Medlife Pharmacy

Medlife Pharmacy Get the Doctor In Your area.

03/09/2025
আগামী কাল 3 টে হইতে...
25/08/2025

আগামী কাল 3 টে হইতে...

Every monday at 3pm...
19/05/2025

Every monday at 3pm...

14/05/2025

👉 অটিজম নিয়ে বিভ্রান্ত? বাবা-মা হিসাবে কিভাবে আপনার সন্তানের পাশে দাঁড়াতে পারেন?

❓ যদি আপনার সন্তান সময় মতো কথা না বলে, ডাকলে সাড়া দেয় না, চোঁখের দিকে তাকায় না, বাকিদের সাথে মিশতে চায় না, ছটফটে হয়, অস্বাভাবিক আচরণ কিংবা প্রচন্ড জেদ করে - তার মানেই কি অটিজম?

🤔 অটিজম থাকলেও কি সুস্থ স্বাভাবিক জীবন পাওয়া যেতে পারে? স্পিচ বা অকুপেশনাল থেরাপি করলেই কি উন্নতি হবে? থেরাপি অথবা ওষুধ সত্বেও পর্যাপ্ত উন্নতি না পাওয়ার কারণ কি হতে পারে এবং কিভাবে পাওয়া যায় এই সমস্যার সমাধান?
Contact medlife to connect with Dr.Mahmadul hassan..

25/03/2025

আপনার পূর্বপুরুষকে একটা বাঘ তাড়া করলে তিনি কি করতেন??

সহজ উত্তর হচ্ছে, একা থাকলে দৌড়ে পালাতে চেষ্টা করতেন, আর অস্ত্রপাতি সহ দলবল নিয়ে থাকলে রুখে দাড়াতেন।

যদি তিনি দৌড়ানো শুরু করতেন, তার ব্রেইন দ্রুত এড্রেনালিন আর কর্টিসোল উৎপাদন বাড়ানোর জন্য তার কিডনিকে নির্দেশ দিত। রক্তে ইনসুলিন লেভেল বেড়ে যেত, দ্রুত গ্লুকোজ পোড়ানো শুরু করতো শরীর, তখন শুরু হত গ্লুকাগন লেভেল বাড়া। গ্লুকাগনের কাজ ইনসুলিনের উলটা, এটা রক্তে গ্লুকোজের পরিমান বাড়ায়। রক্তে গ্লুকোজের পরিমান কমে গেলে যেহেতু আপনার সেই পরদাদা জোরে ছুটতে পারবে না, ত্তাই গ্লুকাগন রক্তে গ্লুকোজের পরিমান যেন পড়ে না যায় সেজন্য চেষ্টা করতে থাকতো। প্রথমেই লিভারে থাকা গ্লাইকোজেনগুলি পুড়িয়ে ফেলতো শরীর, এরপর শুরু হত মাসলে জমানো গ্লাইকোজেন পোড়ানো।
এরপর, শরীরকে খুজতে হত শক্তির অন্য উৎস। এই উৎস হল শরীরে জমানো ফ্যাট।
ব্রেইন সহজে ফ্যাট পোড়াতে চায় না, তাই ব্রেইন খাবারের খোজে থাকে। ব্রেইন আপনার পূর্বপুরুষকে অবচেতনে বলতো, খাবার খাও।

আধুনিক দুনিয়ায় আমাদের কোন বাঘ তাড়া করে না। আমাদেরকে তাড়া করে প্রচন্ড কাজের চাপ, বসের বকা, সারাবছর মাথার ওপরে একের পর এক ডেডলাইন।

এই ক্রনিক স্ট্রেস আমাদের শরীরের স্বাভাবিক মেটাবলিজমকে শাট ডাউন করে আমাদেরকে একটা অলটাইম হিডেন ইমার্জেন্সিতে রাখে।

ইনসুলিন অল্প সময়ের জন্য শরীরে বেশি থাকলে সমস্যা নেই কিন্তু একটানা যখন বেশি থাকে দিনের পর দিন, তখন শরীরে তৈরি হয় ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স।

দীর্ঘমেয়াদে স্ট্রেসের মধ্যে থাকলে কমতে থাকে ডোপামিন, বাড়তে থাকে প্রোল্যাক্টিন। শুরু হয় পুরুষদের মেয়েলি আচরন অথবা মেয়েদের অনুর্বরতা।

আমাদের এক্টিভ থাইরয়েড হরমোন টি থ্রি কনভার্ট হতে শুরু করে রিভার্স টি থ্রি তে, ফলে ব্যাখ্যার অযোগ্য ভাবে বাড়তে থাকে ভিসেরাল ফ্যাট এবং সাদা চর্বি।

আমাদের প্যারাথাইরয়েড হরমোন শুরু করে বোন মাস ব্রেকডাউন, মানে, আমাদের হাড়ক্ষয়ের হার বেড়ে যায়।

গাট ব্যাকটেরিয়ারা সেরোটোনিন উৎপাদন কমিয়ে বা থামিয়ে দিতে থাকে, ফলে আপনার সঙ্গী হয় বিষন্নতা, কমতে থাকে মগজের ধার, বাড়তে থাকে এইজিং।

এই যে হরমোনাল র‍্যাম্পেজ, এটাকে আপনি থামাতে পারবেন না যদি না আপনি ভাল স্ট্রেস হ্যান্ডলার না হন।

সত্যি বলতে, ইতিহাসের কোন সময়েই মানুষ আজকের মত স্ট্রেসে ছিল না। মানুষের ব্রেইনকে এত ইনফরমেশন প্রসেস করতে হয় নাই, এত ডিসিশান মেইক করতে হয় নাই এবং এত রকম ভয়ের সাথে মানায়ে নিতে হয় নাই।

এখন, স্ট্রেস নিয়েন না বললেই তো আপনার লাইফ থেকে স্ট্রেস চলে যাবে না। আর স্ট্রেস না নেয়ার যে মাইন্ডসেট, ঐটা হল বহু বছরের প্রিপারেশানের ফলাফল।

এখন স্ট্রেসকে ম্যানেজ করার জন্য আমাদের শরীর সাধারনত নয়টা নিউট্রিয়েন্টকে বেশি ব্যবহার করে।
১)ভিটামিন সি
২)ক্যালসিয়াম
৩)ম্যাগনেসিয়াম
৪)থাইমিন বা ভিটামিন বি-১
৫)ভিটামিন বি থ্রি বা নায়াসিন
৬)ভিটামিন বি-৫ বা প্যান্টোথেনিক এসিড
৭)সোডিয়াম
৮)ফসফরাস
৯)কোলেস্টেরল
১০)গ্লুকোজ

খেয়াল করবেন, কয়েক ধরনের খাবার স্ট্রেসের সময় আমাদেরকে বেশি টানে।
১)কফি
২)সুগার
৩)নিকোটিন
৪)স্যাচুরেটেড ফ্যাট

কেন বেশি টানে??
কারন ওপরের ১০টা নিউট্রিয়েন্টকে আপনার বডি তখন ওভার ইউজ করে। দ্রুত নিজের স্টোরেজ ডিপ্লেশনকে ঠেকাইতে চায় বডি, যেকোন মূল্যে, এমনকি একটা হার্টের রোগীকে ওভারইটিং করায়ে হইলেও বডি এইটা করায়ে নেয়।

তাইলে স্ট্রেস থেকে হওয়া ড্যামেজ থেকে বাচার উপায় কি??

উত্তর হচ্ছে, মাইন্ডকে ট্রেইন করা। স্ট্রেস নেয়ার জন্য নিজের মানসিক শক্তি বাড়ানো। যে জিনিসগুলাকে ভয় পান, টেকনিক্যালি কিভাবে সেগুলা মোকাবিলা করতে পারেন তা নিয়ে বেশি বেশি রেশনাল চিন্তা করা।

ব্যাপারটা সোজা না, বহুদিনের চেষ্টার ফল।

আর অবশ্যই যারা বেশিরভাগ সময় স্ট্রেসে থাকেন, নিয়মিত ভিটামিন সি খাবেন দিনে ৫-৬ বার ৫০০ এমজি করে। স্ট্রেস এডাপটেশন ভাল হবে।

কমপ্লিট বি ভিটামিন ক্যাপসুল নিতে চেষ্টা করবেন দিনে ২-৩ বার।
লাইফ এক্সটেনশান, ডক্টর্স বেস্ট, নাউ অথবা ওসাভি, এই ব্র‍্যান্ডগুলা রেকমেন্ডেড।

মাসে অন্তত ৩-৪ দিন একটা করে প্রোবায়োটিক ক্যাপসুল খাবেন।

হাতে এনাফ টাকা পয়সা থাকলে লাইফ এক্সটেনশান ম্যাগনেসিয়াম আর নাউয়ের বি-৫ সাপ্লিমেন্ট খাবেন।

প্রচুর শাক খাবেন, ক্যামোমাইল, মাচা বা ল্যাভেন্ডার টি খাবেন।

সুযোগ পেলেই মুরগী বা খাসীর গোশত খাবেন, এগুলা স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের জন্য বেশ ভাল। আরেকটা ভাল জিনিস হচ্ছে দুধ, মধু, হলুদ ও কালোজিরার কম্বিনেশান।

চিনি বা তামাক বা এলকোহল খেয়ে স্ট্রেস কমাতে চেষ্টা করবেন না, তাহলে কোনদিনই স্ট্রেস থেকে রক্ষা পাবেন না।

আরো কয়েকটা ফ্রি উপায় আছে, সবার হয়তো ভাল লাগবে না।

১)সকালের সোনালী রোদ এবং নীল আকাশ দেখা
২)কোল্ড ওয়াটার থেরাপি-এন্ড্রিউ হিউবারম্যানকে ফলো করতে পারেন
৩)ওয়েট ট্রেইনিং করা
৪)স্রষ্টার কাছে আত্মসমর্পণ-ধ্যান-সিজদাহ

সিজদাহ মানুষের জানা একটা অতি প্রাচীন পদ্ধতি, কমপ্লিট সাবমিশনের একটা পরীক্ষিত উপায়। আমাকে আপনি রিলিজিয়াসলি ডগম্যাটিক বলবেন, সে উপায় আমি রাখবো না। গভীর সিজদাহ স্ট্রেস রিলিজ করে বলেই এটা হাজার হাজার বছর ধরে এতগুলো ধর্মে এত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। পৃথিবীতে স্রষ্টায় বিশ্বাস করেন এমন মানুষেরা সিজদাহকে সবসময়ই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্টের চুড়ান্ত উপায় হিসেবে নিয়েছেন এবং মোটের ওপর এটাকে সফলই বলা যায়।

মাঝে মাঝে, সমস্ত নিউট্রিয়েন্টের চেয়েও এটাই বেশি কাজ করে। কয়েক মুহুর্তের একটা সিজদাহ আচমকা আপনার সিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে শাট ডাউন করে প্যারাসিমপ্যাথেটিক নার্ভাস সিস্টেমকে(এটা স্ট্রেস রিলিজ করে) সচল করে।

আপনি যখন মাইন্ডফুলনেসের সাথে সিজদাহ করেন, আপনি তখন নিজেকে কনভিন্স করেন, কেউ একজন আছে যার আপনাকে রক্ষা করার ক্ষমতা আছে এবং তিনি আপনাকে রক্ষা করতে আসবেন।(copied)

Address

Sangrampur, Usthi, South 24 Parganas
Sangrampur
743355

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medlife Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram