07/27/2025
স্বাস্থ্যখাতের মেরুদণ্ড নার্সিং পেশা
লেখক : ছৈয়দ আহমদ তানশীর উদ্দিন
১৯৯৯ সালের জুন মাসে আন্তর্জাতিক নার্স পরিষদের শততম অধিবেশনে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. গ্রু হারলেম ব্রান্টল্যান্ড বলেছিলেন:“সবচেয়ে জরুরি স্বাস্থ্য কর্মী হিসেবে নার্সরা একটা সুস্থ পৃথিবীর জন্য যেভাবে মনপ্রাণ দিয়ে কাজ করছেন, তার সঙ্গে আর কোন কিছুর তুলনা হয় না। বেশির ভাগ দেশের স্বাস্থ্য সংগঠনগুলোতে যোগ্য স্বাস্থ্য কর্মীদের ৮০ শতাংশ জায়গাই নার্স ও ধাত্রীরা দখল করে নিয়েছেন। তারা ২১ শতকে সবার স্বাস্থ্য চাহিদা পূরণে প্রয়োজনীয় পরিবর্তনগুলো আনার মূল শক্তি হিসেবে কাজ করার উজ্জ্বল সম্ভাবনাকে তুলে ধরেন। সত্যি বলতে কী, স্বাস্থ্য সেবার সমস্ত শাখায় তাদের অবদানই সবচেয়ে বেশি . . তাই এটা একেবারে পরিষ্কার যে, নার্সরাই বেশির ভাগ স্বাস্থ্য সেবা দলগুলোর মেরুদণ্ড।এক সুস্থ পৃথিবীর নিরব যোদ্ধা।
বাংলাদেশের বর্তমান স্বাস্থ্যব্যবস্থার চিত্র ও সাফল্য :
বাংলাদেশ স্বাস্থ্যখাতে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করলেও সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার লক্ষ্য অর্জন, বৈশ্বিক স্বাস্থ্যনিরাপত্তা সূচক ও স্বাস্থ্য অন্তর্ভুক্তিমূলকতা সূচকে অনেক পিছিয়ে আছে। সর্বজনীন স্বাস্থ্যসেবার লক্ষ্য অর্জনের সার্ভিস কভারেজ ইনডেক্সে ১০০-এর মধ্যে বর্তমান স্কোর ৫২, যা ২০৩০ সাল নাগাদ কমপক্ষে ৮০-তে উন্নীত করতে হবে। স্বাস্থ্যের মোট ব্যয়ে ব্যক্তির নিজস্ব অংশ বর্তমান ৬৮ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৩০ শতাংশে নামিয়ে আনতে হবে। ২০২১ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, বৈশ্বিক স্বাস্থ্যনিরাপত্তা সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ছিল ১০০-এর মধ্যে ৩৫ দশমিক ৫ এবং ১৯৫ দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৯৫তম। অন্যদিকে স্বাস্থ্য অন্তর্ভুক্তিমূলকতা সূচকে ৪০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের স্কোর সর্বনিম্ন (৩০.৮)।
বিভিন্ন স্বাস্থ্যসূচকে আমাদের বর্তমান অবস্থান নিশ্চয়ই উন্নয়ন, উন্নয়নচিন্তা ও উন্নয়নস্বপ্নের সঙ্গে মানানসই নয়। অন্যদিকে এই সূচকগুলোর বৈশিষ্ট্যগুলো যে বার্তা দেয়, তা হলো স্বাস্থ্য গঠন, স্বাস্থ্যসেবা প্রদান এবং স্বাস্থ্যসেবাপ্রাপ্তি শুধু স্বাস্থ্য খাতের ওপর নির্ভর করে না।।
যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ৩৩০ জন নাগরিকের বিপরীতে একজন ডাক্তার, ভারতে ১ হাজার ৬০০ নাগরিকের বিপরীতে একজন ডাক্তার, বাংলাদেশে ১ হাজার ৯০০ জনের বিপরীতে একজন ডাক্তার আর কিউবায় মাত্র ১০৫ জন নাগরিকের বিপরীতে একজন ডাক্তার। তারপরও বলতে হয়, তারা ‘প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিউর’ নীতিতে বিশ্বাস করায় স্কুলজীবন থেকেই স্বাস্থ্য সুরক্ষার পাঠ নিয়ে থাকে। হাসপাতালগুলোতে যদি বেডের সংখ্যা বিবেচনায় নেন তাহলে দেখবেন, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ১ হাজার নাগরিকের বিপরীতে আছে ২.৮টি বেড, ভারতে ২.৭টি বেড, বাংলাদেশে একটিরও কম- ০.৮৭টি বেড এবং কিউবায় ৫টি বেড। প্রত্যাশিত গড় আয়ু যুক্তরাষ্ট্রে ৭৮.৫৪ বছর, ভারতে ৬৯.১৬ বছর, বাংলাদেশে ৭২ বছর আর কিউবায় ৭৮.৬৬ বছর।
এ কারণেই বললাম, কোনো দেশ গরিব না ধনী তার ওপর স্বাস্থ্যনীতি নির্ভর করে না। স্বাস্থ্যনীতি নির্ভর করে জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে সুতরাং স্বাভাবিকভাবেই কিউবাকে কারও আমলে নেয়ার কথা নয়। কিন্তু জনগণের রাষ্ট্র বিবেচনায় সেই দেশটিকে অবজ্ঞা করার কোনো সুযোগ নেই, যা একটি পরিকল্পিত স্বাস্থ্যব্যবস্থার ধারক।
আমরা বিগত একযুগ ধরে ‘উন্নয়ন’ আর ‘প্রবৃদ্ধির’ গল্প শুনে আসছি। এ সময়ে চীনা দার্শনিক কনফুসিয়াসের একটি বাণী স্মরণে আনতে চাই। তিনি বলেছেন, ‘তরতর করে উপরে ওঠার মধ্যে কোনো কৃতিত্ব নেই, কৃতিত্ব হল গর্তে পড়ে গেলে উঠে আসতে পারো কিনা।’ অতীতের কথা এ সময়ে টেনে আনার প্রয়োজন বোধ করছি না, তবে ভবিষ্যতে যেন এমন অন্ধকারে না পড়তে হয়, সেদিক বিবেচনায় একটি শক্তিশালী স্বাস্থ্যব্যবস্থা গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি।
স্বাস্থ্যখাতের মেরুদণ্ড নার্সিং পেশা
নার্সিং পেশা হলো স্বাস্থ্যখাতের মেরুদণ্ড কারণ তারা রোগীর সার্বিক যত্ন প্রদান করে, চিকিৎসকদের সহায়তা করে, সংকট মোকাবেলা করে, জনসচেতনতা বৃদ্ধি করে এবং স্বাস্থ্যসেবার ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। এই ভূমিকার জন্য স্বাস্থ্যখাতের কার্যক্রম সচল ও সফল হয়।
১. রোগীর প্রতিদিনের যত্নে নার্সের ভূমিকা :
নার্সরা রোগীর শারীরিক এবং মানসিক যত্নের জন্য ২৪/৭ সেবা দিয়ে থাকেন। ওষুধ দেওয়া, ইনজেকশন নেওয়া, শারীরিক পরিচর্যা, ব্যথা নিবারণ এবং রোগীর স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এই সেবা ছাড়া চিকিৎসা সম্পূর্ণ হয় না।
২. চিকিৎসক ও অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীর সহযোগী :
নার্সরা ডাক্তারদের নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করেন এবং রোগীর অবস্থা সম্পর্কে নিয়মিত রিপোর্ট করেন। এছাড়া তারা রোগীর চিকিৎসা পরিকল্পনায় সক্রিয় অংশগ্রহণ করে চিকিৎসা কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা বজায় রাখেন।
৩. জরুরি ও সংকটকালীন পরিস্থিতিতে দ্রুত সাড়া:
এমার্জেন্সি বা অন্য কোনো জরুরি অবস্থায় নার্সরা রোগীর জীবন রক্ষায় দ্রুত এবং সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। এই দক্ষতা ও সতর্কতার কারণে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা কার্যকর হয়।
৪. স্বাস্থ্য শিক্ষার মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টি:
নার্সরা রোগ প্রতিরোধ ও সুস্থ থাকার জন্য জনগণকে স্বাস্থ্য শিক্ষা দেন, যেমন হাত ধোয়া, পুষ্টি, স্বাস্থ্যকর অভ্যাস ও সংক্রামক রোগ প্রতিরোধের কৌশল।
৫. হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার কার্যকর পরিচালনা:
নার্সরা রোগীর তথ্য রেকর্ড রাখা, চিকিৎসা সরঞ্জাম ব্যবস্থাপনা এবং স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমে সমন্বয় রক্ষা করে হাসপাতালের সুষ্ঠু পরিচালনায় অবদান রাখেন।
নার্স ও মিডওয়াইফের বৈশ্বিক চাহিদা ও বাজার বিশ্লেষণ:
বাংলাদেশের নার্সিং খাত নিয়ে আমাদের যেকোনো পর্যবেক্ষণ বা নীতি পর্যালোচনা করার আগে বিশ্বে নার্স ও মিডওয়াইফের প্রকৃত চাহিদা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা জরুরি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ২০২৪ সালের এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বর্তমানে প্রায় ২৯ কোটি নার্স এবং ২ দশমিক ২ কোটি মিডওয়াইফ সারা বিশ্বে স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। তবে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা, বার্ধক্য ও স্বাস্থ্যসেবার প্রয়োজনীয়তা বাড়ার কারণে ২০৩০ সালের মধ্যে প্রায় ৪ দশমিক ৫ কোটি নার্স ও ৩১ লাখ মিডওয়াইফের ঘাটতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। আরও একটি পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এই ঘাটতির সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়বে নিম্ন ও নিম্নমধ্য আয়ের দেশগুলোর ওপর।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-এর মানদণ্ড অনুযায়ী প্রতি ১,০০০ জনে অন্তত ৩ জন নার্স থাকা প্রয়োজন। এই মানদণ্ডের ভিত্তিতে বিভিন্ন দেশের নার্সের প্রাপ্যতা বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি ১,০০০ জনে ১১.৭ জন নার্স রয়েছে, যা WHO-এর মানদণ্ডের তুলনায় অনেক বেশি এবং উন্নত স্বাস্থ্যসেবার ইঙ্গিত দেয়। কিউবায় নার্সের সংখ্যা প্রতি ১,০০০ জনে ৭.৬ থেকে ৮.২ জন, যা WHO-এর মানদণ্ডের উপরে এবং এই দেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার শক্তিশালী অবস্থানকে তুলে ধরে। ভারতের অবস্থান তুলনামূলকভাবে দুর্বল, যেখানে প্রতি ১,০০০ জনে ১.৯৬ জন নার্স রয়েছে—WHO-এর মানদণ্ডের নিচে। সবচেয়ে উদ্বেগজনক চিত্র দেখা যায় বাংলাদেশের ক্ষেত্রে, যেখানে প্রতি ১,০০০ জনে মাত্র ০.২ জন নার্স রয়েছে। এটি WHO-এর মানদণ্ডের তুলনায় অনেক নিচে এবং বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা খাতে গুরুতর জনবল সংকটের বিষয়টি নির্দেশ করে। এই পরিসংখ্যানগুলো স্পষ্টভাবে দেখায় যে নার্সের পর্যাপ্ত সরবরাহ একটি দেশের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।
এ চাহিদা পূরণের জন্য অনেক দেশ ইতিমধ্যেই বিদেশি নার্স নিয়োগের দিকে ঝুঁকছে। যেমন ২০২৩ সালে যুক্তরাষ্ট্রে নিবন্ধিত নার্সের সংখ্যা ছিল ৩১ লাখ ৭৫ হাজার ৩৯০। ২০২২ সালে যুক্তরাজ্যে ৭ লাখ ৪৮ হাজার, জার্মানিতে ১০ লাখ ৪ হাজার, জাপানে ১৭ লাখ ৩৪ হাজার এবং ২০২৩ সালে সৌদি আরবে ২ লাখ ৩৫ হাজার ৪৬১ জন নিবন্ধিত নার্স কাজ করেছেন (সূত্র: সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থা ও পরিসংখ্যান ব্যুরো)। এই উপাত্তগুলো প্রমাণ করে, বৈশ্বিক বাজারে নার্সিং পেশার বিশাল চাহিদা রয়েছে।
স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সুপারিশ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গি :
বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাত সংস্কারের অংশ হিসেবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে গঠিত স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশন নার্সিং পেশার উন্নয়নে বেশ কিছু সুপারিশ করেছে। কমিশনের প্রতিবেদনে নার্সিং পেশার জন্য উল্লেখযোগ্য সুপারিশগুলো হলো:
১.নার্সিং বিভাগকে একীভূত করা:
কমিশন প্রস্তাব করেছে যে, নার্সিং, পরিবার পরিকল্পনা, তামাক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিক্যাল ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার (নিমিউ অ্যান্ড টিসি) এবং যানবাহন ও যন্ত্রপাতি রক্ষণাবেক্ষণ সংস্থা (টেমো)কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সঙ্গে একীভূত করা হবে। এর মাধ্যমে একটি সমন্বিত ও দক্ষ স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থা গঠন করা সম্ভব হবে।
২.স্বতন্ত্র ও স্বায়ত্তশাসিত ক্যাডার গঠন:
কমিশন সুপারিশ করেছে যে, স্বাস্থ্য ক্যাডারকে একটি স্বতন্ত্র ও স্বায়ত্তশাসিত ক্যাডারে রূপান্তর করা হোক, যার নাম হবে "বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিসেস"। এই ক্যাডারটি বিচারিক ক্যাডারের ন্যায় একটি স্বাধীন সিভিল সার্ভিস ক্যাডার হবে এবং এর অধীনে নার্সিং পেশার কর্মকর্তাদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
৩.ক্যারিয়ার গ্রোথ ও পদোন্নতি:
নার্সিং পেশার জন্য ক্যারিয়ার প্ল্যানিং ও পদোন্নতির সুযোগ সৃষ্টি করার সুপারিশ করা হয়েছে। স্বাস্থ্য সেবা, শিক্ষা ও ব্যবস্থাপনা—এই তিনটি বিভাগে লাইন প্রমোশনের জন্য পর্যাপ্ত পদসোপান তৈরির প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
৪.প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন:
নার্সিং পেশার মান উন্নয়নের জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা উন্নয়ন কর্মশালা আয়োজনের সুপারিশ করা হয়েছে, যাতে নার্সরা আধুনিক স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে।
স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নার্সিং খাত এগিয়ে যাবে আশার কথা হল, বর্তমান সরকারের স্বাস্থ্য সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা বিনামূল্যে চেয়েছেন ৯০ শতাংশ মানুষ।তাই সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে হলে স্বাস্থ্যকর্মী অর্থাৎ নার্সিং ও মিডওয়াইফদের মানোয়ন্নন করা জরুরি জাতীয় নাগরিক কমিটির ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ সালে ৭ টি সুপারিশের মধ্যে একটিতে স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য উন্নত কর্মপরিবেশ ও ন্যায্য পারিশ্রমিকের কথা বলেছে।বিএনপি তাদের ৩১ দফার মধ্যে ২৬ নং দফায় স্বাস্থ্য খাতের গুরুত্বপূর্ণ খাত নার্সিং খাত হিসেবে উল্লেখ করেছেন। নার্সিং পেশা এখন শুধু স্বাস্থ্য নয়, নীতিনির্ধারণেও গুরুত্ব পাচ্ছে।
পরিশেষে বলতে চাই, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য মাত্রা অর্জনে সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে নার্সিং খাতকে স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে হবে।
লেখক : নার্স ও পুষ্টিবীদ, কক্সবাজার
syedahmedtanshiruddin@gmail.com
https://www.dainikamadershomoy.com/details/01985679c61f