Nutritionist Rasheda Afrin

19/11/2023

....Nothing tastes as good as healthy feels🌊🌞

02/02/2023

31/10/2022

আসুন একটু জেনে নেই অনেক দ্রুত ওজন কমানো যায় কিভাবে???

🙅‍♀️🙅‍♂️এক কথায় ওজন কামানোর কোন সংক্ষিপ্ত রাস্তা নাই বরং চাইলে দ্রুত ওজন বাড়ানো যায় তবে কমানো ততটা সহজ না।

****লেবু পানি, জিরা পানি, আদা সিদ্ধ পানি, গ্রীন টি, হারবাল চা/কফি,ওটস, রুটি, টক দই বা সাপ্লিমেন্ট কোনটায় এককভাবে ওজন কমাতে পারে না। অবশ্যই পরিমিত খাবারের সাথে এসব খাবার সঠিক সময়ে খাওয়ার মাধ্যমে জিম না করেও ওজন কমানো সম্ভব। ****

28/10/2022

আলহামদুলিল্লাহ আবার পুষ্টি সেবায় নতুন পথ শুরু হল। প্রতি শুক্রবার এবং শনিবার বিকাল ৫ টার পর থেকে কিউম্যাক্স হেলথ কেয়ার এ থাকছি আমি।

27/10/2022

My two article on Vit-D requirements and Pregnancy Diet at Bangla e- paper written in this month.

https://epaper.dainikbangla.com.bd/arc/next_page/2022-10-04/9
https://epaper.dainikbangla.com.bd/home/page/2022-10-16/9

11/09/2022

একজন পুষ্টিবিদের আত্তকাহিনী....

নিউট্রিশনিস্ট হওয়াতে ভালোর পাশাপাশি খারাপ দিকও অনেক 🤪

ভারী কিছু খাওয়ার সময় নিজেকে অপরাধী মনে হই আর খাওয়ার পর মনে হই এত ক্যালরি খেয়ে ফেললাম এখন কি
হবে আমার? চোখের সামনে কোনটার কত ক্যালরি, কি কি আছে সব ভেসে উঠে😗 আর তারপর মনের অবস্থা নাই বা বললাম...

আর পরিবারের কাউকে না পারি নিষেধ করতে না পারি তাদের বিভিন্ন খাবার মেনে নিতে🤐

নিজে রান্না করার সময় তেল কম দিতে গিয়ে করতে হই আরেক নাটক..

এত এত চাপাকষ্ট নিয়ে আমাদের বাকি জিবনটাও যাবে বুজতেছি...

20/07/2022

Take care of your body, It's only HOME you have

29/04/2021

কোভিড ভাইরাস এ আক্রান্ত অনেকেরেই রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ আগের চেয়ে কমে যায় এবং যারা আগে থেকেই রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন তাদের ক্ষেত্রে এই রমযানে সাপলিমেন্ট এর পাশাপাশি প্রতিদিন আয়রন সমৃদ্ধ খাবার বেশি পরিমাণে খেতে হবে।

https://www.banglatribune.com/678459/%E0%A6%B0%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B6%E0%A7%82%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%86%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4%E0%A6%B0%E0%A6%BE-%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%95%E0%A7%80-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%A8

পরামর্শ দিয়েছেন রাশেদা আফরিন মেরিনা, ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনিস্ট, এনরাউট ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড। রমজানে বিভিন্.....

13/04/2021

রমযানে কিভাবে সাস্থ্যকর খাবার খেয়েও করোনা মোকাবিলা করা যাবে?????

এই রমযানে পরিমিত এবং সাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করে রোযা রেখেও আমরা আমদের রক্তের চাপ , সুগার, ক্রিয়েটিনিন, ইউরিক এসিড এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রনে রাখার পাশাপাশি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়াতে পারি। ঠিক অন্যভাবে অপরিকল্পিত এবং উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবার যেমন অনেকের বিভিন্ন অসুস্থতা থেকে শুরু করে মৃত্যুর কারণও হতে পারে এই করোনাকালে।

ইফতারিতে ডুবো তেলে ভাজা নাস্তা যেমন বেগুনি, পিয়াজু এবং আলুর চপ পরিহার করতে হবে।পাশাপাশি আঁশযুক্ত কাচা খাবার যেমন ফল, বিভিন্ন রকম সালাদ, খেজুর, বাদাম, প্রাকৃতিক তবে চিনি ছাড়া সরবত(বেলের/তরমুজ/আমের/পেপের/লেবুর ইত্যাদি) বা দই বা দই এর লাচ্ছি ও ছোলা (কম তেলে রান্না) খাওয়া যাবে। একসাথে অনেক ইফতারি একই দিনে না করে সপ্তাহে ভাগ করে বিভিন্ন ধরণ এর ইফতারি তৈরি করতে পারেন এতে করে অতিরিক্ত ক্যালরি নেয়ার ফলে ওজন বাড়ার সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন।

যেহেতু রাতে কম সময়ের মধ্যে ২ বার খাওয়া হয়ে যাচ্ছে তাই রমযানে রাতের খাবার হতে হবে হাল্কা। নামায শেষে মাল্টিগ্রেইন রুটির সাথে সবজি বা ওটস-বাদাম-দুধের মিক্স খেতে পারেন। কিন্তু অবশ্যই এই সময় কলা বা অনান্য মিষ্টি ফল বা মিষ্টি নাস্তা এড়িয়ে যেতে হবে।

সেহেরীতে ভাল আমিষ জাতীয় খাবার প্রতিদিন রাখবেন, যেমন সামুদ্রিক মাছ, সিদ্ধ ডিম, ডাল বা কম তেলে রান্না মাংস। পাশাপাশি সামান্য হলেও সব্জী বা সালাদ খেতে হবে কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে। যেহেতু সেহেরীতে আয়রন জাতীয় খাবার বেশি থাকে তাই ভাতের সাথে কয়েক টুকরো লেবু খেতে পারেন আয়রন শরীরে বেশি শোষিত হওয়ার জন্য অথবা খাওয়া শেষে আমলকী/কমলা/মাল্টা/পেয়ারা খেতে পারেন ভিটামিন সি এর উৎস হিসাবে।

একসাথে অনেক পানি না খেয়ে ইফতার থেকে সেহেরী পর্যন্ত ১০-১২ গ্লাস পানি অল্প অল্প করে খেতে হবে।

15/03/2021

বর্তমানে আমি UNHCR প্রজেক্টে কক্সবাজার সদর হাস্পাতালে ক্লিনিকাল নিউট্রিশনিস্ট হিসাবে আছি। কাজের কারনেই আমাকে প্রতিদিন ICU এবং HDU রোগি দেখতে হচ্ছে। এখানে ভর্তি রোগীরা আগে থেকেই ডায়াবেটিস, হ্রদরোগ, কিডনি সমস্যাসহ আরো বিভিন্ন সমস্যায় ভোগছিল। পাশাপাশি কোভিড পজিটিভ যারা তাদের বেশিরভাগ ই শারীরিক অবস্থার আরো অবনতি ঘটছে এবং লাইফ সাপোর্ট এ রাখতে হচ্ছে।

বয়স্ক মানুষজন অসুস্থ হয়ে হাস্পাতালের বেডে পড়ে থাকার চেয়ে আমি মনে করি সুস্থ থাকাকালীন সাবধানতা মেনে চলে বেশিরভাগ সময় ঘরে থাকাটাই এই সময় বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

কিশোর - কিশোরীরা যারা নিজেদের সুপার হিউমেন ( super human) ভাবে এবং সাস্থ্যবিধি মানেনা তারাও দয়া করে সঠিক নিয়মে মাস্ক পড়ে বাহিরে যেতে হবে।কারন একই পরিবারের ৫ জনকেও আমি একসাথে HDU তে ভর্তি হতে দেখেছি।

আবার গরিবদের কোভিড হয় না এই কথাটিও সত্য না।সরকারি হাস্পাতালে গেলে আসল চিত্রটা দেখতে পাবেন। তাই, নিজে ভালো থাকুন, পরিবারের সবাইকেও ভালো রাখুন...

02/03/2021

বিশেষত প্রথম তিন বছর - শিশুর মানসিক এবং শারীরিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

বেশিরভাগ শিশু ২ বছর থেকে বয়ঃসন্ধিকাল পর্যন্ত প্রতি বছরে প্রায় ৪.৪ পাউন্ড(২+ kg) বাড়ে। ২ থেকে ৩ বছর বয়সের মধ্যে ৩ ইঞ্চি (৮ সেমি) এবং ৩ থেকে ৪ বছরের মধ্যে প্রায় ৭ সেমি বাড়ে। ৫ থেকে ৮ বছর বয়সের মধ্যে বাচ্চারা প্রতি বছর প্রায় ২ থেকে ৩ ইঞ্চি (৫ থেকে ৮ সেমি) বৃদ্ধি পায়। ৬ বছর থেকে বয়ঃসন্ধিকালে প্রতি বছর ৪ থেকে ৭ পাউন্ড (২-৩ কেজি) বাড়ে।

সঠিকভাবে ওজন বাড়ানোর জন্য শিশুদের অল্প অল্প করে সারাদিনে সব ধরনের খাবার দিতে হবে এতে করে শিশুরা ভবিষ্যৎ এ যেকোন খাবার গ্রহন করতে চাইবে।

# # #শিশুদের ক্ষুধা বাড়ানোর কিছু উপায় :

১. একটি ভাল, স্বাস্থ্যকর প্রাতঃরাশ আপনার সন্তানের ক্ষুধা বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

২. অবশ্যই বাবা-মা তাদের শিশুদের নিয়ে একত্রে খেতে বসবেন এতে শিশুদের খাওয়ার ইচ্ছা বাড়বে।

৩. খাবারের ৩০ মিনিট আগে পানি দিন বিপাকে সাহায্য করতে।

৪. বিভিন্ন মশলা যেমন: ওরেগানো, দারুচিনি, ধনিয়া এবং মৌরি (পাতা এবং বীজ) শিশুর খাবারে যোগ করবেন কারন এটি ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

৫. শিশুদের খাবারে ঘি দিবেন না কারন এটি শিশুদের ক্ষুধা হ্রাস করে এছাড়া তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।

৬. জিঙ্ক ক্ষুধা তৈরিতে সহায়তা করে। গমের বিস্কুট, কাজু বাদাম, ডিমের কুসুম এবং কুমড়োর বীজ শরীরে জিঙ্কের পরিমান বাড়াই।

৭. দই একটি প্রোবায়োটিক এবং ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার যা শিশুদের ক্ষুধা বাড়াই। দই এর সাথে মিষ্টি ফল দিতে পারেন। সেরা ক্ষুধা বর্ধনকারী ফল হল বেরি, আঙ্গুর এবং আপেল।

৮. ক্ষুধা বাড়াতে মধু ও গোলমরিচ চাটনি দিয়ে আদা রস মিক্স করে খাওয়ানোর চেষ্টা করতে পারেন।

সবশেষে যদি আপনার সন্তানের ক্ষুধা হ্রাস পায় তবে খেলার সময় বাড়ান।দেখবেন ক্ষুধা ফিরে আসবে!

27/02/2021

কম সময়ে সকালের সাস্থ্যকর নাস্তা নিয়ে অনেকের ই প্রশ্ন থাকে। কারন অনেকেই নাস্তা না খেয়েই কাজের জন্য বের হয়ে পড়ে বা কেউবা আবার বাহিরে হোটেলের তৈরি খাবার খেয়েই সকালের নাস্তা সারেন। কিন্তু এর কোনটি আমাদের শরীরের জন্য ভাল না।

অনেকগুলি গবেষণায়, প্রাতঃরাশ খাওয়ার সাথে সুস্বাস্থ্যের সম্পর্ক পেয়েছে কারন একটি ভাল প্রাতঃরাশ আমাদের ব্রেইন এর ধারণক্ষমতা বাড়াই পাশাপাশি নিম্ন স্তরের "খারাপ" এলডিএল কোলেস্টেরল এবং ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা কমাই, হার্টের অসুখ এবং অতিরিক্ত ওজন হওয়া থেকেও বিরত রাখে। তবে এই প্রাতঃরাশটি হতে হবে উচ্চ ফাইবার,ভিটামিন, মিনারেলযুক্ত ও কম শর্করাযুক্ত। রাতে ঘুম থেকে ওঠার পরে যদি আপনি ক্ষুধার্ত না হন তবে সম্ভাবনা রয়েছে যে আপনি আগের রাতে খুব বেশি খাচ্ছেন যা আপনার ওজন বাড়ার কারন ও হতে পারে।

এমন কিছু খান যা প্রস্তুত করতে সময় নেয় না পাশাপাশি অনেক সাস্থ্যকর , যেমন: ফলের রস ১ গ্লাস বা কয়েক টুকরো তাজা ফল সাথে ১ টি সিদ্ধ ডিম ও ১ মুঠো মিক্স বাদাম।

অথবা আগের রাতে আপনার প্রাতঃরাশ তৈরি করে রাখতে পারেন। যেমন: কাচের পাত্রে ১/২ কাপ ওটস, ২ কাপ দুধ ও শুকনো ফল,বাদাম মিক্স করে রাতে ভিজিয়ে রাখুন (Overnight Oats) অথবা কয়েক চামচ সিয়া সিড, বাদাম ও ২.৫ কাপ দুধের মিশ্রণ( Chia Seed Pudding) রাতে ভিজিয়ে রাখতে পারেন সকালের জন্য।

মাল্টিগ্রেইন সিরিয়াল যেমন : মিউসলি, কর্ণফ্লেকস বা ওটস ও দুধের মিক্সের সাথে ১ টি ডিম। অথবা পিনাট বাটার বা ডিমের পোচ দিয়ে মাল্টিগ্রেইন ব্রেড এর সান্ডউইচ করে খেতে পারেন।

আর যারা একটু হেভি কিছু খেতে চান তাদের জন্য সব্জীর খিচুরি সবচেয়ে ভাল হবে।(খাওয়ার সময় একবারে দুটি জিনিস না করার চেষ্টা করুন এবং খাবার ধীরেধীরে চিবিয়ে খাবেন)

21/02/2021

একুশ তুমি বাংলার মানুষের হৃদয় ভরা আশা,
তোমার কারণে পেয়েছি আজ কাঙ্খিত মাতৃভাষা

16/02/2021

সব দোষ কি শুধু ভাতের???

খাবারের প্লেটে অন্য সব উপাদানের তুলনায় শর্করা খাবার যেমন আলু, মিষ্টি আলু, মটরশুঁটি, ভাত, রুটি বা পাউরুটির ( স্টার্চ যুক্ত খাবার) সাথে তৈলাক্ত তরকারী বা মাংস বেশি খেলে ওজন বাড়াটাই স্বাভাবিক।

ওজন নিয়ন্ত্রনে রাখতে অবশ্যই সারাদিনের খাবারে স্টার্চ ফ্রি খাবারের ( যেমন: সালাদ, ফল,শাক-সব্জি ইত্যাদি) পরিমাণ বাড়াতে হবে পাশাপাশি কম তেলে রান্না করা খাবার খেতে হবে।

08/02/2021

🚻 কিভাবে বুঝবেন আপনি মেদবহুল বা স্থূল ???

সাধারনত দুই ধরনের চর্বির মধ্যে মূলত subcutaneos fat (স্কিনের নিচে থাকে) ই আমাদের মোটা দেখানোর জন্য দায়ী যা শরীরের বিদ্যমান সমস্ত চর্বির ৯০%। আমাদের স্কিন এর উপরের স্তরটি হল এপিডার্মিস, মাঝের স্তর হল ডার্মিস এবং ভিতরের গভীর স্তরটি হল এই subcutaneos fat। শরীরের বিভিন্ন কার্যকলাপে এটি অনেক উপকারে আসে।

কিন্তু এই চর্বির মাত্রাতিরিক্ত বৃদ্ধিতে শরীরে অনেক সমস্যাও হতে পারে। কোমরের মাপ পুরুষদের ক্ষেত্রে ৪০ ইঞ্চি এবং নারীদের ক্ষেত্রে ৩৫ ইঞ্চির বেশি হলে শরীরে এই চর্বির পরিমাণ বাড়তি তা বুঝা যাই। কোমরের মাঝে সবচেয়ে ছোট অংশটিতে ফিতার সাহায্যে সহজেই বুঝতে পারবেন আপনার শরীরে জমাকৃত মেদের পরিমাণ।