Safwan Homeo Treatment and Consultant

Safwan Homeo Treatment and Consultant Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Safwan Homeo Treatment and Consultant, Physical therapist, Ratanpur Road, Silchar.

14/05/2023

আপনিও যদি হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করিয়ে থাকেন, তাহলে এগুলো মাথায় রাখুন।
অনেকেই আছেন যাঁরা অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসার থেকে হোমিওপ্যাথির ওপর বেশি ভরসা করেন। কোনও রোগ হলেই তাঁরা চোখ বুজে করান হোমিওপ্যাথির চিকিৎসা। তবে জানেন কি, হোমিওপ্যাথি ওষুধ খেলে ডাক্তাররা বেশ কিছু জিনিস মেনে চলার পরামর্শ দেন। নাহলে বড় বিপদ হতে পারে। ওষুধের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া হওয়ার যেমন সম্ভাবনা থাকে, তেমনই নিময় মেনে না খেলে ওষুধ কাজ না-করারও ভয় থাকে। জানুন এক্ষেত্রে কী কী করবেন আর কী কী করবেন না l

1. হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার ১০ মিনিট আগে বা পরে কিছু খাবেন না। এমনকী, জল না পান করার কথাও বলা হয়। যে সমস্ত ওষুধ জলে গুলে খেতে হয়, সেগুলোর ক্ষেত্রে চিকিৎসকের বলে দেওয়া মাপ মতো জল ব্যবহার করুন।
2. হোমিওপ্যাথি ওষুধ কখনওই হাতে নেবেন না। এর ফলে ওষুধে ব্যবহার করা স্পিরিট উবে যায়। পরিবর্তে কাগজের পুরিয়া থেকে সরাসরি এথবা ওষুধের শিশির ঢাকনায় ঢেলে নিয়ে তারপর ওষুধ মুখে দিন।
3. হোমিওপ্যাথি ওষুধ খাওয়ার আগে জলে ভাল করে মুখ কুলকুচি করে নিন। এতে বেশি উপকার পাবেন
4. একইসঙ্গে অ্যালোপাথি ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা না করানোই ভালো। এক্ষেত্রেও আগে ডাক্তারের সঙ্গে কথা বলুন।
5. বাজারে হোমিওপ্যাথির বই সহজলোভ্য। কিন্তু তা দেখে নিজে নিজে চিকিৎসা না করাই ভালো l

ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ সেবন মৃত্যুর কারণ হতে পারে l
26/10/2020

ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ঔষধ সেবন মৃত্যুর কারণ হতে পারে l

নিজে ডাক্তার হয়ে ঔষধ সেবন করতে যাবেন না l
13/10/2020

নিজে ডাক্তার হয়ে ঔষধ সেবন করতে যাবেন না l

12/10/2020
25/06/2019

★হোমিওপ্যাথিক দর্শনের সংক্ষিপ্ত সার★★
*রোগ সমূহের শ্রেণীবিভাগঃ-
সার্জারীর আওতা বহির্বুক্ত রোগ সমূহ ( no surgical diseases) নিম্নোক্ত যে কোন একটি শ্রেনীভুক্ত; যথা ক) অ্যাকিউট খ) ক্রনিক এবং গ) ওষুধের অপব্যবহার,অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় বসবাস,ইত্যাদি জনিত।
★ ক) অ্যাকিউট রোগঃ -
১। অ্যাকিউট রোগসমূহের ভোগকাল নিতান্ত সীমাবদ্ধ এবং যদি কোনো চিকিৎসাই অবলম্বিত না হয়, তবু তা আপনাতেই সেরে যায় অথবা রোগীর মৃত্যুর মাধ্যমে তার পরিসমাপ্তি ঘটে।
এ জন্যই অ্যাকিউট রোগের পরিণাম কোনা 'জের'(sequele) থাকে না। অ্যাকিউট রোগের তথাকথিত 'জের' প্রকৃতপক্ষে অ্যাকিউট রোগের দ্বারা জেগে ওঠা কোনো একটি ক্রনিক মায়াজমের বহিঃপ্রকাশ মাত্র।
২। অ্যাকিউট রোগের যে কোন স্তরে সদৃশ ওষুধ ( the similar remedy) দ্বারা নিরাময় করা যায়।
৩। সংক্রামক অ্যাকিউট রোগসমূহে সদৃশতম ওষুধ ( the similimum)প্রয়োগে সকল সংক্রমণ অচিরেই দূরীভূত হয়।
৪।এপিডেমিক রেমিডিই (the epidemic remedy)হচ্ছে অ্যাকিউট রোগের প্রতিষেধক।
কোনো ক্রনিক রোগের চিকিৎসাকালে যদি কোন নগন্য ধরনের অ্যাকিউট রোগ বাড়তি হিসাবে এসে পড়ে,তা হলে সদৃণ লক্ষনে নির্বাচিত একটি ওষুধ নিম্ন শক্তিতে প্রয়োগ করাই বিধেয়।যদি এরুপ করা হয়, তাহলে প্রায় দেখা যায় যে, সেই বাড়তি অ্যাকিউট রোগটি আরোগ্য হয়ে গেছে। অথচ সেই স্বল্পক্রিয় ( short acting)ওষুধ দ্বারা পূর্বের দীর্ঘক্রিয়(deep acting)ওষুধের ক্রিয়ার কোনো ব্যাঘাত ঘটে এবং অব্যাহতভাবে তা ক্রিয়াশীল রয়ে গেছে।[ বাড়তি
অ্যাকিউট রোগটি যদি ভীষন প্রকৃতির হয়, তা হলে এরুপ হবে না। ভীষন প্রকৃতির অ্যাকিউট রোগের বেলায় এরুপ আশা কোরো না এবং তখন নির্বাচিত ওষুধটি উচ্চ শক্তিতে প্রয়োগ করো।( জেমস টেলর কেন্ট) ]
৫। বাড়তি হিসেবে আগমনকারী অ্যাকিউট রোগটি (the acute supervening disease) আরোগ্যের পর,ক্রনিক রোগের জন্য ওষুধ পুনঃপ্রয়োগের আগে চিকিৎসককে এ বিষয়ে ণিশ্চত হতে হবে যে,অ্যাকিউট রোগের চিকিৎসার ফলে বা স্বয়ং অ্যাকিউট রোগটিে দ্বারা ক্রনিক রোগটি কোনোরুপ পরির্বতন ঘটেনি এবং পূর্বে নির্বিচিত ওষুধটির পরির্বতে বর্তমানে ভিন্ণ কোনো ওষুধ নির্দেশ করছে না।
৭।সক্রিয় ক্রনিক রোগের তরুণ উচ্ছ্বাস(acute exacerbation of active chronic disease) হলে,তার চিকিতসা কিন্তু বাড়কি হিসেবে আগমনকারী অ্যাকিউট রোগের ( acute supervening disease) চিকিৎসা থেকে ভিন্নতর ভাবে করতে হবে।এক্ষেত্রে কোনো ওষুধের প্রয়োজন আদৌ নাও হতে পারে। তবে প্রায় ক্ষেত্রেই ক্রনিক রোগে প্রয়োজনীয় কোনো দীর্ঘক্রিয় ওষুদের কোনো তরুন পরিপূরক ওষুধ (the acute complement)উপযোগী বিবেচিত হয়; কিন্তু সেটা যদি একটি অ্যান্টিসোরিক হয়, তাহলে কোনো ওষুধ না দেওয়াই উত্তম।
৮। সাধারনত, যখন ক্রনিক রোগটি কেবল আংশিকবাবে সক্রিয় থাকে, তখন সামান্য কারনে পুনঃপুনঃ তরুণ রোগাক্রমনের অসুস্থতা ব্যতীত রোগী বাহ্যত সুস্থই থাকে। এ ক্ষেত্রে, তরুন রোগলক্ষন সমূহের দ্বারা যে ওষুধ নির্দেশিত হয়,তার পরিপুরক কোনো দীর্ঘক্রিয় ওষুধ প্রয়োগ দ্বারাই কেবল রোগীর অন্তর্নিহিত ক্রনিক রোগটির আরোগ্য সম্বব হয়।

ডাঃ আর গিবসন মিলার( এম ডি)

03/08/2018

Aconitum Napellus(Aconite)

1. সাধারণত তীব্র অথবা সম্প্রতি সৃষ্ট রোগ যা অল্পবয়সীদের মধ্যে সৃষ্টি হয় তাদের জন্য প্রয়োগ হয় l
2. মনে দুশ্চিন্তা এবং ভীষণ ভয় হয় , মানসিক উত্তেজনা l
3. ভয় এই ঔষদের প্রধান লক্ষন , ভয় ভীতির কারণে সৃষ্টি হওয়া রোগে aconite ই একমাত্র ঔষধ
3. aconite খুব সতর্কতার সহিত ব্যবহার করতে হয় কেননা ইহা একটি বিষ জাত গাছ থেকে তৈরী ঔষধ l

12/07/2018

🏆চর্মরোগ ও হোমিওপ্যাথিকক চিকিৎসা।
🎸Skin disease & Homoeopathic treatment.
চর্মরোগ এমন একটি সাধারণ ও প্রচলিত ব্যাধি যা মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে । যেমন কুষ্ঠ,খোস,ছত্রাক ব্যাধি এবং চর্মজীবাণু প্রদাহ । ভেতর ও বাইরের উপাদানের প্রভাবে প্রভাবিত হওয়ার পর মানুষের চর্মের আকার,গঠনপ্রণালী এবং ক্ষমতার পরিবর্তন হতে পারে। কোনো কোনোটার রোগবিদ্যাগত প্রক্রিয়ায় নানা লক্ষণ দেখা দেয়।

🏆চর্মরোগঃ-চর্মরোগ বিভিন্ন ধরনের হয় যেমনঃ-
🎸চুলকানী।
🎸ফুসকুড়ি।
🎸দাদ।
🎸একজিমা।
🎸এলার্জী।
🎸লোমফোড়া।
🎸ঘা।
🎸আমবাত ইত্যাদি।

এক্সিমাসহ বেশ কয়েকটি চর্মরোগের কারণ খাবারের সঙ্গে সম্পর্কিত । সুতরাং চর্মরোগে আক্রান্ত হলে রোগীদের চিংড়ি, কাকড়া, খাশির মাংস , মুর্গি , হাঁস এবং মরিচ , আদা , রসুন,রসুনের পাতা ও মদ সহ উত্তেজক খাবার অথবা তেলে ভাজা ও হজম করা কঠিন এমন খাবার নিয়ন্ত্রণ করা দরকার । তাছাড়া বেশ কয়েকটি চর্মরোগ মানসিকতার সঙ্গে সম্পর্কিত । তাই চর্মরোগীদের সবসময় আনন্দদায়ক মানসিকতা বজায় রাখা উচিত । আক্রান্ত হলে রোগটি মোকাবিলায় সক্রিয়ভাবে ডাক্তারের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে এবং ইতিবাচক আস্থা গড়ে তুলতে হবে।

🏆হোমিওপ্যথিক ঔষধ ও চিকিৎসাঃ-
চর্মরোগে সাধারনত যে হোমিওপ্যাথিক ওষধ গুলো ব্যবহার করা হয়ে থাকে সেগুলো হলঃ-
🏠Graphites
🏠Arsenic Alb
🏠Psorinum
🏠Hepar Sulph
🏠Rhustox
🏠Nat Sulph
🏠Acid Nit
🏠Petrolium
🏠Mezerium
🏠Dulcamara
🏠Thuja
🏠Dolichos
🏠Bacillinum
🏠Silicea
🏠Kali Brom

🏠Graphites: –
গ্র্যাফাইটিসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অলসতা, দিনদিন কেবল মোটা হওয়া, মাসিকের রক্তক্ষরণ খুবই কম হওয়া, চর্মরোগ বেশী হওয়া এবং তা থেকে মধুর মতো আঠালো তরল পদার্থ বের হওয়া, ঘনঘন মাথাব্যথা হওয়া, নাক থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া, আলো অসহ্য লাগা ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও যদি কোন রোগীর মধ্যে থাকে, তবে গ্র্যাফাইটিস তার খুসকি সারিয়ে দেবে। গ্র্যাফাইটিসের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো অলসতা, দিনদিন কেবল মোটা হওয়া, মাসিকের রক্তক্ষরণ খুবই কম হওয়া, চর্মরোগ বেশী হওয়া এবং তা থেকে মধুর মতো আঠালো তরল পদার্থ বের হওয়া, ঘনঘন মাথাব্যথা হওয়া, নাক থেকে রক্তক্ষরণ হওয়া, আলো অসহ্য লাগা ইত্যাদি। উপরের লক্ষণগুলোর দু’তিনটিও যদি কোন রোগীর মধ্যে থাকে, তবে গ্র্যাফাইটিস তার কোষ্টকাঠিন্য সারিয়ে দেবে।(মাসিক বন্ধ থাকা, ঋতুস্রাব না হওয়া) যে-সব মহিলা দিন দিন কেবল মোটা হতে থাকে, যাদের মাসিকের রক্তক্ষরণের পরিমাণ খুবই অল্প, যাদের সারা বছর কোষ্টকাঠিন্য লেগে থাকে, তাদের বেলায় গ্রেফাইটিস প্রযোজ্য।

🏠Arsenicum album:-
আর্সেনিকের প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো উৎকন্ঠা, অস্থিরতা, জ্বালাপোড়া ভাব, খুঁতখুঁতে স্বভাব, কাজে কর্মে একবারে নিখুঁত (perfectionistic), মৃত্যুকে ভয় পায় আবার আত্মহত্যা করতেও চায়, রাত ১টা থেকে ২টা পযর্ন্ত বিষন্নতা বেড়ে যায়, অজানা অমঙ্গলের ভয়, মনে হয় মানুষ খুন করেছে এমন টেনশান করতে থাকে, মনে হয় এখনই পুলিশ এসে তাকে গ্রেফতার করবে ইত্যাদি ইত্যাদি।মাথার চামড়া শুকনা, খস্‌খসে, স্পর্শ করলে ব্যথা লাগে, বেশ গরম, রাতের বেলা ভীষণ চুলকায় ইত্যাদি লক্ষণ থাকলে আর্সেনিক খেতে হবে।পচাঁ, বাসি কিংবা বিষাক্ত কোন খাবার-পানীয় খাওয়ার কারণে পেটে ব্যথা হলে আর্সেনিক এক নাম্বার ঔষধ। কাচাঁ কোন ফল খেয়ে পেট ব্যথা হলেও আর্সেনিক খেতে হবে। পেটের ভেতরের কোন ক্যান্সারের কারণে পেট ব্যথা হলেও আর্সেনিক খেতে পারেন।
শরীরের অনেক গভীর পযর্ন্ত যদি পুড়ে যায়, তবে আর্সেনিক খাওয়াতে হবে। পোড়া জায়গাটি ধীরে ধীরে কালো হয়ে যায়, যাতে গ্যাংগ্রিন হয়ে গেছে বুঝা যায়। আক্রান্ত স্থান ফুলে যায় এবং তাতে ছুড়ি মারার মতো ব্যথা হয়। রোগী ভীষণ অস্থির হয়ে পড়ে, এক পজিশনে বেশীক্ষণ থাকতে পারে না। সে মনে করে ঔষধ খেয়ে কোন লাভ নেই, তার মৃত্যু হবে এখনই।আর্সেনিক উদ্বেগ-উৎকন্ঠার একটি উৎকৃষ্ট ঔষধ তাদের জন্য যারা কোন কিছু এলোমেলো দেখলে রেগে যান, ছোট-খাটো ব্যাপারেও ভীষণ সিরিয়াস, খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন স্বভাবের, সবকিছু নিজের কন্ট্রোলে রাখতে বদ্ধপরিকর। এরা দুশ্চিন্তায় খুবই দুর্বল হয়ে পড়ে কিন্তু তারপরও অস্থিরতার কারণে এক স্থানে বা এক পজিশনে বেশীক্ষণ বসে থাকতে পারে না। মুখের ঘায়ের রঙ যদি নীলচে রঙের হয় এবং তাতে জ্বালা-পোড়া ভাব থাকে, তবে আর্সেনিক তার উপযুক্ত ঔষধ।গ্যাংগ্রিনে সবচেয়ে বেশী ব্যবহৃত ঔষধ হলো আর্সেনিক। ইহার প্রধান প্রধান লক্ষণ হলো ছুরি মারার মতো ভয়ঙ্কর ব্যথা, আক্রান্ত স্থান কালচে রঙ ধারণ করে, ভীষণ জ্বালাপোড়া ভাব, অস্থিরতা, ওজন কমে যাওয়া, ভীষণ দুর্বলতা ইত্যাদি। ব্যথা সাধারণত মধ্যরাতে বৃদ্ধি পায় এবং গরম শেক দিলে কমে যায়। রোগী মৃত্যুর ভয়ে কাতর হয়ে পড়ে। সাধারণত উচ্চ শক্তিতে খাওয়া উচিত এবং বিনা প্রয়োজনে ঘনঘন খাওয়া উচিত নয়।অতীব মৃত্যুভয়, আমার রোগ কখনও ভালো হবে না, মৃত্যু নিশ্চিত ইত্যাদি লক্ষণে আর্সেনিক (৩০,২০০) আপনাকে আরোগ্য করবে।
🏠Hepar sulphur:-
Hepar Sulphuris Calcareum- ক্যালসিয়ম সালফাইড ও গন্ধক হতে প্রস্তুত। রাসায়নিক চিহ্ন : Ca S : Calcium sulfide
হিপার সালফার হলো ফোড়া সবচেয়ে বিখ্যাত হোমিও ঔষধ। যে-সব ফোড়ায় সাংঘাতিক ব্যথা থাকে; ব্যথার কারণে স্পর্শ করা যায় না, তাতে হিপার ব্যবহার করতে ভুলবেন না। ফোড়া পাকাতে চাইলে নিম্নশক্তিতে (৩,৬) আর ফোড়া না পাকিয়ে সারাতে চাইলে উচ্চশক্তিতে (২০০)।

🏠নোটঃ-এভাবে বাকি ঔষধগুলো স্ট্যাডি করলে চর্মরোগের সঠিক হোমিওপ্যাথিকক চিকিৎসা করা যায়।হোমিওপ্যাথিক টিপস এ বাকি ঔষধগুলোর আলাদা আলাদাভাবে বর্ননা দেওয়া আছে।আর এই পর্যন্তই, সবাই ভাল থাকবেন।

🌿সঠিক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পেতে হলে জানতে হবে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ/নির্দেশনা
ছাড়া কোনো ওষুধ সেবন করা উচিত নয়।
Copied

Address

Ratanpur Road
Silchar
788155

Telephone

9707151789

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Safwan Homeo Treatment and Consultant posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram