাতিরিক্ত সেবন।
- জন্মগতভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কিডনি।
- ইয়োলো ফিভারের রোগী।

কী কী কারণে কিডনি সম্পূর্ণ নষ্ট হতে পারে?
সাধারণত ইনফেকশন, এইচআইভি, হেপাটাইটিস, নেফ্রাইটিস, ক্রনিক ইনফেকশন, পলিসিসটিক কিডনি, উচ্চ রক্তচাপ, অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, টিবি (যক্ষ্মা), খাদ্যে ও ফলমূলে ভেজাল, তেজস্ক্রিয়তা, শাক-সবজিতে কীটনাশক ইত্যাদি কারণে কিডনি সম্পূর্ণরূপে বিকল হয়ে যেতে পারে। এছাড়া শিশুর জন্ম, থেকে বৃদ্ধ বয়স পর্যন্ত কিডনি, ইউরেটর, মূত্রথলি, প্রোস্টেট মূত্রনালিতে পাথর, টিউমার বা প্রস্রাব নির্গমনে বাধাগ্রস্ত হলে কিডনি ফুলে যায় এবং ধীরে ধীরে কিডনি তার কার্যক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। অনেক সময় মেয়েদের জরায়ু বা ওভারি টিউমারের কারণে প্রস্রাব নির্গমন হতে না পারলে কিডনি বিকল হয়। আবার খাদ্যনালির বা পেটের ভেতর বড় কোনো টিউমার কিডনি ও মূত্রনালিকে বাধাগ্রস্ত করলেও কিডনি নষ্ট হয়। অনেক সময় অতিরিক্ত ব্যথার বড়ি সেবনেও কিডনি নষ্ট হয়।

ডায়ালাইসিস কখন করতে হয়?
রক্তের সিরামে ক্রিয়েটিনিন স্বাভাবিকের তুলনায় বেড়ে গেলে (স্বাভাবিক মাত্রা হলো ১.৪ মিলিগ্রাম)
কিডনি বিকল হয়ে শরীর ফুলে গেলে। ঘন ঘন শ্বাস হলে। প্রস্রাব একেবারেই কমে গেলে। ইলেকট্রোলাইট অসমতা হলে। হিমোগ্লোবিন কমে গেলে। কিডনি ফেইলিওর হলে।

Ruhan health care
+880161889677
Whatsapp or call

Address

Omega Bilk Ep And Gp Sector V Salt Lake City Kolkata West Bangal
Kolkata
700091

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruhan health care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ruhan health care:

Share