Rahat Anwar Hospital

Rahat Anwar Hospital Rahat Anwar Hospital is a 100-bed tertiary care hospital.

৪৭ তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ২০১৮,স্থানঃ রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল।রেজিষ্ট্রেশনের জন্য নিম্নলিখিত নাম...
04/12/2018

৪৭ তম মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ২০১৮,
স্থানঃ রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল।
রেজিষ্ট্রেশনের জন্য নিম্নলিখিত নাম্বারে কল করুনঃ

০১৭১৩-২৮৮৪০৫
০১৭১৩-২৮৮৪০৬
০১৭১৩-২৮৮৪০৭
০১৭১৩-২০০৪০৮

রেজিষ্ট্রেশনের শেষ তারিখঃ ১৪ই ডিসেম্বর, ২০১৮।

আমাদের পরিবারের সদস্য, প্রাণেরজনরাহাত আনোয়ার হাসপাতালের পরিচালকপ্রকৌশলী শহীদুল আলমের প্রয়াণেআমরা শোকাহত-রাহাত আনোয়ার হাস...
09/03/2018

আমাদের পরিবারের সদস্য, প্রাণেরজন
রাহাত আনোয়ার হাসপাতালের পরিচালক
প্রকৌশলী শহীদুল আলমের প্রয়াণে
আমরা শোকাহত

-রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল

শুভেচ্ছা নিরন্তর।রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল দক্ষিণাঞ্চলের সর্বাধুনিক ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল। আমাদের রয়েছে...
07/03/2018

শুভেচ্ছা নিরন্তর।
রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল দক্ষিণাঞ্চলের সর্বাধুনিক ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল। আমাদের রয়েছে বিশ্বের সর্বাধুনিক ও মানসম্পন্ন প্যাথলজিকাল মেশিন এবং প্রয়োজনীয় সকল যন্ত্রপাতি যা আমাদের সম্মানিত রোগীদের সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা প্রদানে সার্বিক সহযোগিতা করবে। রোগীদের চাহিদা, পছন্দ ও দৃষ্টিভঙ্গির উপরে ভিত্তি করে সর্বদাই অভিজ্ঞ চিকিৎসক, দক্ষ সেবিকা সহ যাবতীয় সেবা প্রদানই আমাদের অঙ্গীকার।
রাহাত আনোয়ার হাসপাতাল তার চিকিৎসা সেবার মান আরো উন্নত করতে এবং রোগীদের সাথে নিবিড় ও আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে বদ্ধ পরিকর। সকলের সম্মিলিত তত্ত্বাবধানে আমাদের প্রতিটি স্তরের নিবেদিত কর্মীগন সর্বদাই প্রতিটি কাজে অত্যন্ত যতœবান ও গুরুত্বের সাথে সমাধা করে চলছে।
চিকিৎসা সংক্রান্ত যে কোন সেবা বা সার্ভিস সর্বাপেক্ষা ন্যায্যমূল্যে ও সর্বোৎকৃষ্ট মান রক্ষা করে আপনাকে প্রদান করাই রাহাত আনোয়ার হাসপাতালের লক্ষ্য ও আদর্শ। আমরা সর্বদাই উপলব্ধি করি যে, একমাত্র উন্নত চিকিৎসাসেবা প্রদানের মাধ্যমেই সর্বক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি অর্জন সম্ভব। আপনারাই আমাদের প্রতিষ্ঠানের প্রেরণা। তাই চলমান বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যাবহারের মাধ্যমে চিকিৎসা সেবার মানকে সর্বোন্নত করে বর্তমান ও আগামী প্রজন্মের কাছে উপস্থাপন করাই আমাদের অঙ্গীকার।

শুভ বড়দিন
24/12/2017

শুভ বড়দিন

05/12/2017
18/11/2017
18/11/2017
আবর্জনা বেঁধে রাখুন, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।
01/09/2017

আবর্জনা বেঁধে রাখুন, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।

আবর্জনা বেঁধে রাখুন, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।
01/09/2017

আবর্জনা বেঁধে রাখুন, নির্দিষ্ট স্থানে ফেলুন।

মাথা ব্যথা বা ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন? প্রায়ই জ্বর, কাশি ও সর্দি হচ্ছে? দেরি না করে আজই একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ন...
18/08/2017

মাথা ব্যথা বা ঘুমের সমস্যায় ভুগছেন? প্রায়ই জ্বর, কাশি ও সর্দি হচ্ছে? দেরি না করে আজই একজন মেডিসিন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের জন্য…
15/07/2017

স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের জন্য…

পিত্তথলিতে পাথর==========সার্জারি ওয়ার্ডে ডাক্তাররা যে সমস্ত রোগী পান তাদের একটা বড় অংশই পিত্তথলিতে পাথর নিয়ে আসেন। শরীর...
07/07/2017

পিত্তথলিতে পাথর
==========

সার্জারি ওয়ার্ডে ডাক্তাররা যে সমস্ত রোগী পান তাদের একটা বড় অংশই পিত্তথলিতে পাথর নিয়ে আসেন। শরীরের যে সমস্ত অঙ্গের সাথে বিভিন্ন রসের প্রস্তুত এবং নির্গমনের সম্পর্ক রয়েছে সেসব অঙ্গে যেকোনো সময় পাথরের সৃষ্টি হতে পারে। পিত্তথলিও সে ধরনের একটি অঙ্গ।

পিত্তথলিতে পাথরের কারণ :
১. পিত্তথলিতে অতিরিক্ত সময় পিত্ত জমে থাকা পিত্তথলির পাথর সৃষ্টির জন্যে বহুলাংশে দায়ী।
২. পিত্তথলিতে ইনফেকশান।
৩. পিত্তরসের রাসায়নিক পরিবর্তন : পিত্তরসের মধ্যে বাইল সল্ট ও কোলেস্টেরলের নির্দিষ্ট পরিমাণ থাকে। এই পরিমাণের পরিবর্তন হলেও পাথর হতে পারে।

কাদের বেশি হয়?
– মহিলাদের
– ৪০ বছর বয়সের পর।
– অতিরিক্ত ওজন যাদের।
– ফর্শা রঙের অধিকারি ।
– যেসব মেয়েদের অতিরিক্ত ওজন তাদের প্রথম বাচ্চা এর পর।
– জন্ম নিয়ন্ত্রক পিল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবে

উপসর্গ :
১. পেটের ডান দিকের উপরিভাগে তীব্র ব্যথা। এই ব্যথা পিঠের দিকেও ছড়িয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত আসতে পারে। ব্যথা হঠাত করে শুরু হয়ে কিছুক্ষণ পর কমেও যেতে পারে অথবা সবসময় অল্প অল্প ব্যথা হতে পারে।
২. বদহজম বা বমি বমি ভাব হতে পারে।
৩. সাধারণত অল্প জ্বর হয়ে থাকে।
৪. অনেকক্ষেত্রেই পিত্তথলিতে পাথর উপসর্গবিহীন থাকতে পারে।

কীভাবে নিশ্চিত করা হয়?
– পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাম একটি সহজ পরীক্ষা। যা দিয়ে এই রোগ সহজেই সনাক্ত করা যায়।
– ১০% ক্ষেত্রে এক্স রে এর প্রয়োজন হতে পারে।

কীভাবে চিকিৎসা করা হয়?
এর প্রধান চিকিৎসা পিত্তথলি অপসারণ। এটি সাধারণত দুটো পদ্ধতিতে করা হয়।
১. ল্যাপারোস্কোপিক কোলিসিস্টেকটমি : এক্ষেত্রে পেট না কেটে পেটে ৪টি ফুটো করে পাথরসহ পিত্তথলি বের করে আনা হয়। বর্তমানে এটিই সর্বাধিক চর্চিত।
২. ওপেন কোলিসিস্টেকটমি : এক্ষেত্রে পেট কেটে গল ব্লাডার অপসারণ করা হয়। সাধারণত কোনো জটিলতা দেখা দিলে ওপেন করা হয়।

পাথরসহ পিত্তথলি অপসারণের পর পিত্তথলির হিস্টোপ্যাথোলজি পরীক্ষা করে দেখে নিতে হবে যে এতে ইনফেকশান ছাড়া অন্য কোনো অসুখ বা ক্যান্সার আছে কি না। মনে রাখতে হবে, পিত্তথলির ক্যান্সারের প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রেই পাথর থাকে। অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় যে হিস্টোপ্যাথোলজি / মাংস পরীক্ষা না করানোতে ক্যান্সার অনির্ণীত রয়ে যায়। যার ফলশ্রুতিতে ক্যান্সার আস্তে আস্তে লিভার ও পিত্তনালীতে ছড়িয়ে গিয়ে মারাত্নক অবস্থার সৃষ্টি করে। এ অবস্থা এতোটাই জটিল আকার ধারণ করে যে রোগীর জন্যে আরোগ্যকারী লাভজনক তেমন কোনো চিকিৎসাই করা যায় না। এ ব্যাপারে অবহেলা করা যাবে না।
সার্জারি ওয়ার্ডে ডাক্তাররা যে সমস্ত রোগী পান তাদের একটা বড় অংশই পিত্তথলিতে পাথর নিয়ে আসেন। শরীরের যে সমস্ত অঙ্গের সাথে বিভিন্ন রসের প্রস্তুত এবং নির্গমনের সম্পর্ক রয়েছে সেসব অঙ্গে যেকোনো সময় পাথরের সৃষ্টি হতে পারে। পিত্তথলিও সে ধরনের একটি অঙ্গ। পিত্তথলিতে পাথরের কারণ : ১. পিত্তথলিতে অতিরিক্ত সময় পিত্ত জমে থাকা পিত্তথলির পাথর সৃষ্টির জন্যে বহুলাংশে দায়ী। ২. পিত্তথলিতে ইনফেকশান। ৩. পিত্তরসের রাসায়নিক পরিবর্তন : পিত্তরসের মধ্যে বাইল সল্ট ও কোলেস্টেরলের নির্দিষ্ট পরিমাণ থাকে। এই পরিমাণের পরিবর্তন হলেও পাথর হতে পারে। কাদের বেশি হয়? – মহিলাদের – ৪০ বছর বয়সের পর। – অতিরিক্ত ওজন যাদের। – ফর্শা রঙের অধিকারি । – যেসব মেয়েদের অতিরিক্ত ওজন তাদের প্রথম বাচ্চা এর পর। – জন্ম নিয়ন্ত্রক পিল এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবে উপসর্গ : ১. পেটের ডান দিকের উপরিভাগে তীব্র ব্যথা। এই ব্যথা পিঠের দিকেও ছড়িয়ে ডান কাঁধ পর্যন্ত আসতে পারে। ব্যথা হঠাত করে শুরু হয়ে কিছুক্ষণ পর কমেও যেতে পারে অথবা সবসময় অল্প অল্প ব্যথা হতে পারে। ২. বদহজম বা বমি বমি ভাব হতে পারে। ৩. সাধারণত অল্প জ্বর হয়ে থাকে। ৪. অনেকক্ষেত্রেই পিত্তথলিতে পাথর উপসর্গবিহীন থাকতে পারে। কীভাবে নিশ্চিত করা হয়? – পেটের আল্ট্রাসনোগ্রাম একটি সহজ পরীক্ষা। যা দিয়ে এই রোগ সহজেই সনাক্ত করা যায়। – ১০% ক্ষেত্রে এক্স রে এর প্রয়োজন হতে পারে। কীভাবে চিকিৎসা করা হয়? এর প্রধান চিকিৎসা পিত্তথলি অপসারণ। এটি সাধারণত দুটো পদ্ধতিতে করা হয়। ১. ল্যাপারোস্কোপিক কোলিসিস্টেকটমি : এক্ষেত্রে পেট না কেটে পেটে ৪টি ফুটো করে পাথরসহ পিত্তথলি বের করে আনা হয়। বর্তমানে এটিই সর্বাধিক চর্চিত। ২. ওপেন কোলিসিস্টেকটমি : এক্ষেত্রে পেট কেটে গল ব্লাডার অপসারণ করা হয়। সাধারণত কোনো জটিলতা দেখা দিলে ওপেন করা হয়। পাথরসহ পিত্তথলি অপসারণের পর পিত্তথলির হিস্টোপ্যাথোলজি পরীক্ষা করে দেখে নিতে হবে যে এতে ইনফেকশান ছাড়া অন্য কোনো অসুখ বা ক্যান্সার আছে কি না। মনে রাখতে হবে, পিত্তথলির ক্যান্সারের প্রায় ৮০ ভাগ ক্ষেত্রেই পাথর থাকে। অনেকক্ষেত্রে দেখা যায় যে হিস্টোপ্যাথোলজি / মাংস পরীক্ষা না করানোতে ক্যান্সার অনির্ণীত রয়ে যায়। যার ফলশ্রুতিতে ক্যান্সার আস্তে আস্তে লিভার ও পিত্তনালীতে ছড়িয়ে গিয়ে মারাত্নক অবস্থার সৃষ্টি করে। এ অবস্থা এতোটাই জটিল আকার ধারণ করে যে রোগীর জন্যে আরোগ্যকারী লাভজনক তেমন কোনো চিকিৎসাই করা যায় না। এ ব্যাপারে অবহেলা করা যাবে না।

শিশুর ৬ টি ভিন্ন খাবার===============শিশুর খাবারের তালিকায় আমার হরেক রকমের খাবার রাখি। কিন্তু কিছু খাবার আমরা তালিকায় রা...
02/07/2017

শিশুর ৬ টি ভিন্ন খাবার
===============

শিশুর খাবারের তালিকায় আমার হরেক রকমের খাবার রাখি। কিন্তু কিছু খাবার আমরা তালিকায় রাখতে ভুলে যাই কিংবা ভুল কোনও কারণে খাবার টি বাচ্চাটিকে দিতে চাই না। আজকে জানিয়ে দিচ্ছি এমন কিছু খাবার যা খুবই পুষ্টি গুণ সম্পন্ন, খুব সহজে পাওয়া যায় এবং খেতেও মজা।

(১) কালো আঙ্গুরঃ কালো আঙ্গুর এর গাড় নীল রঙ এ আছে এন্থসায়ানীন ফ্লেভনইড যা শিশুর চোখের জন্য ভালো। ব্রেইন উন্নয়নে এবং মুত্র নালীর গঠনে ভূমিকা রাখে।

পরিবেশন ধারণা – ফালুদা করে দিতে পারেন। চার ভাগের ১ কাপ আঙ্গুরকে ১ টেবিল চামচ পানির সাথে মিশিয়ে ১টি বাটিতে নিয়ে ওভেনে ৩০ সেকেন্ড রেখে মিশিয়ে নিন এবং ঠান্ডা হতে দিন। তারপর এর উপর একটু মিষ্টি দই ছড়িয়ে দিন।

(২) দই: দই একটি মজাদার খাদ্য হতে পারে যখন আপনার বাচ্চাটি নতুন খাবার খেতে শিখবে। দই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ব্রেইন এবং হার্ট এর স্বাস্থ্য ভালো রাখে। এটি ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর ১ টি চমৎকার উৎস যা শিশুর হাড় এবং দাঁত ঠিক রাখে। তাছাড়া তা খাদ্য নালীতে উপকারী অণুজীব সৃষ্টি করে যা খাদ্য হজমে সহায়তা করে।

পরিবেশন ধারণা- দই নিজেই নিজের মত স্বাদ যুক্ত। কিন্তু ইচ্ছে করলেই তা বাচ্চার ফর্মুলা খাবারের সাথে মিশিয়ে খওয়ানো যায়। আবার কলা চটকে, দই মিশিয়ে বাচ্চাকে দেয়া যেতে পারে।

(৩) ডাল: আমিষ এবং আঁশে পূর্ণ খাবার হল ডাল। এটি ১ টি ফুল প্যাক পুষ্টিকর খাবার এবং সেই সাথে দামে সস্তা খাবারের মধ্যে ডাল উত্তম।

পরিবেশন ধারণা- ডাল, চালের খিচুরি আমাদের দেশের জনপ্রিয় খাবার। তাছাড়া যে কোনও সবজির সাথে মিশিয়ে সেদ্ধ করে ডাল দেয়া যায়।

(৪) ব্রকলি: ব্রকলি তে রয়েছে ফলেট, ক্যালসিয়াম এবং সালফার কম্পাউন্ড। ব্রকলিকে ক্যান্সার প্রতিরোধ খাদ্যও বলা হয়। এর একটি চমৎকার ফ্লেভার আছে যা বাচ্চার স্বাদে পরিবর্তন আনতে সক্ষম।

পরিবেশন ধারণা- ছোট ব্রকলিকে ছোট ছোট টুকরো করে সেদ্ধ করতে হবে যতক্ষণ না সেটি নরম হয়ে যায়। এটি হালকা করে দানা লাগে, তাই অনেক ক্ষেত্রে বাচ্চারা সেটি পছন্দ সহকারে গ্রহণ করে।

(৫) আলুবোখারা: এটিতে রয়েছে আঁশ যা কন্সটিপেশন সারাতে সাহায্য করে। এটি দিয়ে পানি শিশুকে শক্ত খাবারের সাথে পরিচয় করাতে পারেন।

পরিবেশন ধারণা – আলুবোখারাকে মেশড করে নিন তারপর যে কোনও খাবারের সাথে মিশিয়ে দিন। এতে ১ টা আচারের স্বাদ আসে যা শিশুরা পছন্দ করে। যদি বাচ্চার কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে তবে তাকে ২টি আলুবোখারার জুস খাবারের সাথে মিশিয়ে দিন।

(৬) মাংস: এটি আমিষের পাশাপাশি জিঙ্ক এবং আয়রন এর ভালো উৎস। তাই মাংস বাচ্চাকে দেয়া উচিত।

পরিবেশন ধারণা- মাংসকে ভাপে সেদ্ধ করুন। ভাপে সেদ্ধ খাবার সহজে করা যায়, সহজে খাওয়া যায় এবং তাতে পুষ্টি উপাদানগুলো থেকে যায়। এর সাথে একটু আদা দিন এবং ইচ্ছে করলে সবজিও মেশাতে পারেন এটি শিশুর জন্য একটি আদর্শ খাবার হতে পারে।

লিখেছেন- পুষ্টিবিদ ফারিয়া ইসলাম, অবেসিটি ক্লিনিক

স্ট্রোক প্রতিরোধের ছয় উপায়:স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য রোগ। এটি মস্তিষ্কের কঠিন রোগ। মস্তিষ্কের কোষগুলো একবার নষ্ট হলে পুনরায় ...
28/06/2017

স্ট্রোক প্রতিরোধের ছয় উপায়:

স্ট্রোক প্রতিরোধযোগ্য রোগ। এটি মস্তিষ্কের কঠিন রোগ। মস্তিষ্কের কোষগুলো একবার নষ্ট হলে পুনরায় পুরোপুরিভাবে কার্যকর হয় না অথবা জন্মায় না। চিকিৎসার চেয়ে এই রোগ প্রতিরোধই উত্তম। এই রোগ মস্তিষ্কের রক্তনালি থেকে উদ্ভূত হয়। স্ট্রোক হলে অনেক সময় রোগী পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারে। এ জন্য সুনির্দিষ্ট ও জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। গ্রামাঞ্চলে কিংবা শহরে যেকোনো হাসপাতালে এই রোগের চিকিৎসা সম্ভব।

– নিয়মিত ওষুধ সেবনের মাধ্যমে উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।
– ধূমপান, মদ্যপান, মাদকদ্রব্য, তামাক পাতা ও জর্দা খাওয়া, গুল লাগানো ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে।
– হৃৎপিণ্ডের রোগের চিকিৎসা, রক্তের চর্বি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
– চর্বি ও শর্করাযুক্ত খাবার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। ফাস্টফুড, বাদাম, সন্দেশ, রসগোল্লা, দুধ, ঘি, পোলাও, বিরিয়ানি, পাঙ্গাশ, চিংড়ি, কাঁকড়া, গরু বা খাসির মাংস, নারকেল বা নারকেলযুক্ত খাবার ডিমের কুসুম ইত্যাদি খাওয়া ঠিক নয়।
– শাকসবজি, অল্প ভাত, পাঙ্গাশ-চিংড়ি-কাঁকড়া বাদে যেকোনো মাছ, বাচ্চা মুরগি ও ডিমের সাদা অংশ খেলে কোনো ক্ষতি হয় না।
– নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। বাড়তি ওজন কমাতে হবে।

স্ট্রোক অবশ্যই একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। একবার আক্রান্ত হয়ে গেলে চিকিৎসা অত্যন্ত জটিল, ব্যয়বহুল ও কষ্টসাধ্য। আক্রান্ত রোগী নিজে মানসিক ও শারীরিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। পরিবারের জন্য অনেক সময় বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। তাই প্রতিরোধ করাই উত্তম।

লিখেছেনঃ ডা. ডা. এ বি এম আবদুল্লাহ, ডিন, মেডিসিন বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রথিতযশা সাংবাদিক লিটন বাশারের অকাল প্রয়াণে আমরা শোকাহত।
27/06/2017

প্রথিতযশা সাংবাদিক লিটন বাশারের অকাল প্রয়াণে আমরা শোকাহত।

আম সুস্বাদু মৌসুমী ফল। রসালো আম সকলেরই প্রিয় খাবার। আমের পুষ্টিগুণও আছে অনেক। যা মানবদেহের জন্য বিশেষ উপকারী। তাই প্রতি...
21/06/2017

আম সুস্বাদু মৌসুমী ফল। রসালো আম সকলেরই প্রিয় খাবার। আমের পুষ্টিগুণও আছে অনেক। যা মানবদেহের জন্য বিশেষ উপকারী। তাই প্রতিদিনের ইফতার এ পাকা আম রাখার চেষ্টা করুন।

এই রোজায় ইফতারির অন্যান্য আইটেমের সাথে থাকতে পারে দই। এটি শুধু খেতেই ভালো নয়, স্বাস্হ্যের জন্যও বেশ উপকারী।
20/06/2017

এই রোজায় ইফতারির অন্যান্য আইটেমের সাথে থাকতে পারে দই। এটি শুধু খেতেই ভালো নয়, স্বাস্হ্যের জন্যও বেশ উপকারী।

ডাবের পানিকে বলা হয় প্রাকৃতিক এনার্জি ড্রিংক। ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করতে, পানিশূন্যতা প্রতিরোধে এবং শক্তির উৎস হিসেবে কচ...
19/06/2017

ডাবের পানিকে বলা হয় প্রাকৃতিক এনার্জি ড্রিংক। ক্লান্তি ও অবসাদ দূর করতে, পানিশূন্যতা প্রতিরোধে এবং শক্তির উৎস হিসেবে কচি ডাবের পানি ভীষণ জনপ্রিয়। তাই ডাবের পানিও থাকুক ইফতারে।

অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ জাহিদ হোসেনএম.বি.বি.এস; এফ.সি.পি.এস. (পেডিয়াট্রিকস) ডি-মেড (অস্ট্রেলিয়া)ফেলো, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, স...
19/06/2017

অধ্যাপক ডাঃ সৈয়দ জাহিদ হোসেন
এম.বি.বি.এস; এফ.সি.পি.এস. (পেডিয়াট্রিকস) ডি-মেড (অস্ট্রেলিয়া)
ফেলো, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, সিডনী, অস্ট্রেলিয়া
উচ্চতর ট্রেনিং প্রাপ্ত সিডনী শিশু হাসপাতাল, অস্ট্রেলিয়া
অধ্যক্ষ ও অধ্যাপক, বিভাগীয় প্রধান, শিশু বিভাগ (অব:)
শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, বরিশাল।

সিরিয়ালের জন্য:
+৮৮০১৭১১ ৯৯৩৯৫৩

Timeline photos
07/06/2017

Timeline photos

Address

Band Road
Barisal
8200

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rahat Anwar Hospital posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

Nearby clinics


Comments

বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বে করোনার ভয়াবহতা জনমনে এখন এক আতংকের নাম। যে পরিবারের সদস্যরা ভুক্তভোগী শুধুমাত্র তারাই হয়তো অনুভব করতে পারবে এই রোগের সংক্রমণের ক্ষমতা কতটা বিপদজনক।
এতো দিনে পুরো বিশ্বব্যাপী সবারই কম-বেশি জানা আছে এই রোগের লক্ষণ ও করণীয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে আমরা এখন পর্যন্ত ততটা সচেতন নই যতটা আমাদের মধ্যে থাকা উচিত।
আমাদের অবশ্যই বাসা-বাড়িতে কিছু প্রয়োজনীয় জিনিসের মজুত থাকা উচিত, করোনার ভয়াবহতা বিবেচনা করে যেমনঃ

১. মাস্ক
২. হ্যান্ড স্যানিটাইজার
৩. অক্সিজেন সিলিন্ডার
৪. প্যারাসিটামল
৫. স্যালাইন ইত্যাদি

করোনাকালীন এই সময়ে এসে অক্সিজেনের স্বল্পতার কথা বিবেচনা করেই আপনাদের দোরগোড়ায় আমরা পৌঁছে দিচ্ছি জরুরি অক্সিজেনের ক্যান।
যোগাযোগঃ +৮৮০ ১৬৭৩ ৯২৮ ০২৪
রোগী দেখানোর জন্য সিরিয়াল নেবার নাম্বার কতো, দয়া করে দেয়া যাবে কি?
ভালো