What are the opening hours?

Monday 10:30am - 1pm Wednesday 10:30am - 1pm Friday 10:30am - 1pm Sunday 10:30am - 1pm

https://www.facebook.com/112161266913776/

Ananda Bharati Homoeo Niketan, ., Purulia (2025)

01/12/2025

🧿কিডনিতে পাথর কেন হয় এবং পাথর হলে কি করবেন--👇

প্রস্রাবে অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম, অক্সালেট এবং ইউরিক অ্যাসিডের মতো খনিজ ও লবণ জমে থাকা। এছাড়াও অপর্যাপ্ত পানি পান করা, উচ্চ-সোডিয়ামযুক্ত খাবার খাওয়া, স্থূলতা, মূত্রনালীতে সংক্রমণ এবং নির্দিষ্ট কিছু বিপাকীয় অস্বাভাবিকতা কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।

✒️কিডনিতে পাথর হওয়ার কারণগুলো হলো:

প্রস্রাবে খনিজ ও লবণের আধিক্য:
প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম, অক্সালেট এবং ইউরিক অ্যাসিডের মতো উপাদানগুলো অতিরিক্ত পরিমাণে জমা হলে তা স্ফটিক হয়ে শক্ত পাথর তৈরি করে।

অপর্যাপ্ত পানি পান: পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করলে প্রস্রাব ঘনীভূত হয় এবং এতে খনিজ ও লবণ জমাট বাঁধার প্রবণতা বাড়ে।

খাদ্যাভ্যাস: অতিরিক্ত সোডিয়াম (লবণ) যুক্ত খাবার খেলে প্রস্রাবে ক্যালসিয়াম জমা হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। কিছু ক্ষেত্রে অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবারও (যেমন পালং শাক, বাদাম) পাথর তৈরিতে ভূমিকা রাখতে পারে।

শারীরিক স্থূলতা: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা কিডনিতে পাথর হওয়ার একটি কারণ।

মূত্রনালীর সংক্রমণ (UTI): মূত্রনালীতে সংক্রমণ হলে তা কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

বিপাকীয় অস্বাভাবিকতা: শরীরের নির্দিষ্ট কিছু বিপাকীয় প্রক্রিয়ার অস্বাভাবিকতার কারণে প্রস্রাবের সংমিশ্রণে পরিবর্তন আসে এবং পাথর তৈরি হতে পারে।

প্রস্রাবের প্রবাহে বাধা: মূত্রনালীতে যেকোনো ধরনের বাধার কারণে প্রস্রাব বের হতে না পারলে তা জমে পাথর তৈরি করতে পারে।

*তাৎক্ষণিক করণীয়:

প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন: এটি পাথর বের হয়ে যেতে সাহায্য করে এবং প্রস্রাবকে পাতলা রাখে।

ওষুধ: তীব্র ব্যথা নিয়ন্ত্রণের জন্য ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ খান।

অপেক্ষা করুন: অনেক সময় পাথর নিজে থেকেই শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। যদি ব্যথা অসহনীয় না হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অপেক্ষা করতে পারেন।

*দীর্ঘমেয়াদী করণীয় ও প্রতিরোধ
খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন:

সোডিয়াম এবং প্রাণীর প্রোটিন খাওয়া কমান।
অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার, যেমন পালং শাক, বিট, চিনাবাদাম ইত্যাদি কম খান, যদি আপনার ক্যালসিয়াম অক্সালেট পাথর হওয়ার প্রবণতা থাকে।
পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করুন, কারণ ক্যালসিয়ামের অভাবে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে।

যদি পাথর খুব বড় হয় বা প্রস্রাবের প্রবাহে বাধা সৃষ্টি করে, তাহলে চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

নিয়মিত ব্যায়াম: প্রতিদিন ৩০ মিনিট হাঁটা বা সাইক্লিং-এর মতো হালকা ব্যায়াম করা উপকারী হতে পারে।

ডাক্তারের পরামর্শ: ভবিষ্যতে পাথর হওয়া প্রতিরোধ করতে অবশ্যই একজন রেজিস্টার ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ।

30/11/2025

শীতকালে পা ফাটার সমস্যা কেন হয়? কিভাবে এটাকে নিয়ন্ত্রণ করবেন?

👉👉👉পায়ের গোড়ালি ফাটার প্রধান কারণ হলো শুষ্ক ত্বক, ভিটামিন ও খনিজ পদার্থের অভাব, পানিশূন্যতা এবং কিছু শারীরিক অবস্থা (যেমন স্থূলতা বা ডায়াবেটিস)। এর প্রতিকারের জন্য, ত্বককে ময়েশ্চারাইজড রাখতে হবে, যেমন পেট্রোলিয়াম জেলি বা নারকেল তেল ব্যবহার করা। এছাড়াও, বেকিং সোডা দিয়ে হালকা গরম পানিতে পা ভিজিয়ে রাখা, নিয়মিত গোড়ালি পরিষ্কার করা এবং অ্যারোমাথেরাপির মতো ঘরোয়া প্রতিকারগুলোও সাহায্য করতে পারে।
কারণ
শুষ্ক ত্বক: পর্যাপ্ত আর্দ্রতার অভাবে ত্বক রুক্ষ এবং শুষ্ক হয়ে যায়, যা গোড়ালির ফাটলের প্রধান কারণ।
ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থের অভাব: বিশেষ করে ভিটামিন 'বি' এবং 'সি' এর অভাবে ত্বক শুষ্ক ও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
পানিশূন্যতা: শরীরের ভেতর থেকে পর্যাপ্ত জল না থাকলে ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়।
শারীরিক কারণ: অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা গোড়ালির উপর চাপ সৃষ্টি করে, যা ফাটল সৃষ্টি করতে পারে।
অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা: ডায়াবেটিস, সোরিয়াসিস বা অন্যান্য ত্বকের সমস্যাও গোড়ালি ফাটার কারণ হতে পারে।
প্রতিকার
ময়েশ্চারাইজিং:
গোড়ালি ফাটা স্থানে ভ্যাসলিন বা নারকেল তেল লাগান। এটি ত্বককে আর্দ্র রাখতে সাহায্য করবে।
অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করতে পারেন। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং শীতলতা প্রদান করে।
গোড়ালি পরিষ্কার এবং এক্সফোলিয়েশন:
নিয়মিতভাবে গোড়ালি পরিষ্কার করুন।
হালকা গরম জলে বেকিং সোডা মিশিয়ে পা ডুবিয়ে রাখুন, এটি শুষ্ক ত্বক দূর করতে সাহায্য করে।
পর্যাপ্ত জল পান: শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে প্রচুর পরিমাণে জল পান করুন।
জীবনযাপনের পরিবর্তন:
ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন থাকলে তা নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করুন।
সঠিক জুতো: গোড়ালির উপর চাপ কমায় এমন আরামদায়ক জুতো পরুন।
প্রাকৃতিক উপাদান:
মধু: ফাটা জায়গায় মধু লাগিয়ে রাখলে উপকার পেতে পারেন।
নারকেল তেল: নিয়মিত নারকেল তেল ব্যবহার করলে ত্বক মসৃণ হয়। 👇👇
🌼তারপরও যদি সমস্যার সমাধান না হয় তাহলে অবশ্যই একটা রেজিস্টার ডাক্তারের কাছে পরামর্শ নেন

06/11/2025

আবারও একটা আঁচিলের কেস l
উন্নতি হচ্ছে ধীরে ধীরে

25/10/2025

🌼আবার একটি আঁচিলের কেস🌼

17/10/2025

💞Good morning💞

Ananda Bharati Homoeo Niketan

01/12/2025

30/11/2025

06/11/2025

25/10/2025

17/10/2025

Address

Opening Hours

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category

Monday	10:30am - 1pm
Wednesday	10:30am - 1pm
Friday	10:30am - 1pm
Sunday	10:30am - 1pm