Dr Nilanjan Paik, Abhilasha Fertility and Women's care

Dr Nilanjan Paik, Abhilasha Fertility and Women's care নমস্কার,আমি ডক্টর নীলাঞ্জন পাইক , আমি একজন ইনফার্টিলিটি স্পেশালিস্ট বা বন্ধ্যাত্ব বিশেষজ্ঞ

Dr Nilanjan Paik- IVF Specialist👉 যদি আপনাদের বন্ধ্যাত্ব সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে এবং আপনারা যদি দীর্ঘদিন বন্ধ্যাত্বের স...
10/06/2025

Dr Nilanjan Paik- IVF Specialist

👉 যদি আপনাদের বন্ধ্যাত্ব সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে এবং আপনারা যদি দীর্ঘদিন বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভোগেন, তাহলে আমার সাথে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজের মাধ্যমে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করতে পারেন এই নাম্বারে +919830923998
👉 WhatsApp at +91 9830923998
👉 আমার ফেসবুক পেজটিকে ফলো করতে এবং ইনফাটালিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পেতে এবং আমার ফেসবুক পেজটিতে ফলো করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://www.facebook.com/share/15wp8sjoPf/

👉 আমার YouTube চ্যানেলের ভিডিওগুলো দেখবার জন্য, এবং চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://youtube.com/?si=t6w1fUGmegovpHRH


Nilanjan Paik

10/06/2025

IVF ট্রান্সফারের পর, বেড রেস্ট কি সাফল্য সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়??
Dr Nilanjan Paik- IVF Specialist

👉 যদি আপনাদের বন্ধ্যাত্ব সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে এবং আপনারা যদি দীর্ঘদিন বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভোগেন, তাহলে আমার সাথে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজের মাধ্যমে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করতে পারেন এই নাম্বারে +919830923998
👉 WhatsApp at +91 9830923998
👉 আমার ফেসবুক পেজটিকে ফলো করতে এবং ইনফাটালিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পেতে এবং আমার ফেসবুক পেজটিতে ফলো করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://www.facebook.com/share/15wp8sjoPf/

👉 আমার YouTube চ্যানেলের ভিডিওগুলো দেখবার জন্য, এবং চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://youtube.com/?si=t6w1fUGmegovpHRH


Nilanjan Paik

❝ লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন..❞ এই প্রবাদটি এখনও বাংলার মাঠে-ঘাটে, শহরের অলিতে-গলিতে বহু লোকের মুখে শোনা যায়। পশ্চিমবঙ্গে ...
10/06/2025

❝ লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন..❞ এই প্রবাদটি এখনও বাংলার মাঠে-ঘাটে, শহরের অলিতে-গলিতে বহু লোকের মুখে শোনা যায়। পশ্চিমবঙ্গে গৌরী সেনের নাম জানে না, এরূপ লোক বিরল। কিন্তু জানেন কি এই গৌরী সেন কোনো কল্পনা নন আদপেই একজন রক্তমাংসের মানুষ.. এ বাংলারই সুসন্তান..!🩷🌻

ষোড়শ শতাব্দীর শেষে হুগলী শহরের অন্তর্গত বালি নামে এক পল্লীতে জন্মগ্রহণ করেন গৌরী সেন। তাঁর সম্পূর্ণ নাম গৌরী শঙ্কর সেন। তিনি জাতিতে ছিলেন সূবর্ণ বণিক। তাঁর আদিনিবাস সম্পর্কে দুটি ভিন্ন মত রয়েছে। তিনি হুগলীর অন্তর্গত বালি গ্রামের অধিবাসী ছিলেন, কিন্তু অনেকে আবার বহরমপুরের অধিবাসী বলেন। যদিও তিনি কখনও বহরমপুরের অধিবাসী ছিলেন না।

পর্তুগিজদের আমলে যে সকল দেশীয় ব্যবসায়ী উল্লেখযোগ্য ছিল তাদের মধ্যে এক ব্যবসায়ীর নাম আজও প্রবাদ হিসাবে উল্লেখ করা হয়। ব্যবসা-বাণিজ্য, ধর্মকর্ম, জনকল্যাণ মূলক কাজে এই মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে উদাহরণ হিসেবে উল্লেখযোগ্য। তিনি গৌরী সেন..❤️

তাঁর পূর্ব পুরুষ পুরন্দর সেন সপ্তগ্রামের পতনের পর পুরন্দরের বংশধর হলধর সেন হুগলীতে এসে বসবাস করেন। সেইসময় পর্তুগিজরাই ছিল, হুগলীর শাসনকর্তা, ইংরেজ শাসন তখনও এদেশে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। হলধর-এর প্রপৌত্রের নাম ছিল অনিরুদ্ধ সেন, অনিরুদ্ধের পুত্রের নাম নন্দরাম। আর নন্দরামের পুত্র হল গৌরী সেন।

প্রথমেই বলে রাখি, কলকাতার বিখ্যাত প্রাচীন অধিবাসীদের মধ্যে বৈষ্ণবচরণ শেঠ সর্বাপেক্ষা পুরাতন লোক ছিলেন। প্রায় একশো বছর আগে বড় বাজারে তাঁর বাসস্থান ছিল। তাঁর সময়ে যে সমস্ত লোক ব্যবসা বাণিজ্য করতেন তাঁদের মধ্যে বৈষ্ণব বাবু একজন অত্যন্ত পরায়ন এবং ধনী ব্যক্তি ছিলেন। তাঁর সম্বন্ধে অনেক গল্প আছে। তেলঙ্গানার রাজকুমার রামরাজা কলকাতা থেকে দেবারাধনার জন্য যে গঙ্গা জল নিয়ে যেতেন, সেই গঙ্গা জল বৈষ্ণব চরণের মোহরাঙ্কিত না হলে তিনি ব্যবহার করতেন না।

এই গৌরী সেন ব্যবসার সূত্রে বৈষ্ণব চরণের অংশীদার ছিলেন। বৈষ্ণব শেঠ এক সময়ে অনেক দস্তা কেনেন। কিন্তু পরীক্ষা করে জানা যায়, এই দস্তার মধ্যে রূপোর অংশ ছিল বেশী। সেই সময় বৈষ্ণব চরণ ভাবলেন, গৌরী সেনের নামে দস্তা কেনার ফলে ❝ রাঙ্গের বদলে রূপায় ❞ এসে দাঁড়িয়েছে। এরপর ধর্মভীরু, কর্তব্য পরায়ন বৈষ্ণব চরণ সবকিছু বিক্রি করে সমস্ত টাকাই গৌরী সেনকে দিয়ে দেন।

গৌরী সেন অসাধারণ সৌভাগ্য সম্পদের অধীশ্বর ছিলেন, তাঁর প্রতি সৌভাগ্য দেবীর আকস্মিক কৃপা সম্বন্ধে একটি প্রবাদ প্রচলিত আছে। বাংলার প্রথম গির্জা ব্যান্ডেল চার্চের দেওয়ান ছিলেন গৌরী সেন। গৌরী সেনের পিতা নন্দরাম ছিলেন মধ্যবিত্ত গৃহস্থ। মূলত ১৫৯৯ খ্রীঃ ব্যান্ডেলে এই গির্জা নির্মাণ করা হয়। খ্রীষ্টানদের উপাসনা করার জন্য এটি তৈরি করা হয়..🌷

একবার তিনি সাতটি নৌকা বোঝাই করে মেদিনীপুরে দস্তা পাঠান। নৌকাগুলি যখন মেদিনীপুরে এসে পৌঁছায় তখন তাঁর বন্ধু ভৈরব চন্দ্র দত্ত নৌকাগুলি রৌপ্য পূর্ণ দেখে তাঁর জিনিস নয় বলে তিনি আবার হুগলীতে গৌরী সেনের কাছে নৌকাগুলি ফেরত পাঠিয়ে দেন।

জনশ্রুতি আছে, যেদিন নৌকাগুলি হুগলীতে ফিরে আসে ঠিক তার আগের রাতে তিনি স্বপ্ন দেখেন যে, মহাদেব তাঁর সামনে এসে তাঁকে বলছেন যে, তুমি মহাদেবের মন্দির নির্মাণ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলে। তার জন্য আমি তোমায় অর্থ পাঠিয়েছি। তুমি কাল নৌকা থেকে তা গ্ৰহণ করে তোমার বাড়ির পশ্চিমদিকের বাগানে আমার মন্দির করে দিও। পরেরদিন সকালেই গৌরী সেন গঙ্গাতীরে গিয়ে দেখেন সপ্ততরীর যাবতীয় দস্তা রৌপ্যে পরিণত হয়েছে। তাই দেখে তিনি বিস্মিত হয়ে গেলেন।

এরপর তিনি সেই অর্থ ব্যয় করে মহাদেবের জন্য মন্দির প্রতিষ্ঠা করলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠিত ❝গৌরীশঙ্কর মন্দির❞ হুগলীতে বিদ্যমান আছে। মন্দির গাত্রে একটি প্রস্তর ফলকে মন্দির প্রতিষ্ঠার তারিখ লিখিত আছে-
গৌরী সেন, বাংলা সন ১০০৬ সাল, ইংরেজি সন ১৫৯৯ সাল।

সেই সময় সপ্তগ্রামের সমস্ত খাবারের দোকানে তিনি বলে দিয়েছিলেন যে, তাঁর নাম করে কোন দরিদ্র ব্যক্তি যদি খেতে চান, তাহলে তাকে যেন খেতে দেওয়া হয়। কিন্তু তাঁর এই দানশীলতার সুযোগ নিয়ে অনেকেই তাঁর অর্থ অপচয় করত। কিন্তু তা সত্ত্বেও তিনি কখনও ক্ষুন্ন হতেন না। তিনি ছিলেন বিনয়ী, ধীর ও সদালাপী ব্যক্তি। এরপর গৌরী সেন তাঁর অর্জিত বিপুল সম্পত্তি দান করতে থাকেন। কন্যাদায়, মাতৃদায়, পিতৃদায়, দেনার দায়ে যারা জর্জরিত, আবার যারা ন্যায় পথে থেকে সৎকার্যের জন্য ফৌজদারীতে জড়িত ও জরিমানার আসামী, তাদের জন্য তিনি অর্থ ব্যয় করতেন।

এই থেকেই শুরু হয় সেই বিখ্যাত প্রবাদবাক্য — ❝ লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন..❞💛🌿

গৌরী সেনের বংশধররা এখনও হুগলীতে বিদ্যমান আছেন। কিন্তু আগের মতো সে অর্থ তাঁদের আর নেই। বর্তমানে শ্রী সত্যচরণ সেন, গৌরী সেনের বংশে বর্তমান আছেন। গৌরী সেনের প্রাসাদোপম বিরাট ভবন আজও আছে, কিন্তু তিনি যে গৃহে জন্মগ্রহণ করেন তা আর নেই। যদিও তাঁর প্রতিষ্ঠিত গৌরী শঙ্করের মন্দির রয়েছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় তাঁর স্মৃতি রক্ষার্থে কোন ব্যবস্থা করা হয় নি। এমনকি গৌরী সেনের নামে একটি রাস্তার নামও করা হয় নি..🍁

♦️তথ্যসূত্রঃ কলিকাতা একালের ও সেকালের (হরিসাধন মুখোপাধ্যায়)

সংকলনে ✒️ স্বপ্নাশিষ দেবনাথ

09/06/2025

প্রেগনেন্সি টাই করবার সঠিক সময় কখন???

Dr Nilanjan Paik- IVF Specialist

👉 যদি আপনাদের বন্ধ্যাত্ব সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকে এবং আপনারা যদি দীর্ঘদিন বন্ধ্যাত্বের সমস্যায় ভোগেন, তাহলে আমার সাথে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজের মাধ্যমে আপনার সমস্যাটি শেয়ার করতে পারেন এই নাম্বারে +919830923998
👉 WhatsApp at +91 9830923998
👉 আমার ফেসবুক পেজটিকে ফলো করতে এবং ইনফাটালিটি সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য পেতে এবং আমার ফেসবুক পেজটিতে ফলো করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://www.facebook.com/share/15wp8sjoPf/

👉 আমার YouTube চ্যানেলের ভিডিওগুলো দেখবার জন্য, এবং চ্যানেলটিকে সাবস্ক্রাইব করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন
https://youtube.com/?si=t6w1fUGmegovpHRH


Nilanjan Paik

হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে গত বুধবার বিনা চিকিৎসায় এক যাত্রীর মৃত্যুর পরেই গত মঙ্গলবার নিউ জলপাইগুড়ি- হাওড়া বন...
09/06/2025

হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে গত বুধবার বিনা চিকিৎসায় এক যাত্রীর মৃত্যুর পরেই গত মঙ্গলবার নিউ জলপাইগুড়ি- হাওড়া বন্দে ভারতে এই চিকিৎসকের মানবিকতার ঘটনা সামনে আসে। ঐশ্বর্য রায় নামে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ওই চিকিৎসকের দ্রুত পরিষেবায় অভিভূত ওই বেঁচে যাওয়া যাত্রীর পরিবার।

ট্রেনের শৌচালয়ের সামনে পড়ে গিয়ে ব্লাড প্রেশার নেমে গিয়েছে অনেকটাই। 90 বাই 70। হার্টের পালস রেট বেড়ে 118। যেখানে স্বাভাবিক থাকার কথা 72; বারবার বমি করছেন সত্তর পার করা বৃদ্ধ যাত্রী। কাঁপছেন থরথর করে। অসংলগ্ন সব কথা বলে যাচ্ছেন। পরিবারের সকলের অসহায় মুখ। এমন মুমুর্ষ রোগীকে চলন্ত ট্রেনে বাঁচিয়ে মানবিকতার পরিচয় দিলেন আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের এক শল্য চিকিৎসক।

ওই চিকিৎসকের বাড়ি পুরুলিয়া শহরের রেনি রোড দেবীমালায়। গত দেড় বছর ধরে তিনি আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চিকিৎসক। উত্তর 24 পরগনার শ্যামনগরের বাসিন্দা তথা বন্দে ভারতের ওই যাত্রী 70 বছরের অমল কুমার এখন স্থিতিশীল।

ঐশ্বর্যের কথায়, ‘আমি পাশের সি-নাইন কামরায় ছিলাম। ঘোষণা শুনেই ছুটে যাই। গিয়ে দেখি, প্রায় সত্তর ছুঁইছুঁই বয়সের এক ব্যক্তি শৌচাগারের সামনে পড়ে কাতরাচ্ছেন এবং প্রচণ্ড বমি করছেন। আমি বাইরে গেলেও চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার মতো একটা ব্যাগ সঙ্গে রাখি।

ব্যাগে ছিল স্টেথো, স্পিগমোম্যানোমিটার ও কিছু প্রয়োজনীয় ওষুধ। দেখি রক্তচাপ অনেকটাই কম। হার্টও বেশ জোরে চলছে। যতটা সম্ভব ছিল, চিকিৎসা করি ওঁর। কিছুক্ষণ পরে তিনি খানিকটা সুস্থ বোধ করেন। তার পরে ফিরে যাই নিজের কামরায়।’

ঐশ্বর্য আরও বললেন, ‘কী যে ভালো লাগছে, বলে বোঝাতে পারব না। দিনটা আমার মনে থাকবে।’ বুধবারের হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে যাত্রীদের মধ্যে কোনও চিকিৎসক না–থাকার জন্য আক্ষেপও প্রকাশ করেছেন তিনি।

এখন এই চিকিৎসকের প্রশংসায় রেল, RPF সহ যাত্রীরা। তাঁকে কুর্নিশ জানিয়েছেন সকলেই।

সৌজন্যে -দা বেটার বাংলা

সেদিন কি মাতৃদিবস ছিল, নাকি পিতৃদিবস?সেদিন এই মানুষটা, সম্ভবত তার নিজের সন্তানকেই, এইভাবে আড়াল করে বাঁচাতে চেয়েছিল তীব্র...
07/06/2025

সেদিন কি মাতৃদিবস ছিল, নাকি পিতৃদিবস?

সেদিন এই মানুষটা, সম্ভবত তার নিজের সন্তানকেই, এইভাবে আড়াল করে বাঁচাতে চেয়েছিল তীব্র ভূমিকম্পের অভিঘাত থেকে। পারেনি। সেই অবস্থাতেই সময়ের স্রোত ওদের উপর দিয়ে বয়ে গেছে। মাটির তলায় ওরা স্মৃতিচাপা পড়ে ছিল প্রায় ৪০০০ বছর। চীনের এই ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে যে ক্ষয়ক্ষতি, যে প্রাণহানি হয়েছিল--খুঁজে পাওয়ার পরে এখন তাকে তুলনা করা হয় পম্পেইয়ের ধ্বংসলীলার সঙ্গে।

এরা দুজন কি বাবা-ছেলে, মা-মেয়ে, বা আদৌ আত্মীয় ছিল? বয়স কত ছিল ওদের? ছোটো যে, সে কি ভালো করে হাঁটতে পারত না, তাই তাকে সেই মুহূর্তে ঘর থেকে বের করে আনতে গিয়েছিল? বড়ো যে, তার পায়ের কোনো সমস্যার কারণে কি সে ছুটে বেরিয়ে যেতে পারেনি সেদিন?

প্রত্নতাত্ত্বিকরা এগুলো বলে দিতে পারবেন। আধুনিক বিজ্ঞান হাড় পরীক্ষা করে, জিন ঘেঁটে আরো অনেক তথ্য দিতে পারবে ওদের দুজনের ব্যাপারে।

যেটা বলতে পারবে না, বলার দরকার পড়বে না, যে দিনটা ফাদার্স ডে বা মাদার্স ডে না হলেও, সন্তান বা সন্তানসম কাউকে বাঁচানোর, আগলে রাখার দিন ছিল...

সংগৃহীত।

Address

Purbachal Main Road
Kolkata
700078

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Nilanjan Paik, Abhilasha Fertility and Women's care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category