আল-শেফা ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Chittagong
  • আল-শেফা ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার

আল-শেফা ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আল-শেফা ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার, Physical therapist, Baluchara, Chittagong.

হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময় সহীহ্" [বোখারী-৫২৯৪]◾ব্যথার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে বিভিন্ন চিকিৎসা করে যারা কোন প্রকার উপকার পা...
13/03/2024

হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময় সহীহ্" [বোখারী-৫২৯৪]

◾ব্যথার যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ হয়ে বিভিন্ন চিকিৎসা করে যারা কোন প্রকার উপকার পাচ্ছেন না তাদের জন্য হিজামা খুবই উপকারী।একবার হিজামা করলেই ফলাফল বুঝতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
--------------
◾হিজামায় যে সকল রোগের চিকিৎসা করা হয়ঃ-🍀উচ্চ রক্ত চাপ
🍀এলার্জি☘️কোলেস্টেরল☘️এজমা বা হাপানী
🍀চর্মরোগ 🍀মাইগ্রেন ☘️মাথা ব্যথা ☘️বাত ব্যথা
☘️কোমর ব্যথা ☘️পায়ে ব্যথা হাটু ব্যথা☘️ঘাড়ে ব্যথা
☘️মাংস পেশির ব্যথা ☘️দীর্ঘ মেয়াদি মাথা ব্যথা
☘️মেরুদন্ড ব্যথা🍀গোড়ালি ব্যথা🍀স্পোর্টস ইঞ্জুরি
🍀গেটে বাত🍀চুল পড়া সমস্যা
🍀সায়েটিকা
🍀ঘুমের সমস্যা।🍀মানসিক সমস্যা🍀হতাশা
🍀স্মরন শক্তির দূর্বলতা🍀চর্মরোগ🍀প্যারালাইসি
🍀হাত পা অবশ🍀পায়ের পাতা ব্যথা
🍀ইউরিক এসিড🍀হরমোনাল সমস্যা
🍀লিভারের সমস্যা🍀হাড় ক্ষয়
🍀বডি ডিটক্স ইত্যাদি প্রায় সকল রোগের জন্য হিজামা করানো হয়।তাছাড়া নিকোটিনের ক্ষতির প্রভাব থেকে বাচঁতে ধুমপায়ীদের জন্য হিজামা খুবই উপকারি।

📌আমাদের সেন্টারে মাথার চুল না ফেলে হিজামা/কাপিং করানো হয়।তবে চুল ফেলে হিজামা/কাপিং করা উত্তম।
◾অনেক রোগীর কাছ থেকে জানতে পারি যে,হিজামা করাতে তারা প্রথমে খুব ভয় পায়,চিন্তা করে ব্যথা পাবো কিনা ইত্যাদি! আমি বলব হিজামা দেখতেই ভয় কিন্তু করতে আরাম। নতুন রোগী যারা তাদেরকে বলছি একবার হিজামা গ্রহন করেই দেখুন ভয় কেটে যাবে ইনশাআল্লাহ। ভয়কে জয় করে আজই হিজামা গ্রহণ করুন।
---------------
👉হিজামা কি?
হিজামা একটি বিজ্ঞান সম্মত সুন্নতি চিকিৎসা,যা ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক সিলেবাসের অন্তর্ভুক্ত।হিজামার মাধ্যমে কাপ ব্যবহার করে দূষিত রক্ত(toxin)বের করা হয়,ফলে ব্লাড সার্কুলেশন বৃদ্ধি পায় নার্ভগুলো একটিভ হয়,শরিরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় যার ফলে শরির হয় সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী।
নির্দিষ্ট একটি রোগের জন্য প্রতি মাসে ১বার করে মোট ৪ মাসে ৪বার হিজামা/কাপিং করালেই যথেষ্ট ইনশাআল্লাহ।তবে কারো কারো ক্ষেত্রে প্রথম থেরাপিতেই সম্পূর্ণ সুস্থতা চলে আসে ইনশাআল্লাহ।
-----------------
👉দূষিত রক্ত(Toxin) কি?
টক্সিন শরিরের নিরব ঘাতক।টক্সিন হল জৈব বিষ যা মানব দেহে প্রতি মুহূর্তে তৈরি হয়,আবার শরিরের নিজস্ব প্রতিরোধ ব্যবস্থায় মল, মূত্র,ঘাম এবং নিঃশ্বাসের সাথে টক্সিন বের হয়ে যায়।যদি উৎপন্ন বর্জ্যের পরিমান নির্গত বর্জ্যের থেকে বেশি হয় তবে কিছু পরিমান এই দূষিত দেহে জমতে জমতে টক্সিনে পরিনত হয়।হজমে সমস্যা থাকলে,মলত্যাগে সমস্যা হলে,ঘাম না হলে,পরিমিত পানি পান না করলে শরিরে টক্সিন জমতে শুরু করে বা টক্সিন উৎপন্ন হওয়া সহজ হয়ে যায়।টক্সিন শরিরের কোষগুলোকে দূর্বল করে দেয়। যার ফলে আমরা অল্পতেই অসুস্থ হয়ে পড়ি।প্রতিদিন আমাদের শরীরে বিভিন্ন ভাবে এই টক্সিন গুলো উৎপন্ন হয়,যেমনঃ খাবার খাওয়ার মাধ্যমে,বাহিরের ভাজাপুড়া,মাছে বা ফলে থাকা ফরমালিন,পানিতে থাকা আয়রন বা আর্সেনিক,ধুমপানের অভ্যাস থাকলে,বায়ূ দুষণের কারনে আমাদের শ্বাস প্রশ্বাসের মাধ্যমে আমাদের দেহে প্রবেশ করছে সীসা,অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি এর মত ক্ষতিকারক বস্তু সমুহ।মোটকথা প্রায় সকল মানব দেহেই টক্সিন বিদ্যমান,কারো পরিমানে কম অথবা বেশি।হিজামা/কাপিং এর মাধ্যমে আমরা নির্দিষ্ট পয়েন্ট থেকে ঐ সমস্যা লুকিয়া থাকা টক্সিনগুলো বের করে ফেলি।যার ফলে আপনি হবেন সুস্থ,সবল এবং শক্তিশালী।এই জন্যই সুস্থ অবস্থায় প্রতি চার মাস অন্তর হিজামা/কাপিং করা উত্তম।
--------------
👉নাইট্রিক অক্সাইড কি??
আমাদের শরীর গঠিত নাইট্রিক অক্সাইডের উপর যা ১৯৯৮ সালে আবিষ্কার হয়। আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের কাজ এই আশ্চর্য অণু কণার উপর নির্ভর করে। এই নাইট্রিক অক্সাইড থেরাপি বর্তমান বিশ্বে বহুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে। অথচ হিজামাতে নাইট্রিক অক্সাইড প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি হয়। সাথে সাথে তৈরি হয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া।
------------
❤হাদিসঃ
🌹রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেন,"নিশ্চয়ই হিজামার মধ্যে রয়েছে নিরাময়(বুখারী-৫২৯৪/সহিহ মুসলিম-২২০৫)
🌹রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেন,গরম বৃদ্ধি পেলে হিজামা করো,কারন গরমে উচ্চ রক্তচাপ বেড়ে গেলে মৃত্যু হতে পারে(আল হাকিম-৭৪৬১)
🌹রাসুলুল্লাহ(সাঃ)বলেছেন,"আমি মিরাজের রাতে যাঁদের মাঝ দিয়ে গিয়েছি,তাদের সবাই আমাকে বলেছেন;হে মুহাম্মাদ আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করুন(সুনানে তিরমিযীঃ২০৫৩)
🌹রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,"হিজামাকারী কতইনা উত্তম লোক,সে দুষিত রক্ত বের করে মেরুদণ্ড শক্ত করে ও দৃষ্টিশক্তি প্রখর করে(সুনানে তিরমিযীঃ২০৫২)
🌹যে ব্যক্তি আরবি চাঁদের মাসের ১৭তম,১৯তম এবং ২১তম দিনে হিজামা করাবে তা হবে সর্ব রোগের ঔষধ (আবু দাউদ-৩৮৬১)
🌹মানুষ চিকিৎসার জন্য যেসব উপায় অবলম্বন করে তন্মধ্যে হিজামাই হল সর্বোত্তম(আল হাকিম-৭৪৭০)
👉সুন্নাহ দিন হিসেবে সোমবার,মঙ্গলবার এবং বৃহস্পতিবার সকালে খালি পেটে হিজামা করা উত্তম তাছাড়া জরুরি প্রয়োজনে যে কোন দিন হিজামা করা যায় ইনশাআল্লাহ✌️
-----------
📌আমরা জীবাণুমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন পরিবেশে অভিজ্ঞ হিজামা থেরাপিষ্ট দ্বারা হিজামা/কাপিং করিয়ে থাকি।হিজামার কোন সাইড ইফেক্ট নেই।অভিজ্ঞ হাতে হিজামা/কাপিং করালে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া পাবেন না ইনশাআল্লাহ।যেখানেই হিজামা করাবেন অভিজ্ঞতা জেনে নিবেন,এতে আপনার জন্যই ভাল হবে ইনশাআল্লাহ।আমরা খুব যত্ন সহকারে এবং আরামদায়ক ভাবে হিজামা করে থাকি।
-----------------
👉হিজামা/কাপিং এর খরচ:
◾আমাদের সেন্টারে ১০০০ টাকা থেকে ৪০০০ টাকার প্যাকেজ আছে,আপনার সুবিধামত বাজেটে হিজামা করতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
◾গরীব অসহায় লোকদের জন্য স্পেশাল ডিস্কাউন্ট এর ব্যবস্থা আছে।
--------------
📌হিজামার পূর্বে যা করনীয়ঃ-
১) হিজামার পূর্বে গোসল করে আসলে ভালো হয়।
২)হিজামার পূর্বে সর্বনিম ২ ঘন্টা খালি পেটে থাকতে হয়,পানি খাওয়া যাবে।
৩)হিজামার পূর্বে কঠোর পরিশ্রম করা যাবে না।
৪)হিজামার পূর্বে গায়ে জ্বর থাকলে হিজামা করা যাবে না।
📌হিজামার পরে যা করনীয়ঃ-
১)হিজামার পর পানি খাবেন বেশি
২)হিজামার পর ওরস্যালাইন,মধু,কালোজিরা,খেজুর অথবা একটা সিদ্ধ ডিম খাবেন।হাই ব্লাড প্রেসারের রোগীরা ওরস্যালাইন এবং ডিম খাবেন না।
৩)হিজামার পর যত দ্রুত সম্ভব স্বাভাবিক খাবার খেয়ে নিবেন।যেমন- ভাত মাছ মাংস ইত্যাদি।
৪)হিজামার পর ২৪ ঘন্টা গোসল করা যাবে না।
(বিশেষ প্রয়োজনে আমরা নিয়ম বলে দিব ইনশাআল্লাহ)
৫) ২৪ ঘন্টার মধ্যে ঘাম ঝোড়ানো পরিশ্রম করা যাবে না।
৬) ৩ দিন সাবান শ্যাম্পু ব্যবহার করা যাবে না।
৭) প্রত্যেক গোসল শেষে হিজামার জায়গাগুলোতে অর্গানিক নারিকেল তেল,অলিভ ওয়েল অথবা কালোজিরা তেল ব্যবহার করবেন ৩ দিন।
-----------------

👉বিঃদ্রঃ-সেন্টারে আসার পূর্বে দয়া করে কল করে সিরিয়াল দিয়ে আসবেন।
চেম্বার :- বলুচরা , চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড সুপার মার্কেট (২য় তলা ) , বায়েজিদ , চট্টগ্রাম
01865-760916
01897-689058 (WhatsApp)

04/03/2024
> মুখ বাকা হয়ে যাওয়া > কাধে ব্যথা, ফ্রোজেন সোলডার > কোমর ব্যথা, > বসতে- উঠতে কষ্ট হওয়া,> টান লাগা ইত্যাদি সমস্যার জন্য আ...
25/05/2022

> মুখ বাকা হয়ে যাওয়া
> কাধে ব্যথা, ফ্রোজেন সোলডার
> কোমর ব্যথা,
> বসতে- উঠতে কষ্ট হওয়া,
> টান লাগা ইত্যাদি সমস্যার জন্য আজই যোগাযোগ করুন আমাদের বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপিষ্টের সাথে।
যোগাযোগ : 01865-760916

14/05/2022

♻️ ফিজিওথেরাপিস্ট ও ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিয়ে সংক্ষিপ্ত ধারণা ___
☎️ 01865760916

ফিজিওথেরাপি :
ফিজিও (শারীরিক) ও থেরাপি (চিকিৎসা) শব্দ দুটি মিলে ফিজিওথেরাপি বা শারীরিক চিকিৎসা। ফিজিওথেরাপি আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক অন্যতম ও অপরিহার্য শাখা।

কেন এই ফিজিওথেরাপি:
আমরা যদি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগের কথা চিন্তা করি তা হলে দেখতে পাব- শুধু ওষুধ সব রোগের পরিপূর্ণ সুস্থতা দিতে পারে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ওষুধের পাশাপাশি অপারেশনের প্রয়োজন হয়। তেমনি কিছু কিছু রোগে ওষুধের পাশাপাশি ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে যেসব রোগের উৎস বিভিন্ন মেকানিক্যাল সমস্যা ও ডিজেনারেটিভ বা বয়সজনিত সমস্যা।

ফিজিওথেরাপিস্ট এবং তার যোগ্যতা:
বাংলাদেশ রিহ্যাবিলিটেশন কাউন্সিল কতৃক স্বীকৃত ফিজিওথেরাপিস্ট হচ্ছেন যিনি স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে চার বছর পড়ালেখা এবং এক বছর বাধ্যতামূলক ইন্টার্নি সহ পাঁচ বছর বিএসসি ইন ফিজিওথেরাপি সম্পন্ন করেন। এছাড়া উচ্চতর ডিগ্রী ধারী মাস্টার্স ইন ফিজিওথেরাপি এবং ডক্টর অফ ফিজিওথেরাপি , পিএইচডি ধারী ফিজিওথেরাপিস্ট এই চিকিৎসা দিয়ে থাকেন। এছাড়া কাউন্সিল কতৃক স্বীকৃত ডিপ্লোমা ধারী ফিজিওথেরাপিষ্টগণ এবং সম্মানিত টেকনিশিয়ান উনাদের তত্ত্বাবধানে থেকে ফিজিওথেরাপি তে সহায়তা করে থাকেন।

রেফারাল সিস্টেম :
সম্মানিত ডাক্তার তার ওষুধ পত্র এবং অন্যান্য চিকিৎসার পদ্ধতি গ্রহণ করে পুনর্বাসন অথবা ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার জন্যে একজন অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট এর নিকট সরাসরি রেফার করে থাকেন। অথবা রোগী সরাসরি একজন ফিজিওথেরাপিস্ট এর শরণাপন্ন হন। সেই ক্ষেত্রে সম্মানিত ফিজিওথেরাপিস্ট পরিপূর্ণ চিকিৎসার জন্যে সংশ্লিষ্ট ডাক্তারের নিকট রেফার করে থাকেন। যেমন বাত-ব্যথা, স্পোর্টস ইনজুরি, হাড়ের ক্ষয়জনিত ব্যাথা, সারভাইক্যাল ও লাম্বার স্পন্ডাইলোসিস, ডিস্ক প্রলেপস, অষ্টিও-আরথ্রাইটিস, ফ্রোজেন সোল্ডার বা জয়েন্ট শক্ত হয়ে যাওয়া, প্লাস্টার বা অপারেশন পরবর্তী জয়েন্ট স্টিফনেসস, স্ট্রোকজনিত প্যারালাইসিস, ফেসিয়াল নার্ভ প্যারালাইসিস বা বেলস পালসি, সেরেব্রাল পালসি বা সিপি বাচ্চা ইত্যাদি।

কোথায় ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নেবেন:
বাংলাদেশে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭০ হাজার মানুষ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার ওপর নির্ভরশীল। কিন্তু এর মধ্যে প্রায় ৯০ শতাংশ সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা পায় না। অপচিকিৎসার স্বীকার হন। আমাদের দেশে এই চিকিৎসা সেবাটি

পিঠ ও ঘাড়ের ব্যথায় ভুগছেন?কর্মব্যস্ত জীবনে এই ধরনের সমস্যায় প্রায়ই সম্মুখিন হতে হয় আমাদের। দিনের বেশির ভাগ সময় অফিসের ক...
13/05/2022

পিঠ ও ঘাড়ের ব্যথায় ভুগছেন?

কর্মব্যস্ত জীবনে এই ধরনের সমস্যায় প্রায়ই সম্মুখিন হতে হয় আমাদের। দিনের বেশির ভাগ সময় অফিসের কাজের জন্য বসে বসে কাটিয়ে দিতে হয় অনেকটা সময়। এক নাগাড়ে কম্পিউটারে বসে কাজের ফলে, প্রায়ই হানা দেয় এই ব্যথা। ঘাড়ের কাছে আঁকড়ে থাকে এই ব্যথা। মাঝে মাঝে খানিক শক খাওয়ার মত ব্যথা অনুভূত হয়। এরপর ধীরে ধীরে ঘাড়ে থেকে পিঠের দিকে নামতে থাকে এই সমস্যা। এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে সময় নষ্ট না করে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। নিজে থেকে কোনও রকমের ওষুধ না খেয়ে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। চিকিৎসকের পরামর্শ মত শরীরচর্চা বা ব্যায়াম করলে দ্রুত এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই ব্যথার কারণ হিসেবে চিকিৎসকদের মতামত, দীর্ঘদিন ধরে চাপ পড়তে পড়তে পেশীগুলি শক্ত হয়ে এই সমস্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে। তাই ব্যয়াম বা শরীরচর্চার অভ্যাস থাকলে পেশী শিথিল হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ব্যথাও অনেক কমে আসে। অথবা থেরাপি এই সমস্যা থেকে দ্রুত মুক্তি দিতে পারে।

=============================

12/05/2022

প্রসবের পর পেটের মেদ কমানোর সহজ উপায়

প্রত্যেক নারীর কাছে মা হওয়ার অনুভূতি একটা বিশেষ কিছু। এজন্য নারীকে অনেক ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। সন্তান পেটে আসার পর থেকে নারীকে কঠিন সংগ্রাম করতে হয়। এসময় শারীরিক অনেক জটিলতা দেখা দেয়। দেহে বেশ কিছু পরিবর্তনও লক্ষ্য করা যায়।

গর্ভের সন্তান বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীর পেটের আকারও বড় হতে থাকে। সন্তান জন্মদানের পরে পেটের চর্বি কমাতে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়ে থাকে নতুন মায়েদের।

বড় এ সমস্যা থেকে পরিত্রাণ কিছু সহজ উপায় রয়েছে, আসুন জেনে নিই সেই সম্পর্কে-

সন্তানকে বুকের দুধ পান করানো
মায়ের দুধ পান করানোর মাধ্যমে দিনে প্রায় ৫০০ ক্যালরি পর্যন্ত বার্ন হয়ে থাকে। তাই এটি যেমন সন্তানের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক তেমনি মায়েদের শরীরের সমস্যা দূর করতেও এটি অনকে গুরুত্বপূর্ণ।

সঠিক খাদ্যাভাস
মায়েদের শরীর আগের মত করে ফিরিয়ে আনতে ডায়েট করে খাবার খাওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ। খাবারের তালিকায় সঠিক ভারসাম্য যুক্ত কার্বোহাইড্রেট, প্রোটিন এবং ফ্যাট রাখতে হবে।

যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করা
বেশি পরিমানে পানি পান করার মাধ্যমে ক্যালরি বার্ন থেকে শুরু করে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা সম্ভব। সন্তান জন্মের পরে সব মায়েরই উচিত বেশি পরিমাণে পানি পান করা।

লবঙ্গ ও দারুচিনি
মাঝারি একটি দারুচিনি এবং দুই-তিনটি লবঙ্গ একসাথে এক কাপ পানিতে ফোটাতে হবে। তারপর ওই পানি কুসুম গরম অবস্থায় পান করলে খুব তাড়াতাড়ি পেটের চর্বি কমানো সম্ভভ।

আদা-মধু-গোলমরিচ
এ উপাদানগুলির সবগুলোই অনেক বেশি উপকারী। সন্তান জন্মদানের পরে হওয়া বাড়তি মেদ কমাতে এ উপাদানগুলো অনেক কাজে দেয়। এক গ্লাস কুসুম গরম পানিতে আধা চামিচ গোলমরিচ, এক চামচ মধু এবং অল্প আদার রস ভাল করে মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হবে।

হালকা ব্যয়াম
সন্তান জন্মদানের পরে হালকা ধরনের ব্যয়াম করতে হবে। এমন কোন ব্যয়াম করা যাবেনা যার ফলে শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়। প্রতিদিন সকাল-বিকেলে হাঁটা বা হালকা ইয়োগা করা যেতে পারে। এছাড়াও, চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যয়াম করতে হবে।

যা করবেন না
১. মদ ও ধূমপান কোনোভাবে করা যাবেনা।
২. ওজন কমাতে কড়াভাবে ডায়েট করা যাবেনা। মা এবং বাচ্চার সঠিক পুষ্টি নিশ্চিত করতে মাকে পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
৩. ডিহাইড্রেশন এবং বদহজম যেন না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে
৪. হালকাভাবে এক্সারসাইজ বা ব্যয়াম করা শুরু করতে হবে

♻️  ফিজিওথেরাপি হোম সার্ভিস : (চট্টগ্রাম ) ☎️ 01865760916আমরাই প্রথম চালু করতে যাচ্ছি ফিজিওথেরাপি এবং পরবর্তীতে রিহ্যাবি...
11/05/2022

♻️ ফিজিওথেরাপি হোম সার্ভিস : (চট্টগ্রাম ) ☎️ 01865760916
আমরাই প্রথম চালু করতে যাচ্ছি ফিজিওথেরাপি এবং পরবর্তীতে রিহ্যাবিলিটেশন।

স্ট্রোক, প্যারালাইসিস এবং বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুর সিনড্রোম, টার্মিনাল ডিজিজ, ডায়ালিসিস, জিবিএস এবং সার্জারী পরবর্তী রোগীর জন্য ফিজিওথেরাপি বিশ্বের উন্নত দেশে তাৎপর্যপূর্ণ চিকিৎসা হিসাবে গণ্য করা হয়। কিন্তু ট্রান্সপোর্টেশনের ঝামেলা দরুন বাংলাদেশে অসংখ্য রোগী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হন। তাই রোগীর মঙ্গলের জন্য এবং সুবিধার্থে চট্টগ্রাম ফিজিওথেরাপি সেন্টার মেহেদীবাগ শাখায় হোম ফিজিওথেরাপি সেবা চালু করা হয়েছে।

#মোবাইল 01865760916

♻️ এক মাত্র প্রতিষ্ঠান যা ডাক্তার এবং অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপিস্ট দ্বারা পরিচালিত। আমরা সর্বদা আয়া, বুয়া অথবা টেকনিশিয়ান দিয়ে রোগীর অপচিকিৎসার বিরুদ্ধে সোচ্চার।

চট্টগ্রাম এবং ঢাকা নগরীতে মানসম্মত ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার জন্যে যোগাযোগ করুন নিম্ন ঠিকানা তে।
☎️ 01865760916.

আপনার প্রিয়জনকে জানানোর জন্য পোস্টটি শেয়ার করুন। সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন।

পা মচকে যাওয়া( Ankle Sprain)আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া একটি সাধারন ঘটনা পা মচকে যাওয়া। পা মচকে যাওয়া এই শব্দটি ...
11/05/2022

পা মচকে যাওয়া( Ankle Sprain)

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে ঘটে যাওয়া একটি সাধারন ঘটনা পা মচকে যাওয়া। পা মচকে যাওয়া এই শব্দটি মূলত বাংলায় ব্যবহৃত হয়। এটার মেডিকেল শব্দ হচ্ছে আঙ্কেল স্প্রেইন( Ankle Sprain) এটা মূলত টাখনু গিরার এক ধরনের ইনজুরি। এই ধরনের ইনজুরিতে হাড়ের তেমন ক্ষতি হয় না তবে হারকে সংযুক্ত করা বিভিন্ন ধরনের লিগামেন্ট ইনজুরি হয়।

কি কি কারণে পা মচকে যেতে পারে?

1. কোন কারণে উঁচু থেকে পা বাঁকানো অবস্থায় পড়ে এ ধরনের ইনজুরি হতে পারে।
2. স্বেচ্ছায় লাফিয়ে পরার সময় এরকম হতে পারে।
3. খেলাধুলার সময়
4. উঁচু নীচু জায়গায় হাঁটা বা ব্যায়াম করার সময়

লক্ষন সমূহঃ

পা তীব্র ব্যথা অনুভব হয়, পা ফুলে যায়, পা ফেলতে কষ্ট হয়।
কিভাবে এই ধরনের ইনজুরি থেকে নিরাপদ থাকা যায়ঃ
1. খেলাধুলা বা ব্যায়াম করার সময় warm-up এক্সারসাইজ করে নেয়া
2. পা এর সাথে সঠিকভাবে ফিট হওয়া জুতা ব্যবহার করা।
3. হাই হিল সম্পন্ন জুতা পরিহার করা এবং সমান তলা বিশিষ্ট জুতা ব্যবহার করা।
4. অসমতল জায়গায় (যেমন পাহাড় উঁচু-নিচু তল) হাঁটা বা দৌড়ানোর সময় কেডস ব্যাবহার করা।

রোগ নির্ণয়ঃ

রোগ নির্ণয়ের জন্য অনেক সময় এক্সরে এর সাহায্য নেয়া হয়। কিন্তু এক্সরে এর মাধ্যমে শুধুমাত্র হাড়ের ভেঙে যাওয়া ছাড়া আর কিছু দেখা সম্ভব নয়। লিগামেন্ট ইঞ্জুরি হলে এম আর আই বা মাস্কুলোস্কেলিটাল আল্ট্রাসাউন্ড এর সাহায্যে নির্ণয় করা সম্ভব। এমআরআই ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে খুব সহজেই এবং যেকোন সময় মুস্কুলোস্কেলেটাল আল্ট্রাসাউন্ড এর সাহায্যে পা মচকে যাওয়ার আসল কারণ চিহ্নিত করা যেতে পারে।

প্রাথমিক চিকিৎসাঃ

R- Rest- পা পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে।
I-Ice- ব্যথা নিরাময়ের জন্য আইস প্যাক ব্যবহার করা যায়।
C- compression- পা ফোলা কমাতে চিকিৎসকের সাহায্য নিয়ে ইলাস্টিক ব্যান্ডেজ দিয়ে পা পেঁচিয়ে রাখতে পারেন।
E- Elevation- পা উঁচু রাখার মাধ্যমে পা ফোলা কমানো যায়।

প্রয়োজনে ৩-৫ দিন ব্যথা কমাতে চিকিৎসকের পরামর্শে NSAID (Etoricoxib, Aceclofenac, Naproxen)ওষুধ সেবন করতে পারেন।

যে কাজটি করা যাবে নাঃ পা ম্যসেজ করা যাবে না।

পরিশেষে বলতে চাই সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা না নিলে পা মচকে যাওয়া থেকে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথা এমনকি দীর্ঘমেয়াদি পায়ের স্বাভাবিক নাড়াচাড়া বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা ঘটতে পারে।

অস্টিওপোরসিস কি ধরনের রোগ? এ রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি ...(হাড় ক্ষয় : নীরব ঘাতক)অস্টিওপোরোসিস কী?আক্ষরিক অর্থে অস্টিও...
10/05/2022

অস্টিওপোরসিস কি ধরনের রোগ? এ রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা পদ্ধতি ...(হাড় ক্ষয় : নীরব ঘাতক)
অস্টিওপোরোসিস কী?

আক্ষরিক অর্থে অস্টিওপোরোসিস বলতে বোঝায় ছিদ্রযুক্ত হাড়। এতে হাড়ে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ কমে যায়, হাড়ের স্বাভাবিক গঠন নষ্ট হয়ে যায় এবং ক্রমেই হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। ফলে হাড় ভেঙে যাওয়ার আশঙ্কা বহুগুণে বেড়ে যায়। হাড়ের এই ক্ষয় সাধারণত নীরবে এবং ক্রমবর্ধমানভাবে ঘটতে থাকে। সাধারণত প্রাথমিক ধাপে এর কোনো লক্ষণ পরিলক্ষিত হয় না। অস্টিওপোরোসিসে কোমরের হাড়, মেরুদণ্ড ও হাতের কবজির হাড় সবচেয়ে বেশি ভঙ্গুর হয়ে থাকে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিশেষ করে মহিলাদের মেনোপজ-পরবর্তী অস্টিওপোরোসিসের ঝুঁকি বাড়তে থাকে। পঞ্চাশোর্ধ্ব প্রতি তিনজন মহিলার একজন এবং প্রতি পাঁচ জন পুরুষের একজন এই অস্টিওপোরোসিসজনিত হাড় ভাঙার শিকার হয়।

💥কেন অস্টিওপোরোসিস হয়?

অস্টিওপোরোসিসের বহুবিধ কারণ রয়েছে। শৈশবে হাড় গঠনের সময় পর্যাপ্ত ক্যালসিয়ামের অভাবে হাড়ের স্বাভাবিক গঠন বাধাপ্রাপ্ত হয়। এ ছাড়া হাড় গঠনে কিছুটা পারিবারিক প্রভাবও রয়েছে। দৈনন্দিন জীবনে ব্যায়ামের অভ্যাস ও দৈনিক নির্দিষ্ট পরিমাণ ক্যালসিয়াম গ্রহণের উপরও হাড়ের গঠন অনেকাংশ নির্ভর করে। এ ছাড়া বিভিন্ন দীর্ঘমেয়াদি রোগ ও কিছু কিছু ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া থেকেও অস্টিওপোরোসিস হতে পারে।

💫অস্টিওপোরোসিসের উপসর্গ ও লক্ষণ :

অস্টিওপোরোসিসে নীরবে হাড়ের পরিবর্তন হতে থাকে। হাড় ভাঙার মাধ্যমেই এর উপস্থিতি প্রথমবারের মতো টের পাওয়া যায়। হাড়ের ব্যথা বা অল্প আঘাতে হাড় ভেঙে যাওয়াও হতে পারে অস্টিওপোরোসিসের প্রথম লক্ষণ। মেরুদণ্ডের হাড় ভাঙার ফলে কোমরে হাড়ের গঠনগত ত্রুটি, শরীরের উচ্চতা কমে যাওয়া- এমনকি মেরুদণ্ডের ভেতরে অবস্থিত স্নায়ুর ওপর চাপের প্রভাবে তীব্র ব্যথাও অনুভূত হতে পারে।

👉অস্টিওপোরোসিস শনাক্তকরণ :

হাড়ের সাধারণ এক্স-রের মাধ্যমে অস্টিওপোরোসিস ধারণা করা গেলেও সঠিক পরিমান শনাক্ত করা সম্ভব নয়। হাড় ভাঙার আগেই সঠিক সময়ে অস্টিওপোরোসিস শনাক্ত করার জন্য বোন মিনারেল ডেনসিটি পরীক্ষাটি করা হয়ে থাকে। সাধারণত কোমর বা মেরুদণ্ড হাড়ের ডেস্ক স্ক্যানের মাধ্যমে হাড়ের ঘনত্ব নিরূপন করা হয় এবং তা থেকে হাড় ভাঙার ঝুঁকি নির্ণয় ও সঠিক চিকিত্সা নির্ধারণ করা যায়। এ ছাড়া রক্তের কিছু পরীক্ষার মাধ্যমেও (বোন টার্ন ওভার মার্কার) অস্টিওপোরোসিসজনিত হাড় ভাঙার ঝুঁকি মাপা হয়ে থাকে।

বিএমডি অর্থাৎ বোন মিনারেল

👉 যেসব সমস্যার জন্য আসতে পারেন: ঘাড় ব্যথা, কোমর ব্যথা, হাঁটু ব্যথা, গোড়ালী ব্যথা, মাথা ব্যথা, হাতে ব্যথা, হাত ও পা ঝিন-...
09/05/2022

👉 যেসব সমস্যার জন্য আসতে পারেন: ঘাড় ব্যথা, কোমর ব্যথা, হাঁটু ব্যথা, গোড়ালী ব্যথা, মাথা ব্যথা, হাতে ব্যথা, হাত ও পা ঝিন-ঝিন, ভার-ভার, অবস-অবস লাগা, পিঠে ব্যথা, স্পন্ডাইলোসিস এর সমস্যা, ডিক্স-প্রলাপ্সের সমস্যা, বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথা, প্যারালাইসিস এর সমস্যায় !

মোবাইল ঃ ☎️01865760916

কিডনি রোগের লক্ষণগুলো কী কী? অনলাইন ডেস্ক...কিডনির সমস্যা সময় থাকতে না সামলানো গেলে প্রাণ নিয়ে টানাটানি হওয়াও অস্বাভাবিক...
24/04/2022

কিডনি রোগের লক্ষণগুলো কী কী?
অনলাইন ডেস্ক...

কিডনির সমস্যা সময় থাকতে না সামলানো গেলে প্রাণ নিয়ে টানাটানি হওয়াও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু মুশকিল হল, অনেক ক্ষেত্রেই কিডনির সমস্যার উপসর্গগুলো এতটাই মৃদু হয় যে রোগ গভীর না হলে বুঝে ওঠা যায় না। জেনে নিন কী কী লক্ষণ থাকলে আগেই হতে হবে সতর্ক।

১. সব সময় ক্লান্ত লাগা
কাজ কর্মের উদ্যম হারিয়ে ফেলা কিডনির সমস্যার অন্যতম প্রধান একটি লক্ষণ। কিডনির মূল কাজই হল রক্তকে পরিশুদ্ধ করা। কাজেই কিডনি সঠিকভাবে কাজ না করলে রক্তে বিষাক্ত ও অপ্রয়োজনীয় উপাদান বৃদ্ধি পেতে থাকে। ফলে ক্লান্ত লাগে। এমনকি, দেখা দিতে পারে রক্তাল্পতার সমস্যাও। রক্তাল্পতার অন্যতম প্রধান লক্ষণই হল স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি ক্লান্তি।

২. অনিদ্রা
কিডনি ঠিকঠাক না কাজ করলে মূত্রের মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয় বর্জ্য পদার্থগুলো দেহের বাইরে বের হতে পারে না। এটি অনিদ্রার অন্যতম কারণ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত মানুষদের ঘুম না আসার সমস্যা সুস্থ মানুষদের তুলনায় অনেক বেশি।
৩. ত্বকের সমস্যা
মানবদেহে প্রয়োজনীয় লবণ ও খনিজ পদার্থের ভারসাম্য বজায় রাখাও কিডনির অন্যতম প্রধান কাজ। ত্বকের সজীবতা বজায় রাখতে ও হাড়ের স্বাস্থ্য রক্ষায় এই উপাদানগুলোর বড় ভূমিকা থাকে। ফলে শুষ্ক খসখসে ত্বক, ত্বকের ঘা ও হাড়ের সমস্যা কিডনির অসুখের অন্যতম লক্ষণ হতে পারে।

৪. মূত্রের সমস্যা
যদি আপনাকে বারবার মূত্রত্যাগ করতে হয় তবে তা কিডনির অসুস্থতার লক্ষণ হতে পারে। বিশেষত রাতে স্বাভাবিকের তুলনায় বেশিবার মূত্র ত্যাগ করতে হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। মূত্রের সঙ্গে রক্ত বের হওয়া বা মূত্রে অতিরিক্ত ফেনা হওয়াও কিডনির সমস্যার লক্ষণ। মূত্রে অ্যালবুমিন বেশি থাকলে অতিরিক্ত ফেনা তৈরি হয়।

৫. পা ফুলে যাওয়া
কিডনির সমস্যায় সোডিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এর ফলে পা ফুলে যায়। অনেক সময় খনিজ লবণের ভারসাম্যের ফলে শরীরের পেশিতে টান লাগার সমস্যা তৈরি হয়। মূলত ক্যালসিয়াম ও ফসফরাসের সমস্যায় এমন ঘটনা ঘটে।

SCIATICA : most frequent radicular pain syndrome of spinal origin. due to irritation of a spinal nerve root associated w...
21/04/2022

SCIATICA :
most frequent radicular pain syndrome of spinal origin. due to irritation of a spinal nerve root associated whith disc herniation .
pain begins in lower back, radiating to sacroiliac regions, buttocks,thigh,calf,foot.

সায়াটিকা :মেরুদণ্ডডের সনায়ুর সমস্যা , কারনে ব্যথা অনুভব হয় নীচের পিঠে,নিতমবে,উরুর পেছনে,পায়ে ।

ইফতারের পর হার্ট এটাক বাড়ছে :সতর্ক হতে হবে:ইফতারের পর হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ভর্তি হওয়ার হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়...
17/04/2022

ইফতারের পর হার্ট এটাক বাড়ছে :

সতর্ক হতে হবে:

ইফতারের পর হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ভর্তি হওয়ার হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।অনেকে হার্ট এটাকের ব্যাথা কে ভুল করে এসিডিটির পেইন মনে করে এন্টাসিড বা ইনো খেয়ে আরো বেশী অসুস্থ হয়ে বা তীব্র বুকের ব্যাথা নিয়ে রমজান মাসে সন্ধ্যা বেলা ইফতারির পর চিকিৎসক এর চেম্বারে বা হসপিটালের ইমারজেন্সী বিভাগে চলে আসেন। ইসিজি করার পর প্রতীয়মান হয় যে উনার হার্ট এটাক হয়েছে এবং ততক্ষণে জটিলতা বেড়ে যায়।

যেকোনো ভারী খাবার দাবারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রচুর খাবার একসাথে গেলে সেগুলোকে সামাল দেয়ার জন্য পাকস্থলীকে তার কাজ অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে হয়। বেশি কাজ মানেই বেশি শক্তি। এই অতিরিক্ত শক্তির জন্য তার রক্তও দরকার হয় বেশি। কিন্তু এই রক্ত সে পাবে কই?

পাকস্থলীর মোটামোটি কাছের প্রতিবেশী যেহেতু হার্ট, তখন হার্টকে স্যাক্রিফায়েস করতে হয় বেশ খানিকটা রক্ত। আর ঠিক তখনই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা।

রোজায় সারাদিন না খেয়ে আমরা স্বাভাবিকভাবেই বেশ ক্ষুধার্ত থাকি।
ব্রেইন বারবার সিগনাল পাঠাতে থাকে - খাবার দাও, খাবার দাও।

টেবিলে সাজানো সুস্বাদু সব খাবার আর ব্রেইনের সিগনালের ফাঁদে আমরা খুব সহজেই ধরা পড়ে যাই। গোগ্রাসে প্রচুর খাবার গিলতে থাকি।

তারপর আমাদের অজান্তেই শরীরের মধ্যে চলতে থাকে আন্তঃপ্রতিবেশী রক্ত আদান-প্রদান। কখনো কখনো হজম প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করতে শরীরের বিভিন্ন অর্গান বা অংগ থেকে পাকস্থলী বা স্টম্যাক এর দিকে রক্তের ডাইভারসন হয়, এর মাঝে হৃদপিন্ড বা হার্ট অন্যতম যেখানে রক্ত চলাচলে স্বল্পতা ঘটে।ফলশ্রুতিতে ভারী খাবার দাবারের ২ ঘন্টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায় প্রায় চারগুণ।

তাই, ইফতারে খাবার কম খান। দরকার হলে অল্প অল্প করে ২/৩ বারে খান।

নিজের স্বজনদের খাবারের দিকেও খেয়াল রাখুন।

03/04/2022

পবিত্র এ রমজানে মুমিন মুত্তাকিদের আধ্যাত্মিক-বাগানে ঘটবে নব-বসন্তের সমারোহ। জান্নাতি আনন্দে মুমিন মুত্তাকির হৃদয়গুলো আলোকিত হয়ে উঠবে। আল্লাহ পাকের পবিত্র বান্দারা রমজানের রহমতের প্রথম দশকে রহমতের বৃষ্টির পানি দ্বারা তাদেরকে সিক্ত করবেন এবং তাদের তৃষ্ণা মেটাবেন। এ কারণেই আল্লাহ পাকের নেক বান্দারা তার রহমত থেকে কখনো নিরাশ হোন না এবং সামান্য অজুহাত দেখিয়ে রোজা ছেড়ে দেন না।

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা।

ফিজিওথেরাপি কখন প্রয়োজনফিজিওথেরাপি চিকিৎসা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত স্বতন্ত্র চিকিৎসা পদ্ধতি। একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রো...
29/03/2022

ফিজিওথেরাপি কখন প্রয়োজন

ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত স্বতন্ত্র চিকিৎসা পদ্ধতি। একজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক রোগীর বাত-ব্যথা বা আঘাতজনিত ব্যথার মতো স্বাস্থ্যসমস্যা নির্ণয় করে পরিপূর্ণ চিকিৎসাসেবা দেন।

বাংলাদেশে বাত-ব্যথা ও পক্ষাঘাতগ্রস্ত রোগীদের যথাযথ চিকিৎসা হয় না। এ কারণে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য রোগ নিরাময় ও প্রতিরোধে প্রয়োজন যথাযথ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা ও পুনর্বাসন। দীর্ঘমেয়াদি রোগ, বিশেষ করে বাত-ব্যথা ও পক্ষাঘাতের রোগীদের সমস্যা ওষুধ দিয়ে নিরাময় সম্ভব নয়। এর জন্য প্রয়োজন ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা। এবার জেনে নেওয়া যাক কাদের ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা প্রয়োজন।

স্নায়ুতন্ত্রের সমস্যা যাদের

স্ট্রোক, আঘাত অথবা শল্যচিকিৎসায় স্নায়ুতন্ত্রের জটিলতায় ভুগে পঙ্গুত্ব বরণ করে অনেকে। এ ধরনের রোগীর শরীর অবশ হয়ে যায় বা মাংসপেশি শক্ত হয়ে যায়। এসব রোগীর শরীরের কর্মক্ষমতা বাড়ানো এবং অস্থিসন্ধি সচল রাখা চ্যালেঞ্জিং হয়ে পড়ে। এঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনায় সক্ষম করে তুলতে ফিজিওথেরাপির বিকল্প নেই।

মাংসপেশি ও হাড়ের সমস্যা যাদের

ভেঙে যাওয়া হাড় জোড়া লাগার পর আঘাতপ্রাপ্ত অংশের মাংসপেশি ও হাড় ঠিকমতো কাজ করতে সময় নেয়। এ ধরনের সমস্যায় আক্রান্তদের ফিজিওথেরাপি প্রয়োজন। এ ছাড়া নানা ধরনের বাত যেমন স্পন্ডিলাইটিস, স্পন্ডাইলোসিস, স্পন্ডিলিস্থেসিস; অর্থাৎ ঘাড়, কোমর ও মেরুদণ্ডের ব্যথায় ভুগছেন যঁারা, তঁাদেরও এই চিকিৎসা প্রয়োজন। পাশাপাশি অস্থিসন্ধির বাত, হাঁটুর ব্যথা, ফ্রোজেন শোল্ডার বা কাঁধে ব্যথা এবং পায়ের গোড়ালির সমস্যায় আক্রান্তদের ফিজিওথেরাপি দিতে হয়।

পোড়া রোগীদের জন্য

পোড়া রোগীদের ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় ধরে মাংসপেশির সংকোচনের কারণে স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ববরণের আশঙ্কা থাকে। এই ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে প্রয়োজন ফিজিওথেরাপি।

শিশুরোগের ক্ষেত্রে

জন্মগতভাবে যেসব শিশু প্যারালাইসিস বা সেরিব্রাল পালসি ও মেরুদণ্ডের সমস্যায় আক্রান্ত, তাদের ফিজিওথেরাপি দিতে হয়। এ ছাড়া শিশুদের ঘাড়, হাত, পা বেঁকে যাওয়া ঠিক করতেও এই চিকিৎসার বিকল্প নেই।

হৃদ্‌রোগ ও ফুসফুসের সমস্যায়

বুকে কফ জমা, শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের এই চিকিৎসা প্রয়োজন। এ ছাড়া হৃদ্‌যন্ত্রে অস্ত্রোপচারের আগে ও পরে রোগীর অক্সিজেন ধারণক্ষমতা ঠিক রাখতে ফিজিওথেরাপি দিতে হয়। ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ) রোগীদ

মধু ও দুধ একত্রে খাওয়ার ১০ টি উপকারীতা: প্রকৃতিক খাবার হিসেবে মধু অত্যন্ত উপকারী। এর নানাবিধ স্বাস্থ্য সম্মত গুনাগুন। পব...
26/03/2022

মধু ও দুধ একত্রে খাওয়ার ১০ টি উপকারীতা:

প্রকৃতিক খাবার হিসেবে মধু অত্যন্ত উপকারী। এর নানাবিধ স্বাস্থ্য সম্মত গুনাগুন। পবিত্র কুরআনেও মধুর নানা বিধ উপকারীতা সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
নিম্নে এর ১০ টি উপকারী গুনাগুন তুলে ধরা হলোঃ
১। চর্ম ক্ষয় প্রতিরোধ
২। হজমে সহযোগীতা
৩। মানষিক শক্তি ধরে রাখে ও মনোবল বৃদ্বি করে।
৪। হাড় শক্ত ও ক্ষয় রোধ করে।
৫। অনিদ্রা দূর করে।
৬। বয়স ধরে রাখে। যৌবন ধরে রাখার যুগান্তকারী উপাদান।
৭। শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতিকারক ব্যকটিরিয়া প্রতিরোধ
৮। চুলর ক্ষতি প্রতিরোধ ও পুন:গঠন
৯। ওজন বৃদ্ধি
১০। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল এর সরবরাহ কারী।

ঘাড় ব্যাথানানা কারণে অনেকে ঘাড়ব্যথায় ভোগেন। ব্যথা কমাতে ওষুধ সেবনের চেয়ে বিভিন্ন ব্যায়াম ভালো। ব্যথা শুধু ঘাড়ে হচ্...
26/03/2022

ঘাড় ব্যাথা
নানা কারণে অনেকে ঘাড়ব্যথায় ভোগেন। ব্যথা কমাতে ওষুধ সেবনের চেয়ে বিভিন্ন ব্যায়াম ভালো। ব্যথা শুধু ঘাড়ে হচ্ছে নাকি হাতের দিকে ছড়িয়ে পড়ছে তার ভিত্তিতে ঠিক করতে হবে যথাযথ ব্যায়াম। জেনে নেওয়া যাক সহজ কয়েকটি ব্যায়াম:
�১. প্রথমে ঘাড় সোজা রেখে আরাম করে বসুন। দুই কাঁধ উঁচু করে রাখুন ১০ সেকেন্ড। এরপর স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসুন। প্রতিবেলায় পাঁচবার করে তিন-চার বেলা ব্যায়ামটি করতে পারেন। এই ব্যায়াম করার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে আরও কার্যকর হবে। এ ক্ষেত্রে ঘাড় সোজা রেখে আরাম করে বসার সময় লম্বা করে শ্বাস নিতে হবে। কাঁধ উঁচু করার সময় শ্বাস ধরে রাখতে হবে। স্বাভাবিক অবস্থানে ফিরে আসার সময় আস্তে করে শ্বাস ছাড়ুন। ঘাড়ের সঙ্গে হাতে ব্যথা থাকলেও এই ব্যায়াম বেশ কাজে দেবে।
�২. মাথা সোজা রাখুন। কপালে হাত রেখে মাথা দিয়ে হাতে চাপ দিতে চেষ্টা করুন। একইভাবে মাথার ডান দিকে, বাঁ দিকে ও পেছনে হাত রেখে মাথার সাহায্যে চাপ দেন। এভাবে প্রতিবেলায় কয়েকবার করে এই ব্যায়াম করতে পারেন।
�৩. যাঁদের ঘাড়ে ব্যথার পাশাপাশি ঘাড় নাড়াতেও অসুবিধা হয়, তাঁরা প্রথম শিথিলায়ন ব্যায়াম করতে পারেন। পরে ধীরে ধীরে বিভিন্নভাবে ঘাড় নাড়িয়ে ব্যায়াম করতে পারেন। সামনের দিকে যতটা সম্ভব, ঘাড় বাঁকিয়ে ফেলুন। এরপর যতটা সম্ভব, পেছনের দিকে ঘাড় বাঁকা করুন। একইভাবে ডান দিকে ও বাঁ দিকে ঘাড় বাঁকা করতে চেষ্টা করুন। যতটা সম্ভব, তত দূর পর্যন্ত ঘাড় নাড়ানো হলে ধীরে ধীরে সীমা বা দূরত্ব বাড়তে থাকবে। এই ব্যায়ামও কয়েকবার করে দু-তিন বেলা করতে পারেন।

৪.ঘাড়ের এমন কিছু ব্যায়াম যা ব্যথা হ্রাস করতে সাহায্য করতে পারে। ব্যায়াম করার আগে মাংসপেশীকে প্রসারিত করার জন্য গরম সেঁক দিয়ে দিন। এরপর আপনার ঘাড বৃত্তাকার গতিতে একবার ক্লক ওয়াইজ এবং আবার অ্যান্টি ক্লক ওয়াইজ ঘোরান। এবার ঘাড় আস্তে আস্তে পিছনে এবং সামনে, আবার একবার ডান পাশ ও একবার বাম পশে ঘোরান। এভাবে ১৫ মিনিট করে দিনে ৩-৪ বার করুন। ব্যথা দূর হবে।
* নিয়মিত শরীরচর্চার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের আলো শরীরের লাগানোর অভ্যাস করুন। প্রতিদিন আদর্শ খাদ্যের যে ছয়টি উপাদান কার্বোহাইড্রেট, ফ্যাট, প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ ও পানি ঠিকমতো খাচ্ছেন কি না, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখুন। পরিমিত আদর্শ খাদ্য ও নিয়মিত ব্যায়ামই দিতে পারে সুস্থ, স্বাভাবিক ও সুখী জীবন।
* শোব

26/03/2022

জিমনেশিয়াম জনিত বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা ও তার সমাধানঃ-

এখনকার সময়ে অনেকেই শরীর ফিট রাখতে বা মাংসপেশি গঠন করতে জিমনেশিয়ামে এক্সারসাইজ করে থাকে। কিন্তু প্রায়শই দেখা যাচ্ছে ব্যায়াম জনিত বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা। আর এ সকল সমস্যার দ্রুত চিকিৎসা না নিলে তা আরো জটিল হতে পারে।
আজ আমরা এই বিষয়টি নিয়েই আলোচনা করব।

*ব্যাথার ধরণ*
১। কাঁধে ব্যথা।
২। কনুই ব্যথা।
৩। কব্জি ব্যথা।
৪। হাঁটু ব্যথা।
৫। মাংসপেশি ছিড়ে যাওয়া বা লিগামেন্ট ইঞ্জুরি।
৬। হেভিওয়েট নিয়ে ব্যায়াম।
৭। মাংসপেশি গঠনের আগেই বেশি ওজন নিয়ে ব্যায়াম করা।
৮। সঠিক পজিশনে এক্সারসাইজ না করা। ৯। পুষ্টিকর খাবার যেমন প্রোটিন জাতীয় খাবার না খাওয়া।
১০। কম সময়ে শরীর গঠন করার আশায় অনিয়ন্ত্রিত এক্সারসাইজ।
১১। ভুল ইন্সট্রুমেন্ট বা যন্ত্রপাতি নিয়ে এক্সারসাইজ করা।

*লক্ষণ*
১। তৎক্ষণাৎ তীব্র ব্যথা।
২। ব্যথার সাথে ইনজুরি স্থানে ফুলে যায়।
৩। অস্থিসন্ধি ঢিল বা লুজ হয়ে যেতে পারে
৪। অস্থিসন্ধি শক্ত হয়ে যাওয়া
৫। মাংসপেশী শুকিয়ে যেতে পারে

*চিকিৎসা পদ্ধতি*
১। সফ্ট টিস্যু ইনজুরি বা মাংসপেশি, লিগামেন্ট ইঞ্জুরির পরপরই বরফ দিয়ে চিকিৎসা শুরু করে দিতে হবে।
২। কিছু ব্যথানাশক খাওয়া যেতে পারে।
৩। জিমনেসিয়াম ইনজুরির পর প্রয়োজন হয় ফিজিওথেরাপি চিকিৎসার। এ সকল ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক ছাড়া ফিজিওথেরাপি নিলে হিতে বিপরীত হতে পারে ।

তাই সঠিক প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সঠিক ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা নিন সুস্থ থাকুন।

সেরিব্রাল পালসি মোটর ফাংশন, যা একটি আঘাত বা মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক উন্নয়ন, প্রায়শই জন্মের আগে দ্বারা ঘটিত হয় লঙ্ঘন নিজ...
23/03/2022

সেরিব্রাল পালসি মোটর ফাংশন, যা একটি আঘাত বা মস্তিষ্কের অস্বাভাবিক উন্নয়ন, প্রায়শই জন্মের আগে দ্বারা ঘটিত হয় লঙ্ঘন নিজেই টেপা। সাধারণত, রোগের উপসর্গ শৈশব এবং আপনাদের বছরে নিজেদের সুস্পষ্ট। সেরিব্রাল পালসি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ ও ট্রাঙ্ক, হানিকর ভঙ্গি, হাঁটা মধ্যে অনবস্থা, শক্ত হয়ে যাওয়া ঘটায় অনৈচ্ছিক আন্দোলন , অথবা সব একসাথে। সেরিব্রাল পালসি মানুষ প্রায়ই মানসিক প্রতিবন্ধকতা কান ও দৃষ্টি, খিঁচুনি সংক্রান্ত সমস্যা রয়েছে। নির্দিষ্ট পদ্ধতি কর্মক্ষমতা ব্যক্তির কার্মিক ক্ষমতার উন্নতিতে সাহায্য করতে পারেন।

ফিজিওথেরাপি আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের এক অন্যতম এবং একটি অপরিহার্য শাখা। শুধু ওষুধ সব রোগের পরিপূর্ণ সুস্থতা দিতে পারে না। বিশেষ করে বিভিন্ন মেকানিক্যাল সমস্যা থেকে যে সব রোগের সৃষ্টি হয়, তার পরিপূর্ণ সুস্থতা লাভের উপায় ফিজিওথেরাপী

এই কন্ডিশন এর নাম জেনু ভেরাম। আমাদের হাটু একটি সাইনোভিয়াল হিঞ্জ অস্হিসন্ধি। যা ফিমার, টিবিয়া, ফিবুলা, প্যাটেলা হাড়, ৪ ট...
23/03/2022

এই কন্ডিশন এর নাম জেনু ভেরাম। আমাদের হাটু একটি সাইনোভিয়াল হিঞ্জ অস্হিসন্ধি। যা ফিমার, টিবিয়া, ফিবুলা, প্যাটেলা হাড়, ৪ টি প্রধান লিগামেন্ট, মেনিস্কাস, ৪ টি বার্সা, জয়েন্ট ক্যাপসুল ও সাইনোভিয়াল ফ্লুইড ইত্যাদি দিয়ে তৈরী। মেনিস্কাস আমাদের ফিমার ও টিবিয়া হাড়ের মাঝে অবস্থান করে এবং শক absorber ও কুশন হিসেবে কাজ করে, হাড়ের সাথে হাড়ের সংঘর্ষ থেকে আমাদের জয়েন্টকে রক্ষা করে। অস্হিসন্ধির কার্টিলেজ হাড়কে ক্ষয়ে যাওয়া থেকে বাঁচায় ও সাইনোভিয়াল ফ্লুইড জয়েন্ট ক্যাপসুলে পুষ্টিসাধন ও লুব্রিকেন্ট বা অনেকটা মেশিনের মাঝে দেয়া ডিজেল বা তেলের মত ই কাজ করে যেন হাড় গুলো খুব ভালভাবে নড়াচড়া করতে পারে। আমাদের লিগামেন্ট গুলো হাড়কে জায়গামতো ধরে রাখে এগুলো খুটির দড়ির মত কাজ করে। আর মাসলের টেন্ডনগুলো একে নড়াচড়ার ক্ষমতা প্রদান করে। কিন্তু বয়স, আমাদের বাজে পোশ্চার, অতিরিক্ত ওজন, অতীত মেনিস্কাস ইনজুরী, লিগামেন্ট ইনজুরী ইত্যাদি অনেক কারণেই ফিমার ও টিবিয়ার মধ্যকার অস্হিসন্ধির মাঝে ফাঁকা জায়গা কমে যেতে পারে অর্থাৎ দুটো হাড় সংস্পর্শে চলে আসে। যদি ভেতরের টিবিয়ার শেষ প্রান্ত ফিমারের কাছাকাছি চলে আসে ও অস্হিসন্ধির মধ্যকার ফাঁকা জায়গা কমে যায় ও টিবিয়ার বাইরের শেষ অংশ ও ফিমারের মাঝে ফাঁকা জায়গা বেড়ে যায় এবং টিবিয়া ভার্টিক্যাল পজিশনে না থেকে বাইরের দিকে একটু বেঁকে যায়, তখন আমরা সেটাকে জেনু ভেরাম বা বো লেগ বলে থাকি। এই অবস্থা আমাদের এংকেল জয়েন্ট (গোড়ালি) এর ও স্বাভাবিক গঠন পরিবর্তন করে ফেলে এর ফলে মাংশপেশিগুলোর ইমব্যালেন্স তৈরী হয়। যেমন, কোয়াডরিসেপ্স, ইন্টারনাল হিপ রোটেটরস, গ্রাসিলিস, মিড হ্যামস্ট্রিং, ফিবুলারিস মাসল গ্রুপগুলোর টাইট ও ছোট হয়ে যেতে পারে এবং লেটারাল হিপ রোটেটরস, লেটারাল হ্যামস্ট্রিং, পোপলিটিয়াস, টিবিয়ালিস পোস্টেরিয়র, টো ফ্লেক্সরস মাংসপেশীসমূহ দূর্বল হয়ে যায়। ফলে হাটুর অস্হিসন্ধির গঠনগত কাঠামো পরিবর্তন হওয়াতে লিগামেন্ট (LCL) দূর্বল ও ছিড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হয়, মিডিয়াল মেনিস্কাস ক্ষয়ে যায়, হাড় ক্ষয়ে যাওয়া শুরু হয় ও বোন স্পার দেখা দেয়, এবং প্যাটেলা ও ফিমারের অস্হিসন্ধির মাঝে degenerative change দেখা দেয় কাজেই সামান্য নাড়াচাড়া করলেই তীব্র হাটু ব্যাথা শুরু হয়ে যায়, হাটু ফুলে থাকতে পারে, মাসল স্পাজম ও ট্রিগার পয়েন্ট দেখা দেয়। যার জন্য রুগীর স্বাভাবিক কাজকর্ম বন্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকি এটি থেকে আবার

সকল নারী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকগনকে চট্রগ্রাম ফিজিওথেরাপি সেন্টার এর পক্ষ থেকে  বিশ্ব নারী দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
08/03/2022

সকল নারী ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকগনকে চট্রগ্রাম ফিজিওথেরাপি সেন্টার এর পক্ষ থেকে বিশ্ব নারী দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

Address

Baluchara
Chittagong
4212

Opening Hours

Monday 07:00 - 23:00
Tuesday 07:00 - 23:00
Wednesday 07:00 - 23:00
Thursday 07:00 - 23:00
Friday 15:00 - 23:00
Saturday 07:00 - 23:00
Sunday 07:00 - 23:00

Telephone

+8801865760916

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আল-শেফা ফিজিওথেরাপি এন্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Nearby clinics