Hiiii. Alll

Hiiii. Alll Bad boy

11/15/2024

-"আপনার একটা বউ আছে আর একটা দুধের শিশু থাকতে আপনি আমাকে কেন বিয়ে করলেন শিশির স্যার?"

রাতের কথা শুনে শিশির কিছু বললো না।আগের ন্যায় নিচের দিকে তাকিয়ে সোফায় বসে আছে। রাত শাড়িটা তুলে বিছানা থেকে নিচে নেমে দাঁড়ালো। থমথমে গলায় বললো,

-"আমি কখনো মা হতে পারব না।এটা জানেন তো?"

বলতে গিয়ে গলাটা কেমন ধরে এলো রাতের। অন্যদিকে তাকিয়ে কান্না আটকানোর চেষ্টা করলো।শিশির এবার রাতের দিকে তাকালো। আবারো চোখ নামিয়ে বললো,

-"জানি।"

রাত শিশিরের দিকে তাকিয়ে ভাবলো,

-"এতকিছু জেনেও লোকটা কেন আমায় বিয়ে করলো?"

রাতের ভাবনায় ছেদ ঘটিয়ে শিশির বলতে লাগলো,

-"কিন্তু তাতে আমার কিছু যায়-আসে না। তুমি নামে মাত্র আমার বউ।কখনো আমার উপর অধিকার খাটাতে এসো না।"

রাত অবাক হয়ে বললো,

-" মানেহ?একে তো আপনার বউ থাকা স্বত্ত্বেও আপনি আমায় বিয়ে করেছেন। তার উপর আপনি আমাকে এসব বলছেন!"

শিশির উঠে দাঁড়ালো। অনুভূতিহীন ভাবে তাকিয়ে থেকে বললো,

-"তোমার দায়িত্ব শুধু আমার সায়ানকে দেখে রাখা।"

রাত অবাক হয়ে বললো,

-"কেন?আমি কেন দেখে রাখব?আর মিতালি আপু কোথায়?বিয়েতেও দেখলাম না!আপনার বউ উনি।আপনার বিয়ে আটকালো না কেন?"

শিশিরের কপালের রগ ফুলে উঠলো। জোরে জোরে পা ফেলে আলমারি খুলে টি-শার্ট বের করে ওয়াশরুমে চলে গেলো।
রাত সেদিকে তাকিয়ে রইলো।বিছানায় ধপ করে বসে পড়লো।
শিশির তার অপরিচিত নয়। তাদেরই প্রতিবেশী।তাদের সাথে এক মাসের আলাপ। এমনকি শিশিরের বউ মিতালির সাথে রাতের বেশ ভাবও ছিল।দুজন বেশ গল্প-গুজব করে সময় কাটাতো। রাত এখানে নতুন এসেছে তার মা-বাবা আর এক মাত্র ছোট ভাইটিকে নিয়ে। তার বাবার ট্রান্সফার হয়েছে এখানে।কলেজের টিচার তিনি। ভাগ্যবশত শিশিরও সেই কলেজেরই টিচার।আর রাতও সেখানেই পড়াশোনা করে। বেশ কয়েকবার বিভিন্ন বিপদের হাত থেকে শিশির তাকে বাঁচিয়েছে।মিতালি আর শিশিরের মাঝে ভালোবাসার কমতি ছিল না। তারই ফলসরূপ এই ১৫ দিন বয়সের সায়ান।

দরজা ধাক্কানোর শব্দে চিন্তা থেকে বেড়িয়ে এলো রাত।উঠে দাঁড়ালো সে।রাত তখন ১২ টা। দরজা খুলতেই শাশুড়ির অসহায় মুখটা দেখতে পেল সে। কোলে সায়ান কাঁদছে। রাত তাড়াতাড়ি করে সায়ানকে নিজের কোলে নিয়ে দুলাতে লাগলো। সায়ান তখনো কাঁদছে।ততক্ষণে শিশিরও চুল মুছতে মুছতে বের হয়েছে।রাতের শ্বাশড়ি চৈতি বেগম অসহায় গলায় বললেন,

-"তোদের বিরক্ত করলাম।আমি দুঃখিত।কিন্তু ছেলেটা এত কাঁদছিলো।"

রাত সায়ানকে দুলাতে দুলাতে কান্না থামাতে ব্যস্ত হয়ে বললো,

11/12/2024

গল্প জ্বীনের সাথে সংসার
পর্ব _০৪
#লেখক__মোঃ__নিশাদ

নিজেকে রুমে দেখে জেসমিন বুঝতে পারলেন ইয়ামিন জ্বীন ওকে রুমে রেখে গেছে।

এই বিষয়টা জেসমিন কাউকে কিছু বুঝতে না দিয়ে সাভাবিক ভাবে চলাফেরা করতে লাগলেন। স্বপ্ন দেখা জ্বীনকে ভালোবাসবে এটা কখনও ভাবতে পারেনি জেসমিন, ইয়ামিন জ্বীন ওকে ভালোবাসে, জেসমিন ও ইয়ামিনকে পছন্দ করে ভালোবাসে এটা ভেবে জেসমিন সব সময় হাসিখুশি থাকায় আশা জেসমিনকে বললেন।

কিরে আজকে দেখি বেশি খুশি লাগছে কারণ কি।
বান্ধবীর কথার জবাবে জেসমিন বললেন। কই আমিতো রোজ দিনে এরকম থাকি।

আশা" না না আমিতো বুঝি তাইনা, আজ তোকে বেশি খুশি লাগছে, তোর এই খুশির কারণ তোর ঐ জ্বীন তাইনা।
জেসমিন" সেরকমি মনে কর।

আশা" দেখিস তোর হাসি মুখের কারণ জ্বীনটা না জানি একদিন কষ্টর কারণ হয়ে না দাঁড়ায়।

জেসমিন" এমনটা বলিসনা৷ ইয়ামিন জ্বীন হলেও খারাপ না। তোর মাথায় খালি সব সময় খারাপ চিন্তা।

আশা" খারাপ চিন্তা না, আমার ফুফুকে একবার জ্বীনে ধরছিলো আমি তখন বুঝেছি জ্বীনেরা কতটা ভয়ংকর ও খারাপ হয়।

জেসমিন" সবাই খারাপ হয়না বুঝলি। এসব বাদদে, আপুর তো বিয়ে হয়ে গেলো, আমি বাড়িতে যাবো কবে।

আশা" বাড়িতে গিয়ে কি করবি। কালকেই তো বিয়ে হলো। আপুকে নিয়ে আসি, বাড়ি থেকে আত্মীয় স্বজনরা চলে যাক তারপর তুই যাবি।

আশায় কথায় জেসমিন ও তেমনটা জোড়াজুড়ি করলেন না কেননা এখানে থাকলে ইয়ামিন জ্বীনের সাথে দেখা করতে পারবে কথা বলতে পারবে, বাড়িতে গেলে সেই সুযোগ হবে কিনা কে জানে।

যাইহোক,
জেসমিন সব সময় অপেক্ষা করতো রাতের জন্য কারণ রাতের বেলা ইয়ামিন তাঁর সাথে দেখা করে কথা বলে।

রোজ রাতের মত সেই রাতেও তাঁর ব্যাতিক্রম হলেন না। ইয়ামিন জ্বীন দেখা করলেন জেসমিনের সাথে।

দুজনের দেখা হতেই ইয়ামিন বললেন।

কেমন আছো।
জেসমিন" আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি, তুমি কেমন আছো।

ইয়ামিন " আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। তোমার জন্য এটা নিয়ে আসছি, এটা একটা ফল খেতে অনেক মজা খেয়ে দেখো।

ইয়ামিনের কথায় জেসমিন প্রথমে সেটা খেতে না চাইলেও পরে একটু মুখে নিয়ে বুঝতে পারেন আসলেই এই ফলটার স্বাদ অন্য রকম। এরকম মিষ্টি ফল আগে কখনও সে খায়নি।

ইয়ামিনের নিয়ে আসা ফলটা খেতে খেতে জেসমিন ইয়ামিনের দিকে তাকিয়ে বললেন৷

আচ্ছা তুমি থাকো কোথায়, জ্বীনেরা কি মানুষদের দুনিয়াতে থাকে নাকি৷

ইয়ামিন " না আমাদের জ্বীন রাজ্য আছে, জ্বীনেরা সেখানেই থাকে, তবে কিছু কিছু জ্বীন মানুষদের

11/12/2024

অভিশাপ
পর্ব :২
লেখক: আদিব

আসে এবং দেখতে থাকে চার পাশ। হঠাৎ সে থেমে যায় আমার আমার বাবাকে বলে

তার সাথে যেই জিন আছে সেটা ভালো জিন। আপনার ছেলের কোনো ক্ষতি করবে না।

আর বাগানে কোনো সাপ বা বেজি দেখলে সেটাকে মারবেন না। তিন বা যেতে বলবেন

তার পরেও যদি না যায় তাহলে মারতে পারেন। আর সে আপনার ছেলেকে অভিশাপ

থেকেও রক্ষা করবে। এরপর কবিরাজ চলে যায়।

আমি এবং আমার মা ও ছোট মা কেউই এই অভিশাপ এর ব্যপারে জানেন না। আমরা

বাবাকে এই ব্যপারে জিজ্ঞেস করলে সে এড়িয়ে যায়।

যাইহোক এভাবেই দিন কাটতে থাকে তবে সায়েমার আমার সাথে থাকাটা তার পছন্দ

হচ্ছে না।

যাইহোক একদিন আমি বিকালে খেলছিলাম হঠাত দেখি একটা কালো কুচ কুচে সাপ আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমি ভয় পেয়ে যাই কিন্তু কেনো যেন সেখান থেকে নরতে পারছিলাম না।

সাপটা যখনি আমায় সোবল দতে যাবে তখনি কোথা থেকে যেন একটি বেজি এসে সাপের উপর

ঝাপিয়ে পরল। দুই জন্তুর লড়াই শুরু হয়ে গেল। প্রচুর শব্দ হচ্ছিল। যেন যুদ্ধ হচ্ছে।

এই শব্দে বাড়ির সবাই বাগানে চলে আসে আর দেখে সাপ আর বেজি লড়াই করছে। সেই

দুইটি যন্তুকে দেখে সাধারন কোনো যন্তু বলে মনে হচ্ছিল না। আমার বাবা তারাতারি কবিরাজ খবর

দেয়। কবিরাজ আসতে আসতে সেই জন্তু গুলা ধুলায় মিশে যায়।

এরপর কবিরাজ আসে। আমার বাবা কবিরাজ কে সব খুলে বলে।

কবিরাজ আমার বাবার কথস শুনে অনেক ভয় পেয়ে যায় আর বলে,,, আমি বলেছিলাম সেই

জিন্টি আপনার ছেলেকে রক্ষা করবে। সে তাই করেছে। আর সে ফিরে এসেছে।

এই কথা শুনতেই দেখলাম আমার বাবা ঘেমে যাচ্ছে। এরপর বাবা বললেন এর থেকে বাচার কি কোনো উপায় নেই?

কবিরাজ বলে আছে। কিন্তু সেটা খুব ভয়ানক। আর সেইটা আপনার ছেলেকেই করতে হবে

যখন তার বয়স হবে ১৮ তখন।

আবার বাবা বলে,, তাহলে এতদিন কি হবে? সেটা যদি আমার ছেলের কোনো ক্ষতি করে দেয়?

কবিরাজ বলে তার ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত আমি এই জিনকে এই বাড়িতেই আটকে রাখবো।

আপনারা এই বাড়ি ছেড়ে চলে যাবেন।

এরপর কবিরাজ সেই দিন চলে গেলেন আর বললেন পরের দিন এসে সে এই জিনকে আটকাবেন

এই বাড়িতে।

এভাবেই রাত হয়ে যায়। আমরা সবাই ঘুমিয়ে যাই। কিন্তু ঘুমের মধ্যে একটা খারাপ সপ্ন

দেখি। দেখি যে আমি সে নদীর পারে দারিয়ে আছি। আমার সামনে দানব কিছু একটা।
যা সায়েমার গলা চেপে ধরে আছে। সায়েমা কষ্টে চিৎকার করছে। কিন্তু আমি কিছুই করতে পারছিলাম না। একটু পর দেখি সায়েমা আগুনের,,

11/12/2024

‼️এই বাড়িটা আজ ৬দিন পর্যন্ত এভাবেই লাইটিং করে রাখা হয়েছে।

ছেলের বাড়ি। বিয়ে করেছে ১৭বছরের প্রেমের সম্পর্কে বেধে থাকা প্রিয় মানুষটাকে। অনেক ছোট বয়স থেকে কথা দিয়ে রাখা ছেলেটা আজ ব্যারিস্টার।
বউ ডাক্তার। সফল তারা।
তাদের দুজনের এই সফলতার পিছনে সাপোর্ট হিসেবে কাজ করেছে ছেলের বাবা।
বাবা ছেলেকে এই মেয়ে ছাড়া অন্য কারো সাথে মিশতে দেয়নি,অন্য কোথাও জড়িয়ে যাওয়ার ভয়ে নিজে ছেলেকে ভার্সিটিতে দিয়ে আসতেন আবার আনতেন।
মেয়েটাকে আগলে রাখতো নিজের মেয়ের মত। কখনো ছেলেটার বাড়িতে মেয়েটা আসেনি,একেবারে বউ করে আনবে তাই।

মেয়ের বাবা মায়ের সাথে গোপনে সব ঠিকঠাক করে রেখেছিলো। যা ছেলেমেয়ে কেউই জানতেন না।
যেন তারা কোন অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে না পরেন সেইদিকটা পর্যন্ত ও খেয়াল রেখেছিলো খুব করে।
মেয়েটাও শ্বশুর কে পাগলের মত ভালবাসে।

সবকিছুর পরে গত শুক্রবার বিয়ের ডেট ফিক্সড হয়। তাদের বিয়ের আয়োজন দেখে,শুনে আমাদের চক্ষু ছানাবড়া।
মেয়ে এ টু জেড শ্বশুর বাবার পছন্দে পরবে। বাবা নিজ হাতে সবকিছু শপিং করেছে মেয়েকে সাথে নিয়ে নিয়ে।
তার জীবনের সমস্তটুকু দিয়ে সে মেয়েটার সব স্বপ্ন পুরনের জন্য প্লান করেছে।

তার সবথেকে বড় স্বপ্ন ছিল তার ছেলের বিয়ের চেয়েও ওই মেয়েকে তার ঘড়ে আনা। এবং এই বিয়েতে সাতদিন পর্যন্ত লাইট জলবে তার বাড়িতে!

নিজের বাড়িতে লাইট ছাড়া আর কোন ঝামেলা করেনি।সবকিছু সেন্টারে হবে এইভাবেই ফিক্সড করেছিলো!

বিয়ের এক সপ্তাহ আগে সবকিছু এরেঞ্জ শেষ।
গত মঙ্গলবার সকালে বাড়িতে লাইটিং করবে।

সোমবার রাতে💔💔💔💔💔💔💔💔💔
সেই ছেলের বাবাটা স্বপ্ন পুরন নিজ চোখে দেখার আগেই চলে গেলেন💔

মানে আমি জাস্ট ধপ করে বসে পরছিলাম সেদিন সংবাদটা শুনেই!

মেয়েটা সেন্সলেস হয়ে পরেছিলো!
ছেলেটা পাগল পাগল!
সমস্ত আয়োজন, সব প্লান নিভে গেলো এক মুহুর্তে!
একটা সুন্দর গাড়ি ঢুকতো বাড়িতে। ছেলের বিয়ের গাড়ি! ফুল দিয়ে সাজানো গাড়ি! পুতুলের মত একটা বউমা বসে থাকবে!
সেখানে বাড়িতে ঢুকলো লাশের গাড়ি😔

হঠাৎ স্ট্রোক! পাচ মিনিটেই শেষ!

দুনিয়ার সকল আয়োজন বুঝি এমনি মিথ্যে!!?

ছেলেটা বিয়ে করেছে পরশু শুক্রবার 🙂মসজিদে কাজী ডেকে ইমাম সাহেবকে নিয়ে বিয়ে পরিয়ে বাসায় চলে আসছে! বউ শাড়ি পরেনি,সাজেনি! সারাদিন তারা বাবার কবরের পাশেই কাটিয়েছে!

উফফফফ জীবন💔

ঠিক শনিবার থেকে বাড়িতে লাইট জলছে! ছেলেটা ইচ্ছে করেই পাগলের মত বলেছে তোমরা লাইট সাজাও! আমার বাবা দেখুক ত

11/12/2024

গল্প : জ্বীনের সাথে শারীরিক সম্পর্ক
পর্ব : ০৪
লেখক_মাহিত ভাই

বাবা সাইকেল নিয়ে পুকুরে খুব কাছাকাছি চলে এসেছে,তখন লক্ষ করলো কেউ একজন রাস্তার মাঝ বরাবর দাঁড়িয়ে রয়েছে,

বাবা লক্ষ করলো মানুষের তুলনায় অনেক বড় হবে,আর গায়ে প্রচুর লোম,লোম গুলো বাতাসে উড়তে আছে।

আর অবায়কটা বাবাকে দেখে সাথে সাথে পিছন থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছে রাগান্বিত ভাবে বললো,,
তোদের মানব সন্তানের এত বড় সাহস হয় কিভাবে, সামান্য একজন হুজুর দিয়ে তোর মেয়ের কাজ থেকে আমাকে দূরে রাখবি,
আমি স্বয়ং ইবলিশ জিনের সরদার।

তোর মেয়েকে আমি ছোট থেকে পছন্দ করে এসেছি, তোর মেয়ের বয়স যখন পাঁচ বছর তখন, তোর ভাইয়ের ছেলের সাথে খেলা করতে করতে, তোদের বাড়ির পিছনের তেঁতুল বাগানের ভিতর চলে যায়।

তখন ছিলো আমাবস্যার আগের দিন, আমি তখন তেঁতুল গাছের উপর বিশ্রাম নিতে ছিলাম। তখন তোর ভাইয়ের ছেলের সাথে তোর মেয়ের কথা বলার কারনে, আমার বিশ্রামের সমেস্যা হয়।তখন তেঁতুল বাগানের পাশের পুকুরে তোর ভাইয়ের ছেলেকে চুবিয়ে মারি, তোর মেয়েকে তখনই মেরে ফেলতাম, তোর মেয়েকে আমার তখন ভালো লেগে যায়।আমি তখন থেকেই তোর মেয়েকে আজ পর্যন্ত চোখে চোখে রেখে এসেছি।

আমি প্রতি রাতে তোর মেয়েকে দেখতে আসতাম, তোর মেয়ের শরির আমাকে অনেক আকর্ষণীয় করে তোলে,তখন থেকেই তোর মেয়ের সাথে যৌন সম্পর্ক জড়িয়ে যায়।

তোর মেয়ের ১৮ বছর বয়স হলে আমি স্বয়ং ইবলিশ জিনের সরদার তোর মেয়েকে নিয়ে যাবো।
আর তুই এখন ভাবতে আছো, তুই হুজুরের কাছে গেছো আমি কিভাবে জানলাম।
শোন বোকা মানব আমি স্বয়ং ইবলিশ জিনের সরদার, আমি সব মানুষের মগজের কোষে কোষে থাকি।
আর তোর বাড়ি আমার অনেক পিশাচ সেনা আছে যারা সব খবর আমাকে দে।
অবায়কটা আরো বললো বৃথা চেষ্টা করিস না, এবারের মতো তোকে ছেড়ে দিয়ে গেলাম,এই বলে বাতাসের সাথে মিশে গেলো।
বাবার পুরা শরীর কাঁপতে লাগলো, মা-বাবার জন্য চিন্তা করতে লাগলো অনেক রাত হয়েছে।বাবা এখনো বাড়িতে ফিরে আসেনি,বাবা তখন প্রচুর ভয় পায়,আর একপর্যায়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে যায়।

ঐই একই রাস্তায় দিয়ে আমাদের পাশের এলাকার রহিম চাচা দোকানে যেতো,তার বাজারে মিষ্টির দোকান আছে, অনেক রাত পর্যন্ত বেচাকেনা করে।
বাড়ি ফেরার পথে পুকুর পাড়ে মাঝ রাস্তায় বাবাকে পড়ে দেখতে দেখে নিয়ে আসে বাড়িতে।
বাবার যখন হুশ ফিরল।

চলবে_______

পর্ব : ০৫

তখন হুজুর বললো,হায় স্বয়ং ইবলিশ জিনের সরদার এই খবর জা

11/11/2024

যেদিন কারোর প্রতি মোহ মায়া সব কিছু শেষ করে নিজের মতো করে বাঁচতে পারবে, সেদিন বুঝবে তুমি জিতে গেছো!

11/10/2024

** ভুতুড়ে কুয়া **
মাহিদ হাসান জয়
সত্য ঘটনা (ভুত FM থেকে)

এই ঘটনাটি ঘটেছিল আমার রুমমেটের সাথে। আমি ঢাকায় থাকতাম। ঢাকায় আমার রুমে আরো একজন ছেলে ছিল। তার সাথে আমি থাকতাম। তার সাথে আমার খুব বন্ধুত্ব হয়েছিল। আমরা একসাথে চাকরি করতাম। কিন্তু কয়েকদিন পর দেখলাম সে খুবই মনমরা হয়ে থাকতো। চিন্তিত হয়ে থাকতো।

আমি সেই কারণটা তার কাছে জানতে চাইলে সে কিছুই বলতো না। একদিন হঠাৎ করে অফিসে গিয়ে দেখলাম আমার সেই রুমমেট অফিসে নেই। তার সিটে অন্য একজন মানুষ বসে আছে। আমি আমার বসের কাছে গিয়ে জানতে চাইলাম। বস আমাকে বলল ও চাকরি ছেড়ে দিয়ে নিজের গ্রামের বাড়িতে চলে গেছে। আর নাকি খুব অসুখ।

আমি একটু অবাক হয়ে গেলাম। এত তাড়াতাড়ি কিভাবে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়ল? তাই আমি আমার বসকে বললাম আমি ওকে দেখতে যাব। তাই আমার কয়েকদিনের ছুটি চাই। আমি নিয়মিত চাকরি করতাম বলে আমাকে ছুটি দিয়ে দিল খুব সহজেই। আমি পরের দিন আমার সেই বন্ধুর গ্রামের বাড়ির দিকে যাওয়ার জন্য রওনা দিলাম।

শহর থেকে তার গ্রাম বেশি দূরে নয়। তাই এক দেড় ঘণ্টার মধ্যে আমি তার গ্রামে পৌঁছে গেলাম। সেখানে গিয়ে দেখি তার বাবা। আমি তার বাবাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে আমার বন্ধু কোথায়? তার বাবা বলল সে অনেক অসুস্থ। সে ঘরে শুয়ে আছে। আমি তার ঘরে গিয়ে যা দেখলাম তাতে খুব অবাক হয়ে গেলাম। মাত্র এই দুই দিনেই সে কঙ্কালের মতো শুকিয়ে গিয়েছে।

তার শরীরে কিছুই নেই। সে বিছানা থেকে উঠতে পারছে না। তার সাথে কেন এরকম হচ্ছে সেটা আমি তার কাছ থেকে জানতে চাইলে সে অনেক ভয় পেয়ে কান্না করতে করতে আমাকে জড়িয়ে ধরে। এবং একটু পরে আমাকে সব ঘটনা খুলে বলতে শুরু করে। ঘটনা তার মত করেই লিখছি।

আমাদের এখানে একটা বড় বাশঝাড় আছে গ্রামে শেষ সীমানায়। সেখানে একটা কুয়া আছে। কুয়াটা অনেক বছরের পুরানো। সেখানে যেতে আমাকে সবাই নিষেধ করে। আমি একটু জেদি ছিলাম। আমি আমার বন্ধুদের সাথে আড্ডা দেওয়ার সময় কে বেশি সাহসী তা পরীক্ষা করছিলাম। আমাকে কেউ কোন কাজ দিতে বলল কিনা তা আমি খেয়াল করছিলাম।

সাহসী প্রমাণ করার জন্য আমাকে যে কোন একটা কাজ করতে হবে। এই চিন্তা আমি মাথায় নিয়ে নিলাম। এবং আমি সবাইকে বললাম আমি ওই কুয়াতে গিয়ে কুয়া থেকে পানি তুলে এনে তোদেরকে দেখাবো। আমার বন্ধুরা রাজি হয়ে যায়। কিন্তু বারবার করে নিষেধ করে যে এই সাহসী প্রমাণ করার কোন প্রয়োজন নাই। কিন্তু আমি তাদের কো

11/10/2024

ভুতুরে বাড়ি
পর্ব :২
লেখক : আদিব

বললাম,, আরে বলোই না কি ব্যাপার।

সে বলল,,, বাবু এই বাড়িটার পিছনে যেই রাস্তা টা দেখছেন তা খুব ভয়ানক।

রাতের বেলা আজব আজব শব্দ আসে। আর রাতের বেলা ওই রাস্তা দিয়ে যে যায়

সে আর ফিরে আসে না।

আমি বললাম,, তোমরা পুলিশে জানাও নি? এসব কোনো ডাকাতের কাজও হতে পারে।

সে একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলল বাবু আপনার রাতের নাস্তা আমি বিকাল বেলাতেই দিয়ে

যাব।

আমি সম্মতি জানালাম। এরপর সে চলে গেলো।

এরপর আমি পুর গ্রাম টা ঘুরলাম। আসলে গ্রাম টা খুব সুন্দর। যাইহোক এরপর

বাসায় চলে এলাম। লোকটি সন্ধ্যার আগেই আমার খাবার দিয়ে গেল আর সাবধানে থাকতে

বলল।

ওই দিন রাতেও আমি কিছু অদ্ভুদ শব্দ পাই। আর মনে হচ্ছিল।আমার বাড়ির ছাদে কেউ ঢিল

ছুরছে। আমি বাইরে যাব কিন্তু কেনো যেন ভয় হচ্ছে। তাউ সহস নিয়ে বাইরে গেলাম।

কিন্তু কিছু দেখতে পেলাম না। এরপর যখন বাড়িতে ঢুকব তখন আবার মনে হচ্ছে কেউ

বাড়ির ছাদে ঢিল ছুরছে। কিন্তু তা পিছন দিক থেকে।

আমার কেমন যেন ভয় হচ্ছিল। তাই আর ওই রাস্তায় যাইনি।

পরেরদিন সময় মত আফিস গেলাম। সব সহ কর্মিদের সাথে পরিচিত হলাম।

তারা যখন যানতে পারল আমাকে থাকার জন্য ওই বাড়িটা দেওয়া হচ্ছে তখন

তাদের মুখ যেন কালো হয়ে গেলো। তারা আমাকে সাবধানে থাকতে বলল।

আর রাতের বেলা ঘর থেকে বের হতে নিষেধ করল।

আমি ভেবে পাচ্ছিনা কেনো তারা নিষেধ করছে রাতে ঘর থেকে বের হতে আর রাতের ওই

শব্দটাই বা কিসের?

যাইহোক কাজ শেষ করে বাড়ি পৌছাতে পৌছাতে সন্ধ্যা হয়ে গেল।

ঘরে গিয়ে দেখলাম খাবার দিয়ে গেছে লোকটি। লোকটিকে বাড়ির ডুব্লিকেট চাবি দিয়েছিলাম।

যাইহোক আবারও রাতে সে শব্দ কিন্তু তা মনে হচ্ছে অনেক তিব্র আকার ধারন করেছে।

এভাবেই চলছে দিন। আমি এখন রাতে আর ঘুমাতে পারি না। আমার চোখের নিচে কালো

দাগ পরে গেছে। আমি ভাবলাম আমি দেখবোই কে শব্দ করছে।

এভাবেই সকাল পেরিয়ে রাত হয়। আমি অফিস থেকে ফিরি। আর খাওয়া-দাওয়া করে

একটু বিশ্রাম নিচ্ছিলাম। কারন আজকে ঘুমানো যাবে না। কে শব্দ করছে তা দেখতেই হবে।

কিন্তু কিভাবে যেন ঘুমিয়েই পরলাম।

রাতে আবার ঘুম ভাঙ্গল সেই শব্দে। আমি বিছানা থেকে নেমে বাড়ি থেকে বের হলাম।

আজকে আমাকে দেখতেই হবে কে শব্দ করছে। এবার বাড়ির পিছন দিকে গেলাম।

তখনও ওই শব্দ টা আসছে। আমি সেই শব্দের অনুসরন করছিলাম।

এরপর,,,

11/10/2024

হঠাৎভাবেই "ফেসবুকে"আমি কলকাতার
এক হিন্দু মেয়ের প্রেমে পড়ে যাই।
সে মেয়েটি, কলকাতার বারাসাতে থাকে।
সে আমাকে এতটা ভালবাসে যে,আমার জন্য বাংলাদেশে পালিয়ে আসতেও প্রস্তুত।

মেয়েটার নাম ছিল অদ্রীতা। তার চেহারা, চুল,নাক একদম অন্য মেয়েদের থেকে আলাদা;যে কেউ দেখে বিদেশী বলে আখ্যায়িত করবে।তাকে এককথায় বলা যায় "অনন্যা"।তাকে ভালবাসার কারণ তার রুপ নয়;তাকে ভালবাসার কারণ ছিল তার কন্ঠে "রবীন্দ্রসংগীত"। সে এতো সুন্দর করে রবীন্দ্র সংগীত পরিবেশন করতো যে,আমি ফোনে থেকেও তালি অজান্তেই বাজাতাম।
তার কথাগুলো ছিল পরিপাটি, মার্জিত।হলফ করে আমি বলতে পারি,সে কোনো হিন্দু উচ্চ বংশীয় মেয়ে হবে।

তার সাথে পরিচয় হয়েছিল,অন্য ভাবে।আমি তখন "ফেসবুকে" প্রচুর কবিতা লিখতাম। লিখতাম বললে ভুল হবে,বলতে গেলে কবি হওয়ার চেষ্টা করতাম।আমার কবিতার ফ্যান ছিল আমার এক ফ্রেন্ড "সুচনা"।তাকে আমি খুব ভালবাসতাম,কিন্তু ভয়ে বলতাম না।এর কারণ ছিল আমি দেখতে তেমন ভাল নই।তাই সবসময় নিজেকে ছোট মনে হত।

আমি অনার্স ফাইনাল বর্ষের ম্যাথম্যাটিকস এর স্টুডেন্ট।সে সুবাদে সুচনার সাথে পরিচয়।আমরা অন্য ভার্সিটির হয়েও ম্যাথম্যাটিকস এর ফেসবুকিং গ্রুপের মাধ্যমে,আমাদের বন্ধুত্ব হয়।
তার ই ফেসবুকের বান্ধবী ছিল অদ্রীতা।
আমাদের সাথে প্রায় অদ্রীতার চ্যাট হতো।
সুচনার সাথে কয়েকবছর চুটিয়ে চ্যাট করার পর তার জন্মদিনে ১২ টা ০১ মিনিটে প্রেমের প্রস্তাব দেই।কিন্তু এমন হবে তা ভাবিনি।সে আমাকে যা-তা বলে অপমান করে, ফেসবুক থেকেও নিমিষে বল্ক করে দিলো। তাকে আমি এতোটা ভালবেসে ছিলাম যে, তার এই প্রত্যাখান আমি মেনে নিতে পারিনি।তাই ঘুমের ঔষধ "ক্লোরিন"একপাতা নিয়ে এসে তা কল্ড ড্রিংক্স এর সাথে মিশ্রিত করি;চিরতরে ঘুমানোর জন্য।

কিন্তু হঠাৎ মনে এলো সুচনা কে বিষয় টা জানানোর প্রয়োজন।তাই অন্য কোনো উপায় না পেয়ে,ফেসবুকে নক করি অদ্রীতা কে...

:অদ্রীতা!তুমি কি একটা খবর সুচনাকে বলতে পারবে?

:কী খবর!বলুন।

:আসলে,আমি খুব ওকে ভালবাসি।তাই মারা যাওয়ার জন্য ঘুমের ট্যাবলেট খাচ্ছি!সে খবরটা!

:কি যে বলেন না!পাগল হয়েছেন?যে একটা মেয়ের জন্য আত্মহত্যা করবেন?তাও অপরিচিত কারো জন্যে।

:তুমি বুঝবেনা।ছেঁকা খাওয়া যে কত কষ্টের!আর প্রেম তো প্রেমই;সে পরিচিত হোক বা অপরিচিত।

:ফেসবুকের প্রেম কি প্রেম?সেটা তো আবেগ!

:আবেগ তো অবুঝদের হয়,আমি তো বুঝ।কোনো কিছু আমাকে বলে লাভ হবে না,আমার মৃত্যু ই অনিবার

Address

Dhaka
New Orleans, LA

Telephone

+8801717288790

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Hiiii. Alll posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share