Dr. Kar's Health Awarness

Dr. Kar's Health Awarness Magical effect of Homoeopathic Therapeutics.

এই মাসেই প্রকাশিত হলো- লেখাটা পড়লে  বুঝতে পারবেন  মানসিক অবসাদ থেকে কেন পেটের রোগ হয় ।
04/08/2025

এই মাসেই প্রকাশিত হলো-
লেখাটা পড়লে বুঝতে পারবেন মানসিক অবসাদ থেকে কেন পেটের রোগ হয় ।

এপিডার্মাল সিস্টএপিডার্মাল সিস্ট, যা এপিডারময়েড সিস্ট নামেও পরিচিত, ত্বকের নীচে সৌম্য, ধীরে ধীরে ক্রমবর্ধমান পিণ্ডগুলি।...
26/07/2025

এপিডার্মাল সিস্ট
এপিডার্মাল সিস্ট, যা এপিডারময়েড সিস্ট নামেও পরিচিত, ত্বকের নীচে সৌম্য, ধীরে ধীরে ক্রমবর্ধমান পিণ্ডগুলি। এই সিস্টগুলি সাধারণত ক্যান্সারবিহীন এবং ত্বকের বাইরের স্তর (এপিডার্মিস) থেকে উদ্ভূত হয়। তাদের সৌম্য প্রকৃতি থাকা সত্ত্বেও, তারা অস্বস্তি সৃষ্টি করতে পারে, সংক্রামিত হতে পারে বা নান্দনিক উদ্বেগের কারণ হতে পারে, যা ব্যক্তিদের চিকিত্সার পরামর্শ নিতে প্ররোচিত করে।
এপিডার্মাল সিস্ট কি?
এপিডার্মাল সিস্ট হল ছোট, গোলাকার পিণ্ড যা ত্বকের নিচে বিকশিত হয়। তারা কেরাটিন দিয়ে ভরা, একটি প্রোটিন যা চুল, নখ এবং ত্বক তৈরি করে। এই সিস্টগুলি প্রায়শই মুখ, ঘাড়, পিঠ এবং যৌনাঙ্গে উপস্থিত হয় তবে শরীরের যে কোনও জায়গায় ঘটতে পারে। এগুলি সাধারণত ব্যথাহীন এবং ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়, যতক্ষণ না তারা আরও তাৎপর্যপূর্ণ বা লক্ষণীয় হয়ে ওঠে ততক্ষণ তাদের উপেক্ষা করা সহজ করে তোলে।
এপিডার্মাল সিস্টের লক্ষণ
যদিও অনেক এপিডার্মাল সিস্ট উপসর্গহীন থাকে, তারা কখনও কখনও অস্বস্তি বা অন্যান্য লক্ষণীয় লক্ষণ সৃষ্টি করতে পারে:
• দৃশ্যমান পিণ্ড: সবচেয়ে সুস্পষ্ট উপসর্গ হল ত্বকের নিচে একটি ছোট, গোলাকার বাম্প।
• কোমলতা: যদি সিস্ট স্ফীত বা সংক্রামিত হয় তবে এটি স্পর্শে কোমল বা বেদনাদায়ক হতে পারে।
• লালভাব এবং ফোলাভাব: সংক্রামিত সিস্টগুলিও লালভাব এবং ফোলা দেখাতে পারে।
• নোংরা গন্ধ: যদি সিস্ট ফেটে যায়, এটি একটি দুর্গন্ধযুক্ত, চিজির মতো পদার্থ বের করতে পারে।
এপিডার্মাল সিস্টের কারণ
এপিডার্মাল সিস্ট তৈরি হয় যখন ত্বকের কোষগুলি বৃদ্ধি পায় এবং স্বাভাবিকভাবে ঝরে যাওয়ার পরিবর্তে আটকে যায়। এটি বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে:
• মানসিক আঘাত: ত্বকে আঘাত বা ক্ষতির ফলে কোষগুলি পৃষ্ঠের নীচে আটকে যেতে পারে।
• অবরুদ্ধ চুলের ফলিকল: চুলের ফলিকল বা তেল গ্রন্থিতে বাধার ফলে সিস্ট তৈরি হতে পারে।
• জেনেটিক ফ্যাক্টর: কিছু ব্যক্তি জিনগতভাবে সিস্টের বিকাশের প্রবণতা থাকতে পারে।
• ব্রণ: গুরুতর ব্রণ সিস্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।
একটি এপিডার্মাল ইনক্লুশন সিস্ট কি বিপজ্জনক?
এপিডার্মাল ইনক্লুশন সিস্ট সাধারণত বিপজ্জনক নয়। তবে সিস্ট সংক্রমিত হলে বা ফেটে গেলে জটিলতা দেখা দিতে পারে। অবিলম্বে চিকিত্সা না করা হলে, সংক্রামিত সিস্ট ফোড়া বা সিস্টেমিক সংক্রমণ হতে পারে। অতএব, কোনো পরিবর্তনের জন্য সিস্টগুলি নিরীক্ষণ করা এবং লক্ষণগুলি খারাপ হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া অপরিহার্য।
এপিডার্মাল সিস্টের নির্ণয়
এপিডার্মাল সিস্ট নির্ণয়ের জন্য সাধারণত একজন স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর দ্বারা একটি শারীরিক পরীক্ষা জড়িত। প্রদানকারী সিস্টের চেহারা, আকার এবং অবস্থান পরিদর্শন করতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে, অতিরিক্ত পরীক্ষা, যেমন আল্ট্রাসাউন্ড বা বায়োপসি, অন্যান্য শর্ত বাতিল করতে বা রোগ নির্ণয় নিশ্চিত করতে প্রয়োজন হতে পারে
এপিডার্মাল সিস্টের চিকিৎসা
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এপিডার্মাল সিস্ট অপারেশন করতে হয় না । হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় ঠিক হয়ে যায়। হোমিওপ্যাথি ওষুধ প্রথমে সিস্ট গুলি নরম করে পাকিয়ে ফোঁড়ার মতো ফাটিয়ে দেয়। থুজা, কনিয়াম, সাইলিসিয়া, মার্ক বিন আয়োড, মার্ক পোডো আয়োড, হেপার সালফার, ইত্যাদি ওষুধ গুলি ভালো কাজ করে ।

08/11/2023
A case of multiple kidney stone is cured within 1 month
07/11/2023

A case of multiple kidney stone is cured within 1 month

I have reached 600 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
01/10/2023

I have reached 600 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

শারদীয়ায় আমার লেখা
30/09/2023

শারদীয়ায় আমার লেখা

চোখ ওঠা বা কনজাংটিবাইটিসকে ‘জয় বাংলা’ বলা হয় কেন?   কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গে অনেক দিন পরে আবারও ‘জয় বাংলা’ কথা খুব শোনা যাচ...
29/07/2023

চোখ ওঠা বা কনজাংটিবাইটিসকে ‘জয় বাংলা’ বলা হয় কেন?

কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গে অনেক দিন পরে আবারও ‘জয় বাংলা’ কথা খুব শোনা যাচ্ছে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিক পরিচিত স্লোগান হলেও এখন যে ‘জয় বাংলার’ কথা শোনা যাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গে, তা আসলে ‘চোখ ওঠা’ রোগ বা কনজাংটিভাইটিস।
৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময়ে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপকভাবে চোখ ওঠা রোগ ছড়িয়ে পড়েছিল। সে সময় থেকেই কনজাংটিভাইটিস বা চোখ ওঠা রোগকে ‘জয় বাংলা’ বলে থাকেন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ।

কনজাংটিবাইটিস কি:

কনজাংটিভার সংক্রমণ বা ফোলাভাব। কনজাংটিভা কী? কনজাংটিভা হচ্ছে একটি পাতলা, স্বচ্ছ ঝিল্লি যা চোখের পাতার ভিতরের পৃষ্ঠের উপর থাকে এবং আমাদের চোখের সাদা অংশকে ঢেকে রাখে। কনজাংটিভাইটিস বা এই সংক্রমণ হলে কনজাংটিভার রক্তনালীগুলি স্ফীত হয়ে যায় ৷ চোখকে লাল বা গোলাপি হয়ে যায়। তিন রকমের কনজাংটিভাইটিস হতে পারে। রাসায়নিক, সংক্রমক এবং অ্যালার্জিক। বর্তমান পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে এই ধরনের সমস্যা হলে অবিলম্বে চিকিৎসকদের পরামর্শ নিন।
সাধারণত এই ধরনের রোগ প্রথমে শিশুদেরই সংক্রমিত করে। তারপর তা ছড়িয়ে পড়ে প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে। তবে ১৪ দিনের মধ্যেই এই রোগ থেকে সুস্থ হওয়া সম্ভব। তিনি বলেন, অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যাচ্ছে অ্যাডিনোভাইরাস থেকে ছড়াচ্ছে এই রোগ।

লক্ষণ:

চোখ লাল বা গোলাপি হয়ে যাওয়া, জ্বালা বা চুলকানি, চোখ থেকে জল পড়া, চোখের ভিতর কটকট করা, চোখ ফুলে যাওয়া, পিচুটিতে চোখের পাতা আটকে যাওয়া ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ।

সতর্কতা:

এই রোগ খুবই সংক্রামক। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হলে সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি থাকে। ফলে রোগ থেকে বাঁচতে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা প্রয়োজন।
নোংরা হাতে চোখ ঘষা, অন্যের তোয়ালে, রুমাল বা অন্য জিনিস ব্যবহার করলে সংক্রমণ ছড়ানোর আশঙ্কা থাকে। এই অবস্থায় পরিবারের নিরাপত্তার জন্য মানুষকে সতর্ক থাকতে হবে। সংক্রমণ হয়ে থাকলে তাঁর থেকে নিরাপদ দূরত্ব রখতে হবে। হাত না ধুয়ে চোখ স্পর্শ করা যাবে না। খুব ভিড়ের মধ্যে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ ফল ও সবজি খেতে হবে। সঙ্গে রাখতে হবে ভিটামিন বি-২ এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার, দুধজাত খাবার, টমেটো, সবুজ শাক-সবজি এবং পেঁপে, বাদাম এবং কলা। ভিটামিন সি-এর জন্য সাইট্রাস জাতীয় ফল যেমন আমলকি খাওয়া উপকারী। বিটা ক্যারোটিন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। সে জন্য কুমড়ো, কমলা, গাজর, পেঁপে ও আম খাওয়া প্রয়োজন
চোখের উপর চাপ পড়ে এমন কোনও কাজ করা যাবে না। বেশিক্ষণ মোবাইল বা কম্পিউটারে কাজ করা যাবে না। রোজ গরম জলের মধ্যে তুলো কিংবা সাদা পরিষ্কার নরম সুতির কাপড় ডুবিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে হবে।

চোখের দিকে তাকালেই আমাদেরও হবে— এই ধারণা কি ঠিক?

এ অসুখ ছোঁয়াচে ঠিকই, তবে তখনই হবে, যদি রোগীর চোখের কোনও রকম সংস্পর্শে কেউ আসেন। যেমন রোগী নিজের চোখে হাত দিয়ে তার পর হয়তো কিছু একটা ধরলেন, সে জিনিস তার পর আপনিও ধরলেন, আর সে হাত চলে গেল চোখে। তখনই এই অসুখ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়। কাউকে ছুঁয়ে নিলে কিংবা কারও দিকে তাকালে এই রোগ আপনার হবে না। বাড়িতে কারও কনজাঙ্কটিভাইটিস হলে, তাঁর ব্যবহার করা কোনও জিনিসপত্র না ছোঁয়া, তাঁর তোয়ালে, রুমাল, বিছানার চাদর ব্যবহার না করা, তার ঘরে গেলে হাত ভাল করে ধুয়ে তার পরে অন্য কোনও কাজে হাত দেওয়া— এই ক’টা বিষয় মাথায় রাখতে হবে।

কনজাঙ্কটিভাইটিস হলে চোখে জল দেওয়া যায়?

কনজাঙ্কটিভাইটিস হলে চোখে বার বার জলের ঝাপটা দেবেন না। তবে দিনে চার থেকে পাঁচ বার ঈষদুষ্ণ গরম জলে এক চিমটে নুন দিয়ে সেই জলে তুলো ভিজিয়ে চোখ পরিষ্কার করতে পারেন। তুলো চোখের উপর রেখে গরম ভাপও নিতে পারেন। এতে আরাম পাওয়া যায়।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:

কনজাংটিভাইটিসে হোমিওপ‌্যাথি ওষুধ ভাল কাজ করে। অসুখের তীব্রতা ও মেয়াদ কমায়। অর্থাৎ সংক্রমণ হচ্ছে বুঝতে পারলেই যদি ওষুধ প্রয়োগ করা হয় তাহলে সাত-আটদিনের বদলে 2/3 দিনেই সেরে যাবে চোখ। প্রথম ওষুধ দেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অস্বস্তি, কষ্ট অনেক কমে যায়। চোখ কড়কড় করলে, সংক্রমণ শুরুর ইঙ্গিত মিললে – সালফার 200-এর পাঁচ-সাতটা গুলি পরপর দু’দিন দু’বার খাওয়া যায়। এতে ইনফেকশন ও অ‌্যালার্জি খুব তাড়াতাড়ি কন্ট্রোল হয়ে যায়। চোখ দিয়ে খুব জল ঝরলে – ইউফ্রেশিয়া 30 পরপর দু’দিন খেতে হবে। এর আই ড্রপও পাওয়া যায়।
পিচুটিতে চোখ জুড়ে থাকলে – আরজেনটাম নাইট্রিকাম 200 দু’-তিনদিন খেতে হবে।

ডা: ডি কর
8697284302

Ovarian cyst was cured by homoeopathy under my treatment
23/07/2023

Ovarian cyst was cured by homoeopathy under my treatment

Another Ovarian cyst or Polycystic ovarian disease is cured
28/03/2023

Another Ovarian cyst or Polycystic ovarian disease is cured

শ্যাম্পু করবেন কি ভাবে ??   সুস্থ, সুন্দর চুলের অন্যতম প্রধান কারণ হল- চুল পরিষ্কার রাখা। চুল পরিষ্কার রাখার জন্য নিয়মিত...
18/01/2023

শ্যাম্পু করবেন কি ভাবে ??

সুস্থ, সুন্দর চুলের অন্যতম প্রধান কারণ হল- চুল পরিষ্কার রাখা। চুল পরিষ্কার রাখার জন্য নিয়মিত চুল ধুতে হবে ও শ্যাম্পু করতে হবে। নিয়ম মেনে সঠিক ভাবে চুল ধুতে ও শুকোতে পারলে চুলের অর্ধেক রোগ ঠিক হয়ে যায়। এবার জেনে নিন শ্যাম্পু করার প্রকৃত নিয়ম।

• শ্যাম্পু করার আগে স্টীম নিতে হবে। ফেসিয়াল স্টীম নিলে যেমন মুখের তেল, ময়লা সব উঠে আসে, তেমনি চুলে স্টীম নিলে চুলের গোড়া থেকে তেল, ময়লা, খুসকি সব উঠে আসবে। স্টীম নেবার জন্য গরম জলে তোয়ালে ভিজিয়ে নিগড়ে মাথায় জড়িয়ে 20 মিনিট রাখতে হবে।

• তারপর চুলের গোড়ায় আঙুল দিয়ে 5 মিনিট মাসাজ করুন। এর ফলে চুলের গোড়ায় জমে থাকা ময়লা উঠে আসবে।

• এর পর ঠান্ডা জলে শ্যাম্পু করুন। শীত কালে কুসুম গরম জলে শ্যাম্পু করবেন। মাথায় কখনোই গরম জল দেবেন না। গরম জল চুলের পক্ষে ক্ষতিকর, চুল রুক্ষ্ম হয়ে যায়। ঠান্ডা জল চুলের আদ্রর্তা বজায় রাখে। ফলে শ্যাম্পু করার পর চুল অনেক বেশি উজ্জ্বল দেখায়।

• যে শ্যাম্পুই করুন না কেন, দেখে নেবেন তার মধ্যে যেন প্যারাবেন বা সালফেট না থাকে। এই দুটি ক্যামিকেল উপাদান থেকে খুব এলার্জি হয়। সব সময় হোমিওপ্যাথিক শ্যাম্পু ব্যবহার করবেন। হোমিওপ্যাথিক শ্যাম্পু থেকে কখনোই এলার্জি হবে না।

• আমরা সাধারণত শ্যাম্পু নিয়ে চুলে লাগায়, এটা ভুল। এর ফলে চুলের উপরের তেলের আস্তরণ নষ্ট হয়ে যায়। চুল রুক্ষ্ম ও বেজান দেখানোর এটা অন্যতম কারন। শ্যাম্পু সবসময় স্ক্যাল্পে মাসাজ করে ফ্যানা করবেন। এই ফ্যানাই চুলকে পরিষ্কার রাখবে।

• রোজ রোজ শ্যাম্পু করবেন না। প্রতিটি শ্যাম্পুতেই কিছু না কিছু ক্যামিকেল মেশানো হয়। তাই রোজ শ্যাম্পু করলে চুল নষ্ট হয়ে যাবে। সপ্তাহে 2 দিন শ্যাম্পু করবেন।

• আর একটি কথা মনে রাখবেন, অনেক সময় ধরে শ্যাম্পু করবেন না। ভিজে অবস্থায় চুল খুব স্পর্শকাতর থাকে, খুব তাড়াতাড়ি ভেঙে যায় ও ঝড়ে পড়ে। সেই জন্য চুল ভেজানোর পর 15 মিনিটের মধ্যে শ্যাম্পু ও কন্ডিশনিং করে নেবেন।

হার্ট সুস্থ রাখার উপায়   বুকের ভিতরে যেটা ধুকপুক করে সেটা থেমে গেলেই গেল। চির শান্তির পথে, চল্লো ভোলা অজানা নির্জনে। সেই...
29/06/2022

হার্ট সুস্থ রাখার উপায়

বুকের ভিতরে যেটা ধুকপুক করে সেটা থেমে গেলেই গেল। চির শান্তির পথে, চল্লো ভোলা অজানা নির্জনে। সেই জন্য হয়ত আমরা হার্টকে হালকা ভাবে নি না। বুকে সামান্য ব্যথা বা কষ্ট হলেই আমরা অস্থির হয়ে পড়ি। আর বাম দিকে হলে তো কোন কথাই নেই। ডাক্তার বলুক বা না বলুক, আগে গিয়ে একটা ইসিজি করিয়ে দেখে নি যে যন্ত্রটা ঠিক আছে কি না। হার্ট সুস্থ রাখতে লোকে 4/5টা দামি দামি ওষুধ হাসি মুখে খাবে আর লোকের কাছে মাসে কত টাকার ওষুধ খায় তার বিবরণ দেবে। কিন্তু হার্ট সুস্থ রাখতে কিছু সহজ সরল নিয়ম মানতে নারাজ।
আপনি যদি আপনার পরিবারে কিছু নিয়ম চালু করেন তা হলে পরিবারের সকলের হার্ট ও শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

1: রাতে তাড়াতাড়ি শুতে হবে ও ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে হবে। অন্তত সকাল 6টায় উঠতে হবে ও রাত 10টা থেকে 11টার মধ্যে শুতে হবে।

2: সকালে ঘুম থেকে উঠে এক গ্লাস উষ্ণ জল, একটা গোটা পাতি লেবুর রস, ও ½ চামচ মধু মিশিয়ে খাবেন। কাঁচা ছোলা-বাদাম ভিজিয়ে খাবেন। এর পর চিনি ছাড়া লিকার চা খেয়ে 30 মিনিট হাঁটবেন বা শরীর চর্চা করবেন।

3: কার্বহাইড্রেট ও সুগার বেশি খাবেন না। একটু সহজ করে বললে ভাত ও রুটি বেশি খাবেন না। ভাত খেলে নিজের হাতের এক থেকে দেড় মুঠো। রুটি খেলে 2 থেকে 3 টি।

4: আপনাকে প্রচুর পরিমাণে সব্জি ও সালাড খেতে হবে। সব ধরনের সব্জি খাবেন। সব্জিতে ঝোলের পরিমাণ বেশি রাখবেন। লঙ্কাগুঁড়ো ও শুকনো লঙ্কা রান্নায় দেবেন না। সালাড বলতে শশা, টমেটো, পেঁয়াজ, গাজর, ধনেপাতা, লেটুসপাতা ইত্যাদি- যা আপনি পছন্দ করেন সব খাবেন। দুপুর ও রাত, দু বেলা সালাড খাবেন যাতে ভাত ও রুটি কম খেতে হয়।

5: সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হল তেল। বেশির ভাগ পরিবারে রান্নার তেলের কোন হিসাব থাকে না। সাদা তেল ও সরসের তেল মিশিয়ে মাসে কত লিটার তেল দরকার অনেকেই জানেন না। প্রাপ্ত বয়স্ক 4 জনের জন্য সাদা তেল ও সরসের তেল মিশিয়ে মাসে 1 লিটার তেল দরকার। প্রতি মাসে এই এক লিটার তেলে রান্না করতে পারলে হার্টের অসুখ হবে না।

6: কার্বহাইড্রেট ও সুগারের মত তেল, ঘী, মাখন, চর্বি, চিজ ইত্যাদি ফ্যাট জাতীয় খাবার বেশি খাওয়া যাবে না। এর থেকেই তৈরী হয় কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড। এই ফ্যাট গুলি ধমনীর মধ্যে জমে ধমনীকে সরু করে দেয়। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক বা হার্ট ব্লকের সম্ভাবনা বেড়ে যায় ও প্রেসার বেড়ে যায়।

7: আপনাকে প্রোটিন বেশি করে খেতে হবে। প্রোটিন মানে ভেজিটেবল প্রোটিন বেশি করে খেতে হবে। ভেজিটেবল প্রোটিন বেশি থাকে ছোলা, ডাল, ও সোয়াবিন। কাজেই মাছ, মাংস, বা ডিমের পরিমাণ না বাড়িয়ে ছোলার তরকারি, ডাল, তরকা, নিউট্রিলা বা সোয়বিন বড়ির তরকারির পরিমাণ বাড়াবেন, সামান্য তেল দিয়ে রান্না হবে।

8: রেড মিট ও ডিম খাওয়া যাবে না। ছোট চারা মাছ খেতে পারেন। 1 কেজির বেশী বড় পাকা মাছ খাবেন না। সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন। মাছের তেলে ওমেগা-3-ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে যা শরীরের পক্ষে ভালো। আপনি চিকেন খেতে পারেন। তবে কষিয়ে নয়, তেল বা বাটার দিয়ে নয়। তেল ছাড়া আদা, পেঁয়াজ, রসুন, টমেটো দিয়ে কষিয়ে রান্না করতে পারেন। চিকেন থেকে যা তেল বেরোয় তা দিয়ে রান্না হয়ে যাবে। প্রয়োজনে টক দই ও সব ধরনের মসলা দেবেন, সব্জি দেবেন।

9: রাতে সবসময় হালকা খাবার খাবেন। রাতে মাছ, মাংস, ডিম খাবেন না। অন্তত খাবার 1 ঘন্টা পরে বিছানায় শোবেন। ডায়েটের নিয়ম অনুযায়ী সকালে সবথেকে ভাড়ি খাবার খেতে হয়। দুপুরে তার থেকে হাল্কা খেতে হয়, রাতে একে বারেই হাল্কা সহজপাচ্য খাবার খেতে হবে।

10: প্রচুর পরিমাণে জলীয় খাবার খেতে হবে। যেমন: ফল, ডাব, ডালের জল, সুপ, ও পানীয় জল।

11: প্রতি দিন 30 থেকে 40 মিনিট হাঁটতে হবে। আপনি যতটা তাড়াতাড়ি হাঁটতে পারেন হাঁটবেন। হাত দুলিয়ে দুলিয়ে হাঁটবেন। করো সঙ্গে কথা না বলে নিজের মনে হাঁটবেন। তারপর একটু বিশ্রাম নিয়ে বাড়ী ফিরবেন। এই বিশ্রামের সময় সব পথের সাথিরা এক সঙ্গে চা, সামোসা, কচুরি, মিষ্টি, খেয়ে সব পূর্ণী গঙ্গায় বির্সোজন দিয়ে শূণ্য হাতে আত্মতুষ্টি করে হাসি মুখে ফিরে আসেন। দয়া করে এরকম করবেন না। তা হলে আপনাকেও আক্ষেপের সুরে বলতে হবে – এত করেও আমার কোলেস্টেরল কমছে না। ডাক্তার 5টা ওষুধের জায়গায় 8টা ওষুধ করে দিয়েছে, আরো দামি দামি ওষুধ দিয়েছে।

12: আপনাকে নিয়মিত প্রেসার মাপাতে হবে। প্রেসার বেড়ে গেলে ওষুধ খেতে হবে। বছরে অন্তত এক বার সুগার ও লিপিড প্রফাইল করে দেখে নিতে হবে। কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড ঠিক আছে কি না। বেশি থাকলে হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেতে হবে। সুগার, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে থাকলে হার্ট সুস্থ থাকবে।

13: দেহের ওজন বাড়তে দেবেন না। ওজন বাড়ার সাথে সাথে সুগার, প্রেসার বাড়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। ফলে হার্টের সমস্যা তৈরী হতে পারে। উপরে উল্লিখিত নিয়ম গুলি মেনে চলতে পারলে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে, হার্ট ভালো থাকবে।

14: এখন কার দিনে যেটা না বললেই নয় তা হল মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে। আজকের দিনে বেশির ভাগ মানুষ মানসিক অবসাদ ও উৎকন্ঠায় ভুগছে। অত্যধিক মানসিক পরিশ্রম উচ্চাকাঙ্ক্ষা এর মুল কারন। কাজেই আপনি যতটা প্রেসার নিতে পারবেন তাতেই খুশি থাকুন। দীর্ঘ সময় কম্পিউটারে, মোবাইলে কাজ, কাজের প্রেসার, সংসারের প্রেসার, আর্থিক অক্ষমতা, কর্মক্ষেত্রে নির্যাতন সব কিছুকেই জীবনের অঙ্গ ধরে নিতে হবে। মানসিক চাপ দূর করতে পরিবার ও বন্ধুদেরসঙ্গে রঙ্গ রসিকতা ও নাচগান করুন। মেডিটেশন করুন, রাতে শোবার আগে মাইন্ড রিলাক্শেশন এক্সাসাইজ করুন। প্রয়োজনে হোমিওপ্যাথিক মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞর পরামর্শ নেবেন। না হলে মানসিক সমস্যা থেকে হার্টের অসুখ তৈরী হবে।

15: দয়া করে কোন নেশা করবেন না। বিশেষ করে সিগারেট, বিড়ি, মদ, ইত্যাদি কোন নেশা করবেন না। যদি করেও থাকেন 40 বছর বয়স হলেই ছেড়ে দিন। কোন নেশার কোনও উপকার নেই। দীর্ঘ কয়েক বছর বাদে সব নেশাই হার্টের ক্ষতি করে। আপনি চাইলেই ছাড়তে পারবেন। ধীরে ধীরে কমাতে চেষ্টা করুন ছাড়তে পারবেন।

16: সুগার, প্রেসার, কোলেস্টেরল, বুক ধড়ফড় করা, থাইরয়েড ইত্যাদি সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করুন। হোমিওপ্যাথিতে খুব ভালো ভালো ওষুধ আছে। এই ওষুধ গুলির কোন স্পর্শ প্রতিক্রিয়া নেই ও সারা জীবন ধরে খেতে হয় না।
আপনার এই নিয়ম গুলি মানতে পারলে হার্টের সমস্যা হবে না। আপনার ও আপনার পরিবারের প্রত্যেকের হার্ট সুস্থ থাকবে, নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন।

ডা: ডি কর
8697284302
Email: dr.debdeepkar@gmail.com

ডায়াবেটিক ফুট আলসার   15% ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের নিচে ঘা হয়। একে ডায়াবেটিক ফুট আলসার বলে। কোন কোন ক্ষেত্রে এই ঘা বেদনা ...
22/06/2022

ডায়াবেটিক ফুট আলসার

15% ডায়াবেটিস রোগীদের পায়ের নিচে ঘা হয়। একে ডায়াবেটিক ফুট আলসার বলে। কোন কোন ক্ষেত্রে এই ঘা বেদনা হীন হব। পায়ের চামড়া মোটা হয়ে ফেটে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়। এই ঘা কখনো কখনো হাঁড় পর্যন্ত পৌঁছে যায়। তখন তীব্র বেদনা হয়।

প্রতিকার:

সুগার রোগীদের পায়ের নিচে ঘা হবার সম্ভাবনা খুব বেশী থাকে। সেই জন্য পায়ের যত্ন নেবেন। ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখবেন। বাইরে থেকে এসে সাবান দিয়ে পা ধোবেন। ঢাকা জুতো পড়বেন, ঘরে নরম চটি পড়বেন।

চিকিৎসা:

সুগারের জন্য সবসময় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করাবেন। এর ফলে হঠাৎ করে সুগার ফল করার সম্ভাবনা থাকে না। ডায়াবেটিক ফুট আলসারের ক্ষেত্রে প্রতি দিন ক্যালেনডুলা লোশন দিয়ে ড্রেসিং করতে হবে। ক্যালেনডুলা, অর্জুন, ইচিনেসিয়া ইত্যাদি ওষুধ গুলি লাগাতে হবে। ইনফেকশন নিয়ন্ত্রণ করার জন্য Calendulla, Acid nit, Carbolic acid, Gun powder ইত্যাদি ওষুধ গুলি ভালো কাজ করে। এই সব জটিল রোগের চিকিৎসায় সব সময় অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন।

ডা: ডি কর
8697284302
Email- dr.debdeepkar@gmail.com

Address

197/1 Ramkrishna Sarani
Kolkata
700060

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Kar's Health Awarness posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Kar's Health Awarness:

Share

Category