Dr Arunava Biswas - Newborn and Child Physician

Dr Arunava Biswas - Newborn and Child Physician Welcome to Dr. Arunava Biswas' Page – trusted tips on child health, newborn care, vaccines, & parenting from a doctor with 15+ years of experience.

Follow for expert advice in English & Bengali. Your child’s health is our priority, every step of the way.

🩺 ওষুধ সম্পর্কে সচেতনতা – একটি আলোচনাপ্রতিদিন রোগী দেখার সময় একটি প্রশ্ন প্রায়শই শোনা যায় —“ডাক্তারবাবু, এই যে ওষুধটা...
29/10/2025

🩺 ওষুধ সম্পর্কে সচেতনতা – একটি আলোচনা

প্রতিদিন রোগী দেখার সময় একটি প্রশ্ন প্রায়শই শোনা যায় —
“ডাক্তারবাবু, এই যে ওষুধটা লিখলেন, এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (side effect) নেই তো?”
এই প্রশ্ন একদমই স্বাভাবিক। কিন্তু চলুন, একটু সময় নিয়ে ওষুধ সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারণা জেনে নিই।

(লেখাটি একটু দীর্ঘ, তাই ধৈর্য নিয়ে পড়ার অনুরোধ রইল।)

ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস
---

💊 ওষুধ বলতে কী বুঝি?

আমরা দৈনন্দিন জীবনে নানা সময় “ওষুধ” শব্দটি ব্যবহার করি।
আসলে ওষুধ হলো এমন একটি রাসায়নিক বা জৈব উপাদান যা—

মানুষের শরীরের কোনো অসুস্থ অবস্থা পরিবর্তন করতে পারে,

শারীরবৃত্তীয় কাজ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে,

রোগ নির্ণয়ে সাহায্য করে, অথবা

রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে।

এই পদার্থ অবশ্যই বৈজ্ঞানিকভাবে পরীক্ষিত, নিরাপদ ও কার্যকর হতে হবে।
বহু পর্যায়ের গবেষণা ও পরীক্ষার পরই কোনো পদার্থ “ওষুধ” হিসেবে অনুমোদিত হয় এবং তা ওষুধবিজ্ঞান (Pharmacology) অনুযায়ী পাঠ্যবই ও স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনায় বাজারে আসে।

---

⚙️ একটি পদার্থকে ‘ওষুধ’ হতে হলে তার কিছু গুণ থাকতে হয়:

1️⃣ রোগ উপশমের ক্ষমতা — যেমন Paracetamol জ্বর বা ব্যথা কমায়।
2️⃣ রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা — যেমন ভ্যাকসিন নির্দিষ্ট সংক্রমণ প্রতিরোধ করে।
3️⃣ রোগ নির্ণয়ে সাহায্য — যেমন Iodine thyroid স্ক্যানে, Barium Sulfate এক্স-রে পরীক্ষায় ব্যবহৃত হয়।
4️⃣ শারীরবৃত্তীয় কাজের পরিবর্তন ঘটানোর ক্ষমতা — যেমন জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি শরীরের হরমোনে প্রভাব ফেলে।
5️⃣ রোগ সম্পূর্ণ সারানোর ক্ষমতা — যেমন Antibiotics জীবাণু মারে, Albendazole কৃমি দূর করে।

---

🔬 ওষুধ শরীরে কীভাবে কাজ করে?

আমাদের শরীর হলো অসংখ্য রাসায়নিক বিক্রিয়া ও ভারসাম্যের এক চলমান ব্যবস্থা।
যখন এই ছন্দে বিঘ্ন ঘটে, তখনই অসুস্থতা দেখা দেয়।
ওষুধ সেই ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করে শরীরের স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনে।

একটি ওষুধ শরীরে প্রবেশের পর চারটি ধাপ অনুসরণ করে—
1️⃣ শরীরে প্রবেশ (Route of administration) — মুখে খাওয়া, ইনজেকশন, ইনহেলার ইত্যাদি মাধ্যমে।
2️⃣ রক্তে শোষণ (Absorption)
3️⃣ নির্দিষ্ট অঙ্গে গিয়ে কাজ করা (Target action)
4️⃣ শরীর থেকে নির্গমন (Excretion)

প্রতিটি ধাপেই শরীরের রাসায়নিক প্রক্রিয়া ও ওষুধের উপাদান পরস্পর ক্রিয়া করে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল তৈরি করে।

---

⚠️ ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (Side Effects)

প্রকৃতির এক অমোঘ নিয়ম — যে বস্তু উপকার করতে পারে, সেটি কিছু ক্ষতি করতেও পারে।
তাই বুঝতে হবে,
➡️ কম মাত্রায় বিষও ওষুধ হতে পারে,
➡️ আর বেশি মাত্রায় ওষুধও বিষে পরিণত হতে পারে।

প্রত্যেকটি ওষুধেরই কিছু না কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থাকে —
কিছু সাময়িক ও সহনীয়, আবার কিছু গুরুতর ও অগ্রহণযোগ্য।
সুতরাং “পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ওষুধ” বলে যদি কোনো বিজ্ঞাপন (এলোপ্যাথি, আয়ুর্বেদিক, ইউনানি বা অন্য কোনো) দেওয়া হয় — তা বিভ্রান্তিকর এবং বৈজ্ঞানিকভাবে ভুল।

তবে মনে রাখা দরকার —
ওষুধ নয়, বরং অনিয়মিত জীবনযাপনই অনেক সময় শরীরের সবচেয়ে বড় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া তৈরি করে।

তেলে ভাজা খাবার, অতিরিক্ত মিষ্টি, ধূমপান, অনিয়মিত ঘুম —
এসবই প্রতিদিন শরীরে এমন ক্ষতি করে যা কোনো ওষুধ দিয়েই পুরোপুরি মুছে দেওয়া যায় না।

---

🌿 সুস্থ থাকার সহজ নিয়ম

🍎 প্রতিদিনের খাবারে ভারসাম্য রাখুন
🚶‍♀️ প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটুন
💧 পর্যাপ্ত জল পান করুন
😴 নিয়মিত ঘুমান

এই সামান্য পরিবর্তনগুলোই ওষুধের কার্যকারিতা বাড়ায় ও শরীরকে দীর্ঘস্থায়ীভাবে সুস্থ রাখে।

---

❤️ শেষ কথা

ডাক্তারের উদ্দেশ্য সবসময়ই আপনার সুস্থতা, কখনোই ক্ষতি নয়।
একজন MBBS চিকিৎসক ন্যূনতম ৫ বছর ৬ মাসের কঠোর পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণের পরেই চিকিৎসা করার অনুমতি পান।
প্রত্যেক ওষুধেরই নির্দিষ্ট মাত্রা (dose) ও ঝুঁকি–সুবিধার ভারসাম্য (risk–benefit ratio) রয়েছে, যা ডাক্তার বিচার করে প্রেসক্রাইব করেন।

তাই সবসময় মনে রাখবেন —
👉 ওষুধ কেবলমাত্র রেজিস্টার্ড ও যোগ্য চিকিৎসকের পরামর্শে এবং নির্দিষ্ট মাত্রায় গ্রহণ করুন।
নিজের শরীরের যত্নই সবচেয়ে বড় প্রতিরোধ ও চিকিৎসা। 🌼

- ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস

⚠️ সকল অভিভাবকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসংবাদ!👩‍⚕️ সম্প্রতি ভারতের খাদ্য সুরক্ষা ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (FSSAI) ঘ...
18/10/2025

⚠️ সকল অভিভাবকের জন্য গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্যসংবাদ!👩‍⚕️

সম্প্রতি ভারতের খাদ্য সুরক্ষা ও মান নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (FSSAI) ঘোষণা করেছে যে এখন থেকে “ORS” লেখা কোনো পানীয় (যেমন সফট ড্রিংক, এনার্জি ড্রিংক বা ফলের পানীয়) বাজারজাত করা যাবে না — যদি সেটি আসল Oral Rehydration Solution (ORS) না হয়।

✅ কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ:
বাজারে অনেক তথাকথিত “ORS ড্রিংক” আসলে আসল ওআরএস নয়। এগুলিতে অতিরিক্ত চিনি ও ভুল পরিমাণে লবণ থাকে, যা শিশুদের ডায়রিয়া বা বমি হলে উল্টো আরও ডিহাইড্রেশন (জল-শূন্যতা) বাড়িয়ে দিতে পারে।

💪 এই উদ্যোগের পেছনে রয়েছেন হায়দরাবাদের এক শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. শিবরঞ্জনি সন্তোষ, যিনি প্রায় ৮ বছর ধরে এই বিভ্রান্তিকর নামের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। অবশেষে তাঁর প্রচেষ্টায় সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে।

🧂 আসল ORS কীভাবে চিনবেন:
আসল ওআরএস হলো বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) ও ইউনিসেফ অনুমোদিত এক নির্দিষ্ট ফর্মুলা — যাতে সঠিক অনুপাতে সোডিয়াম, পটাশিয়াম ও গ্লুকোজ থাকে। এটি শুধুমাত্র ফার্মেসিতে পাওয়া যায়, মেডিক্যাল ওআরএস স্যাশে আকারে।

🚫 এখন থেকে:
কোনো কোম্পানি “ORS” শব্দটি তাদের পণ্যের নাম বা লেবেলে ব্যবহার করতে পারবে না যদি সেটি WHO মানদণ্ড অনুযায়ী না হয়।

👶 অভিভাবকদের জন্য কিছু পরামর্শ:

সবসময় ফার্মেসি থেকে WHO অনুমোদিত ORS স্যাশে কিনুন।

“ফ্রুট ORS”, “এনার্জি ORS”, বা মিষ্টি পানীয়কে চিকিৎসার বিকল্প ভেবে দেবেন না।

মনে রাখবেন — ডায়রিয়া বা বমির সময় সঠিক ORS তরল দেওয়া শিশুর জীবন বাঁচাতে পারে।

চলুন সচেতন হই, নিরাপদ থাকি, এবং আমাদের শিশুদের সুরক্ষিত রাখি ❤️

⚠️ Important Health Update for All Parents!👩‍⚕️ A big victory for children’s health and public awareness!Recently, the F...
18/10/2025

⚠️ Important Health Update for All Parents!

👩‍⚕️ A big victory for children’s health and public awareness!

Recently, the FSSAI (Food Safety and Standards Authority of India) has banned the use of the word “ORS” on soft drinks, energy drinks, and fruit beverages that are not real Oral Rehydration Solutions.

✅ Why this matters:
Many so-called “ORS drinks” sold in the market were not true ORS at all — they had too much sugar and wrong salt balance. Giving these to a child with diarrhoea could actually make dehydration worse instead of better.

💪 Thanks to the tireless efforts of Dr. Sivaranjani Santosh, a pediatrician from Hyderabad, who fought for almost a decade to stop this misleading labelling, FSSAI has now taken strong action.

🧂 Real ORS is a life-saving medical formula (recommended by WHO and UNICEF). It must contain the correct ratio of sodium, potassium, and glucose — and is available at pharmacies as medical ORS sachets or solutions.

🚫 From now on:
Companies cannot use “ORS” in their brand names or labels unless they meet the exact medical standards.

👶 What parents should do:

Always buy WHO-recommended ORS sachets from a medical store.

Avoid “fruit ORS”, “energy ORS”, or sweetened drinks claiming to rehydrate.

Remember: in diarrhoea or vomiting, correct fluids save lives.

Let’s stay informed and keep our children safe! ❤️
Dr. Arunava Biswas

🧠⚠️ গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সতর্কবার্তা: ভারতে মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা সংক্রমণ ⚠️🧠সম্প্রতি আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে Na...
20/09/2025

🧠⚠️ গুরুত্বপূর্ণ স্বাস্থ্য সতর্কবার্তা: ভারতে মস্তিষ্কখেকো অ্যামিবা সংক্রমণ ⚠️🧠

সম্প্রতি আমাদের দেশের বিভিন্ন প্রান্তে Naegleria fowleri বা “ব্রেন–ইটিং অ্যামিবা” সংক্রমণের খবর পাওয়া যাচ্ছে। একজন শিশু–চিকিৎসক হিসেবে আমি মনে করি, এ বিষয়ে সচেতনতা ছড়ানো অত্যন্ত জরুরি।

🔬 এটি কী?
এটি এক ধরনের বিরল কিন্তু মারাত্মক অ্যামিবা, যা সাধারণত মিঠে জলে (পুকুর, হ্রদ, অপরিষ্কার সুইমিং পুল, এমনকি দূষিত কলের জল) বাস করে। নাকে জল প্রবেশ করলে এই জীবাণু দেহে ঢুকে সংক্রমণ ঘটাতে পারে।

👧🧒 কারা বেশি ঝুঁকিতে?

শিশুরা এবং তরুণরা বেশি ঝুঁকিতে থাকে, কারণ তারা প্রায়শই পুকুর বা জলাশয়ে সাঁতার কাটে বা খেলাধুলা করে।

🚨 সংক্রমণের লক্ষণ (জল নাকে ঢোকার ১–১২ দিনের মধ্যে দেখা দিতে পারে):

১) প্রচণ্ড মাথাব্যথা
২) জ্বর, বমি বমি ভাব বা বমি
৩) ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া
৪) বিভ্রান্তি, খিঁচুনি, ভারসাম্যহীনতা
৫) দ্রুত স্বাস্থ্যের অবনতি

⚠️ একবার সংক্রমণ হলে এটি প্রায় সব ক্ষেত্রেই প্রাণঘাতী হয়ে ওঠে, যদি না খুব দ্রুত ধরা পড়ে।

💡 আপনার সন্তানকে কীভাবে সুরক্ষিত রাখবেন?

✅ পুকুর/হ্রদের মতো মিঠে জলে সাঁতার এড়িয়ে চলুন।
✅ সুইমিং পুলের জল অবশ্যই পরিষ্কার, ক্লোরিনযুক্ত ও নিয়মিত ট্রিটেড হতে হবে।
✅ সাঁতার বা স্নানের সময় যেন জল নাকে না ঢোকে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
✅ নাক পরিষ্কারের জন্য সবসময় ফুটানো–ঠান্ডা করা বা স্টেরাইল জল ব্যবহার করুন (কখনোই কাঁচা কলের জল নয়)।
✅ শিশুর জ্বরের সঙ্গে প্রচণ্ড মাথাব্যথা হলে এবং সম্প্রতি সাঁতার বা জলাশয়ের সংস্পর্শে এলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

👨‍⚕️ অভিভাবক হিসেবে সামান্য সতর্কতা ও সচেতনতা আপনার সন্তানের জীবন বাঁচাতে পারে। তাই সবাইকে জানাতে এই বার্তা ছড়িয়ে দিন।

সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করি,
ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস
(নবজাতক ও শিশুদের চিকিৎসক)

🧠⚠️ Important Health Alert for Parents: Brain-Eating Amoeba Outbreak in India ⚠️🧠Dear Parents,Recent reports from differ...
20/09/2025

🧠⚠️ Important Health Alert for Parents: Brain-Eating Amoeba Outbreak in India ⚠️🧠

Dear Parents,

Recent reports from different parts of India have highlighted cases of Naegleria fowleri, commonly known as the “brain-eating amoeba.” As a doctor, I feel it is important to spread awareness and help families stay safe.

🔬 What is it?
Naegleria fowleri is a rare but deadly amoeba that lives in warm freshwater (ponds, lakes, untreated swimming pools, even contaminated tap water). It infects people when water containing the amoeba enters through the nose.

👧🧒 Who is at risk?
Children and young adults are especially vulnerable since they often swim or play in water bodies.

🚨 Symptoms to Watch For (within 1–12 days of exposure):

Severe headache

Fever, nausea, vomiting

Stiff neck

Confusion, seizures, loss of balance

Rapid deterioration in health

⚠️ This infection is almost always fatal if not detected early.

💡 How to Protect Your Family:
✅ Avoid swimming in warm freshwater bodies (ponds/lakes) during outbreaks.
✅ Use only clean, chlorinated, treated water for pools.
✅ Do not allow water to enter the nose during swimming/bathing.
✅ Use sterile or boiled-and-cooled water for nasal rinsing (never tap water).
✅ Seek urgent medical attention if your child develops severe headache + fever after recent water exposure.

👨‍⚕️ As parents, staying alert and practicing simple preventive measures can save lives. Please share this information with your family and community to help keep children safe.

Stay safe,
Dr. Arunava Biswas

Many patients are often confused with the medical abbreviations written by doctor in prescriptions. When to take the med...
03/08/2025

Many patients are often confused with the medical abbreviations written by doctor in prescriptions.

When to take the medicine?
How many times a day?
Before or after meals?

This post is to help them.

Please read carefully.

---

🕑 How Often to Take Your Medicine

OD (Once Daily)
Take one dose one time every day
(e.g., every morning)

BD (Bis in Die – Twice Daily)
Take one dose two times a day
(e.g., morning and evening)

TDS (Ter Die Sumendum – Three Times Daily)
Take one dose three times a day
(e.g., morning, afternoon, night)

QID (Quater In Die – Four Times Daily)
Take one dose four times a day
(e.g., every 6 hours)

SOS (Si Opus Sit – As Needed)
Take only when you feel symptoms (pain, fever, etc.)
(not on a fixed schedule)

---

🍽️ When to Take Your Medicine

AC (Ante Cibum – Before Meals)
Take 30 minutes before eating

PC (Post Cibum – After Meals)
Take right after you finish eating

---

Quick Tips

Always read the label and ask your pharmacist if anything is unclear.

Set reminders on your phone or use a pillbox to stay on track.

Report side effects or concerns to your doctor immediately.

Feel free to share this so everyone knows exactly when and how to take their medications safely!

🕊️ পায়রা — শহুরে জীবনের নীরব বিপদ! জানুন এর স্বাস্থ্যঝুঁকি ও প্রতিরোধের উপায়  🏥🚫আপনার বাড়ির ছাদ, জানালা, বারান্দা বা ...
06/07/2025

🕊️ পায়রা — শহুরে জীবনের নীরব বিপদ! জানুন এর স্বাস্থ্যঝুঁকি ও প্রতিরোধের উপায় 🏥🚫

আপনার বাড়ির ছাদ, জানালা, বারান্দা বা কার্নিশে কি প্রায়শই পায়রার আনাগোনা থাকে?
অনেকেই পায়রাকে শান্তিপ্রিয় ও সৌভাগ্যের প্রতীক বলে মনে করেন। কিন্তু আপনি কি জানেন, এই পাখিরা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য একাধিক বিপদের উৎস হতে পারে?

⚠️ পায়রার মাধ্যমে ছড়ানো স্বাস্থ্যঝুঁকিসমূহ:

১. হিস্টোপ্লাজমোসিস (Histoplasmosis):

🔸 এটি একটি ছত্রাকজনিত সংক্রমণ, যা পায়রার শুকনো মল থেকে ছড়ায়।
🔸 সংক্রমণ ফুসফুসে হয় এবং জ্বর, কাশি, ক্লান্তিভাব দেখা দেয়।
🔸 দীর্ঘমেয়াদে মারাত্মক হতে পারে, বিশেষত শিশু ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম ব্যক্তিদের জন্য।

২. ক্রিপ্টোকক্কোসিস (Cryptococcosis):

🔸 আরেকটি ছত্রাক সংক্রমণ যা মস্তিষ্কেও ছড়াতে পারে।
🔸 এটি নিউমোনিয়া ও মেনিনজাইটিসের কারণ হতে পারে।
🔸 ইমিউন-কমপ্রোমাইজড রোগীদের মধ্যে এটি মারাত্মক হতে পারে।

৩. সিটাকোসিস বা অর্নিথোসিস (Psittacosis):

🔸 Chlamydia psittaci নামক ব্যাকটেরিয়া দ্বারা হয়।
🔸 লক্ষণঃ জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ার মতো উপসর্গ।
🔸 এটি বাতাসে শুকনো মল বা পালকের মাধ্যমে ছড়াতে পারে।

৪. সালমোনেলোসিস ও ই.কোলাই সংক্রমণ:

🔸 পায়রার মল খাদ্য বা পানীয় জলে পড়লে এই ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে।
🔸 এর ফলে বমি, ডায়ারিয়া, পেট ব্যথা হতে পারে।

৫. অ্যালার্জি ও ফুসফুসের দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা:

🔸 পায়রার পালক, শুকনো মল ও বাসার ধুলাবালি শ্বাসের মাধ্যমে শরীরে ঢুকে
🔸 Hypersensitivity pneumonitis (Bird Fancier’s Lung) বা অ্যালার্জিক ফুসফুস রোগ সৃষ্টি করতে পারে।
🔸 হাঁপানির রোগীদের জন্য এটি অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।

---

🐜 দ্বিতীয় স্তরের বিপদ — পরজীবী পোকামাকড়:

পায়রার বাসা ও শরীরে থাকে:
🔸 মাইট
🔸 উকুন
🔸 পাখির টিক (tick)
🔸 নানা পোকামাকর
➡️ এদের কামড়ে ত্বক সমস্যা ও অন্য রোগ ছড়াতে পারে।

---

👵 ঝুঁকিপূর্ণ গোষ্ঠী কারা?

✅ শিশু
✅ বৃদ্ধ
✅ হাঁপানি বা ক্রনিক রেসপিরেটরি ডিজিজে আক্রান্ত
✅ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এমন ব্যক্তি (ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, HIV/AIDS ইত্যাদি)

---

✅ কীভাবে এই বিপদ প্রতিরোধ করা যায়?

🔹 ছাদে বা বারান্দায় পায়রাকে বসতে দেবেন না
🔹 জানালার কার্নিশ, বাথরুম ভেন্ট, ছাদে নেট বা স্পাইক বসান
🔹 পায়রার মল পরিষ্কার করার সময় মাস্ক, গ্লাভস ব্যবহার করুন
🔹 পাখি বাসা তৈরি করতে না পারে, এমন ব্যবস্থা নিন
🔹 যেখানে পায়রা ঘনঘন বসে, সেখানে ন্যাপথালিন বল বা পাখি নিরোধক জেল ব্যবহার করুন
🔹 পেশাদার পেস্ট কন্ট্রোলের সাহায্য নিন যদি সমস্যা বড় হয়

---

🌿 প্রকৃতি ভালো, কিন্তু স্বাস্থ্য আগে।

পায়রার প্রতি মমতা থাকতেই পারে, তবে সেটি যেন আমাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি না তৈরি করে। সচেতন হোন, নিজের ও পরিবারের স্বাস্থ্যকে সুরক্ষিত রাখুন।

📢 এই গুরুত্বপূর্ণ বার্তাটি শেয়ার করুন আপনার বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের মধ্যে। স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে সবাইকে সচেতন হতে হবে। আপনার বাড়ির নিরাপত্তা এবং পরিবারের সুস্থতার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন।

Dear Parents,If your child has recently eaten red-fleshed dragon fruit or jamun and you're noticing a reddish or pinkish...
07/06/2025

Dear Parents,

If your child has recently eaten red-fleshed dragon fruit or jamun and you're noticing a reddish or pinkish color in their urine or stool, please don’t be alarmed. This is a common and harmless effect caused by the natural pigments present in these fruits.

🍑Dragon Fruit (Red-fleshed variety):

Red dragon fruit contains a pigment called betacyanin, which can temporarily turn urine or stool pink or red, especially when consumed in larger quantities. This is completely benign and will resolve on its own.

🍇Jamun (Java Plum) and Black grapes:

While jamun and black grapes do not typically cause noticeable color changes in urine, it can sometimes give a slight purplish tinge to the stool or urine if eaten in large amounts. This too is normal and not a cause for concern.

✅ Important Points to Reassure You:

👉Temporary Change: The red or pink discoloration is temporary and will gradually return to normal as the body digests and eliminates the fruit.

👉No Cause for Alarm: These color changes are due to natural plant pigments, not blood or infection.

👉Hydration Helps: Make sure your child is drinking plenty of fluids—this helps flush the pigments out of their system faster.

👉When to See a Doctor: If the discoloration persists beyond 24–48 hours, or if your child has other symptoms such as pain, fever, vomiting, or difficulty passing urine, it’s best to consult a pediatrician to rule out any other cause.

Your child’s body is simply reacting to colorful, nutritious fruits. It’s just nature doing its thing!

Warm regards,
Dr. Arunava Biswas

জ্বরের সময় খিঁচুনি (Febrile Seizure) বা তরকা– জেনে নিন কী করবেনডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস – নবজাতক ও শিশুর চিকিৎসকবাচ্চার জ্বরে...
03/05/2025

জ্বরের সময় খিঁচুনি (Febrile Seizure) বা তরকা– জেনে নিন কী করবেন
ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস – নবজাতক ও শিশুর চিকিৎসক

বাচ্চার জ্বরের মধ্যে হঠাৎ খিঁচুনি হলে যেকোনো অভিভাবকেরই আতঙ্কিত হওয়া স্বাভাবিক। তবে যদি আপনার সন্তানের বয়স ৬ মাস থেকে ৫ বছর এর মধ্যে হয়, তাহলে এটি ফেবরাইল সিজার, যা সাধারণত ক্ষতিকর নয়।

ফেবরাইল সিজার কী?
এটি একটি খিঁচুনির ধরণ যা শুধুমাত্র জ্বরের কারণে হয়। মস্তিষ্কের সংক্রমণ বা মৃগীরোগ নয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ৫ মিনিটের কম সময় ধরে চলে।

লক্ষণ:

হঠাৎ করে শরীর শক্ত হয়ে যাওয়া বা ঝাঁকুনি দেওয়া

চোখ উল্টে যাওয়া বা অচেতন হয়ে পড়া

কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী

পরে শিশুটি ঘুমিয়ে পড়তে পারে

আপনার করণীয়:

1. শান্ত থাকুন

2. শিশুকে সমতল জায়গায় শুইয়ে দিন, পাশে কাত করে

3. মুখে কিছু খাবার বা জল দেবার চেষ্টা করবেন না

4. খিঁচুনি শুরু হওয়ার সময় লক্ষ্য রাখুন

5. চিকিৎসকের কাছে দ্রুত নিয়ে যান

চিন্তার কারণ কখন:

1. খিঁচুনি ৫ মিনিটের বেশি স্থায়ী হয়

2. জ্বর ছাড়াই যদি খিঁচুনি হয়

3. খিঁচুনি বারবার হয়

4. খিঁচুনির পরে অস্বাভাবিক আচরণ বা ধীর সাড়া দেওয়া

বেশিরভাগ ফেবরাইল সিজার বিপদজনক নয় এবং এতে মৃগীরোগ হয় না। তবুও প্রতিবার খিঁচুনি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, কারণ মাঝে মাঝে এটি বড় কোনো সংক্রমণের (যেমন মেনিনজাইটিস) লক্ষণও হতে পারে।

শিশুর সুস্বাস্থ্যই আমাদের অঙ্গীকার।
© ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস

How Much Water Should My Child Drink Daily?As a child doctor, one of the most common questions I get from parents is: “H...
01/05/2025

How Much Water Should My Child Drink Daily?

As a child doctor, one of the most common questions I get from parents is: “How much water should my child drink?”

Proper hydration is crucial for your child’s growth, digestion, brain function, and overall health. But water needs vary by age, activity, and weather.

Here’s a simple guide:

Daily Water Intake (approx.):

1–3 years: 4 cups (around 1 liter)

4–8 years: 5 cups (1.2 liters)

9–13 years: 7–8 cups (1.6–2 liters)

14+ years: 8–10 cups (2–2.5 liters)

(1 cup = 250ml)

Tips to keep your child hydrated:

Encourage small sips throughout the day, especially during play or outdoor activities.

Offer water instead of sugary drinks.

Add natural flavors with fruits like lemon or cucumber if they’re fussy.

Watch for signs of dehydration: dry mouth, dark urine, tiredness, or dizziness.

Remember: Kids may not always ask for water, but their bodies need it—especially during hot summers or after illness.

Stay hydrated, stay healthy!
— Dr. Arunava Biswas

আপনার শিশুকে প্রতিদিন কতটা জল খাওয়ানো উচিত?© ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস, নবজাতক ও শিশু রোগের ডাক্তারএকজন শিশু চিকিৎসক হিসেবে প্...
01/05/2025

আপনার শিশুকে প্রতিদিন কতটা জল খাওয়ানো উচিত?

© ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস, নবজাতক ও শিশু রোগের ডাক্তার

একজন শিশু চিকিৎসক হিসেবে প্রায়ই এই প্রশ্নটি পাই –
"ডাক্তারবাবু, আমার বাচ্চাকে দিনে কতটা জল খাওয়ানো দরকার?"

জল আমাদের শরীরের প্রত্যেকটি কোষে প্রয়োজন, আর বাচ্চাদের জন্য এটা আরও গুরুত্বপূর্ণ—হজম, মস্তিষ্কের কাজ, শরীর ঠান্ডা রাখা ও রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

বয়স অনুযায়ী দৈনিক জল পানের পরিমাণ (প্রায়):

১–৩ বছর: ৪ কাপ (প্রায় ১ লিটার)

৪–৮ বছর: ৫ কাপ (১.২ লিটার)

৯–১৩ বছর: ৭–৮ কাপ (১.৬–২ লিটার)

১৪+ বছর: ৮–১০ কাপ (২–২.৫ লিটার)

(কাপের মাপ = ২৫o মিলিলিটার)

শিশুকে হাইড্রেটেড রাখার টিপস:

সারাদিন ধরে ছোট ছোট চুমুক খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন

ঠান্ডা পানীয় বা জুসের বদলে জল দিন

ফ্রুট ইনফিউজড জল বানান (লেবু বা শসা মেশান)

জল কম খেলে যেসব লক্ষণ দেখা যায় সেগুলোর দিকে নজর দিন: মুখ শুকিয়ে যাওয়া, গা ক্লান্ত লাগা, প্রস্রাব গাঢ় হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

মনে রাখবেন: সবসময় বাচ্চারা জল খেতে চায় না, কিন্তু তাদের শরীরের প্রয়োজন হয়—বিশেষ করে গরমকালে বা অসুস্থতার পরে।

শিশু সুস্থ থাকুক, হাইড্রেটেড থাকুক!
— ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস
নবজাতক ও শিশু রোগের ডাক্তার

সার্ভিকাল ক্যানসার – একটি মারাত্মক বিপদ, যা প্রতিরোধযোগ্য!ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাসনবজাতক ও শিশুর চিকিৎসক ভারতে প্রতি বছর ১ লক্...
01/05/2025

সার্ভিকাল ক্যানসার – একটি মারাত্মক বিপদ, যা প্রতিরোধযোগ্য!

ডাঃ অরুণাভ বিশ্বাস
নবজাতক ও শিশুর চিকিৎসক

ভারতে প্রতি বছর ১ লক্ষেরও বেশি মহিলা সার্ভিকাল ক্যানসারে আক্রান্ত হন, অথচ এই ক্যানসার সহজেই প্রতিরোধযোগ্য — শুধুমাত্র একটি ভ্যাকসিনের মাধ্যমে।

---

সার্ভিকাল ক্যানসারের প্রধান কারণ কী?

এর প্রধান কারণ হল HPV (Human Papillomavirus) নামক একটি ভাইরাস সংক্রমণ। এটি একটি যৌন সংক্রমিত ভাইরাস, যা বহু নারীর শরীরে দীর্ঘস্থায়ী হলে ক্যানসারে পরিণত হতে পারে।

---

কি এই রোগের প্রতিরোধের উপায়?

HPV ভ্যাকসিন — নিরাপদ, কার্যকর এবং এখন ভারতে সহজলভ্য।

ভারতে উপলব্ধ HPV ভ্যাকসিন:

Cervavac
Cervarix
Gardasil 4
Gardasil 9

---

কারা এই ভ্যাকসিন নেবে?

৯–১৪ বছর বয়সী মেয়েদের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত সময়।

তবে ১৫- র বেশি বয়স হলেও নেওয়া যেতে পারে (catch-up vaccination)

২ ডোজ (৯–১৪ বছর) বা ৩ ডোজ (১৫ বছর বা তার বেশি বয়সে)

---

শুরুটা তাড়াতাড়ি করাই ভালো কেন?

HPV ভাইরাসে সংক্রমণের আগেই দিলে সর্বোচ্চ সুরক্ষা

৯০% পর্যন্ত সার্ভিকাল ক্যানসার প্রতিরোধে সাহায্য করে

পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সামান্য ও সাময়িক

---

অভিভাবকদের উদ্দেশ্যে বার্তা:

একজন শিশু চিকিৎসক হিসেবে আমি দৃঢ়ভাবে পরামর্শ দিই — আপনার কন্যাসন্তানকে অবশ্যই HPV ভ্যাকসিন দিন।
এটি শুধু একটি ভ্যাকসিন নয় — এটি ভবিষ্যতের জন্য একটি সুরক্ষা বলয়।

আজই সচেতন হোন। ভবিষ্যৎ রক্ষা করুন।

Address

Memari, Bardhaman
Memari
713146

Opening Hours

Monday 10am - 1pm
Thursday 10am - 1pm

Telephone

+919232698538

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Arunava Biswas - Newborn and Child Physician posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Arunava Biswas - Newborn and Child Physician:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram