Dr Sujoy Dasgupta

10/10/2025

ক্লিনিকের কাহিনী ৬৫:
"বাচ্চা তাড়াতাড়ি আসা দরকার" নাকি "বাচ্চা সুস্থ থাকা দরকার" কোনটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ?

10/10/2025

Dr Asfakulla Naiya লিখেছেনঃ

এক সৎ মনের গল্প !
গত বছর যে জায়গায় অনশন হয়েছিলো
ঠিক সেই জায়গায় আমরা একটা স্ট্রিট পেন্টিং
করছিলাম ,রাত ১২ টা হবে ,সবে আউটলাইন
বানিয়েছি,একদল পুলিশ পারমিশন নেই বলে
বন্ধ করে দেন,একটু কথা কাটাকাটি,
অনুরোধ ইত্যাদি হয়,অগত্যা আঁকা বন্ধ করে দিয়ে
বাড়ি ফিরি,

ঘটনার প্রায় দেড় মাস পর সেই সাবইন্সপেক্টর পুলিশের সঙ্গে দেখা,....আপনার সঙ্গে সেই দিন রাতে দেখা হয়েছিলো
ডাক্তার বাবু ।
...আপনি তো আঁকতেই দিলেননা ।

"বিশ্বাস করুন উপরের অর্ডার মানতে গিয়ে আঁকা বন্ধ করিয়েছিলাম,কিন্তু মন থেকে ভালোবেসে
সারা রাত আপনার আঁকার চারিদিকে
গাড়ি এমন ভাবে রেখেছিলাম যাতে আঁকাটা কেউ নষ্ট
করতে না পারে".....বলেই ছল ছল চোখে আমার দিকে তাকান,..আমি বিশ্বাস করলাম ।
মন টা সৎ চোখ দেখে বুঝলাম।

যদিও আঁকা টা মুছে গেছে অনেকের মন থেকে তবুও
কিছু সৎ মনের গল্প থেকে যায় ।❤️🙏

10/10/2025

সহজ কথায় মানসিক স্বাস্থ্য বলতে বোঝায় **আমাদের মন এবং আবেগের স্বাস্থ্য**।

যেমন আমরা আমাদের শরীরের যত্ন নিই, তেমনি আমাদের মনেরও যত্ন নেওয়া উচিত।

👉 এর মধ্যে দৈনন্দিন জীবনে আমরা কীভাবে **চিন্তা করি, অনুভব করি এবং আচরণ করি** তাও অন্তর্ভুক্ত।

👉 ভালো মানসিক স্বাস্থ্য আমাদের চাপ মোকাবেলা করতে, উৎপাদনশীলভাবে কাজ করতে, সম্পর্ক উপভোগ করতে এবং সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে।

👉 দুর্বল মানসিক স্বাস্থ্য ক্রমাগত দুঃখ, ভয়, রাগ, উদ্বেগ, অথবা আমরা সাধারণত উপভোগ করি এমন জিনিসগুলিতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলার মতো সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে।

🧠 মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার উদাহরণ: বিষণ্ণতা, উদ্বেগ, চাপ, আসক্তি।

💡 মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়ার অর্থ হল:

* আপনার অনুভূতি সম্পর্কে কথা বলা
* বন্ধুবান্ধব/পরিবারের সাথে যোগাযোগ রাখা
* ভালো খাওয়া এবং ঘুমানো
* ব্যায়াম করা
* প্রয়োজনে ডাক্তার বা কাউন্সেলরের সাহায্য চাওয়া

সংক্ষেপে: **মানসিক স্বাস্থ্য = মনকে শক্তিশালী এবং ভারসাম্যপূর্ণ রাখা, ঠিক যেমন আমরা শরীরকে সুস্থ রাখি।**

Mental health in simple words means the health of our mind and emotions.

Just like we take care of our body, we also need to take care of our mind.

👉 It includes how we think, feel, and behave in daily life.
👉 Good mental health helps us handle stress, work productively, enjoy relationships, and make decisions.
👉 Poor mental health can cause problems like constant sadness, fear, anger, worry, or loss of interest in things we usually enjoy.

🧠 Examples of mental health issues: depression, anxiety, stress, addiction.

💡 Taking care of mental health means:

Talking about your feelings

Staying connected with friends/family

Eating and sleeping well

Exercising

Asking for help from a doctor or counselor when needed

In short: Mental health = keeping the mind strong and balanced, just like we keep the body fit.

09/10/2025

এন্ডোমেট্রিওসিস হলো এমন একটি অবস্থা যেখানে গর্ভাশয়ের আস্তরণ (এন্ডোমেট্রিয়াম) অস্বাভাবিক স্থানে (টিউব, ডিম্বাশয়, অন্ত্র ইত্যাদি) উপস্থিত থাকে এবং ব্যথা এবং বন্ধ্যাত্ব সৃষ্টি করে। মাসিকের সময়, প্রস্রাব করার সময় ব্যথা হতে পারে। এটি জীবন-হুমকির মতো অবস্থা নয় তবে এটি সম্পূর্ণরূপে নিরাময় করা যায় না। যেকোনো চিকিৎসাই করা হোক না কেন এটি আবার ফিরে আসতে পারে।

এন্ডোমেট্রিওসিসের চিকিৎসা প্রত্যেকের আলাদাভাবে করা উচিত অর্থাৎ এন্ডোমেট্রিওসিস আক্রান্ত সকল মহিলার ক্ষেত্রে একই চিকিৎসা করা যাবে না।

যেসব মহিলা গর্ভধারণ করতে চান, তাদের ক্ষেত্রে হরমোন থেরাপির মাধ্যমে এন্ডোমেট্রিওসিসের চিকিৎসা করা যাবে না। এই ক্ষেত্রে, কিছু মহিলার ক্ষেত্রে ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি সহায়ক হতে পারে। তবে, অস্ত্রোপচারের পরেও, রোগটি ফিরে আসতে পারে। অস্ত্রোপচারের পরপরই গর্ভধারণের সর্বোত্তম সময়। অতএব, অস্ত্রোপচারের পরে চিকিৎসা করা উচিত নয়। এন্ডোমেট্রিওসিসের কিছু ক্ষেত্রে, বয়স, বীর্য বিশ্লেষণ, AMH এবং ফ্যালোপিয়ান টিউবের অবস্থার উপর নির্ভর করে IVF প্রয়োজন হতে পারে।

অন্যদিকে, যদি কোনও মহিলা গর্ভধারণ করতে না চান এবং তিনি ব্যথা অনুভব করেন, তাহলে সাধারণত হরমোন থেরাপিই চিকিৎসার প্রথম সারির। যদি হরমোন থেরাপি ব্যথা নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়, তাহলে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে। অস্ত্রোপচারের পরেও দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। চিকিৎসার জন্য সাধারণত ব্যবহৃত ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে মৌখিক গর্ভনিরোধক বড়ি, প্রোজেস্টেরন, ডায়নোজেস্ট, এলাগোলিক্স এবং লিউপ্রোলাইড। তবে, চিকিৎসা থেরাপি বন্ধ করার পরে এই রোগটি আবার ফিরে আসতে পারে।

ডায়নোজেস্ট ব্যথা কমাতে এবং সিস্টের আকার কমাতে খুবই কার্যকর। এর প্রধান সুবিধা হল ন্যূনতম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং অন্যান্য ওষুধের তুলনায় এটি ৪-৫ বছর ধরেও চালিয়ে যেতে পারে। তবে, কিছু মহিলা ডায়নোজেস্ট গ্রহণের সময় মাঝে মাঝে সামান্য ব্লিডিং অনুভব করতে পারেন।

২৩ আগস্ট ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত "ডায়োনেজেস্ট উপদেষ্টা কমিটি" সভার কিছু ঝলক এখানে দেওয়া হল।

Endometriosis is the condition where the lining of the womb (Endometrium) is present in abnormal places (tubes, ovaries, intestine etc) and causes pain and infertility. The pain may occur during periods, while passing urine It is not a life threatening condition but it cannot be cured completely. It tends to come back whatever treatment is done.

Treatment of endometriosis should be individualized meaning that the same treatment cannot be done for all women with endometriosis.

For women who want to conceive, endometriosis cannot be treated by hormone therapy. In such a case, laparoscopic surgery can be helpful in some women. However, even after surgery, the disease can come back. Immediately after surgery is the best time to conceive. Therefore, medical treatment should not be done after surgery. In some cases of endometriosis, IVF may be needed, depending on age, semen analysis, AMH and conditions of fallopian tubes.

On the other hand, if a woman does not want to conceive and she feels pain, medical therapy usually is the first line of treatment. If medical therapy fails to control pain, surgery may be needed. Even after surgery, prolonged medical therapy is needed. Commonly used drugs for medical therapy include oral contraceptive pills, progesterone, dienogest, elagolix and leuprolide. However, the disease tends to come back once medical therapy is stopped.

Dienogest is very much effective in reducing pain and also in reducing the size of the cyst. The main advantage is minimum side effects and it can be continued even for 4-5 years unlike other drugs. However, some women may feel occasional spotting while taking dienogest.

Here are the glimpses of the "Dienogest Advisory Committee" meeting held on 23 August 2025.

09/10/2025

শুভ জিৎ এর পেজ থেকে লেখাটি নেওয়া

ইয়াস রোহান, বাংলাদেশ এর টলি জগতের জনপ্রিয় মুখ।যিনি বাংলা নাটকের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা। যার জন্ম ২২ ডিসেম্বর ১৯৯৪, আরামবাগ, ঢাকা।
—বাবা নারেশ ভূঁইয়া (অভিনেতা, পরিচালক) এবং মা শিল্পী সরকার অপু (অভিনেত্রী)।
তার বাবা- মা দুজনেই একসময় জনপ্রিয় শিল্পী ছিলেন।

সম্প্রতি দুর্গা পূজো উপলক্ষে তিনি বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, আর কিছু মানুষ অযথা সমালোচনা করে বলছে— “আমি ভেবেছিলাম মুসলিম, আসলে সে যে হিন্দু আজ জানলাম ”, “আজ থেকে তার নাটক আর দেখবো না” ইত্যাদি।

যারা একজন শিল্পীর পরিচয় তার ধর্ম দেখে বিচার করে তারা কতটুকু অভিনয় বোঝে সেটা ভাবার বিষয়।এদেশে শাহরুখ খান সালমান খান আমির খান এনারা জনপ্রিয় ধর্ম দেখে নয় তাদের অভিনয় এর প্রতিভা দেখে। ইরফান খান নওয়াজ উদ্দিন সিদ্দিকী এনাদের অভিনয় আমাকে বার বার মুগ্ধ করে। শিল্পী র যেমন ধর্ম হয় না তেমনি কাঁটাতার ও হয় না ওদেশের সালমন সাহ, মুশাররফ করিম , চঞ্চল চৌধুরী,আরফান নিশো , অপূর্ব এনারা প্রিয়।

শিল্পীর কোনো ধর্ম হয় না জাত হয় না। একতারা সুরে একজন শিল্পী ক্যানভাস এ ফুটিয়ে তোলে তার শিল্প মাধুর্য্য।

09/10/2025

Dr Tanuka Das Gupta লিখেছেন:

মতামত ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে কিন্তু এই শক্তিশালী সামাজিক বার্তাগুলির কারণে যারা হতাশার মুখোমুখি হন:
১. অনিয়মিত মাসিকের সময় যেসব মেয়ের বাবা-মা হতাশার মুখোমুখি হন
২. নববিবাহিত দম্পতি অথবা
৩. যারা স্বেচ্ছায় সন্তানহীন থাকেন।

একটি মেয়ের এমনই একটি গল্প

২৩ বছর বয়সী এক কলেজ ছাত্রী পেটে ব্যথা নিয়ে ভর্তি হয়েছিল, ঘটনাক্রমে সিটি স্ক্যান / ইউএসজিতে ১২ সেমি ডিম্বাশয় বা তার পাশে সিস্ট ধরা পড়ে - তারপর চিকিৎসা শুরু হয়।
সঠিকভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছিল যে এটি একটি বড় সিস্ট এবং তা ছাড়া ব্যথা আছে - তাই ল্যাপারোস্কোপি দ্বারা আমরা সিস্টটি অপারেশন করতে পারি।
মেয়েটির বাবার সবচেয়ে বড় উদ্বেগ ছিল - "তার ডিম্বাশয় কি ঠিক থাকবে"!! 'চিকিৎসার পরেও সে ব্যথামুক্ত থাকবে' এর পরিবর্তে।

তাঁরা আরও ২৪ ঘন্টা ধরে ভাবতে থাকে.. (ওষুধ খাওয়ার পরেও তার ব্যথা ছিল)
অবশেষে তাঁরা সম্মতি দেন।

ল্যাপারোস্কোপিক পদ্ধতিতে ১০ সেমি বড় সিস্টের পরিষ্কার অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়, কোন সমস্যা ছাড়াই।

সবচেয়ে বড় আশ্চর্য

অস্ত্রোপচারের পরপরই রোগীর জ্ঞান ফিরে পাওয়ার পর তার প্রথম প্রশ্ন ছিল: "আমি কি মা হতে পারব? ডিম্বাশয় কোথায়?"

এর মানে হলো ভয় এবং সামাজিক বিশ্বাস এত গভীরে প্রোথিত... তাদের জন্য ডিম্বাশয়ের সুস্থতা তার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিল।

অপারেশানের ছবি দিয়ে আমি আশ্বস্ত করেছিলাম যে সবকিছু ঠিক আছে শুধুমাত্র ডিম্বাশয়ের সিস্ট বের হয়েছে।

আশা করি সুস্থতাই সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে।

Opinions may vary person to person but because of these strong social messages expections followed by depression among parents of daughters who have got irregular period( that could be because of different reasons)
Newly wed couple or people who bychoice remain child free.

One such story of a girl

A girl of 23 years college student admitted with pain abdomen incidently CT scan / USG diagnosed 12 cm ovarian/ paraovarian cyst- I was called for further management
Properly explained it's a big cyst and moreover pain - laparoscopically we can manage the cyst .
Father's biggest concern was - "will her ovaries remain fine"!! INSTEAD OF ' will she be pain-free after the treatment '.

They kept thinking for 24 hours more ..( she was having pain on off even on medication)
Finally they gave consent.

Laparoscopically 10 cm serious cyst enucleated ,clean surgery

Biggest surprise

Patient after regaining consciousness ( immediately after surgery)
Will I be able to become mother? Where are ovaries?

That's means Fear and social belief system is so deep rooted...for them well being of ovaries were important than her overall health

I reassured with intraoperative pictures that everything is intact only ovarian cyst is out.

Hope wellness will be topmost priority.

08/10/2025

একজন সম্মানিত শিশু বিশেষজ্ঞ ডাঃ প্রবীণ সোনিকে কেবল একটি কাশির সিরাপ লিখে দেওয়ার জন্য ভুলভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, এই সিরাপে ডাইথিলিন গ্লাইকল (DEG) দূষিত বলে প্রমাণিত হয়েছে, যা তার দ্বারা শুরু বা নিয়ন্ত্রণ করা হয়নি। তামিলনাড়ুর একটি উৎপাদনকারী কোম্পানি, যারা মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং অন্যান্য রাজ্যে উক্ত কাশির সিরাপ উৎপাদন ও বিতরণের জন্য দায়ী, প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেপ্তার করার পরিবর্তে, কর্তৃপক্ষ ডাঃ সোনিকে বলির পাঁঠা হিসেবে ব্যবহার করে সহজে পালানোর পথ বেছে নিয়েছে।

এই ঘটনাটি কেবল ন্যায়বিচারের চরম অপব্যবহারই নয় বরং সকল চিকিৎসা পেশাদার এবং রোগীদের জন্য একটি সতর্কতামূলক গল্প। এটি ব্যবস্থার একটি মৌলিক ত্রুটি তুলে ধরে যেখানে জবাবদিহিতা সুবিধাজনকভাবে উপেক্ষা করা হয় এবং নিরীহ জীবন ব্যাহত হয়। এখানে আসল সমস্যাটি হল উৎপাদনকারী কোম্পানির সাথে যারা ওষুধের নিরাপত্তা মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে, যার ফলে ঔষধের দূষণ ঘটে, সেইসাথে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব ওষুধ কর্তৃপক্ষের তদারকির অভাব।

বিশ্বস্ত সূত্রের মতে, DEG - একটি রাসায়নিক যা ব্যাপকভাবে ক্ষতিকারক হিসেবে পরিচিত - কোম্পানির অবহেলামূলক উৎপাদন পদ্ধতির ফলে সংঘটিত হয়েছিল। এর ফলে ওষুধ পণ্যের উপর আস্থার উপর তীব্র আঘাত লেগেছে এবং নিয়ন্ত্রক ব্যর্থতার সম্ভাব্য বিপদের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।

ডাঃ সোনি, যিনি কোনও অপরাধ করেননি এবং তার রোগীদের যত্ন নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন, তিনি স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীদের একটি নিবেদিতপ্রাণ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করেন যাদের কয়েকটি সংস্থার অবহেলার জন্য শাস্তি দেওয়া উচিত নয়। এই মামলাটি কেবল স্বাস্থ্যসেবা অনুশীলনকারীদেরই নয় বরং তাদের সততার উপর নির্ভরশীল রোগীদেরও প্রভাবিত করে, যা ভারতে ওষুধ নিয়ন্ত্রণ নীতিতে প্রকৃত জবাবদিহিতা এবং সংস্কারের জরুরি প্রয়োজনকে তুলে ধরে।

ডাঃ সোনির পাশে দাঁড়াতে আমাদের সাথে যোগ দিন, যিনি অন্যায়ের ফাঁদে পড়েছেন। জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের সনাক্তকরণ এবং শাস্তি দাবি করতে, ডাঃ প্রবীণ সোনিকে মুক্তি দিতে এবং ওষুধ সুরক্ষা বিধিমালার কঠোর প্রয়োগের পক্ষে সমর্থন জানাতে এই আবেদনে স্বাক্ষর করুন। ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে এবং ভারতে চিকিৎসা অনুশীলনের ভবিষ্যতকে এই ধরণের উদ্বেগজনক প্রসিকিউটরিয়াল ওভাররিচ থেকে রক্ষা করতে আপনার সমর্থন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পরিবর্তন আনতে এবং ডাঃ সোনিকে এই অন্যায় দুর্দশা থেকে মুক্ত করতে দয়া করে এই আবেদনে স্বাক্ষর করুন এবং শেয়ার করুন।

The Issue

In a shocking turn of events, Dr. Pravin Soni, a respected pediatrician, has been wrongfully arrested for simply prescribing a cough syrup. This syrup, unfortunately, was found to be contaminated with diethylene glycol (DEG), a grave mistake which was neither initiated nor controlled by him. Instead of pursuing the actual perpetrators, a manufacturing company in Tamil Nadu responsible for the production and distribution of the said cough syrup in states like Madhya Pradesh, Rajasthan, and elsewhere, the authorities have opted for an easy escape by using Dr. Soni as a scapegoat.

This incident not only represents a gross miscarriage of justice but is also a cautionary tale for all medical professionals and patients alike. It highlights a fundamental flaw in the system where accountability is conveniently dismissed, and innocent lives are disrupted. The real issue here lies with the manufacturing company which failed to uphold drug safety standards, leading to the contamination of the medicinal product, as well as the lax oversight by drug authorities whose duty it is to ensure public safety.

According to reputable sources, the contamination with DEG – a chemical widely known to be harmful – resulted from the company's negligent production practices. The resultant consequence was a bitter blow to the trust placed in pharmaceutical products and a stark reminder of the potential dangers of regulatory failure.

Dr. Soni, who committed no crime and was attempting to care for his patients, represents a dedicated community of healthcare providers who should not be punished for the negligence of a few entities. This case directly affects not only healthcare practitioners but also patients who rely on their integrity, highlighting an urgent need for real accountability and reform in drug regulation policies in India.

Join us in standing behind Dr. Soni, who has been ensnared in injustice. Sign this petition to demand the identification and punishment of the true culprits involved, to free Dr. Pravin Soni, and to advocate for stricter enforcement of drug safety regulations. Your support is crucial in ensuring justice and protecting the future of medical practice in India from such alarming prosecutorial overreaches. Please sign and share this petition to bring about change and free Dr. Soni from this wrongful plight.

https://www.change.org/p/free-dr-pravin-soni-from-unjust-arrest?recruiter=103364170&recruited_by_id=b7605bf2-4659-4ae8-ba21-f64fce5be8cb&utm_source=share_petition&utm_campaign=psf_combo_share_initial&utm_term=psf_combo_share_message&utm_medium=copylink&fbclid=IwT01FWANRdPxleHRuA2FlbQIxMAABHtkKiqg6LlEff9YsA1-stDCNrlKt1Di1INi_j9QazlCvsYitE8DccDAHPFWb_aem_ZkiwIe2kNIn_RuxLQ_zjnw

Free Dr. Pravin Soni from unjust arrest

08/10/2025

কুর্নিশ

08/10/2025

08/10/2025

ডাউন সিনড্রোম এমন একটি অবস্থা যা কিছু শিশু জন্মগ্রহণ করে। এটি তখন ঘটে যখন তাদের একটি ক্রোমোজোমের অতিরিক্ত কপি থাকে (আমাদের জিন বহনকারী ক্ষুদ্র "প্যাকেজ")। সাধারণত, মানুষের 46টি ক্রোমোজোম থাকে, কিন্তু ডাউন সিনড্রোমে 47টি থাকে।

এই অতিরিক্ত (21তম) ক্রোমোজোমের কারণে:
* শিশুটি দেখতে একটু আলাদা হতে পারে (উদাহরণস্বরূপ, ছোট মাথা, চোখের উপরের দিকে বাঁক, চটকদার মুখ, ছোট উচ্চতা)।
* তারা অন্যান্য শিশুদের তুলনায় ধীরে ধীরে জিনিস শিখতে পারে।
* তাদের কিছু স্বাস্থ্য সমস্যা থাকতে পারে (যেমন হৃদরোগ, দুর্বল পেশী স্বর, বা শ্রবণ/দৃষ্টি সমস্যা)।

কিন্তু এটি জানা গুরুত্বপূর্ণ:
* ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত অনেক শিশু স্কুলে যেতে পারে, শিখতে পারে এবং অন্যান্য শিশুরা যা করে তা অনেক কিছু করতে পারে, যদিও কখনও কখনও অতিরিক্ত সাহায্যের সাথে।
* ভালোবাসা, যত্ন এবং চিকিৎসা সহায়তার মাধ্যমে, ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সুস্থ, সুখী এবং অর্থপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারে।

আজকাল, আমাদের কাছে অতি আধুনিক প্রযুক্তি রয়েছে, যা শিশুর জন্মের আগে ডাউন সিনড্রোম সহ কোনও গুরুতর অস্বাভাবিকতা আছে কিনা তা সনাক্ত করতে পারে।

বয়স নির্বিশেষে, সমস্ত মহিলাদের ক্ষেত্রে, ১১-১৩ সপ্তাহের মধ্যে একটি বিশেষ পরীক্ষা করা হয়। এটিকে "Combined test" বা ফার্স্ট ট্রাইমেস্টার স্ক্রিনিং (FTS) বলা হয় - যার মধ্যে রক্ত ​​পরীক্ষা (ডুয়াল মার্কার) এবং একটি বিশেষায়িত আল্ট্রাসাউন্ড স্ক্যান ("NT স্ক্যান") অন্তর্ভুক্ত থাকে।
এই পরীক্ষার মাধ্যমে, প্রাথমিক পর্যায়ে, ডাউন সিনড্রোমের ঝুঁকি এবং বেশিরভাগ মারাত্মক অস্বাভাবিকতা এবং ক্রোমোসোমাল অস্বাভাবিকতা পরীক্ষা করা হয়। তবে, এই পর্যায়ে কিছু অস্বাভাবিকতা সনাক্ত নাও হতে পারে।
আবার মনে রাখবেন, এটি একটি "স্ক্রিনিং পরীক্ষা" যা মোটামুটি সঠিক ফলাফল দেয়। ডাউন সিনড্রোমের জন্য এটির সংবেদনশীলতা ৮০-৯০%, যার অর্থ এটি ডাউন সিনড্রোমের ৮০-৯০% কেস সঠিকভাবে সনাক্ত করতে পারে। তবে, যদি এটি "ডাউন সিনড্রোমের জন্য উচ্চ ঝুঁকি" দেখায় তবে এর অর্থ সর্বদা এই নয় যে আপনার শিশুর ডাউন সিনড্রোম রয়েছে। অতএব, আপনার আরও পরীক্ষা করা প্রয়োজন।
FTS এর সঠিক ফলাফল পেতে, আপনাকে অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে
১. আপনার সঠিক বয়স
২. আপনার উচ্চতা এবং ওজন
৩. আপনি যদি IVF এর মাধ্যমে গর্ভধারণ করে থাকেন
৪. আপনি যদি ডিম দানের মাধ্যমে গর্ভধারণ করে থাকেন, তাহলে দাতার সঠিক বয়স
৫. আপনার কাছে জিজ্ঞাসা করা অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য।

একটি নতুন পরীক্ষা পাওয়া যায় যার নাম NIPT বা নন-ইনভেসিভ গর্ভাবস্থার পরীক্ষা যার মাধ্যমে মায়ের রক্ত ​​সংগ্রহ করে পরীক্ষা করা হয়। যেহেতু শিশুর রক্ত ​​থেকে কিছু কোষ মায়ের রক্তে ছড়িয়ে পড়ে, তাই এই পরীক্ষাটি শিশুর ডাউন সিনড্রোমের ঝুঁকিও সনাক্ত করতে পারে। NIPT-তে প্রায় ৯৯% সংবেদনশীলতা থাকে। তবে, এটি FTS কে প্রতিস্থাপন করতে পারে না কারণ আল্ট্রাসাউন্ড অনেক বড় অস্বাভাবিকতা সনাক্ত করতে পারে।

অ্যানোমালি স্ক্যান কি ডাউন সিনড্রোম স্ক্রিনিংয়ের বিকল্প?

অ্যানোমালি স্ক্যান সমস্ত অঙ্গকে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করে এবং সম্ভাব্য অস্বাভাবিকতা সনাক্ত করে। এটি ১৯-২০ সপ্তাহের মধ্যে করা হয়। যদিও এটি ডাউন সিনড্রোমে (যেমন হৃদপিণ্ড বা কিডনি) সাধারণত দেখা যায় এমন কিছু অঙ্গ-ত্রুটি দেখাতে পারে, এটি ডাউন সিনড্রোম অনুসন্ধানের জন্য সঠিক পরীক্ষা নয়। অতএব, এটি FTS-এর বিকল্প নয়।

এই পরীক্ষাগুলি কোথায় করা উচিত?

এই পরীক্ষাগুলি শুধুমাত্র প্রত্যয়িত ভ্রূণ চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের (Fetal medicine) দ্বারা করা উচিত। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ "যন্ত্রের পিছনের মানুষ" গুরুত্বপূর্ণ।

"ট্রিপল মার্কার বা কোয়াড্রাপল মার্কার পরীক্ষার কি কোনও ভূমিকা আছে"?

"ট্রিপল টেস্ট" এবং "কোয়াড্রাপল টেস্ট" হল ১৫ থেকে ২০ সপ্তাহের মধ্যে ক্রোমোজোম অস্বাভাবিকতা পরীক্ষা করার জন্য করা রক্ত ​​পরীক্ষা।
আজকাল ট্রিপল টেস্ট অপ্রচলিত।
কোয়াড্রাপল টেস্ট শুধুমাত্র তখনই করা হয় যখন মহিলা FTS এর সময় মিস করেন। এই পরীক্ষার ফলাফল FTS এর তুলনায় কম নির্ভরযোগ্য।

যদি FTS এর ফলাফল "কম ঝুঁকি" দেখায়, তাহলে কি কোনও অস্বাভাবিকতা থাকতে পারে?
হ্যাঁ, সম্ভাবনা কম কিন্তু তবুও ঘটতে পারে। কারণ, সর্বোত্তম হাত দিয়েও, সমস্ত অস্বাভাবিকতা সনাক্ত করা যায় না।

যদি FTS "ডাউন সিনড্রোমের জন্য উচ্চ ঝুঁকি" দেখায় তাহলে কী করবেন?

বিকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে:

১. দ্বিতীয় পরীক্ষা করানোর জন্য NIPT। কিন্তু NIPTও একটি স্ক্রিনিং পরীক্ষা। অতএব, যদি NIPT "উচ্চ ঝুঁকি" দেখায়, তাহলে সেই ফলাফলের ভিত্তিতে আপনার গর্ভপাত করা উচিত নয়। নীচে বর্ণিত হিসাবে আপনার আক্রমণাত্মক পরীক্ষা করা উচিত। কিন্তু NIPT যদি "কম ঝুঁকি" দেখায়, তাহলে এটি বেশ আপনার জন্য আশ্বস্তকারী।
২. আক্রমণাত্মক পরীক্ষা (Invasive test): গর্ভাবস্থায় সিভিএস (কোরিওনিক ভিলাস স্যাম্পলিং - প্লাসেন্টায় সুচ ঢোকানো) অথবা অ্যামনিওসেন্টেসিস (শিশুর চারপাশে তরল সংগ্রহ) অন্তর্ভুক্ত থাকে যাতে দেখা যায় যে শিশুটি আসলে আক্রান্ত কিনা। এই পদ্ধতিগুলি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোনও জটিলতার দিকে পরিচালিত করে না। তবে, এগুলি গর্ভপাতের ঝুঁকি কিছুটা বাড়িয়ে দিতে পারে। এই পরীক্ষাগুলি নিশ্চিতকরণমূলক পরীক্ষা এবং আপনার শিশুর আসলে ডাউন সিনড্রোম আছে কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলতে পারে। যদি শিশুটি ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত হয়, তাহলে আপনি গর্ভাবস্থা বন্ধ করার (গর্ভপাত) কথা বিবেচনা করতে পারেন। তবে, কিছু ক্ষেত্রে, শিশুটি ডাউন সিনড্রোমে আক্রান্ত কিনা তা জেনেও কিছু মহিলা গর্ভাবস্থা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এই ক্ষেত্রে, মাকে সহায়তা দেওয়া হবে এবং জন্মের পরে শিশুর যত্ন নেওয়ার বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের সাথে আলোচনা করার বিকল্প থাকবে।

Down syndrome is a condition some babies are born with. It happens when they have an extra copy of a chromosome (the tiny "packages" that carry our genes). Normally, people have 46 chromosomes, but in Down syndrome there are 47.

Because of this extra (21st number of) chromosome:
* The child may look a little different (for example, smaller head, upward slant of the eyes, flatter face, shorter height).
* They may learn things more slowly than other children.
* They might have some health problems (like heart issues, poor muscle tone, or hearing/vision troubles).

But it’s important to know:

* Many children with Down syndrome can go to school, learn, and do a lot of things other kids do, though sometimes with extra help.
* With love, care, and medical support, people with Down syndrome can live healthy, happy, and meaningful lives.

Nowadays, we have ultramodern technologies, which can detect whether the baby is having any serious abnormalities including Down syndrome, before birth.

In all women, irrespective of age, a special test is done by 11-13 weeks. This is called the "Combined Test" or First Trimester Screening (FTS)- that includes blood test (dual marker) and a specialized ultrasound scan ("NT Scan").
By this test, in initial period, the risk of Down syndrom and most of the lethal abnormalities and chromosomal abnormalities are screened. However, some abnormalities may not be detected at this stage.
Again remember, this is a "screening test" which gives fairly accurate result. It has sensitivity of 80-90% for Down Syndrome, which means it can detect 80-90% cases of Down Syndrome correctly. However, if it shows "High risk for Down Syndrome" that does not always mean that your baby has Down Syndrome. Therefore, you need further tests.
To have the accurate results of FTS, you must mention
1. Your exact age
2. Your height and weight
3. If you conceived by IVF
4. If you conceived with egg donation, the exact age of the donor
5. Other relevant information asked to you.

A new test available is called NIPT or noninvasive prenatal test by which mother's blood is collected and tested. As some of the cells from the baby's blood are spiller into the mother's blood, this test can also detect the risk of Down Syndrome in the baby. NIPT has nearly 99%. However, it cannot replace FTS or combined test because ultrasound can detect many major abnormalities.

Is Anomaly Scan an alternative to Down Syndrome screening?

Anomaly Scan describes all the organ in details and detects the possible abnormalities. It is carried out by 19-20 weeks. While it can show some organ-defects commonly seen in Down Syndrome (like heart or kidney), it is not the accurate test to look for Down Syndrome. Therefore, it's not an alternative to FTS.
Where these tests should be done?
These tests should be done only by the certified Fetal Medicine Specialists. this is very important because the "Man Behind The Machine" matters.

Is there any role of Triple Marker or Quadruple Marker tests"?
"Triple Test" and "Quadruple Test" are the blood tests done between 15 and 20 weeks to check for chromosomal abnormalities.
Triple test is OBSOLETE nowadays.
The Quadruple test is done ONLY when the woman missed the timing of FTS. The result of this test is less accurate than the FTS.

If FTS results show "Low risk", can there be any abnormalities?
Yes, the chance is low but still can happen. this is because, even with the best possible hand, all the abnormalities cannot be detected.

What to do if the FTS shows "High risk for Down Syndrome"?

The options include:
1. NIPT to have a second test. But NIPT is also a screening test. Therefore, if NIPT shows "High risk", you should not abort the baby based on that result. You should do invasive tests, as described below. But if NIPT shows "Low risk", it's quite reassuring for you.
2. Invasive testing: it includes CVS (Chorionic Villus Sampling- inserting needle in the placenta) or Amniocentesis (collecting fluid around the baby) during pregnancy to see whether the baby is actually affected. These procedures do not lead to any complications in most cases. However, they may slightly increase the risk of miscarriage. These tests are confirmatory tests and can definitely tell you whether your baby actually has Down Syndrome or not. If the baby is affected with Down Syndrome, you can consider termination of pregnancy (Abortion). However, in some cases, the woman decides to continue the pregnancy despite knowing that the baby is affected with Down Syndrome. In such a case, the mother will be given the support and will have the option of discussion with specialists regarding care of the baby after birth.

07/10/2025

In SEVERE MALE INFERTILITY, don't take MEDICINES months after months.
It has been seen that if s***m problem is MILD, trying medicines (antioxidants) for 3 months and lifestyle changes can help. However, if the problem is SEVERE, it's important to remember the following -
1. Detailed investigations are needed to find out the cause, although in many cases the exact cause is NOT known. Sometimes, s***m problem may indicate some SERIOUS HEALTH issues like diabetes, cardiac disease or even cancer.
2. The investigations include repeating semen analysis from authentic laboratory, physical examination (of your ge***al organs by doctor, especially testicular size), blood tests for hormones (FSH, LH, Testosterone, Estradiol, blood glucose), some ultrasound scan (of sc***um and sometimes of prostate gland), and genetic tests (Karyotype, Y Chromosome Microdeletion, Cystic Fibrosis test) etc.
3. Out of 100 men with severe s***m problem, in less than 10 cases, the problem can recover by taking hormonal injection for 6-12 months. But this is possible ONLY if the problem is related to the Pituitary gland where FSH and LH are low.
4. In other cases, taking medicines months after months will not help. Rather S***M COUNT DECREASES WITH TIME. You can take antioxidants but do NOT RELY ONLY on these medicines. You need to do active treatment like IUI or IVF ICSI.
5. Taking testosterone capsule or injection is HARMFUL even when testosterone level in blood is low. This is because testosterone taken from outside can further damage s***m production.
6. In most cases, DONOR S***MS are NOT needed. You can become BIOLOGICAL FATHER by IUI or IVF ICSI.
7. The actual treatment depends on how severe the s***m problem is and also on the reports of your wife. That's why it's important for both husband and wife to come together to the fertility clinic.
8. In case of moderate s***m problem, IUI can be attempted using own s***ms. But most cases require ICSI, a special type of IVF. With ICSI, men with no s***ms in semen (AZOOS***MIA) can also become BIOLOGICAL FATHER.
9. Even after you have your baby, you are at risk of developing Heart disease, Diabetes, high blood pressure and testicular tumour. Therefore, throughout the whole life you should take care of diet, exercise, weight, blood pressure and sugar. Also, you should regularly get your testicles checked.
Sharing one of our success stories of Male infertility and repeated IVF failure