Rabeya Homeo Hall

Rabeya Homeo Hall Rabeya Homeo Hall is run by Dr. Benojir who is trained by the World's #1 Homeopath Prof. Vithoulkas

Dr. Benojir at Rabeya Homeo Hall is trained by the world's best Homeopath Prof. George Vithoulkas and the best Indian Homeopath Farokh J Master. Dr. Benojir is Treating all kinds of chronic diseases online and offline.

প্রস্রাবের ইনফেকশন বিশেষত: ব্লাডারের ইনফেকশন রোধে করণীয়:
29/11/2023

প্রস্রাবের ইনফেকশন বিশেষত: ব্লাডারের ইনফেকশন রোধে করণীয়:

কিভাবে স্ট্রেস কমাবেন?
28/11/2023

কিভাবে স্ট্রেস কমাবেন?

Homeopathy can be used for infants, mothers, and for people of any age group. Try homeopathy and stay healthy!!
03/08/2023

Homeopathy can be used for infants, mothers, and for people of any age group. Try homeopathy and stay healthy!!

Certificate of International Webinar on "Classical Homeopathy for Mental Conditions" conducted by Prof. George Vithoulka...
09/07/2023

Certificate of International Webinar on "Classical Homeopathy for Mental Conditions" conducted by Prof. George Vithoulkas.

Got certificate for “classical homeopathy for mental conditions“ a 2-day webinar by world’s best homeopath Prof. George Vithoulkas.

Dementia: Causes and Treatment!Dementia is a general term for loss of memory, language, problem-solving, and other think...
04/07/2023

Dementia: Causes and Treatment!

Dementia is a general term for loss of memory, language, problem-solving, and other thinking abilities that are severe enough to interfere with daily life. Alzheimer's disease is the most common cause of dementia.

The causes of dementia can be divided into two main categories:
Primary dementias are caused by diseases that specifically target the brain. These include Alzheimer's disease, vascular dementia, Lewy body dementia, frontotemporal dementia, and Parkinson's disease dementia.

Secondary dementias are caused by other medical conditions, such as stroke, head injury, brain tumor, or chronic alcoholism.

In addition to these causes, there are a number of risk factors for dementia, including:

Age. The risk of dementia increases with age.
Family history. People who have a family history of dementia are at increased risk.
Certain genes. Some people have genes that make them more likely to develop dementia.
Head injury. People who have had a head injury are at increased risk of dementia.
Stroke. People who have had a stroke are at increased risk of dementia.
Lack of education. People who have less education are at increased risk of dementia.
Low socioeconomic status. People who are of low socioeconomic status are at increased risk of dementia.
Poor lifestyle habits. People who smoke, drink too much alcohol or are obese are at increased risk of dementia.

There is no cure for dementia in conventional medicine, but there are treatments that can help manage the symptoms.

Homeopathy has a lot of possibilities to treat patients with dementia. As a holistic method of healing, homeopathy focuses on the whole person, his medical history, genetic predisposition, and lifestyle. Homeopathy has 57 remedies for dementia. But patients suffering from dementia may need any of them or sometimes other remedies depending on their overall symptoms.
These treatments include conventional medicine:
Medications. There are a number of medications that can help to slow the progression of Alzheimer's disease and other forms of dementia.
Non-drug therapies. There are a number of non-drug therapies that can help to manage the symptoms of dementia, such as cognitive training, physical therapy, and occupational therapy.
Support. People with dementia and their caregivers need support from family, friends, and professionals.

The best way to prevent dementia is to maintain a healthy lifestyle. This includes eating a healthy diet, exercising regularly, not smoking, and stopping alcohol intake. It is also important to keep your mind active by learning new things and challenging yourself mentally.

Dr. BM Benojir Ahmed is a classical homeopath who has been trained by the world's  #1 Homeopath.He provides all acute an...
06/02/2023

Dr. BM Benojir Ahmed is a classical homeopath who has been trained by the world's #1 Homeopath.

He provides all acute and chronic ailments with online homeopathic software, as well as lifestyle counseling, treatment and consultation services.

He has two chambers at Farmgate & Savar, Dhaka.

Dr. Benojir wishes everyone overall healthy in the days to come.
01/01/2023

Dr. Benojir wishes everyone overall healthy in the days to come.

30/12/2022

08/11/2022

ফার্মগেট চেম্বার উদ্বোধন!!
রাবেয়া হোমিও হল ”সেজান পয়েন্ট (৪১৯, ৩য় ফ্লোর), ২ ইন্দ্রিরা রোড (তেজগাঁও কলেজের পূর্ব কর্ণারে), ফার্মগেট” আগামী ১১/১১/২০২২ (শুক্রবার) হতে খোলা থাকবে ইনশাল্লাহ্। প্রতি শুক্র ও শনিবার সকাল ৯:৩০ - দুপুর ২:৩০ এবং প্রতি সোম ও বুধবার বিকেল ৬ টা - রাত ৮:৩০ পর্যন্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেয়া হবে ইনশাল্লাহ্। সাভার চেম্বারে প্রতি শুক্র, শনি, রোব ও বৃহসপতিবার বিকেল ৫:৩০ - রাত ৮:৩০ পর্যন্ত রোগী দেখা হবে। আমাদের অনলাইন সেবাও যথারীতি অব্যাহত থাকবে ইনশাল্লাহ্। এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল বা WhatsApp করুন (01733797252)।

ফার্মগেট চেম্বার উদ্বোধন!!রাবেয়া হোমিও হল ”সেজান পয়েন্ট (৪১৯, ৩য় ফ্লোর), ২ ইন্দ্রিরা রোড (তেজগাঁও কলেজের পূর্ব কর্ণারে),...
08/11/2022

ফার্মগেট চেম্বার উদ্বোধন!!
রাবেয়া হোমিও হল ”সেজান পয়েন্ট (৪১৯, ৩য় ফ্লোর), ২ ইন্দ্রিরা রোড (তেজগাঁও কলেজের পূর্ব কর্ণারে), ফার্মগেট” এ আগামী ১১/১১/২০২২ (শুক্রবার) হতে খোলা থাকবে ইনশাল্লাহ্। প্রতি শুক্র ও শনিবার সকাল ৯:৩০ - দুপুর ২:৩০ এবং প্রতি সোম ও বুধবার বিকেল ৬ টা - রাত ৮:৩০ পর্যন্ত রোগীদের চিকিৎসা সেবা দেয়া হবে ইনশাল্লাহ্। সাভার চেম্বারে প্রতি শুক্র, শনি, রোব ও বৃহসপতিবার বিকেল ৫:৩০ - রাত ৮:৩০ পর্যন্ত রোগী দেখা হবে। আমাদের অনলাইন সেবাও যথারীতি অব্যাহত থাকবে ইনশাল্লাহ্। এ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে কল বা WhatsApp করুন (01733797252)।

23/08/2022

লক্ষণের হ্রাস-বৃদ্ধি ও সফল চিকিৎসা (Modalities_successful_Prescribtion):
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার সফলতা বহুলাংশে নির্ভর করে কোন কৌশল অবলম্বন করে করে আমরা রোগীর কেসটি নিষ্পত্তি করছি বা প্রেসক্রাইব করছি তার উপর। সবচেয়ে সহজ ও বহুল ব্যবহৃত একটি উপায় হলো রোগ/ লক্ষণের হ্রাস-বৃদ্ধির ধরণ (modalities) বিবেচনা করে প্রেসক্রাইব করা।
হ্রাস-বৃদ্ধিও (modalities) নানান ধরণের। যেমন:
সময় সংক্রান্ত হ্রাস বৃদ্ধি (time modality): এখানে সময়ের পরিবর্তনে লক্ষণের হ্রাস-বৃদ্ধি হয়। যেমন- সুর্যোদয়, সুযাস্ত, দিন-রাত-দুপুর-সকাল, ঘুম হতে উঠে, ঘুমের ভেতর বা ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর, সুনির্দিষ্ট সময় যেমন – রাত- ৩-৫টা, সকাল ১১টা, বিকাল ৪- রাত ৮টা ইত্যাদি।
ঋতু সম্পর্কীত হ্রাস-বৃদ্ধি (seasonal modality): যেমন- গরম-ঠান্ডা, ঋতুর পরিবর্তন, শীত-গ্রীষ্ম-শরতে লক্ষণের হ্রাস-বৃদ্ধি।
আবহাওয়ার তারতম্যে লক্ষণের হ্রাস-বৃদ্ধি (weather modality): মেঘলা আকাশ, স্যাঁতস্যাতে পরিবেশ, শুকনো/রোদ্দোজ্জল, ভিজা আবহাওয়ায় লক্ষণের হ্রাস-বৃদ্ধি।
গতিবিধির পরিবর্তন (locomotion modality): চলাফেরার ধরণ, যেমন- হাটা, বসা, সিঁড়ি দিয়ে উঠা-নামা, বসা হতে উঠা, সামনে-পিছনে ঝুঁকে পড়া ইত্যাদি।
তাপমাত্রার হ্রাস-বৃদ্ধি (thermal modality): তাপ (শুকনো/আদ্র বা ভিজা তাপ), ঠান্ডা (শুকনো/ ভিজা ঠান্ডা)।
খাদ্য-পানীয়ে হ্রাস-বৃদ্ধি (food & drinks modality): নির্দিষ্ট খাদ্য-পানীয়ে লক্ষণের হ্রাস বা বৃদ্ধি। যেমন-মিষ্টি, লবণ, মশলাদার খাবার, টক, বিভিন্ন ধরণের কাঁচা/পাঁকা ফল, মুরগী, বাদাম জাতীয় খাবার, তৈলাক্ত খাবার, ভাঁজাপোড়া, আলু, ভাত-রুটি, পেষ্ট্রি-কেক, ঠান্ডা বা গরম খাবার ও পানীয়, চা-কফি ইত্যাদি।

বাহ্যিক উদ্দীপনা (external stimuli): কাশলে কাশির বৃদ্ধি, ঘেমে গিয়ে কাশির শুরু, মাসিকের আগে-সময়ে-পরে হ্রাস বৃদ্ধি, ঘ্রাণে হ্রাস-বৃদ্ধি, শব্দে হ্রাস-বৃদ্ধি ইত্যাদি।
মানসিক বা মনত্বাত্ত্বিক কারণ (mental or psychological factors): মানসিক চাপ (stress), প্রেমে ব্যর্থতা, হতাশা, রাগ, দু:শ্চিন্তা, কান্নাকাটি।
রোগীর কেস গ্রহণের সময় হ্রাস-বৃদ্ধির প্যাটার্ণটি ভালভাবে জানতে পারলে সফলভাবে অতি দ্রুত চিকিৎসা নিশ্চিত করা যায় ও রোগী অচিরেই আরোগ্য লাভ করে।

Migraine (মাইগ্রেণ) এর চিকিৎসা!!মাইগ্রেন এমন একটি মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একপাশে প্রচন্ড কম্পন (throbbing pain) বা স্...
08/06/2022

Migraine (মাইগ্রেণ) এর চিকিৎসা!!
মাইগ্রেন এমন একটি মাথাব্যথা যা সাধারণত মাথার একপাশে প্রচন্ড কম্পন (throbbing pain) বা স্পন্দিত অনুভূতি (pulsing sensation) সহ আক্রমণ করে। এটি প্রায়শ:ই বমি বমি ভাব (nausea), বমি (vomiting) এবং আলো এবং শব্দের প্রতি চরম সংবেদনশীলতার (sensitivity to light and sound) সাথে দেখা যায়।
The cause of Migraines: এ্যালোপ্যাথিক ডাক্তারদের মতে মাইগ্রেনের সঠিক কারণ অজনা। তবে সেগুলি মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক কার্যকলাপের ফলে অস্থায়ীভাবে স্নায়ু সংকেত, রাসায়নিক এবং মস্তিষ্কের রক্তনালীগুলিকে প্রভাবিত করে বলে মনে করা হয়। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দিতে রোগীর প্রধান রোগলক্ষণ, আনুষংগিক শারীরিক-মানসিক অবস্থা বুঝে চিকিৎসা দেয়া হয়। ল্যাব টেস্টে রোগের নাম কি তা এখানে অধিক গুরুত্বপূর্ণ নয়। কারণ, হোমিওপ্যাথি রোগ নয়; রোগীর চিকিৎসা করে।
মাইগ্রেন কতক্ষণ স্থায়ী হতে পারে?
মাথার যে অংশটি আক্রমনের শিকার হয় তা ৪ ঘন্টা হতে ৩ দিন পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। একটি সম্পূর্ণ মাইগ্রেনের আক্রমণ- প্রোড্রোম, আউরা, মাথাব্যথা এবঙ পোস্টড্রোম সহ – একদিনের ও বেশী সময় থেকে এক সপ্তাহের কিছু বেশী সময় পর্যন্ত দীর্ঘতম সময়ে স্থায়ী হতে পারে, যদিও তা সাধারণ নয়।
মাইগ্রেণ কি নিরাময়যোগ্য?
এ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসামতে মাইগ্রেণের কোন নিরাময় নেই যদি ও তারা দাবী করেন উপসর্গগুলি কমাতে সাহায্য করার মত ওষুধ তাদের কাছে আছে। মাইগ্রেণে আক্রান্ত মানুষেরা ব্যথানাশক যেমন- প্যারাসিটামল, এ্যাসপিরিন (aspirin) ও ইবুপ্রোফেন (ibuprofen), naproxen ইত্যাদি সেবন করে তাদের উপসর্গ হ্রাস করতে চেষ্টা করেন।
মাইগ্রেণের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা:
মাইগ্রেণে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা অত্যন্ত কার্যকর। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা লক্ষণভিত্তিক বিধায় আক্রমণের তীব্রতা, ফ্রিকায়েন্সি, আনুষংগিক শারীরিক-মানসিক-আবেগিক লক্ষণ, রোগীর জীবনযাত্রার ধরণ ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে সদৃশতম ওষুধ প্রয়োগ করে মাইগ্রেণ দ্রুত নিরাময় সম্ভব।
হোমিওপ্যাথিতে মাথাব্যথার ৫০০ টির অধিক ওষুধ রয়েছে। রোগীর লক্ষণ, সেটা মাইগ্রেণ বা যে কোন ধরণের মাথাব্যথা হোকনা কেন সার্বিক লক্ষণ সাদৃশ্যে প্রতিটি রোগীকে সুনির্দিষ্ট ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেয়া হয়।
এখানে একটি মাইগ্রণ কেস শেয়ার করা হলো:
২৬ বছর বয়সের একজন রোগীনি যিনি ১২ বছর বয়স হতে তীব্র মাইগ্রেণের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছিলেন। তীব্র ব্যথার কারণে তিনি ক্রন্দন করতেন এবং অনবরত বমি করতেন। ব্যথানাশক সাময়িকভাবে ব্যথা হ্রাস করতো। অন্ধকার কক্ষে থাকলে, ঘুমালে, চোখ বন্ধ রাখলে তিনি কিছুটা উপশম পেতেন। মানসিক চাপ, রোদে দীর্ঘক্ষণ অবস্থান, আলো, শব্দ এবং ল্যাপটপে দীর্ঘক্ষণ কাজ করলে তার মাথাব্যথা বৃদ্ধি পেত।
প্রথম সাক্ষাতে তাকে খুব সংবেদনশীল মনে হয়। নিজের প্রতি তিনি খুব যত্নশীল। তিনি প্রশংসা পেতে পছন্দ করেন।
মাইগ্রেণ ব্যতীত তার মুখ ও শরীরের নানা অংশে ব্রণ ফুটেছিল। ২৪ বছর বয়স হতে তার পায়ে ব্রণ ও একটি অদ্ভুত ফুসকুড়ি হতো আবার চলে যেতো। এ্যান্টিবায়োটিক দিয়ে এগুলোর চিকিৎসা করা হয়। কিন্তু সেগুলি সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যায়নি। যা তাকে বিরক্ত করছিল কারণ তিনি তার চেহারা সম্পর্কে খুব যত্নশীল। তিনি সর্বদা ব্যাগে ক্রিম রাখতেন এবং কোন চর্ম উদ্ভেদ দেখা মাত্র ক্রিম দিয়ে তা দমন করতেন।
রোগীর মাসিক ঋতুচক্র ৩৫-৪০ দিন পর পর আসতো, মাসিক খুব হালকা ছিল। রোগী যখন কিশোরী তখন তার খাওয়া-দাওয়ার বিশৃংখলা ছিল। এখন খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ে যত্নশীল; কখন, কি, কতটুকু খাচ্ছেন খেয়াল রাখেন। তিনি ঠান্ডা খাবার পছন্দ করেন, দুধ পছন্দ করেন কিন্তু এতে তার গ্যাস জমে পেটে। রোগীনি পিপাপাহীন। কেবল খাদ্য গ্রহণের সময় পান করতেন। সান্ত্বনায় ভাল বোধ করতেন।
রেপার্টরি করে নিম্নোক্ত লক্ষণগুলি বিশ্লেষণ করা হয়।
1. Mind – consolation – amel
2. Mind – pleasing – desire to please others
3. Mind – weeping, tearful mood etc. – answering a question at
4. Mind – weeping, tearful mood, etc. – headache with
5. Mind – weeping, tearful mood, etc. – pain with
6. Head – headache – maddening pains
7. Head – headache – vomiting with
8. Head – headache – pressing – band as if by
9. Face – eruption - acne
10. Stomach – thirstless
11. Genitalia – female – me**es – late
12. Genitalia – female – scanty
13. Extremities – eruption – blotches
14. Skin – eruption – pimples
15. Generalities – Food and Drinks – cold – food – desire
কেসটি বিশ্লেষণে দেখা যায় ওষুধসমূহের মধ্যে সর্বোচ্চ র‍্যাংক হলো - পালসেটিলার। যদি ও ফসফরাস, সালফার, ন্যাট্রাম মিউর, সিপিয়া ইত্যাদি নিকট সাদৃশ্যযুক্ত। এই রোগীর ক্ষেত্রে পালসেটিলা বেছে নেয়ার অন্যতম কারণ এটি রোগীর ব্যক্তিত্বের সাথে সবচেয়ে অধিক মানানসই ও সাদৃশ্যযুক্ত। রোগী কোমল স্বভাবের, অল্পতেই ক্রন্দন করেন, সাত্বনায় উপশম, পিপাসাহীনাতা, ঠান্ডা খাবার খেলে উপশম পান। পালসেটিলা সব ধরণের মাসিকের বিশৃংখলা নিরাময়ে ও অন্যতম প্রতিকার।
পালসেটিলা প্রয়োগে রোগীর মাথাব্যথা দ্রুত উপশম হয়। পরবর্বতী বেশ কয়েকটি ফলোআপের পর তার পরিবর্তিত লক্ষণসমষ্টি অনুযায়ী নেট্রাম মিউর প্রয়োগে তাকে সম্পূর্ণ নিরাময় করা হয়।

08/06/2022
Anxiety Neurosis!!Anxiety neurosis is a mental condition characterized by feelings of anxiety and fear, where anxiety is...
06/06/2022

Anxiety Neurosis!!

Anxiety neurosis is a mental condition characterized by feelings of anxiety and fear, where anxiety is worry about the future and fear about current situations. These feelings may cause symptoms like the following.
1. Feeling nervous, restless, or tense
2. Having a sense of impending danger, panic, or doom,
3. Having an increased heart rate
4. Sweating
5. Trembling
6. Feeling weak or exhausted
7. Trouble concentrating or thinking about anything other than present worry.
8. Having trouble sleeping or insomnia
9. Experiencing gastrointestinal (GI) problems
10. Having the urge to avoid things that trigger anxiety.

Types of anxiety disorders:
1. Generalized anxiety disorder (GAD) (সাধারণ উদ্বেগ ব্যাধি): এর অন্যতম লক্ষণ- অতিরিক্ত চলমান উদ্বেগ ও উত্তেজনা, সমস্যার অবাস্তব দৃষ্টিভংগি, তীব্র অস্থিরতার অনুভূতি, অমনোযোগিতা, সহজেই ক্লান্তি আসা, অতিরিক্ত খিটখিটে মেজাজ ও বিরক্ত, নিদ্রাহীনতা, পেশীর টান বা পেশীর ব্যথা ও কালশিটে হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
2. Specific phobia (নির্দিষ্ট ফোবিয়া): নির্দিষ্ট ফোবিয়া হবার লক্ষণগুলির মধ্যে প্রায়ই অস্বস্তিকর এবং ভয়ংকর উদ্বেগের অনুভূতি থাকে যেমন- আসন্ন বিপদ বা ধ্বংসের অনুভূতি, পালানোর অনুভূতি, হৃদস্পন্দন, ঘাম, শারীরিক কম্পন, শ্বাসকষ্ট বা শ্বাসকষ্টের অনুভূতি, দম বন্ধ হবার অনুভূতি (choking), বুকে ব্যথা বা অস্বস্তি।
3. Social anxiety disorder (social phobia) (সামাজিক ভীতি): সামাজিক উদ্বেগজনিত ব্যাধির লক্ষণ ও উপসর্গগুলির অন্যতম- এমন পরিস্থিতি যেখানে মানুষটিকে নেতিবাচকভাবে বিচার করা হতে পারে বলে সে মনে করে, নিজেকে বিব্রত বা অপমানিত করার বিষয়ে উদ্বিগ্ন, অপরিচিতদের সাথে যোগাযোগ বা কথা বলার তীব্র ভয়, ভয় করে যে অন্যরা লক্ষ্য করে যে তাকে উদ্বিগ্ন দেখাবে বা অন্যরা তাকে নিয়ে হাসি-তামাশা করবে।
4. Separation anxiety disorder (বিচ্ছেদ উদ্বেগ ব্যাধি): সমস্ত শিশু এবং কিশোর-কিশোরীরা কিছুটা হলেও এজাতীয় উদ্বেগে থাকে। খুব ছোট বাচ্চাদের মধ্যেও মা-বাবার দীর্ঘক্ষণ সানিধ্যে না থাকাও উদ্বেগের কারণ হয়। ১৮ মাস থেকে ৩ বছরের বয়সী প্রায় সকল শিশুরই বিচ্ছেদ উদ্বেগ থাকে এবং তারা বাবা-মাকে আঁকড়ে থাকতে চায়। প্রাপ্ত বয়ষ্কদের বিচ্ছেদ উদ্বেগ জীবনের অনেক ঘটনা হতে উদ্ভুত হতে পারে। তুলনামুলকভাবে অল্প সময়ের জন্য আলাদা হয়ে যাওয়া হতে শুরু করে, সম্পূর্ণ পৃথক বা ডিভোর্স হতেও নানান লক্ষণ দেখা দেয়।
5. Agoraphobia/ fear in a crowd (ভিড়ের মধ্যে ভয়): এর লক্ষণগুলি প্যানিক এ্যাটাকের মতই হতে পারে যেমন- দ্রুত হৃদস্পন্দন, দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস বা হাইপারভেন্টিলেটিং, গরম ও ঘাম অনুভব করা, অসুস্থতার অনুভূতি, বুকে ব্যথা বা চাপবোধ, খাবার গলাধ:করণে অসুবিধা (dysphagia), ডায়রিয়া, কম্পন ইত্যাদি।
6. Panic disorder (প্যানিক ব্যাধি): একটি মানসিক ব্যাধি যেখানে দুর্বল উদ্বেগ ও ভয় ঘন ঘন এবং যুক্তিসংগত কারণ ছাড়াই দেখা দেয়।
7. Substance-induced anxiety disorder/anxiety disorder due to medical condition: এই রোগটি তখনই ডায়গনসিস করা হয় যখন প্যানিক এ্যাটাক বা অন্যান্য উদ্বেগের উপসর্গগুলি এ্যালকোহল বা অন্যান্য ড্রাগ সেবন করা বা প্রত্যাহার করা হয় বা ভারী ধাতুর বা বিষাক্ত পদার্থের সংস্পর্শে রোগীকে আনা হয়।
Here is a case of anxiety neurosis. The patient is 25 years old. He had taken allopathic treatment without much improvement.
Chief complaints: Non-specific chest pain in the last four months which started after his mother’s bypass heart surgery.
We got the following symptoms:
1. Fear of heart disease
2. Anxiety with weakness
3. Fear of impending diseases
4. Ailments from fright or fear
5. Palpitation after fright
6. Pain in the heart region with fear
7. Thirstlessness
8. Trembling from fright

Explanation:
Here the exciting cause is very important. It is noted that all complaints start after bypass surgery of the mother. Mentally patient has great anxiety/fear about heart disease which he experiences physically as trembling. His appetite, sleep and weight loss all physical generals are altered after the surgery of his mother. We can see a very clear expression of anxiety/fear on the physical plain- psychosomatisation. The basic nature of the patient is fear, anxiety, and sensitivity. The situation affects the patient indicating sensitivity and reactivity.
Depending on overall symptoms we prescribed Aconite nap in 1M potency. We selected this because of the exciting cause, the intensity of anxiety, characteristic mental symptoms, and panic state of the patient.
In homeopathic meteria medicia there are about 300 remedies for anxiety-related disorders. To prescribe for a particular case we must consider the chief complaint along with its origin or root causes, and accompanying physical and mental-emotional symptoms.

Homoeopathic medicines in cervical spondylosisসার্ভিকাল স্পন্ডালাইসিস (Cervical spondylosis) হলো ইন্টার ভার্টেব্রাল ডিস...
01/06/2022

Homoeopathic medicines in cervical spondylosis

সার্ভিকাল স্পন্ডালাইসিস (Cervical spondylosis) হলো ইন্টার ভার্টেব্রাল ডিস্ক এবং এর সাথে যুক্ত ইন্টারভার্ট্রব্রাল জয়েন্টগুলির একটি ডিজেনারেটিভ রোগ যা প্রধানত বয়ষ্ক ব্যক্তিদের এবং যারা শারীরিক ও মানসিক চাপে থাকেন তাদের। স্নায়ুর মূল সংকোচন ও মেরুদন্ডের ক্যানেলের সংকীর্ণতার সাথে অস্টিওফাইটিক গঠনের কারণে এটিকে ভার্টিব্রাল অস্টিওফাইটোসিস (osteophytosis) সেকেন্ডারি ডিজেনারেটিভ রোগ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা হয়। এটি একটি সাধারণ রোগ যা আধুনিক সমাজে মানুষের স্ট্রেসের কারণে দেখা দেয়।

আজকাল দীর্ঘক্ষণ ধরে কম্পিউটার এবং স্মার্টফোন ব্যবহার করা তরুণদের সার্ভিকাল স্পন্ডিলাইটিসের অন্যতম সাধারণ কারণ।

প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতির লক্ষ্য ব্যথা উপশম করা। সেখানে এমন ওষুধ দেয়া হয় যাতে অনিদ্রা, মাথাধরা, মাথাঘোরা, ঝাঁপসা দৃষ্টি এবং সমন্বয়ের ক্ষতির মত বিরুপ প্রভাব দেখা দেয়। বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে অস্ত্রোপচার কম কার্যকর এমনকি অত্যন্ত ঝুকিপূর্ণ হতে পারে।

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতিতে তা হয়না। হোমিওপ্যাথিতে রোগীর মন ও আত্মার ভূমিকা বিশ্লেষণ ও সম্পূর্ণরূপে বিবেচনা করা হয় এবং সে মোতাবেক চিকৎসা দেয়া হয়।

সার্ভিকাল স্পন্ডালোসিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগে হোমিওপ্যাথি অত্যন্ত কার্যকর। এছাড়া হোমিওপ্যাথি আপনাকে ব্যথা, সার্ভিকাল মেরুদন্ডের শক্ত হয়ে যাওয়া, ডিস্ক ও লিগামেন্টের প্রদাহ কমানো ও রোগীর ঘাড় ও হাতের গতিশীলতাকে উন্নত করে। যদি একজন রোগীর স্নায়ুমূলের সংকোচন থাকে তবে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ সেবনে এই সংবেদনশীলতা ও অসাড়তা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

সঠিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ গভীরভাবে কাজ করে। তাই এটা রোগীর অবনতির পরবর্তী প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে রোগের অগ্রগতি থামিয়ে দেয়। কিছু পরিমাণে ডিস্ক ও কশেরুকার আরো ধ্বংস প্রতিরোধ করে ধীরে ধীরে এটি ব্যথানাশক ওষুধের প্রয়োজনীয়তা কমাতে সাহায্য করে।

ঝুকির কারণ (Causative factors/ Risk factors:):

বয়স (Age): বিশেষত রোগীর বয়স যদি ৪০ প্লাস হয় তো তাদের ঝুঁকি অধিক।

ঘাড়ের আঘাত (Neck injuries): ঘাড়ে আঘাতের ইতিহাস থাকলে তা এ রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে।

পেশা (Occupation): যেসকল কাজে ঘাড়ের কার্যাবলীর দীর্ঘক্ষণ ধরে পুনরাবৃত্তি ঘটে তা সার্ভিকাল মেরুদন্ডে চাপ দিতে পারে যেমন- কম্পিউটার-স্মার্টফোনের দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার, বাইক ব্যবহার, চালক, পেশাদার নর্তক বা জিমন্যাস্ট, স্বাস্থ্যসেবা কর্মী। এদের ঝুঁকি অধিক।

খারাপ ভংগী (Poor posture): অস্বাভাবাবিক অবস্থানে বসে টিভি দেখা, কাঁধে ফোন বা মোবাইল রাখা, বসা ও হাটার সময় কাঁধ ঝুঁকে পড়া, দীর্ঘ ভ্রমণের সময় বসে থাকা অবস্থায় ঘুমানো সার্ভিকাল মেরুদন্ডে চাপ সৃষ্টি করে এ রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।

জেনেটিক্স (Genetics): সার্ভিকাল স্পন্ডিলাইটিস বা হাড়ের অবক্ষয়ের প্রবণতা পরিবারে থাকলে বংশগতভাবে এ রোগ হবার সম্ভাবনা অধিক।

বসে থাকা জীবনধারা (Sedentary lifestyle): ওজন, স্থুলতা বা ব্যায়ামের অভাবের প্রবণতা সার্ভিকাল স্পন্ডিলঅইটিসের অন্যতম কারণ।

ধুমপান (Smoking): ধমপান প্রাথমিক অবক্ষয় এবং সার্ভিকাল স্পন্ডিলাইটিসের বিকাশের অন্যতম ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হতে পারে।

ক্লিনিকাল বৈশিষ্ট্য (CLINICAL FEATURES):

ব্যথা ও দৃঢ়তা (Pain and stiffness): এটি সবচেয়ে সাধারণ উপসর্গ। প্রাথমিকভাবে মাঝে মধ্যে হয়, পরে স্থায়ী হয়। সার্ভিকাল মেরুদন্ডের উপরের অর্ধেক ক্ষতিগ্রস্থ হলে অক্সিপিটাল মাথাব্যথা (Occipital headache) হতে পারে।

বিকিরণকারী ব্যথা (Radiating pain): রোগীর বাহু ও হাতের বাইরের দিকে কাঁধে বা নীচের দিকে বিকিরণকারী ব্যথা হতে পারে। স্নায়ুমন্ডলের অঞ্চলে প্যারেস্থেসিয়া (paresthesia) হতে পারে (সাধারণত থাম্বের গোড়ার উপরের স্নায়ুর মুল বরাবর এটি হয়)। পেশীর দুর্বলতা অস্বাভাবিক।

অস্থিরতা (Giddiness): ভার্টিব্রো-বেসিলার সিন্ড্রোমের কারণে রোগীর অস্থিরতা দেখা দিতে পারে।

পরীক্ষা (Examination): সাধারণত: এক্সরে (X-Rays of the cervical spine), সিটি স্ক্যান (Computed Tomography (CT) Scanning), এমআরআই (MRI) ইত্যাদির মাধ্যমে রোগটি ডায়গনসিস করা হয়।

প্রচলিত চিকিৎসা (Traditional Treatment): সাধারণত অস্থায়ীভাবে স্ফীত নরম টিস্যুগুলোর প্রাকৃতিক সমাধানে সহায়তা করার জন্য এবং পরবর্তী আক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য রোগীকে নিম্নলিখিত পরামর্শ দয়া হয়:

সঠিক ঘাড়ের ভংগী (Proper neck posture), ঘাড়ের পেশীর ব্যায়াম (Neck muscle exercises) ইত্যাদির পরামর্শ দেয়া হয়। তবে তীব্রতার সময় গরম সেঁক (Hot fomentation), ঘাড়ের বিশ্রাম (Rest to the neck in a cervical collar), ট্র্যাকশন (Traction); যদি ঘাড় শক্ত থাকে, ডায়েট (Diet)- ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন - ডি ইত্যাদির ব্যবস্থা করা হয়। ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন - ই সমৃদ্ধ মাছ, বাদাম ও তেলবীজ খেতে পরামর্শ দেয়া হয়। ফল ও সবজি- ভিটামিন - সি, ভিটামিন - এ ও সবজী প্রদাহের জন্য দায়ী ফ্রি র‍্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করে ও ব্যথা ও ফোলা কমাতে সাহায্য করে।
লাল মাংস, আলু, কফি ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেয়া হয় কারণ এগুলি শরীরে এসিডি লোড বাড়িয়ে রোগ বৃদ্ধি করে।

কিছু রোগীকে অকুপেশনাল (Occupational) ও রিক্রিয়েশনাল (Recreational) therapy দেয়া হয়।

হোমিওপ্যাথিক ব্যবস্থাপনা (Homeopathic management):

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রোগের অন্তর্নিহিত কারণগুলির চিকিৎসা করে। সুতরাং এর চিকিৎসা লক্ষ্য মূলত: সার্ভিকাল স্পন্ডাইলোসিসের ফলে উদ্ভূত জটিলতা এবং আরো ক্ষতির প্রতিরোধ করার লক্ষ্যে রোগীর জীবনযাত্রার মান উন্নত করা। কিছু বহুল ব্যবহৃত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ নিয়ে এখানে আলোচনা করা হলো। তবে লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন ওষুধ ব্যবহৃত হতে পারে। কেন্ট রেপার্টরিতে এরোগের ২১৮ টি ওষুধ দেখতে পাই।

ককুলাস (Cocculus Indicus): মেরুদন্ডের দৈর্ঘ্যে স্প্যাসমোডিক সংকোচন, কাঁধের জয়েন্টে ও উপরের বাহুর পেশীতে বিশ্রামকালীন সুঁচফোটা বেদনা। পায়ের গোড়ালী নাড়াচাড়া করার সময় বেদনাদায়ক শক্তভাব। পিঠের ক্ষুদ্র অংশে (small of back) অবশ ও টেনে ধরার ন্যায় ব্যথা। নেশার কারণে বা বিছানা হতে উঠার সময় বমি করার প্রবণতার সাথে মাথা ঘোরা, অবশ্যই শুয়ে থাকতে হয়। কশেরুকার কর্কশ ও শক্ত হবার অনুভূতি। মাথা নড়াতে ঘাড়ে ব্যথা, যেন সার্ভিকাল কশেরুকা শক্ত হয়ে আছে। সার্ভিকাল পেশী শক্ত হয়ে যাওয়া এবং বড় দুর্বলতাসহ মেরুদন্ডের জ্বালা। মাথা ভারী সহ সার্ভিকাল পেশীর দুর্বলতা। ঘাড় নাড়াতে ও হাই তোলার সময় সার্ভিকাল পেশীতে শক্ত ব্যথা। স্কাপুলার ও পিঠের ছোট অংশের মধ্যে সূঁচ ফোটা ব্যথা। স্ক্যাপুলা ও ঘাড়ের ন্যাপে চাপ। সংবেদন যেন হয় পিঠ ও ঘাড়ে চাপ। কশেরুকার স্পর্শে সংবেদনশীলতা, কিন্তু ব্যথা সনাক্ত করতে পারে না। পিঠে অনবরত ব্যথা। নড়াচড়ার সময় ঘাড়ের কশেরুকার ফাটল। ঘাড়ের পেশীর দুর্বলতা, যার ফলে মাথা সোজা রাখতে অক্ষমতা। ঘাড়ে লাল দাগ। পিঠে ও কটিদেশে প্যারালাইটিক ছিঁড়ে যাওয়া। পিঠে টানা ও ছিঁড়ে যাবার অনুভূতি বিশেষ করে কথা বলা, হাটাচলা এবং সামনের দিকে ঝুঁকে কাজ করার সময়। পিঠে কাঁপুনি। কাঁধের ব্লেড ও কটিদেশের তীব্র ব্যথা। ঘাড়ের পেশীর দুর্বলতা, মাথার ভারী সহ কয়েকদিন ধরে সার্ভিকাল পেশী মাথাকে সাপোর্ট দিতে অক্ষম থাকে। সার্ভিকাল পেশী বেদনাদায়ক- পিছনের দিকে ঝুঁকে পড়লে সবচেয়ে স্বস্তি পাওয়া যায়। সার্ভিকাল পেশীতে শক্ত ব্যথা, ঘাড় নড়াচড়া করা ও হাই তোলার সময়। মাথা নড়াচড়া করার সময় সার্ভিকাল কশেরুকার মধ্যে বেদনাদায়ক ক্র্যাকলিং। গলার পাশে ও অন্যান্য স্থানে প্যারালাইটিক ব্যথা। মাঝে মাঝে প্রায় বিরতিহীন পক্ষাঘাতগ্রস্থের চাপের ন্যায়। ঘাড়ে লেগে থাকা ব্যথা, মাথাকে সামনের ও পিছনের দিকে নিয়ে যায়; ঘাড়ের ব্যথার পাশে বাহ্যিকভাবে সূক্ষ্ম খোঁচামারা ব্যথা।

হাইপেরিকাম (Hypericum): ঘাড়ে ব্যথা। স্যাক্রামের উপর চাপ। স্পাইনাল কনকাশন। পড়ে যাওয়া হতে কসিক্সের আঘাত, মেরুদন্ডের উপরে ও নিচের অংগে ব্যথা ছড়িয়ে পেড়। পেশীর ঝাঁকুনি। কাঁধে ব্যথা। বাহুর আলনার পাশ বরাবর চাপ। পায়ের আংগুল বিশেষ করে আংগুলের ডগায় ব্যথা। হাতে-পায়ে ব্যথা সরে সরে যায়। উপরের ও নিচের অংশে ল্যানসিনেটিং ব্যথা। স্নায়ুর প্রদাহ, টিংলিং, জ্বালাকর ব্যথা, অসাড়তা। জয়েন্টগুলি থেঁতলে গেছে এমন অনুভূতি। হিস্টেরিক্যাল জয়েন্ট। টিটেনাস। আঘাতমুলক নিউরালজিয়া ও নিউরাইটিস।

রাস টক্স (Rhus tox): খাদ্য গলাধ:করণের সময় কাঁধের মধ্যে ব্যথা। পিঠের ছোট অংশে ব্যথা এবং শক্ত হয়ে যায়। চলাফেরা করলে, শক্ত কিছুর উপর শয়নে ব্যথা উপশম হয়। বসে থাকাবস্থায় ঘাড়ের ন্যাপের শক্তভাব। হাত-পা গরম, জয়েন্টগুলোতে বেদনাদায়ক ফোলা। টেন্ডন, লিগামেন্টে ছিঁড়ে যাবার ন্যায় ব্যথা। বাতজনিত ব্যথা ঘাড়, কটিদেশ ও হাতের নাপাতে একটি বড় পৃষ্ঠে ছড়িয়ে পড়ে। চলাফেরার উপশম। হাড়ের কনডাইলে ব্যথা। অংগ-প্রত্যংগ শক্ত ও অবশ হয়ে পড়ে। ঠান্ডা মুক্ত বাতাস সহ্য হয়না, এটি ত্বককে বেদনাদায়ক করে তোলে। হাতের আলনার স্নায়ু বরাবর ব্যথা। উরু ছিঁড়ে যায় মনে হয়। সায়াটিকা; ঠান্ডা ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায়, রাতে বৃদ্ধি। অসাড়তা, অতিরিক্ত কাজ ও শারীরিক পরিশ্রমের পরে। পক্ষাঘাত; পরিশ্রমের পর কাঁপুনি। হাঁটু জয়েন্টের কোমলতা। বাহু ও আংগুলের শক্তি হ্রাস; আংগুলের ডগায় ক্রলিং সংবেদন। পায়ে শিহরণ।

রানানকুলাস বুল (Rananculus bulbous): ব্যথা ঘাড়ের অংশে অনুভূত হয় ও কখনো কখনো নীচের দিকে ও বুকের অংশ ছড়িয়ে পড়ে। সকালের দিকে বেশী ব্যথা হয় এবং যে কোন ধরণের নড়াচড়া করলে ব্যথা আরো অধিক বেড়ে যায়। মাথা নড়াচড়া করলেও ব্যথা হয় এমনকি গভীর শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যথা বাড়ায়। ব্যথা বাহুর অসাড় অনুভূতির সাথে যুক্ত। cimicifuga এর মত ব্যথাও ল্যাপটপের কী-বোর্ড, আই-প্যাড বা মোবাইলের দীর্ঘ সময় লেখার পর উদ্ভুত হয়।

কালমিয়া (Kalmia): ঘাড় থেকে বাহুতে ব্যথা; কাঁধ- ব্লেড পর্যন্ত প্রসারিত হয়ে উপরের তিনটি পৃষ্ঠীয় কশেরুকায় যায়। পিঠে ব্যথা, যেন ভেংগে যাবে; মেরুদন্ডের স্থানীয় অঞ্চলে, কাঁধে ব্যথা। কটিদেশীয় ব্যথা, যার উৎস স্নায়বিক। বিশেষত: ডানদিকের ডেল্টয়েড বাত। ব্যথা নিতম্ব থেকে হাঁটু ও পা পর্যন্ত যায়। ব্যথা একটি অংগের একটি অংশ বা বেশ কয়েকটি জয়েন্টকে প্রভাবিত করে এবং দ্রুত অতিক্রম করে। দুর্বলতা, অসাড়তা, প্রিকিং, এবংঅংগে ঠান্ডা অনুভূতি। আলনার স্নায়ু ও তর্জনী বরাবর ব্যথা। জয়েন্টগুলো লাল, গরম, ফোলা। বাম হাতের শিহরণ ও অসাড়তা।

কলোসিন্থ (Colocynth): সার্ভিকাল বা ঘাড়ের অংশে ব্যথা আছে যা সেই অংশে চাপ বা মালিশ করলে উপশম হয়। সার্ভিকাল স্পন্ডাইলোসিসের জন্য কলোসিন্থের বৈশিষ্ট্যগত লক্ষণ হল রেগে যাওয়া বা অসন্তুষ্ট হবার মত কিছু মানসিক ব্যাঘাতের পরে ব্যথা হয় যা তার অনুভূতিকে বা রাগকে দমন করে। যা ঘাড় ব্যথা শুরু করার জন্য একটি ট্রিগার ফ্যাক্টরের কাজ করে।

ক্যাল্কেরিয়া ফস (Calcarea phos): বাতাসের ঝাঁপটা থেকে বাতজনিত ব্যথা, মাথা শক্ত হয়ে যাওয়া এবং নিস্তেজ হয়ে পড়া। স্যাক্রো-ইলিয়াক সিম্ফিসিসে ব্যথা, যেন ভেংগে শক্ত হয়ে গেছে। ব্যথা ঠান্ডা, অসাড় অনুভূতি ও আবহাওয়ার যে কোন ধরণের পরিবর্তনে বৃদ্ধি পায়। হামাগুড়ি দেয়। শীতলতা, নিতম্ব, পিঠ ও অংগ-প্রত্যংগ যেন ঘুমিয়ে আছে। জয়েন্ট এবং হাড়ের ব্যথা। সিড়ি বেয়ে উঠলে ক্লান্ত লাগে। অস্টিওআর্থাইটিস পরিবর্তনের কারণে মেরুদন্ডের অংশে অস্টিওফাইট বৃদ্ধি পায়। আর্দ্র আবহাওয়ায় ব্যথা বেশী হয়। ক্ল্যাল্কেরিয়া ফসের পরে ক্যাল্কেরিয়া ফ্লোর সার্ভিকাল ভার্টিবার পরিবর্তনে সহায়ক।

Healthy lifestyle!সুস্থতা মানুষের দুনিয়াবি জীবনের বড় নিয়ামতগুলোর ভেতর অন্যতম। সুস্থ দেহ ও সুন্দর মন জীবনে আনে ছন্দ, অনা...
10/05/2022

Healthy lifestyle!

সুস্থতা মানুষের দুনিয়াবি জীবনের বড় নিয়ামতগুলোর ভেতর অন্যতম। সুস্থ দেহ ও সুন্দর মন জীবনে আনে ছন্দ, অনাবিল প্রশান্তি আর গতি। অন্যদিকে অসুস্থতা মানুষের সমস্ত অর্থবিত্ত, ক্ষমতা ও প্রতিপত্তিকে ম্লান করে দেয়। ইসলাম এজন্যই সুস্থতাকে অত্যধিক গুরুত্ব দান করেছে। সর্বকালের শীর্ষ মানব মহানবি রাসুল (সাঃ) বলেন, ”আল্লাহর নিকট একজন সুস্থ-সবল মুমিন দুর্বল মুমিন অপেক্ষা অধিকতর প্রিয় ও উত্তম।” (মুসলিম : ৬৯৪৫)

একজন সুস্থ-সবল মুমিন যথাযথ হকের সাথে আল্লাহর ইবাদত পালনে অধিক সমর্থ হন। পাশাপাশি মানুষের কল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে, পারেন অন্যের সাহায্য পাশে দাঁড়াতে। প্রয়োজনে কঠিন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতেও পিছপা হননা তিনি। তাই আল্লাহর প্রিয়ভাজন ও নিকটতর হওয়ার জন্য হলেও নিজের সার্বিক সুস্থতা ও ফিটনেস সম্পর্কে প্রতিটি মানুষের বিশেষত: মুমিনের সচেতন হওয়া একান্ত আবশ্যক। তাছাড়া নিজের সুস্থতা ও ফিটনেসের প্রতি যত্নবান হওয়া মুমিনদের একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যও বটে। সকল নবি-রাসুলই সুস্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান ছিলেন। প্রত্যেকেই ছিলেন কঠোর পরিশ্রমী এক কর্মবীর। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) মরুভূমিতে মেষ চরাতেন, ব্যবসা-বানিজ্য করতেন দূর-দুরান্তে। নবুয়তের পূর্বে নিভৃতে ধ্যান করার উদ্দেশ্যে হাইকিং করে উঠেছেন ৬৩৪ মিটার উঁচু জাবালে নুর পর্বতের গুহায়। বাস্তব জীবনে উট, গাধা, ঘোড়া ইত্যাদি বাহনে চড়েছেন। নিজেই যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন, সরাসরি অংশগ্রহণ করেছেন জিহাদের ময়দানে। এ ছাড়া তিনি প্রায়ই মদিনার বাজার পরিদর্শনে যেতেন, অসুস্থদের দেখেন যেতেন, নিয়মিত মদিনা হেঁটে হেঁটে চলে যেতেন কুবা পর্যন্ত। ছাগলের দুধ দোহন থেকে শুরু করে নিজের জুতা-জামা সেলাই পর্যন্ত যাবতীয় সাংসারিক কাজে তিনি সাগ্রহে অংশ নিতেন। সর্বোপরি একটি কর্মচঞ্চল, গতিশীল ও ভারসাম্যপূ্র্ণ জীবনযাপন করেছেন বিশ্বনবি মুহাম্মাদ (সাঃ)।

প্রশ্ন উঠতে পারে কেন আমরা বার বার মহানবি (সাঃ) এর প্রসংগ তুলছি হেলদি লাইফস্টাইল আলোচনা করতে গিয়ে! কারণ, তিনি ছিলেন শরীর-মন-আধ্যাত্মিকতা সকল দিক দিয়ে সুস্থ মানবের এক মহান আদর্শ। কি কিভাবে নিজের যত্ন নিতেন তা আমাদের নিকট অবশ্যই অনুকরণীয়। আধুনিক বিজ্ঞান ও মেডিকেল সাইন্স তাঁর জীবনের সকল পর্যায়ের সাথে তার স্বাস্থ্যগত দিকও নানান ভাবে চুলচেরা বিশ্লেষণ করছে। প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে দৈনন্দিন জীবনের নানান বৈজ্ঞানিক দিক। নবিজি (সাঃ) এর খাওয়া, শারীরিক পরিশ্রম, ঘুম, জীবনাচরণ, আমল-ইবাদত, পারিবারিক সম্পর্ক আমাদের নিকট পরম আকর্ষণীয়।

সুস্থতা নামক নিয়ামত একদিনে অর্জিত হয়না। এটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তিলে তিলে অর্জিত হওয়ার বিষয়। এর জন্য চাই পরিকল্পিত উপায়ে নিয়মিত শরীর, মন ও আত্মার পরিচর্যা এবং নিয়মমাফিক জীবনযাপন। কিন্তু মানুষমাত্রই নিয়মের প্রতি উদাসীন। তারা যাচ্ছেতাই চলতেই পছন্দ করে। এ কারণে নিজের অজান্তেই মানুষ ধীরে ধীরে নিজের সুস্থতাকে দুর্ভেদ্য খাঁচায় বন্দি করে ফেলে। পরে যখন অসুস্থতা তার সাথে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যায়, তখন বুঝতে পারে – কি নিয়ামত এতদিন সে উপেক্ষা করে এসেছে। আব্দুল্লাহ্ ইবনে আব্বাস (রাঃ) বর্ণনা করেন, প্রিয়নবি (সাঃ) ইরশাদ করেন, ”অধিকাংশ মানুষ আল্লাহ তায়ালার দুটি বিশেষ নিয়ামতের প্রতি উদাসীন। একটি স্বাস্থ্য, অপরটি তার অবসর।” (বুখারি : ৬৪১২)

রাসুলুল্লাহ (সাঃ) সুস্থতার জন্য একই সাথে শরীর ও আত্মাকেও সমান গুরুত্ব দিতেন। এ দুইয়ের মাঝে সমন্বয়ের জন্য তিনি অনুসরণ করতেন নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম ও পদ্ধতি। পরিমিত ও স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ, নিয়মিত ঘুম, শারীরিক পরিশ্রম, বিনোদন, পরিবার ও আত্মীয়দের সময় দান, ইবাদত, জিকির, রোজা, দীর্ঘক্ষণ নামাজে মগ্ন থাকা ইত্যাদি ছিল তাঁর সুস্থ ও সাবলীল জীবনের প্রধান নিয়ামক। মনুষ্য বৈশিষ্ট্যানুযায়ী কখনো অসুস্থ হলে তিনি যথাযথ চিকিৎসা গ্রহন করতেও দ্বিধা করতেন না। বলতেন- ”হে আল্লাহর বান্দারা! তোমরা চিকিৎসা গ্রহণ করো। কেননা, মহান আল্লাহ এমন কোন রোগ সৃষ্টি করেননি, যার প্রতিষেধক তিনি দেননি। তবে একটি রোগ আছে, যার কোন প্রতিষেধক নেই। আর তা হলো – বার্ধক্য” (ইবনে মাজাহ : ৩৪৩৬)

Anxiety & stress management with homeopathyউদ্বেগ ও চাপ ব্যবস্থাপনায় হোমিওপ্যাথি:আমরা এখন এক চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্যে বস...
09/05/2022

Anxiety & stress management with homeopathy

উদ্বেগ ও চাপ ব্যবস্থাপনায় হোমিওপ্যাথি:

আমরা এখন এক চ্যালেঞ্জিং সময়ের মধ্যে বসবার করছি। বহু মানুষ স্বাভাবিকের চেয়ে অধিক উদ্বিগ্ন (anxious) বোধ করছেন। মানসিক চাপ ও উদ্বেগের (stress & anxiety) মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাই সর্বোৎকৃষ্ট।

উদ্বেগ-চাপের পরিস্থিতি একটি স্বাভাবিক ও প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। এটা আমাদের দেহের অন্তর্নিমিত (inbuilt) প্রক্রিয়াকে ট্রিগার করে যা আমাদের স্বাস্থ্যগত হুমকি হতে দূরে থাকতে সহায়তা করে এবং আমরা যখন মাত্রাতিরিক্ত স্ট্রেসের ভেতর দিয়ে যাই তখন পর্দার পিছনে কি ঘটছে তা বোঝার জন্য আমাদের সহায়তা করে।

আমরা যখন উদ্বিগ্ন হতে শুরু করি, তখন আমাদের অ্যাড্রিনাল গ্রন্থিগুলি (adrenal glands) বিভিন্ন হরমোন নি:সরণ করে যাতে আমরা যে কোন মানসিক চাপের বিরুদ্ধে লড়াই করে টিকে থাকি। যখন প্রয়োজন হয় কর্টিসল (cortisol) আমাদের রক্ত প্রবাহে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ অংগগুলির চাহিদা পুরণ করে । একই সময়ে, এটি অন্যান্য কিছু শারীরিক ক্রিয়াকলাপকে ধীর করে দেয় যা লড়াই বা পলায়ন (fight or flight) পরিস্থিতিতে এতটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। একদিকে অ্যাড্রেনালিন হৃদস্পন্দন (heart rate) বাড়ায়, আমাদের রক্তচাপ (blood pressure) বৃদ্ধি করে শক্তি বাড়ায়। অন্যদিকে সেখানেই সবচেয়ে অধিক অক্সিজেন সরবরাহ করে যেখানে এটি সবচেয়ে বেশী দরকার হয়। একসাথে এই হরমোনের সংমিশ্রণটি আমরা যে পরিস্থিতির মুখোমুখি হচ্ছি তার সাথে মোকাবিলা করার সর্বোত্তম সুযোগ করে দেয়।
যদিও এই প্রক্রিয়া কিছু পরিস্থিতিতে জীবন রক্ষাকারী হতে পারে, তবুও এই অবস্থা খুব তীব্র ও দীর্ঘস্থায়ী হলে তা আমাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতার উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারি। বহুক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অংগপ্রত্যংগের ক্রণিক রোগ দেখা দেয়। ব্যক্তি ভেদে লক্ষণের মধ্যে তারতম্য দেখা দিতে পারে। তবে সাধারণত, স্নায়বিক অনুভূতি (feeling nervous), অস্থির বা উত্তেজনা (restlessness or tense), কাঁপুনি (trembling), দ্রুত শ্বাস-প্রশ্বাস (rapid breathing), বুক ধড়ফড়ানি (palpitation) ইত্যাদির দেখা যায়।

দীর্ঘস্থায়ী উদ্বেগের জন্য প্রচলিত চিকিৎসায় (conventional treatment) সাধারণত কাউন্সেলিং বা Cognitive Behavioral Therapy (CBT) এর মত একটি মনোস্তাত্ত্বিক থেরাপি দেয়া হয়ে থাকে যা রোগীকে তাদের অভিজ্ঞতাগুলি প্রক্রিয়া করতে এবং তাদের চাপ কমানোর ও মোকাবেলা করার উপায় খুঁজে পেত সাহায্য করে। কিছু ক্ষেত্রে, ওষুধ নির্ধারিত হতে পারে, তবে ওষুধ প্রায়শ:ই অবাঞ্ছিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা ওষুধ নির্ভরতা তৈরি করে যা রোগীতে আরো উদ্বেগ নিয়ে আসে।

হোমিওপ্যাথি আমাদের উদ্বেগ ব্যবস্থাপনা ও পরিচালনা একটি প্রাকৃতিক পদ্ধতি হিসেবে অনেক সহায়তা করতে পারে।

এখানে বহু ওষুধের মধ্যে হতে কেবল ৩টি মুল ওষুধ সম্পর্কে আলোচনা করা হলো যা কঠিন সময় অত্যন্ত কার্যকর হতে পারে। যদিও লক্ষণ সাদৃশ্যে যে কোন ওষুধের প্রয়োজন হতে পারে।

একোনাইট:
হঠাৎ তীব্র আতংক অনুভূত হলে এটি একটি কার্যকর প্রতিকার। এতে অনেক প্রকারের ভয় আছে, এমনকি রোগী মৃত্যুর ভয়ও ও পায় রোগী। কোন মানসিক / আবেগিক ট্রমা বা আঘাতের কারণে এমন হতে পারে। একোনাইটে বুক ধড়ফড়ানি, শ্বাসকষ্ট এবং মুখমন্তলে ফ্লাশ হতে পারে। প্রতিকারটি ফ্লুর প্রাথমিক পর্যায়েও কার্যকর। বিশেষ করে যখন ব্যথা, শীতলতা এবং উদ্বেগের ঢেউ থাকে। লক্ষণগুলি মধ্যরাতের পরে, প্রথমদিকে আরও বৃদ্ধি পায়।

আর্সেনিকাম এ্যালবাম:
ঠান্ডা ও অস্থিরতার সাথে উদ্বেগের জন্য আর্সেনিকাম একটি ভাল পছন্দ। রোগী ক্লান্ত হলেও অস্থির, গতিশীল এবং উদ্বিগ্নভাবে এক জায়গায় ঘুরতে থাকে। এই ওষুধ এমন ব্যক্তিদের জন্য উপযুক্ত যারা শৃংখলা, নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং যারা সবকিছুর উপর তাদের নিয়ন্ত্রণ আছে এমন অনুভব করতে ভালবাসে। আসন্ন রোগের ভয় বা স্বাস্থ্য সমস্যা নিয়ে চলমান উদ্বেগ থাকতে পারে। এর সাথে মানুষের সংগ পাওয়ার জন্য আকাংখা এবং অন্যের নিকট থেকে প্রচুর আশ্বাসবাণী শুনতে আগ্রহী থাকে। আর্সেনিক কাশিতেও সাহায্য করে যেখানে জ্বলন্ত সংবেদন, শ্বাসনালী সংকুচিত এবং শ্বাস নিতে অসুবিধা সৃষ্টি করে। এছাড়া হজমের সমস্যা বা জ্বলন্ত ডায়রিয়াতে এর চমৎকার ব্যবহার রয়েছে।

জেলসেমিয়াম:
এটি উদ্বেগ ও আতংকের অন্যতম প্রধান প্রতিকার। এটাতে মারাত্মক দুর্বলতা, কম্পন এমনকি মাথাঘোরার অনুভূতিও আনুষঙ্গী হিসেবে থাকতে পারে। চরম ভয়ে ব্যক্তিটি প্রায় পক্ষাঘাতগ্রস্ত হতে পারে। কোন কিছু করতে অক্ষম এবং একটি কোণে লুকিয়ে থাকতে চায়। এ ওষুধটি ক্ল্যাসিক ফ্লুতে ব্যবহৃত হয়। এতে শরীর ভারী, অলসতার অনুভূতি, অংগ-প্রত্যংগে ব্যথা এবং তৃষ্ণাহীন জ্বর থাকবে। মাথাব্যথাও হতে পারে। সাথে কোন কিছুর প্রতি মনোনিবেশ (focus) করতে মানসিকভাবে সমস্যা হতে পারে।
For an individualized prescription and best results, please consult a Professional homeopath.

Address

Zohir Plaza, Savar Bus Stand
Savar
1340

Opening Hours

09:30 - 20:30

Telephone

+8801733797252

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rabeya Homeo Hall posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Rabeya Homeo Hall:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram