Dr Sonia Afrin

Dr Sonia Afrin আমি ডা: সোনিয়া আফরিন। কাজ করছি সেক্সুয়াল স্পেশালিষ্ট হিসাবে। সেক্স লাইফের যে কোন সমস্যা জানার জন্য ইনবক্সে বা কমেন্টে জানাতে পারেন।

স্তনের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ অদম্য। আপনা-আপনিই যেন অনেক পুরুষের চোখ চলে যায় সামনের নারীর বুকের দিকে। কিন্তু কেন? পুরুষের ...
05/07/2025

স্তনের প্রতি পুরুষের আকর্ষণ অদম্য। আপনা-আপনিই যেন অনেক পুরুষের চোখ চলে যায় সামনের নারীর বুকের দিকে। কিন্তু কেন? পুরুষের এত আগ্রহের কেন্দ্রে কেন থাকে নারীর স্তন? হদিশ দিচ্ছে মনোবিজ্ঞানের গবেষক ও মার্কিন লেখক ল্যারি ইয়ং ও ব্রায়ান আলেকজান্ডারের লেখা গবেষণা গ্রন্থ ‘দ্য কেমিস্ট্রি বিটুইন আস: লাভ, সেক্স, অ্যান্ড দ্য সায়েন্স অফ অ্যাট্রাকশন’।

বংশবিস্তারের ধারণা জড়িয়ে রয়েছে স্তনের সঙ্গে। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও, এই চিরন্তন ধারণা থেকেই পুরুষ মাত্রেই নারী-স্তনের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করে। প্রতিবেদনে এসব তথ্য তুলে ধরেছে ভারতীয় গণমাধ্যম এবেলা।

ওই প্রতিবেদনে আরও তুলে ধরা হয়- গবেষকদের মতে, নারী অঙ্গ হিসেবে স্তন পুরুষদের কাছে সবচেয়ে ‘রহস্যজনক’। বয়ঃসন্ধি কালেই এই ভাবনার উৎপত্তি। একটি ছেলে যখন বড় হতে থাকে, তখন সে নারী শরীরে এমন একটি অংশ দেখতে পায়, যা তার নিজের শরীরে নেই। এই ভাবনা থেকেই নারীর স্তন তার কাছে আজীবন রহস্যজনক ও আকর্ষণীয় হয়ে থাকে।

মানুষের যৌন মিলনের ক্ষেত্রে স্তন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। স্তনবৃন্ত থেকে নির্গত হরমোনও প্রভাবিত করে মানুষের যৌনক্রিয়া। স্বভাবতই এই অভ্যেস প্রভাব ফেলে তার পছন্দের ক্ষেত্রেও।

স্তন দেখে পুরুষের শরীরে যৌন উত্তেজনা অনুভূত হয়। এই ঘটনারও ভূমিকা রয়েছে স্তনের প্রতি পুরুষের আগ্রহে।

মানুষই হল একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যার যৌন উত্তেজনার সঙ্গে স্তনের সম্পর্ক রয়েছে। অন্য কোনও প্রাণীর ক্ষেত্রে এমনটা দেখা যায় না।

সাধারণত বৃহৎ স্তনের প্রতি পুরুষ অধিক আকর্ষণ অনুভব করে। এর নেপথ্যেও রয়েছে ওই বংশবিস্তারের ধারণাই।

নারী শরীরের অন্যতম নরম অংশ হল স্তন। এই কোমলতা পুরুষকে আকর্ষণ করে। ফলে স্তন স্পর্শ করতে, চাপতে পুরুষ আগ্রহ বোধ করে।

নারী-স্তন পুরুষের কাছে অত্যন্ত আরামদায়ক। স্তনে মাথা রেখে বিশ্রাম নেওয়া তার সুপ্রাচীন অভ্যাস।

দীর্ঘদিনের এইসব অভ্যেস থেকেই মানুষের যে মানসিক গড়ন তৈরি হয়েছে, তা-ই অবধারিত করে দিয়েছে নারীর স্তনের প্রতি পুরুষের আকর্ষণকে। আজ প্রকৃতির অন্যতম বিস্ময় হিসেবেই হয়তো যা বিবেচিত হবে।

28/09/2024

👄পুরুষাঙ্গে নারী যেভাবে স্পর্শ করবে?

➡️দন্ড (Shaft): ছেলেদের লিঙ্গের মূল অংশটি যে বেশ স্পর্শকাতর এটা আশা করি আর কাউকে বলে দিতে হবে না?
🔹এই অংশটি প্রায় সম্পুর্নই বিভিন্ন পেশী ও রক্ত নালীর সমন্বয়ে গঠিত। তাই এ অংশটি লিঙ্গের অন্যান্য স্থানের তুলনায় সবচেয়ে বেশী চাপ সহ্য করতে পারে। এখানে মেয়েটির হাতের মৃদু থেকে মধ্যম চাপ বেশ উত্তেজনাকর।

ওরাল সে,ক্স দ্বারা স্ত্রীর যৌ,নাঙ্গে মুখ দিয়ে কিভাবে অর্গাজম ঘটাবেনঅনেক নারীরাই যৌ,নাঙ্গে শুধু লিঙ্গ ঢুকানো বের করাতে অর...
17/09/2024

ওরাল সে,ক্স দ্বারা স্ত্রীর যৌ,নাঙ্গে মুখ দিয়ে কিভাবে অর্গাজম ঘটাবেন
অনেক নারীরাই যৌ,নাঙ্গে শুধু লিঙ্গ ঢুকানো বের করাতে অর্গাজম করতে পারে না। তবে ওরাল সেক্স দ্বারা সব নারীরই প্রত্যেকবার অর্গাজম ঘটানো সম্ভব। সে,ক্স এক্সপার্ট রা বলে থাকেন - "Make Her Come First". অর্থাৎ ওরাল সে,ক্স দ্বারা আগে স্ত্রীর একবার অর্গাজম ঘটিয়ে জল খসিয়ে নিবেন। এরপর লি,ঙ্গ ঢুকাবেন। আসুন জেনে নেই ওরাল সে,ক্স দ্বারা কিভাবে আপনার স্ত্রী কে প্রত্যেকবার অর্গাজম ঘটাতে পারবেন।
প্রথমে যোনির আশেপাশের চামড়া - L***a - চাটবেন চু,ষবেন আস্তে করে। এরপর যোনির ফুটার ভিতর জিভ ঢুকিয়ে জিভ ঘুরাবেন ও চাটবেন। কিছু সময় পর cl****is চাটবেন। এরপর একবার cl****is, একবার যোনির ফুটা, এভাবে পাল্টে পাল্টে একটা রেখে আরেকটা চাটতে থাকবেন। সময় নিয়ে ধীরে সুস্থে করবেন, তাড়াহুড়ার কিছু নেই। একপর্যায় স্ত্রীর যো,নি পিছলা হয়ে যাবে আপনার ছেপ ও তার কামরস এ। এবার ১ টা আঙ্গুল ঢুকান যোনির ভিতর। তর্জনী আঙ্গুল টা ঢুকাবেন। আঙ্গুল ঢুকাবেন বের করবেন, ঢুকাবেন বের করবেন। এভাবে করতে থাকবেন। পাশাপাশি আপনার জিভ দিয়ে স্ত্রীর cl****is চাটতে থাকবেন। আঙ্গুল ঢুকানো ও cl****is চাটা, দুটোই একসাথে চলতে থাকবে। ১ টা আঙ্গুল ঢুকানোর ফলে যোনিপথ কিছুটা ফ্রি হয়ে খুলে যাবে। এবার দ্বিতীয় আঙ্গুল ঢুকান। অর্থাৎ তর্জনী ও মধ্য আঙুল, দুটোই একসাথে ঢুকাবেন বের করবেন। cl****is চাটা তো পাশাপাশি চলতে থাকবেই। একপর্যায়ে এসে, আঙ্গুল গুলো দিয়ে একটা technique খাটাবেন - আঙ্গুল দিয়ে অনুভব করবেন, স্ত্রীর যোনির ২/৩ ইঞ্চি ভিতর উপরের চামড়া টা একটু খসখসে অনুভব করবেন। এটাকে "G-**ot" বলে। অত্তান্ত গুরুত্বপূর্ণ এই জায়গা টা। আচ্ছা এখন এই G-**ot এ আঙ্গুল দুটা দিয়ে যেই technique টা খাটাবেন সেটা বলছি। দুই আঙ্গুল এর ইশারা দিয়ে যখন আমরা কাওকে আমাদের দিকে ডাকি। ইংরেজি তে বলে "Come Here" Motion। এই "Come Here" Motion টা আমাদের দুটা আঙ্গুল দিয়ে স্ত্রীর G-**ot এ করতে হবে যেন G-**ot stimulate হয়। পাশাপাশি cl****is এ চাটা কিন্তু চলতেই থাকবে। একটা পর্যায় দেখবেন স্ত্রীর গোঙানি একটু বেড়ে যাচ্ছে। তখন cl****is এ আরেকটু pressure দিয়ে চাটবেন, এবং G-**ot আরেকটু জোরে জোরে stimulate করতে থাকবেন। স্ত্রীর শরীরের ভাষায় ই বুঝে যাবেন যে স্ত্রীর অর্গাজম হতে চলেছে। এরপর কি হবে ওটা নিজেই অনুভব করবেন, শুনবেন, দেখবেন। বউ রসে ভিজে একাকার হয়ে যাবে।

২৯৯৯ টাকায় আমরা যাচ্ছি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ 💙 🚍 যাত্রা শুরুঃ ১৯ সেপ্টেম্বর  বৃহস্পতিবার, সন্ধ্যা ৭ টা খুলনার সোনাড...
17/09/2024

২৯৯৯ টাকায় আমরা যাচ্ছি কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত ভ্রমণ 💙

🚍 যাত্রা শুরুঃ ১৯ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার, সন্ধ্যা ৭ টা খুলনার সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড থেকে

🚍 যাত্রা শেষঃ ২১ সেপ্টেম্বর শনিবার, সকাল ৬ টা খুলনার সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ডে

🛑আগে বুকিং এ আগে সীট

✅ একনজরে কুয়াকাটার দর্শনীয় স্থানগুলো-
✔ কুয়াকাটা বৌদ্ধ মন্দির
✔ ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী নৌকা
✔ কুয়াকাটার কুয়া
✔ কুয়াকাটা জাতীয় উদ্যান
✔ কাউয়ার চর
✔ চর গঙ্গামতী
✔ ঝাউ বন
✔ লাল কাঁকড়ার চর
✔ রূপালী দ্বীপ
✔ বৌদ্ধ বিহার
✔ মিষ্টি পানির কূপ
✔ রাখাইন পল্লী
✔ বার্মিজ মার্কেট
✔ শুঁটকি পল্লী
✔ ঝিনুক বীচ
✔ লেবুর চর
✔ তিন নদীর মোহনা
✔ সুন্দরবনের পূর্বাংশ (ফাতরার বন)
✔ স্বপ্ন রাজ্য
✔ পাখি মারা পানি যাদু ঘর।

🛑যা যা থাকছে:
*খুলনা টু কুয়াকাটা টু খুলনা বাস সার্ভিস
*২ বেলা মূল খাবার
*এক রাত একদিন থ্রী স্টার মানের হোটেলে অবকাশ যাপন।

বুকিং করতে যোগাযোগঃ inbox

07/07/2024

পুরুষের সেক্স তার যৌনাঙ্গে সীমাবদ্ধ কিন্তু নারীর সমস্ত শরির কাম কেন্দ্র বিন্দুতে ভরা, আর এগুলো কে জাগ্রত না করে শুধু যোনিতে লিঙ্গ সঞ্চালনে নারী কখনোই যৌনতার সর্বোচ্চ শিখরে
পৌঁছাতে পারেনা।

পুরুষ খুব দ্রুত উত্তেজিত হতে পারে
কিন্তু নারী পূর্ণরূপে উত্তেজিত হতে বেশ
সময় লাগে, এজন্য নারী কখনো তাড়াহুড়া
পছন্দ করে না, পুরুষ লিঙ্গের মাধ্যমে যৌন
উত্তেজনা লাভ করে, কিন্তু নারীর কাম
কেন্দ্রবিন্দ অনেক, বলতে গেলে
পুরো শরির কাম গ্রন্থি
দিয়ে সাজানো।

নাকের ডগা, কানের লতি, চোখের
পাতা, থুতনির নিচ থেকে গলা, ঘার, কারো
কারো অঙ্গুলি তে আদর সুলভ চুম্বন করলে নারীর কামভাব জাগ্রত হয়, অধিক স্নায়ু প্রধান হলো
স্তন, স্তনের বোটা, নাভি, পেলভিস অঞ্চল।
এই অঞ্চলগুলোতে পুরুষের হাতের
স্পর্শ কিংবা চুম্বনে নারীর
কামভাব তীব্র হয়।

নারীর যৌনাঙ্গে যেখানে লিবিয়া মাইনরার ভাঁজ দুটি মিলিত হয়েছে সেখানে মটর দানার মত ছোট একটি মাংসপিন্ড থাকে, যার নাম ভগাঙ্কুর বা Cl****is. এটি ঘর্ষণে নারীর উত্তেজনা তীব্র থেকে তীব্রতর হয়।

আর একটি বিশেষ অঙ্গ রয়েছে, জি-স্পট! এটি যোনির প্রথম দেড় ইঞ্চি থেকে ২ ইঞ্চির মধ্যে হয়ে থাকে, এটি ঘর্ষণ করলে, কম্পিত বা সুরসুরি দিলে নারী প্রচন্ড উত্তেজনা লাভ করে এবং অর্গাজম হয়। (জি-স্পট নিয়ে ভিন্ন মত রয়েছে, তবে মূল কথা হলো এই অংশ ঘর্ষণে নারী অধিক তৃপ্তি লাভ করে)

আপনি যদি যৌন ক্রিয়া এই স্টেপ বাই
স্টেপ সম্পন্ন করেন তবে নারী সন্তুষ্ট হবেই, অর্গাজম হবে, এটিকে দারুণভাবে উপভোগ করবে। এমন মিলনের জন্য বারবার আকাঙ্খা করবে।

🏵️কমপক্ষে ১০/১৫ মিনিট সময় ফোরপ্লে করুন🏵️

ঢাকায় অনেক বৃষ্টি.!'☺️💦
02/07/2024

ঢাকায় অনেক বৃষ্টি.!'☺️💦

ছেলেরা সেক্সের সময় যেসব ভুল করে থাকে!বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের ছেলেরা সেক্সের সময় মেয়েদের আনন্দ দেওয়ার চ...
29/06/2024

ছেলেরা সেক্সের সময় যেসব ভুল করে থাকে!
বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় আমাদের দেশের ছেলেরা সেক্সের সময় মেয়েদের আনন্দ দেওয়ার চেয়ে তাদেরকে লোভনীয় খাদ্যের মত গপাগপ গিলতেই বেশি পছন্দ করে। তাই এদেশের বহু মেয়ের কাছে (সবাই নয়) চরম যৌন সুখ পাওয়া যেন এক বহু আরাধ্য বস্তু। ছেলেদের এই রাক্ষুসে মনোভাবের কারনেই অনেক সময় দেখা যায় যে তারা তাদের Relationship টিকিয়ে রাখতে ব্যর্থ হয়। এমনকি এরফলে বিয়ের মত অনেক বন্ধনও ধ্বংসের মুখে পড়ে যাচ্ছে, পরকীয়া প্রেমের সূত্রপাত ঘটছে। এর মূল কারনই হল সেক্সও মেয়েদের যৌন ইচ্ছা- আকাঙ্খা সম্পর্কে ছেলেদের স্বচ্ছ ধারনার অভাব। সেক্সের সময় ছেলেদের যে সকল ভুলের কারনে তাদের সঙ্গিনীর বিরাগভাজন হতে হয় তার কয়েকটি সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরলাম।
১. প্রথমে চুমু না খাওয়াঃ
সেক্সের শুরুতেই সঙ্গিনীকে আদরের সাথে চুমু না খেয়ে তার যৌনকাতর স্থানগুলোতে (স্তন, যোনি, নিতম্ব, নাভী ইত্যাদি) চলে গেলে তার ধারনা হতে পারে যে আপনি তাকে টাকা দিয়ে ভাড়া করে দ্রুত সেই টাকা উসুল করার চেষ্টা করছেন। গভীরভাবে ভালোবাসার সাথে সঙ্গিনীকে চুমু খাওয়া দুজনের জন্যই প্রকৃতপক্ষে এক অসাধরন যৌনানন্দময় সেক্সের সূচনা করে।
২. প্রথম থেকেই জোরে জোরে স্তন টিপাঃ
বেশীরভাগ সময়ই দেখা যায় ছেলেরা মেয়েটির স্তন হাতের কাছে পাওয়া মাত্রই এমনভাবে টিপা শুরু করে যেন ময়দা মাখাচ্ছে। কিছু Extreme মেয়ে এরকমটা পছন্দ করলেও বেশীরভাগ মেয়েই চূড়ান্ত উত্তেজিত হওয়ার আগে এরকম করাতে বেশ ব্যথা পায়। তাই প্রথমে নিজের উত্তেজনাকে একটু দাবিয়ে রেখে হলেও ধীরে ধীরে আদরের সাথে ওর স্তনে হাত বুলিয়ে বুলিয়ে টিপা শুরু করতে হবে। তবে মেয়েই যদি জোরে টিপতে বলে তবে সেক্ষেত্রে কোন সমস্যা নেই।
৩. স্তনের বোটায় কামড় দেয়াঃ
কিছু ব্যতিক্রম ছাড়া প্রায় কোন মেয়েই সরাসরি তাদের স্তনের বোটায় কামড়
খেতে পছন্দ করে না। ছেলেরা মনে করে এখানে কামড় দিলে তাকে বেশি বেশি উত্তেজিত করে তোলা যায়। হ্যা কথাটা আংশিক সত্যি। তবে এর সবচেয়ে ভালো উপায় হল। প্রথমে মুখের ভিতরে যতটুক পারা যায় স্তনটা পুরো বা আংশিক ভরে নিতে হবে তারপর হাল্কা করে দাত বুলানোর মত করে মুখ থেকে স্তনটা বের করতে করতে নিপলে আলতো ভাবে দুই দাঁতের ছোয়া লাগাতে হবে।
৪. আঙ্গুল দিয়ে স্তনের বোটা মোড়ানোঃ
অনেক ছেলে এমনভাবে সঙ্গিনীর বোটা আঙ্গুল দিয়ে মোড়ায় যেন তারা রেডিও টিউন করছে। এটা ঠিক নয়। হতে পারে বোটা মেয়েদের স্তনের সবচেয়ে স্পর্শকাতর স্থান, কিন্ত শুধুই বোটায় এরকম করলে সেটা আনন্দদায়ক নয়, বরং কিছুটা যন্ত্রনাদায়ক (Teasing) । তাই একহাতের আঙ্গুলে বোটা নিয়ে খেলার সময় অন্য হাত দিয়ে সম্পুর্ন স্তনের উপরও নজর রাখতে হবে।
৫. সঙ্গিনীর দেহের অন্যান্য অঙ্গের দিকে মনোযোগ না দেয়াঃ
সেক্সের সময় ছেলেদের একটা কথা সবসময় মনে রাখতে হবে যে মেয়েদের স্তন, যোনি আর নিতম্ব এই তিনটিই তাদের একমাত্র যৌনকাতর স্থান নয়।
ছেলেদের মূল যৌন কাতর অঙ্গ তাদের দেহের মাত্র কয়েকটি স্থানের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলেও মেয়েদের প্রায় পুরো দেহই স্পর্শকাতর (মেয়েদের দেহের কোন কোন অংশ গুলো বেশি যৌনকাতর তা আপাতত এই সংক্ষিপ্তরচনায় আর ব্যাখ্যা করছি না)। তাই তার দেহের এমন একটি স্থানও যেন না থাকে যেখানে ছেলেটির ঠোটের বা হাতের স্পর্শ যায়নি।
৬. ছেলের হাত আটকে যাওয়াঃ
সঙ্গিনী যদি আক্রমনাত্নক (Aggressive) সেক্স পছন্দ করে অথবা ছেলে নিজেই চরম উত্তেজিত হয়ে মেয়ের যোনি, স্তন ইত্যাদি স্পর্শ করার জন্য পাগলের মত হাতরাতে থাকে তবে মেয়েটির প্যান্টি বা ব্রা তে তার হাত আটকে যেতে পারে। ফলে বাধ্য হয়ে থেমে সেটা ছাড়ানোর চেষ্টা করতে গিয়ে যে রোমান্টিক যৌনতার একটা আবেশ (Mood) তৈরী হয়েছিল তা নস্ট হয়ে যেতে পারে। তাই বেশি Aggressive সেক্স শুরুর আগেই ব্রা-প্যন্টি খুলে নেওয়া ভালো।
৭. ভগাঙ্কুরে আক্রমনঃ
অনেক ছেলেই মেয়ের ভগাঙ্কুরে (cl****is) জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষে বলতে গেলে আক্রমনই করে বসে। যারা জানেন না তাদের জন্য বলছি ভগাঙ্কুর হলো মেয়েদের সবচেয়ে যৌনকাতর স্থানগুলোর একটি। এর অবস্থান হল যোনির ফুটোর আশেপাশে যে পাতলা চামড়ার মত অংশ (l***a) আছে তার উপরের দিকে, মেয়েদের প্রস্রাবের রাস্তার নিচে। মেয়েরা যৌনত্তেজিত হলে এই স্থানটি শক্ত হয়ে একটু ফুলে যায় ফলে তা সহজেই দেখা যায়। এই স্থানটি চরম স্পর্শকাতর হলেও এতে জোরে জোরে আঙ্গুল ঘষা মেয়েদের জন্য পীড়াদায়ক। তাই প্রথম দিকে এতে একটু ধীরে ধীরে আঙ্গুল ঘষতে হবে।
৮. একটু থেমে বিশ্রাম নেওয়াঃ
ছেলেরা যেমন চরম উত্তেজনার পথে সামান্য সময়ের জন্য থেমে গেলেও আবার সেই স্থান থেকেই শুরু করতে পারে, মেয়েদের পক্ষে এটা সম্ভব হয় না। তাদের উত্তেজিত হতে যথেষ্ট সময়ের প্রয়োজন। চরম উত্তেজিত হবার পথে হঠাৎ থেমে গেলে তারা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যায়, ফলে আবার নতুন করে তাদের উত্তেজিত করে তুলতে হয়। তাই যত কষ্টই হোক মেয়েটির চরম উত্তেজনা না আসা পর্যন্ত তাকে আদর করা চালিয়ে যাওয়ার চেষ্ট করতে হবে।

25/06/2024

সহ:বাসের টাইম, তৃপ্তি এবং লি:ঙ্গের সাইজ ও সেঃক্সের পজিশন এবং সপ্তাহে কত সঃহঃবাঃস করা বার উত্তম।।

শেষ পর্যন্ত বিস্তারিত পড়েন ধৈর্য ধরে।

মূলত স:হবাসের সময় ও তৃপ্তি সবার এক না।। ব্যক্তিভেদে সময়, তৃপ্তি ভিন্ন ও আলাদা।

কারও ৫ মিনিট, কারও ১০ মিনিট, কারও ১৫ মিনিট, কারও ২০ থেকে ২৫ মিনিট +/- লাগে।

এটা নির্ভর করে বয়স, ওজন, উচ্চতা ও মানসিক সম্পর্কের উপর।।

মানুষের রুচি, চাহিদা, বয়স, শারীরিক গঠন সবার এক না, তাই সবাই একই সময়ে তৃপ্তি পাবে এমন না।

তবে, একজন ব্যক্তির নূন্যতম চাহিদা ৫ থেকে ৭ মিনিট ধরাই যায়। এর কম হলে বেশির ভাগ নারী-পুরুষের চাহিদা পূরন হয় না।।
অর্থাৎ অতৃপ্ত থেকে-ই যায়।।।

সে-ক্সের কসের সময় স্বামী, স্ত্রীর মাঝে নিহিত সম্পর্কের উপর বেশি নির্ভর করে।

নিজেদের মাঝে সম্পর্ক ভালো থাকলে, বোঝাপড়া ভালো থাকলে সেঃক্সেও সময় বৃদ্ধি পায়।

সে:ক্সের সময় শারীরিক ও মানসিক উভয়ের উপর নির্ভর করে। তাছাড়া সুস্থ পরিবেশ, উন্নত মানের খাবার, উত্তম লাইফ স্টাইল এসবের উপরও অনেকটা নির্ভর করে।

তাছাড়া স,হবাসের জন্য অনুকূল পরিবেশ দরকার। সুন্দর পরিবেশ থাকলেও স,হবাস দীর্ঘ হয়।

তৃপ্তির জন্য লি*ঙ্গের সাইজ কতটুকু লাগে?

সাধারণত উত্তে,জিত অবস্থায় লি,ঙ্গ নূন্যতম ৩ ইঞ্চি থেকে ৩.৫ ইঞ্চি হলেই হয়। টাইমিং আসল বিষয়।

হাতির সুড় বা কলা গাছের মত হতে হবে এমন না। মুখ রুচক বিজ্ঞাপন গুলো ১০০০০০% ভুয়া, প্রতারানা, বাটপারি।

মূলত অ-তৃপ্তি থাকে তারা যারা বেশি বেশি প,র্নোগ্রাফি দেখে, প,র্নো তারকাদের সাথে নিজেকে তুলনা করে, সারা দিন সে,ক্স নিয়ে কল্পনা করে করে, হ,স্তমৈ থুন, ঘষাঘষি করে ধ্বঃজঃভঃঙ্গে পরিনত করে তারাই অতৃপ্তিতে থাকে।।।।

তৃপ্তির জন্য সাইজ কোন বিষয় না। আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছে শরীর, স্বাস্হ্যে, উচ্চতা, ওজন অনুযায়ী সেটা নিয়েই সন্তুষ্ট থাকুন।।। লিঃঙ্গ মোটা হিসাবে আপনার হাতের বৃদ্ধা আঙুলের মত হলেই হয়।।

প,র্নো,গ্রাফির তারকাদের সাথে নিজেকে মিলাবেন না প্লিজ। অনেক কিছুই অভিনয় ও এডিট থাকে।

আল্লাহ আপনাকে শারীরিক গঠনের উপর নির্ভর করে যতটুকু দরকার ততটুকু দিয়েছে।

পজিশন:- পজিশন সবার এক না। ব্যক্তি ভেদে ভিন্ন পজিশনে তৃপ্তি আসে। বিয়ের পর খোঁজে বের করুন কোন পজিশন আপনার জন্য উত্তম।
গর্ভধারণের জন্য কোন পজিশন নেই। বী:র্যে শুক্রানো ঠিক থাকলে, জরায়ুতে সমস্যা না থাকলে যে কোন পজিশনে গর্ভধারন সম্ভব।

24/06/2024

দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসা Erectile Dysfunction Treatment
দ্রুত বীর্যপাতের চিকিৎসা | Dr Sonia Afrin

24/06/2024

সে*ক্সের সময় এই ভুল গুলো করা যাবে না....?

১. সঙ্গিনীর জন্য কষ্টকর পজিশনে সে*ক্স করাঃএমনকোন পজিশনে সে*ক্স করা
যাবেন না যা সঙ্গিনীর জন্য কষ্টকর হয়ে
উঠে।

২. এলোমেলো ভাবে ‘লাভ বাইটস’
দেওয়াঃ সে*ক্সের সময় মেয়েরা
হাল্কা পাতলা কামড় খেতে পছন্দ করে।
লাভ বাইট মানে শুধু কামড়ই নয়। চামড়ার
কোন স্থানে বেশ কিছুক্ষন ধরে
একনাগারে চু*ষতে থাকলে, সেখানে
গাঢ় লাল একটা দাগ পড়ে যায়, ওটাকেই
লাভ বাইটস বলে। বিশেষ করে যারা
ফর্সা তাদের এই দাগটা বেশি ফুটে
থাকে। এই দাগ প্রায় একদিন ধরে ফুটে
থাকে। তাই এমনকোন যায়গায় এভাবে
চুষবেন না যেখানে এই দাগ স্পষ্ট দেখা
যায়। যেমন, গলা, গাল ইত্যাদি। কারন এই
দাগ মেয়েটির জন্য পরে ল*জ্জার কারন
হবে।

৩. সঙ্গিনীর অর্গাজমের কেয়ার না
করাঃ আপনার অর্গাজম যদি আপনার
সঙ্গিনীর আগেই হয়ে যায় তবুও তার
যো*নি চু*ষে, আঙ্গুল ঢুকিয়ে
যেকোনভাবে হোক তারও অর্গাজম
করিয়ে দিতে হবে।

৪. বী*র্যপাত করেই সঙ্গিনীর কাছ থেকে
সরে যাওয়াঃ এই ভুলটা আমাদের
দেশের ৮০% ছেলেরাই করে থাকে।
ছেলে ও মেয়ে উভয়েরই অর্গাজম যদি
একসাথেও হয় তবুও মেয়েরা চায় সেক্স
শেষ হলে ছেলেরা আরো কিছুক্ষন
তাকে আদর করুক। তাই বীর্যপাত করেও
সঙ্গিনীকে বেশ কিছুক্ষন সময় দিতে হবে।

৫. খিস্তিপাত করাঃ অনেকেই আছেন
সে*ক্সের সময় নানা খি*স্তিপাত তথা
বাজে কথা বলতে থাকেন। এ ব্যপারে
একটু সাবধান থাকবেন। আপনার সঙ্গী যদি
চায় তবেই খিস্তিপাত করবেন। অনেক
মেয়ে সে*ক্সের সময় খি*স্তিপাত সহ্য
করতে পারে না, তাদের মজার
অর্ধেকটাই এতে নস্ট হয়ে যায়। তাই
সঙ্গিনী না চাইলে এ অভ্যাস দূর করার
চেষ্টা করতে হবে।

পোস্টটি ভাল লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করে আমাদের সাথে থাকুন।

23/06/2024

ঝগড়া নয় সুস্থ সম্পর্কের চিহ্ন যৌনতাই

19/06/2024

যৌন মিলনের পূর্ণ তৃপ্তিতে স্ত্রীর ভূমিকা--------
আমাদের দেশের মেয়েরা যৌন মিলনের সময় শুয়ে থাকা ছাড়া স্বামীকে তেমন কোন সাহায্য করে না। এই দেশের মেয়েরা মনে করে মিলনের সময় বিছানায় শুয়ে থাকা এবং মিলনের আনন্দ উপভোগ করাই তাঁর কাজ। এ সময় যা কিছু করার সব তাঁর স্বামীই করবে। কিন্তু এটি ভুল। মিলনের সময় নারীকেও পুরুষের কাজে সাহায্য করতে হবে নয়তো দুজনের পুর্ণ তৃপ্তি আসবে না। এমনটি করলে নারীরই ক্ষতি। হয়তো পুরুষের তৃপ্তি হয়ে হবে কিন্তু তাঁর হবে না। এখানে যৌন মিলনের সময় নারীর কিছু করনীয় বিষয় তুলে ধরা হয়েছে। পড়ুন মিলনের নারীর কিছু করনীয় কাজ।
০১. পূর্ণ তৃপ্তি সময় ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে স্বামীকে জানাতে হবে ও নিজেও চেষ্টা করতে হবে, যাতে একই সময়ে দুজনের তৃপ্তি ঘনিয়ে আসে।
০২. স্বামীর পতনের সঙ্গে নিজের পতন হয় বা একটু আগে নিজের পূর্ণ তৃপ্তি হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখা বাঞ্ছনীয়।
০৩. স্বামীর অঙ্গ নিস্তেজ হওয়ার আগেই নিজের পূর্ণ তৃপ্তি ঘনিয়ে আনতে হবে।
০৪. স্বামীর পতন হয়ে গেছে, অথচ স্ত্রীর উত্তেজনা তখন মাঝপথে , এরকম অবস্থায় স্বামির দ্বারা বিভিন্ন উপচার প্রয়োগ করে নিজের পূর্ণ তৃপ্তি আনতে হবে।
০৫. পূর্ণ তৃপ্তির জন্যে যদি স্বামী স্ত্রীর কোন রকম বিশেষ আসন ভঙ্গি করতে মন চায় তাহলে পরস্পরের কাছে খোলাখুলিভাবে আলোচনা করতে হবে।
০৬. মনে রাখতে হবে, নর-নারীর মিলনের চরম আদর্শ হলো পূর্ণতৃপ্তি। তাই সহবাসে দুজনের পূর্ণ তৃপ্তি হওয়া বাঞ্ছনীয়।
০৭. মিলনের শেষ পর্যায়ে যদি স্তন চোষণ, ভগাঙ্কুর মর্দন ইত্যাদির প্রয়োজন হয় তাহলে স্বামিকে জানিয়ে সেইমতে কাজ করতে হবে।
০৮. সহবাসের সময় কোনো সমস্যা কিংবা অস্বস্তির কিছু হলে নিঃসংকোচে খোলাখুলিভাবে আলোচনা করে সহবাসকে উপভোগ্য করে তুলতে হবে ।

Address

State Highway 1, Ramchandrapur, Narendrapur
Kolkata
700103

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Sonia Afrin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram