
06/04/2025
ওরা তো উড়ে উড়ে জান্নাতে চলে যাবে ইনশাআল্লাহ।
র±ক্তে ভেজা সেই শিশু, যে জানতো না খেলনা আর বো*মার পার্থক্য…
মায়ের কোল থেকে ছিটকে পড়ে যে শহীদ হলো,
সে কি আর এ দুনিয়ার কষ্টের হিসাব রাখবে?
ওদের কান্না এখন জান্নাতের ফুলের মাঝে হারিয়ে গেছে, আর কি করলাম?
স্ক্রল করে যাওয়া স্টোরি, কয়েকটা শেয়ার…
তারপর আবার আগের মত হাসি-ঠাট্টা…
ফি±লিস্তিনে আ৳গুন লেগেছে বহুদিন ধরে,
ইহু€দি সন্ত্রা£সে পু|ড়ছে অবলা নারী, শিশু, বৃদ্ধ…
ঘর হারিয়েছে লাখো মানুষ,
কবর হয়েছে স্কুল, হাসপাতাল…
ধ্বং|সস্তূপের নিচে চাপা পড়েছে স্বপ্ন…
ইπহুদিরা শুধু গু|লি চালায় না,
তারা কেটে ফেলে কুরআনের পৃষ্ঠা,
তারা ছিড়ে ফেলে মা-বোনের পর্দা,
তারা মুছে দিতে চায় এক “উম্মাহ’র” পরিচয়…
আর আমরা?
আমরা কী জবাব দেবো কিয়ামতের দিন?
যখন ফি|লিস্তিনের শহীদ শিশুরা আল্লাহর দরবারে বলবে—
“হে আল্লাহ! এরা তো দেখেছিল আমাদের রক্ত,
তবুও নীরব ছিল, ব্যস্ত ছিল নিজের আরামে…”
আল্লাহ! তুমি সাক্ষী থেকো,
আমরা তাদের ভুলিনি,
আমরা লড়তে পারিনি অ|স্ত্র দিয়ে,
কিন্তু কান্না দিয়েছি, দোয়া দিয়েছি।
তুমি আমাদের ক্ষমা করে দিও,
আর ফি|লিস্তিনের মজলুম ভাইবোনদের তুমি বিজয় দান করো।
আমিন।
__________________
ব্রাদার রাহুল হোসেন রুহুল আমিন
০৬ এপ্রিল ২০২৫
জলঙ্গি- মুর্শিদাবাদ- ভারত