Sadness

Sadness It is not a love story......it's a saga..........:(

আস-সালামু আলাইকুম,রক্ত আমাদের খুবই প্রয়োজনীয় একটা জিনিস। আমাদের অনেকেরই বিভিন্ন সময় রক্তের প্রয়োজন পড়ে তাই আমরা সবা...
25/04/2025

আস-সালামু আলাইকুম,
রক্ত আমাদের খুবই প্রয়োজনীয় একটা জিনিস। আমাদের অনেকেরই বিভিন্ন সময় রক্তের প্রয়োজন পড়ে তাই আমরা সবাই একটি প্লাটফর্মে একত্র হতে চাচ্ছি তাই আমরা যে যার যার রক্তের গ্রুপ এবং ফোন নাম্বার লিখে পাঠান এটা আমাদের এই পেইজে সংরক্ষিত থাকবে এবং ইনশাল্লাহ যে যার প্রয়োজন মত রক্তের আদান প্রদান করতে পারব এতে করে আমাদের আশেপাশে আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশী বন্ধু-বান্ধব সবারই অনেক উপকার হবে। বিশেষ করে আমার বিন্দু বাসিনীর শ্রদ্ধেয় বড় ভাই এবং স্নেহের ছোট ভাই দের কাছে অনুরোধ সবাই অংশগ্রহণ করবেন।

15/01/2025

আমি- জীবন একটাই…তাই সব কিছু একবার করে এক্সপিরিয়েন্স করা উচিৎ! আর তাছাড়া তোরই তো ফ্যান্টাসি যে রিস্ক নিয়ে প্রেম করবি! পূরণ হল তো ফ্যান্টাসি?

সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্...
16/05/2024

সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা। এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭, কিন্তু মা বাবার সাথে শোয়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারন এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেককিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারনে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

বাচ্চার বয়স আড়াই বা তিন হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়। বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান। ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মা/ রে*র কথা তো বাদই দিলাম। স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বি- দ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।

দু বাচ্চার মাঝে তুলনা করবেন না। কারন তারা দুজনই সম্পুর্ন আলাদা মানুষ। দুই বাচ্চার জন্য আলাদা নিয়ম বানাবেন না। একজনকে মোবাইল দেখিয়ে খাওয়াবেন, আরেকজনকে বলবেন খাওয়ার সময় নো ডিভাইস, তাহলে তো হবেনা। দুজনের বেডটাইম যেন এক হয়। কোনো জিনিস কিনলে একজনের জন্য নয়, দুজনের জন্যই কিনবেন।
ছোটটির বয়স যখন আড়াই হবে তখন ওকেও আলাদা করে দিন, বড়জনের সাথে। দুজন একসাথে ঘুমুবে বা একই রুমে দুটো বিছানায়।

দিনে এক হতে দেড়ঘন্টা আলাদা করে রাখুন যখন পরিবারের সবাই মিলে সময় কাটাবেন। হাসি আনন্দ করবেন। বাচ্চাদের সাথে স্বামী স্ত্রী একসাথে খেলবেন। নিজের পার্টনারের দিকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে তাকাবেন। মেজাজ যদি বেশি খারাপ থাকে অকারণে, সরে যান প্রিয় মানুষগুলোর কাছ হতে তাদের আ*ঘাত করার আগেই। আলাদা রুমে বা বারান্দা বা ছাদে গিয়ে মেডিটেশন করুন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে কারনে আপনার মেজাজ খারাপ তা কতটা যুক্তিযুক্ত। গভীর নিঃস্বাস নিন। মন খারাপকে ছড়িয়ে দিন বাতাসে।
সংসার তৈরি হয় স্বামী স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে। সংসারের কাজ করতে করতে এই মানুষগুলোই যেন অবহেলিত না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদেরই। ভালোবাসার সম্পর্কগুলো অটুট থাকুক 🙏❤️

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন আর,
পেইজ টা ফলো করে দিবেন সবাই ধন্যবাদ ❤️

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন? এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে ক...
03/05/2024

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালোবাসে জানেন?

এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?

বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?

বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।

সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?

বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।

অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?

বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?

বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালোবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?

বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?

বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

আচ্ছা বাবা, তোমরা যেইটা দিয়ে হিসু করো, ঐটা মুখে নিলে কী হয়?নিজের ৬ বছর বয়সের বাচ্চা মেয়েটার মুখে এই প্রশ্নটা শুনে আরিফ  ...
01/01/2024

আচ্ছা বাবা, তোমরা যেইটা দিয়ে হিসু করো, ঐটা মুখে নিলে কী হয়?
নিজের ৬ বছর বয়সের বাচ্চা মেয়েটার মুখে এই প্রশ্নটা শুনে আরিফ পুরো থতমত খেয়ে গেল। রিতু এতক্ষন ধরে চিপস খাচ্ছিল আর টিভিতে কার্টুন দেখছিল। হঠাৎই টিভি থেকে চোখ সরিয়ে আরিফের দিকে তাকিয়ে প্রশ্নটা করে সে। প্রশ্নটা করেই সে আবার কার্টুন দেখায় মনোযোগী হয়ে পড়ে। আরিফ আম খাচ্ছিল। আরিফের হাত থেকে আমের প্লেট টা ধমাস করে মেঝেতে পড়ে যায়। তার স্ত্রী শান্তা রান্না ঘর থেকে ছুটে এসে জানতে চায়, কী হয়েছে? আরিফ আমতা আমতা করে বলে, কিছু না। হাত থেকে ছুটে পড়ে গেছে। শান্তা মেঝে পরিস্কার করে চলে যায়। আরিফের চোখে-মুখে তখনও ভয়, বিস্ময় আর কৌতূহল। এইটা কী ধরনের প্রশ্ন? রিতুর মাথায় এই প্রশ্ন এল কীভাবে? রিতুর যেন প্রশ্নের উত্তর শোনার ভ্রূক্ষেপ নেই। সে স্বাভাবিক ভাবেই টিভি দেখছে।
মেয়েটার সাথে এই প্রসঙ্গে আর কিছু বলার সাহস হয় না আরিফের । দুপুরে লাঞ্চ ব্রেকে বাসায় এসেছিল সে। দ্রুতই আবার চলে যেতে হলো তাকে অফিসে। কিন্তু অফিসের কাজে কিছুতেই মনোযোগ দিতে পারে না সে। কয়েকজন কলিগ তার অন্যমনস্ক ভাব ধরতে পেরে তাকে জিজ্ঞেস করে, কোনো সমস্যা হয়েছে নাকি? সে মৃদু হেসে কাঁধ ঘুরিয়ে জানায়, তার কোনো সমস্যা নেই। অন্যদিনের মতো অফিস ছুটি হওয়ার সাথে সাথে বাড়িতে যায় না আরিফ । কিছুক্ষণ অন্যমনস্ক হয়ে বাড়িতে যাওয়ার উল্টো পথ ধরে একা একা হাঁটতে থাকে। তার মেয়ের বলা সেই এক লাইন প্রশ্নের তাৎপর্য সে কিছুতেই বের করতে পারছে না। মেয়েটার বয়স সবে পাঁচ পেরিয়ে ছয়ে পড়েছে। এই বছরের শুরুতেই তাকে এলাকার একটা স্কুলের শিশু শ্রেণীতে ভর্তি করা হয়েছে। এতটুকু একটা বাচ্চা মেয়ের মাথায় এই ধরনের একটা উদ্ভট প্রশ্ন কী করে আসতে পারে তা কিছুতেই মাথায় আসে না আরিফের। এই ধরনের কিছু সামনাসামনি না দেখলে এমন একটা প্রশ্ন মেয়েটার মাথায় আসার কথা না। কিন্তু আরিফ ভাবে, রিতু যখন একটু একটু সব কিছু বুঝতে শুরু করেছে তখন থেকে রিতুর সামনে কখনই সহবাস করে নি তারা। আর তাদের সহবাসে অতিরিক্ত এই নোংরামি গুলো কখনই ছিল না, যেমনটা রিতুর মনে প্রশ্ন জেগেছে।
আরিফ বুঝেছিল, বিষয়টা মোটেও হালকে নয়। তাই বিষয়টাকে সে হালকা ভাবে উড়িয়ে দেয় নি। অনেকক্ষণ ধরে এই বিষয়টা নিয়ে একা একাই চিন্তা করে যায় সে। শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত নেয় এই বিষয়ে খোলাখুলি তার মেয়ের সঙ্গেই কথা বলবেন তিনি। একটা ছয় বছরের বাচ্চা শিশুকে আমরা যতটা অবুঝ ভাবি তারা মোটেও ততটা অবুঝ হয় না। এই বয়সে অনেকেরই মানসিক বিকাশ অনেক ভালো হয়। আমরা যতটা ভাবি তারা তার চেয়ে অনেক বেশিই বুঝতে পারে। হয়তো তা তাদের মনের ভেতরেই আবদ্ধ করে রাখে। তাই আমরা ভাবি তারা অবুঝ।
আরিফ যতক্ষণে বাড়িতে ফিরে আসে ততক্ষণে রিতু ঘুমিয়ে গেছে। রাতে একই বিছানায় আরিফ , রিতু আর শান্তা ঘুমায়। রিতু মাঝখানে আর আরিফ এবং শান্তা তার দুইপাশে। ঘরে ডিম লাইট জ্বলছে। সেই আলোতেই আরিফের চোখ হঠাৎ করে শান্তার মুখের ওপর আটকে যায়। কোনো এক অজানা কারণে তার বুকটা ধ্বক করে উঠে। একটা অজানা ভয় আরিফের মনে বাসা বাঁধে। সে শান্তাকে নিজের চাইতেও বেশি বিশ্বাস করে। শান্তা কী কোনোভাবে তাকে ধোকা দিচ্ছে? তার অন্ধ বিশ্বাসের সুযোগ নিচ্ছে? রিতু মেয়েটা তো এর বাইরে আর কারও সাথে মিশে না! তার মনে এই উদ্ভট প্রশ্ন জাগার কারণ কী প্রত্যক্ষ ভাবে শান্তাই? হয়তো শান্তা কে এমন কিছু করতে দেখেছে রিতু, তাই তার মাথায় এই প্রশ্নটা এসেছে। শান্তা কী পরক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত! কিন্তু সে এমনটা কেন করবে? আরিফের মাথায় একের পর এক এমন উদ্ভট সব প্রশ্ন এসে তার মাথার ভেতর ভয়ংকর রকম জটলা বাঁধতে থাকে। অসংখ্য অজানা , অচেনা ভয়, সন্দেহ তার মনে চেপে বসে।
সকাল হতেই আরিফ বাড়ি থেকে রাস্তায় বেড়োয় একটু হাঁটাহাঁটি করতে। তার বাড়ির গেট বরাবর রাস্তার ওপাশেই একটা মুদির দোকান। মুদি পণ্যের পাশাপাশি চাও বিক্রি হয় এখানে। দোকানে বসে চা খেতে খেতে কথা প্রসঙ্গে আরিফ দোকানদারের কাছে জানতে চায় , সে এই বাড়িতে অচেনা কাউকে ঢুকতে দেখে কি না দিনের বেলায়। দোকানদার কিছুক্ষণ ভেবে বলে, সেদিকে তেমন খেয়াল করে না সে। তবে কয়েকদিন একটা কমবয়সী ছেলেকে বাড়ি থেকে বের হতে দেখেছে সে। কথাটা শুনে আবার আরিফের বুকটা ধ্বক করে উঠে!
সে রাস্তায় বেশিক্ষণ না থেকে আবার বাড়িতে ফিরে যায়।
ফোন বন্ধ করে রেখেছে আরিফ । আজ সে অফিসে যাবে না। শান্তা অবাক হয়ে অফিস কামাই দেওয়ার কারণ জানতে চাইল তার কাছে। আরিফ বলল, এমনি টানা অফিস করতে ভালো লাগছে না। তাই অফিসে বলে একদিন ছুটি নিয়েছে। সকালে নাস্তা করার পর অন্যদিন শান্তা রিতুকে স্কুলে দিয়ে যায়। আজ যেহেতু আরিফ বাসায় তাই আরিফ গেল।
রিতু স্কুলের পোশাক পরে তৈরি হয়ে বাবার হাত ধরে বাড়ির বাহিরে বেরিয়ে এল। শান্তা গেট পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে বাড়ির ভেতরে যেতেই আরিফ রিতুকে নিয়ে স্কুলের পথের উল্টো পথে হাঁটা শুরু করল। রিতু কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইল, বাবা, আমরা কোথায় যাচ্ছি? আরিফ মিষ্টি করে হেসে বলে, আমরা আজ সারাদিন অনেক ঘুরবো, আর মজা করবো। আজ তোমার স্কুল কামাই। রিতু আনন্দে চেঁচিয়ে উঠল। সত্যি সত্যিই আরিফ রিতুকে নিয়ে প্রায় ঘন্টা খানেক অনেক জায়গায় ঘুরলো। ওকে আইসক্রিম, চকোলেট কিনে দিল। তারপর কাছেরই একটা পার্কে ঢুকল তারা। পার্কের একটা বেঞ্চিতে দুজনেই গিয়ে বসে।
প্রচন্ড উৎকণ্ঠা আর উত্তেজনায় আরিফের শরীর কাঁপছে। রিতু এক মনে আইসক্রিম খাচ্ছে, আর মুগ্ধ হয়ে চারপাশের মানুষ জন দেখছে। আরিফ কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে রিতুকে প্রশ্ন করল, আচ্ছা রিতু মা, একটা কথা বলতো আমি যখন অফিসে থাকি , তখন কী এই বাড়িতে তোমার আম্মুর সাথে দেখা করতে কেউ আসে? রিতু হা করে কিছুক্ষণ ভেবে বলে....

চলবে......

#উ'ল'ঙ্গ_মন
পর্ব ০১

শখ করে একখান পান খেয়ে বাসে উঠছিলাম। জানালা দিয়ে পানের পিক ফেলতে গিয়ে এক স্টাইলিশ সুন্দরী মেয়ের মাথার সিঁথি বরাবর পড়ে যায়...
22/09/2023

শখ করে একখান পান খেয়ে বাসে উঠছিলাম। জানালা দিয়ে পানের পিক ফেলতে গিয়ে এক স্টাইলিশ সুন্দরী মেয়ের মাথার সিঁথি বরাবর পড়ে যায়। 😆😜

মাথায় হাত দিয়ে সুন্দরী মুখ ঘুরিয়ে তাকাতেই দেখি সিঁথি বেয়ে টুপ টুপ করে পানের পিক তার নাকে মুখে পড়তেছে। 😁🤣

তা দেখে সুন্দরী রে/গে আ/গুন হয়ে বাসের দরজার দিকে তে'ড়ে আসছে। 😡😤

এদিক তো ভ/য়ে আমার হাঁটু কাপতেছে। তাড়াহুড়ো করে পানি দিয়ে কুলি করে টিস্যু দিয়ে মুখ মুছে ফ্রেশ হয়ে কানে হেডফোন লাগিয়ে সিটে হেলান দিয়ে আরামছে চোখ বন্ধ ঘুমের ভং ধরলাম। 😳😨

সামনের সিটেই এক ভদ্র মহিলা পান চিবুচ্ছিলেন। মেয়েটা এসে সরাসরি ভদ্র মহিলাকে উদ্দেশ্য করে বললেন,"এই বে/দ্দপ মহিলা, তু/ই আমার মাথায় পানের পিক ফেললি কেনো?? 😡😤

তা শুনে ভদ্র মহিলা মেয়েটার গালে ঠা/স করে দুইটা থা/প্পর বসিয়ে দিয়ে বললেন,"এই ডি/স্কু মাইয়া, কাকে বে/দ্দপ মহিলা বলছিস?? ঘো'ড়ার লেজের মতো চুল কালার করে চোখে সরষে ফুল দেখে উল্টাপাল্টা ব'কছিস কেনো, নাকি গা/ঞ্জা টা/ঞ্জা কিছু খাস!! 😡😤

প্রতিউত্তরে মেয়েটা কিছু না বলে ডিরেক্ট মহিলাটার চু/ল ধরলো। মহিলা তো ছে/ড়ে দেবার লোক নয়, উনিও মেয়েটার চু/লের মুঠি ধরলো। 😳😱

এদিকে বাসে থাকা সকল লোকজন দুজনের চুল টা/নাটানির দৃশ্য আরামছে উপভোগ করছিলো। মাঝখান থেকে ভদ্র মহিলার কোলে থাকা ৪ বছরের একটা বাচ্চা মেয়েটার গালে কা/মড় বসিয়ে দিলো। 😱🙄

পরিস্থিতি তখন ভ/য়াবহ তবুও কেউ থামাতে আসছে না। শেষমেষ আমিই দুজনের মাঝখানে ঢুকে থামাতে গেলে দুজনে আমার শার্ট ছিড়ে ফা/তা ফা/তা করে ফেললো। 🥺🥹😳

মানবতার খাতিরে তবুও থেমে থাকতে পারলাম না। দুজনের একজন'কে তো আগে থামাতে হবে। তাই মহিলাকে টে/নে ধরেছিলাম। ওদিকে বাচ্চাটাকে একা পেয়ে কা/মড়ের প্রতিশোধ নিতে মেয়েটি কামড় দেয়ার জন্যে বাচ্চার দিকে এগুচ্ছে। যেই বাচ্চার গালে কা/মড় বসাতে গেলো ওমনি বাচ্চাটা'কে টান দিয়ে সরিয়ে নিয়ে বাচ্চার গালের জায়গায় আমার গাল পেতে দিলাম। যার ফলাফল আমার গালে ২৮টি দাতের ছা/প পড়ে গেলো। 😔😌

এবার পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হতে শুরু করলো। মেয়েটি 'সরি' বলে বারবার আমার হাত ধরে মাফ চাচ্ছিলো। আমি তো বাপু নরম মনের মানুষ। নেগেটিভলি না নিয়ে পজেটিভলি নিয়ে ভাবলাম, কা/মড় দিয়েছে তাতে কি!!" সুন্দরী মেয়ের ঠোঁটের ছোঁয়া পেয়েছি এটাই অনেক। 🥰🥰

এটা ভেবে মা'ফ করে দিয়ে বললাম,"ঠিক আছে।"
তারপর মেয়েটি আমার হাত ধরে হাসপাতালে নিয়ে চিকিৎসা করে ফোন নাম্বার দিয়ে বলছিলো,"দরকার হলে কল দিতে। ব্যাস এখন আমরা সাড়ে চার বছরের রিলেশনে আছি।

(সংগৃহীত)

সবার আগে গল্প পেতে ফলো করুন 👉

05/09/2023


Inshallah want to startNeed support from everyone ☺️
11/10/2022

Inshallah want to start
Need support from everyone ☺️

Address

Manali
171009

Telephone

+8801321160884

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sadness posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Sadness:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category